শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৮ মে, ২০২৫

পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু

কাশ্মীরকে বলা হয় ভূস্বর্গ। এ জগতে সৎকর্মের পুরস্কার স্বরূপ পরজনমে স্বর্গবাসের কথা বলা হয়েছে বিভিন্ন ধর্মগ্রন্থে। সেই স্বর্গের সৌন্দর্যেরও কিছু বর্ণনা পাওয়া যায় ধর্মগ্রন্থগুলোতে। সেই বর্ণনার সঙ্গে অনেকটাই মিলে যায় কাশ্মীরের সৌন্দর্য। গোটা কাশ্মীরের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে আছে একাধিক পর্যটন আকর্ষণ, যা সারা বিশ্বের ভ্রমণপিপাসুদের কাছে টানে। তেমনই একটি পর্যটন আকর্ষণ পেহেলগাম। বিভিন্ন ভাষায় চিত্রায়িত বহু সিনেমার দৃশ্য ও রোমান্টিক গানের চিত্রায়ণ হয়েছে এই পেহেলগামে।

সিনেমায় যেমন অবাঞ্ছিত ভিলেন এসে বিপত্তি ঘটায়, ঠিক তেমনিভাবে পেহেলগামে গত ২২ এপ্রিল ২০২৫ তারিখে দেশবিদেশের একদল পর্যটকের ওপর হামলা করে সন্ত্রাসীরা। এতে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যের ২৫ জন এবং পার্শ্ববর্তী দেশ নেপালের একজন নাগরিক প্রাণ হারান। আর আহত হন আরও ২০ জন। এ আক্রমণের দায় স্বীকার করেছে দ্য রেজিস্টেন্স ফ্রন্ট (টিআরএফ), যাদের নেপথ্যে পাকিস্তানের লস্কর-ই-তৈয়বা (এলইটি) রয়েছে বলে গোয়েন্দাদের সূত্রে গণমাধ্যমের সংবাদকর্মীরা দাবি করেছেন। ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনী মনে করছে এ আক্রমণের মাস্টারমাইন্ড সাইফুল্লাহ কামুরী ওরফে খালিদ। ফলে নানা প্রকার কূটনৈতিক, সামাজিক ও ভৌগোলিক সম্পর্ক ছিন্ন করে ভারত ও পাকিস্তান আজ যুদ্ধের মুখোমুখি।

পাকিস্তানের ইসলামাবাদ থেকে সোজা বা আকাশপথে পেহেলগামের দূরত্ব ২১৫ কিলোমিটার। আর গাড়ি চালিয়ে যেতে হলে ৮১৬ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিতে হয়। তবে লাইন অব কন্ট্রোল (এলওসি) নামে ব্যাপক পরিচিত ভারত- পাকিস্তান সীমান্তরেখা থেকে বাহার গ্রামের দূরত্ব ১০০ থেকে ১২০ কিলোমিটার। এ এলাকা পাহাড়, ঘনজঙ্গল, খরস্রোতা নদী ও সরু পাহাড়ি পায়েচলা পথ পরিবেষ্টিত, যা বিচ্ছিন্নতাবাদীদের অবস্থান, প্রশিক্ষণ ও নাশকতার প্রস্তুতি ও নাশকতার পর পালিয়ে থাকার জন্য আদর্শ ভূমি। এমন আদর্শ ভূমিতে লুকিয়ে থেকে সুযোগ ও পরিকল্পনা মোতাবেক নির্দিষ্ট লক্ষ্যবস্তুকে ধ্বংস বা অভিযান পরিচালনা সহজ বলেই পাকিস্তানের সমর্থনপুষ্ট জঙ্গিরা এ নাশকতা চালিয়েছে বলে ভাবছে ভারত।

অন্যদিকে পাকিস্তানের সীমান্ত থেকে এত দূরে এমন সন্ত্রাসী কার্যকলাপকে ভারতের সাজানো নাটক বলছে পাকিস্তান। বরাবর পাকিস্তান বলে থাকে যে, ভারত সরকার রাজনৈতিকভাবে বেকায়দায় পড়লেই একটি জঙ্গি হামলা বা সীমান্ত সংঘাতের নাটক করে। তারই ধারাবাহিকতায় ঘটেছে পেহেলগামের এ নৃশংস ঘটনা। পাল্টা জবাবে ভারত দাবি করে যে,  ১৯৪৭ সাল থেকেই দেশের প্রকৃত ক্ষমতা কুক্ষিগত করে রাখা পাকিস্তান সশস্ত্র বাহিনী রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্ব ও অখণ্ডতা রক্ষায় সেনাবাহিনীর গুরুত্ব প্রমাণের জন্য কদিন পর পর অঘটন ঘটায়।

এমন পাল্টাপাল্টি বক্তব্যের পাশাপাশি উভয় দেশের সীমান্তে বিরূপ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। এ প্রভাব দুই দেশের সীমানা পেরিয়ে আঘাত হেনেছে উপসাগরীয় অঞ্চল ও বৈশ্বিক অর্থনৈতিক এবং ভৌগোলিক পরিমণ্ডলে। একদিকে ভারতের পক্ষ থেকে সিন্ধু নদীর পানিপ্রবাহ-সংক্রান্ত ১৯৬২ সালের চুক্তি স্থগিত করার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। বিশ্বব্যাংকের মধ্যস্থতায় করা এ চুক্তি ১৯৬৫ সাল ও ১৯৭১ সালে সংঘটিত পাক-ভারত যুদ্ধের সময়ও কার্যকর ছিল। কারণ এ নদীর ৮০ শতাংশ পানি পাকিস্তানে প্রবেশ করে এবং সে দেশের অর্থনীতি ও জীববৈচিত্র্যে ব্যাপক অবদান রাখে। ভারতীয় অনলাইন বার্তা সংস্থা ইন্ডিয়া ডটকম পরিবেশিত খবরে দাবি করা হয়েছে- এ পানিপ্রবাহ বন্ধ করার ফলে পাকিস্তানের ২০ কোটি মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

পাল্টা জবাব হিসেবে ভারতের সব বিমানের জন্য আকাশপথ বন্ধ করেছে পাকিস্তান। এতে বিমান পরিবহন, মধ্যপ্রাচ্যে প্রবাসীদের গমন ও পশ্চিমা অনেক দেশে বাণিজ্য পরিচালনার ক্ষেত্রে বিপদে পড়েছে ভারত। ভারতীয় গণমাধ্যম সূত্রে দাবি করা হয়েছে, পাকিস্তান আরোপিত আকাশ অবরোধের কারণে শুধু ভারতীয় বিমান সংস্থা ইন্ডিগোরই শেয়ার মূল্য ৪ শতাংশ কমে যায়, যার ফলে ৮ হাজার কোটি টাকা ক্ষতি হয়েছে। এমন অর্থনৈতিক সংকট আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে একান্ত অনভিপ্রেত।

এমনই এক পরিস্থিতিতে স্পর্শকাতর কাশ্মীর সীমান্তে স্বল্পপাল্লার অস্ত্রের গোলাগুলি শুরু করেছে উভয় পক্ষ। সাগর ও আকাশপথে নানারকম কসরত করছে নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনীর হরেক রকমের যুদ্ধজাহাজ ও জঙ্গিবিমান। ফলে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বিভিন্ন মহল। কারণ নিরাপত্তাশাস্ত্রে বহু প্রচলিত কথা হলো- বিশ্বযুদ্ধের মতো মহাযুদ্ধও শুরু হয় মাত্র একটি বুলেট বা কামানের একটি মাত্র গোলা নিক্ষেপের মধ্য দিয়ে। ইতোমধ্যে হামলা-পাল্টা হামলা হলেও নানা কারণে সর্বাত্মক যুদ্ধের সম্ভাবনা কম বলেই মনে করেন একশ্রেণির নিরাপত্তা বিশ্লেষক এবং রণকৌশল বিশেষজ্ঞ।

এসব কারণের অন্যতম হলো- ভারত ও পাকিস্তানের পারমাণবিক সক্ষমতা। ভৌগোলিকভাবে পাশাপাশি থাকা ভারত ও পাকিস্তান একে অপরের সীমান্ত এলাকায় পারমাণবিক ধ্বংসলীলা পরিচালনা করলে উভয় দেশের মানুষ, ফসল ও জীববৈচিত্র্য ধ্বংস হবে, যা কোনো দেশের রাজনৈতিক শক্তি বরদাশত করবে না। বিশ্ব মোড়ল আমেরিকা পৃথিবীর বুকে সব যুদ্ধের নেপথ্যে কলকাঠি নাড়ার মাধ্যমে অস্ত্রবাণিজ্য প্রসারের জন্য কুখ্যাত। সেই আমেরিকা এখন ট্রাম্প ঘোষিত এবং সাময়িকভাবে স্থগিত শুল্কনীতির কারণে নিজেই বেকায়দায় পড়েছে। এ শুল্কনীতিতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে চীন।

চীনের বৈশ্বিক বাণিজ্য অনেকটাই ভারত মহাসাগর ও আরব সাগর দিয়ে বাণিজ্যিক জাহাজ চলাচলের ওপর নির্ভরশীল। পাক-ভারত যুদ্ধের সূত্র ধরে কোনো সাগর-মহাসাগর অশান্ত হলে বা সমুদ্রে কোনো কারণে অবরোধ হলে বাধাগ্রস্ত হবে চীনের বাণিজ্য, যা চীন কখনোই চাইবে না। চীনের সঙ্গে ভারত ও পাকিস্তান উভয় দেশেরই সীমান্ত রয়েছে। যুদ্ধ শুরু হলে চীনকে পাশে চাইবে উভয় দেশ এবং প্রতিপক্ষের ওপর চাপ প্রয়োগের অনুরোধ জানাবে। এমন অনুরোধ মানা বা না মানা উভয় ক্ষেত্রেই ক্ষতিগ্রস্ত হবে চীনের বাণিজ্যিক স্বার্থ। এমন সব সমীকরণের পরেও বর্তমান পরিস্থিতিতে চমক সৃষ্টি করে সর্বাত্মক যুদ্ধ শুরু অসম্ভবও কিছু নয়।

পাক-ভারত যুদ্ধ হলে বাংলাদেশ কেমন পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে পারে সে বিষয়ে আগাম ধারণা এবং সম্ভাব্য সমস্যা মোকাবিলার কৌশল প্রণয়ন করে রাখা জরুরি। উভয় পক্ষ যুদ্ধে লিপ্ত হলে পাকিস্তান চাইবে ভারতীয় সামরিক কর্তৃপক্ষের সার্বিক নজর কেবল পাকিস্তান সীমান্তের দিকে যেন নিবিষ্ট না থাকে। আর এজন্য বাংলাদেশ, মিয়ানমার বা চীন সীমান্তে উত্তেজনা, এমনকি সীমান্ত সংঘাত সৃষ্টির জন্য পাকিস্তান ও তার মিত্ররা চাপ সৃষ্টি করবে। ভারতীয় আকাশপথ যদি বাংলাদেশের বিমানের জন্য অনিরাপদ বা নিষিদ্ধ হয় তবে মহাসংকটে পড়বে বাংলাদেশ। একই সংকট হবে সমুদ্রপথ অবরুদ্ধ বা যুদ্ধসংকুল হয়ে উঠলে।

ভারত বর্তমানে এক ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে। নেপাল ও মালদ্বীপের সঙ্গে তাদের সম্পর্কের অবনতি হয়েছে অনেক আগেই। ৫ আগস্টের পর থেকে বাংলাদেশের সঙ্গেও চলছে সম্পর্কের টানাপোড়েন। নিজ দেশে ওয়াক্ফ বিলসহ নানা ইস্যু নিয়ে বিপাকে রয়েছে মোদি সরকার। আবার অন্যদিকে আমেরিকা থেকে হাত বেঁধে ফেরত পাঠানো হচ্ছে অবৈধ ভারতীয় অভিবাসীদের। কানাডার সঙ্গেও চরম বৈরী সময় কাটছে ভারতের। থেমে থেমে জ্বলে উঠছে মিজোরাম। হুঙ্কার ছেড়ে চ্যালেঞ্জ ছুড়ছেন পশ্চিমবঙ্গের মমতা ব্যানার্জি। এরই মধ্যে এত নিয়ন্ত্রণ এবং গোয়েন্দাসহ বিপুল সেনা নিয়োজিত থাকা অবস্থায় পেহেলগামে পর্যটকদের ওপর হামলা একদিকে ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা ও সেনাদের সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে, অন্যদিকে এটি সাজানো নাটক বলে প্রচারণাকে স্থায়িত্ব দিচ্ছে। ভারতের এমন নাজুক পরিস্থিতি অমীমাংসিত সমস্যা সমাধানের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সামনে সুযোগও সৃষ্টি করেছে। সংশ্লিষ্ট সবার সতর্কতা ও সুযোগ বুঝে সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ এখন সময়ের দাবি।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

ইমেইল :  [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
‘কুলি’-তে আমির খানের রাফ লুক, ফার্স্ট লুকেই চমক
‘কুলি’-তে আমির খানের রাফ লুক, ফার্স্ট লুকেই চমক

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচল, মৃত অন্তত ৬৩
টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচল, মৃত অন্তত ৬৩

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রামগতিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের নবগঠিত কমিটির পরিচিতি ও কর্মপরিকল্পনা সভা
রামগতিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের নবগঠিত কমিটির পরিচিতি ও কর্মপরিকল্পনা সভা

৪৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পরীক্ষায় প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় দিবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
পরীক্ষায় প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় দিবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যে প্রশ্ন থেকে জন্ম নিল গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস
যে প্রশ্ন থেকে জন্ম নিল গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দলের কোনো কর্মী মবে জড়িত না, দাবি জামায়াত আমিরের
দলের কোনো কর্মী মবে জড়িত না, দাবি জামায়াত আমিরের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘সীমান্ত হত্যা বন্ধ করবো’
‘সীমান্ত হত্যা বন্ধ করবো’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা
মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক বছর পর জুলাই আন্দোলনে ছেদ, কারণ জানালেন রুমিন ফারহানা
এক বছর পর জুলাই আন্দোলনে ছেদ, কারণ জানালেন রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

বিএনপিতে কোন হাইব্রিডের জায়গা হবে না : আযম খান
বিএনপিতে কোন হাইব্রিডের জায়গা হবে না : আযম খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রুশ ড্রোন হামলায় কেঁপে উঠল কিয়েভ, আহত অন্তত ২৩
রুশ ড্রোন হামলায় কেঁপে উঠল কিয়েভ, আহত অন্তত ২৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ক্ষুধার্ত মানুষের ওপর গুলি চালানোর দৃশ্য দেখেছেন নিরাপত্তা ঠিকাদার
গাজায় ক্ষুধার্ত মানুষের ওপর গুলি চালানোর দৃশ্য দেখেছেন নিরাপত্তা ঠিকাদার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গরিবের প্রোটিন’ ব্রয়লারও এখন নাগালের বাইরে!
‘গরিবের প্রোটিন’ ব্রয়লারও এখন নাগালের বাইরে!

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মায়ের সঙ্গে তর্ক: অভিনেত্রীর ১৪ বছর বয়সী ছেলের আত্মহত্যা
মায়ের সঙ্গে তর্ক: অভিনেত্রীর ১৪ বছর বয়সী ছেলের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্তে ৩০ আফগান ‘জঙ্গি’ হত্যার দাবি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
সীমান্তে ৩০ আফগান ‘জঙ্গি’ হত্যার দাবি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৭০ কোটি টাকা আত্মসাৎ’ : সাইফুল আলম-পিকে হালদারসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
‘২৭০ কোটি টাকা আত্মসাৎ’ : সাইফুল আলম-পিকে হালদারসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৌলভীবাজারে মাদক সেবনের দায়ে ৬ জনের কারাদণ্ড
মৌলভীবাজারে মাদক সেবনের দায়ে ৬ জনের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গিলের ২৬৯ রানের মহাকাব্য, অধিনায়ক হিসেবে ভারতের সর্বোচ্চ টেস্ট রান
গিলের ২৬৯ রানের মহাকাব্য, অধিনায়ক হিসেবে ভারতের সর্বোচ্চ টেস্ট রান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরীক্ষায় প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় দিবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
পরীক্ষায় প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় দিবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরিয়ায় জ্বালানি ট্যাংকার বিস্ফোরণে নিহত ৭
সিরিয়ায় জ্বালানি ট্যাংকার বিস্ফোরণে নিহত ৭

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দমকা হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা, ৭ নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত
দমকা হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা, ৭ নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে জামায়াতের জনসভা আজ
রংপুরে জামায়াতের জনসভা আজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিনল্যান্ডে ছুরিকাঘাতে আহত ৪, গ্রেফতার ১
ফিনল্যান্ডে ছুরিকাঘাতে আহত ৪, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় বৃক্ষরোপণ ও বিতরণ কর্মসূচি
কুমিল্লায় বৃক্ষরোপণ ও বিতরণ কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রতিদিন ৪০ আত্মহত্যা: চামড়া ও চেহারার যুদ্ধ দক্ষিণ কোরিয়ায়
প্রতিদিন ৪০ আত্মহত্যা: চামড়া ও চেহারার যুদ্ধ দক্ষিণ কোরিয়ায়

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজধানীতে ক্রমাগত বাড়ছে সবজির দাম
রাজধানীতে ক্রমাগত বাড়ছে সবজির দাম

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেঙ্গুর পাশাপাশি বাড়ছে করোনা, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ
ডেঙ্গুর পাশাপাশি বাড়ছে করোনা, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্লোরিডায় ২শ’ মার্কিন মেরিন সেনা মোতায়েন
ফ্লোরিডায় ২শ’ মার্কিন মেরিন সেনা মোতায়েন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার
সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে
যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা
দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কঙ্গনার দাবি: ‘অশ্লীল ছবি চাইতেন হৃতিক, পাঠাতেন নিজেরটাও’
কঙ্গনার দাবি: ‘অশ্লীল ছবি চাইতেন হৃতিক, পাঠাতেন নিজেরটাও’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ইয়েমেনে হামলার হুমকি দিলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
এবার ইয়েমেনে হামলার হুমকি দিলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন বাংলাদেশে সম্ভব নয়: এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন বাংলাদেশে সম্ভব নয়: এ্যানি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে দুই ফরাসি নাগরিক অভিযুক্ত
ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে দুই ফরাসি নাগরিক অভিযুক্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এআই–এর অপব্যবহার, অভিনেত্রীর অশ্লীল ছবি ভাইরাল করল ছাত্রনেতা!
এআই–এর অপব্যবহার, অভিনেত্রীর অশ্লীল ছবি ভাইরাল করল ছাত্রনেতা!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২
সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য