শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩৯, শনিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

পর্যটক খরায় অস্তিত্ব সংকটে পর্যটন

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
পর্যটক খরায় অস্তিত্ব সংকটে পর্যটন

প্রকৃতি অকৃপণভাবে সাজিয়েছে বাংলাদেশকে। বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত, বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বন, পাহাড় আর সবুজ উপত্যকা, সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য—সবই আছে। কিন্তু নেই বিদেশি পর্যটক। আশার কথা শুনিয়েই দায় সারছেন নীতিনির্ধারকরা, আর অন্যদিকে ব্যবসা গুটিয়ে নেওয়ার পথে হাঁটছেন উদ্যোক্তারা।

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা, প্রচারণার অভাব এবং সরকারি সংস্থাগুলোর মধ্যে সমন্বয়হীনতার ত্রিমুখী চাপে দেশের সম্ভাবনাময় পর্যটন খাত এখন অস্তিত্ব সংকটে। বিদেশি অতিথির অভাবে বিবর্ণ হয়ে যাচ্ছে সব আয়োজন।

খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে যাতায়াতের জন্য ভালো রাস্তাঘাট, মানসম্মত হোটেল-মোটেল এবং আধুনিক সুযোগ-সুবিধার অভাব প্রকট। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশকে একটি আকর্ষণীয় পর্যটন গন্তব্য হিসেবে তুলে ধরার জন্য যে ধরনের পরিকল্পিত প্রচারণা দরকার, তা অনুপস্থিত।

পর্যটকদের নিরাপত্তা ও আস্থার পরিবেশ তৈরিতে রয়েছে ঘাটতি। প্রায়ই পর্যটকদের হয়রানির শিকার হওয়ার খবর পাওয়া যায়, যা দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করে। ট্যুর অপারেটররা জানিয়েছেন, গত বছরের তুলনায় চলতি বছর বিদেশি পর্যটকদের বুকিং ৬০ থেকে ৭০ শতাংশ কমেছে। কক্সবাজার, সুন্দরবন বা সিলেটের মতো আন্তর্জাতিকমানের গন্তব্যগুলোয় ইউরোপ-আমেরিকার পর্যটকদের আনাগোনা এখন নেই বললেই চলে। এর সরাসরি প্রভাব পড়ছে দেশের বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের ওপর। এমন পরিস্থিতিতে আজ ২৭ সেপ্টেম্বর দেশে পালিত হচ্ছে বিশ্ব পর্যটন দিবস। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য, ‘টেকসই রূপান্তরের জন্য পর্যটন’।

ভেঙে পড়েছে ছোট-বড় ব্যবসা :

গত এক দশকে পর্যটন খাতে বিনিয়োগ করে টিকে থাকা অনেক ব্যবসায়ী এখন পুঁজি হারানোর শঙ্কায়। রাজধানীর একটি শীর্ষস্থানীয় ট্যুর অপারেটর প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘আমাদের ৮০ শতাংশ ব্যবসাই ছিল বিদেশি পর্যটক নির্ভর।

গত বছর দেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর থেকে একের পর এক বুকিং বাতিল হয়েছে। এখন অফিস খরচ চালানোই দায়। বাধ্য হয়ে ১০ জন কর্মীর মধ্যে ছয়জনকে ছাঁটাই করতে হয়েছে। এভাবে চললে ব্যবসা বন্ধ করে দেওয়া ছাড়া উপায় নেই।’

প্যাসিফিক এশিয়া ট্র্যাভেল অ্যাসোসিয়েশন (পাটা) বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের মহাসচিব তৌফিক রহমান বলেন, ‘দেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের খবর এবং তৎপরবর্তী কিছু সহিংসতার চিত্র আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে নেতিবাচকভাবে উপস্থাপিত হয়েছে। এর ওপর ‘মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা’ হিসেবে এসেছে প্রায় ২০টি দেশের ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা। আমেরিকা, ইংল্যান্ড, জার্মানি, ফ্রান্স, অস্ট্রেলিয়ার মতো দেশগুলো তাদের নাগরিকদের জন্য সতর্কতা জারি রেখেছে। ফলে বিদেশি পর্যটক ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ কমে গেছে।’

কারণ বহুমুখী, প্রতিকার অজানা :

উদ্যোক্তা ও বিশ্লেষকরা বলছেন, এই সংকটের পেছনে একক কোনো কারণ নেই। দীর্ঘদিনের পুঞ্জীভূত সমস্যার বিস্ফোরণ ঘটছে এখন। প্রধান কারণগুলো হলো—

সমন্বয়হীনতা :

পর্যটন মন্ত্রণালয়, পর্যটন করপোরেশন, ট্যুরিজম বোর্ড এবং স্বরাষ্ট্র ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মধ্যে সমন্বয়ের তীব্র অভাব রয়েছে। অন-অ্যারাইভাল ভিসা নিয়ে জটিলতা, ই-ভিসা চালু না হওয়া এবং বিমানবন্দরে পর্যটকদের হয়রানির মতো ঘটনাগুলো পর্যটকদের বিমুখ করছে।

অদক্ষতা ও পরিকল্পনার ঘাটতি :

সংকট উত্তরণে কোনো কার্যকর পথনকশা নেই। পর্যটন মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের গতি অত্যন্ত ধীর। বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের ভ্রমণ ও পর্যটন উন্নয়ন সূচকে ১১৭টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের ১১০তম অবস্থানই এর প্রমাণ।

প্রচার ও ব্র্যান্ডিংয়ের অভাব :

বিদেশে বাংলাদেশের পর্যটন আকর্ষণ তুলে ধরার জন্য কার্যকর কোনো প্রচারণা নেই। ডিজিটাল মার্কেটিং এবং আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে বাংলাদেশকে ব্র্যান্ডিং করার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ড যোজন যোজন পিছিয়ে।

প্রতিবেশীদের তুলনায় যোজন যোজন পিছিয়ে :

জাতিসংঘের পর্যটন সংস্থার (ইউএনডাব্লিউটিও) হিসাব অনুযায়ী, যেখানে ২০২৩ সালে পর্যটন থেকে মালদ্বীপ আয় করেছে প্রায় ৪.৫ বিলিয়ন ডলার এবং নেপাল আয় করেছে প্রায় ৮০০ মিলিয়ন ডলার, সেখানে বাংলাদেশের আয় ৩০০ মিলিয়ন ডলারের নিচে। এমনকি যুদ্ধবিধ্বস্ত শ্রীলঙ্কাও ঘুরে দাঁড়িয়ে পর্যটক আকর্ষণে সাফল্য দেখাচ্ছে, কিন্তু বাংলাদেশ পিছিয়েই পড়ছে।

নেই পর্যটকদের সুনির্দিষ্ট হিসাবও :

বিস্ময়কর হলেও সত্য, দেশে বছরে কতজন বিদেশি পর্যটক আসেন, তার সুনির্দিষ্ট ও নির্ভরযোগ্য তথ্য সরকারের কাছে নেই। এ বিষয়ে জানতে চাইলে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব নাসরীন জাহান বলেন, ‘আমাদের ট্যুরিজম ডেটা সেন্টার এখনো হয়নি। আমরা পরিসংখ্যান বিভাগের সঙ্গে মিলে ‘ট্যুরিজম স্যাটেলাইট অ্যাকাউন্ট’ চালুর উদ্যোগ নিয়েছি। ইমিগ্রেশন পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালে বিভিন্ন উদ্দেশের ছয় লাখ ২৫ হাজারের বেশি বিদেশি নাগরিক এসেছেন। তবে প্রকৃত পর্যটকের সংখ্যা এর চেয়ে কম হতে পারে।’

পর্যটন করপোরেশনের চেয়ারম্যান সায়মা শাহীন সুলতানা জানান, দেশের জিডিপিতে পর্যটনের অবদান মাত্র ৩ শতাংশ, যা দক্ষিণ এশিয়ায় সর্বনিম্ন। তিনি বলেন, ‘২০২৪ ট্যুরিজম পলিসি’ শিগগির অনুমোদিত হবে, যা ২০১০ সালের নীতিমালার উন্নত সংস্করণ। সরকার সব ধরনের সুবিধা দিয়ে যাচ্ছে।

তবে মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের বক্তব্যে বিদেশি পর্যটকদের চেয়ে দেশি পর্যটকদের নিয়েই বেশি ভাবনা প্রকাশ পেয়েছে। উপদেষ্টা শেখ বশির উদ্দিন বলেন, ‘আগে আমাদের নিজস্ব পর্যটকদের ভ্রমণ নিরাপদ, সাশ্রয়ী ও আনন্দময় করা লক্ষ্য। সামগ্রিকভাবে যখন আমাদের অবস্থার উন্নতি ঘটবে, আমরা মনে করি পর্যটন শিল্পেরও উন্নতি ঘটবে।’

উদ্যোক্তারা হতাশ :

ট্যুর অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের সভাপতি মো. রাফেউজ্জামান বলেন, ‘আমাদের পর্যটন মহাপরিকল্পনা নেই। সে কারণে পর্যটন অবকাঠামোগুলো অপরিকল্পিতভাবে বেড়ে উঠেছে। তাই বলে সুযোগ শেষ হয়ে যায়নি। কক্সবাজারে এখনো অনেক জায়গা পড়ে আছে। সেখানে বিদেশিদের জন্য পরিকল্পিতভাবে আবাসন গড়ে তোলা যায়। সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিতে সেখানে বিপুল বিনিয়োগ পাওয়া সম্ভব।’

পর্যটন বিচিত্রার সম্পাদক ও পর্যটন করপোরেশন বোর্ডের পরিচালক মহিউদ্দিন হেলাল বলেন, ‘কক্সবাজারে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট নেপাল, ভুটান, খুনমিং, ভারতের সেভেন সিস্টারের মতো দেশগুলো থেকে পর্যটক আগমনের সুযোগ করে দেবে। কক্সবাজারে যেসব আকর্ষণ রয়েছে তা এখনো কাঁচামাল হিসেবে রয়েছে, সেগুলোকে পর্যটনপণ্য হিসেবে গড়ে তুলতে হবে।’

ওয়ার্ল্ড ট্যুরিজম নেটওয়ার্কের (বাংলাদেশ অংশ) সেক্রেটারি জেনারেল সৈয়দ গোলাম কাদের বলেন, ‘পর্যটন গন্তব্যে একটি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর চালু করার জন্য যে প্রস্তুতি থাকা দরকার সেটি সরকারের নেই। টার্গেট মার্কেট কোনগুলো, কারা আসবে, তাদের জন্য কী কী সুবিধা থাকবে—এসবের কোনো বন্দোবস্ত হয়নি।’

ট্যুর গাইড অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (টিজিএবি) সভাপতি সৈয়দ মাহবুবুল ইসলাম (বুলু) বলেন, ‘প্রতিবেশী দেশ থেকে পর্যটকদের আনতে হলে শুধু বিমানবন্দর সাজালে হবে না, কক্সবাজারকে সাজাতে হবে। একই সঙ্গে আমাদের মানসিকতারও পরিবর্তন করতে হবে। যেসব দেশ থেকে আমরা পর্যটক আনতে চাই, সেখানে আমাদের রোড শো, প্রচার-প্রচারণা করতে হবে। এ ক্ষেত্রে দায়িত্বপ্রাপ্ত সংস্থাগুলোর সমন্বয়ে ঘাটতি আছে। বিদেশি ভাষা জানা গাইডেরও অনেক সংকট রয়েছে।’

আন্তর্জাতিক ভাবমূর্তি কাজে লাগানোর পরামর্শ :

পর্যটন খাতের উদ্যোক্তারা বলছেন, রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হলেও ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা বহাল রয়েছে। তাঁরা মনে করেন, প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের আন্তর্জাতিক ভাবমূর্তি ও গ্রহণযোগ্যতাকে কাজে লাগিয়ে বন্ধু রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে দ্রুত ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের উদ্যোগ নেওয়া উচিত।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের সাবেক অধ্যাপক ড. শাকের আহমেদ বলেন, ‘কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটকরা ঢেউ গুনতে আসবেন না। দু-এক দিন পরই তাঁরা কাঙ্ক্ষিত সুবিধা না পেলে ধৈর্য হারাবেন। তাঁদের জন্য এখানে নেই কোনো নাইট লাইফ। আশপাশে কিছু জাদুঘর, শপিং মল, অ্যামিউজমেন্ট পার্ক, বার, ক্যাসিনোর মতো সুবিধা দরকার। পাহাড়ে যেসব সৌন্দর্য-ঐতিহ্য আছে, সেগুলো দেখানোর জন্য ভালো যানবাহন, ট্যুর গাইডসহ আনুষঙ্গিক সুবিধা নেই। এগুলো না থাকলে ফ্লাইট চালু হলেও পর্যটক আসবেন না।’

বেসরকারি খাত :

বিনিয়োগ আছে, ভরসা নেই দেশে পর্যটন খাতে বেসরকারি উদ্যোক্তারাই মূল চালিকাশক্তি। কক্সবাজার, সিলেট, পার্বত্য চট্টগ্রামে তারকা মানের হোটেল-রিসোর্ট নির্মাণে অনেকেই বিনিয়োগ করেছেন। কিন্তু বিনিয়োগের জন্য যে আস্থার পরিবেশ দরকার, তা এখনো তৈরি হয়নি। উদ্যোক্তারা বলছেন, দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার অভাব, হয়রানিমূলক আমলাতান্ত্রিক জটিলতা, দুর্বল যোগাযোগব্যবস্থা এবং পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে নিরাপত্তা ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধার অভাবে তাঁরা বিনিয়োগের সম্ভাবনা কাজে লাগাতে পারছেন না।

ব্র্যান্ডিং : ‘বিউটিফুল বাংলাদেশ’ কেন মন কাড়তে পারল না?

​একটি দেশের পর্যটনকে বিশ্বের কাছে তুলে ধরার মূল হাতিয়ার হলো কার্যকর ব্র্যান্ডিং। ভারত ‘ইনক্রেডিবল ইন্ডিয়া’, থাইল্যান্ড ‘অ্যামেজিং থাইল্যান্ড’, মালয়েশিয়ার ‘ট্রুলি এশিয়া’র মতো ট্যাগলাইন দিয়ে বিশ্ব পর্যটকদের আকৃষ্ট করতে পেরেছে। সেই তুলনায় বাংলাদেশের ‘বিউটিফুল বাংলাদেশ’ প্রচারণা অনেকটাই নিষ্প্রভ। বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের ওয়েবসাইটে প্রয়োজনীয় তথ্যের অভাব, ডিজিটাল মার্কেটিংয়ে দুর্বলতা এবং আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে প্রচারণার অনুপস্থিতির কারণে এই ব্র্যান্ডিং কার্যকর হয়নি।

বিশ্লেষকরা বলছেন, শুধু একটি সুন্দর ট্যাগলাইন ও লোগো দিয়েই ব্র্যান্ডিং হয় না। এর জন্য প্রয়োজন দীর্ঘমেয়াদি ও আগ্রাসী বিপণন কৌশল। কোন দেশের পর্যটকদের লক্ষ্য করা হবে, তাদের জন্য কী ধরনের সুবিধা দেওয়া হবে এবং কোন মাধ্যমে প্রচারণা চালানো হবে—এসব বিষয়ে সুস্পষ্ট ধারণা থাকতে হবে। ‘বিউটিফুল বাংলাদেশ’ ক্যাম্পেইন সেই গভীরতা অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে।

আশার কথা নীতিনির্ধারকদের :

বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শেখ বশির উদ্দিন বলেন, ‘আমরা একটি নীতিমালা প্রণয়নের চূড়ান্ত পর্যায়ে আছি। সারা দেশের যত পর্যটন স্থান রয়েছে, পর্যটন সংশ্লিষ্ট যত কর্মকাণ্ড আছে; সে ক্ষেত্রে সবার জন্য আমরা আচরণবিধি তৈরি করছি।’

বিদেশি পর্যটকদের হার বেড়েছে কি না—জানতে চাইলে উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের নিজস্ব পর্যটকদের জন্য আমরা আরো কী ভালো ব্যবস্থা নিতে পারি। ভিসা জটিলতা আমাদের মনে হয় খুব একটা নেই। লজিস্টিক সমস্যা আছে। সামগ্রিকভাবে যখন আমাদের অবস্থার উন্নতি ঘটবে, আমরা মনে করি পর্যটনশিল্পের উন্নতি ঘটবে।’

বিশ্ব পর্যটন দিবস আজ :

বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও আজ বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে দিবসটি উদযাপিত হচ্ছে। বিশ্বব্যাপী পর্যটনের প্রচার ও প্রসারে ১৯৮০ সাল থেকে জাতিসংঘের পর্যটনবিষয়ক সংস্থা ঘোষিত এ দিবসটি সব সদস্য দেশে যথাযথ মর্যাদায় উদযাপন করে আসছে।

পর্যটনশিল্পের উন্নয়নে তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে আসতে হবেপ্রধান উপদেষ্টা :

প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ‘পর্যটন খাতে বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম সম্ভাবনাময় দেশ। এই শিল্পের যথাযথ বিকাশ নিশ্চিতে আমাদের তরুণ প্রজন্মকে এ এগিয়ে আসতে হবে। তিনি বলেন, নতুন বাংলাদেশে আমি আশা করি, পর্যটনের সম্ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে বেকারত্ব ও দারিদ্র্য বিমোচনের পাশাপাশি পরিবেশগত অবক্ষয় রোধে সবাই নিজ নিজ অবস্থান থেকে দায়িত্বশীল অবদান রাখবেন।

আজ ২৭ সেপ্টেম্বর ‘বিশ্ব পর্যটন দিবস’ উপলক্ষে দেওয়া এক বাণীতে প্রধান উপদেষ্টা এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, পর্যটন বর্তমানে বিশ্বজুড়ে টেকসই উন্নয়নের অন্যতম প্রধান চালিকাশক্তি হিসেবে পরিগণিত হচ্ছে। বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নেও প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে পর্যটনশিল্পের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, “পর্যটনশিল্পের বিকাশের ফলে একদিকে আমাদের পর্যটন অঞ্চলগুলোর সার্বিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত হচ্ছে, অন্যদিকে স্থানীয় ঐতিহ্য, সংস্কৃতি ও পরিবেশ সংরক্ষণে সচেতনতা বাড়ছে। এ প্রেক্ষিতে জাতিসংঘের পর্যটন সংস্থা ঘোষিত দিবসের এ বছরের প্রতিপাদ্য ‘টেকসই উন্নয়নে পর্যটন’ যথার্থ ও তাৎপর্যপূর্ণ হয়েছে বলে আমি মনে করি।” 

সৌজন্যে: কালের কণ্ঠ

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বে শীতকালীন পর্যটনে দ্বিতীয়তে দুবাই
বিশ্বে শীতকালীন পর্যটনে দ্বিতীয়তে দুবাই
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার ‘পিএস মাহসুদ’ চালু
শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার ‘পিএস মাহসুদ’ চালু
এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা, কিন্তু কেন?
এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা, কিন্তু কেন?
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার পর্যটনে এগিয়ে যারা
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার পর্যটনে এগিয়ে যারা
আজ থেকে সেন্ট মার্টিনে যেতে পারবেন পর্যটকরা
আজ থেকে সেন্ট মার্টিনে যেতে পারবেন পর্যটকরা
সেন্টমার্টিন খুলছে, তবে জাহাজ চলাচল নিয়ে অনিশ্চিতয়তা
সেন্টমার্টিন খুলছে, তবে জাহাজ চলাচল নিয়ে অনিশ্চিতয়তা
দেশি-বিদেশি ১২০টির বেশি সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণ
দেশি-বিদেশি ১২০টির বেশি সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণ
দীর্ঘ ৯ মাস পর পর্যটকদের জন্য খুলছে সেন্ট মার্টিন
দীর্ঘ ৯ মাস পর পর্যটকদের জন্য খুলছে সেন্ট মার্টিন
ঢাকায় আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা শুরু ​বৃহস্পতিবার
ঢাকায় আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা শুরু ​বৃহস্পতিবার
ভ্রমণ আনন্দময় করতে বিমানবন্দরে যা করবেন
ভ্রমণ আনন্দময় করতে বিমানবন্দরে যা করবেন
অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে
অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে