শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১০, রবিবার, ০১ জুন, ২০২৫

অস্তিত্ব রক্ষার প্রশ্নে আমরা খাদের কিনারায়

গাজীউল হাসান খান
অনলাইন ভার্সন
অস্তিত্ব রক্ষার প্রশ্নে আমরা খাদের কিনারায়

বাংলাদেশে সম্প্রতি যে যা না বলার তা-ই বলেছেন। আর যে যা না করার তা-ই করেছেন। অর্থাৎ অনেক দায়িত্বসম্পন্ন মানুষ তাঁদের দায়দায়িত্ব এড়িয়ে গেছেন। এতে নাগরিক কিংবা সমাজ জীবনে বৃহত্তরভাবে একটি অবস্থার সংকট সৃষ্টি হয়েছে।

কোনো রাষ্ট্রে রাজনৈতিকভাবে যখন জনগণ এবং রাষ্ট্র পরিচালনার ক্ষেত্রে যাঁরা জড়িত রয়েছেন কিংবা ক্ষমতার অংশীজনদের মধ্যে বিশ্বাসযোগ্যতার অভাব দেখা দেয়, তখনই শুরু হয় নানা অনৈক্য ও অরাজকতা। অস্বীকার করার উপায় নেই যে বাংলাদেশ এখন তেমন একটি অবস্থার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। এটি একটি আত্মঘাতী পরিস্থিতি বলে অনেকে মনে করেন। ক্ষমতার রাজনীতি যাঁরা করেন, ক্ষমতাসীন হওয়ার জন্য তাঁদের অনেক রকম কৌশল থাকতে পারে।

কিন্তু কোনো কৌশলই জাতীয় ঐক্য ও স্বার্থবিরোধী হতে পারে না। এই মুহূর্তে যাঁরা রাষ্ট্র পরিচালনা করছেন, তাঁদের মূল কাজ হচ্ছে জাতীয় স্বার্থে কোনো পক্ষপাতিত্ব না করে নিজেদের সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখা। জাতীয় নির্বাচনের জন্য সবাই মিলে একটি উপযুক্ত পরিবেশ বা অবস্থা সৃষ্টি করা। চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যেই হোক আর আগামী বছরের প্রথম কয়েক মাসের মধ্যেই হোক, নির্বাচন নিয়ে যেন কোনো দ্বন্দ্ব-সংঘাতের সৃষ্টি না হয়।

জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থান-পরবর্তী এই দেশে কথিত সংস্কার নিয়ে যত বিতর্ক হয়েছে, তার চেয়ে প্রকৃত অর্থে কাজ হয়েছে অনেক কম। এর পাশাপাশি সচিবালয় থেকে এনবিআর ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানে অচলাবস্থা সৃষ্টি হয়েছে অনেক বেশি। অন্তর্বর্তী সরকার রাষ্ট্র পরিচালনার প্রথম থেকে এ ব্যাপারে সজাগ হলে বর্তমান পরিস্থিতির উদ্ভব হতো বলে অনেক মনে করেন না। আরো পরিকল্পিতভাবে এগোলে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক দিক থেকে ক্ষয়ক্ষতি কিছুটা হলেও কমানো যেত, কিন্তু তা হয়নি। সে কারণেই বাজেট সহায়তার জন্য জাপানের কাছ থেকে এক বিলিয়ন ডলার ঋণ নেওয়া আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

রাজস্ব আদায়ের ক্ষেত্রে গত বছরের তুলনায় ঘাটতি হবে অনেক বেশি। এমন পরিস্থিতিতে না চাইলেও অন্তর্বর্তী সরকারের বিভিন্ন কার্যকলাপ জনসমক্ষে চলে আসে। অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে কৌশলগতভাবে অনেক কিছু ধরে রাখতে না পারলেও রাজনৈতিক ক্ষেত্রে কাঙ্ক্ষিত ঐক্যের পথটি আরো প্রশস্ত হওয়া উচিত ছিল। পারস্পরিক আস্থা, বিশ্বাসযোগ্যতা এবং জাতীয় ঐকমত্যের অভাবে সেটিও তেমনভাবে এগোয়নি।

জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের সমর্থক বিএনপি, জামায়াত ও এনসিপির সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. ইউনূস বৈঠক করেন গত ২৪ জুন। এতে রাজনৈতিক দলগুলো সাধারণভাবে সরকারের সঙ্গে সহযোগিতার আশ্বাস দেয় বলে জানা গেছে। বৈঠকে ড. ইউনূস নির্বাচন, সংস্কার ও বিচারের প্রেক্ষাপটে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা বলেছেন বলে জানা যায়। কিন্তু দেশের বড় দল বিএনপি ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের দাবিতে অনড় থাকে। অন্যদিকে বিভিন্ন রাজনৈতিক ও আর্থ-সামাজিক দিক বিবেচনা করে অধ্যাপক ইউনূস ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন করার কথায় যথারীতি আগের সিদ্ধান্ত পুনর্ব্যক্ত করেন। 

এ ক্ষেত্রে রাজনৈতিক তথ্যাভিজ্ঞ মহলের অনেকে মনে করেন, নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যাপারে একটি উপযুক্ত সময় নির্ধারণ করা কোনো দুঃসাধ্য কাজ নয়। এটি একটি সাধারণ সমঝোতার ব্যাপার। ৫ আগস্ট সংঘটিত গণ-অভ্যুত্থানে ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারের পতন না ঘটলে পরবর্তী নির্বাচন হওয়ার কথা ছিল ২০২৯ সালে। তেমন একটি পরিস্থিতিতে বিএনপি কিংবা অন্যান্য বিরোধী দলের আর কী করার ক্ষমতা ছিল? তারা তো তাদের দীর্ঘ দেড় দশকের আন্দোলন-সংগ্রামে শেখ হাসিনার ফ্যাসিবাদী শাসনের অবসান ঘটাতে সক্ষম হয়নি। তাহলে এখন কেন ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন অনুষ্ঠান করার অনড় অবস্থান? এ ক্ষেত্রে তথ্যাভিজ্ঞ মহলের অভিমত হচ্ছে, অধ্যাপক ইউনূসের প্রতি বিএনপির আস্থা কিংবা বিশ্বাসের সংকট দেখা দিয়েছে। তাদের মতে, পক্ষপাতের একটি অনাকাঙ্ক্ষিত কালো ছায়া নেমে এসেছে নির্দলীয় প্রবীণ ব্যক্তিত্ব ইউনূসের ওপর এবং সে অভিযোগ খণ্ডন করার দায়িত্ব এখন সম্পূর্ণই তাঁর। কারণ তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান।

অধ্যাপক ইউনূস বিভিন্ন রাজনৈতিক সংগঠনের সঙ্গে অনুষ্ঠিত সাম্প্রতিক বৈঠকগুলোতে বারবার একটি কথা বলেছেন, ‘আমি যত দিন দায়িত্বে আছি, দেশের কোনো অনিষ্ট হবে না।’ তিনি আরো বলেছেন, ‘আমরা বর্তমানে এক ধরনের যুদ্ধ পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হওয়ার পর থেকে দেশকে নানা উপায়ে অস্থিতিশীল করার অপচেষ্টা চলছে। এ অবস্থা থেকে আমাদের রক্ষা পেতে হবে। বিভাজন কাটিয়ে ঐক্যের ভিত্তিতে এগিয়ে যেতে হবে।’ তিনি অত্যন্ত জোর দিয়ে বলেছেন, ‘ভারত-আওয়ামী লীগ চক্র গত ৯ মাসে অন্তত ২০০টি চক্রান্ত করেছে। কিন্তু সংগ্রামী ছাত্র-জনতা, সেনাবাহিনী ও অন্তর্বর্তী সরকারের সুদৃঢ় ঐক্যের কারণেই সেসব চক্রান্ত ব্যর্থ হয়েছে। তার পরও চক্রান্তকারীরা তৎপর রয়েছে। তারা আমাদের ওপর সশস্ত্র আক্রমণও চালাতে পারে। দেশকে অস্থিতিশীল করে এ দেশে ভারতীয় সেনাবাহিনীও পাঠাতে পারে।’ 

অধ্যাপক ইউনূসের উপরোল্লিখিত গুরুতর অভিযোগের কথাগুলো এরই মধ্যে দেশের মানুষ শুনেছে এবং তারা দেশের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন হয়ে উঠেছে। এসব অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে কি আমাদের দেশপ্রেমিক রাজনৈতিক দলগুলোর কিছুই করার নেই? অন্তর্বর্তী সরকার থেকে অধ্যাপক ইউনূস কখনো যদি অভিমানবশত সরেও যান, তাতে কি আওয়ামী-ভারতীয় ষড়যন্ত্রের অবসান ঘটবে? সে অবস্থায় কোনো দল বা ব্যক্তি যদি সেই অপশক্তির সঙ্গে আপস করতে যায়, তাহলে কি ন্যূনতম সময়ের জন্যও তাদের পক্ষে বাংলাদেশের রাষ্ট্রক্ষমতায় থাকা সম্ভব হবে? তাই এখানে মূল বিষয়টি ডিসেম্বর কিংবা জুনের মধ্যে নির্বাচন নিয়ে নয়, আশঙ্কা রয়েছে দেশের সার্বিক নিরাপত্তার প্রশ্নে, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে। 

উপরোল্লিখিত ভীতিজনক পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, অতীতে মহাজোট করে আওয়ামী লীগ বাংলাদেশকে একটি তাঁবেদারি রাষ্ট্রে পরিণত করেছিল। দেশ পরিণত হয়েছিল বিদেশি শক্তির মদদে একটি ফ্যাসিস্ট রাষ্ট্রে। এর বিরুদ্ধে বিএনপির আন্দোলন ও কর্মসূচি আজ একটি গণদাবিতে পরিণত হয়েছে। ফ্যাসিস্টরা তাদের ক্ষমতা দখলে মরণ কামড় দিতে প্রস্তুত হচ্ছে। এমন একটি পরিস্থিতিতে দেশ এখন দৃশ্যত দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়েছে বলে তাঁর ধারণা। একদিকে গণতন্ত্র ও মুক্তিকামী মানুষ, অন্যদিকে ফ্যাসিবাদীদের দোসর অপশক্তি। এই অবস্থায় বাংলাদেশ যাবে কোন পথে? তিনি বলেছেন, সে ফয়সালা হবে রাজপথে। 

অধ্যাপক ইউনূস ও তারেক রহমানের বিভিন্ন উপলব্ধির মধ্যে সম্প্রতি হঠাৎ করে একটি জাতীয় সরকার গঠনের প্রস্তাব প্রকাশ্যে এসেছে সবাইকে অবাক করে। গত সপ্তাহে জাতীয় প্রেস ক্লাবে আয়োজিত সমাবেশে একটি নাগরিক গোষ্ঠী বলেছে, অন্তর্বর্তী সরকার কোনো অবস্থায়ই স্বস্তিতে দায়িত্ব পালন করতে পারেনি। বিভিন্ন ষড়যন্ত্র কিংবা চক্রান্তের মুখে তারা বারবার হোঁচট খেয়েছে। সুতরাং উপরোল্লিখিত নাগরিক গোষ্ঠীটির মতে, দেশপ্রেমিক বিভিন্ন দলের সমন্বয়ে একটি জাতীয় সরকার গঠন করা অত্যন্ত আবশ্যক হয়ে পড়েছে। এতে তারা প্রস্তাবিত জাতীয় সরকারের প্রধান (রাষ্ট্রপতি) হিসেবে অধ্যাপক ড. ইউনূস, প্রধানমন্ত্রী হিসেবে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবং উপপ্রধানমন্ত্রী হিসেবে জামায়াতে ইসলামীর প্রধান ডা. শফিকুর রহমানের নাম প্রস্তাব করেছে। তারা আরো বলেছে, প্রস্তাবিত জাতীয় সরকারে বিএনপি ২৫ শতাংশ, জামায়াত ২০ শতাংশ, এনসিপি ১ শতাংশ, ইসলামী আন্দোলন ৫ শতাংশ, বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ১০ শতাংশ এবং বাকি দলগুলো ২৫ শতাংশ প্রতিনিধিত্ব পাবে। এ ধরনের প্রস্তাব কতটুকু বাস্তবসম্মত, তা জানা না গেলেও এতটুকু বোঝা গেছে যে দেশপ্রেমিক শক্তির সমন্বয়েই সেই জাতীয় সরকারের রূপরেখা প্রণয়ন করা হয়েছে।

দেশের রাজনীতিসচেতন মানুষ মনে করেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে বিভিন্ন দ্বন্দ্ব-সংঘাত, ত্রুটি-বিচ্যুতি এবং মতবিরোধ এড়িয়ে অধ্যাপক ইউনূস, বিএনপি নেতা তারেক রহমান, জামায়াত নেতা ডা. শফিকুর রহমান, এনসিপির তরুণ নেতা নাহিদ ইসলামসহ অন্যদের দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও জাতীয় স্বার্থ বা অস্তিত্ব রক্ষার প্রশ্নে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই। নতুবা জুলাই-আগস্টের সব আত্মত্যাগ বিফলে যাবে। জাতির বৃহত্তর স্বার্থে ক্ষুদ্র মতবিরোধগুলো কাটিয়ে জাতীয় নির্বাচন ডিসেম্বরে হবে, না ডিসেম্বর থেকে আগামী জুনের মধ্যে হবে, তার একটি চূড়ান্ত ফয়সালা করে ফেলা জরুরি। সামনে আমাদের হাতে যে সময় অবশিষ্ট রয়েছে, তা অতি দ্রুত ফুরিয়ে যাবে। অথচ তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে জাতীয় জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে সমস্যা বাড়ছে অকল্পনীয়ভাবে। আমাদের সামনে আজ এক কঠিন অগ্নিপরীক্ষা উপস্থিত হয়েছে। এটি সম্মিলিতভাবে এবং সাফল্যজনকভাবে অতিক্রম করার মধ্যেই আমাদের জাতীয় অস্তিত্ব রক্ষার বিষয়টি নিহিত রয়েছে। আমরা এখন খাদের কিনারায় দাঁড়িয়ে।

লেখক : বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) সাবেক প্রধান সম্পাদক ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ
 

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্ব দুগ্ধ দিবস ও বাংলাদেশে দুগ্ধখাতের গুরুত্ব
বিশ্ব দুগ্ধ দিবস ও বাংলাদেশে দুগ্ধখাতের গুরুত্ব
জরুরি দেশকে গণতান্ত্রিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনা
জরুরি দেশকে গণতান্ত্রিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনা
ধর্মবাদিতা ও সাম্প্রদায়িকতা
ধর্মবাদিতা ও সাম্প্রদায়িকতা
গণমাধ্যম ও জিয়াউর রহমান
গণমাধ্যম ও জিয়াউর রহমান
সফল ও স্বাপ্নিক রাষ্ট্রনায়ক
সফল ও স্বাপ্নিক রাষ্ট্রনায়ক
“চির ভাস্বর : জনতার জিয়া”
“চির ভাস্বর : জনতার জিয়া”
শহীদ জিয়া : অস্থির সময়ের সুস্থির রাষ্ট্রনায়ক
শহীদ জিয়া : অস্থির সময়ের সুস্থির রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া: ভিশনারি, সার্থক ও কীর্তিমান রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া: ভিশনারি, সার্থক ও কীর্তিমান রাষ্ট্রনায়ক
বাংলাদেশের শান্তিসেনাদের অভিবাদন
বাংলাদেশের শান্তিসেনাদের অভিবাদন
সেনাশাসন নয়, গণতন্ত্রের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনী
সেনাশাসন নয়, গণতন্ত্রের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনী
বাজেটে সম্পদস্বল্পতা ও জন-আকাঙ্ক্ষার সমন্বয় করতে হবে
বাজেটে সম্পদস্বল্পতা ও জন-আকাঙ্ক্ষার সমন্বয় করতে হবে
রাজস্বব্যবস্থা সংস্কারে যা করণীয়
রাজস্বব্যবস্থা সংস্কারে যা করণীয়
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় মাওলানা তায়েব আলীর দাফন সম্পন্ন
বগুড়ায় মাওলানা তায়েব আলীর দাফন সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় প্রতিরক্ষা পরিকল্পনা যুক্তরাজ্যের : আসছে ১২টি অ্যাটাক সাবমেরিন
বড় প্রতিরক্ষা পরিকল্পনা যুক্তরাজ্যের : আসছে ১২টি অ্যাটাক সাবমেরিন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেসরকারি খাত ঋণ পাবে না!
বেসরকারি খাত ঋণ পাবে না!

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো বাজেট
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো বাজেট

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধামরাইয়ে নিজ বাড়ি থেকে মা ও দুই ছেলের মরদেহ উদ্ধার
ধামরাইয়ে নিজ বাড়ি থেকে মা ও দুই ছেলের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক টুকরো রুটির জন্য গাজায় প্রাণ গেল ছয় সন্তানের বাবার
এক টুকরো রুটির জন্য গাজায় প্রাণ গেল ছয় সন্তানের বাবার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিল্কিওয়ে-অ্যান্ড্রোমেডার মধ্যে সংঘর্ষ নাও ঘটতে পারে, জানালেন বিজ্ঞানীরা
মিল্কিওয়ে-অ্যান্ড্রোমেডার মধ্যে সংঘর্ষ নাও ঘটতে পারে, জানালেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

২৩ মামলার পলাতক সন্ত্রাসী আবছার গ্রেফতার
২৩ মামলার পলাতক সন্ত্রাসী আবছার গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাজেটে অমানবিক বৈষম্য বিলোপে দৃশ্যমান কোনো উদ্যোগ নেই : বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি
বাজেটে অমানবিক বৈষম্য বিলোপে দৃশ্যমান কোনো উদ্যোগ নেই : বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা থেকে নরসিংদীতে নিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার রাইড শেয়ার চালক
ঢাকা থেকে নরসিংদীতে নিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার রাইড শেয়ার চালক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় পরিবেশ দূষণের দায়ে এক কারখানা বন্ধ, অপরটিকে জরিমানা
ভালুকায় পরিবেশ দূষণের দায়ে এক কারখানা বন্ধ, অপরটিকে জরিমানা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইপিএলে ৩০ লাখের দিগ্বেশ রাঠির জরিমানাই ২১ লাখ
আইপিএলে ৩০ লাখের দিগ্বেশ রাঠির জরিমানাই ২১ লাখ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন পান করবেন লেবু চা?
কেন পান করবেন লেবু চা?

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নাইজেরিয়ায় ‘ডাকাত ভেবে’ সেনাবাহিনীর বিমান হামলা, ২০ বেসামরিক নিহত
নাইজেরিয়ায় ‘ডাকাত ভেবে’ সেনাবাহিনীর বিমান হামলা, ২০ বেসামরিক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পশুর হাট, স্কুল বন্ধ রাখার অভিযোগ
কুমিল্লায় বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পশুর হাট, স্কুল বন্ধ রাখার অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

২৪ ঘণ্টায় ছয়বার কেঁপে উঠল করাচি
২৪ ঘণ্টায় ছয়বার কেঁপে উঠল করাচি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাজেট ততটা আশাব্যঞ্জক নয় : ডিসিসিআই
বাজেট ততটা আশাব্যঞ্জক নয় : ডিসিসিআই

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাইয়ে সংস্কার, ডিসেম্বর থেকে এপ্রিলের মধ্যে নির্বাচন চায় জামায়াত
জুলাইয়ে সংস্কার, ডিসেম্বর থেকে এপ্রিলের মধ্যে নির্বাচন চায় জামায়াত

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাইজেরিয়ায় বন্যায় ৭ শতাধিক প্রাণহানির শঙ্কা
নাইজেরিয়ায় বন্যায় ৭ শতাধিক প্রাণহানির শঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহিণীদের অবদান জিডিপিতে অন্তর্ভুক্ত করার প্রস্তাব বাজেটে
গৃহিণীদের অবদান জিডিপিতে অন্তর্ভুক্ত করার প্রস্তাব বাজেটে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিংড়ায় কারেন্ট জাল জব্দ, ব্যবসায়ীর জরিমানা
সিংড়ায় কারেন্ট জাল জব্দ, ব্যবসায়ীর জরিমানা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রসূতি মায়েদের মাতৃস্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করা জরুরি
প্রসূতি মায়েদের মাতৃস্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করা জরুরি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ সংবিধান পরিপন্থি : টিআইবি
বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ সংবিধান পরিপন্থি : টিআইবি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী ক্রিকেট বিশ্বকাপের সূচি ও ভেন্যু ঘোষণা করল আইসিসি
নারী ক্রিকেট বিশ্বকাপের সূচি ও ভেন্যু ঘোষণা করল আইসিসি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়ায় ৪০ লাখ টাকার অবৈধ বালু জব্দ
কুলাউড়ায় ৪০ লাখ টাকার অবৈধ বালু জব্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় ৯ বছরের শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ
মোংলায় ৯ বছরের শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুতার সোলে দুই কোটি টাকার স্বর্ণ, নেওয়া হচ্ছিল ভারত সীমান্তের দিকে
জুতার সোলে দুই কোটি টাকার স্বর্ণ, নেওয়া হচ্ছিল ভারত সীমান্তের দিকে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ মুহূর্তে জমে উঠেছে নাটোরের কোরবানির পশুর হাট
শেষ মুহূর্তে জমে উঠেছে নাটোরের কোরবানির পশুর হাট

৬ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

নবীনগরে ইউপি চেয়ারম্যান ও যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
নবীনগরে ইউপি চেয়ারম্যান ও যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় পথচারী নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় পথচারী নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
দাম বাড়তে-কমতে পারে যেসব পণ্যের
দাম বাড়তে-কমতে পারে যেসব পণ্যের

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাফাল ভূপাতিতের ঘটনায় এবার ভারত ও ফ্রান্সের দ্বন্দ্ব
রাফাল ভূপাতিতের ঘটনায় এবার ভারত ও ফ্রান্সের দ্বন্দ্ব

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনব কায়দায় রাশিয়ার চার বিমানঘাঁটিতে ইউক্রেনের ড্রোন হামলা
অভিনব কায়দায় রাশিয়ার চার বিমানঘাঁটিতে ইউক্রেনের ড্রোন হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যায়বিচার পেয়েছি, রায় দ্রুত কার্যকর চাই : মেজর সিনহার বোন
ন্যায়বিচার পেয়েছি, রায় দ্রুত কার্যকর চাই : মেজর সিনহার বোন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেজর সিনহা হত্যায় প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড হাইকোর্টেও বহাল
মেজর সিনহা হত্যায় প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড হাইকোর্টেও বহাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফারুক আহমেদের রিট কার্যতালিকা থেকে বাদ দিল হাইকোর্ট
ফারুক আহমেদের রিট কার্যতালিকা থেকে বাদ দিল হাইকোর্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরব মন্ত্রীদের গাজা সফরে বাধা দিয়ে ইসরায়েল চরমপন্থা দেখিয়েছে : সৌদি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
আরব মন্ত্রীদের গাজা সফরে বাধা দিয়ে ইসরায়েল চরমপন্থা দেখিয়েছে : সৌদি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনব হামলায় রাশিয়ার ৪০ বোমারু বিমান ধ্বংসের দাবি ইউক্রেনের
অভিনব হামলায় রাশিয়ার ৪০ বোমারু বিমান ধ্বংসের দাবি ইউক্রেনের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেজর সিনহা হত্যার রায় আজ : প্রধান আসামি লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড চায় এলাকাবাসী
মেজর সিনহা হত্যার রায় আজ : প্রধান আসামি লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড চায় এলাকাবাসী

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ড. মুহাম্মদ ইউনূস কি নিরপেক্ষতা হারাচ্ছেন?
ড. মুহাম্মদ ইউনূস কি নিরপেক্ষতা হারাচ্ছেন?

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিগারেটের দাম বাড়তে পারে
সিগারেটের দাম বাড়তে পারে

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লাগেজে ৪৭ বিষধর সাপ, ভারতীয় যাত্রী গ্রেফতার
লাগেজে ৪৭ বিষধর সাপ, ভারতীয় যাত্রী গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামান্য ভুলে ৭ বছর জুহির সঙ্গে কথা বলেননি আমির
সামান্য ভুলে ৭ বছর জুহির সঙ্গে কথা বলেননি আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুস্থ গরু চেনার উপায়
সুস্থ গরু চেনার উপায়

১৫ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

এনসিপির ঢাকা মহানগর উত্তরের প্রধান সমন্বয়কারী হাফেজ আকরাম
এনসিপির ঢাকা মহানগর উত্তরের প্রধান সমন্বয়কারী হাফেজ আকরাম

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতীয় বাহিনীর হাতে মিয়ানমারের ১০ বিদ্রোহী নিহত, সীমান্তে আতঙ্ক
ভারতীয় বাহিনীর হাতে মিয়ানমারের ১০ বিদ্রোহী নিহত, সীমান্তে আতঙ্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ইসরায়েলপন্থী বিক্ষোভে পেট্রোল বোমা হামলা, আহত অনেকে
যুক্তরাষ্ট্রে ইসরায়েলপন্থী বিক্ষোভে পেট্রোল বোমা হামলা, আহত অনেকে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দুনিয়াকে দেখালাম, এটাই আমি’: অবসরে ম্যাক্সওয়েল
‘দুনিয়াকে দেখালাম, এটাই আমি’: অবসরে ম্যাক্সওয়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেসব ব্যাংকে আজ থেকে মিলবে নতুন টাকা
যেসব ব্যাংকে আজ থেকে মিলবে নতুন টাকা

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সারা দেশে ২৬৫ বিচারককে একযোগে বদলি
সারা দেশে ২৬৫ বিচারককে একযোগে বদলি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলে তিন মন্ত্রীর দুর্নীতি: তদন্তে উঠে আসছে ভয়াবহ চিত্র
রেলে তিন মন্ত্রীর দুর্নীতি: তদন্তে উঠে আসছে ভয়াবহ চিত্র

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ হয়ে সমর্থকদের কাছে দুঃখপ্রকাশ করে যা বললেন লিটন
হোয়াইটওয়াশ হয়ে সমর্থকদের কাছে দুঃখপ্রকাশ করে যা বললেন লিটন

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্রেডিট কার্ড নিতে রিটার্ন জমার বাধ্যবাধকতা থাকছে না
ক্রেডিট কার্ড নিতে রিটার্ন জমার বাধ্যবাধকতা থাকছে না

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করতে যমুনায় বিএনপির প্রতিনিধি দল
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করতে যমুনায় বিএনপির প্রতিনিধি দল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নগদের গ্রাহকদের অর্থ ও তথ্য চরম ঝুঁকিতে : বাংলাদেশ ব্যাংক
নগদের গ্রাহকদের অর্থ ও তথ্য চরম ঝুঁকিতে : বাংলাদেশ ব্যাংক

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় পা রাখলেন হামজা
ঢাকায় পা রাখলেন হামজা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাজেটে জুলাই যোদ্ধাদের জন্য বিশেষ সুবিধা
বাজেটে জুলাই যোদ্ধাদের জন্য বিশেষ সুবিধা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হজের আগে আড়াই লাখ অননুমোদিত হজযাত্রীকে ফিরিয়ে দিল সৌদি
হজের আগে আড়াই লাখ অননুমোদিত হজযাত্রীকে ফিরিয়ে দিল সৌদি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন চ্যাম্পিয়ন পাচ্ছে আইপিএল
নতুন চ্যাম্পিয়ন পাচ্ছে আইপিএল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিএনএ পরীক্ষায় ফাঁস হলো ১৭ বছরের গোপন সত্য
ডিএনএ পরীক্ষায় ফাঁস হলো ১৭ বছরের গোপন সত্য

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
শাহ সিমেন্ট গিলে খাচ্ছে নদী
শাহ সিমেন্ট গিলে খাচ্ছে নদী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

২৬ দলের মধ্যে ২৩টি ডিসেম্বরে নির্বাচন চায়
২৬ দলের মধ্যে ২৩টি ডিসেম্বরে নির্বাচন চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রাথমিকে চালু হচ্ছে স্কুল ফিডিং
প্রাথমিকে চালু হচ্ছে স্কুল ফিডিং

নগর জীবন

পুটখালী গ্রামে চাঞ্চল্য
পুটখালী গ্রামে চাঞ্চল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

ঈদ আনন্দে বন্যার হানা
ঈদ আনন্দে বন্যার হানা

পেছনের পৃষ্ঠা

মইজ্জ্যারটেক হাটে ভিড়
মইজ্জ্যারটেক হাটে ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ন্যূনতম কর ৫ হাজার টাকা নতুনদের জন্য ১ হাজার
ন্যূনতম কর ৫ হাজার টাকা নতুনদের জন্য ১ হাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন শূন্যের বাজেট
তিন শূন্যের বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

আপদে এনসিপি বিপদে দেশ
আপদে এনসিপি বিপদে দেশ

সম্পাদকীয়

কে দেবে আশা কে দেবে ভরসা?
কে দেবে আশা কে দেবে ভরসা?

প্রথম পৃষ্ঠা

দাম বাড়বে
দাম বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বেগজনক বলল সিপিডি
উদ্বেগজনক বলল সিপিডি

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো বাজেট
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড হাই কোর্টে বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড হাই কোর্টে বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

পুঁজিবাজারে করপোরেট করে ছাড়
পুঁজিবাজারে করপোরেট করে ছাড়

নগর জীবন

দাম কমবে
দাম কমবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুনত্বের ছোঁয়া নেই বাজেটে
নতুনত্বের ছোঁয়া নেই বাজেটে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবিত বাজেট বাস্তবতাবিবর্জিত
প্রস্তাবিত বাজেট বাস্তবতাবিবর্জিত

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের ও স্ত্রীসহ ১৯ জনের নামে হত্যাচেষ্টা মামলা
জি এম কাদের ও স্ত্রীসহ ১৯ জনের নামে হত্যাচেষ্টা মামলা

নগর জীবন

গবেষণার নামে ৬ কোটি টাকা লোপাট
গবেষণার নামে ৬ কোটি টাকা লোপাট

নগর জীবন

বাজেট রূপান্তরের বদলে সংখ্যার খেলা হয়ে দাঁড়িয়েছে
বাজেট রূপান্তরের বদলে সংখ্যার খেলা হয়ে দাঁড়িয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমের সহযোগিতা অব্যাহত রাখার আহ্বান
গণমাধ্যমের সহযোগিতা অব্যাহত রাখার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

তুরাগে ভয়ংকর কিশোর গ্যাং আতঙ্ক
তুরাগে ভয়ংকর কিশোর গ্যাং আতঙ্ক

নগর জীবন

সুস্থগরু চেনার উপায়
সুস্থগরু চেনার উপায়

স্বাস্থ্য

রাশেদ খান মেনন ফের ৫ দিনের রিমান্ডে
রাশেদ খান মেনন ফের ৫ দিনের রিমান্ডে

নগর জীবন

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১৪০৩ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১৪০৩ টাকা

নগর জীবন

পরিবারের জন্যই ইতি টানলেন ক্লাসেন
পরিবারের জন্যই ইতি টানলেন ক্লাসেন

মাঠে ময়দানে

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বরাদ্দ বাড়ছে
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বরাদ্দ বাড়ছে

নগর জীবন

লোকাল হিরো রাকিব
লোকাল হিরো রাকিব

মাঠে ময়দানে