চাঁপাইনবাবগঞ্জের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বা ব্যবসায়ীরা ইন্দোনেশিয়া আম পাঠাতে চাইলে সর্বাত্মক সহযোগিতা করবে ইন্দোনেশিয়া দূতাবাস। গতকাল দুপুরে চাঁপাইনবাবগঞ্জের মহারাজপুরে অবস্থিত প্রথম ফ্রুট প্রটেক্টিং পেপার ব্যাগ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান চাঁপাই এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড পরিদর্শনে এসে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন ইন্দোনেশিয়ার রাষ্ট্রদূত আরিফ সোয়ুকু। রাষ্ট্রদূত আরও বলেন, এ অঞ্চলের আম বিখ্যাত হওয়ায় যদি কেউ ইন্দোনেশিয়ায় পাঠাতে চায় তাহলে ঢাকাস্থ দূতাবাস প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করবে। তবে এটা নির্ভর করছে এখানকার ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বা ব্যবসায়ীদের ওপর। তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে ইন্দোনেশিয়ার কৃষি বাণিজ্যিক চুক্তি রয়েছে।
এ সময় চাঁপাই এগ্রোর চলমান প্রজেক্ট এবং ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা নিয়ে উভয়পক্ষের মধ্যে বিশদ আলোচনা হয় এবং আমের বহুবিধ ব্যবহার এবং রপ্তানি খাতে আমের উজ্জ্বল সম্ভাবনা ঘিরে উভয়পক্ষ আশাবাদ ব্যক্ত করে। পরে জেলার শিবগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন আমবাগান পরিদর্শন করেন রাষ্ট্রদূত সোয়ুকু। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন ইন্দোনেশিয়ার ঢাকাস্থ দূতাবাসের থার্ড সেক্রেটারি রব্বি ফেরলি হারখা, চাঁপাই এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের চেয়ারম্যান ও নারী উদ্যোক্তা জেসমিন আকতার, ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও শিল্প উদ্যোক্তা মো. সফিকুল ইসলামসহ দূতাবাসের অন্য কর্মকর্তারা।