শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:২৫, শুক্রবার, ০৪ জুলাই, ২০২৫

গাজায় ক্ষুধার্ত মানুষের ওপর গুলি চালানোর দৃশ্য দেখেছেন নিরাপত্তা ঠিকাদার

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
গাজায় ক্ষুধার্ত মানুষের ওপর গুলি চালানোর দৃশ্য দেখেছেন নিরাপত্তা ঠিকাদার

"মেশিনগান দিয়ে ক্ষুধার্ত ফিলিস্তিনিদের ওপর বেশ কয়েকবার গুলি চালাতে দেখেছি, যারা কোনো হুমকিই ছিল না", গাজায় ইসরায়েল ও মার্কিন-সমর্থিত বিতর্কিত ত্রাণ বিতরণ কেন্দ্রের সাবেক নিরাপত্তা ঠিকাদার বিবিসিকে এই কথা বলেছেন।

তিনি জানিয়েছেন, একবার একদল নারী, শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি ঘটনাস্থল থেকে একটু দূরে, শুধুমাত্র একটু ধীরে চলায় ওয়াচ টাওয়ার থেকে একজন প্রহরী মেশিনগান দিয়ে গুলি চালায়।

এ বিষয়ে গাজা হিউম্যানিটেরিয়ান ফাউন্ডেশন বা জিএইচএফ এর প্রতিক্রিয়া জানতে চাওয়া হলে অভিযোগগুলো সম্পূর্ণ মিথ্যা বলে দাবি করছে তারা।

তারা বিবিসিকে একটি বিবৃতির উদ্ধৃতি দিয়ে উল্লেখ করেছে, জিএইচএফ সহায়তা কেন্দ্রের কাছে কোনো বেসামরিক নাগরিক কখনো গুলিবিদ্ধ হননি।

মে মাসের শেষের দিকে দক্ষিণ ও মধ্য গাজার বেশ কয়েকটি এলাকায় সীমিতভাবে ত্রাণ বিতরণের মাধ্যমে গাজায় নিজেদের কার্যক্রম শুরু করে জিএইচএফ।

এরপর গাজার ওপর ১১ সপ্তাহের সম্পূর্ণ অবরোধ আরোপ করে ইসরায়েল, এরপর থেকে ওই এলাকায় আর কোনো খাবার প্রবেশ করেনি।

শুরু থেকেই সহায়তা বিতরণের এই ব্যবস্থা ব্যাপকভাবে সমালোচিত হয়েছে। কারণ এর ফলে বিপুল সংখ্যক মানুষকে সক্রিয় যুদ্ধক্ষেত্রের মধ্য দিয়ে হেঁটে অল্প কয়েকটি জায়গায় যেতে বাধ্য করা হচ্ছিল।

জাতিসংঘ এবং স্থানীয় চিকিৎসকরা বলছেন, জিএইচএফ শুরু হওয়ার পর থেকে, ইসরায়েলি বাহিনী তাদের কাছ থেকে খাদ্য সহায়তা সংগ্রহের চেষ্টার সময় ৪০০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে।

যদিও ইসরায়েল মনে করে, তাদের নতুন এই পদক্ষেপের ফলে হামাসের সাহায্য পাওয়ার পথ বন্ধ হয়েছে।

ফিলিস্তিনিদের একটি দলের ওপর প্রহরীদের গুলি চালানো ঘটনার বর্ণনা দিতে গিয়ে ওই ঠিকাদার বলেন, "একজন ঠিকাদার একটি লম্বা জায়গার ওপর দাঁড়িয়ে বের হয়ে যাওয়ার রাস্তাটার দিকে তাকিয়ে জনতার ওপর বারবার ১৫ থেকে ২০টি করে গুলি চালাতে শুরু করে।"

"একজন ফিলিস্তিনি নিশ্চল হয়ে মাটিতে পড়ে গেল। এরপর সেখানে দাঁড়িয়ে থাকা অন্য আরেকজন ঠিকাদার বলল, 'ধুর, আমি ভাবলাম তুমি একজনকে মেরেছো'। আর তারপর তারা এটা নিয়ে হেসে উঠল।"

নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিবিসির সাথে কথা বলা ওই ঠিকাদার বলেন, জিএইচএফের পরিচালকরা তার প্রতিবেদনটিকে কাকতালীয় ঘটনা বলে উড়িয়ে দেয় এবং ফিলিস্তিনি ব্যক্তিটি "হোঁচট খেয়ে পড়েছিলেন" অথবা "ক্লান্ত ও অজ্ঞান" হয়ে গিয়েছিলেন বলে দাবি করে।

জিএইচএফ দাবি করেছে, এই অভিযোগকারী ব্যক্তি একজন "অসন্তুষ্ট সাবেক ঠিকাদার" যাকে তারা অসদাচরণের জন্য বরখাস্ত করেছিল।

যদিও এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন ওই ঠিকাদার। বিবিসিকে তিনি বেতনের কয়েকটি স্লিপ দেখিয়েছেন যাতে বোঝা যাচ্ছে, ওই পদ ছাড়ার পরও তাকে দুই সপ্তাহ ধরে বেতন দেওয়া হয়েছে।

জিএইচএফ পরিচালিত চারটি বিতরণ কেন্দ্রে কাজ করা ওই ব্যক্তি বিবিসিকে জানান, সহায়তা কেন্দ্রগুলোতে নিয়ম, নিয়ন্ত্রণ খুবই কম যা দায়মুক্তির সুযোগ করে দেয়।

ঠিকাদারদের কোনো স্পষ্ট নিয়ম বা স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং পদ্ধতি দেওয়া হয়নি বলেও জানান তিনি। একজন টিম লিডার তাদের বলেছিলেন, "যদি তুমি হুমকি মনে করো, গুলি করো- হত্যা করার জন্য গুলি করো এবং পরে প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করো"।

পরিস্থিতি দেখে মনে হচ্ছিল, "আমরা গাজায় যাচ্ছি, তুমি যা ইচ্ছা করো। এখানে এটিই নিয়ম," বলেন তিনি।

বিবিসিকে ওই ঠিকাদার বলেছিলেন, সিসিটিভি ক্যামেরার মাধ্যমে সমগ্র এলাকার কার্যকলাপ পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে এবং জিএইচএফের দাবি–– সেখানে কেউ আহত বা গুলিবিদ্ধ হয়নি "এগুলো সম্পূর্ণ মিথ্যা"।

সাবেক ওই ঠিকাদার বলেন, ইসরায়েলের সেনা দলের নেতারা গাজার বাসিন্দাদের "জম্বি'' বা "মৃত মানুষের দল" হিসেবে উল্লেখ করেছেন, "যা এই মানুষগুলোর কোনো মূল্য নেই বলেই ইঙ্গিত দিয়ে।"

ওই ব্যক্তি আরও জানান, জিএইচএফ সাইটগুলোতে ফিলিস্তিনিরা অন্যভাবেও ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন। স্টান গ্রেনেডের ধ্বংসাবশেষের আঘাত কিংবা মানুষের ভীড়কে কাটাতারের মধ্যে ঠেলে দেয়া হচ্ছে উদাহরণ হিসেবে বলেন তিনি।

ফিলিস্তিনিদের বেশ কয়েকবার গুরুতর আহত হতে দেখেছেন তিনি।

"একবার একজন পুরুষের মুখে পিপার স্প্রের পুরো ক্যানই ঢেলে দেয়া হয়েছিল বা একজন নারী স্টান গ্রেনেডের ধাতব অংশে আঘাত পেলেন, যা ভুলভাবে ওই মানুষগুলোর দিকে ছোঁড়া হয়েছিল," বলছিলেন ওই সাবেক ঠিকাদার।

"এই ধাতব টুকরোটি সরাসরি তার মাথায় আঘাত করে এবং সে নড়তে না পেরে মাটিতে পড়ে যায়," তিনি বলেন।

"আমি জানি না সে মারা গেছে কিনা। আমি কেবল দেখলাম, সে অজ্ঞান ও সম্পূর্ণরূপে নিস্তেজ ছিল।"

এ সপ্তাহের শুরুতে জিএইচএফ বন্ধের আহ্বান জানিয়েছে ১৭০টিরও বেশি দাতব্য সংস্থা এবং অন্যান্য এনজিও। অক্সফাম এবং সেভ দ্য চিলড্রেনসহ সংস্থাগুলো বলেছে, ইসরায়েলি বাহিনী এবং সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলো "নিয়মিতভাবে" সাহায্যপ্রার্থী ফিলিস্তিনিদের ওপর গুলি চালায়।

সাহায্য নিতে আগতদের ওপর নিজের সৈন্যদের ইচ্ছাকৃতভাবে গুলি চালানোর বিষয়টি অস্বীকার করেছে ইসরায়েল। তারা বলছে, জিএইচএফ এর ব্যবস্থাপনা হামাসের হস্তক্ষেপ এড়িয়ে, সাহায্য প্রার্থীদের সরাসরি সহায়তা প্রদান করে।

জিএইচএফ বলছে, পাঁচ সপ্তাহে পাঁচ কোটি ২০ লাখেরও বেশি খাবার তারা সরবরাহ করেছে এবং অন্যান্য সংস্থাগুলো "অসহায়ভাবে তাদের সাহায্য লুট হওয়ার সময় পাশে দাঁড়িয়েছে"।

২০২৩ সালের ৭ই অক্টোবর ইসরায়েলে হামলা চালায় হামাস। যেখানে প্রায় এক হাজার ২০০ জন নিহত এবং ২৫১ জনকে জিম্মি করা হয়।

হামাসের এই হামলার জবাবে গাজায় একটি অভিযান শুরু করে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী। গাজার হামাস-পরিচালিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, তখন থেকে গাজায় কমপক্ষে ৫৭ হাজার ১৩০ জন নিহত হয়েছেন। সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?
নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?
৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’
৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’
ইয়েমেনে ইসারয়েলের হামলা, নিহত বেড়ে ৩৫
ইয়েমেনে ইসারয়েলের হামলা, নিহত বেড়ে ৩৫
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
৮৬ হাজার মিলিয়নিয়ার দুবাইয়ে
৮৬ হাজার মিলিয়নিয়ার দুবাইয়ে
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের তোড়জোড়, সড়কে সেনা টহল
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের তোড়জোড়, সড়কে সেনা টহল
নেপালে অস্থিরতা, চিনে আটকা পড়েছে ভারতীয়রা
নেপালে অস্থিরতা, চিনে আটকা পড়েছে ভারতীয়রা
ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু
ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)
সর্বশেষ খবর
মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী
মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

কক্সবাজারে নেশাগ্রস্ত চাচার দায়ের আঘাতে শিশুর মৃত্যু
কক্সবাজারে নেশাগ্রস্ত চাচার দায়ের আঘাতে শিশুর মৃত্যু

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইগাতীতে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
ঝিনাইগাতীতে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ছেড়ে জার্মান ক্লাবে এরিকসেন
ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ছেড়ে জার্মান ক্লাবে এরিকসেন

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে দুইজন নিহত
কুমিল্লায় মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে দুইজন নিহত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আশুগঞ্জে চলন্ত ট্রেন থেকে বিচ্ছিন্ন ৩ বগি, অতঃপর...
আশুগঞ্জে চলন্ত ট্রেন থেকে বিচ্ছিন্ন ৩ বগি, অতঃপর...

৩৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মৌলভীবাজারে সাজাপ্রাপ্ত আসামিসহ গ্রেফতার ১১ জন
মৌলভীবাজারে সাজাপ্রাপ্ত আসামিসহ গ্রেফতার ১১ জন

৩৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

টাকা না দেওয়ায় মাকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ
টাকা না দেওয়ায় মাকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকতার মূলমন্ত্র হচ্ছে মিথ্যার সাথে আপস না করা : কাদের গনি চৌধুরী
সাংবাদিকতার মূলমন্ত্র হচ্ছে মিথ্যার সাথে আপস না করা : কাদের গনি চৌধুরী

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফটিকছড়িতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মাদ্রাসা শিক্ষকের মৃত্যু
ফটিকছড়িতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মাদ্রাসা শিক্ষকের মৃত্যু

৪৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে অভাব-অনটনে হতাশ যুবকের আত্মহত্যা
রাজধানীতে অভাব-অনটনে হতাশ যুবকের আত্মহত্যা

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

দিনাজপুরে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি জমিতে আমন চাষ, উৎপাদনেও রেকর্ড প্রত্যাশা
দিনাজপুরে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি জমিতে আমন চাষ, উৎপাদনেও রেকর্ড প্রত্যাশা

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে র‍্যাবের অভিযানে শাটারগান উদ্ধার
মেহেরপুরে র‍্যাবের অভিযানে শাটারগান উদ্ধার

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে অটো চুরি করতে গিয়ে গণপিটুনিতে যুবক নিহত
টাঙ্গাইলে অটো চুরি করতে গিয়ে গণপিটুনিতে যুবক নিহত

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আসন্ন নির্বাচনে পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে পারবেন প্রবাসীরা
আসন্ন নির্বাচনে পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে পারবেন প্রবাসীরা

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?
নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে বেতন-ভাতার দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
গাজীপুরে বেতন-ভাতার দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২৩০৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২৩০৫ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে সুস্বাস্থ্যের জন্য ফলিত পুষ্টি শীর্ষক সেমিনার
লক্ষ্মীপুরে সুস্বাস্থ্যের জন্য ফলিত পুষ্টি শীর্ষক সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’
৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় স্বামীর ছুরিকাঘাতে স্ত্রীর মৃত্যু
নওগাঁয় স্বামীর ছুরিকাঘাতে স্ত্রীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
নোয়াখালীতে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একাত্তর ও চব্বিশের শহীদদের প্রতি ডাকসুর বিজয়ীদের শ্রদ্ধা
একাত্তর ও চব্বিশের শহীদদের প্রতি ডাকসুর বিজয়ীদের শ্রদ্ধা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ
ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন করলেন জেরিন মারজান খান
ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন করলেন জেরিন মারজান খান

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

প্রথমবারের মতো প্লে-অফে সাকিবের অ্যান্টিগা
প্রথমবারের মতো প্লে-অফে সাকিবের অ্যান্টিগা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংস্কার প্রক্রিয়ায় সাফল্যের উপরেই নির্ভর করবে আগামীর বাংলাদেশ : আলী রীয়াজ
সংস্কার প্রক্রিয়ায় সাফল্যের উপরেই নির্ভর করবে আগামীর বাংলাদেশ : আলী রীয়াজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেহেরপুরে কৃষকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
মেহেরপুরে কৃষকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর
অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!
গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য
নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!
এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা
ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার
স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত
সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’
‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু
জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু
ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে
জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত
কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ
যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার
৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত
আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএস পরীক্ষার নিরাপত্তায় ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ
বিসিএস পরীক্ষার নিরাপত্তায় ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৪ প্রয়োগের আহ্বান পোল্যান্ডের
রুশ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৪ প্রয়োগের আহ্বান পোল্যান্ডের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-ভারতের ওপর ১০০% শুল্ক বসাতে ইইউ’কে ট্রাম্পের আহ্বান
চীন-ভারতের ওপর ১০০% শুল্ক বসাতে ইইউ’কে ট্রাম্পের আহ্বান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পান্থকুঞ্জ পার্ক-হাতিরঝিল অংশে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে নিষেধাজ্ঞা
পান্থকুঞ্জ পার্ক-হাতিরঝিল অংশে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে নিষেধাজ্ঞা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাক্রোঁর পদত্যাগ দাবিতে ফ্রান্সজুড়ে বিক্ষোভ
ম্যাক্রোঁর পদত্যাগ দাবিতে ফ্রান্সজুড়ে বিক্ষোভ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলন ‌‘হাইজ্যাক’ হওয়ার অভিযোগ নেপালের জেন-জির
আন্দোলন ‌‘হাইজ্যাক’ হওয়ার অভিযোগ নেপালের জেন-জির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালের সর্বোচ্চ হোটেলটি এখন ধ্বংসস্তুপ
নেপালের সর্বোচ্চ হোটেলটি এখন ধ্বংসস্তুপ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড জয়ে এশিয়া কাপ শুরু ভারতের
রেকর্ড জয়ে এশিয়া কাপ শুরু ভারতের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ
বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে
শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে

সম্পাদকীয়

কেন এই জয়পরাজয়
কেন এই জয়পরাজয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরের মধ্যেই একীভূত পাঁচ ব্যাংক
নভেম্বরের মধ্যেই একীভূত পাঁচ ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির  সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না
মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না

মাঠে ময়দানে

মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’

প্রথম পৃষ্ঠা

বোরকা পরে পালানোর রাজনীতি করতে চাই না
বোরকা পরে পালানোর রাজনীতি করতে চাই না

নগর জীবন

লিটনদের মিশন শুরু আজ
লিটনদের মিশন শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম
ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

হাজারো বস্তায় আদা চাষ
হাজারো বস্তায় আদা চাষ

নগর জীবন

প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর
প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়ন প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির তিন মনোনয়ন প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

শামুকখোল পাখির অভয়ারণ্য
শামুকখোল পাখির অভয়ারণ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না
জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন
চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন

দেশগ্রাম

শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে
শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে

নগর জীবন

পরিকল্পনায় চলে গেছে আট বছর
পরিকল্পনায় চলে গেছে আট বছর

রকমারি নগর পরিক্রমা

১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা
১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ
আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার
ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার

দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত
গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

যানজটে রাজধানীবাসী
যানজটে রাজধানীবাসী

নগর জীবন

গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ
গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ

নগর জীবন

চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম
চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম

দেশগ্রাম

অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের
অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের

দেশগ্রাম

কে মনোনয়ন পাচ্ছে তা বড় কথা নয়
কে মনোনয়ন পাচ্ছে তা বড় কথা নয়

নগর জীবন