শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:১৫, সোমবার, ২৮ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ১১:০২, সোমবার, ২৮ জুলাই, ২০২৫

২৫০ কোটি ডলারের বিদ্যুৎকেন্দ্র অচল: একক দরদাতার ফাঁদে বন্দি প্রকল্প

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
২৫০ কোটি ডলারের বিদ্যুৎকেন্দ্র অচল: একক দরদাতার ফাঁদে বন্দি প্রকল্প

দেশের উচ্চাকাঙ্ক্ষী ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন পটুয়াখালী আল্ট্রা-সুপারক্রিটিক্যাল কয়লা-চালিত বিদ্যুৎকেন্দ্রটি সম্পূর্ণ প্রস্তুত অবস্থায় জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য অপেক্ষমাণ। বিদ্যুৎকেন্দ্রের দুটি ইউনিট পরীক্ষামূলকভাবে চালু হওয়ার কয়েক মাস পেরিয়ে গেলেও, দীর্ঘমেয়াদি কয়লা সরবরাহ চুক্তি নিশ্চিত করতে বারবার ব্যর্থ হওয়ায় প্রকল্পটি কার্যত অচল অবস্থায় রয়েছে।

২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত তিনবার দরপত্র আহ্বান করা হয়েছে। কিন্তু প্রকল্প পরিচালনাকারী আরপিসিএল-নরিনকো ইন্টারন্যাশনাল পাওয়ার লিমিটেড (আরএনপিএল) এখনো পর্যন্ত কোনো দীর্ঘমেয়াদি সরবরাহকারী নিয়োগে সফল হয়নি। প্রতিটি ক্ষেত্রেই সিঙ্গাপুরভিত্তিক ইয়ংতাই এনার্জি পি‌টি‌ই লিমিটেড একমাত্র যোগ্য দরদাতা হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। তবে, তাদের প্রস্তাবিত মূল্য এতটাই চড়া যে প্রকল্প কর্তৃপক্ষ সেটিকে "অগ্রহণযোগ্য" বলে আখ্যা দিয়েছে।

এর আগে আরএনপিএল এই বিদ্যুৎকেন্দ্রটি পরীক্ষামূলকভাবে চালুর জন্য ১০ লাখ টন কয়লা ক্রয়ের জন্য দরপত্র আহ্বান করেছিল। তখনও একমাত্র যোগ্য দরদাতা হিসেবে ইয়ংতাই এনার্জি-ই উঠে আসে, যারা বর্তমানে ইন্দোনেশিয়ার বুকিত আসাম খনি থেকে এই বিদ্যুৎকেন্দ্রে কয়লা সরবরাহ করছে।

এ প্রক্রিয়ার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বর্তমান দরপত্রের কঠোর শর্তাবলী, নকশাগত ত্রুটি এবং পক্ষপাতিত্বের বিষয়ে জোরালো সন্দেহ রয়েছে। তাদের মতে, এসব অনিয়মের কারণেই অন্যান্য সম্ভাব্য সরবরাহকারীরা কার্যত প্রতিযোগিতা থেকে বাদ পড়ে যাচ্ছে, যা ইয়ংতাই এনার্জিকে এককভাবে লাভবান করছে।

প্রাথমিকভাবে আরএনপিএল-এর লক্ষ্য ছিল ২০২৫ সালের মে ও জুন থেকে বাণিজ্যিক বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু করা। কিন্তু ২৫৪ কোটি মার্কিন ডলার ব্যয়ে চীনা কনসোর্টিয়াম (টিইপিসি-সিএইচইসি-সিডব্লিউইসি) দ্বারা নির্মিত এই বিদ্যুৎকেন্দ্রটি বর্তমানে অচল অবস্থায় পড়ে আছে, কারণ এখন পর্যন্ত তারা একটি পাঁচ বছরের কয়লা সরবরাহ চুক্তি চূড়ান্ত করতে পারেনি, যার বার্ষিক মূল্যমান ৫ কোটি থেকে ১৫ কোটি ডলারের মধ্যে হতে পারে।

আরএনপিএল-এর কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, তৃতীয় দফার দরপত্র প্রক্রিয়ায় ১০টি কোম্পানি টেন্ডার ডকুমেন্ট কিনলেও—মাত্র চারটি কোম্পানি প্রস্তাব জমা দেয়। এর মধ্যে কেবল ইয়ংতাই টেকনিক্যালি যোগ্য বিবেচিত হয়—যা পুরো প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা ও গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে আরও প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে।

একে-অন্যের ওপর দায় চাপানোর প্রচেষ্টা ও পরস্পরবিরোধী বক্তব্য
প্রতিযোগিতামূলক দরদাতাদের আকর্ষণে বারবার ব্যর্থতা, সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোর মধ্যে এখন দোষারোপের খেলায় রূপ নিয়েছে।

আরপিসিএল এবং আরএনপিএল-এর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. সেলিম ভূঁইয়া দায় এড়ানোর চেষ্টা করে টিবিএস'কে বলেন, "টেন্ডার ডকুমেন্ট তো বিপিডিবি তৈরি করেছে। আমাদের কোম্পানি সচিব টেন্ডার প্রক্রিয়া সামলেছেন। আমি তো ইভালুয়েশন (দরপত্র মূল্যায়ন) কমিটিতেও নেই।"

তবে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (বিপিডিবি) চেয়ারম্যান মো. রেজাউল করিম এই বক্তব্যের প্রতিবাদ জানিয়ে বলেন, "বিপিডিবি একটি বিদ্যুৎ ক্রয়কারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে কয়লার দাম কম রাখার চেষ্টা করে, কারণ এটা বিদ্যুতের দামে সরাসরি প্রভাব ফেলে। আমরা শুধুমাত্র সেই বিষয়টি দেখি। অপরদিকে, দরপত্র সংক্রান্ত সব শর্ত নির্ধারণ করে আরএনপিএল বোর্ড।"

রেজাউল করিম নিশ্চিত করেন যে, আগের রাউন্ডগুলোর কম অংশগ্রহণের পর বিপিডিবি এবং বিদ্যুৎ বিভাগ উভয়ই আরএনপিএলকে টেন্ডারের শর্ত সহজ করতে পরামর্শ দিয়েছিল। তবে "নরিনকো বরং আরও কঠোর শর্ত আরোপের পক্ষে ছিল"- বলে জানান তিনি।

বিদ্যুৎ বিভাগের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, "আরও দরদাতাদের আকৃষ্ট করতে বারবার দরপত্রের শর্ত সহজ করতে বলা হলেও—আরএনপিএল-এর বোর্ড মূলত আগের কড়া শর্তাবলি অপরিবর্তিত রেখেই এগিয়ে যায়।"

দরপত্রের পদ্ধতি: প্রতিযোগিতা ঠেকাতে সাজানো?
বিদ্যুৎ বিভাগের অভ্যন্তরীণ সূত্রগুলো দাবি করেছে, আরএনপিএল এ প্রকল্পে দরপত্র আহ্বানের জন্য 'এক ধাপ দুই খাম' দরপত্র পদ্ধতি ব্যবহার করেছে—যা রামপাল ও মাতারবাড়ীর মতো একই ধরনের প্রকল্পগুলোর জন্য প্রচলিত 'দুই ধাপ দুই খাম' দরপত্র পদ্ধতির ব্যতিক্রম। এই একধাপ পদ্ধতিতে কারিগরি ও আর্থিক প্রস্তাব একসঙ্গে জমা দিতে হয়। তবে যদি কারিগরি প্রস্তাব বাতিল হয়ে যায়, তাহলে আর সেই প্রতিষ্ঠানের আর্থিক প্রস্তাব খোলা হয় না—ফলে দ্বিতীয় কোনো সুযোগ থাকে না।

এই দরপত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ ও বিতর্কিত শর্ত ছিল—প্রতিটি দরদাতাকে কয়লা খনির মালিকের সরাসরি কয়লা সরবরাহ প্রতিশ্রুতিপত্র (কমিটমেন্ট লেটার) জমা দিতে হবে। এটি অনেক প্রতিষ্ঠানের জন্য বড় বাধা হয়ে দাঁড়ায়, কারণ খনি কর্তৃপক্ষ সাধারণত এমন প্রতিশ্রুতি দেয় না যতক্ষণ না দরদাতা দরপত্রে কারিগরি যোগ্যতা অর্জন করে—যেটি সাধারণত দুই ধাপের দরপত্র প্রক্রিয়ার দ্বিতীয় ধাপে ঘটে।

তবে ইয়ংতাই এনার্জি, ইন্দোনেশিয়ার বুকিত আসাম খনি কর্তৃপক্ষের থেকে একটি "নিশ্চিত" প্রতিশ্রুতিপত্র দাখিল করে, যেখান থেকে পরীক্ষামূলক পরিচালনার জন্য পটুয়াখালী বিদ্যুৎকেন্দ্রে কয়লা সরবরাহ করা হয়। তাদের এই ধরনের প্রস্তুতি ও নিবিড় যোগসাজশই সন্দেহের উদ্রেক করছে।

মাত্র একটি সরবরাহকারীর উপযোগী করে বানানো টেন্ডার?
দরপত্রের ১৮৬ পৃষ্ঠার শর্তাবলীর গভীর বিশ্লেষণে দেখা গেছে—অনেকগুলো শর্তই সন্দেহজনকভাবে ইয়ংতাইয়ের বিদ্যমান কার্যক্রমের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ বলে অভিযোগ করছেন খাতসংশ্লিষ্টরা। যেমন দরপত্রের শর্তে বলা হয়েছে, দরদাতার কয়লা খনির গত পাঁচ বছরের উৎপাদন সক্ষমতা কমপক্ষে ৭০ লাখ টন হতে হবে—যদিও পটুয়াখালী বিদ্যুৎকেন্দ্রের বার্ষিক কয়লা চাহিদা ১৩ থেকে ৪০ লাখ টন। এছাড়া, খনিতে কমপক্ষে ১ কোটি ৮০ লাখ টন পুনরুদ্ধারযোগ্য কয়লার মজুদ থাকতে হবে এবং দরদাতাকে প্রমাণ করতে হবে যে সে গত পাঁচ বছরে কমপক্ষে ৮০ লাখ টন কয়লা সরবরাহ করেছে, যার মধ্যে অন্তত ৫০ লাখ টন বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোতে সরবরাহ করতে হবে।

বিদ্যুৎ বিভাগের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, এসব শর্ত অতিরিক্ত এবং বাস্তবতা-বর্জিত—বিশেষ করে তাদের জন্য, যারা সাধারণত ৩৫০-৫০০ মেগাওয়াট ক্ষমতার প্ল্যান্টে কয়লা সরবরাহ করে থাকেন।

নাম না প্রকাশের শর্তে বিপিডিবি'র এক কর্মকর্তা মন্তব্য করেন, "এই শর্তগুলো নকশা অনুযায়ী প্রতিযোগিতামূলক দরদাতাদের বাদ দেওয়ার জন্যই নির্ধারণ করা হয়েছে।" তিনি আরও বলেন, যে কোনো ট্রেডার যার অভিজ্ঞতা রয়েছে ৩৫০-৫০০ মেগাওয়াট ক্ষমতার বিদ্যুৎকেন্দ্রে কয়লা সরবরাহের (৯০ শতাংশ লোড ফ্যাক্টরে চলমান), সেই ট্রেডার অনায়াসেই ১,৩২০ মেগাওয়াটের প্ল্যান্টেও কয়লা দিতে পারবে, কারণ বছরের পুরো সময় তো বিদ্যুৎকেন্দ্র পূর্ণ সক্ষমতায় চলবে না।

দরপত্র পূর্ব বৈঠক হয়নি, মূল্য নির্ধারণে আচমকা সূচকের পরিবর্তন
এই দরপত্র প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতার ঘাটতি ব্যাপকভাবে চোখে পড়েছে। আরএনপিএল কোনও দরপত্র পূর্ব সভা (প্রি-বিড মিটিং) আয়োজন করেনি—যেটি একটি প্রচলিত এবং গুরুত্বপূর্ণ প্রক্রিয়া, যেখানে কারিগরি অস্পষ্টতা দূর করার পাশাপাশি দরপত্রে আরও অংশগ্রহণকারীদের আসতে উৎসাহিত করা হয়।

এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে হঠাৎ করে দাম নির্ধারণের ফর্মুলা পরিবর্তন। প্রক্রিয়ার মাঝপথে কয়লার মূল্য নির্ধারণে ব্যবহৃত সূচক আইসিই৩ থেকে বদলে দেওয়া হয় এইচবিএ২–যেটি বেশিরভাগ ইন্দোনেশীয় খনি কর্তৃপক্ষের কাছে অপরিচিত। দরদাতাদের এই নতুন সূচকের ভিত্তিতে প্রস্তাব দেওয়ার জন্য মাত্র ১৪ দিনের সময় দেওয়া হয়।

বিস্ময়করভাবে, শুধুমাত্র ইয়ংতাই এই পরিবর্তনের জন্য প্রস্তুত ছিল বলে মনে হয়—যা আবারও অসাধু সুবিধা লাভের অভিযোগকে উস্কে দেয়। আরএনপিএল-এর এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, "এটা সম্ভব যে কিছু কোম্পানি ইচ্ছাকৃতভাবে অসম্পূর্ণ ডকুমেন্ট জমা দিয়েছিল, যাতে করে ইয়ংতাইয়ের জন্য রাস্তা পরিষ্কার হয়। তারা 'ডামি বিডার' হতে পারে।"

এলসির কঠিন শর্ত
দরপত্র নথি অনুযায়ী, প্রতিটি চালানের জন্য ঋণপত্র বা এলসি অবশ্যই লোডিং পোর্টে জাহাজ পৌঁছানোর নির্ধারিত সময়ের (লেক্যান) অন্তত সাত কর্মদিবস আগে বাংলাদেশের যেকোনো তফসিলভুক্ত ব্যাংকে খুলতে হবে। "লেক্যান" বলতে বোঝানো হয়, নির্দিষ্ট সেই সময়কাল, যার মধ্যে কোনো জাহাজকে বৈধভাবে পণ্য পরিবহনের জন্য লোডিং পোর্টে উপস্থিত হতে হয়। এটি "লে ডেজ ক্যানসেলিং" শব্দবন্ধের সংক্ষিপ্ত রূপ।

এই খাতে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এলসি না খোলা পর্যন্ত কোনো কয়লা ব্যবসায়ী বা খনি কর্তৃপক্ষ সাধারণত পরিবহন কার্যক্রম শুরু করে না—যদি না তারা পূর্বে দরদাতা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কাজ করে থাকে এবং তাদের ওপর আস্থা থাকে।

বর্তমানে ইয়ংতাই এনার্জি, ইন্দোনেশিয়ার বুকিত আসাম খনি থেকে কয়লা এনে পটুয়াখালীর ১,৩২০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন বিদ্যুৎকেন্দ্রের টেকনিক্যাল অপারেশনের জন্য সরবরাহ করছে।

অব্যবহৃত সম্পদ ও আকাশচুম্বী ব্যয়
সবদিক থেকেই প্রস্তুত থাকলেও, পটুয়াখালীর ১,৩২০ মেগাওয়াট আলট্রা-সুপারক্রিটিক্যাল কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রটি এখনো বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদনে যেতে পারেনি। আরপিসিএল-এর মে মাসের তথ্যমতে, ২০২৫ সালের ১৯ জানুয়ারি বিদ্যুৎকেন্দ্রের ইউনিট-১ পরীক্ষামূলকভাবে বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু করে, এবং ৯ জুন ইউনিট-২ উৎপাদনে যায়। কেন্দ্রটি এ পর্যন্ত মোট ১,২৪৪ মেগাওয়াট নিট বিদ্যুৎ উৎপাদন করেছে।

তবে দীর্ঘমেয়াদি কয়লা সরবরাহ চুক্তি না হওয়ায়—বাণিজ্যিক উৎপাদন সম্ভব হচ্ছে না, যার ফলে চলমান জ্বালানি সংকটের মধ্যেও দেশের করদাতাদের অর্থ খরচ হচ্ছে শুধু কেন্দ্রটি অলস পড়ে থাকার কারণে। সাধারণত কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ উৎপাদন সস্তা হয়, কিন্তু এই কেন্দ্রের বিদ্যুতের ইউনিটপ্রতি সম্ভাব্য উৎপাদন খরচ ধরা হয়েছে প্রায় ১২ টাকা, যা দেশের প্রচলিত ৬ থেকে ৭ টাকার তুলনায় দ্বিগুণের কাছাকাছি।

এই উচ্চ উৎপাদন ব্যয়ের পেছনে দুটি বড় কারণ হচ্ছে—দরপত্রে সীমিত প্রতিযোগিতার কারণে কয়লার উচ্চমূল্য এবং প্রকল্পটির বিশাল মূলধনী বিনিয়োগ। বিদ্যুৎকেন্দ্রটি দীর্ঘদিন অলস পড়ে থাকলে যন্ত্রপাতি নষ্ট হওয়া, জাতীয় গ্রিড ও সাধারণ গ্রাহকদের ওপর বাড়তি চাপ তৈরিরও ঝুঁকি আছে।

সমাধানের উপায়: দরপত্রের শর্তে নমনীয়তা জরুরি
বিপিডিবির চেয়ারম্যান রেজাউল করিম পরিস্থিতির গুরুত্ব স্বীকার করেছেন। তিনি জানান, শর্ত সহজ করে নতুন করে দরপত্র আহ্বান করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে, এমনকি পাঁচ বছরের পরিবর্তে এক বছরের স্বল্পমেয়াদি চুক্তির বিষয়টিও বিবেচনায় নেওয়া হচ্ছে। তিনি জোর দিয়ে বলেন, "২৫০ কোটি ডলারের একটি বিদ্যুৎকেন্দ্র এভাবে অলস পড়ে থাকতে দেওয়া যায় না। যন্ত্রপাতি যদি ব্যবহৃত না হয়, তাহলে সেগুলোর কম্পোনেন্ট নষ্ট হতে শুরু করবে।"

এই বিভাগের আরও খবর
জাইকার আয়োজনে ‘আরবান এনভায়রনমেন্টাল বিজনেস স্টাডি ট্যুর’
জাইকার আয়োজনে ‘আরবান এনভায়রনমেন্টাল বিজনেস স্টাডি ট্যুর’
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
৫ বছরে সর্বনিম্ন এলসি খোলার পরিমাণ জুনে
৫ বছরে সর্বনিম্ন এলসি খোলার পরিমাণ জুনে
২৬ দিনে প্রবাসী আয় এলো ১৯৩ কোটি ডলারের বেশি
২৬ দিনে প্রবাসী আয় এলো ১৯৩ কোটি ডলারের বেশি
জুলাইয়ে অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর ইঙ্গিত দিয়েছে জিইডি
জুলাইয়ে অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর ইঙ্গিত দিয়েছে জিইডি
মেঘনা ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
মেঘনা ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
পুঁজিবাজারে সূচকের সঙ্গে কমেছে লেনদেন
পুঁজিবাজারে সূচকের সঙ্গে কমেছে লেনদেন
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ২৫টি বোয়িং উড়োজাহাজ কিনবে সরকার: বাণিজ্য সচিব
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ২৫টি বোয়িং উড়োজাহাজ কিনবে সরকার: বাণিজ্য সচিব
৮ হাজার ১৪৯ কোটি টাকা ব্যয়ে ১২ প্রকল্প একনেকে অনুমোদন
৮ হাজার ১৪৯ কোটি টাকা ব্যয়ে ১২ প্রকল্প একনেকে অনুমোদন
শুল্ক নিয়ে আলোচনার জন্য যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা
শুল্ক নিয়ে আলোচনার জন্য যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা
দেশের অর্থনীতি বড় ধাক্কার মুখে
দেশের অর্থনীতি বড় ধাক্কার মুখে
আওয়ামী লীগের আমলে ব্যাংকের ৮০ শতাংশ অর্থ বাইরে চলে গেছে: অর্থ উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের আমলে ব্যাংকের ৮০ শতাংশ অর্থ বাইরে চলে গেছে: অর্থ উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
আশুগঞ্জে জমি থেকে কৃষকের রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার
আশুগঞ্জে জমি থেকে কৃষকের রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে হত্যা মামলায় একজনের ফাঁসি
মেহেরপুরে হত্যা মামলায় একজনের ফাঁসি

৩২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের ৪ ডিআইজি বাধ্যতামূলক অবসরে
পুলিশের ৪ ডিআইজি বাধ্যতামূলক অবসরে

৫৫ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে অস্ত্র-মাদকসহ ৮ জন আটক
বাগেরহাটে অস্ত্র-মাদকসহ ৮ জন আটক

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় শিশু পান্না গণধর্ষণ ও আত্মহত্যা প্ররোচনা: তিনজনের ফাঁসির রায়
নেত্রকোনায় শিশু পান্না গণধর্ষণ ও আত্মহত্যা প্ররোচনা: তিনজনের ফাঁসির রায়

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগে শিক্ষক কারাগারে
ছাত্রকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগে শিক্ষক কারাগারে

৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দ্বিতীয় দিনেও সিএনজি অটোরিকশা শ্রমিকদের ধর্মঘট
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দ্বিতীয় দিনেও সিএনজি অটোরিকশা শ্রমিকদের ধর্মঘট

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দীঘিনালায় পাঁচ শতাধিক অসহায় পরিবারকে সেনাবাহিনীর চিকিৎসা সেবা
দীঘিনালায় পাঁচ শতাধিক অসহায় পরিবারকে সেনাবাহিনীর চিকিৎসা সেবা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাষ্ট্রপতির কাছে বার্ষিক প্রতিবেদন দিলেন প্রধান বিচারপতি
রাষ্ট্রপতির কাছে বার্ষিক প্রতিবেদন দিলেন প্রধান বিচারপতি

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচনের সময় মোতায়েন থাকবে ৬০ হাজার সেনাসদস্য : প্রেস সচিব
নির্বাচনের সময় মোতায়েন থাকবে ৬০ হাজার সেনাসদস্য : প্রেস সচিব

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নিজের কথা না ভেবে দলকে সাহায্য করতে চেয়েছি: পন্ত
নিজের কথা না ভেবে দলকে সাহায্য করতে চেয়েছি: পন্ত

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লালমনিরহাটে দুই ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ
লালমনিরহাটে দুই ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোলায় পাঁচ শতাধিক হতদরিদ্র মানুষকে চিকিৎসা সেবা দিল নৌবাহিনী
ভোলায় পাঁচ শতাধিক হতদরিদ্র মানুষকে চিকিৎসা সেবা দিল নৌবাহিনী

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্টোকস ছোট বাচ্চার মতো আচরণ করেছে : মাঞ্জরেকার
স্টোকস ছোট বাচ্চার মতো আচরণ করেছে : মাঞ্জরেকার

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনাসহ ৪৪২ জনের নামে হত্যা মামলা
ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনাসহ ৪৪২ জনের নামে হত্যা মামলা

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

তারুণ্যের উৎসব ঘিরে নীলফামারীতে স্বাস্থ্য সেবা ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত
তারুণ্যের উৎসব ঘিরে নীলফামারীতে স্বাস্থ্য সেবা ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পান্তের বদলি হিসেবে ভারতীয় দলে রেকর্ড গড়া জাগাদিসান
পান্তের বদলি হিসেবে ভারতীয় দলে রেকর্ড গড়া জাগাদিসান

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ওভাল টেস্টে ইংল্যান্ড স্কোয়াডে ডাক পেলেন ওভারটন
ওভাল টেস্টে ইংল্যান্ড স্কোয়াডে ডাক পেলেন ওভারটন

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় লাশ পোড়ানোর মামলার অভিযোগ গঠন বিষয়ে শুনানি ৭ আগস্ট
আশুলিয়ায় লাশ পোড়ানোর মামলার অভিযোগ গঠন বিষয়ে শুনানি ৭ আগস্ট

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চবি শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
চবি শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সেপ্টেম্বর থেকে পরবর্তী তিন মাসে দেড় লাখ পুলিশকে প্রশিক্ষণ
সেপ্টেম্বর থেকে পরবর্তী তিন মাসে দেড় লাখ পুলিশকে প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্ত সংঘাত: মালয়েশিয়ায় থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার নেতাদের বৈঠক
সীমান্ত সংঘাত: মালয়েশিয়ায় থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার নেতাদের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র হত্যা মামলায় মাধবদী পৌরসভার সাবেক মেয়র মানিক গ্রেফতার
ছাত্র হত্যা মামলায় মাধবদী পৌরসভার সাবেক মেয়র মানিক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূত্রাপুরে কমরেড মণি সিংহের ১২৪তম জয়ন্তী উদযাপন
সূত্রাপুরে কমরেড মণি সিংহের ১২৪তম জয়ন্তী উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে স্ত্রী ও শাশুড়িকে গলা কেটে হত্যার দায়ে জামাতার মৃত্যুদণ্ড
নারায়ণগঞ্জে স্ত্রী ও শাশুড়িকে গলা কেটে হত্যার দায়ে জামাতার মৃত্যুদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কর্মস্থলে মারা গেলেন ফুলছড়ি উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা
কর্মস্থলে মারা গেলেন ফুলছড়ি উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মরণে মোংলায় ছাত্রদলের শোক র‍্যালি ও স্মরণ সভা
জুলাই শহীদদের স্মরণে মোংলায় ছাত্রদলের শোক র‍্যালি ও স্মরণ সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই-তিন দিনের মধ্যেই জুলাই সনদ চূড়ান্ত হতে পারে : আলী রীয়াজ
দুই-তিন দিনের মধ্যেই জুলাই সনদ চূড়ান্ত হতে পারে : আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ছোট ভাই খুন
বড় ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ছোট ভাই খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাংককে গুলি চালিয়ে পাঁচজনকে হত্যা, হামলাকারীর আত্মহত্যা
ব্যাংককে গুলি চালিয়ে পাঁচজনকে হত্যা, হামলাকারীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
চিত্রনায়ক জসিমের ছেলে সংগীত শিল্পী রাতুল আর নেই
চিত্রনায়ক জসিমের ছেলে সংগীত শিল্পী রাতুল আর নেই

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সরকার পতনের পর হঠাৎ উত্থান: গ্রামে রিয়াদের পাকা বাড়ি ঘিরে গুঞ্জন
সরকার পতনের পর হঠাৎ উত্থান: গ্রামে রিয়াদের পাকা বাড়ি ঘিরে গুঞ্জন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সারাদেশের সব কমিটির কার্যক্রম স্থগিত
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সারাদেশের সব কমিটির কার্যক্রম স্থগিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের সাবেক ডিসি-এডিসি ও দুই এসিল্যান্ডের কারাদণ্ড
হবিগঞ্জের সাবেক ডিসি-এডিসি ও দুই এসিল্যান্ডের কারাদণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ম্যানহোলে পড়ে নিখোঁজ নারীর প্রাথমিক পরিচয় মিলেছে
টঙ্গীতে ম্যানহোলে পড়ে নিখোঁজ নারীর প্রাথমিক পরিচয় মিলেছে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ওয়াকআউট নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন
বিএনপির ওয়াকআউট নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাবরকে নিয়ে এনসিপি নেতার বিরূপ মন্তব্যে প্রতিবাদ বিক্ষোভ
বাবরকে নিয়ে এনসিপি নেতার বিরূপ মন্তব্যে প্রতিবাদ বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রদ্রিগোর জন্য ১২০ মিলিয়ন ইউরোর রেকর্ড প্রস্তাব!
রদ্রিগোর জন্য ১২০ মিলিয়ন ইউরোর রেকর্ড প্রস্তাব!

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশটা কারো বাপের সম্পত্তি না: শবনম ফারিয়া
দেশটা কারো বাপের সম্পত্তি না: শবনম ফারিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাদের মির্জার ক্যাডার থেকে সমন্বয়ক রিয়াদ
কাদের মির্জার ক্যাডার থেকে সমন্বয়ক রিয়াদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সর্বোচ্চ নেতা খামেনিকে হত্যার হুমকি ইসরায়েলের
ইরানের সর্বোচ্চ নেতা খামেনিকে হত্যার হুমকি ইসরায়েলের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক থেকে বিএনপির ওয়াকআউট, পরে যোগদান
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক থেকে বিএনপির ওয়াকআউট, পরে যোগদান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ইসরায়েলি গোয়েন্দাদের জন্য বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে ইসলাম শিক্ষা
যে কারণে ইসরায়েলি গোয়েন্দাদের জন্য বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে ইসলাম শিক্ষা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোররামশহর-৫: ইরান কি আন্তঃমহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়ে ফেলেছে?
খোররামশহর-৫: ইরান কি আন্তঃমহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়ে ফেলেছে?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাবর দেশপ্রেমিক রাজনীতিবিদ, তার বিরুদ্ধে অভিযোগ অগ্রহণযোগ্য’
‘বাবর দেশপ্রেমিক রাজনীতিবিদ, তার বিরুদ্ধে অভিযোগ অগ্রহণযোগ্য’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইকনিক মসজিদ নির্মাণে ২৪৪ কোটি টাকা দেবে সৌদি
আইকনিক মসজিদ নির্মাণে ২৪৪ কোটি টাকা দেবে সৌদি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লা অঞ্চলে খালি দেড় লাখ আসন, বন্ধ হতে পারে অনেক কলেজ
কুমিল্লা অঞ্চলে খালি দেড় লাখ আসন, বন্ধ হতে পারে অনেক কলেজ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক ব্যক্তির সর্বোচ্চ ১০ বছর প্রধানমন্ত্রিত্বের পক্ষে বিএনপি : সালাহউদ্দিন
এক ব্যক্তির সর্বোচ্চ ১০ বছর প্রধানমন্ত্রিত্বের পক্ষে বিএনপি : সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদাবাজির অভিযোগে গ্রেফতার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের আদালত চত্বরে কিল-ঘুষি-লাথি
চাঁদাবাজির অভিযোগে গ্রেফতার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের আদালত চত্বরে কিল-ঘুষি-লাথি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন নির্ধারণে ২২ সদস্যের কমিশন গঠন
সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন নির্ধারণে ২২ সদস্যের কমিশন গঠন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসির হাতে পাঁচ মাস
ইসির হাতে পাঁচ মাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারা দেশে প্রাইমারি স্কুলের স্থগিত অনুষ্ঠান বৃহস্পতিবার
সারা দেশে প্রাইমারি স্কুলের স্থগিত অনুষ্ঠান বৃহস্পতিবার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাবার কথা যদি একটু শুনতাম, অতীত নিয়ে অনুতপ্ত সালমান
বাবার কথা যদি একটু শুনতাম, অতীত নিয়ে অনুতপ্ত সালমান

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বৈষম্যবিরোধী নেতা রিয়াদসহ চারজন ৭ দিনের রিমান্ডে
বৈষম্যবিরোধী নেতা রিয়াদসহ চারজন ৭ দিনের রিমান্ডে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সভা
নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সভা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুক লাইভে উমামা: বললেন জুলাই কেন ‘মানি-মেকিং মেশিন’ হবে
ফেসবুক লাইভে উমামা: বললেন জুলাই কেন ‘মানি-মেকিং মেশিন’ হবে

৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

মেয়েকে চার বছর ধরে বন্দী, ইনজেকশন দিয়ে ঘুম পাড়িয়ে রাখতেন বাবা
মেয়েকে চার বছর ধরে বন্দী, ইনজেকশন দিয়ে ঘুম পাড়িয়ে রাখতেন বাবা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কে ভূমিকম্প: ১ কোটি মানুষকে সতর্ক করতে ব্যর্থ গুগল, নিহত অন্তত ৫৫ হাজার
তুরস্কে ভূমিকম্প: ১ কোটি মানুষকে সতর্ক করতে ব্যর্থ গুগল, নিহত অন্তত ৫৫ হাজার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক বছর বয়সী শিশুর কামড়ে গোখরা সাপের মৃত্যু
এক বছর বয়সী শিশুর কামড়ে গোখরা সাপের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অপেক্ষা জুলাই সনদ ভোটের তারিখের
অপেক্ষা জুলাই সনদ ভোটের তারিখের

প্রথম পৃষ্ঠা

কালা কালা তালা তালা জ্বালা জ্বালার দেশ!
কালা কালা তালা তালা জ্বালা জ্বালার দেশ!

সম্পাদকীয়

দুর্নীতির টাকায় বিদেশে সম্পদের পাহাড়
দুর্নীতির টাকায় বিদেশে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অপু-জয়ের পর যুক্তরাষ্ট্রে বুবলী-বীর
অপু-জয়ের পর যুক্তরাষ্ট্রে বুবলী-বীর

শোবিজ

এক রোগীর জন্য রক্ত দিতে আসেন ৪০০ জন
এক রোগীর জন্য রক্ত দিতে আসেন ৪০০ জন

প্রথম পৃষ্ঠা

পানি বাড়ছে দ্রুত, উৎকণ্ঠা
পানি বাড়ছে দ্রুত, উৎকণ্ঠা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিত্যনতুন আবিষ্কার রাষ্ট্র সংস্কারে
নিত্যনতুন আবিষ্কার রাষ্ট্র সংস্কারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি, রিমান্ডে চার নেতা
সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি, রিমান্ডে চার নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য ঘাটতি কমানোর ফর্মুলায় সরকার
বাণিজ্য ঘাটতি কমানোর ফর্মুলায় সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

পাটে নতুন আশা
পাটে নতুন আশা

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রমায় শিশুরা
ট্রমায় শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের শেকড় অনেক গভীরে
চাঁদাবাজদের শেকড় অনেক গভীরে

প্রথম পৃষ্ঠা

সব নালা ঢেকে দেওয়া সম্ভব নয়
সব নালা ঢেকে দেওয়া সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

হারুনের ভাতের হোটেল থেকে ছয় সমন্বয়কের ভিডিও বার্তা
হারুনের ভাতের হোটেল থেকে ছয় সমন্বয়কের ভিডিও বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ রাজনীতিতে গুণগত পরিবর্তন চায়
মানুষ রাজনীতিতে গুণগত পরিবর্তন চায়

নগর জীবন

বিপাশার সেক্রিফাইস
বিপাশার সেক্রিফাইস

শোবিজ

ভয়াবহ পরিবেশগত সংকটে ঢাকা
ভয়াবহ পরিবেশগত সংকটে ঢাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

জান্নাত পাওয়ার সহজ আমল
জান্নাত পাওয়ার সহজ আমল

সম্পাদকীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ২৫টি বোয়িং বিমান কিনবে বাংলাদেশ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ২৫টি বোয়িং বিমান কিনবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীনচেতা বাঁধন
স্বাধীনচেতা বাঁধন

শোবিজ

দুই বছরে ১৪ টেস্ট, ২৬ ওয়ানডে
দুই বছরে ১৪ টেস্ট, ২৬ ওয়ানডে

মাঠে ময়দানে

নতুন সংবিধানে অধিকার নিশ্চিত করতে হবে
নতুন সংবিধানে অধিকার নিশ্চিত করতে হবে

নগর জীবন

রোমান্টিক মুডে মেহজাবীন
রোমান্টিক মুডে মেহজাবীন

শোবিজ

আফ্রিকা সেরা নাইজেরিয়ার মেয়েরা
আফ্রিকা সেরা নাইজেরিয়ার মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

আধিপত্য নিয়ে সশস্ত্র সংঘর্ষে জড়ায় উপজাতি সন্ত্রাসীরা
আধিপত্য নিয়ে সশস্ত্র সংঘর্ষে জড়ায় উপজাতি সন্ত্রাসীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র ব্যবসায় ‘বক্স অফিস’ দাবি
চলচ্চিত্র ব্যবসায় ‘বক্স অফিস’ দাবি

শোবিজ

বিএনপি সচেতনভাবে অগ্রসর হচ্ছে
বিএনপি সচেতনভাবে অগ্রসর হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

রোমাঞ্চকর জয়ে শুরু যুবাদের
রোমাঞ্চকর জয়ে শুরু যুবাদের

মাঠে ময়দানে

দর্শক সারিতে মেসি
দর্শক সারিতে মেসি

মাঠে ময়দানে