শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪৪, বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ১১:৫৫, বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন

অদিতি করিম
অনলাইন ভার্সন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন

অবশেষে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার জাতিকে চমৎকার একটি ডাকসু নির্বাচন উপহার দিলো। এই নির্বাচন নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে নানারকম শঙ্কা ছিল, ছিলো উৎকণ্ঠা। ডাকসু নির্বাচন ছিলো সরকারের জন্য বড় পরীক্ষা। বলা যেতে পারে জাতীয় নির্বাচনের আগে এটা সরকারের টেস্ট কেস। এই নির্বাচন এমন এক সময় হলো যখন দেশজুড়ে আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নাজুক। মব সন্ত্রাসে জনজীবন অস্থির। নির্বাচনের আগে রাজবাড়ীর ঘটনাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে সংসিহতার ঘটনা দেশবাসীকে উদ্বিগ্ন করেছিল। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বিচ্ছিন্ন কোন দ্বীপ না। সারাদেশে যা ঘটে তার প্রভাব বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তেই পারে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ডাকসু নির্বাচন হলো শান্তিপূর্ণ। ছোটো-খাটো কিছু বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছাড়া নির্বাচন হয়েছে উৎসব মুখর। বিশেষ করে স্বাধীনতার পর অনুষ্ঠিত নির্বাচনগুলোর মধ্যে এটা ছিল সবচেয়ে উৎসব মুখর এবং প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ। এই নির্বাচনের আগে সর্বশেষ ডাকসু নির্বাচন হয়েছিল ২০১৯ সালে। ঐ নির্বাচন ছিল একটি প্রহসন। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন নির্লজ্জভাবে ছাত্রলীগের পক্ষে কাজ করেছিল। শিক্ষার্থীদের অধিকার প্রতিষ্ঠা ২০১৯ এর নির্বাচনের লক্ষ্য ছিল না। ঐ নির্বাচনের একটিই উদ্দেশ্য ছিল, তাহলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আওয়ামী রাজত্ব নিরঙ্কুশ করা। ক্ষমতাসীনরা ডাকসু দখলের জন্য সবকিছু করেছে। এবার ডাকসু নির্বাচনে সরকারের কোন পছন্দ বা পক্ষপাত লক্ষ্য করা যায়নি। নির্বাচনের আগে নীতিনির্ধারণী এক বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা সুস্পষ্টভাবে অবাধ সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষ নির্বাচনের নিদের্শনা দেন। সরকার পক্ষপাতহীন থাকলে যে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে সুস্থ গণতন্ত্র চর্চা করা যায় তা এবারের নির্বাচনে প্রমাণ হলো। এই নির্বাচন বাংলাদেশকে পথ দেখাবে।

নির্বাচনে কে জিতলো, কে হারালো এটি আমার জন্য মুখ্য বিষয় না। নির্বাচন শান্তিপূর্ণ এবং সুষ্ঠু হওয়াটাই ছিলো জরুরি। এই নির্বাচনে যদি গোলযোগ হতো, নির্বাচন যদি জরুরি হয়ে যেত, তাহলে জাতীয় নির্বাচন নিয়ে সংশয় বাড়তো। দেশের জনগণ জাতীয় নির্বাচনে ভোট দেয়া নিয়ে আতঙ্কিত থাকতেন। এই নির্বাচনকে ঘিরে অশান্তি হলে তার প্রভাব পড়তো গোটা দেশে। সবচেয়ে বড় কথা, জাতীয় সংসদ নির্বাচন যারা বানচাল করতে চায়, তাদের জন্য এটা হতো এক মহাসুযোগ। তারা প্রচার করতে ডাকসু নির্বাচন যে সরকার সুষ্ঠুভাবে করতে পারে না, তারা একটি জাতীয় নির্বাচন করবে কি করে?

এই নির্বাচনে বড় ধরণের গোলযোগ গোটা দেশকে অশান্ত করে তুলতো। ষড়যন্ত্রকারীরা ওঁতপেতে ছিল। ডাকসু নির্বাচনের পর দেশজুড়ে সন্ত্রাস এবং নাশকতার পরিকল্পনার কথাও আমরা শুনেছি। নির্বাচনের আগে পলাতক স্বৈরাচারের রাজপথে ঝটিকা মিছিলও আমরা দেখেছি। তাই ডাকসু নির্বাচন এই সরকারের জন্য এক কঠিন পরীক্ষা। ড. মুহাম্মদ ইউনূস, এই পরীক্ষায় এ প্লাস পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছেন।

ডাকসু নির্বাচনের পর এখন অন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ছাত্র সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ডাকসু নির্বাচন তাদের জন্য হবে প্রেরণা। এই নির্বাচন থেকে শিক্ষা নিয়ে অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিকল্পনা ও পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারবে। এই নির্বাচন সরকারের মনোবল বাড়াবে। সরকারের আত্মবিশ্বাস বাড়বে। সুষ্ঠু ডাকসু নির্বাচন এই সরকারের সক্ষমতার প্রমাণ।

শান্তিপূর্ণ ডাকসু নির্বাচন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের হতাশা কাটাতে সাহায্য করবে। পুলিশের আত্মবিশ্বাস বাড়বে। সবচেয়ে বড় কথা, এই নির্বাচন জনগণকে আশান্বিত করবে। সাম্প্রতিক সময়ে দেশের মানুষ নানা কারণে উদ্বিগ্ন-উৎকণ্ঠিত। শেষ পর্যন্ত দেশের ভবিষ্যৎ কী? দেশ কোথায় যাচ্ছে- এসব আলোচনা কান পাতলেই শোনা যায়। ডাকসু নির্বাচন, এই উৎকণ্ঠার কিছুটা হলেও অবসান ঘটাবে।

প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে ১৩ মাস আগে দায়িত্ব নিয়ে এক কঠিন পরিস্থিতি দৃঢ়ভাবে সামাল দিচ্ছেন শান্তিতে নোবেলজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। শূন্য থেকে তিনি যাত্রা শুরু করেন। এই সময়ের মধ্যে তিনি বিধ্বস্ত একটি দেশকে নতুন করে গড়ে তুলছেন। ড. ইউনূস যখন দায়িত্ব নেন তখন আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে বাংলাদেশের ইমেজ ছিল তলানীতে। সেখান থেকে তিনি বাংলাদেশকে দিয়েছেন নতুন পরিচয় এবং মর্যাদা।
লুটপাটের কারণে দেশের অর্থনীতি ছিল ক্ষতবিক্ষত। দায়িত্ব গ্রহণ করেই তিনি আর্থিক খাতের শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে সচেষ্ট হন। অর্থ পাচার বন্ধ করে রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়িয়ে তিনি বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ শক্তিশালী করেছেন। ডলার সংকট সমাধান করেছেন।

গত ৫ আগস্ট, জুলাই বিপ্লবের প্রথম বর্ষপূর্তিতে আগামী জাতীয় নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করেন। প্রধান উপদেষ্টা একাধিকবার নির্বাচনের ব্যাপারে তার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন। তিনি এটাও বলেছেন আগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় নির্বাচন হবে ইতিহাসের সবচেয়ে অবাধ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন।
ডাকসু নির্বাচনের পর দেশবাসী নিশ্চয়ই আশ্বস্ত হবেন। কারণ ড. মুহাম্মদ ইউনূস কথা দিয়ে কথা রাখেন।এটাই তার সবচেয়ে বড় যোগ্যতা। এজন্যই তিনি বিশ্ববরেণ্য, অনুকরণীয়।

অদিতি করিম, নাট্যকার ও কলাম লেখক
ইমেইল: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
ব্যাংকে গ্রাহকদের অর্থ প্রদানে ভোগান্তি কাম্য নয়
ব্যাংকে গ্রাহকদের অর্থ প্রদানে ভোগান্তি কাম্য নয়
উমর ভাইকে যেভাবে পেয়েছি
উমর ভাইকে যেভাবে পেয়েছি
ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত
ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত
নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ
নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম
তারেক রহমানের অপেক্ষায় বাংলাদেশ
তারেক রহমানের অপেক্ষায় বাংলাদেশ
পরশ্রীকাতরতা থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
পরশ্রীকাতরতা থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
জাতীয় পার্টিতে উত্তরাধিকারের রাজনীতি
জাতীয় পার্টিতে উত্তরাধিকারের রাজনীতি
বিনিয়োগ স্থবিরতায় বাড়ছে রিজার্ভ
বিনিয়োগ স্থবিরতায় বাড়ছে রিজার্ভ
সর্বশেষ খবর
নতুন দলের নিবন্ধন চূড়ান্ত করতে কাল ইসির বৈঠক
নতুন দলের নিবন্ধন চূড়ান্ত করতে কাল ইসির বৈঠক

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রুশ ড্রোন পোল্যান্ডের আকাশসীমায়, বেশ কয়েকটি ভূপাতিত
রুশ ড্রোন পোল্যান্ডের আকাশসীমায়, বেশ কয়েকটি ভূপাতিত

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেল রিজার্ভের গভর্নর লিসা কুকের অপসারণ আটকে দিলেন মার্কিন আদালত
ফেডারেল রিজার্ভের গভর্নর লিসা কুকের অপসারণ আটকে দিলেন মার্কিন আদালত

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাহারোলে বিষমুক্ত সবজি চাষে কৃষকদের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
কাহারোলে বিষমুক্ত সবজি চাষে কৃষকদের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সিলেট ওসমানী হাসপাতালে দুদকের অভিযান
সিলেট ওসমানী হাসপাতালে দুদকের অভিযান

২৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না
সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মোহাম্মদপুরে গণপিটুনিতে আবারও ২ ছিনতাইকারী নিহত
মোহাম্মদপুরে গণপিটুনিতে আবারও ২ ছিনতাইকারী নিহত

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

৪৯তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা ১০ অক্টোবর
৪৯তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা ১০ অক্টোবর

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮২৩
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮২৩

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পীরগঞ্জ পৌরসভায় বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ বন্ধ, দুর্ভোগে বাসিন্দারা
পীরগঞ্জ পৌরসভায় বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ বন্ধ, দুর্ভোগে বাসিন্দারা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোটকেন্দ্রের খসড়া তালিকা প্রকাশ
ভোটকেন্দ্রের খসড়া তালিকা প্রকাশ

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ বাছাইয়ে সর্বোচ্চ গোলের ইতিহাসে রোনালদো
বিশ্বকাপ বাছাইয়ে সর্বোচ্চ গোলের ইতিহাসে রোনালদো

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফুটবলে সবসময় জেতা যায় না : স্কালোনি
ফুটবলে সবসময় জেতা যায় না : স্কালোনি

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বোয়ালমারীতে গাছ চাপায় শ্রমিকের মৃত্যু
বোয়ালমারীতে গাছ চাপায় শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকসু নির্বাচনে আধিপত্যবিরোধী ঐক্য প্যানেল ঘোষণা
রাকসু নির্বাচনে আধিপত্যবিরোধী ঐক্য প্যানেল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে যাত্রী ছাউনি নির্মাণের নামে খাল ভরাটের প্রতিবাদ
নোয়াখালীতে যাত্রী ছাউনি নির্মাণের নামে খাল ভরাটের প্রতিবাদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে দেড় ডজন মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা
হবিগঞ্জে দেড় ডজন মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আমিরাতের বিপক্ষে যেমন হতে পারে ভারতের একাদশ
আমিরাতের বিপক্ষে যেমন হতে পারে ভারতের একাদশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মলদোভার জালে নরওয়ের ১১ গোল, হলান্ড একাই ৫
মলদোভার জালে নরওয়ের ১১ গোল, হলান্ড একাই ৫

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে বিনামূল্যে চক্ষু পরীক্ষা ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
গোপালগঞ্জে বিনামূল্যে চক্ষু পরীক্ষা ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস
কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের
জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাতিন আমেরিকা থেকে বিশ্বকাপের টিকিট পেল যারা
লাতিন আমেরিকা থেকে বিশ্বকাপের টিকিট পেল যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুর সামনে মাকে হত্যা; হয়নি রহস্য উদঘাটন
শিশুর সামনে মাকে হত্যা; হয়নি রহস্য উদঘাটন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওজন কমালেই নগদ বোনাস, চীনা কোম্পানির অনন্য উদ্যোগ
ওজন কমালেই নগদ বোনাস, চীনা কোম্পানির অনন্য উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেপালে জমায়েতে নিষেধাজ্ঞা, বিমানবন্দর আজও বন্ধ
নেপালে জমায়েতে নিষেধাজ্ঞা, বিমানবন্দর আজও বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় আসছেন যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধি ব্রেন্ডান লিঞ্চ
ঢাকায় আসছেন যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধি ব্রেন্ডান লিঞ্চ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইনার কোরের রহস্য উন্মোচন, কার্বনেই সমাধান পেলেন বিজ্ঞানীরা
ইনার কোরের রহস্য উন্মোচন, কার্বনেই সমাধান পেলেন বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন
এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার পথেই গেলেন অলি, নেপালকে পথ দেখাল বাংলাদেশ
হাসিনার পথেই গেলেন অলি, নেপালকে পথ দেখাল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন
ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ
চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে কোন কেন্দ্রে কত ভোট পড়ল?
ডাকসু নির্বাচনে কোন কেন্দ্রে কত ভোট পড়ল?

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী
বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল
ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আলোচনায় কে এই তরুণ নেতা বালেন শাহ?
নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আলোচনায় কে এই তরুণ নেতা বালেন শাহ?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা
বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মধুর ক্যান্টিনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল প্যানেল
মধুর ক্যান্টিনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল প্যানেল

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে ইসরায়েলি হামলায় দু’জন নিহত, দাবি রিপোর্টে
কাতারে ইসরায়েলি হামলায় দু’জন নিহত, দাবি রিপোর্টে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্রে আমাদের এতিমের মতো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে : আবিদুল
ভোটকেন্দ্রে আমাদের এতিমের মতো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে : আবিদুল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ
এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ
ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম
ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চার বছরে ভারতের তিন প্রতিবেশী দেশে গণঅভ্যুত্থান, সরকারের পতন
চার বছরে ভারতের তিন প্রতিবেশী দেশে গণঅভ্যুত্থান, সরকারের পতন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে ইসরায়েলি হামলা: হামাস নেতারা কি বেঁচে আছেন?
কাতারে ইসরায়েলি হামলা: হামাস নেতারা কি বেঁচে আছেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা
বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালের অর্থমন্ত্রীকে জনতার পিটুনি
নেপালের অর্থমন্ত্রীকে জনতার পিটুনি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ভিসির সঙ্গে ছাত্রদলের সাক্ষাৎ, ডাকসু নির্বাচন নিয়ে তিন বিষয়ে উদ্বেগ
ঢাবি ভিসির সঙ্গে ছাত্রদলের সাক্ষাৎ, ডাকসু নির্বাচন নিয়ে তিন বিষয়ে উদ্বেগ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা চলছে
ডাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা চলছে

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেলিকপ্টারে মন্ত্রীদের সরিয়ে নিল নেপাল সেনাবাহিনী
হেলিকপ্টারে মন্ত্রীদের সরিয়ে নিল নেপাল সেনাবাহিনী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি
হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি

৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

দোহায় ইসরায়েলি হামলার ‘কঠোর নিন্দা’ জানাল কাতার
দোহায় ইসরায়েলি হামলার ‘কঠোর নিন্দা’ জানাল কাতার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার কাতারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
এবার কাতারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ
ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়
ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম
শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পদত্যাগপত্রে কী লিখেছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী?
পদত্যাগপত্রে কী লিখেছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডাকসুতে বিস্ময়কর ফল
ডাকসুতে বিস্ময়কর ফল

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো জমজমাট আমের বাজার
এখনো জমজমাট আমের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী আসলাম জামায়াতের আনোয়ার
বিএনপির প্রার্থী আসলাম জামায়াতের আনোয়ার

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শেষ হয় না পারকি পর্যটন কমপ্লেক্সের নির্মাণকাজ
শেষ হয় না পারকি পর্যটন কমপ্লেক্সের নির্মাণকাজ

নগর জীবন

ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কুবি শিক্ষার্থী ও তার মাকে হত্যা
ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কুবি শিক্ষার্থী ও তার মাকে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছিল কড়া নিরাপত্তা
ছিল কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবহন সেক্টরের মাফিয়া
পরিবহন সেক্টরের মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়ন প্রত্যাশীর দৌড়ঝাঁপ
বিএনপির পাঁচ মনোনয়ন প্রত্যাশীর দৌড়ঝাঁপ

নগর জীবন

শেয়ারবাজারে ঢালাও দরপতন
শেয়ারবাজারে ঢালাও দরপতন

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার
বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার

প্রথম পৃষ্ঠা

নানান সমস্যায় ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন
নানান সমস্যায় ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয় বছরে সর্বাধিক অপহরণ
ছয় বছরে সর্বাধিক অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু
ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু

নগর জীবন

ক্বিনব্রিজ থেকে উচ্ছেদ হবে হকার, বন্ধ হবে প্রবেশমুখ
ক্বিনব্রিজ থেকে উচ্ছেদ হবে হকার, বন্ধ হবে প্রবেশমুখ

নগর জীবন

আবু সাঈদের ত্রুটিপূর্ণ সুরতহাল প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা হয়
আবু সাঈদের ত্রুটিপূর্ণ সুরতহাল প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা হয়

পেছনের পৃষ্ঠা

নুরাল পাগলার ভক্ত হত্যায় মামলা
নুরাল পাগলার ভক্ত হত্যায় মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয় মাস বন্ধ সার কারখানা
ছয় মাস বন্ধ সার কারখানা

দেশগ্রাম

নেপালের পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন মমতা
নেপালের পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন মমতা

পূর্ব-পশ্চিম

ডিএমপির ছয় কর্মকর্তাকে বদলি
ডিএমপির ছয় কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

সীমানা নির্ধারণ নিয়ে বিক্ষোভ হরতাল অবরোধ
সীমানা নির্ধারণ নিয়ে বিক্ষোভ হরতাল অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা আসামি গ্রেপ্তার
চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা আসামি গ্রেপ্তার

নগর জীবন

১৬০০ লিটার নকল মবিলসহ গ্রেপ্তার ২
১৬০০ লিটার নকল মবিলসহ গ্রেপ্তার ২

নগর জীবন

বকেয়া বেতন দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ
বকেয়া বেতন দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ

দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে ইতিহাস লিখতে চান লিটন
এশিয়া কাপে ইতিহাস লিখতে চান লিটন

মাঠে ময়দানে

ছেষট্টিতেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেছিলেন যাঁরা
ছেষট্টিতেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেছিলেন যাঁরা

সম্পাদকীয়

চমেকের গ্র্যান্ড রিইউনিয়নের নিবন্ধন উদ্বোধন
চমেকের গ্র্যান্ড রিইউনিয়নের নিবন্ধন উদ্বোধন

নগর জীবন

বাংলাদেশের পথেই নেপাল
বাংলাদেশের পথেই নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিক আরিফিন তুষার আর নেই
সাংবাদিক আরিফিন তুষার আর নেই

নগর জীবন

রেললাইনের ধারে মাদকের হাট
রেললাইনের ধারে মাদকের হাট

পেছনের পৃষ্ঠা