শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৭ মে, ২০২৫

রংপুর

গাছপালা কমে মরুর দিকে

♦ আশঙ্কাজনক হারে চলছে বৃক্ষনিধন ♦ পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার জন্য বনভূমির প্রয়োজন
নজরুল মৃধা, রংপুর
প্রিন্ট ভার্সন
গাছপালা কমে মরুর দিকে

পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার জন্য বনভূমির এবং গাছপালার প্রয়োজন মোট ভূমির ২৫ শতাংশ। কিন্তু রংপুরে সরকারি বনভূমি রয়েছে ১ শতাংশেরও কম। অপরদিকে বেসরকারিপর্যায়ে মাত্র ১০ শতাংশ গাছপালা রয়েছে। নগরায়ণ এবং অবৈধ দখলদারদের অবাধে বৃক্ষনিধনের কারণে ক্রমেই সংকুচিত হয়ে আসছে রংপুরের বনভূমি। ফলে এই অঞ্চলের জলবায়ুর ব্যাপক পরিবর্তন হয়েছে। গাছপালা কমে যাওয়ার কারণে দ্রুত এই অঞ্চল মরুকরণের দিকে যাচ্ছে। কমছে নদনদীর পানি। মানুষসহ প্রাণী জগতে পড়ছে নেতিবাচক প্রভাব।

রংপুর বন বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, রংপুরে গাছপালা রয়েছে ২৮১ দশমিক ৭২ বর্গ কিলোমিটার। যা ১১ দশমিক ৯৪ শতাংশ। নীলফামারীতে ১১১ দশমিক ১২ বর্গকিলোমিটার। যা ৬ দশমিক ৯৭ শতাংশ। গাইবান্ধায় ৮ দশমিক ১১ শতাংশে গাছপালা রয়েছে ১৮১ দশমিক ২৭ বর্গ কিলোমিটার। এ ছাড়া কুড়িগ্রামের ২৩৯ দশমিক ১৭ বর্গকিলোমিটার। যা ১০ দশমিক ৩২ শতাংশ। লালমনিরহাটের ৯ দশমিক ৯৪ শতাংশে গাছপালা রয়েছে ১২১ দশমিক ৯৯ বর্গকিলোমিটার।

অপরদিকে সরকারি সামাজিক বন বিভাগের বনভূমি রয়েছে ৭ হাজার ২৪০ একর। যা এক শতাংশের কম। এর মধ্যে রংপুরে সংরক্ষিত বনভূমি রয়েছে ১ হাজার ৬৯০ একর, রক্ষিত বনভূমি ৪৯৩ একর, অর্পিত ১ হাজার ৭৬৬ একর, অর্জিত ২৭ দশমিক ৩০ একর ও হস্তান্তরিত হয়েছে দশমিক ৫২ একর। নীলফামারীতে সংরক্ষিত বন ভূমি নেই। রক্ষিত রয়েছে ৬৪৮ দশমিক ১৬ একর, অর্পিত ৫৬১ দশমিক ৫৩ একর ও অর্জিত বনভূমি নেই। হস্তান্তরিত বনভূমি রয়েছে ১ হাজার ৫২৮ একর এবং প্রস্তাবিত রয়েছে ৩২৩ একর। লালমনিরহাটে সংরক্ষিত বন ভূমি রয়েছে ৮২ দশমিক ৬২ একর। এই জেলায় অর্পিত, অর্জিত, রক্ষিত, হস্তান্তরিত এবং প্রস্তাবিত বনভূমি নেই। কুড়িগ্রাম জেলায় সংরক্ষিত বনভূমি রয়েছে ১২৮ দশমিক ৫৯ একর। এই জেলাও অর্পিত, অর্জিত, রক্ষিত, হস্তান্তরিত এবং প্রস্তাবিত বনভূমি নেই। সূত্রমতে একযুগ আগে বেসরকারি এবং সরকারি পর্যায়ে এই অঞ্চলের লাখ লাখ গাছ কেটে ফেলা হয়েছে। গত বছর ‘তিস্তা সেচ ক্যানেলের সংস্কারের জন্য খালের উভয় পাশে সামাজিক বনায়নের প্রায় ৪ লাখের গাছ কেটে ফেলা হয়। কেটে ফেলা গাছের বদলে নতুন গাছ লাগানোর পরিকল্পনা নেওয়া হলেও এ পর্যন্ত কত গাছ লাগানো হয়েছে তা কেউ বলতে পারছে না। উন্নয়নের নামে গাছ কাটায় প্রকৃতি হুমকির মুখে পড়ছে।

এদিকে সরকারি ১ হাজার ২০০ একর বনভূমি প্রায় দেড় হাজার অবৈধ দখলদারদের কাছে রয়েছে। অবৈধ দলখদারদের বেশির ভাগই স্থানীয় প্রভাবশালী। বন বিভাগ এসব জমি উদ্ধারে মামলা করলেও আইনের দীর্ঘসূত্রিতার কারণে সেটি সম্ভব হচ্ছে না। ফলে সরকারের বনায়ন কর্মসূচি মাঠে মারা যেতে বসেছে। তবে বন বিভাগ বলছে বন উদ্ধার অভিযান চলমান রয়েছে।

রংপুর বন বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, রংপুরের মিঠাপুকুর, বদরগঞ্জ, পীরগঞ্জ, নীলফামারীর ডোমার, ডিমলা, জলঢাকা, কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী, লালমনিরহাটের হাতিবান্ধায় বন বিভাগের মালিকানায় বনভূমি রয়েছে ৭ হাজার ২৪০ দশমিক ৫ একর। এসব বনভূমির ১ হাজার ২৩০ দশমিক ১৯ একর জমি প্রভাবশালীরা অবৈধভাবে দখল করে ভোগ করছেন। দখলদারের সংখ্যা প্রায় দেড় হাজার। এসব জমি উদ্ধার করতে বন বিভাগের চলমান মামলা রয়েছে শতাধিক। এ ছাড়াও বনবিভাগের দাবি প্রায় ২০০ একর বনভূমি অবৈধ দখলদারদের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। বাংলা একাডেমির সহপরিচালক এবং বেগম রোকেয়া স্মৃতিকেন্দ্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কৃষিবিদ আবিদ করিম মুন্না জানান, রংপুর বিভাগ ঘোষণা হওয়ার পর থেকে অনেকেই শুরুতে কিছু কম মূল্যে জমি কিনেছেন। দেখা গেছে, যেসব জায়গায় মাত্র ৩-৪টি বাড়ি হয়েছে। আশপাশের সামনে পেছনের জমি বছরের পর বছর পড়ে আছে। জনসংখ্যা বাড়লেও বড় গাছপালা তথা বনায়ন মোটেও হয়নি। ফলে অক্সিজেনের চাহিদা মেটাতে না পেরে অসুস্থ হয়ে পড়ছেন অনেকেই ক্রমে ক্রমে। তার মতে বন অর্থাৎ গাছ ছাড়া মানুষ বাঁচতে পারে না। বায়ুমন্ডলীয় কার্বন ডাই-অক্সাইড জমা করে জলবায়ু পরিবর্তনকে প্রশমিত করে বন। জীববৈচিত্র্য ঠিক রাখতে বনের গুরুত্ব অপরিসীম। তাই বৃক্ষনিধন বন্ধ এবং অবৈধ দখলে থাকা বন ভূমি উদ্ধার জরুরি হয়ে পড়েছে। রংপুর বন বিভাগের রেঞ্জ অফিসার মোশাররফ হোসেন বলেন, অবৈধ দখলদারদের কাছ থেকে বনভূমি উদ্ধারে অভিযান চলমান রয়েছে। ২৫ শতাংশ বনভূমি থাকার কথা থাকলেও রংপুরে সরকারি বন রয়েছে ১ শতাংশের নিচে এবং বেসরকারি পর্যায়ে বৃক্ষ আচ্ছাদিত বনভূমি রয়েছে ১১ শতাংশ।

এই বিভাগের আরও খবর
চার বিভাগের অধিকাংশ স্থানে ভারী বৃষ্টি হতে পারে
চার বিভাগের অধিকাংশ স্থানে ভারী বৃষ্টি হতে পারে
জুলাই গণ অভ্যুত্থানের শহীদ পরিবার ও আহত যোদ্ধাদের ক্ষোভ
জুলাই গণ অভ্যুত্থানের শহীদ পরিবার ও আহত যোদ্ধাদের ক্ষোভ
জাতীয় ঐকমত্যের উদ্যোগে বাধা একটি দল
জাতীয় ঐকমত্যের উদ্যোগে বাধা একটি দল
শোভাযাত্রা
শোভাযাত্রা
সিলেটে তরুণীকে ধর্ষণের ঘটনায় তিন যুবক গ্রেপ্তার
সিলেটে তরুণীকে ধর্ষণের ঘটনায় তিন যুবক গ্রেপ্তার
এক দিনে গ্রেপ্তার ১৪৮৭
এক দিনে গ্রেপ্তার ১৪৮৭
মহাসমাবেশ
মহাসমাবেশ
সিকৃবিতে শহীদ স্মরণে ‘জুলাই ৩৬ গেট’ উদ্বোধন
সিকৃবিতে শহীদ স্মরণে ‘জুলাই ৩৬ গেট’ উদ্বোধন
জাবি ছাত্রদলের ১৫ নেতাকে অব্যাহতি
জাবি ছাত্রদলের ১৫ নেতাকে অব্যাহতি
বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রে বর্ষার গান
বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রে বর্ষার গান
বিএনপিতে হাইব্রিডের জায়গা হবে না
বিএনপিতে হাইব্রিডের জায়গা হবে না
২০টি বাংলাদেশি পাসপোর্টসহ আটক ভারতীয় চালক
২০টি বাংলাদেশি পাসপোর্টসহ আটক ভারতীয় চালক
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলকে চরম শিক্ষা দিয়েছে ইরানের সশস্ত্র বাহিনী : পেজেশকিয়ান
ইসরায়েলকে চরম শিক্ষা দিয়েছে ইরানের সশস্ত্র বাহিনী : পেজেশকিয়ান

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা প্রচারে ওয়ার্ল্ড এথনোস্পোর্টস ইউনিয়নের সঙ্গে এমওইউ সই
ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা প্রচারে ওয়ার্ল্ড এথনোস্পোর্টস ইউনিয়নের সঙ্গে এমওইউ সই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনার সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
খুলনার সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চুয়াডাঙ্গায় ট্যাংকলরি চাপায় ইজিবাইক চালকসহ নিহত ৩
চুয়াডাঙ্গায় ট্যাংকলরি চাপায় ইজিবাইক চালকসহ নিহত ৩

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন
বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম
জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আধিপত্য রুখতে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : আব্দুস সালাম
ভারতের আধিপত্য রুখতে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : আব্দুস সালাম

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী
হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার
পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন
বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি
দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক
ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’
‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড
ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

চট্টগ্রামে ৪৪তম জাতীয় সাইক্লিং প্রতিযোগিতা শুরু
চট্টগ্রামে ৪৪তম জাতীয় সাইক্লিং প্রতিযোগিতা শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাধবদী বাজারে আগুনে পুড়লো ৪২ দোকান
মাধবদী বাজারে আগুনে পুড়লো ৪২ দোকান

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাজারীখিল অভয়ারণ্যে ৩৩ অজগর অবমুক্ত
হাজারীখিল অভয়ারণ্যে ৩৩ অজগর অবমুক্ত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় অপহৃত তিন শিক্ষার্থী উদ্ধার, আটক ৪
বগুড়ায় অপহৃত তিন শিক্ষার্থী উদ্ধার, আটক ৪

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি ডিসিপার্ক পরিদর্শনে বিভাগীয় কমিশনার
খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি ডিসিপার্ক পরিদর্শনে বিভাগীয় কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নিহত ১
ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নিহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন
তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম
সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের
দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু
২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া
১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী
পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো
বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা
প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার
মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে
এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জিরো টলারেন্সে বিএনপি
জিরো টলারেন্সে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন
রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন

নগর জীবন

হত্যা করলেই মিলত টাকা
হত্যা করলেই মিলত টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!
আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য
মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি
২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি

শনিবারের সকাল

ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি
ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি

নগর জীবন

শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল
শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া
চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

আটকে গেল চার বিমানবন্দর
আটকে গেল চার বিমানবন্দর

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল
মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’
নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে
ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে

নগর জীবন

জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা
জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন
দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা
ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা

শনিবারের সকাল

ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা
ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা

শোবিজ

হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের
হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা
যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন
টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা- শিবলী সাদিক
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা- শিবলী সাদিক

শোবিজ

ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত
ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

রানের দেখা নেই লিটনের
রানের দেখা নেই লিটনের

মাঠে ময়দানে

উইম্বলডনের তৃতীয় রাউন্ডে জোকোভিচ
উইম্বলডনের তৃতীয় রাউন্ডে জোকোভিচ

মাঠে ময়দানে

আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা
আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরে স্কুলছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ
ঘরে স্কুলছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ

দেশগ্রাম

মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল

সম্পাদকীয়

জাপানের কাছে হেরে শুরু মেয়েদের
জাপানের কাছে হেরে শুরু মেয়েদের

মাঠে ময়দানে

আগুনে পুড়ল ৪২ দোকান
আগুনে পুড়ল ৪২ দোকান

দেশগ্রাম