শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪৭, রবিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৫

বিশেষ সাক্ষাৎকার

সবাই নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায়

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
সবাই নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায়
জনগণের প্রতি যাদের আস্থা নেই- তাদের তো রাজনীতি করাই উচিত নয়। এটা তো একটা সম্পূর্ণ অগণতান্ত্রিক, অরাজনৈতিক প্রক্রিয়া। কে কাকে ঠেকাতে হবে, কে কাকে মাইনাস করতে হবে- এগুলো যারা করতে চায়- তাদের রাজনীতি করাই উচিত নয়...

 

বিএনপির স্থায়ী কমিটির অন্যতম সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ব্যবসায়ী, পেশাজীবী, রাজনৈতিক নেতা-কর্মীসহ সর্বস্তরের মানুষই এখন অপেক্ষা করছেন একটা অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারের জন্য। এ ছাড়া কোনো ক্ষেত্রেই শর্টটার্ম, মিডটার্ম কিংবা লংটার্ম কোনো সিদ্ধান্ত কেউ নিতে পারছেন না। বিশেষ করে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীরা সবচেয়ে বেশি অপেক্ষা করছেন। নির্বাচিত সরকার না থাকায় তারা বিনিয়োগের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিতে পারছেন না। নির্বাচিত সরকার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমেই দেশের গণতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পাবে। সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন- শফিউল আলম দোলন।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বর্তমানে দেশের সার্বিক রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক পরিস্থিতি কেমন?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : ১৬ বছর ধরে দেশের মানুষ আন্দোলন-সংগ্রাম করেছে- তাদের অধিকার আদায়ের জন্য। তাদের সাংবিধানিক রাজনীতিক, গণতান্ত্রিক অধিকার আদায়ের জন্য। সুতরাং জনগণ অপেক্ষা করছে একটা গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ফিরে যাওয়ার জন্য। আর সেটা একটা অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে একটি নির্বাচিত সরকার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমেই প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পাবে। দেশের সমগ্র জনগণ এখন সেটার অপেক্ষায় আছে। আর দেশের অর্থনৈতিক ক্ষেত্রেও একই অবস্থা বিরাজ করছে। দেশের এবং দেশের বাইরের সব বিনিয়োগকারী অপেক্ষা করছেন একটা নির্বাচিত সরকারের জন্য। নির্বাচিত সরকার এলে তারা একটা শর্টটার্ম, মিডটার্ম, লংটার্ম সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন। এসবের ক্ষেত্রে শুধু পুলিশ আর প্রশাসন দিয়ে হয় না। আমি কাউকে দোষারোপ করছি না। এসবের ক্ষেত্রে একটা রাজনৈতিক সমর্থন লাগে। রাজনৈতিক মবিলাইজেশন ক্যাপাসিটি প্রয়োজন হয়। নইলে ব্যবসায়ীরা কিংবা দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীরা সিদ্ধান্ত নিতে পারেন না। জনগণের ভোটে নির্বাচিত সরকারের ওপর তাদের আস্থাটা থাকে সুদৃঢ়। ফলে নির্বাচিত সরকারের পক্ষেই সেটা সম্ভব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য কেমন চলছে এবং ব্যবসায়ীরা কেমন আছেন?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : ব্যবসায়ীদের অবস্থা তো ভালো না। কারণ ওই একটাই। ব্যবসায়ীরা তো পুঁজি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে শর্টটার্ম কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারেন না। আর শর্টটার্ম, মিডটার্ম, লংটার্ম ইস্যুগুলোতে সিদ্ধান্ত নিতে গেলেই প্রয়োজন একটি নির্বাচিত রাজনৈতিক সরকার। সুতরাং তারাও সবাই অপেক্ষায় আছেন জনগণের ভোটে নির্বাচিত একটা সরকারের জন্য। তবে এ সময়ের মধ্যে অন্তর্বর্তী সরকার সাময়িকভাবে শর্টটার্ম কোনো উদ্যোগ নিতে পারে। কিন্তু শর্টটার্মের এই সিদ্ধান্ত তো কোনো সমাধান নয়। সমাধানের জন্য লংটার্ম ইস্যুগুলোর সমাধান করতে হবে। আর সেজন্যই দরকার একটা নির্বাচিত সরকার। ব্যবসায়ীরা সেই অপেক্ষায় আছেন। ব্যাংকগুলোর অবস্থা অত্যন্ত খারাপ। দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে। কোনো ভালো ব্যবসায়ীর জন্য এটা কোনো পারফেক্ট পরিবেশ হতে পারে না। তাদের অর্থনৈতিক যে পরিবেশ দরকার সেটা তো তারা পাচ্ছেন না। ইন্টেরিম গভর্নমেন্ট ইন্টেরিম গভর্নমেন্টই। তাদের তো সব ক্ষেত্রেই একটা সীমাবদ্ধতা আছে। ইচ্ছে করলেই তো আর তারা যে কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারে না। তা ছাড়া ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারী বলেন- তাদেরও একটা আস্থার বিষয় রয়েছে। আমি তাদের কোনো দোষারোপ করতে চাই না। তবে তাদের যেটা করা উচিত- সেটা হলো ইমিডিয়েট একটা নির্বাচন দিয়ে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব নির্বাচিত সরকারের হাতে দায়িত্ব হস্তান্তর করা। তাতে অর্থনীতি বা রাজনৈতিক ক্ষেত্রে তাড়াতাড়িই একটা সমাধান আসবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : জাতীয় সংসদ নির্বাচন কবে নাগাদ হতে পারে? আপনার মতে- নির্বাচনের কোনো টাইমফ্রেম আছে?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : আগামী ডিসেম্বরের কথা তো বলাই হয়েছে। এরপরও যত তাড়াতাড়ি সম্ভব, ততই ভালো। কারণ সব কিছুই তো একটা অনিশ্চয়তার (ফ্লুইড সিচুয়েশন) মধ্যে রয়েছে। নির্বাচনের কথা তো শুধু মুখে বললেই হবে না। এটার একটা পরিষ্কার রোডম্যাপও থাকতে হবে।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির অন্যতম সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন,বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচনের পর বিএনপি ঐকমত্যের ভিত্তিতে জাতীয় সরকার গঠনের প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছে। এটি ঠিক আছে কিনা?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : ঠিক না থাকার কোনো কারণ নেই। বিএনপি তো মোনাফেকের দল নয়। বিএনপি যা কথা দেয়- তা-ই বাস্তবায়ন করে থাকে। আমরা যেসব দল মিলে একসাথে আন্দোলন করেছি- তারা সবাই মিলে ৩১ দফা ঘোষণা করেছি। নির্বাচনের পর সবাই মিলে ঐকমত্যের জাতীয় সরকার গঠনের মাধ্যমে এই ৩১ দফা বাস্তবায়ন করব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : যাদের সঙ্গে যুগপৎ আন্দোলন করেছিলেন, তাদের কেউ ডিগবাজি দিয়েছেন?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : তারা সবাই ৩১ দফা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে যার যার মতো কাজ করে যাচ্ছেন। ডিগবাজি কেউ খাননি। আর ডিগবাজি খেলে তো যে খাবে- তারই ক্ষতি হবে। আমাদের কিংবা দেশের তো কোনো ক্ষতি হবে না। অতীতে যারাই এ ধরনের ডিগবাজি খেয়েছে-তারাই নিজেদের অস্তিত্ব হারিয়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সরকারের একজন উপদেষ্টা বলেছেন, অন্যায় না করলে- মাফ চাইলেই আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন, আপনি কী মনে করেন? গণহত্যার দায়ে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা উচিত কিনা?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : ওটা তাঁর ব্যক্তিগত মতামত। তিনি তার নিজের মতামত প্রকাশ করেছেন, জনগণ বিবেচনা করবে। এতে আমার তো বলার কিছু নেই। একেক জন একেক সময় একেক ধরনের কথাবার্তা বলছেন। এটা হবে এটা হবে না। এ ধরনের কথাবার্তা বলার অধিকার তাদের কে দিয়েছে? তারা কি জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে ক্ষমতায় বসেছেন? নিজ দায়িত্বে এসব কথা বলছেন। কাজেই এসব প্রশ্নের উত্তর তারা নিজেরাই দেবেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : জাতীয় নির্বাচনের জন্য আপনার দলসহ রাজনৈতিক দলগুলো কতটা প্রস্তুত? অন্তর্র্বর্তী সরকারের স্থানীয় সরকার নির্বাচন আয়োজন উচিত হবে কিনা?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : বিএনপি বহুদলীয় গণতন্ত্রের দল। আমাদের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান সাহেব তো বলেই গেছেন যে- জনগণই সকল ক্ষমতার উৎস। কাজেই জনগণের ওপর আস্থা রেখে বিএনপি সব সময়ই নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত। আর আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের কথা যারা বলে- তাদের এসব কথা বলার অধিকার কে দিয়েছে। এই সরকারের একমাত্র দায়িত্ব হচ্ছে- একটি জাতীয় নির্বাচনের মাধ্যমে দেশকে একটা গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় নিয়ে যাওয়া।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : পুলিশ বাহিনী, বিচার ব্যবস্থা, নির্বাচন কমিশনের কার্যক্রম সন্তোষজনক কিনা?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : বিচার ব্যবস্থা এবং নির্বাচন কমিশনের তো কিছুটা উন্নতি হয়েছেই। তবে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। এসব কিছুর উন্নয়নের জন্য যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচিত সরকারের দায়িত্ব গ্রহণ প্রয়োজন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : জাতীয় নির্বাচন নিয়ে কোনো রকমের অনিশ্চয়তা আছে কিনা? কোনো ষড়যন্ত্র আছে বলে মনে করেন কিনা?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : একটা মুক্ত পরিবেশে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার জন্যই দেশের মানুষ দীর্ঘ ১৫-১৬ বছর ধরে আন্দোলন সংগ্রাম করেছে। ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা যেভাবে তিনটি নির্বাচন করে ক্ষমতা ধরে রেখেছিলেন সেভাবে যদি আবারো কেউ ক্ষমতা ধরে রাখতে চায় তবে- জনগণ এটা কখনোই মেনে নেবে না। বরং তাদেরও একই রকমের দায়-দায়িত্ব নিয়ে বিদায় নিতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আনুপাতিক হার পদ্ধতিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন চায় জামায়াতে ইসলামী। এ বিষয়ে আপনার দল একমত কিনা?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : এই মুহূর্তে আনুপাতিক হার পদ্ধতিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তো প্রশ্নই আসে না। তবে পরবর্তীতে যদি কেউ চায় তবে- তাদের এজন্য জনগণের কাছে যেতে হবে। যার যত ধরনের দাবি আছে সবাইকে জনগণের কাছেই যেতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিএনপির জাতীয় কাউন্সিল কবে নাগাদ হবে? ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দেশে ফিরছেন কবে?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : প্রস্তুতি সম্পন্ন হওয়ার পরেই জাতীয় কাউন্সিল হবে। আর সময় হলেই ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দেশে ফিরবেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : যে মহল মাইনাস টু করতে চেয়েছিল- তারা এবার মাইনাস বিএনপি এজেন্ডা নিয়ে তৎপর- বিষয়টি কীভাবে দেখছেন।

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : যখনই যারা মাইনাস করতে চেয়েছে- তখনই তাদের বিদায় নিতে হয়েছে। ওয়ান-ইলেভেনের সময় যারা করেছিল- তারা দেশে আছে? তারাও গেছে। এরপর শেখ হাসিনা করেছে- সে দেশে আছে? জনগণের প্রতি যাদের আস্থা নেই- তাদের তো রাজনীতি করাই উচিত নয়। এটা তো একটা সম্পূর্ণ অগণতান্ত্রিক, অরাজনৈতিক প্রক্রিয়া। কে কাকে ঠেকাতে হবে, কে কাকে মাইনাস করতে হবে- এগুলো যারা করতে চায়- তাদের রাজনীতি করাই উচিত নয়। রাজনীতি করার অধিকার তাদের নেই। রাজনৈতিক প্রক্রিয়া হলো- সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং গ্রাউন্ড। সেখানে জনগণ সিদ্ধান্ত নেবে কাকে গ্রহণ করবে কিংবা দায়িত্ব দেবে। সুতরাং এ ধরনের মাইনাস করার অরাজনৈতিক মানসিকতা যাদের মধ্যে আছে- তাদের রাজনীতি থেকেই বিদায় নিতে হবে। 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করেছেন?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : ১৫-১৬ বছর ধরে আমরা আন্দোলন করে আসছি একটা গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনার জন্য। এখানে রাজনৈতিক দল গঠন অস্বাভাবিক কিছু নয়। আমরা এটাকে স্বাগত জানাই। এর আগেও ছাত্রদের দ্বারা আরও দুটো রাজনৈতিক দল গঠিত হয়েছে। এর পরেও হয়তো আরও হবে। তাদেরও স্বাগত জানাব। তবে আস্থা রাখতে হবে জনগণের ওপর। এটা না হলেই সমস্যা।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : এ দলকে অনেকে কিংস পার্টি মনে করছে- আপনি কীভাবে দেখছেন?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : তারা কেমন সে জনগণই তখন বিচার করবে। যে দল যেমন কাজ করবে, দেশের জনগণ তাদের সেভাবেই ট্রিট করবে। যে যেমন কাজ করবে সে রকমই ফল পাবে। এতে আমার মন্তব্য করার কিছুই নেই।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আমাদেরকে সময় দেওয়ার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : আপনাকেও ধন্যবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
জুলাই অভ্যুত্থানের অনুদ্‌ঘাটিত চিত্র
জুলাই অভ্যুত্থানের অনুদ্‌ঘাটিত চিত্র
সাহিত্য ও সাংবাদিকতার আন্তসম্পর্ক
সাহিত্য ও সাংবাদিকতার আন্তসম্পর্ক
সংবাদমাধ্যম টিকিয়ে রাখতে হবে গণতন্ত্রের স্বার্থে
সংবাদমাধ্যম টিকিয়ে রাখতে হবে গণতন্ত্রের স্বার্থে
মানব জাতির টিকে থাকার ইশতেহার
মানব জাতির টিকে থাকার ইশতেহার
আইনের ফাঁকফোকর
আইনের ফাঁকফোকর
আওয়ামী ফ্যাসিজমের কবলে আমি
আওয়ামী ফ্যাসিজমের কবলে আমি
শিক্ষার সংস্কৃতি কেন গুরুত্বপূর্ণ
শিক্ষার সংস্কৃতি কেন গুরুত্বপূর্ণ
সর্বশেষ খবর
সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল
সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার শিশুদের দুর্ভিক্ষ, অসুস্থতা ও মৃত্যুর ঝুঁকি প্রতিদিন বাড়ছে: ইউনিসেফ
গাজার শিশুদের দুর্ভিক্ষ, অসুস্থতা ও মৃত্যুর ঝুঁকি প্রতিদিন বাড়ছে: ইউনিসেফ

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সামান্য খাদ্য প্রবেশের অনুমতি দেবে ইসরায়েল
গাজায় সামান্য খাদ্য প্রবেশের অনুমতি দেবে ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন
ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগস্টে ঢাকায় আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
আগস্টে ঢাকায় আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই
তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর
বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নড়াইলে বিএনপি নেতার গাড়িবহরে হামলা-ভাঙচুর, আহত ২০
নড়াইলে বিএনপি নেতার গাড়িবহরে হামলা-ভাঙচুর, আহত ২০

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট
ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

৫ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ বার এভারেস্ট জয় করে ব্রিটিশ পর্বতারোহীর বিশ্বরেকর্ড
১৯ বার এভারেস্ট জয় করে ব্রিটিশ পর্বতারোহীর বিশ্বরেকর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কমেছে বাংলাদেশি ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার, বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রে
ভারতে কমেছে বাংলাদেশি ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার, বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রে

৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কুড়িল-পূর্বাচল পানি প্রকল্প ও টঙ্গী শিল্প এলাকা পরিদর্শনে রাজউক চেয়ারম্যান
কুড়িল-পূর্বাচল পানি প্রকল্প ও টঙ্গী শিল্প এলাকা পরিদর্শনে রাজউক চেয়ারম্যান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘টেন্ডুলকার-অ্যান্ডারসন ট্রফি’ নামে টেস্ট সিরিজের প্রস্তাব
‘টেন্ডুলকার-অ্যান্ডারসন ট্রফি’ নামে টেস্ট সিরিজের প্রস্তাব

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় : শিক্ষার্থীদের আবাসন সংকট নিরসনে ছাত্রদলের ৫ দফা দাবি
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় : শিক্ষার্থীদের আবাসন সংকট নিরসনে ছাত্রদলের ৫ দফা দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অপ-সাংবাদিকতা গণমাধ্যমের বিশ্বাসযোগ্যতা নষ্ট করে : প্রেস কাউন্সিল চেয়ারম্যান
অপ-সাংবাদিকতা গণমাধ্যমের বিশ্বাসযোগ্যতা নষ্ট করে : প্রেস কাউন্সিল চেয়ারম্যান

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাহুলের সেঞ্চুরিতে দিল্লির ১৯৯ রানের পুঁজি
রাহুলের সেঞ্চুরিতে দিল্লির ১৯৯ রানের পুঁজি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫ বছর পর বন্দিদশা থেকে গৃহকর্মীকে উদ্ধার করলো পুলিশ
৫ বছর পর বন্দিদশা থেকে গৃহকর্মীকে উদ্ধার করলো পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের
ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আন্তর্জাতিক জাদুঘর দিবস পালিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আন্তর্জাতিক জাদুঘর দিবস পালিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে প্রশিক্ষণ সামগ্রী বিতরণ
ঝিনাইদহে প্রশিক্ষণ সামগ্রী বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদায়ের আগে পর্তুগিজ কাপ জিততে চান ডি মারিয়া
বিদায়ের আগে পর্তুগিজ কাপ জিততে চান ডি মারিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে আটক ২৪
ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে আটক ২৪

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসার জন্য সস্ত্রীক সিঙ্গাপুর গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য সস্ত্রীক সিঙ্গাপুর গেলেন মির্জা আব্বাস

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন
পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় কোরবানির জন্য ৭ লাখ ৮৮ হাজার ৩২০ পশু প্রস্তুত
নওগাঁয় কোরবানির জন্য ৭ লাখ ৮৮ হাজার ৩২০ পশু প্রস্তুত

৮ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

মিরপুরে বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে
মিরপুরে বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘উত্তম কৃষিতে বদলাবে সোয়া দুই কোটি কৃষকের জীবনযাত্রা’
‘উত্তম কৃষিতে বদলাবে সোয়া দুই কোটি কৃষকের জীবনযাত্রা’

৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত
দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’
‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া
বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার
পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি
‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে
ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা
৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী
অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’
‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ
ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস
ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১
গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা
রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া
গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি
ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ
টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে
পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার
মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ
ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু
আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান
ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করিডর ও বন্দর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ নয়
করিডর ও বন্দর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ নয়

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন, না হয় আন্দোলনে নামবো’
‘দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন, না হয় আন্দোলনে নামবো’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা
কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের জন্য আকাশপথে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশপথে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ কোটি রুপির পারিশ্রমিক হাঁকিয়ে ফিরছেন দীপিকা
২০ কোটি রুপির পারিশ্রমিক হাঁকিয়ে ফিরছেন দীপিকা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে
উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!

সম্পাদকীয়

২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?
২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের
দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ
ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের
গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশে বেড়েছে বেকার
দেশে বেড়েছে বেকার

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ
নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির
খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি
স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি

নগর জীবন

সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে
সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক
বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না
প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে
দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে

খবর

নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা
নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা

মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার
পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার
চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

৪০ রোহিঙ্গাকে সমুদ্রে ফেলে দেওয়ায় জামায়াতের নিন্দা
৪০ রোহিঙ্গাকে সমুদ্রে ফেলে দেওয়ায় জামায়াতের নিন্দা

খবর

বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা
বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন
১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন

পেছনের পৃষ্ঠা

২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক
ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত দেশও অস্থিরতার দিকে যাচ্ছে
নির্বাচন বিলম্বিত দেশও অস্থিরতার দিকে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী
বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী

দেশগ্রাম

৫ বিশ্ববিদ্যালয়ে সুযোগ পেয়েও ভর্তি অনিশ্চিত
৫ বিশ্ববিদ্যালয়ে সুযোগ পেয়েও ভর্তি অনিশ্চিত

দেশগ্রাম