শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৪৩, বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন, ২০২৫

সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা

আব্দুল বায়েস
অনলাইন ভার্সন
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা

বেশ কয়েক বছর আগের কথা। একটি আলোচনাসভায় যাওয়ার আমন্ত্রণ গ্রহণ না করে পারছিলাম না। বক্তা তাঁর লেখার মাধ্যমে আমার সুপরিচিত। বাংলাদেশের ওপর তিনি আর্থ-সামাজিক ও রাজনৈতিক বিষয়ে বিশ্লেষণধর্মী বই ও আন্তর্জাতিক মানের প্রবন্ধ লিখেছেন।

যা হোক, মনে মনে যাঁকে আঁচ করলাম, সেমিনাররুমে ঢুকে বাস্তবে দেখি সেই ব্যক্তিটিই চেয়ারে বসে আছেন।
দুই

আমি ডেভিড লুইসের কথা বলছি। তিনি তখন এবং সম্ভবত এখনো লন্ডন স্কুল অব ইকোনমিকসের (এলএসই) সোশ্যাল পলিসি বিভাগে কর্মরত এবং সেখানকার সোশ্যাল ও উন্নয়ন বিষয়ক অধ্যাপক ছিলেন। বয়স প্রায় ষাটের কোঠায়।


তাঁকে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার প্রধান কারণ বাংলাদেশের সঙ্গে তাঁর দীর্ঘদিনের বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পৃক্ততা। আমরা অনেকেই হয়তো জানি না যে তিনি বাংলাদেশকেন্দ্রিক প্রচুর গবেষণা করেছেন এবং এখনো করছেন। তিনি যে ‘বাংলাদেশ-আসক্ত’ তার বড় প্রমাণ হিসেবে বাংলাদেশের ওপর লেখা তাঁর দু-একটি বইয়ের উদাহরণ টানা যেতে পারে। আমার সৌভাগ্য হয়েছিল দু-একটিতে চোখ বোলানোর।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ১৯৯১ সালে তাঁর অভিসন্দর্ভ ছাপে, যার শিরোনাম ছিল Technology and Transactions: A Study of the Interactions between New Technology and Agrarian Structure in Bangladesh,
তারও আগে ২০১১ সালে কেমব্রিজ ইউনিভার্সিটি ‘Bangladesh: Politics, Economy and Civil Society’ নামে একটি বই বের করে। ওই বইয়ে পাকিস্তানের মানচিত্র থেকে বাংলাদেশের রক্তাক্ত এবং বেদনাবিদুর বিদায়, স্বাধীনতা-উত্তরকালে প্রায় বিধ্বস্ত আর্থ-সামাজিক কাঠামোর মধ্যেও সংসদীয় চর্চা লালন, দুই দশক ধরে ঘটে যাওয়া অর্থনৈতিক, সামাজিক ও রাজনৈতিক পরিবর্তন ইত্যাদি বিষয়ের বিবেকি বিশ্লেষণ স্থান পায়। লুইস যুক্তি দেখিয়েছেন যে বাংলাদেশ নামক দেশটি উন্নয়ন ও দারিদ্র্য হ্রাস, জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে খাপ খাওয়া, গণতন্ত্র ও স্থিতিশীলতা স্থাপনে সরকার ও সুধীসমাজের ভূমিকা ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে ক্রমবর্ধিষ্ণুভাবে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে আবির্ভূত হচ্ছে। বিপত্সংকুল অতীত ও বহমান চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও দেশটি উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি দেখাতে পেরেছে। এমনই করে বইটিতে বাংলাদেশ ব্যর্থ রাষ্ট্র নয়, সে বিষয়ে গ্রহণযোগ্য যুক্তি দাঁড় করাতে পেরেছেন ডেভিড লুইস।

তিন

আমার একান্ত ব্যক্তিগত উৎসাহ সম্প্রতি প্রকাশিত তাঁর অন্য একটি বইয়ে। ডেভিড লুইস ও আবুল হোসেন প্রকাশ করেন ‘Revisiting the Local Power structure in Bangladesh: Economic gain, Political cost’ (2017)। একসময় গ্রামীণ ক্ষমতা কাঠামো নিয়ে প্রচুর গবেষণা হতো। আজকাল হয় না বা হয়ে থাকলেও তেমন প্রচার পায় না। তবে এই ‘করুণ’ অবস্থানের বিপরীতে ক্ষমতাকাঠামো নিয়ে ডেভিড ও সহলেখকের বিশ্লেষণ অতি তৃষ্ণায় এক ফোঁটা পানির মতো। এই বইয়ে ব্যবহূত উপাত্ত বা পর্যবেক্ষণ এসেছে বৃহত্তর ফরিদপুরে নির্বাচিত কিছু এলাকায় পুনঃসমীক্ষার ভিত্তিতে। অর্থাৎ লেখকদ্বয় খুব সম্ভবত বেশ কয়েকবার জায়গাগুলো পরিদর্শন শেষে তুলনামূলক একটি চিত্র তুলে ধরার প্রয়াস নেন। প্রসঙ্গত, বলার বোধ হয় অপেক্ষা রাখে না যে যেহেতু ডেভিড লুইস প্রখ্যাত একজন নৃবিজ্ঞানী এবং তাঁর সহলেখকও সমাজবিজ্ঞানী, তাঁরা পুরো গবেষণা নৃতাত্ত্বিক গবেষণা কর্মকৌশল গ্রহণ করে উপসংহারে পৌঁছেন। সে যা-ই হোক, তাঁরা যে ক্ষমতাকাঠামো নিয়ে পর্যালোচনা করেছেন, এটিই বড় কথা। ওয়ার্ল্ড ডেভেলপমেন্ট রিপোর্ট (২০১৭) মনে করে, স্থানীয় ক্ষমতা কাঠামো কিভাবে কাজ করে এবং এই কাঠামোকে কিভাবে দেখা হয় সে বিষয়টি এখনো মূলস্রোতের উন্নয়ননীতি বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে প্রধান আকর্ষণ। ক্ষমতার ক্ষেত্রে অসমতা অথবা ভারসাম্যহীনতা একটি বিশেষ শ্রেণির বর্জন ঘটিয়ে সমতা অর্জনে বাধা দান করে। এর ফলে ন্যায়সংগত প্রবৃদ্ধির যাত্রা অকার্যকর ও সীমিত হয়ে পড়ে।

চার

লেখকদ্বয়ের আগেকার লেখায় বৃহত্তর ফরিদপুরে স্থানীয় ক্ষমতা কাঠামো ধীরে ধীরে বদলে যাওয়ার চিত্র দেখা গেছে। সনাতনি গ্রামীণ ক্ষমতা কাঠামো যেন একটু একটু করে ভাঙছে, যেমনি ভাঙছে নদীর পার। মহাজন, ভূস্বামীর জায়গায় ঋণ নিয়ে এসেছে এনজিও, স্থানীয় সরকারে মহিলাদের আনাগোনা শুরু। যদিও সেটি বড়মাপের নয়, কিন্তু নতুন প্রাতিষ্ঠানিক ‘স্পেস’ জেগে উঠছে, যার মাধ্যমে কিছু দরিদ্র পুরুষ ও মহিলা অবস্থার পরিবর্তন করতে পেরেছে বলে লেখকদ্বয় মনে করেন। উদীয়মান এই সুযোগগুলোর পেছনে যেসব উপাদান কাজ করেছে, তার মধ্যে আছে স্থানীয় সরকার কাঠামোতে ইতিবাচক পরিবর্তন, কিছু উদীয়মান প্রতিষ্ঠানের অন্তর্ভুক্তিমূলক ব্যবস্থাপনা ও কর্মকাণ্ড এবং সুধীসমাজের ইতিবাচক ভূমিকা। কখনো কখনো এই উপাদানগুলো দরিদ্র ও অ-দরিদ্র উভয়ের জন্য ‘উইন-উইন’ পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে বলে তাঁদের ধারণা। যদিও পরিস্থিতির উন্নতিতে তাঁরা আশাবাদী, কিন্তু ক্ষমতাকাঠামোতে অতি সাম্প্রতিক পরিবর্তন যেভাবে বা যে মাত্রায় ঘটে চলেছে, তাতে অতীতের মতো আশাবাদী হওয়ার অবকাশ বেশ কম দেয় বলে তাঁদের ধারণা।

গবেষণায় দেখা গেছে অবিরাম চলমানতা ও পরিবর্তনের নিদর্শন। ২০০০ সালের মধ্যবর্তী সময় থেকে অর্থনৈতিক গতিশীলতা তীব্রতর হয়েছে, যার ফলে অনেক মানুষ উন্নততর জীবিকা লাভ করতে সমর্থ হয়েছে। নতুন নতুন অর্থনৈতিক সুযোগের সদ্ব্যবহার করে বাজারে মহিলাদের অংশগ্রহণ বৃদ্ধি পেয়েছে। কমিউনিটিগুলো আগের চেয়ে ভৌগোলিক ও সামাজিকভাবে অধিকতর সম্পৃক্ত হয়েছে এবং যোগাযোগ পাওয়ার ক্ষেত্রে খানাগুলো পছন্দের পরিধি পেয়েছে। স্থানীয়, জাতীয় ও বহুজাতীয় যোগাযোগ ও অভিবাসনের সুযোগ বৃদ্ধি ঘটেছে। স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলোতে মহিলাদের রাজনৈতিক অন্তর্ভুক্তি ধীরে হলেও কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে। পুরনো ক্ষমতাকাঠামোতে উপাদানগুলো এখনো বিরাজমান, যার মধ্যে আছে প্যাট্রন-ক্লায়েন্ট সম্পর্ক, এলিট ক্ল্যান পলিটিকস এবং পিতৃতান্ত্রিক আচরণ। কিন্তু আপাতদৃষ্টে প্রতীয়মান যে এগুলো ধীরে ধীরে চলে যাচ্ছে। ইদানীংকালে প্যাট্রনের পরিধি বিস্তৃত হয়েছে, যার ফলে কম ক্ষমতাশালী দরিদ্র শ্রেণির সুবিধা বৃদ্ধি ঘটেছে। ক্ষমতাকাঠামোর ভেতর প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক ভূমিকার অস্পষ্টতা বহমান, যার ফলে সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটা জটিল জাল তৈরি হয়েছে। এতে অন্তর্ভুক্তিমূলক পরিবর্তন প্রান্তিক বৃদ্ধি পেয়েছে।

আজ কী অবস্থা? তাঁরা মনে করেন, দিন দিন সুধীসমাজের ‘স্পেস’ সংকুচিত হয়ে এসেছে। অনুমান করা হচ্ছে, বিশেষত নিকট অতীতে জমিজমা, স্থানীয় রাজনৈতিক অংশগ্রহণ এবং সুধী সম্পৃক্ততা নিয়ে বাতিঘর বলে খ্যাত যেসব র‌্যাডিক্যাল এনজিও কাজ করছে, সেগুলোর সূর্য অস্তায়মান। এতে নিকট অতীতে ‘উইন-উইন’ কোয়ালিশনের একটি সম্ভাবনা দেখা দিয়েছিল, সেই সম্ভাবনা বিলুপ্তির পথে। এখন স্থানীয় ব্যবস্থা সংগঠন, স্কুল কমিটি এবং অন্যান্য সুধীসমাজ গোষ্ঠীর আগের চেয়ে অধিকতর রাজনৈতিকীকরণ হয়েছে এবং রাজনৈতিক স্বার্থ এদের চালিকাশক্তি। এর ফলে যদিও সুযোগ মানুষের আগের চেয়ে বেশি, দরিদ্র শ্রেণির মধ্যে একটি সংঘবদ্ধ গোষ্ঠী গড়ে ওঠা কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। স্থানীয় পর্যায়ে রাজনৈতিক প্রতিযোগিতা এখন আগের মতো নেই অর্থাৎ বহুদলীয় মতের চেয়ে একদলীয় মতের প্রাধান্য। তবে হ্যাঁ, এখন যে প্রতিযোগিতা আছে, তা একই দলের বিভিন্ন গোষ্ঠীর মধ্যে।

একদিকে জীবিকার ক্ষেত্রে অধিকতর শক্ত অবস্থান, অন্যদিকে ক্রমহ্রাসমান গণতান্ত্রিক ‘স্পেস’ দরিদ্র পুরুষ ও মহিলার ওপর মিশ্র প্রভাব ফেলছে। সন্দেহ নেই যে সরকার বিভিন্ন সেবা নিয়ে মানুষের দুয়ারে দুয়ারে যাচ্ছে এবং জনগণের অর্থনৈতিক অবস্থা আগের চেয়ে ভালো হয়েছে, অর্থনৈতিক ও কিছুটা রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা এসেছে। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, বিশেষত যুব শ্রেণিকে আশাবাদী করে তোলা। বিশেষত মহিলাদের জন্য অর্থনৈতিক ও স্থানীয় সরকার কাঠামোতে সিদ্ধান্ত গ্রহণে স্বাধীনতার ক্ষেত্রে প্রান্তিক উন্নতি লক্ষ করা যায়। যা হোক, অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে সার্বিক উন্নতির চিত্র (যেমন আয়বর্ধন) বিনা ব্যয়ে আসেনি—বস্তুত ‘রাজনৈতিক বেদনার’ বিনিময়ে অর্থনৈতিক ‘উপশম’ ঘটেছে। অনুমান করতে কষ্ট হয় না যে প্রাতিষ্ঠানিক ক্ষমতা কাঠামো আগের চেয়ে ভঙ্গুর, নাজুক ও অপেক্ষাকৃত কম স্থিতিস্থাপক হয়ে উঠছে।

মোটকথা, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির কথা উন্নয়ন চিন্তার কেন্দ্রে থাকবে—এটিই স্বাভাবিক, তবে তা যেন বহুমুখিতা, অন্তর্ভুক্তি ও সুধীসমাজের কর্মকাণ্ডের বিনিময়ে না হয়। বুঝতে কষ্ট হয় না যে অব্যাহত অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি মানুষের জীবনমানের ক্ষেত্রে উন্নতি ঘটিয়েছে, তবে ‘অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধি’ এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে। সরকার এমন যুক্তি দেখাতেই পারে যে অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধির জন্য জোর প্রচেষ্টা চলছে, তবে যতক্ষণ পর্যন্ত না সেটি হচ্ছে, ততক্ষণ টেকসই প্রবৃদ্ধি অর্জন সম্ভব না-ও হতে পারে। যদি সমস্যাগুলো আশু চিহ্নিত করে সমাধান না দেওয়া যায়, তবে প্রবৃদ্ধি মুখ থুবড়ে পড়তে পারে। সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা।

লেখক : অর্থনীতিবিদ, সাবেক উপাচার্য জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
এএফসির চ্যালেঞ্জ লীগের গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের বসুন্ধরা কিংস
এএফসির চ্যালেঞ্জ লীগের গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের বসুন্ধরা কিংস
আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?
আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?
কেমন বাংলাদেশ চাই
কেমন বাংলাদেশ চাই
চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য
চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য
জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন
জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন
খালেদা জিয়া : হার না মানা এক অনন্য রাজনীতিক
খালেদা জিয়া : হার না মানা এক অনন্য রাজনীতিক
খালেদা জিয়া : ইস্পাতদৃঢ় নেতৃত্বের প্রতীক
খালেদা জিয়া : ইস্পাতদৃঢ় নেতৃত্বের প্রতীক
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা, কষ্ট বেড়েছে মানুষের
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা, কষ্ট বেড়েছে মানুষের
বিনিয়োগে মন্দাবস্থা
বিনিয়োগে মন্দাবস্থা
নির্বাচনের পথে সবারই এগিয়ে আসা প্রয়োজন
নির্বাচনের পথে সবারই এগিয়ে আসা প্রয়োজন
খাদ্য নিরাপত্তায় ঘাটতি এবং মূল্যস্ফীতি
খাদ্য নিরাপত্তায় ঘাটতি এবং মূল্যস্ফীতি
সর্বশেষ খবর
লাল ফলে রঙিন মাঠ
লাল ফলে রঙিন মাঠ

১ সেকেন্ড আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নাইজেরিয়ায় নৌকা ডুবে নিখোঁজ ৪০
নাইজেরিয়ায় নৌকা ডুবে নিখোঁজ ৪০

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীদের ভ্রমণ ভিসা স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্র
গাজাবাসীদের ভ্রমণ ভিসা স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্র

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার
সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

নিউইয়র্কে ক্লাবে বন্দুকধারীর গুলিতে নিহত ৩
নিউইয়র্কে ক্লাবে বন্দুকধারীর গুলিতে নিহত ৩

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে পিকআপ-কাভার্ডভ্যানের সংঘর্ষে নিহত ৪
চট্টগ্রামে পিকআপ-কাভার্ডভ্যানের সংঘর্ষে নিহত ৪

৪০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ আগস্ট)

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত
ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যারিবিয়ান অঞ্চলের দিকে ধেয়ে আসছে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়
ক্যারিবিয়ান অঞ্চলের দিকে ধেয়ে আসছে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমান ঘনিষ্ঠ এলভিস যাদবের বাড়িতে গুলি, দায় স্বীকার করল ‘ভাউ গ্যাং’
সালমান ঘনিষ্ঠ এলভিস যাদবের বাড়িতে গুলি, দায় স্বীকার করল ‘ভাউ গ্যাং’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প-জেলেনস্কি বৈঠক: ইউরোপীয় নেতাদের উপস্থিতি কি সংকট নিরসন করবে?
ট্রাম্প-জেলেনস্কি বৈঠক: ইউরোপীয় নেতাদের উপস্থিতি কি সংকট নিরসন করবে?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত
ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বেইজিংয়ে ‘রোবট অলিম্পিকস’ অনুষ্ঠিত
বেইজিংয়ে ‘রোবট অলিম্পিকস’ অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি নাট্যকলার হাত ধরে প্রথমবারের মতো দেশের মঞ্চে ‘তর্পন বাহকেরা’
জবি নাট্যকলার হাত ধরে প্রথমবারের মতো দেশের মঞ্চে ‘তর্পন বাহকেরা’

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আসনের সীমানা নিয়ে রেকর্ড আবেদন
আসনের সীমানা নিয়ে রেকর্ড আবেদন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপে ভারতকে হারাবে পাকিস্তান: আকিব জাভেদ
এশিয়া কাপে ভারতকে হারাবে পাকিস্তান: আকিব জাভেদ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর
হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ম্যানইউকে হারিয়ে লিগ শুরু আর্সেনালের
ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ম্যানইউকে হারিয়ে লিগ শুরু আর্সেনালের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হলিউড অভিনেতা টেরেন্স স্ট্যাম্প মারা গেছেন
হলিউড অভিনেতা টেরেন্স স্ট্যাম্প মারা গেছেন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি
যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান নিয়ে সতর্ক পাকিস্তান কোচ
আফগানিস্তান নিয়ে সতর্ক পাকিস্তান কোচ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কুদস ফোর্সের অভিযানে ১২ ‘সন্ত্রাসী’ নিহত
ইরানের কুদস ফোর্সের অভিযানে ১২ ‘সন্ত্রাসী’ নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়েতে ভেজাল মদে ২৩ জনের মৃত্যু, আটক ৬৭
কুয়েতে ভেজাল মদে ২৩ জনের মৃত্যু, আটক ৬৭

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিতকে আরও ৫ বছর দরকার ভারতের, বললেন সাবেক অলরাউন্ডার
রোহিতকে আরও ৫ বছর দরকার ভারতের, বললেন সাবেক অলরাউন্ডার

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল
চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুরুতর চোটে বদলি খেলোয়াড় নামানোর নিয়ম আনছে ভারত
গুরুতর চোটে বদলি খেলোয়াড় নামানোর নিয়ম আনছে ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অঙ্কনের নেতৃত্বে অস্ট্রেলিয়ায় চার দিনের টেস্ট খেলবে ‘এ’ দল
অঙ্কনের নেতৃত্বে অস্ট্রেলিয়ায় চার দিনের টেস্ট খেলবে ‘এ’ দল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিন ও জেলেনস্কিকে একসঙ্গে বসাতে চান ট্রাম্প
পুতিন ও জেলেনস্কিকে একসঙ্গে বসাতে চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনের ‘নেলসন মেন্ডেলা’ কে এই মারওয়ান বারগুতি?
ফিলিস্তিনের ‘নেলসন মেন্ডেলা’ কে এই মারওয়ান বারগুতি?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত বাণিজ্য আলোচনা, দুশ্চিন্তায় নয়াদিল্লি
আটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত বাণিজ্য আলোচনা, দুশ্চিন্তায় নয়াদিল্লি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন উপকূলে ১,০০০ ফুট উচ্চতার মেগা-সুনামির সম্ভাবনা
মার্কিন উপকূলে ১,০০০ ফুট উচ্চতার মেগা-সুনামির সম্ভাবনা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই রিকশাচালককে কীসের ভিত্তিতে গ্রেফতার, ওসির ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালককে কীসের ভিত্তিতে গ্রেফতার, ওসির ব্যাখ্যা তলব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারা সহকারী মহাপরিদর্শক আবু তালেব মারা গেছেন
কারা সহকারী মহাপরিদর্শক আবু তালেব মারা গেছেন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিজার্ভ চুরিতে জড়িত পাঁচ দেশের নাগরিক
রিজার্ভ চুরিতে জড়িত পাঁচ দেশের নাগরিক

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল
চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি
কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ভারতীয় নারী ইউটিউবারের বিরুদ্ধে চার্জশিট
পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ভারতীয় নারী ইউটিউবারের বিরুদ্ধে চার্জশিট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বক্স অফিসে রজনীকান্ত বনাম হৃতিক: তিন দিনে কে এগিয়ে?
বক্স অফিসে রজনীকান্ত বনাম হৃতিক: তিন দিনে কে এগিয়ে?

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাহরুখ পুত্র আরিয়ান খানের ওয়েব সিরিজের প্রথম লুক প্রকাশ
শাহরুখ পুত্র আরিয়ান খানের ওয়েব সিরিজের প্রথম লুক প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’
‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ভারত-পাকিস্তান প্রসঙ্গ টানলেন ট্রাম্প
আবারও ভারত-পাকিস্তান প্রসঙ্গ টানলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’
‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসনের যোগসাজশ ছিল’
‘সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসনের যোগসাজশ ছিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন চিপের চালানে গোপন ট্র্যাকার বসাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র?
কেন চিপের চালানে গোপন ট্র্যাকার বসাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র?

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনেক সভায় ১১ প্রকল্প অনুমোদন
একনেক সভায় ১১ প্রকল্প অনুমোদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়িতে প্রতিযোগিতা চাই না: শাহরুখ খান
বাড়িতে প্রতিযোগিতা চাই না: শাহরুখ খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা
পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প
যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিবাহিত পুরুষরা সম্পর্ক জড়ালেও দোষ শুধু নারীদেরই হয়’
‘বিবাহিত পুরুষরা সম্পর্ক জড়ালেও দোষ শুধু নারীদেরই হয়’

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘণ্টায় ২৬০ কিমি বেগে এগোচ্ছে ক্যাটাগরি-৫ হ্যারিকেন এরিন
ঘণ্টায় ২৬০ কিমি বেগে এগোচ্ছে ক্যাটাগরি-৫ হ্যারিকেন এরিন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি: সুপারিশ পাচ্ছেন ৪১ হাজারের বেশি প্রার্থী
ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি: সুপারিশ পাচ্ছেন ৪১ হাজারের বেশি প্রার্থী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর
হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ও জাতির জন্য সঠিক ভূমি ব্যবস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ: সিনিয়র সচিব
দেশ ও জাতির জন্য সঠিক ভূমি ব্যবস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ: সিনিয়র সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ আগস্টের মধ্যে জুলাই সনদ নিয়ে মত দেবে বিএনপি
২০ আগস্টের মধ্যে জুলাই সনদ নিয়ে মত দেবে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত থেকে ১৫০ টন পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি
ভারত থেকে ১৫০ টন পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীর ফিলিং স্টেশনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
মহাখালীর ফিলিং স্টেশনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস

সম্পাদকীয়

আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো
আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের
পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার
বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে
ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও
মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও

নগর জীবন

ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা
ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা

প্রথম পৃষ্ঠা

জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা
জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি
নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?
ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...
কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...

শোবিজ

সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী
বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না
খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি
ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি

সম্পাদকীয়

দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব
দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান
হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান

পেছনের পৃষ্ঠা

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল
ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমির সতর্কতায় মাইকিং
কুমির সতর্কতায় মাইকিং

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্ট সরকারের কাজই ছিল লুটপাট
ফ্যাসিস্ট সরকারের কাজই ছিল লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি
নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ইস্যু আবার সামনে আনতে চায় বাংলাদেশ
রোহিঙ্গা ইস্যু আবার সামনে আনতে চায় বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা