শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৯ আগস্ট, ২০২৫

কাজী নজরুল সমকালের চোখে

হাসান হাফিজ
প্রিন্ট ভার্সন
কাজী নজরুল সমকালের চোখে

মাত্র ২৩ বছরের সৃষ্টিশীল জীবন ছিল তাঁর। এই অল্প সময়ে আমরা কাজী নজরুল ইসলামের কাছ থেকে বিপুল রচনাসম্ভার পেয়েছি। প্রকৃত ধূমকেতুর মতোই আবির্ভাব রাজসিক এই কবিপুরুষের। জীবনযাপনও ছিল বর্ণিল, নানা ধরনের নাটকীয়তায় ভরপুর। সমকালীন বিশিষ্টজনের দৃষ্টিতে কেমন ছিল নজরুল রচনা, বৈশিষ্ট্য, দীপ্তি, আবশ্যকতা ও স্বাতন্ত্র্য? ক্ষুদ্র পরিসর এই রচনায় আমরা তা নিরীক্ষণের প্রয়াস পাব।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তখন খ্যাতির মধ্যগগনে। কোন দৃষ্টিতে তিনি দেখতেন, দেখেছিলেন নজরুলকে? এ বিষয়ে কৌতূহল হওয়া খুবই স্বাভাবিক। ‘কাজীর কবিতা’ শিরোনামে রবীন্দ্রনাথের একটি লেখা রয়েছে। সেটি পুরোই উদ্ধৃত করতে হয়। লেখাটি হচ্ছে :

“১. অরুগ্ণ-বলিষ্ঠ-হিংস্র-নগ্ন-বর্বরতা তার অন্যবদ্য ভাবমূর্তি রয়েছে কাজীর কবিতায় ও গানে। কৃত্রিমতার ছোঁয়াচ তাকে কোথাও ম্লান করেনি, জীবন ও যৌবনের সকল ধর্মকে কোথাও তা অস্বীকার করেনি। মানুষের স্বভাব ও সহজাত প্রকৃতির অকুণ্ঠ প্রকাশের ভিতর নজরুল ইসলামের কবিতা সকল দ্বিধাদ্বন্দ্বের ঊর্ধ্বে তার আসন গ্রহণ করেছে।

২. বিদগ্ধ বাগ্বিন্যাসের যেমন মূল্য আছে, সহজ সরল তীব্র ও ঋজু বাক্যের মূল্যও কিছু কম নয়। ... তীব্রতাও রসাত্মক হলেই কাব্য হয়ে ওঠে, যেমন উঠেছে নজরুলের বেলায়।...

নজরুল ইসলাম সম্বন্ধে তোমাদের মনে যেন কিছু সন্দেহ রয়েছে। নজরুলকে আমি ‘বসন্ত’ গীতিনাট্য উৎসর্গ করেছি এবং উৎসর্গপত্রে তাকে ‘কবি’ বলে অভিহিত করেছি। জানি, তোমাদের মধ্যে কেউ কেউ এটা অনুমোদন করতে পারনি। আমার বিশ্বাস, তারা নজরুলের কবিতা না পড়েই এই মনোভাব পোষণ করেছ। আর পড়ে থাকলেও রূপ ও রসের সন্ধান করোনি, অবজ্ঞাভরে চোখ বুলিয়েছ মাত্র। কাব্যে অসির ঝনঝনা থাকতে পারে না, এসব তোমাদের আবদার বটে। সমগ্র জাতির অন্তর যখন সে সুরে বাঁধা, অসির ঝনঝনায় যখন সেখানে ঝঙ্কার তোলে, ঐকতান সৃষ্টি হয়, তখন কাব্যে তাকে প্রকাশ করবে বৈকি! আমি যদি আজ তরুণ হতাম তাহলে আমার কলমেও ঐ সুর বাজত।

৩. জনপ্রিয়তা কাব্য বিচারের স্থায়ী নিরিখ নয়, কিন্তু যুগের মনকে যা প্রতিফলিত করে, তা শুধু কাব্য নয়, মহাকাব্য।”

আমরা জানি, কবি নজরুলকে তাঁর বিদ্রোহী সত্তা ও প্রতিবাদী কণ্ঠের জন্য ব্রিটিশ-ভারত সরকারের কোপানলে পড়তে হয়। সেজন্য তিনি কারা নির্যাতনও ভোগ করেন। বিপ্লবী সুভাষচন্দ্র বসুর লেখায় আমরা উল্লেখ দেখি সেই প্রসঙ্গের। ১৯২৯ খ্রিস্টাব্দের ১৫ ডিসেম্বর রচিত নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর একটি লেখা থেকে আংশিক উদ্ধৃতি এখানে-

“...কারাগারে আমরা অনেকেই যাই, কিন্তু সাহিত্যের মধ্যে সেই জীবনের প্রভাব কমই দেখতে পাই। তার কারণ অনুভূতি কম। কিন্তু নজরুল যে জেলে গিয়েছিলেন, তার প্রমাণ তাঁর লেখার মধ্যে অনেক স্থানে পাওয়া যায়। এতেও বোঝা যে, তিনি একটি জ্যান্ত মানুষ। তাঁর লেখার প্রভাব অসাধারণ। তাঁর গান পড়ে আমার মতো বেরসিক লোকেরও জেলে বসে গাইবার ইচ্ছা হতো। আমাদের প্রাণ নেই, তাই আমরা এমন প্রাণময় কবিতা লিখতে পারি না।

নজরুলকে বিদ্রোহী কবি বলা হয়, এটা সত্য কথা। তাঁর অন্তরটা যে বিদ্রোহী, তা স্পষ্টই বোঝা যায়। আমরা যখন যুদ্ধে যাব-তখন সেখানে নজরুলের যুদ্ধের গান গাওয়া হবে। আমরা যখন কারাগারে যাব, তখনো তাঁর গান গাইবো।

আমি ভারতের বিভিন্ন প্রদেশে সর্বদাই ঘুরে বেড়াই। প্রাদেশিক ভাষায় জাতীয় সংগীত শুনবার সৌভাগ্য আমার হয়েছে। নজরুলের ‘দুর্গম গিরি কান্তার মরু’র মতো প্রাণ মাতানো গান কোথাও শুনেছি বলে মনে হয় না।

কবি নজরুল স্বপ্ন দেখেছিলেন। সেটা শুধু তার নিজের স্বপ্ন নয়, সমগ্র বাঙালি জাতির স্বপ্ন।”

নজরুল সুহৃদ ‘সওগাত’ সম্পাদক মোহাম্মদ নাসিরউদ্দীনের একটি লেখার শিরোনাম হচ্ছে- ‘দেশপ্রেম ও মানবতার কবি নজরুল’। সেই রচনা থেকে কিয়দংশ -“বিশ শতকের প্রথম কয়টি বছরেই নজরুল লিখেছিলেন অনেকগুলো দেশাত্মকবোধ কবিতা ও গান। ১৯২০ থেকে ১৯৩০ সালের মধ্যে দেশের মানুষের অন্তরের ক্ষোভ দাউ দাউ করে জ্বলে উঠবার মতো বহু কবিতা ও গান তিনি লিখেছেন। গান্ধীর আপস-ফর্মুলায় কবি নজরুল মর্মাহত হয়েছিলেন। বিদেশি শাসকগোষ্ঠীর সঙ্গে কোনো আপস করতে তিনি নারাজ। তিনি বললেন : কেবলমাত্র ‘চরকা’ আন্দোলন বিপ্লবের স্বপ্নকে ধূলিসাৎ করে দেবে। তিনি লিখলেন :

“সূতা দিয়ে মোরা স্বাধীনতা চাই

বসে বসে কাল গুনি

জাগো রে জোয়ান। বাত ধরে গেল

মিথ্যার তাঁত বুনি।”

স্বনামধন্য কমিউনিস্ট নেতা নজরুলবান্ধব কমরেড মুজফফর আহমদ কী বলছেন নজরুল সম্পর্কে?

‘কাজী নজরুল ইসলাম স্মৃতিকথা’; নামের গ্রন্থে তিনি লিখেছেন :

“আমি সাহিত্য সমিতির অফিসের পাশের দিককার একখানা ঘরে থাকতাম। সেই ঘরেই নজরুল ইসলামের জন্য আর একখানা তখত্পোশ পড়ল। কৌতূহলের বশে আমরা তার গাঁটরি-বোঁচকাগুলি খুলে দেখলাম। তাতে তার লেপ, তোশক ও পোশাক-পরিচ্ছদ ছিল। সৈনিক পোশাক তো ছিলই, আর ছিল শিরওয়ানি (আচকান), ট্রাউজার্স ও কালো উঁচু টুপি যা তখনকার দিনে করাচির লোকেরা পরতেন। একটি দূরবীণও (বাইনোকুলার) ছিল। কবিতার খাতা, গল্পের খাতা, পুঁথি-পুস্তক, মাসিক পত্রিকা এবং রবীন্দ্রনাথের গানের স্বরলিপি, ইত্যাদিও ছিল। পুস্তকগুলির মধ্যে ছিল ইরানের মহাকবি হাফিজের দিওয়ানের একখানা খুব বড় সংস্করণ। তাতে মূল পার্সির প্রতি ছত্রের নিচে উর্দু তর্জমা দেওয়া ছিল। অনেক দিন পরে আমারই কারণে নজরুল ইসলামের এই গ্রন্থখানা, আরও কিছু পুস্তক, কিছু চিঠিপত্র, অনেক দিনের পুরানো কবিতার খাতা, বিছানা, কিট-ব্যাগ, সুটকেস্ এবং “ব্যথার দান” পুস্তকের উৎসর্গে বর্ণিত মাথার কাঁটা খোয়া যায়। মিউজিয়মে রক্ষিত মূল্যবান বস্তুর মতো নজরুল এই কাঁটাটিও রক্ষা করে আসছিল। উৎসর্গে লেখা আছে-

“মানসী আমার!

মাথার কাঁটা নিয়েছিলাম বলে

ক্ষমা করনি,

তাই বুকের কাঁটা দিয়ে

প্রায়শ্চিত্ত করলাম।”

কে ছিলেন এই কাঁটার মালিক তাঁর নাম সে আমায় কোনো দিন বলেনি। কী করে জিনিসগুলি খোয়া গেল সেই কথা হয়তো আমার রাজনীতিক জীবনের স্মৃতিকথায় কোনো দিন বলব। কিন্তু হবে কি লেখা সেই স্মৃতিকথা? কে জানে?

কাজী নজরুল ইসলাম যেদিন প্রথম ৩২, কলেজ স্ট্রিটে থাকতে এসেছিল, সেদিন রাত্রেই তাকে দিয়ে আমরা গান গাইয়ে নিয়েছিলেম। গানের ব্যবস্থা হয়েছিল আফজালুল হক সাহেবের ঘরে। আমার ঘরখানা শীলেদের বাড়ির প্রথম উঠোনের ওপরে ছিল। তাঁদের বাড়ির ভিতরে যাতে কোনো আওয়াজ না পৌঁছয় সে বিষয়ে আমি সতর্ক ছিলেম।

নজরুল সাধারণত রবীন্দ্রনাথের গানই গাইত, কিন্তু সেদিন সে গেয়েছিল তখনকার দিনে “পিয়া বিনা মোর জিয়া না মানে বদরী ছায়ী রে”। ও-বাড়িতে আসার পরে নজরুলের গানের আড্ডা বরাবর আফজাল সাহেবের ঘরেই বসত।

প্রসঙ্গক্রমে একটি কথা এখানে বলে রাখছি। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের লেকচারার নিযুক্ত হয়ে আসার পরে শহীদুল্লাহ সাহেব আমার ঘরেই থাকতেন। নজরুল ইসলাম যখন এসেছিল তখন তিনি ফিয়ার্স লেনে একটা মেডিকেল ছাত্রদের মেসের সুপারিন্টেন্ডেন্ট হয়ে সেখানে উঠে গিয়েছিলেন। তাইতে আমার ঘরে নজরুলের ঠাঁই হতে পেরেছিল।” প্রখ্যাত কথাশিল্পী তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্মৃতিচারণার দিকে দৃকপাত করা যাক- তারাশঙ্কর লিখেছেন,

“কাজী সাহেবের সঙ্গে আমার ব্যক্তিগত পরিচয় যৎসামান্য, অকিঞ্চিৎকর। ১৯৪০ সালে ঠিক পূজার পর তিনি হঠাৎ একদিন রাত্রে-হাসির গানের গায়ক শ্রীযুক্ত নলিনীকান্ত সরকারকে সঙ্গে করে আমার বাড়িতে গিয়ে উপস্থিত হয়েছিলেন। তার আগে কাজী সাহেবের সঙ্গে সাক্ষাৎ পরিচয়ের সৌভাগ্যই হয়নি। তিনি আমাদের ওখানে স্থানীয় একটি দেবস্থলে বাতের ওষুধের জন্য গিয়েছিলেন (তাঁর স্ত্রীর জন্য)। হঠাৎ টেলিগ্রাম পেলাম তাঁরা আসছেন-একদিন আমার বাড়িতে থাকবেন। সেদিন দুর্ভাগ্যক্রমে আমার একটি শিশুপুত্র মারা গিছল দুপুরবেলায়। রাত্রে এলেন। এবং একান্ত অপ্রতিভ বিষণ্নতার মধ্যেই আমার আতিথ্য গ্রহণ করলেন। পরদিন কাজী সাহেব আমাদের গ্রামের “ফুল্লরা” দেবীর (মহাপীঠ রূপে খ্যাত) স্থানে গেলেন। এবং মন্দিরের সম্মুখে নাটমন্দিরের উপর পদ্মাসন হয়ে বসে প্রাণায়াম সহযোগে যে জপ করেছিলেন, তা দেখে একথা বলব যে, এই ব্যক্তি এক আশ্চর্য চরিত্র ব্যক্তি; তাঁর অন্তরের যে পিপাসা, সে-পিপাসা যৌবন পিপাসায় মাতাল করা গজল গানে ব্যক্ত হয়েছে-সেই পিপাসাই অন্তরের পিপাসা হয়ে ব্যক্ত হয়েছে এই শ্যামাসঙ্গীতে এবং সাধারণ জনের দৃষ্টির অগোচর সাধনায়। যাঁরা তাঁর অতি সন্নিকটের মানুষ-তাঁরা এই দিকটিকে আড়াল দিয়ে এড়িয়ে চলেন-এই পরমাত্মিক গভীর হৃদয়ের তৃষ্ণা তাঁদের নাই, তাই এই দিকটার কথা অল্পই প্রকাশিত হয়েছে। এদিকটিতে কেউ যদি তাঁর সঙ্গী সাথী থাকতেন, তবে দেশপ্রেমিক বিদ্রোহী নজরুল, সাম্যবাদী নজরুল, প্রেমের কবি নজরুল-এই দুই নজরুলের সঙ্গে আধ্যাত্মিক তৃষ্ণার তৃষিত নজরুলের বিচিত্র রূপটিও প্রকাশিত হতো। তা হয় নি।” নজরুল বন্ধু ভূপতি চৌধুরী লিখেছেন : “নিয়মিতভাবে কল্লোলের আড্ডায় গিয়ে দেখি- অফিসের সামনে বেশ ভিড়- রাস্তায় লোক দাঁড়িয়ে আছে। ঘরের ভিতর থেকে বেশ জোরালো গলার গানের আওয়াজ ভেসে আসছে। অনুমান করার প্রয়োজন ছিল না- যার প্রতীক্ষায় এতদিন অপেক্ষা করেছি- সেই কবি আজ আমাদের কাছে এসেছেন-শুধু এসেছেন নয়-একেবারে অন্তরঙ্গ হয়ে বসে হারমোনিয়াম বাজিয়ে গান শোনাচ্ছেন। আস্তে আস্তে ঘরে প্রবেশ করে কবির দিকে তাকালাম। কল্লোলে প্রকাশিত কবির পরিচয়লিপির ভাষায় বলি-কবি নজরুল ইসলাম : বলিষ্ঠ সুগঠিত দেহ, মাথায় বড় বড় ঝাঁকড়া চুল; চোখে চশমা, সামান্য গোঁফ আছে-বিদ্রোহীর মতোই উৎসাহে উজ্জ্বল চোখ, বেশি লম্বা নয়। সম্পাদক নিজে ছবি আঁকতেন-কাজেই কবির পরিচয়লিপিতে যে ছবি ফুটে উঠেছিল-তা খুবই শুধু স্পষ্ট নয়, জীবন্ত।

আমার কেন যেন মনে হলো- যৌবনদৃপ্ত মধুসূদন ধুতি-পাঞ্জাবি পরে আমাদের সামনে এসে বসেছেন।

কবি গান গেয়ে চলেছেন একের পর আরেকটা-বিরাম নেই। আত্মভোলা ভাব।

গানের গলা খুব মিষ্ট নয় বরং একটু ধরাধরা-কিন্তু অদ্ভুত দরদভরা আবেগময় কণ্ঠ। শ্রোতারা মন্ত্রমুগ্ধ-সুরের ঝর্নাধারায় অবগাহন করে সকলে শান্ত, তৃপ্ত।

গানের ফাঁকে ফাঁকে আলাপ-পরিচয় চলতে থাকল। একদিনের পরিচয়েই আপনি থেকে তুমিতে নামতে দেরি হলো না। গান যখন শেষ হলো- তখনো যেন কেউ বিশ্বাস করতে চায় না যে গান শেষ হয়েছে। কবির অনিচ্ছা নেই গাইতে কিন্তু তাঁর সঙ্গের বন্ধুদের তাগিদে সেদিনের মতো আসর ভেঙে গেল।

তখন অসহযোগের যুগ- শহরে শহরে মিছিল। মিছিলে নজরুলের গান ‘চল চল চলরে চল, ঊর্ধ্ব গগনে বাজে মাদল’ কিংবা ‘শিকল পরা ছল মোদের এই শিকল পরা ছল- এই শিকল পরেই শিকল তোদের করব রে বিকল’- এই সব সাড়া জাগানো গান আর সেইসব গানের মিছিলের পুরোভাগে নজরুল।  যতদূর মনে আছে- নজরুলের ছেলের অন্নপ্রাশন উপলক্ষে কল্লোলের সকলকে তার হুগলির বাড়িতে নিমন্ত্রণ করেছিল। এলাহি ব্যাপার। সকাল থেকে রাত্রি পর্যন্ত খাবারের বিরাম নেই। বসবার ঘরটা আগাগোড়া ফরাসপাতা-শিউলিফুল ছড়ানো ধূপধূনার গন্ধে সুরভিত। গান, গল্প, হাসি ঠাট্টা- একেবারে যাকে বলে বাদশাহি মজলিশ, এমন দিলদরিয়া মানুষ নজরুল ছাড়া আর কে আছে? দিনটা কোথা দিয়ে কেটে গেল-রাতে ফেরার সময় তার চোখ ছলছল-বারবার বলতে থাকল-রাতটা কাটিয়ে গেল কত ভালো হতো।

তখনকার দিনে-নজরুলের বই বের হলেই-এক মাসের মধ্যেই বাজেয়াপ্ত হতো। কিন্তু সেজন্য নজরুলের ভ্রুক্ষেপও ছিল না। বইয়ের কাটতি দারুণ-কিন্তু লেখকের তাতে লাভ ছিল না। গ্রামোফোন কোম্পানি ও ফিল্মের দৌলতে নজরুলের রোজগার বড় কম ছিল না, কিন্তু সে রোজগার থেকে ভবিষ্যতের সঞ্চয় করা নজরুলের ধাতে ছিল না। কবির কাছে বাদশাহি আর ফকিরি কোনো ফারাক নেই।”

এই বিভাগের আরও খবর
অনুপস্থিত স্যার!
অনুপস্থিত স্যার!
শিং
শিং
ডুয়েল সিম
ডুয়েল সিম
স্নো-পাউডার
স্নো-পাউডার
উত্তরা ৬ নম্বর সেক্টর
উত্তরা ৬ নম্বর সেক্টর
বুড়িগঙ্গা হত্যায় আমরা শতভাগ সফল হয়েছি
বুড়িগঙ্গা হত্যায় আমরা শতভাগ সফল হয়েছি
নিশীথিনী...
নিশীথিনী...
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
আগুন
আগুন
হৃদয়ের দোষ কী
হৃদয়ের দোষ কী
পর্যটনের পাহাড়
পর্যটনের পাহাড়
শিমলার বুক ক্যাফে
শিমলার বুক ক্যাফে
সর্বশেষ খবর
নাটোরে নৌকাডুবিতে নিখোঁজ যুবকের লাশ উদ্ধার
নাটোরে নৌকাডুবিতে নিখোঁজ যুবকের লাশ উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নারী নিপীড়নের প্রতিবাদে জবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
নারী নিপীড়নের প্রতিবাদে জবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর
সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

পাহাড়ে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
পাহাড়ে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে'
'ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে'

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ১৪ মন পোনা মাছ অবমুক্ত
বাগেরহাটে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ১৪ মন পোনা মাছ অবমুক্ত

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি
ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১,৫১৫ কোটি টাকা ব্যয়ে এক লাখ ৯৫ হাজার টন সার কিনবে সরকার
১,৫১৫ কোটি টাকা ব্যয়ে এক লাখ ৯৫ হাজার টন সার কিনবে সরকার

৪৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

টাঙ্গাইলে বাসের ধাক্কায় পথচারীর মৃত্যু
টাঙ্গাইলে বাসের ধাক্কায় পথচারীর মৃত্যু

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাকৃবিতে হামলার প্রতিবাদে পবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
বাকৃবিতে হামলার প্রতিবাদে পবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুরমা নদীতে নৌকাডুবি, মাঝি নিখোঁজ
সুরমা নদীতে নৌকাডুবি, মাঝি নিখোঁজ

৫২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে মাছের পোনা অবমুক্ত
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে মাছের পোনা অবমুক্ত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে তাজা গুলি ও কার্তুজসহ গ্রেফতার ২
চট্টগ্রামে তাজা গুলি ও কার্তুজসহ গ্রেফতার ২

৫৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আপিল বিভাগের অবকাশকালীন বিচারপতি মনোনয়ন
আপিল বিভাগের অবকাশকালীন বিচারপতি মনোনয়ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র রুখে দেবে জনগণ’
‘নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র রুখে দেবে জনগণ’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাজ্য থেকে আসবে আরও এক কার্গো এলএনজি
যুক্তরাজ্য থেকে আসবে আরও এক কার্গো এলএনজি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মঠবাড়িয়ায় বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
মঠবাড়িয়ায় বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু
পাবনায় সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান শিক্ষককে অপহরণ করে নির্যাতনের অভিযোগ
প্রধান শিক্ষককে অপহরণ করে নির্যাতনের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অর্থায়নের অভাবে আটকে আছে রুফটপ সোলার বাস্তবায়ন কর্মসূচি
অর্থায়নের অভাবে আটকে আছে রুফটপ সোলার বাস্তবায়ন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সরকারের দৃঢ়তা স্পষ্ট না হলে নির্বাচনের শঙ্কা কাটবে না: মঞ্জু
সরকারের দৃঢ়তা স্পষ্ট না হলে নির্বাচনের শঙ্কা কাটবে না: মঞ্জু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ৩১ দশমিক ৩৯ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ৩১ দশমিক ৩৯ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নুরকে সুচিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
নুরকে সুচিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাতক্ষীরা সীমান্তে ভারতীয় চোরাচালান পণ্য জব্দ
সাতক্ষীরা সীমান্তে ভারতীয় চোরাচালান পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লির উপকণ্ঠে আট ঘণ্টার যানজট, বৃষ্টিতে গুরগাঁও বিপর্যস্ত
দিল্লির উপকণ্ঠে আট ঘণ্টার যানজট, বৃষ্টিতে গুরগাঁও বিপর্যস্ত

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চবির সংঘর্ষের ঘটনায় আহত দুই শিক্ষার্থীর অবস্থা অপরিবর্তিত
চবির সংঘর্ষের ঘটনায় আহত দুই শিক্ষার্থীর অবস্থা অপরিবর্তিত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্টুডেন্ট ভিসায় যুক্তরাজ্যে এসে অ্যাসাইলাম নিলে বহিষ্কার
স্টুডেন্ট ভিসায় যুক্তরাজ্যে এসে অ্যাসাইলাম নিলে বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের তিনজন নিহত
পাবনায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের তিনজন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ১২৪৫টি মামলা নিষ্পত্তি, জরিমানা আদায় ২১ লাখ
সিলেটে ১২৪৫টি মামলা নিষ্পত্তি, জরিমানা আদায় ২১ লাখ

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আরও ৪ কোটি ৭৫ লাখ ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক
আরও ৪ কোটি ৭৫ লাখ ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সিআইডি হেফাজতেও উচ্ছৃঙ্খল তৌহিদ আফ্রিদি, তদন্তে গুরুত্ব পাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য
সিআইডি হেফাজতেও উচ্ছৃঙ্খল তৌহিদ আফ্রিদি, তদন্তে গুরুত্ব পাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে বৈঠকের পর ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন পুতিন
চীনে বৈঠকের পর ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন পুতিন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানে ভয়াবহ ভূমিধসে পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন, সহস্রাধিক মানুষের প্রাণহানি
সুদানে ভয়াবহ ভূমিধসে পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন, সহস্রাধিক মানুষের প্রাণহানি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চায় পরিবার
২০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চায় পরিবার

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গ্রিনল্যান্ড বিক্রির জন্য নয়, ট্রাম্পকে কড়া হুঁশিয়ারি ফ্রান্সের
গ্রিনল্যান্ড বিক্রির জন্য নয়, ট্রাম্পকে কড়া হুঁশিয়ারি ফ্রান্সের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাগপা সভাপতি খন্দকার লুৎফরকে কুপিয়ে জখম
জাগপা সভাপতি খন্দকার লুৎফরকে কুপিয়ে জখম

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৪ বছর পর ফের তেল রপ্তানি শুরু করল সিরিয়া
১৪ বছর পর ফের তেল রপ্তানি শুরু করল সিরিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ অসাংবিধানিক, বিচার বিভাগের জন্য গঠন করতে হবে আলাদা সচিবালয়
সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ অসাংবিধানিক, বিচার বিভাগের জন্য গঠন করতে হবে আলাদা সচিবালয়

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ বছরের জন্য গাজার নিয়ন্ত্রণ চায় ট্রাম্প, বানাবেন পর্যটন কেন্দ্র
১০ বছরের জন্য গাজার নিয়ন্ত্রণ চায় ট্রাম্প, বানাবেন পর্যটন কেন্দ্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে বেলজিয়াম, ইসরায়েলের উপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে বেলজিয়াম, ইসরায়েলের উপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অবসরের ৬ মাসের মধ্যে ভাতা দেওয়ার নির্দেশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অবসরের ৬ মাসের মধ্যে ভাতা দেওয়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশেষ ট্রেনে করে সীমান্ত পেরিয়ে চীন গেলেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম
বিশেষ ট্রেনে করে সীমান্ত পেরিয়ে চীন গেলেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলা থেকে অব্যাহতি পাচ্ছেন ৩৫ ব্যক্তি
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলা থেকে অব্যাহতি পাচ্ছেন ৩৫ ব্যক্তি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নুরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
নুরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীর আদাবরে পুলিশের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের হামলা
রাজধানীর আদাবরে পুলিশের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবি শিবির সভাপতির বিরুদ্ধে রিটকারী ছাত্রীকে 'কুরুচিপূর্ণ' মন্তব্য, তদন্ত কমিটি গঠন
ঢাবি শিবির সভাপতির বিরুদ্ধে রিটকারী ছাত্রীকে 'কুরুচিপূর্ণ' মন্তব্য, তদন্ত কমিটি গঠন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের ইউটার্ন, চীনা শিক্ষার্থী ভিসা ইস্যুতে সমর্থকদের ক্ষোভ
ট্রাম্পের ইউটার্ন, চীনা শিক্ষার্থী ভিসা ইস্যুতে সমর্থকদের ক্ষোভ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেনারেল শাকিলের সঙ্গে হাসিনার কনভারসেশন শুনলে গা হিম হয়ে আসে: ফারুকী
জেনারেল শাকিলের সঙ্গে হাসিনার কনভারসেশন শুনলে গা হিম হয়ে আসে: ফারুকী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকেলে ৭ দলের সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা
বিকেলে ৭ দলের সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতে বেতন, জরিমানা ও বিল পরিশোধ করা যাবে ক্রিপ্টোতে!
আমিরাতে বেতন, জরিমানা ও বিল পরিশোধ করা যাবে ক্রিপ্টোতে!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিলামে তোলপাড়: পাঁচ লাখ দিরহামে বিক্রি এক উট
নিলামে তোলপাড়: পাঁচ লাখ দিরহামে বিক্রি এক উট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ সেপ্টেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিরুদ্ধে এসসিও সদস্যপদ স্থগিতের অভিযোগ আজারবাইজানের
ভারতের বিরুদ্ধে এসসিও সদস্যপদ স্থগিতের অভিযোগ আজারবাইজানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের নির্ধারিত দাম ২২ টাকা, বিক্রি হচ্ছে ১৪ টাকা কেজি
সরকারের নির্ধারিত দাম ২২ টাকা, বিক্রি হচ্ছে ১৪ টাকা কেজি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাগপা সভাপতিকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
জাগপা সভাপতিকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আধুনিক যুগে মুসলিম নারীর কর্মসংস্থান
আধুনিক যুগে মুসলিম নারীর কর্মসংস্থান

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে অভিযোগ তুলে অভিনয় ছাড়ার ঘোষণা দিলেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী
যে অভিযোগ তুলে অভিনয় ছাড়ার ঘোষণা দিলেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে পরকীয়া সন্দেহে স্বামীর ছুরিকাঘাতে স্ত্রী নিহত
রাজধানীতে পরকীয়া সন্দেহে স্বামীর ছুরিকাঘাতে স্ত্রী নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিলেটে নিলামে উঠছে ভাঙা সাদাপাথর
সিলেটে নিলামে উঠছে ভাঙা সাদাপাথর

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হুথির হুঁশিয়ারি, ইসরায়েলের জন্য ভয়ংকর কিছু আসছে
হুথির হুঁশিয়ারি, ইসরায়েলের জন্য ভয়ংকর কিছু আসছে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
দুই বছর সাধনার পর আকাশে উড়ল বিমান
দুই বছর সাধনার পর আকাশে উড়ল বিমান

নগর জীবন

দিনভর নাটকীয়তা
দিনভর নাটকীয়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

২২ দলের সভা পাঁচ সিদ্ধান্ত
২২ দলের সভা পাঁচ সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরে-বাইরে সংকটে জাপা
ঘরে-বাইরে সংকটে জাপা

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাজার কোটি টাকা
মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাত উঁচিয়ে পরিচয় দেওয়ার পরও গুলি করে পুলিশ
হাত উঁচিয়ে পরিচয় দেওয়ার পরও গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশের ওপর দিয়ে ঝড় বয়ে যাচ্ছে
দেশের ওপর দিয়ে ঝড় বয়ে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির দুর্গে হেভিওয়েট প্রার্থীর ছড়াছড়ি
বিএনপির দুর্গে হেভিওয়েট প্রার্থীর ছড়াছড়ি

নগর জীবন

সরকারকে পূর্ণ সহযোগিতা
সরকারকে পূর্ণ সহযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজার নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা বাড়ছে প্রশাসনের
বাজার নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা বাড়ছে প্রশাসনের

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে অস্থিরতা পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র
দেশজুড়ে অস্থিরতা পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

গুজব-গুঞ্জন নিয়ে বিচলিত হওয়ার কিছু নেই
গুজব-গুঞ্জন নিয়ে বিচলিত হওয়ার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হাফ ডজন রয়েছে জামায়াত-জাপা
বিএনপির প্রার্থী হাফ ডজন রয়েছে জামায়াত-জাপা

নগর জীবন

ম্যারাডোনার বিপক্ষে খেলেছি
ম্যারাডোনার বিপক্ষে খেলেছি

মাঠে ময়দানে

নিজের হাসপাতালে গলা কাটা লাশ চিকিৎসকের
নিজের হাসপাতালে গলা কাটা লাশ চিকিৎসকের

পেছনের পৃষ্ঠা

মজুতদারি ও অনলাইন প্রতারণায় কঠোর শাস্তি
মজুতদারি ও অনলাইন প্রতারণায় কঠোর শাস্তি

শিল্প বাণিজ্য

মব সংস্কৃতির অবসান ঘটাতে হবে
মব সংস্কৃতির অবসান ঘটাতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের হ্যাটট্রিক সিরিজ
বাংলাদেশের হ্যাটট্রিক সিরিজ

মাঠে ময়দানে

নেপথ্যে চলছে দেনদরবার
নেপথ্যে চলছে দেনদরবার

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে জামায়াত অনড়
পিআর পদ্ধতিতে জামায়াত অনড়

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাকে নিয়ে অনিশ্চয়তা
হামজাকে নিয়ে অনিশ্চয়তা

মাঠে ময়দানে

ভয়াবহ ভূমিকম্প আফগানিস্তানে
ভয়াবহ ভূমিকম্প আফগানিস্তানে

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংসের ছেড়ে দেওয়া রবসন মোহনবাগানে
কিংসের ছেড়ে দেওয়া রবসন মোহনবাগানে

মাঠে ময়দানে

বিএনপি ফিনিক্স পাখির মতো ফিরে এসেছে
বিএনপি ফিনিক্স পাখির মতো ফিরে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো ব্যক্তি বা দলের পক্ষে নয় যুক্তরাষ্ট্র
কোনো ব্যক্তি বা দলের পক্ষে নয় যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়ের জন্মদিন রাঙাতে চান জকোভিচ
মেয়ের জন্মদিন রাঙাতে চান জকোভিচ

মাঠে ময়দানে

দেশের ৯০ ভাগ মানুষ পিআর বোঝে না
দেশের ৯০ ভাগ মানুষ পিআর বোঝে না

নগর জীবন

থমথমে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় চাপা আতঙ্ক
থমথমে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় চাপা আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয়করণ থেকে বাদ পড়া ২৭ মডেল স্কুল সরকারীকরণ দাবি
জাতীয়করণ থেকে বাদ পড়া ২৭ মডেল স্কুল সরকারীকরণ দাবি

খবর