শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩০ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০০:২৪, সোমবার, ৩০ জুন, ২০২৫

বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক

প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক

জ্ঞান-বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও নতুন নতুন আবিষ্কার প্রতিনিয়ত পৃথিবীকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। বিশ্বের অভূতপূর্ব বিকাশ ও আধুনিকায়নের ক্ষেত্রে জ্ঞানের অবদান অনস্বীকার্য। সময়ের ধারাবাহিকতা ও আবিষ্কারের নেশায় মুসলিম জ্ঞান-সাধকরা পিছিয়ে ছিলেন না।  তারা নিজ মেধা-মননে বিশ্বদরবারে নিজেদের উচ্চাসনে অধিষ্ঠিত করেছেন। বিশ্বখ্যাত কয়েকজন মুসলিম জ্ঞান-সাধক ও বিজ্ঞানীর কথা লিখেছেন- মুনশি মুহাম্মদ উবাইদুল্লাহ। আজ রইল প্রথম পর্ব।

 

জ্ঞান-বিজ্ঞানজাবের ইবনে হাইয়ান

পুরো নাম আবু মুসা জাবের ইবনে হাইয়ান। তাঁকে ‘রসায়নের জনক’ বলা হয়। তিনি ছিলেন একাধারে রসায়নবিদ, আলকেমিবিদ, জ্যোতির্বিজ্ঞানী, প্রকৌশলী, দার্শনিক, পদার্থবিজ্ঞানী, ওষুধ বিশারদ ও চিকিৎসক। তাঁর প্রকৃত জাতীয়তা জানা যায়নি। তবে অনেকের ধারণা, তিনি ইরানের তুস অঞ্চলের নাগরিক ছিলেন। ৭২১ সালে তাঁর জন্ম। বাবা ছিলেন ওষুধ প্রস্তুতকারক। প্রাথমিক শিক্ষা বাবার কাছেই। এরপর জাফর সাদিকের কাছে আলকেমি ও চিকিৎসাশাস্ত্র অধ্যয়ন করেন। বাবার মতো বেছে নেন ওষুধ প্রস্তুতের পেশা। ধীরে ধীরে জ্ঞানবিজ্ঞান, গবেষণা ও আবিষ্কারে পা রাখেন। তিনি রসায়নে অমর কীর্তি রেখেছেন। রসায়নশাস্ত্রে সময়োপযোগী অনেক কিছু আবিষ্কার করেন। ইস্পাত তৈরি, লোহার মরীচিকা রোধ, অলংকারের মসৃণ খোদাই, কাপড় রং করার প্রণালি, চামড়ার টাংকি, বিভিন্ন রঞ্জক পদার্থসংশ্লিষ্ট কার্যকরী বস্তুর আবিষ্কার তাঁর হাতে। তাঁর লেখা বই ‘বুক অব স্টোনস’-এ কৃত্রিম কাঁকড়া, সাপ এমনকি রোবট তৈরির প্রণালির উল্লেখ রয়েছে। তিনি কুফায় একটি বিজ্ঞানাগার প্রতিষ্ঠা করেন। মৃত্যু পর্যন্ত সেখানে গবেষণা করেন। তাঁকে পৃথিবীর ‘সর্বপ্রথম রসায়ন বিজ্ঞানী’ বলা হয়। তিনি হাজার দুয়েক বই লিখেছেন। বিভিন্ন বিষয়ে তাঁর লেখা বইগুলোর মধ্যে রসায়নে ২৬৭টি, যুদ্ধাস্ত্রাদিতে ৩০০টি, চিকিৎসাবিজ্ঞানে ৫০০টি, দর্শনে ৩০০টি, দার্শনিক ও যুক্তিখণ্ডনবিষয়ক ৫০০টি উল্লেখযোগ্য। এর মধ্যে রসায়নবিষয়ক রচনা তাঁকে অমর করে রেখেছে। ১০ বছর গৃহবন্দি থেকে আনুমানিক ৮১৫ সালে তাঁর মৃত্যু হয়।

 

জ্ঞান-বিজ্ঞানআল-কিন্দি

পুরো নাম আবু ইউসুফ ইয়াকুব ইবনে ইসহাক আল-কিন্দি। তাঁকে ‘ক্রিপ্টোগ্রাফি ও পেরিপ্যাটেটিক দর্শনের জনক’ বলা হয়। তিনি একাধারে দার্শনিক, বিজ্ঞানী, জ্যোতির্বিজ্ঞানী, বিশ্বতত্ত্ববিদ, রসায়নবিদ, যুক্তিবিদ, গণিতজ্ঞ, সঙ্গীতজ্ঞ, পদার্থবিজ্ঞানী, মনোবিজ্ঞানী ও আবহাওয়াবিজ্ঞানী ছিলেন। আনুমানিক ৮০১ সালে ইরাকের কুফা শহরে তাঁর জন্ম। নবম শতাব্দীতে তিনি আরবি অনুবাদের মাধ্যমে গ্রিক দর্শন, গণিত, নিওপ্লাটোনিস্ট ও এরিস্টটলের কাজগুলোকে মুসলিম জগতে প্রচার করেন। এরিস্টটলের মেটাফিজিস্ক বা তত্ত্বকথার আরবি অনুবাদ করেন তিনি। বিশ্বজগতের রহস্য উদ্ঘাটনের যে কার্যকারণ-তত্ত্ব তা ব্যাখা করেন। তাঁর মতে, এ জগতের কোনোকিছুই স্থায়ী নয়। স্রষ্টা নিজ ইচ্ছায় গড়েছেন, নিজ ইচ্ছায় তা ধ্বংস করবেন। তিনি প্রথম ভারতীয় সংখ্যা পদ্ধতিকে মুসলিম ও খ্রিস্টান বিশ্বে পরিচিত করেন। কয়েকটি নতুন গাণিতিক পদ্ধতিও আবিষ্কার করেন। যার মধ্যে কম্পাঙ্ক বিশ্লেষণ পদ্ধতি উল্লেখযোগ্য। গণিত ও চিকিৎসাবিজ্ঞানের জ্ঞানকে ব্যবহার করে তিনি ওষুধের কার্যকারিতা পরিমাপক যন্ত্র আবিষ্কার করেন। তিনি মনে করতেন, সঠিক দার্শনিক সিদ্ধান্তে পৌঁছতে হলে অবশ্যই সুনির্দিষ্ট ও নির্ভরযোগ্য জ্ঞানের আশ্রয় নিতে হবে। এজন্য তিনি দর্শনে গাণিতিক পদ্ধতি ব্যবহারের পক্ষে ছিলেন। অনেক গবেষকের মতে, তিনি ধর্মতত্ত্বের সঙ্গে দর্শনের সম্পর্ক নির্ণয়ের চেষ্টা করেন। দর্শনশাস্ত্রে বিশেষ অবদানের জন্য তাঁকে ‘দ্য আরব ফিলোসফার’ বলা হয়। আনুমানিক ৮৭৩ সালে প্রায় ৭২ বছর বয়সে তাঁর মৃত্যু হয়।

 

জ্ঞান-বিজ্ঞানইবনে বতুতা

পুরো নাম শেখ আবু আবদুল্লাহ মুহাম্মদ ইবনে বতুতা। তিনি ছিলেন মুসলিম পর্যটক, চিন্তাবিদ, বিচারক ও বিখ্যাত ধর্মতাত্ত্বিক। ২৪ ফেব্রুয়ারি ১৩০৪ সালে মরক্কোর তানজাহ প্রদেশের তাঞ্জিয়ারে তাঁর জন্ম। তাঁর বাবা পেশায় ছিলেন কাজি। ছোটবেলা থেকেই ইবনে বতুতা ইসলামের বিভিন্ন বিষয়ে ব্যাপক পাণ্ডিত্য অর্জন করেন। তাঁর প্রথম উদ্দেশ্য ছিল ধর্মীয় পরিব্রাজক হওয়া এবং মিসর, সিরিয়া ও হেজাজ অঞ্চলের খ্যাতনামা আলেমদের অধীনে ধর্মীয় জ্ঞানার্জন করা। ফলে পরবর্তীতে বিভিন্ন ইসলামি রাজ্য তাঁকে কাজি মনোনীত করে। ২০ বছর বয়সে তিনি বেরিয়ে পড়েন বিশ্ব ভ্রমণে। টানা ৩০ বছর ঘুরে বেড়ান বিশ্বের নানা প্রান্ত। এ সময় তিনি সব মুসলিম সাম্রাজ্য মিলে ১ লাখ ২০ হাজার কিলোমিটার সফর করেন। সেসব অঞ্চলের শাসকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এ দীর্ঘ পথ ভ্রমণের পর যখন মরক্কোতে ফেরেন তখন সুলতান আবু ইনান ফারিস ভ্রমণকাহিনি লেখার জন্য তাঁকে তাগাদা দেন। তাঁর সমগ্র ভ্রমণকাহিনি লেখার জন্য সাহায্যকারী হিসেবে কবি ইবনে জুজাই আল-কালবিকে নিয়োগ দেওয়া হয়। ১৩৫৫ সালে তাঁর ভ্রমণকাহিনি ‘রিহলা’ নামে প্রকাশিত হয়। এটি ছিল ১৪ শতকের আগে মধ্য ও দক্ষিণ এশিয়ার মুসলিম সাম্রাজ্যের ঐতিহাসিক দলিল। বইটি ১৯৫৮ সালে ইংরেজিতে অনুবাদ করা হয়। এরপর ধীরে ধীরে বিভিন্ন ভাষায় অনূদিত হতে থাকে। তাঁর ঐতিহাসিক বিবরণ থেকে সংশ্লিষ্ট অঞ্চলের মানুষের জীবনযাপন, রাজনৈতিক ও ভৌগোলিক অবস্থা এবং নয়নাভিরাম প্রাকৃতিক সৌন্দর্য জানা যায়। ১৩৬৮ বা ১৩৭৭ সালে তাঁর মৃত্যু হয়।

 

জ্ঞান-বিজ্ঞানআল বিরুনি

পুরো নাম আবু রায়হান আল বিরুনি বা আবু রায়হান মুহাম্মদ ইবনে আহমদ আল বিরুনি। তাঁকে ‘ইন্ডোলজির প্রতিষ্ঠাতা, তুলনামূলক ধর্ম ও আধুনিক জিওডেসির জনক এবং প্রথম নৃতত্ত্ববিদ’ বলা হয়। তিনি ছিলেন একাধারে বহু ভাষাবিদ, গণিত ও জ্যোতিঃপদার্থবিদ; রসায়ন ও প্রাকৃতিক বিজ্ঞানে পারদর্শী। এ ছাড়া ছিলেন ভূগোলবিদ, ঐতিহাসিক, পঞ্জিকাবিদ, দার্শনিক, চিকিৎসাবিজ্ঞানী, ভাষাতত্ত্ববিদ ও ধর্মতত্ত্বের নিরপেক্ষ বিশ্লেষক। স্বাধীন চিন্তা, মুক্ত বুদ্ধি, সাহসিকতা, নির্ভীক সমালোচনা ও সঠিক মতামতের জন্য তিনি যুগশ্রেষ্ঠ বলে স্বীকৃত। হিজরি চতুর্থ শতাব্দীর শেষার্ধ ও পঞ্চম শতাব্দীর প্রথমার্ধকে ‘আল বিরুনির কাল’ বলা হয়। উজবেকিস্তানের খাওয়ারিজমে আনুমানিক ৯৭৩ সালে তাঁর জন্ম। তিনি সুদীর্ঘ ২২ বছর রাজকীয় অনুগ্রহে কাটিয়েছেন। তাঁর সময়কার বড় বড় বিদ্বান ব্যক্তির কাছে শিক্ষা গ্রহণ করেন। অধ্যয়নকালে তিনি তাঁর কিছু প্রাথমিক রচনা প্রকাশ করেন। আরবি ভাষায় তাঁর অগাধ পাণ্ডিত্য ছিল। তাঁর মাতৃভাষা ছিল খাওয়ারিজমি আঞ্চলিক ইরানি ভাষা। কিন্তু তিনি তাঁর রচনাবলি আরবিতে লিখে গেছেন। জীবনের শেষ দিকে কিছু বই ফার্সিতে বা আরবি ও ফার্সি উভয় ভাষায় লিখেন। তিনি গ্রিক ভাষাও জানতেন। হিব্রু এবং সিরীয় ভাষায়ও তাঁর দক্ষতা ছিল। তিনি অত্যন্ত মৌলিক ও গভীর চিন্তাধারার অধিকারী ছিলেন। শহরের বাইরে বাস করতেন বলে ‘আল বিরুনি’ নামে পরিচিতি পান। তাঁর লেখা ১৪৬টি বইয়ের মধ্যে ৯৫টি জ্যোতির্বিদ্যা, গণিত ও গাণিতিক ভূগোলের মতো সম্পর্কিত বিষয়ে রচিত। আনুমানিক ১০৫০ সালে ৭৭ বছর বয়সে তাঁর মৃত্যু হয়।

 

জ্ঞান-বিজ্ঞানওমর খৈয়াম

পুরো নাম গিয়াসউদ্দিন আবুল ফাতাহ ওমর ইবনে ইবরাহিম আল খৈয়াম নিশাপুরি। তিনি ছিলেন ইরানের বিখ্যাত কবি, গণিতবেত্তা, দার্শনিক ও জ্যোতির্বিদ। ইসলামি বর্ষপঞ্জি সংস্কারেও তাঁর অবদান রয়েছে। ফার্সি কাব্যজগতে তিনি এক বিশেষ চিন্তাধারা ও বিশ্বদৃষ্টির পথিকৃৎ ছিলেন। বিশ্ব সাহিত্যেও অনন্য বিস্ময়কর প্রতিভার স্বাক্ষর রেখেছেন। ১৮ মে ১০৪৮ সালে ইরানের খোরাসান অঞ্চলের নিশাপুরে তাঁর জন্ম। তিনি ছিলেন মালিক শাহ সেলজুকের সমসাময়িক। ওমর খৈয়ামের শৈশব কেটেছে অধুনা আফগানিস্তানের বালখ শহরে। তাঁর বাবা ছিলেন তাঁবুর কারিগর ও মৃৎশিল্পী। বিখ্যাত দার্শনিক মুহাম্মদ মানসুরির কাছে শিক্ষাজীবন সমাপ্ত করেন তিনি। দীক্ষা নিয়েছেন ধর্মীয় শাস্ত্র, দর্শন ও গণিতে। তিনি দিনে বীজগণিত ও জ্যামিতি পড়াতেন। সন্ধ্যায় মালিক শাহের দরবারে পরামর্শ দিতেন। তাঁর দিনগুলো দারুণ কাটছিল। কিন্তু আঁততায়ীর হাতে সুলতান মালিক শাহের মৃত্যু হয়। সুলতানের বিধবা স্ত্রী তাঁকে ঘৃণার চোখে দেখেন। প্রকাশ্যেই সুলতানের মৃত্যুর জুন্য ওমরকে দায়ী করেন। সুলতানের স্ত্রীর সন্দেহ ছিল, খৈয়াম এ হত্যার পেছনে গুপ্তচর ছিলেন। এমন বেগতিক অবস্থায় ওমর খৈয়াম সব ছেড়ে হজ করতে যান। দীর্ঘ সময় ছিলেন সেখানে। একসময় তাঁকে নিশাপুরে ফেরার অনুমতি দেওয়া হয়। নিশাপুরে ওমর গণিত, জ্যোতির্বিজ্ঞান ও চিকিৎসাবিষয়ক তাঁর বিখ্যাত রচনাগুলো সমাপ্ত করেন। বীজগণিতে ত্রিঘাত সমীকরণের সমাধানও প্রথম তাঁর হাতেই হয়। ৪ ডিসেম্বর ১১৩১ সালে ৮৩ বছর বয়সে তাঁর মৃত্যু হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
দেশে দেশে কোরবানি
দেশে দেশে কোরবানি
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
হারিয়ে গেল ক্যাপ্টেন সিতারা
হারিয়ে গেল ক্যাপ্টেন সিতারা
সর্বশেষ খবর
হজ শেষে ফিরেছেন ৬০ হাজার ৫১৩ হাজি
হজ শেষে ফিরেছেন ৬০ হাজার ৫১৩ হাজি

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

হেলমেটে বলের আঘাতে মাঝপথেই টেস্ট শেষ বেনেটের
হেলমেটে বলের আঘাতে মাঝপথেই টেস্ট শেষ বেনেটের

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে দুই ফায়ারফাইটার নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে দুই ফায়ারফাইটার নিহত

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় এলিট গ্লোবাল বিজনেস অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠিত
মালয়েশিয়ায় এলিট গ্লোবাল বিজনেস অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠিত

৬ মিনিট আগে | পরবাস

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের উত্তরাখণ্ডে আকস্মিক বন্যায় নিহত ২, নিখোঁজ ৭
ভারতের উত্তরাখণ্ডে আকস্মিক বন্যায় নিহত ২, নিখোঁজ ৭

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি সোসাইটির সভাপতি মোসাদ্দেক, সম্পাদক নাজমুল
ধানমন্ডি সোসাইটির সভাপতি মোসাদ্দেক, সম্পাদক নাজমুল

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফ্লামেঙ্গোর স্বপ্নভঙ্গ, দাপুটে জয়ে কোয়ার্টারে বায়ার্ন
ফ্লামেঙ্গোর স্বপ্নভঙ্গ, দাপুটে জয়ে কোয়ার্টারে বায়ার্ন

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় বৃষ্টির আভাস
ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুফিসংগীতের মর্মকথা
সুফিসংগীতের মর্মকথা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তানজানিয়ায় সংঘর্ষের পর বাস পুড়ে ৩৮ জনের মৃত্যু
তানজানিয়ায় সংঘর্ষের পর বাস পুড়ে ৩৮ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে ‘ব্যাগি গ্রিন’ টুপি হারিয়ে অস্বস্তিতে কামিন্স
ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে ‘ব্যাগি গ্রিন’ টুপি হারিয়ে অস্বস্তিতে কামিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ৮৮ জনকে হত্যা করল ইসরায়েল
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ৮৮ জনকে হত্যা করল ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইম্বলডন শিরোপার দৌড়ে সাবালেঙ্কা
উইম্বলডন শিরোপার দৌড়ে সাবালেঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্ট ইতিহাসে মহারাজের অনন্য রেকর্ড
দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্ট ইতিহাসে মহারাজের অনন্য রেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জর্ডান ও যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বৈঠক
জর্ডান ও যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দীর্ঘ ১৭ বছর পর টুঙ্গিপাড়ায় বিএনপির সম্মেলন
দীর্ঘ ১৭ বছর পর টুঙ্গিপাড়ায় বিএনপির সম্মেলন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

থমকে গেছে ঋণসহায়তা কমিটির কার্যক্রম
থমকে গেছে ঋণসহায়তা কমিটির কার্যক্রম

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেসি-সুয়ারেজদের উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে পিএসজি
মেসি-সুয়ারেজদের উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে পিএসজি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫
নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’
ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯০ ডিগ্রি বাঁক! ‘অদ্ভুত’ সেতু নকশায় বরখাস্ত ৭ প্রকৌশলী
৯০ ডিগ্রি বাঁক! ‘অদ্ভুত’ সেতু নকশায় বরখাস্ত ৭ প্রকৌশলী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমাম-খতিবদের বেতন পে স্কেল অনুযায়ী দিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি
ইমাম-খতিবদের বেতন পে স্কেল অনুযায়ী দিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধানকে আর ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা ইরানের
জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধানকে আর ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা ইরানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০০ ধরনের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ইউক্রেনে ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার
৫০০ ধরনের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ইউক্রেনে ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি তিন বিলিয়ন ডলার
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি তিন বিলিয়ন ডলার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের জনগণ ও অর্থনীতির সুরক্ষায় সরকার কঠোর হতে বাধ্য হবে
দেশের জনগণ ও অর্থনীতির সুরক্ষায় সরকার কঠোর হতে বাধ্য হবে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ
কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ৬ নেতার দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক
এনবিআরের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ৬ নেতার দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন ৩ লাখ ৭৩ হাজার
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন ৩ লাখ ৭৩ হাজার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুরাদনগরের অপকর্মে আওয়ামী লীগ নেতা জড়িত : রিজভী
মুরাদনগরের অপকর্মে আওয়ামী লীগ নেতা জড়িত : রিজভী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ষণসহ ২৩ অপরাধে অভিযুক্ত ভবিষ্যৎ রাজার পুত্র
ধর্ষণসহ ২৩ অপরাধে অভিযুক্ত ভবিষ্যৎ রাজার পুত্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেফালির মৃত্যুর কারণ জানা গেল, পুলিশ বলছে 'তবু চলবে তদন্ত'
শেফালির মৃত্যুর কারণ জানা গেল, পুলিশ বলছে 'তবু চলবে তদন্ত'

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৫ আগস্ট পালিত হবে ‘গণঅভ্যুত্থান দিবস’
৫ আগস্ট পালিত হবে ‘গণঅভ্যুত্থান দিবস’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের আরেকটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনের আরেকটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে সিটি করপোরেশনের মর্যাদা পাচ্ছে বগুড়া পৌরসভা
অবশেষে সিটি করপোরেশনের মর্যাদা পাচ্ছে বগুড়া পৌরসভা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকার ব্যর্থ, জুলাই ঘোষণাপত্র ৩ আগস্টে দেবে এনসিপি : নাহিদ
সরকার ব্যর্থ, জুলাই ঘোষণাপত্র ৩ আগস্টে দেবে এনসিপি : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো : মির্জা আব্বাস
দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো : মির্জা আব্বাস

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ
নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের আশা ছিল : আলী রীয়াজ
আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের আশা ছিল : আলী রীয়াজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লার সেই ভিডিও সামাজিক মাধ্যম থেকে সরাতে হাইকোর্টের নির্দেশ
কুমিল্লার সেই ভিডিও সামাজিক মাধ্যম থেকে সরাতে হাইকোর্টের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ আইডিয়ালের শিক্ষার্থীদের
সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ আইডিয়ালের শিক্ষার্থীদের

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে রাজধানীর সড়কে ঝরল পাঁচ প্রাণ
মধ্যরাতে রাজধানীর সড়কে ঝরল পাঁচ প্রাণ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষার্থীদের প্রত্যক্ষ ভোটে চার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদল নেতা নির্বাচিত
শিক্ষার্থীদের প্রত্যক্ষ ভোটে চার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদল নেতা নির্বাচিত

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিথ্যাচারের মাধ্যমে মানুষের নজর ঘোরানোর সুযোগ নেই: আমীর খসরু
মিথ্যাচারের মাধ্যমে মানুষের নজর ঘোরানোর সুযোগ নেই: আমীর খসরু

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’
‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয় দফার সপ্তম দিনের বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন
দ্বিতীয় দফার সপ্তম দিনের বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ ৫০ মিনিট আগেই কেন্দ্রে পৌঁছান সেই আনিসা
আজ ৫০ মিনিট আগেই কেন্দ্রে পৌঁছান সেই আনিসা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন
পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর

সম্পাদকীয়

লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল
লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস
মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার
অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন
বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ বছরের সূর্যপুরী
৩০০ বছরের সূর্যপুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দেশটা কি সবার?
এই দেশটা কি সবার?

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে
ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে
শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে

পেছনের পৃষ্ঠা

৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর
৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর

নগর জীবন

পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে
পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ
সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কী ঘটেছিল মুরাদনগরে
কী ঘটেছিল মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল
নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি
৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব
প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব

প্রথম পৃষ্ঠা

হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ
হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল
হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ
গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ

দেশগ্রাম

যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা
যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা

মাঠে ময়দানে

১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট
১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট

দেশগ্রাম

ভেঙে পড়েছে চিকিৎসাসেবা
ভেঙে পড়েছে চিকিৎসাসেবা

দেশগ্রাম

নিখোঁজের তিন দিন পর শিক্ষার্থীর লাশ
নিখোঁজের তিন দিন পর শিক্ষার্থীর লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোলাহাটে উসকানির অভিযোগে গ্রেপ্তার
ভোলাহাটে উসকানির অভিযোগে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ইউপি সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা
ইউপি সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু কেড়ে নিল নববধূর প্রাণ
ডেঙ্গু কেড়ে নিল নববধূর প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

দেশগ্রাম