শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২৫

যেভাবে বাড়বে IQ

প্রিন্ট ভার্সন
যেভাবে বাড়বে IQ
►  যুক্তিযুক্ত কারণ কিংবা গাণিতিক হিসাবনিকাশ- এ ধরনের আর যা কিছু, আজকের বিশ্বে আইকিউ  না বাড়ালে লড়াই করা দায়! আইকিউ বাড়ানোর উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে রাখুন...
►  বুদ্ধিরই অন্য নাম ইন্টেলিজেন্স। এটি মাপার অনুপাতই হলো ইন্টেলিজেন্স কোশেন্ট বা আইকিউ। একে বাংলায় বলে বুদ্ধ্যঙ্ক। যাকে একটু সহজভাবে বললে বুদ্ধি+অঙ্ক, অর্থাৎ বুদ্ধি মাপার অঙ্ক...

 

ক্লাসের পরীক্ষা হোক কিংবা চাকরির ইন্টারভিউ... কপালে চিন্তার ভাঁজ খানিকটা কিন্তু থাকবেই! তবে এমন পরিস্থিতি বাগে আনার পুরো চাবিকাঠি আছে আমাদের মগজাস্ত্রে। যার মধ্যে রয়েছে বুদ্ধি, স্মৃতি এবং মনঃসংযোগ। এ ছাড়া পরীক্ষায় সাফল্য পেতে আর যা যা দরকার হয়, সবই এ তিনেরই রকমফের। একটু ভাবুন তো! এত এত পড়াশোনা করে মগজাস্ত্রে শান বাড়ানো যায়? নাকি কেউ কেউ তো জন্ম থেকে ব্রিলিয়ান্ট, কেউ কেউ তো আবার বরাবরই একটু বেশি... এ কথা মোটেও ঠিক নয়। কারণ, নিষ্ঠা এবং অনুশীলনে সবই মেলে, অন্ততপক্ষে অনেকটাই। আপনি চেষ্টা করে হয়তো আইনস্টাইন হতে পারবেন না। কিন্তু নিজের আইকিউ লেভেল বাড়িয়ে নেওয়া যায়। ব্যর্থতা সাফল্যে বদলে নেওয়া যায়। তবে শর্ত একটাই- ধৈর্য ধরে অনুশীলনটা চালিয়ে যেতে হবে। দু-চার দিনে হাল ছেড়ে বসে থাকলে চলবে না। প্রথমেই বলি, চাপ একদমই নেবেন না। দুশ্চিন্তারও কিছু নেই। ছোট ছোট অভ্যাস, ব্যায়াম, খাওয়াদাওয়া, খেলাধুলা অর্থাৎ প্রাত্যহিক জীবনজীবিকার বাইরে এগুলো মোটেও যাবে না। লাইফস্টাইলে সামান্য কিছু পরিবর্তনই যথেষ্ট।

 

প্রতিদিনের রুটিনে বদল...

আমরা অনেক কাজ রিফ্লেক্সে করে ফেলি, সেগুলো করতে ব্রেনকে কোনো চ্যালেঞ্জের সামনে পড়তে হয় না। ব্রেনকে সব সময় অচেনা জিনিসের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়া অভ্যাস করুন। সকালে উঠে যে হাতে দাঁত মাজতেন, সে হাতের বদলে অন্য হাতে দাঁত মাজুন। পরে দুই মিনিট পিছু হেঁটে পায়চারি করে নিন। প্রতিদিন কারও সঙ্গে মিনিট ১০ বা ১৫ ইংরেজিতে কথা বলার অভ্যাস করুন। এভাবে ব্রেন অচেনা অভিজ্ঞতায় অভ্যস্ত হবে এবং ধীরে ধীরে ব্রেনের শক্তি বাড়বে।

মেডিটেশন করলে যে শুধু ট্রেস কমানো যায়, তা নয়। মেডিটেশনে মস্তিষ্কে রক্ত চলাচল বাড়ে, ধৈর্য, মনোযোগ, স্মৃতিশক্তি সবই বাড়ায়। এটি মোটেও ঝামেলার নয়। শুধু নিজের শ্বাসপ্রশ্বাসের ওপর মনোযোগ বাড়াতে হবে। অন্য কোনো দিকে মন না দিয়ে একটি একটি করে শ্বাস গুনতে হবে। আর কিছু নয়। দিনে আধঘণ্টাই যথেষ্ট। টানা ৯-১০ মিনিট করে তিনবার বা ১৫ মিনিট করে দুবার করতে পারেন। ঘুম থেকে ওঠার পর হালকা এক্সারসাইজের পর এবং ঘুমাতে যাওয়ার আগে মেডিটেশন করা ভালো।

খাবারে প্রচুর ফলমূল-আনাজপাতি রাখুন। তেল-ঝাল-মসলা খাওয়ার অভ্যাস পরিত্যাগ করতে পারলে ভালো। বিকাল বা সন্ধ্যার পর হালকা খাবার খাওয়াই স্বাস্থ্যকর।

প্রতিদিন নিদেনপক্ষে ৪০-৪৫ মিনিট একটু হালকা ফ্রি-হ্যান্ড বা অ্যারোবিক্স করলেই চলবে। সুস্থ শরীরেই বাস করে সুস্থ মন।

সব মানুষ একরকম নয়। কারও মস্তিষ্ক সকাল ৯টায় বেশি ক্রিয়াশীল থাকে, কারও আবার রাত ৯টায়। কেউ আবার রাত ৩টার সময় পড়াশোনায় আগ্রহ পায়। তাই নিজস্ব বায়োলজিক্যাল কক অনুযায়ী নিজের টাইম-টেবিল তৈরি করে নিন। যখন মস্তিষ্ক বিশ্রাম চাইবে, তখনই ঘুমান। অন্তত সাত ঘণ্টা।

 

নতুন অভ্যাস গড়ে তুলুন...

পড়ার অভ্যাস করুন। এটা আইকিউ বাড়াতে সাহায্য করে। ভালো হয় মাঝে মাঝে ফিজিক্স বা অঙ্কের বই পড়লে। এতে মাথার যুক্তি-লজিক এবং কারণগুলো আয়ত্তের সক্ষমতা বাড়ে।

ক্যান্ডি ক্রাশ বা এ ধরনের যে কোনো ধরনের খেলার বদলে পাজল সল্ভ করার খেলা কিংবা ওয়ার্ড গেমগুলো বেশি বেশি খেললে ভালো হয়। অতএব মোবাইল থেকে দূরে থাকাও হলো না, পাশাপাশি মস্তিষ্কচর্চাও হলো।

ধাঁধা বা রিডল নিয়ে চর্চা করতে হবে। যুক্তিযুক্ত কারণ, এ-জাতীয় প্রশ্নোত্তরের অভ্যাস করুন। প্রতিদিন এক ঘণ্টা করা উত্তম।

যা করবেন বলে ঠিক করে রেখেছেন, তা হঠাৎই বদলে ফেলুন। যেমন, বন্ধুকে নিয়ে চেনা রেস্তোরাঁয় যাওয়ার প্ল্যান আছে! প্ল্যান চেঞ্জ করে কোনো অচেনা রেস্তোরাঁ ট্রাই করুন। নতুন অভিজ্ঞতায় মস্তিষ্কের ব্যায়াম হয়।

নতুন কিছু যেমন- রান্না, ড্রাইভিং, সুইমিং, জাগলিং ইত্যাদি শিখতে পারেন। নতুন কিছু শেখা ও অভ্যাস করলে বুদ্ধিবৃত্তির বিকাশ হয়। নতুন ভাষা শেখা ও চর্চা করুন।

 

স্বাস্থ্যকর খাবার...

প্রোটিন মস্তিষ্কে নিউরোট্রান্সমিটারের কার্যকারিতা বাড়ায়। শরীরে নরএপিনেফ্রিন এবং ডোপামাইনের পরিমাণ বাড়ায়। ফলে মস্তিষ্কের সচেতনতা এবং সমস্যা সমাধানে স্কিল বাড়ে।

নিয়ম করে ডার্ক চকলেট খেলে শরীর, মন ও মস্তিষ্ককে অ্যানার্জি দেয়। এটি অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট এবং ফ্যাভোনলে ভরপুর। ম্যাগনেশিয়াম এবং ভিটামিন ব্রেনে বাড়তি পুষ্টির জোগান দেয়।

ভিটামিন বি মস্তিষ্কে রক্ত চলাচল বাড়ায়। সবুজ শাকপাতা, হোল গ্রেন আটা, চিজ, ডিম এবং মাংসে ভিটামিন বি-এর পরিমাণ বেশি।

চিপ্স, কুকিজ এবং প্রসেস্ড বা জাঙ্ক ফুড যথাসম্ভব এড়িয়ে চলাই সবচেয়ে ভালো।

 দিনের প্রথম ১০ ঘণ্টা কিছু খেলেন না, শেষ ৬ ঘণ্টায় প্রয়োজনমতো খাওয়াদাওয়া করলেন, একে বলে ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং বা আইএফ। গবেষণায় দেখা গেছে, এর ফলে ব্রেনের হায়ার লেভেল ফাংশনিং বাড়ে। এক্ষেত্রে ডায়েটিশিয়ান বা ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করা উচিত।

 

আইকিউ বাড়ানোর টিপ্স...

কোনো সমস্যা সম্পর্কে যা যা ভাবছেন, তা মাথা থেকে পুরো উবে যেতে দিয়েন না। খাতায় নোট করে নিন। এভাবে প্রতিদিন আপনার ভাবনাচিন্তা লিখে রাখার জন্য কিছুটা সময় বরাদ্দ করুন। এটা মনের ব্যায়াম। এতে সৃজনশীলতা, লজিক এবং ফোকাস বৃদ্ধি পায়।

যা-ই পড়ুন না কেন, যথাসম্ভব দ্রুতগতিতে পড়া এবং চেষ্টা করুন ৫০০ তার কম পৃষ্ঠার বই হলে এক সপ্তাহে শেষ করতে। পড়ার গতি বাড়লে চিন্তার গতিও বাড়ে। কম সময়ে অনেক কিছু পড়ে ফেলা সম্ভব হয়।

টিভি, সিনেমা দেখা বা বই পড়া হয়ে গেলে, যা দেখলেন বা যা পড়লেন সেটা নিয়ে ভাবনাচিন্তা করুন এবং যা যা মনে হলো তা লিখে রাখুন। দেখা বা পড়ার এসব জিনিসই ভাবনাচিন্তার খোরাক জোগায়।

যে কোনো ঘটনা অন্য কারও দৃষ্টিভঙ্গি থেকে ভাবার অভ্যাস করুন। প্রতিটি ঘটনার আলাদা বিশ্লেষণ পাওয়া যাবে। ব্রেনের অ্যানালাইসিস করার ক্ষমতা বাড়বে।

যে কোনো ঘটনাকে যদি এমন হতো পয়েন্ট থেকে বিশ্লেষণ করুন, নতুন করে ভাবুন, এতে আপনার মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়বে।

এই বিভাগের আরও খবর
ল্যাশ ও ব্রো সেরাম সত্যি কার্যকরী!
ল্যাশ ও ব্রো সেরাম সত্যি কার্যকরী!
‘ব্লার’ এ সময়ের লিপ লাইনার ট্রেন্ড!
‘ব্লার’ এ সময়ের লিপ লাইনার ট্রেন্ড!
সোনিয়া রহমান রন্ধনশিল্পী
সোনিয়া রহমান রন্ধনশিল্পী
বর্ষায় পায়ের যত্ন কেমন হবে গাইডলাইন
বর্ষায় পায়ের যত্ন কেমন হবে গাইডলাইন
চেরি ব্লসম ট্রেন্ড কোমল রঙের ব্লাশ...
চেরি ব্লসম ট্রেন্ড কোমল রঙের ব্লাশ...
গ্রীষ্ম থেকে বর্ষা বদলে নিন প্রসাধন
গ্রীষ্ম থেকে বর্ষা বদলে নিন প্রসাধন
খাওয়ার পর ব্যায়াম ভালো না খারাপ!
খাওয়ার পর ব্যায়াম ভালো না খারাপ!
রোদ-বৃষ্টির দিনে- ‘হেয়ার কেয়ার’
রোদ-বৃষ্টির দিনে- ‘হেয়ার কেয়ার’
সোনিয়া রহমান রন্ধনশিল্পী
সোনিয়া রহমান রন্ধনশিল্পী
গরমেও ত্বকের জন্য ঘরোয়া ‘টোনার’
গরমেও ত্বকের জন্য ঘরোয়া ‘টোনার’
হেয়ার-এ ফ্লোরাল ট্রেন্ড রমণীর সাজে বর্ষার ফুল
হেয়ার-এ ফ্লোরাল ট্রেন্ড রমণীর সাজে বর্ষার ফুল
বর্ষার মেকআপ সাত ধাপে সমাধান!
বর্ষার মেকআপ সাত ধাপে সমাধান!
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলকে চরম শিক্ষা দিয়েছে ইরানের সশস্ত্র বাহিনী : পেজেশকিয়ান
ইসরায়েলকে চরম শিক্ষা দিয়েছে ইরানের সশস্ত্র বাহিনী : পেজেশকিয়ান

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা প্রচারে ওয়ার্ল্ড এথনোস্পোর্টস ইউনিয়নের সঙ্গে এমওইউ সই
ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা প্রচারে ওয়ার্ল্ড এথনোস্পোর্টস ইউনিয়নের সঙ্গে এমওইউ সই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনার সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
খুলনার সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চুয়াডাঙ্গায় ট্যাংকলরি চাপায় ইজিবাইক চালকসহ নিহত ৩
চুয়াডাঙ্গায় ট্যাংকলরি চাপায় ইজিবাইক চালকসহ নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন
বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম
জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আধিপত্য রুখতে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : আব্দুস সালাম
ভারতের আধিপত্য রুখতে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : আব্দুস সালাম

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী
হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার
পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন
বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি
দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক
ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’
‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড
ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত

৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

চট্টগ্রামে ৪৪তম জাতীয় সাইক্লিং প্রতিযোগিতা শুরু
চট্টগ্রামে ৪৪তম জাতীয় সাইক্লিং প্রতিযোগিতা শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাধবদী বাজারে আগুনে পুড়লো ৪২ দোকান
মাধবদী বাজারে আগুনে পুড়লো ৪২ দোকান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাজারীখিল অভয়ারণ্যে ৩৩ অজগর অবমুক্ত
হাজারীখিল অভয়ারণ্যে ৩৩ অজগর অবমুক্ত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় অপহৃত তিন শিক্ষার্থী উদ্ধার, আটক ৪
বগুড়ায় অপহৃত তিন শিক্ষার্থী উদ্ধার, আটক ৪

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি ডিসিপার্ক পরিদর্শনে বিভাগীয় কমিশনার
খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি ডিসিপার্ক পরিদর্শনে বিভাগীয় কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নিহত ১
ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নিহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন
তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম
সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের
দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু
২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া
১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী
পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো
বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা
প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার
মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে
এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জিরো টলারেন্সে বিএনপি
জিরো টলারেন্সে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন
রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন

নগর জীবন

হত্যা করলেই মিলত টাকা
হত্যা করলেই মিলত টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!
আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য
মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি
২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি

শনিবারের সকাল

শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল
শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি
ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি

নগর জীবন

চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া
চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

আটকে গেল চার বিমানবন্দর
আটকে গেল চার বিমানবন্দর

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল
মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’
নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে
ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে

নগর জীবন

জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা
জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন
দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা
ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা

শনিবারের সকাল

ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা
ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা

শোবিজ

হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের
হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা- শিবলী সাদিক
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা- শিবলী সাদিক

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন
টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা
যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত
ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

উইম্বলডনের তৃতীয় রাউন্ডে জোকোভিচ
উইম্বলডনের তৃতীয় রাউন্ডে জোকোভিচ

মাঠে ময়দানে

রানের দেখা নেই লিটনের
রানের দেখা নেই লিটনের

মাঠে ময়দানে

আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা
আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরে স্কুলছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ
ঘরে স্কুলছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ

দেশগ্রাম

জাপানের কাছে হেরে শুরু মেয়েদের
জাপানের কাছে হেরে শুরু মেয়েদের

মাঠে ময়দানে

মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল

সম্পাদকীয়

আগুনে পুড়ল ৪২ দোকান
আগুনে পুড়ল ৪২ দোকান

দেশগ্রাম