শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩২, বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি

আমিরুল ইসলাম কাগজী
অনলাইন ভার্সন
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি

শেখ হাসিনা এখন দিল্লিতে আশ্রিত- এ দৃশ্য বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের কাছে নিছক সফর নয়, এক বেদনাদায়ক সত্য। এটা এখন আয়নার মতো স্বচ্ছ, পরিষ্কার যে তাঁর ক্ষমতার শিকড় বাংলাদেশের মাটির গভীরে নয়, বরং ভারতের করুণার ওপর ঝুলে আছে। তিনি জনগণের রুদ্ররোষে প্রাণভয়ে পালিয়ে দিল্লিতে আশ্রয় নিয়েছেন। তাঁর বিরুদ্ধে ভোট কারচুপি, বন্দিশালায় দমন-পীড়ন, আয়নাঘরে নিয়ে নির্যাতন, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড এবং সর্বশেষ গত জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের সময় নিরীহ ছাত্র-জনতা হত্যার অভিযোগে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচার চলছে।

অথচ তিনি এখন সীমানা পেরিয়ে ভারতের রাজধানীতে বসে আছেন পরম আত্মীয়ের মতো। জনগণের চোখে এটি কোনো কূটনীতি নয়, এক নির্মম নাটক, যেখানে বার্তাটি পরিষ্কার : তিনি ঢাকা নয়, দিল্লির ছায়ায় শক্তি খোঁজেন। বিগত দিনগুলোতে একই কাজ করেছেন তিনি। শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী থাকতে দিল্লিকে দিয়েছেন অঢেল, বিনিময়ে কিছুই প্রত্যাশা করেননি। এ কথা তাঁর মুখে হরহামেশা শুনেছি আমরা। শুধু শুনেছি বললে ভুল হবে, বাস্তবে দেখেছিও বটে। ট্রানজিট দিয়েছেন ভারতকে, বিনিময়ে কিছুই নেননি। বন্দর ছেড়ে দিয়েছেন তাদের। সর্বশেষ বাংলাদেশের বুক চিরে দিয়েছিলেন রেললাইন। ভারতের আপত্তির মুখে তিস্তা প্রকল্প চীনকে দেননি লাভজনক হওয়া সত্ত্বেও। সবই করেছেন তিনি ভারতকে খুশি রাখার জন্য। এখন তো বোঝাই যাচ্ছে কেন তিনি এই কাজগুলো করেছিলেন? পিতৃ প্রদত্ত জীবনের চেয়ে পৃথিবীতে আর কিই বা বড় থাকতে পারে? সেই জীবনটাই তো রক্ষা করল ভারত। এর চেয়ে বিনিময়ে আর কী চান শেখ হাসিনা? দলের শীর্ষ নেতাদের আশ্রয় দিয়েছে ভারত।

রাজনীতি করারও সুযোগ দেওয়া হয়েছে। এখন শেখ হাসিনার সেই আওয়ামী লীগকে বাংলাদেশে পুনর্বাসিত করার সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে দিল্লি। এখন বলা যায়, শেখ হাসিনা দিল্লিকে যা দিয়েছেন, সেটা দিল্লি আজীবন মনে রাখবে। এটা কোনো গোপন বিষয় নয়, একেবারে ওপেন সিক্রেট। শেখ হাসিনা সে জন্য ভারতের ওপর সম্পূর্ণ আস্থা রেখেই বিগত ১৬ বছর বাংলাদেশের জনগণের ওপর দিব্বি ছড়ি ঘুরিয়েছেন, নানা ধরনের নাটক মঞ্চস্থ করেছেন। ২০১১ সালে সংবিধান থেকে তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিধানসংবলিত ত্রয়োদশ সংশোধনী বাতিল করার মধ্য দিয়ে শুরু হয় তাঁর নাটকের প্রথম অঙ্ক। জনগণের ভোট ছাড়াই ২০১৪ সালে গঠন করা হয় সরকার। তীব্র প্রতিরোধের মুখে সেদিন নাটকের দ্বিতীয় অঙ্ক মঞ্চস্থ করে বলেছিলেন, এটা সংবিধান রক্ষার নির্বাচন, অচিরেই মধ্যবর্তী নির্বাচন দেওয়া হবে। কিন্তু তিনি কথা রাখেননি। বিনা ভোটে নির্বাচিত সরকারকে টেনে নিয়ে যান পাঁচ বছর।

২০১৮ সালের নির্বাচন ছিল সেই নাটকের তৃতীয় অঙ্ক। এ সময়ের মধ্যে বিএনপির হাজার হাজার কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হলো, খালেদা জিয়াকে ঠেলে দেওয়া হলো অন্ধকার কারাগারে। জনগণের ভোটাধিকার ছিনিয়ে নেওয়া হলো। যা কিনা ইতিহাসের পাতায় স্থান করে নিয়েছে ‘দিনের ভোট রাতে’ করার গল্প হিসেবে। অথচ সেই হাস্যকর নির্বাচনে বিজয়ী হাসিনাকে ভারত এক নিমিষে অভিনন্দন জানিয়ে দিল। মানুষের মনে তখন একটাই প্রশ্ন জাগল- যে দেশ স্বাধীনতাযুদ্ধে রক্ত-ঘামে পাশে ছিল, আজ কি সেই দেশই বাংলাদেশের গণতন্ত্র হত্যার পৃষ্ঠপোষক?

শেখ হাসিনার সরকার ভারতের সঙ্গে যে বাণিজ্য, নিরাপত্তা ও নদীপথের চুক্তি করেছিল, সেগুলো জনগণের চোখে উন্নতি নয়, আত্মসমর্পণের দলিল। আর যখন ২০১৮ সালের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন দিয়ে কণ্ঠরোধ শুরু হলো, তখন ভারতীয় নীরবতা আরো শীতল ও ভীতিকর হয়ে উঠল। সাংবাদিক, ছাত্র, লেখক, অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট-যে কেউ প্রতিবাদ করলে তার ঠিকানা কারাগার। জাতিসংঘ চিৎকার করে বলল, এটি নিছক মতপ্রকাশ দমনের হাতিয়ার। অথচ দিল্লি নিশ্চুপ! সেই নীরবতা যেন ঢাকায় চলমান নিপীড়নের সহায়ক হয়ে দাঁড়াল।

সবচেয়ে করুণ চিত্র ছিল দিল্লিতে হাসিনার অভ্যর্থনা। তাঁকে স্বাগত জানালেন অজিত ডোভাল, ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টা, যিনি গোটা অঞ্চলের গোপন খেলার পরিচিত নাম। বাংলাদেশের মানুষের চোখে এটি ছিল আরেকটি আঘাত। হাসিনা যেন আর বাংলাদেশের নেত্রী নন, বরং ভারতের গোয়েন্দা যন্ত্রের প্রতিনিধি। আজ রাস্তায় মানুষের কণ্ঠ গর্জে উঠছে। তারা আর কোনো অজুহাত মানছে না। তারা শেখ হাসিনাকে দেশে ফেরাতে চায়- বন্দি রাজনীতিবিদদের জন্য, ভুয়া নির্বাচনের জন্য, রক্তাক্ত রাস্তাঘাটের জন্য, সংবাদপত্রের কালো অধ্যায়ের বিচারের জন্য। তারা চায় তিনি আদালতের কাঠগড়ায় দাঁড়ান, বিদেশি পতাকার ছায়ায় নয়, বাংলাদেশের মাটিতেই জবাব দিন।

দিল্লিতে শেখ হাসিনার এই আশ্রয়দানকে কেন্দ্র করে ফুঁসে উঠেছেন ভারতের অনেক রাজনৈতিক দলের নেতা। তাঁদের একজন ভারতের অল ইন্ডিয়া মজলিস-ই-ইত্তেহাদুল মুসলিমিন (এআইএমআইএম) প্রধান ও হায়দরাবাদের সংসদ সদস্য আসাদউদ্দিন ওয়াইসি । তিনি বলেছেন, সরকার যদি সত্যিই ‘অবৈধ বাংলাদেশিদের’ ভারত থেকে ফেরত পাঠাতে চায়, তবে বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফেরত পাঠিয়ে সেটি শুরু করা উচিত। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দি ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস-এর ‘আইডিয়া এক্সচেঞ্জ’ অনুষ্ঠানে ওয়াইসি বলেন, ‘ওই ক্ষমতাচ্যুত নেত্রীকে (হাসিনা) আমরা দেশে কেন রেখেছি? তাঁকে ফেরত পাঠানো হোক। উনি কি বাংলাদেশি নন?’

তাহলে শেখ হাসিনাকে দিয়েই পুশইন শুরু করা হোক বাংলাদেশে। বাংলায় কথা বলা শুনলেই যদি গা জ্বলে যায় মোদি সরকারের, শেখ হাসিনা কি হিন্দিতে কথা বলেন? বাংলায় কথা বললে তাকে বাংলাদেশি ট্যাগ লাগিয়ে পুশইন করা হচ্ছে- হোক সে পশ্চিমবঙ্গের ত্রিপুরার কিংবা আসামের, কোনো খাতির নেই- বাংলায় কথা বললেই তাকে পুশ ইন করে। অথচ মানবতাবিরোধী অপরাধ করেও দিব্যি আরাম-আয়েশে আছেন শেখ হাসিনা। তাঁকে বিচারের মুখোমুখি করতে বাংলাদেশে পাঠানো হোক- এটাই জনগণের দাবি। জনগণের ক্ষোভ আসলে এক দাহ্য আগুন। এটি শুধু রাজনীতির প্রশ্ন নয়, আত্মমর্যাদার লড়াই। তারা বলে দিচ্ছে : ‘আমরা চাই না সীমান্ত পেরোনো কোনো পলায়নপর নেত্রী। আমরা চাই জবাবদিহি, চাই ন্যায়বিচার, চাই গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার। আর এ লড়াই থামবে না যতক্ষণ না সেই দিন আসে, যেদিন নেতা নয়, জনগণ হবে প্রকৃত ক্ষমতার মালিক।’

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
সর্বশেষ খবর
শাকসুর প্রার্থী হতে লাগবে ডোপ টেস্ট
শাকসুর প্রার্থী হতে লাগবে ডোপ টেস্ট

২৯ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

মাদক নিয়ে বাড়িতে ঢুকতে না দেওয়ায় মা ও ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
মাদক নিয়ে বাড়িতে ঢুকতে না দেওয়ায় মা ও ভাইকে কুপিয়ে হত্যা

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

এজলাসে পৌঁছেছেন প্রসিকিউশন টিম ও আসামিপক্ষের আইনজীবী
এজলাসে পৌঁছেছেন প্রসিকিউশন টিম ও আসামিপক্ষের আইনজীবী

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকার প্রস্তুত: পরিবেশ উপদেষ্টা
পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকার প্রস্তুত: পরিবেশ উপদেষ্টা

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

কৃত্রিম পা লাগিয়ে আপাতত সুস্থ সেই গৌরী
কৃত্রিম পা লাগিয়ে আপাতত সুস্থ সেই গৌরী

১২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘে ভোটাভুটি আজ
ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘে ভোটাভুটি আজ

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৩১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মেহেরপুর–কুষ্টিয়া আঞ্চলিক মহাসড়কে আগুন জ্বালিয়ে অবরোধ
মেহেরপুর–কুষ্টিয়া আঞ্চলিক মহাসড়কে আগুন জ্বালিয়ে অবরোধ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়াকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল কঙ্গো
নাইজেরিয়াকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল কঙ্গো

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

শাহবাগের ছবির হাটে ককটেল বিস্ফোরণ
শাহবাগের ছবির হাটে ককটেল বিস্ফোরণ

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুন্দর নির্বাচনের মাধ্যমে সুন্দর দেশ গড়তে চাই: সিইসি
সুন্দর নির্বাচনের মাধ্যমে সুন্দর দেশ গড়তে চাই: সিইসি

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বংশালে জুতার কারখানায় আগুনে দগ্ধ ৪
বংশালে জুতার কারখানায় আগুনে দগ্ধ ৪

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাটডাউন ঠেকাতে কঠোর অবস্থানে প্রশাসন, নারায়ণগঞ্জে গ্রেপ্তার ১৫
শাটডাউন ঠেকাতে কঠোর অবস্থানে প্রশাসন, নারায়ণগঞ্জে গ্রেপ্তার ১৫

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় হিজবুল্লাহর দুই কমান্ডার নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হিজবুল্লাহর দুই কমান্ডার নিহত

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেঞ্চুরির পর ছিটকে যাওয়ার শঙ্কায় মিচেল
সেঞ্চুরির পর ছিটকে যাওয়ার শঙ্কায় মিচেল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে সড়কে থামিয়ে রাখা বাসে আগুন
নারায়ণগঞ্জে সড়কে থামিয়ে রাখা বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলার সঙ্গে উত্তেজনা: ক্যারিবীয় অঞ্চলে বৃহত্তম মার্কিন বিমানবাহী রণতরী
ভেনেজুয়েলার সঙ্গে উত্তেজনা: ক্যারিবীয় অঞ্চলে বৃহত্তম মার্কিন বিমানবাহী রণতরী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবচরে মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান কর্মসূচি
শিবচরে মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন, সড়কে গাছ ফেলে অবরোধ
কিশোরগঞ্জে গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন, সড়কে গাছ ফেলে অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যানার-পোস্টার নিয়ে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় শহীদদের স্বজনরা
ব্যানার-পোস্টার নিয়ে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় শহীদদের স্বজনরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় মহাসড়কে কঠোর নজরদারি, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টহল জোরদার
ভাঙ্গায় মহাসড়কে কঠোর নজরদারি, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টহল জোরদার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কোনো নিরাপত্তা ঝুঁকি নেই’
‘কোনো নিরাপত্তা ঝুঁকি নেই’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভিয়েতনামে ভূমিধসে চলন্ত বাসের ৬ যাত্রী নিহত, আহত ১৯
ভিয়েতনামে ভূমিধসে চলন্ত বাসের ৬ যাত্রী নিহত, আহত ১৯

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হালান্ডের জোড়া গোলে নরওয়ের দীর্ঘ ২৭ বছরের অপেক্ষার অবসান
হালান্ডের জোড়া গোলে নরওয়ের দীর্ঘ ২৭ বছরের অপেক্ষার অবসান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেঞ্চুরি করে দলকে জিতিয়ে ছিটকে যাওয়ার শঙ্কায় মিচেল
সেঞ্চুরি করে দলকে জিতিয়ে ছিটকে যাওয়ার শঙ্কায় মিচেল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তির বার্তা নিয়ে যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
শান্তির বার্তা নিয়ে যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ
২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়
ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর
যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের

প্রথম পৃষ্ঠা