শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩৯, শনিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

পর্যটক খরায় অস্তিত্ব সংকটে পর্যটন

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
পর্যটক খরায় অস্তিত্ব সংকটে পর্যটন

প্রকৃতি অকৃপণভাবে সাজিয়েছে বাংলাদেশকে। বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত, বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বন, পাহাড় আর সবুজ উপত্যকা, সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য—সবই আছে। কিন্তু নেই বিদেশি পর্যটক। আশার কথা শুনিয়েই দায় সারছেন নীতিনির্ধারকরা, আর অন্যদিকে ব্যবসা গুটিয়ে নেওয়ার পথে হাঁটছেন উদ্যোক্তারা।

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা, প্রচারণার অভাব এবং সরকারি সংস্থাগুলোর মধ্যে সমন্বয়হীনতার ত্রিমুখী চাপে দেশের সম্ভাবনাময় পর্যটন খাত এখন অস্তিত্ব সংকটে। বিদেশি অতিথির অভাবে বিবর্ণ হয়ে যাচ্ছে সব আয়োজন।

খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে যাতায়াতের জন্য ভালো রাস্তাঘাট, মানসম্মত হোটেল-মোটেল এবং আধুনিক সুযোগ-সুবিধার অভাব প্রকট। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশকে একটি আকর্ষণীয় পর্যটন গন্তব্য হিসেবে তুলে ধরার জন্য যে ধরনের পরিকল্পিত প্রচারণা দরকার, তা অনুপস্থিত।

পর্যটকদের নিরাপত্তা ও আস্থার পরিবেশ তৈরিতে রয়েছে ঘাটতি। প্রায়ই পর্যটকদের হয়রানির শিকার হওয়ার খবর পাওয়া যায়, যা দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করে। ট্যুর অপারেটররা জানিয়েছেন, গত বছরের তুলনায় চলতি বছর বিদেশি পর্যটকদের বুকিং ৬০ থেকে ৭০ শতাংশ কমেছে। কক্সবাজার, সুন্দরবন বা সিলেটের মতো আন্তর্জাতিকমানের গন্তব্যগুলোয় ইউরোপ-আমেরিকার পর্যটকদের আনাগোনা এখন নেই বললেই চলে। এর সরাসরি প্রভাব পড়ছে দেশের বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের ওপর। এমন পরিস্থিতিতে আজ ২৭ সেপ্টেম্বর দেশে পালিত হচ্ছে বিশ্ব পর্যটন দিবস। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য, ‘টেকসই রূপান্তরের জন্য পর্যটন’।

ভেঙে পড়েছে ছোট-বড় ব্যবসা :

গত এক দশকে পর্যটন খাতে বিনিয়োগ করে টিকে থাকা অনেক ব্যবসায়ী এখন পুঁজি হারানোর শঙ্কায়। রাজধানীর একটি শীর্ষস্থানীয় ট্যুর অপারেটর প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘আমাদের ৮০ শতাংশ ব্যবসাই ছিল বিদেশি পর্যটক নির্ভর।

গত বছর দেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর থেকে একের পর এক বুকিং বাতিল হয়েছে। এখন অফিস খরচ চালানোই দায়। বাধ্য হয়ে ১০ জন কর্মীর মধ্যে ছয়জনকে ছাঁটাই করতে হয়েছে। এভাবে চললে ব্যবসা বন্ধ করে দেওয়া ছাড়া উপায় নেই।’

প্যাসিফিক এশিয়া ট্র্যাভেল অ্যাসোসিয়েশন (পাটা) বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের মহাসচিব তৌফিক রহমান বলেন, ‘দেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের খবর এবং তৎপরবর্তী কিছু সহিংসতার চিত্র আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে নেতিবাচকভাবে উপস্থাপিত হয়েছে। এর ওপর ‘মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা’ হিসেবে এসেছে প্রায় ২০টি দেশের ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা। আমেরিকা, ইংল্যান্ড, জার্মানি, ফ্রান্স, অস্ট্রেলিয়ার মতো দেশগুলো তাদের নাগরিকদের জন্য সতর্কতা জারি রেখেছে। ফলে বিদেশি পর্যটক ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ কমে গেছে।’

কারণ বহুমুখী, প্রতিকার অজানা :

উদ্যোক্তা ও বিশ্লেষকরা বলছেন, এই সংকটের পেছনে একক কোনো কারণ নেই। দীর্ঘদিনের পুঞ্জীভূত সমস্যার বিস্ফোরণ ঘটছে এখন। প্রধান কারণগুলো হলো—

সমন্বয়হীনতা :

পর্যটন মন্ত্রণালয়, পর্যটন করপোরেশন, ট্যুরিজম বোর্ড এবং স্বরাষ্ট্র ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মধ্যে সমন্বয়ের তীব্র অভাব রয়েছে। অন-অ্যারাইভাল ভিসা নিয়ে জটিলতা, ই-ভিসা চালু না হওয়া এবং বিমানবন্দরে পর্যটকদের হয়রানির মতো ঘটনাগুলো পর্যটকদের বিমুখ করছে।

অদক্ষতা ও পরিকল্পনার ঘাটতি :

সংকট উত্তরণে কোনো কার্যকর পথনকশা নেই। পর্যটন মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের গতি অত্যন্ত ধীর। বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের ভ্রমণ ও পর্যটন উন্নয়ন সূচকে ১১৭টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের ১১০তম অবস্থানই এর প্রমাণ।

প্রচার ও ব্র্যান্ডিংয়ের অভাব :

বিদেশে বাংলাদেশের পর্যটন আকর্ষণ তুলে ধরার জন্য কার্যকর কোনো প্রচারণা নেই। ডিজিটাল মার্কেটিং এবং আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে বাংলাদেশকে ব্র্যান্ডিং করার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ড যোজন যোজন পিছিয়ে।

প্রতিবেশীদের তুলনায় যোজন যোজন পিছিয়ে :

জাতিসংঘের পর্যটন সংস্থার (ইউএনডাব্লিউটিও) হিসাব অনুযায়ী, যেখানে ২০২৩ সালে পর্যটন থেকে মালদ্বীপ আয় করেছে প্রায় ৪.৫ বিলিয়ন ডলার এবং নেপাল আয় করেছে প্রায় ৮০০ মিলিয়ন ডলার, সেখানে বাংলাদেশের আয় ৩০০ মিলিয়ন ডলারের নিচে। এমনকি যুদ্ধবিধ্বস্ত শ্রীলঙ্কাও ঘুরে দাঁড়িয়ে পর্যটক আকর্ষণে সাফল্য দেখাচ্ছে, কিন্তু বাংলাদেশ পিছিয়েই পড়ছে।

নেই পর্যটকদের সুনির্দিষ্ট হিসাবও :

বিস্ময়কর হলেও সত্য, দেশে বছরে কতজন বিদেশি পর্যটক আসেন, তার সুনির্দিষ্ট ও নির্ভরযোগ্য তথ্য সরকারের কাছে নেই। এ বিষয়ে জানতে চাইলে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব নাসরীন জাহান বলেন, ‘আমাদের ট্যুরিজম ডেটা সেন্টার এখনো হয়নি। আমরা পরিসংখ্যান বিভাগের সঙ্গে মিলে ‘ট্যুরিজম স্যাটেলাইট অ্যাকাউন্ট’ চালুর উদ্যোগ নিয়েছি। ইমিগ্রেশন পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালে বিভিন্ন উদ্দেশের ছয় লাখ ২৫ হাজারের বেশি বিদেশি নাগরিক এসেছেন। তবে প্রকৃত পর্যটকের সংখ্যা এর চেয়ে কম হতে পারে।’

পর্যটন করপোরেশনের চেয়ারম্যান সায়মা শাহীন সুলতানা জানান, দেশের জিডিপিতে পর্যটনের অবদান মাত্র ৩ শতাংশ, যা দক্ষিণ এশিয়ায় সর্বনিম্ন। তিনি বলেন, ‘২০২৪ ট্যুরিজম পলিসি’ শিগগির অনুমোদিত হবে, যা ২০১০ সালের নীতিমালার উন্নত সংস্করণ। সরকার সব ধরনের সুবিধা দিয়ে যাচ্ছে।

তবে মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের বক্তব্যে বিদেশি পর্যটকদের চেয়ে দেশি পর্যটকদের নিয়েই বেশি ভাবনা প্রকাশ পেয়েছে। উপদেষ্টা শেখ বশির উদ্দিন বলেন, ‘আগে আমাদের নিজস্ব পর্যটকদের ভ্রমণ নিরাপদ, সাশ্রয়ী ও আনন্দময় করা লক্ষ্য। সামগ্রিকভাবে যখন আমাদের অবস্থার উন্নতি ঘটবে, আমরা মনে করি পর্যটন শিল্পেরও উন্নতি ঘটবে।’

উদ্যোক্তারা হতাশ :

ট্যুর অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের সভাপতি মো. রাফেউজ্জামান বলেন, ‘আমাদের পর্যটন মহাপরিকল্পনা নেই। সে কারণে পর্যটন অবকাঠামোগুলো অপরিকল্পিতভাবে বেড়ে উঠেছে। তাই বলে সুযোগ শেষ হয়ে যায়নি। কক্সবাজারে এখনো অনেক জায়গা পড়ে আছে। সেখানে বিদেশিদের জন্য পরিকল্পিতভাবে আবাসন গড়ে তোলা যায়। সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিতে সেখানে বিপুল বিনিয়োগ পাওয়া সম্ভব।’

পর্যটন বিচিত্রার সম্পাদক ও পর্যটন করপোরেশন বোর্ডের পরিচালক মহিউদ্দিন হেলাল বলেন, ‘কক্সবাজারে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট নেপাল, ভুটান, খুনমিং, ভারতের সেভেন সিস্টারের মতো দেশগুলো থেকে পর্যটক আগমনের সুযোগ করে দেবে। কক্সবাজারে যেসব আকর্ষণ রয়েছে তা এখনো কাঁচামাল হিসেবে রয়েছে, সেগুলোকে পর্যটনপণ্য হিসেবে গড়ে তুলতে হবে।’

ওয়ার্ল্ড ট্যুরিজম নেটওয়ার্কের (বাংলাদেশ অংশ) সেক্রেটারি জেনারেল সৈয়দ গোলাম কাদের বলেন, ‘পর্যটন গন্তব্যে একটি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর চালু করার জন্য যে প্রস্তুতি থাকা দরকার সেটি সরকারের নেই। টার্গেট মার্কেট কোনগুলো, কারা আসবে, তাদের জন্য কী কী সুবিধা থাকবে—এসবের কোনো বন্দোবস্ত হয়নি।’

ট্যুর গাইড অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (টিজিএবি) সভাপতি সৈয়দ মাহবুবুল ইসলাম (বুলু) বলেন, ‘প্রতিবেশী দেশ থেকে পর্যটকদের আনতে হলে শুধু বিমানবন্দর সাজালে হবে না, কক্সবাজারকে সাজাতে হবে। একই সঙ্গে আমাদের মানসিকতারও পরিবর্তন করতে হবে। যেসব দেশ থেকে আমরা পর্যটক আনতে চাই, সেখানে আমাদের রোড শো, প্রচার-প্রচারণা করতে হবে। এ ক্ষেত্রে দায়িত্বপ্রাপ্ত সংস্থাগুলোর সমন্বয়ে ঘাটতি আছে। বিদেশি ভাষা জানা গাইডেরও অনেক সংকট রয়েছে।’

আন্তর্জাতিক ভাবমূর্তি কাজে লাগানোর পরামর্শ :

পর্যটন খাতের উদ্যোক্তারা বলছেন, রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হলেও ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা বহাল রয়েছে। তাঁরা মনে করেন, প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের আন্তর্জাতিক ভাবমূর্তি ও গ্রহণযোগ্যতাকে কাজে লাগিয়ে বন্ধু রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে দ্রুত ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের উদ্যোগ নেওয়া উচিত।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের সাবেক অধ্যাপক ড. শাকের আহমেদ বলেন, ‘কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটকরা ঢেউ গুনতে আসবেন না। দু-এক দিন পরই তাঁরা কাঙ্ক্ষিত সুবিধা না পেলে ধৈর্য হারাবেন। তাঁদের জন্য এখানে নেই কোনো নাইট লাইফ। আশপাশে কিছু জাদুঘর, শপিং মল, অ্যামিউজমেন্ট পার্ক, বার, ক্যাসিনোর মতো সুবিধা দরকার। পাহাড়ে যেসব সৌন্দর্য-ঐতিহ্য আছে, সেগুলো দেখানোর জন্য ভালো যানবাহন, ট্যুর গাইডসহ আনুষঙ্গিক সুবিধা নেই। এগুলো না থাকলে ফ্লাইট চালু হলেও পর্যটক আসবেন না।’

বেসরকারি খাত :

বিনিয়োগ আছে, ভরসা নেই দেশে পর্যটন খাতে বেসরকারি উদ্যোক্তারাই মূল চালিকাশক্তি। কক্সবাজার, সিলেট, পার্বত্য চট্টগ্রামে তারকা মানের হোটেল-রিসোর্ট নির্মাণে অনেকেই বিনিয়োগ করেছেন। কিন্তু বিনিয়োগের জন্য যে আস্থার পরিবেশ দরকার, তা এখনো তৈরি হয়নি। উদ্যোক্তারা বলছেন, দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার অভাব, হয়রানিমূলক আমলাতান্ত্রিক জটিলতা, দুর্বল যোগাযোগব্যবস্থা এবং পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে নিরাপত্তা ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধার অভাবে তাঁরা বিনিয়োগের সম্ভাবনা কাজে লাগাতে পারছেন না।

ব্র্যান্ডিং : ‘বিউটিফুল বাংলাদেশ’ কেন মন কাড়তে পারল না?

​একটি দেশের পর্যটনকে বিশ্বের কাছে তুলে ধরার মূল হাতিয়ার হলো কার্যকর ব্র্যান্ডিং। ভারত ‘ইনক্রেডিবল ইন্ডিয়া’, থাইল্যান্ড ‘অ্যামেজিং থাইল্যান্ড’, মালয়েশিয়ার ‘ট্রুলি এশিয়া’র মতো ট্যাগলাইন দিয়ে বিশ্ব পর্যটকদের আকৃষ্ট করতে পেরেছে। সেই তুলনায় বাংলাদেশের ‘বিউটিফুল বাংলাদেশ’ প্রচারণা অনেকটাই নিষ্প্রভ। বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের ওয়েবসাইটে প্রয়োজনীয় তথ্যের অভাব, ডিজিটাল মার্কেটিংয়ে দুর্বলতা এবং আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে প্রচারণার অনুপস্থিতির কারণে এই ব্র্যান্ডিং কার্যকর হয়নি।

বিশ্লেষকরা বলছেন, শুধু একটি সুন্দর ট্যাগলাইন ও লোগো দিয়েই ব্র্যান্ডিং হয় না। এর জন্য প্রয়োজন দীর্ঘমেয়াদি ও আগ্রাসী বিপণন কৌশল। কোন দেশের পর্যটকদের লক্ষ্য করা হবে, তাদের জন্য কী ধরনের সুবিধা দেওয়া হবে এবং কোন মাধ্যমে প্রচারণা চালানো হবে—এসব বিষয়ে সুস্পষ্ট ধারণা থাকতে হবে। ‘বিউটিফুল বাংলাদেশ’ ক্যাম্পেইন সেই গভীরতা অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে।

আশার কথা নীতিনির্ধারকদের :

বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শেখ বশির উদ্দিন বলেন, ‘আমরা একটি নীতিমালা প্রণয়নের চূড়ান্ত পর্যায়ে আছি। সারা দেশের যত পর্যটন স্থান রয়েছে, পর্যটন সংশ্লিষ্ট যত কর্মকাণ্ড আছে; সে ক্ষেত্রে সবার জন্য আমরা আচরণবিধি তৈরি করছি।’

বিদেশি পর্যটকদের হার বেড়েছে কি না—জানতে চাইলে উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের নিজস্ব পর্যটকদের জন্য আমরা আরো কী ভালো ব্যবস্থা নিতে পারি। ভিসা জটিলতা আমাদের মনে হয় খুব একটা নেই। লজিস্টিক সমস্যা আছে। সামগ্রিকভাবে যখন আমাদের অবস্থার উন্নতি ঘটবে, আমরা মনে করি পর্যটনশিল্পের উন্নতি ঘটবে।’

বিশ্ব পর্যটন দিবস আজ :

বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও আজ বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে দিবসটি উদযাপিত হচ্ছে। বিশ্বব্যাপী পর্যটনের প্রচার ও প্রসারে ১৯৮০ সাল থেকে জাতিসংঘের পর্যটনবিষয়ক সংস্থা ঘোষিত এ দিবসটি সব সদস্য দেশে যথাযথ মর্যাদায় উদযাপন করে আসছে।

পর্যটনশিল্পের উন্নয়নে তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে আসতে হবেপ্রধান উপদেষ্টা :

প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ‘পর্যটন খাতে বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম সম্ভাবনাময় দেশ। এই শিল্পের যথাযথ বিকাশ নিশ্চিতে আমাদের তরুণ প্রজন্মকে এ এগিয়ে আসতে হবে। তিনি বলেন, নতুন বাংলাদেশে আমি আশা করি, পর্যটনের সম্ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে বেকারত্ব ও দারিদ্র্য বিমোচনের পাশাপাশি পরিবেশগত অবক্ষয় রোধে সবাই নিজ নিজ অবস্থান থেকে দায়িত্বশীল অবদান রাখবেন।

আজ ২৭ সেপ্টেম্বর ‘বিশ্ব পর্যটন দিবস’ উপলক্ষে দেওয়া এক বাণীতে প্রধান উপদেষ্টা এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, পর্যটন বর্তমানে বিশ্বজুড়ে টেকসই উন্নয়নের অন্যতম প্রধান চালিকাশক্তি হিসেবে পরিগণিত হচ্ছে। বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নেও প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে পর্যটনশিল্পের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, “পর্যটনশিল্পের বিকাশের ফলে একদিকে আমাদের পর্যটন অঞ্চলগুলোর সার্বিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত হচ্ছে, অন্যদিকে স্থানীয় ঐতিহ্য, সংস্কৃতি ও পরিবেশ সংরক্ষণে সচেতনতা বাড়ছে। এ প্রেক্ষিতে জাতিসংঘের পর্যটন সংস্থা ঘোষিত দিবসের এ বছরের প্রতিপাদ্য ‘টেকসই উন্নয়নে পর্যটন’ যথার্থ ও তাৎপর্যপূর্ণ হয়েছে বলে আমি মনে করি।” 

সৌজন্যে: কালের কণ্ঠ

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
শরতে মুগ্ধতা ছড়িয়ে উঁকি দিচ্ছে কাঞ্চনজঙ্ঘা
শরতে মুগ্ধতা ছড়িয়ে উঁকি দিচ্ছে কাঞ্চনজঙ্ঘা
এভারেস্টজয়ী বাবর আলীসহ আরও এক বাংলাদেশির মানাসলু জয়
এভারেস্টজয়ী বাবর আলীসহ আরও এক বাংলাদেশির মানাসলু জয়
এক চ্যালেঞ্জের অভিজ্ঞতা, এক নতুন স্বপ্নের আহ্বান
এক চ্যালেঞ্জের অভিজ্ঞতা, এক নতুন স্বপ্নের আহ্বান
তিন মাস পর খুলছে সুন্দরবন, জেলে ও পর্যটন ব্যবসায়ীদের প্রাণচাঞ্চল্য
তিন মাস পর খুলছে সুন্দরবন, জেলে ও পর্যটন ব্যবসায়ীদের প্রাণচাঞ্চল্য
পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের
পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের
ইউরোপে ঘুরতে গিয়ে ‘অবাধ্য’ হলেই গুণতে হবে জরিমানা
ইউরোপে ঘুরতে গিয়ে ‘অবাধ্য’ হলেই গুণতে হবে জরিমানা
পর্যটকের হেঁয়ালিপনায় একের পর এক দুর্ঘটনা
পর্যটকের হেঁয়ালিপনায় একের পর এক দুর্ঘটনা
মস্তিষ্কের চিকিৎসায় উচ্চতর প্রশিক্ষণে ফ্রান্সের পথে
মস্তিষ্কের চিকিৎসায় উচ্চতর প্রশিক্ষণে ফ্রান্সের পথে
১০ ঘণ্টা পর সচল সাজেকের সড়ক, নিরাপদে ফিরেছেন ৪২৫ পর্যটক
১০ ঘণ্টা পর সচল সাজেকের সড়ক, নিরাপদে ফিরেছেন ৪২৫ পর্যটক
ঢাকায় পর্যটন মেলা ৩০ অক্টোবর
ঢাকায় পর্যটন মেলা ৩০ অক্টোবর
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
সর্বশেষ খবর
ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হচ্ছে
ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হচ্ছে

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন-ক্যাডারে নিয়োগ পাবেন ৮২৮ সিনিয়র স্টাফ নার্স
নন-ক্যাডারে নিয়োগ পাবেন ৮২৮ সিনিয়র স্টাফ নার্স

৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক প্রার্থী সঙ্গীতশিল্পী আসিফ
বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক প্রার্থী সঙ্গীতশিল্পী আসিফ

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আফগান ঘাঁটি দখল ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান নিল চীনসহ ৪ দেশ
আফগান ঘাঁটি দখল ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান নিল চীনসহ ৪ দেশ

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে নদীতে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু
সিলেটে নদীতে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু

৩৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সারাদেশে ২৮৫৭ পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় ৪৩০ প্লাটুন বিজিবি
সারাদেশে ২৮৫৭ পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় ৪৩০ প্লাটুন বিজিবি

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আজও অস্বাস্থ্যকর ঢাকার বাতাস
আজও অস্বাস্থ্যকর ঢাকার বাতাস

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে বিস্ফোরণ : আরও একজনের মৃত্যু
টঙ্গীতে বিস্ফোরণ : আরও একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মনে হচ্ছে ফাইনাল খেলে উঠলাম: সূর্যকুমার যাদব
মনে হচ্ছে ফাইনাল খেলে উঠলাম: সূর্যকুমার যাদব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের নিয়ে হঠাৎ বিরল বৈঠক তলব যুক্তরাষ্ট্রের
শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের নিয়ে হঠাৎ বিরল বৈঠক তলব যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষরে আগ্রহী ভুটান
বাংলাদেশের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষরে আগ্রহী ভুটান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূর্যকুমার ও রউফকে আইসিসির শাস্তি
সূর্যকুমার ও রউফকে আইসিসির শাস্তি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সামরিক হুমকি: জাতিসংঘে ভেনেজুয়েলার পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সতর্কবার্তা
মার্কিন সামরিক হুমকি: জাতিসংঘে ভেনেজুয়েলার পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গাজায় যুদ্ধ চালিয়ে গেলে ইসরায়েল তার বাকি বন্ধুদেরও হারাতে পারে’
‘গাজায় যুদ্ধ চালিয়ে গেলে ইসরায়েল তার বাকি বন্ধুদেরও হারাতে পারে’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে তীব্র গরমে অতিষ্ঠ জনজীবন
সিলেটে তীব্র গরমে অতিষ্ঠ জনজীবন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খাগড়াছড়িতে স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের প্রতিবাদে সকাল সন্ধ্যা সড়ক অবরোধ চলছে
খাগড়াছড়িতে স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের প্রতিবাদে সকাল সন্ধ্যা সড়ক অবরোধ চলছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট পেত্রোর ভিসা বাতিলের ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট পেত্রোর ভিসা বাতিলের ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ বছরের জন্য গাজায় অন্তর্বর্তী প্রশাসনের নেতৃত্ব নেত্বত্ব দেবেন টনি ব্লেয়ার?
পাঁচ বছরের জন্য গাজায় অন্তর্বর্তী প্রশাসনের নেতৃত্ব নেত্বত্ব দেবেন টনি ব্লেয়ার?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দো-প্যাসিফিক আর্মি চিফস কনফারেন্স শেষে দেশে ফিরেছেন সেনাবাহিনী প্রধান
ইন্দো-প্যাসিফিক আর্মি চিফস কনফারেন্স শেষে দেশে ফিরেছেন সেনাবাহিনী প্রধান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বোচ্চ রান সাইফের
সর্বোচ্চ রান সাইফের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কলোম্বিয়ার প্রেসিডেন্টের ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
কলোম্বিয়ার প্রেসিডেন্টের ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আধুনিক চিকিৎসায় উটের বিভিন্ন অঙ্গের ব্যবহার
আধুনিক চিকিৎসায় উটের বিভিন্ন অঙ্গের ব্যবহার

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পর্যটক খরায় অস্তিত্ব সংকটে পর্যটন
পর্যটক খরায় অস্তিত্ব সংকটে পর্যটন

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

বৈষম্যহীন অসাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশ নির্মাণ করতে চাই
বৈষম্যহীন অসাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশ নির্মাণ করতে চাই

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের সঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ
ট্রাম্পের সঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুস্পষ্ট লঘুচাপ পরিণত হল নিম্নচাপে, চার বন্দরে ৩ নম্বর সংকেত
সুস্পষ্ট লঘুচাপ পরিণত হল নিম্নচাপে, চার বন্দরে ৩ নম্বর সংকেত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রকাশ্যে ইসরায়েলের নিন্দা করা নেতারা গোপনে ধন্যবাদ জানান: জাতিসংঘে নেতানিয়াহু
প্রকাশ্যে ইসরায়েলের নিন্দা করা নেতারা গোপনে ধন্যবাদ জানান: জাতিসংঘে নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কটাক্ষের মুখে দীপিকা
কটাক্ষের মুখে দীপিকা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিদেশে থাকা বাংলাদেশিদের হজে যাওয়া নিয়ে নতুন বার্তা
বিদেশে থাকা বাংলাদেশিদের হজে যাওয়া নিয়ে নতুন বার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারত আমাদের জবাব কোনোদিন ভুলবে না : শাহবাজ শরিফ
ভারত আমাদের জবাব কোনোদিন ভুলবে না : শাহবাজ শরিফ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশি বোনকে’ দিল্লিতে বসিয়ে রেখেছেন, মোদিকে ওয়াইসির খোঁচা
‘বাংলাদেশি বোনকে’ দিল্লিতে বসিয়ে রেখেছেন, মোদিকে ওয়াইসির খোঁচা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘে নেতানিয়াহুর ভাষণের সময় কূটনীতিকদের ওয়াকআউট
জাতিসংঘে নেতানিয়াহুর ভাষণের সময় কূটনীতিকদের ওয়াকআউট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ
ট্রাম্পের সঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'ব্যালট পেপার ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে, এটা চাপা দেবেন কীভাবে?'
'ব্যালট পেপার ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে, এটা চাপা দেবেন কীভাবে?'

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উন্মুক্তের পরীক্ষায় উন্মুক্ত নকল!
উন্মুক্তের পরীক্ষায় উন্মুক্ত নকল!

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার?
গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গীর সংখ্যা নিয়ে টিআইবির বিবৃতি ভুল তথ্যে তৈরি : প্রেস সচিব
প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গীর সংখ্যা নিয়ে টিআইবির বিবৃতি ভুল তথ্যে তৈরি : প্রেস সচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে ঐতিহাসিক ভুল জামায়াতই করে : রুমিন ফারহানা
ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে ঐতিহাসিক ভুল জামায়াতই করে : রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রকাশ্যে ইসরায়েলের নিন্দা করা নেতারা গোপনে ধন্যবাদ জানান: জাতিসংঘে নেতানিয়াহু
প্রকাশ্যে ইসরায়েলের নিন্দা করা নেতারা গোপনে ধন্যবাদ জানান: জাতিসংঘে নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিয়া জান্নাতুলের ক্ষোভ...
পিয়া জান্নাতুলের ক্ষোভ...

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্যাংক কর্মীদের উৎসাহ বোনাস নিয়ে নতুন নির্দেশনা
ব্যাংক কর্মীদের উৎসাহ বোনাস নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলি বিমান তাড়িয়ে দিয়েছে হুথির আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা!
ইসরায়েলি বিমান তাড়িয়ে দিয়েছে হুথির আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও নতুন পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের ঘোষণা ইরানের
নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও নতুন পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের ঘোষণা ইরানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে জেগে উঠল ভারতের একমাত্র সক্রিয় আগ্নেয়গিরি
যেভাবে জেগে উঠল ভারতের একমাত্র সক্রিয় আগ্নেয়গিরি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধে সমঝোতা চূড়ান্ত পর্যায়ে, জানালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ বন্ধে সমঝোতা চূড়ান্ত পর্যায়ে, জানালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপের তিন দেশ থেকে ফেরত পাঠানো হলো ২৯ বাংলাদেশিকে
ইউরোপের তিন দেশ থেকে ফেরত পাঠানো হলো ২৯ বাংলাদেশিকে

১৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

‘নিখোঁজ’ বৈষম্যবিরোধী নেতা মামুন পূর্বাচল থেকে উদ্ধার
‘নিখোঁজ’ বৈষম্যবিরোধী নেতা মামুন পূর্বাচল থেকে উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাঁচ বছরের জন্য গাজায় অন্তর্বর্তী প্রশাসনের নেতৃত্ব নেত্বত্ব দেবেন টনি ব্লেয়ার?
পাঁচ বছরের জন্য গাজায় অন্তর্বর্তী প্রশাসনের নেতৃত্ব নেত্বত্ব দেবেন টনি ব্লেয়ার?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখে সহিংসতার অভিযোগে সোনম ওয়াংচুককেই গ্রেফতার করল পুলিশ!
লাদাখে সহিংসতার অভিযোগে সোনম ওয়াংচুককেই গ্রেফতার করল পুলিশ!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি বিমান হামলার জবাবে ইয়েমেনের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলি বিমান হামলার জবাবে ইয়েমেনের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে সাহায্য করা ১১ দেশের ১৫৮ কোম্পানির তালিকা প্রকাশ জাতিসংঘের
ইসরায়েলকে সাহায্য করা ১১ দেশের ১৫৮ কোম্পানির তালিকা প্রকাশ জাতিসংঘের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা জরুরি : প্রধান উপদেষ্টা
পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা জরুরি : প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যারা নির্বাচন নিয়ে চক্রান্ত করবে, তারা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : নবীউল্লাহ নবী
যারা নির্বাচন নিয়ে চক্রান্ত করবে, তারা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : নবীউল্লাহ নবী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪ বিলিয়ন ডলারে টিকটক বিক্রি করবেন ট্রাম্প
১৪ বিলিয়ন ডলারে টিকটক বিক্রি করবেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনে যুক্ত কর্মকর্তারা ভবিষ্যতে দায়িত্ব পাবেন না: ইসি আনোয়ার
প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনে যুক্ত কর্মকর্তারা ভবিষ্যতে দায়িত্ব পাবেন না: ইসি আনোয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত আমাদের জবাব কোনোদিন ভুলবে না : শাহবাজ শরিফ
ভারত আমাদের জবাব কোনোদিন ভুলবে না : শাহবাজ শরিফ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর ইন্তেকাল
হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর ইন্তেকাল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ থেকে তো বিদায়, এখন টাইগারদের সামনে কী?
এশিয়া কাপ থেকে তো বিদায়, এখন টাইগারদের সামনে কী?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উত্তর কোরিয়া ও মিয়ানমারের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের বড় নিষেধাজ্ঞা
উত্তর কোরিয়া ও মিয়ানমারের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের বড় নিষেধাজ্ঞা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কলকাতার বাজারে ‘ফ্লপ শো’ পদ্মার ইলিশ
কলকাতার বাজারে ‘ফ্লপ শো’ পদ্মার ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার চ্যালেঞ্জে এনসিপি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার চ্যালেঞ্জে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল
কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চার মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির জামায়াতের এক প্রার্থী
চার মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির জামায়াতের এক প্রার্থী

নগর জীবন

মৃত প্রাণী সংরক্ষণে ট্যাক্সিডার্মি
মৃত প্রাণী সংরক্ষণে ট্যাক্সিডার্মি

শনিবারের সকাল

জয়ের সম্পদ জব্দে যুক্তরাষ্ট্রে চিঠি পাঠাচ্ছে দুদক
জয়ের সম্পদ জব্দে যুক্তরাষ্ট্রে চিঠি পাঠাচ্ছে দুদক

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রদ্ধার বিয়ে পাকা
শ্রদ্ধার বিয়ে পাকা

শোবিজ

বিড়ম্বনায় বাংলাদেশি পর্যটক
বিড়ম্বনায় বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থীর দৌড়ে প্রবাসীসহ সাত নেতা
বিএনপির প্রার্থীর দৌড়ে প্রবাসীসহ সাত নেতা

নগর জীবন

মেগা প্রকল্পে মেগা ধস
মেগা প্রকল্পে মেগা ধস

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে নিঃস্ব হচ্ছে পরিবার
সড়কে নিঃস্ব হচ্ছে পরিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে
বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার রাজধানীর ২৫৯ মণ্ডপে হবে দুর্গাপূজা
এবার রাজধানীর ২৫৯ মণ্ডপে হবে দুর্গাপূজা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে চ্যাম্পিয়ন জামাল
ভারতে চ্যাম্পিয়ন জামাল

মাঠে ময়দানে

ফুলগাজী বিএনপির সদস্য হলেন বেগম খালেদা জিয়া
ফুলগাজী বিএনপির সদস্য হলেন বেগম খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ বছর পর সুইমিং ফেডারেশনের বার্ষিক সভা
২০ বছর পর সুইমিং ফেডারেশনের বার্ষিক সভা

মাঠে ময়দানে

ভারতের প্রতিপক্ষ আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
ভারতের প্রতিপক্ষ আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহু মঞ্চে উঠতেই খালি অধিবেশনকক্ষ
নেতানিয়াহু মঞ্চে উঠতেই খালি অধিবেশনকক্ষ

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্রে তারকা শিল্পীর অভাব কেন?
চলচ্চিত্রে তারকা শিল্পীর অভাব কেন?

শোবিজ

আইসিসিবিতে গ্র্যান্ড সুফি নাইট
আইসিসিবিতে গ্র্যান্ড সুফি নাইট

পেছনের পৃষ্ঠা

কাউন্সিলরশিপ ফিরে পেল ১৫ ক্লাব
কাউন্সিলরশিপ ফিরে পেল ১৫ ক্লাব

মাঠে ময়দানে

দুর্গোৎসবে হিন্দু সম্প্রদায়কে শুভেচ্ছা জামায়াত আমিরের
দুর্গোৎসবে হিন্দু সম্প্রদায়কে শুভেচ্ছা জামায়াত আমিরের

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুর ব্যালট ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে এটা চাপা দেবেন কীভাবে
ডাকসুর ব্যালট ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে এটা চাপা দেবেন কীভাবে

নগর জীবন

৪১ বছরে এই প্রথম ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল
৪১ বছরে এই প্রথম ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল

মাঠে ময়দানে

গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার!
গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার!

পূর্ব-পশ্চিম

ছুটির দিনে ক্রেতাদের ভিড়
ছুটির দিনে ক্রেতাদের ভিড়

নগর জীবন

এশিয়া কাপ ক্রিকেটে আমিরাত চারবার খেলেছে
এশিয়া কাপ ক্রিকেটে আমিরাত চারবার খেলেছে

মাঠে ময়দানে

খুনি চাঁদাবাজ মাস্তানদের সঙ্গে লড়াই হবে
খুনি চাঁদাবাজ মাস্তানদের সঙ্গে লড়াই হবে

নগর জীবন