শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:৩৫, শনিবার, ৩১ মে, ২০২৫

ধর্মবাদিতা ও সাম্প্রদায়িকতা

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
ধর্মবাদিতা ও সাম্প্রদায়িকতা

ধর্মের সঙ্গে সাম্প্রদায়িকতার সম্পর্কটা কি পিতার সঙ্গে পুত্রের সম্পর্ক? হ্যাঁ, অনেকটা তা-ই। তবে অবশ্যই যোগ করতে হবে যে সাম্প্রদায়িকতা ধর্মের নষ্টপুত্র। ধার্মিকরা অনেকেই সে কথা বলবেন, কেউ কেউ বলতে চাইবেন যে দুয়ের মধ্যে কোনো সম্পর্কই নেই। সেটা ঠিক নয়। ঘনিষ্ঠ সম্পর্কই রয়েছে, তবে সুস্থ সম্পর্ক নয়। কেননা ধর্ম হচ্ছে আধ্যাত্মিক, সাম্প্রদায়িকতা সম্পূর্ণ বৈষয়িক। দুয়ের ক্ষেত্র তো অবশ্যই আলাদা, লক্ষ্যও ভিন্ন। সাম্প্রদায়িকতা নষ্ট ছেলের মতোই উগ্র আচরণ করে, তবে যত তার আস্ফালন, সবটাই কিন্তু ধর্মের জোরে। সাম্প্রদায়িকতা কেবল ধর্মীয় নয়। অন্য প্রকারেরও হতে পারে এবং হয়ে থাকে। কিন্তু কোনো সাম্প্রদায়িকতাই ধর্মীয় সাম্প্রদায়িকতার মতো প্রবল নয়, কেননা তাদের কারও কাছেই ততটা পৈতৃক সম্পত্তি নেই, ধর্মীয় সাম্প্রদায়িকতার কাছে যতটা রয়েছে। ধর্ম মানুষের জন্য আশ্রয় বটে। বঞ্চিত মানুষ কার কাছে যাবে, কোথায় গিয়ে প্রার্থনা করবে, আশ্রয় খুঁজবে ধর্ম না থাকলে? সাম্প্রদায়িকতাও আশ্রয় দেয় মানুষকে, যেমন বিভক্ত করে, তেমনি আবার ঐক্যবদ্ধও করে বটে এবং ঐক্যবদ্ধ মানুষেরা গৌরবও পায় ওই আশ্রয় পেয়ে গেলে।

রাষ্ট্রও বিভাজন পছন্দ করে। করে এজন্য যে রাষ্ট্র স্বার্থ দেখে একাংশের, অপরাংশের নয়। কতকাল আগে আদর্শ রাষ্ট্রের একটি পরিকল্পনা দাঁড় করিয়েছিলেন প্লেটো। সেই পরিকল্পনায় শ্রেণিতে শ্রেণিতে পরিষ্কার বিভাজন ছিল। শ্রমিকেরা উৎপাদন করবে, সৈনিকরা দেশ রক্ষা করবে, আর দার্শনিকরা করবেন দেশ শাসন। নিচের লোক ওপরে উঠতে পারবে না। কখনো নয়। এরকম একটা ব্যবস্থা কল্পনা করা সহজ ঠিকই, কিন্তু বাস্তবায়িত করা খুবই কঠিন। কেননা নিচের লোকেরা সব সময় মেনে নেয় না। অনেক সময়েই বিদ্রোহ করে। তখন দরকার পড়ে সেনাবাহিনীর। বস্তুত সেনাবাহিনী দেশ রক্ষা যতটা না করে, তার চেয়ে অনেক বেশি করে শাসকশ্রেণির স্বার্থ রক্ষা।

ভারতের প্রাচীন শাসকেরা তাই একটি কাজ করলেন খুব ভালোভা্েব তাঁদের দিক থেকে। শ্রেণিবিভাজনটাকে চিরস্থায়ী করে নিলেন, সঙ্গে ধর্মকে যোগ করে দিয়ে। তাঁরা বলিয়ে নিলেন যে সবকিছুই পূর্বজন্মের কর্মফল। তুমি যে শূদ্র হয়েছ, তার কারণ পূর্বজন্মে তুমি পাপ করেছিলে। আর আমি যে ব্রাহ্মণ হয়ে জন্মেছি, তার কারণ এই যে পূর্বজন্মে আমি পুণ্য করেছিলাম। নিশ্চয়ই করেছিলাম, নইলে ব্রাহ্মণ হলাম কী করে? এরকমের যুক্তি যখন দাঁড় করানো যায়, তখন আর সিপাহি-সান্ত্রীর আবশ্যকতা থাকে না, মানুষ আপনা থেকেই শ্রেণিবিভাজনটা মেনে নেয়। প্রতিবাদ করে না। অগোছালো রাষ্ট্র গোছালোভাবে শ্রেণিবিভাজনকে সাজিয়ে নিয়েছে।

ধর্মকে এভাবে শ্রেণিবিভাজনের সঙ্গে যুক্ত করতে পারার পেছনে একটা বড় উপাদান ছিল এই যে এ উপমহাদেশে ধর্মের জন্য ক্ষেত্র বেশ প্রশস্ত ও উর্বর ছিল। খুব বেশি কিছু না করেও বস্তুগত সিদ্ধি লাভের সুযোগ মানুষকে উৎসাহিত করেছে আধ্যাত্মিক, অতীন্দ্রিয়বাদী ইত্যাদি হতে। ‘রীজনে’র জন্য যে শ্রম করা আবশ্যক সেটা না করে লোকে ‘রিভিলেশনে’র ওপর আস্থা রাখাটা পছন্দ করেছে। জ্ঞান অতীন্দ্রিয়লোক থেকে টুপ করে পড়েছে, ইন্দ্রিয়লোকে তাকে অর্জন করতে হয়নি, যুক্তি ও পরিশ্রমের সাহায্যে।

শাসকেরা তাই ধর্মকে সহজেই পেয়ে গেছেন, ব্যবহারের অস্ত্র হিসেবে। আর্যরা পেয়েছে, মোগলরাও পেয়েছে। ধর্মের ব্যাপারে উদার যে আকবর বাদশাহ, তিনিও যে ধর্মনিরপেক্ষ ছিলেন তা বলা যাবে না। তিনিও ‘দ্বীন-এ-এলাহি’ নামে একটি নতুন ধর্মমত চালু করতে চেয়েছিলেন সর্বধর্মের সমন্বয় ঘটিয়ে। পরবর্তীকালে আমাদের এই বাংলাদেশেও দেখেছি, ধর্মনিরপেক্ষতা বলতে ইহজাগতিকতা না বুঝিয়ে আরও বেশি করে, স্বাধীনভাবে, ধর্ম চর্চাকেই বোঝানো হয়েছে। ইহজাগতিকতাকে পুষ্ট করেনি, ধর্মবাদিকতাকেই বরং পুষ্ট করেছে। প্রকৃত ধর্মনিরপেক্ষতার অর্থ হলো ধর্ম ও রাষ্ট্রকে পরস্পর থেকে আলাদা করে ফেলা, আর এখানেই থাকে ইহজাগতিকতার পক্ষে প্রসারের একটি চমৎকার সুযোগ ধর্মনিরপেক্ষতা।

উপমহাদেশে ধর্ম ও রাষ্ট্রকে বিচ্ছিন্ন করা সহজ হয়নি। প্রাক-ইংরেজ যুগে সমাজে একধরনের স্থবিরতা ছিল। তবু তার ভিতরও পুঁজিবাদী বিকাশের একটি সম্ভাবনা তৈরি হচ্ছিল বৈকি। ইংরেজ আগমনে সেটা গেল নষ্ট হয়ে। স্থবিরতা ধর্মের আধিপত্য বিস্তারের পক্ষে সহায়ক, সব সময়ই। ওদিকে পুঁজিবাদী ইংরেজ ভারতবর্ষে এসে সামন্তবাদী মানসিকতাকে উৎসাহিত করতে থাকল। সেটা আরেক দিক। অন্য এবং আরও গভীর দিকটি হলো, পরাধীনতা। মানুষের স্বাধীন বিকাশের পক্ষে বাধা হয়ে দাঁড়াল এই বৈদেশিক শাসন। পরনির্ভরতা, অদৃষ্টবাদ এবং সর্বোপরি আত্মসমর্পণের ঘটনা ঘটল এবং ঘটতে থাকল কিছুটা প্রকাশ্যে, অপ্রকাশ্যে আরও বেশি। ইংরেজ অবশ্য তার ধর্ম চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেনি। সাম্রাজ্যবাদের দ্বিতীয় ফ্রন্ট হিসেবে মিশনারিরা কাজ করবে ভেবেছিল, কিন্তু ১৮৫৭-এর সিপাহি অভ্যুত্থানের পর থেকে ইংরেজ বুঝে নিল যে ধর্মের ব্যাপারে হাত দেওয়া বিপজ্জনক হবে। তার চেয়ে ভালো দেশি মানুষদের ধর্মবোধকে সাংস্কৃতিক ও সামাজিকভাবে উৎসাহিত করা। সেজন্য তারা প্রাচ্যবিদ্যার প্রসার চাইল। ধর্মীয় অনুষ্ঠানকে উৎসাহিত করল। পুঁজিবাদের স্বাধীন বিকাশের পথ অবরুদ্ধ করে দিয়েই অবশ্য ভারতবর্ষের জন্য সবচেয়ে বড় অর্থনৈতিক ক্ষতি করেছিল দীর্ঘস্থায়ী ইংরেজ শাসন। ওই অবরোধের উল্টো পিঠে শক্তিশালী হচ্ছিল সামন্তবাদ।

রাজনীতিতেও তার প্রবেশ ঘটেছে বৈকি। সাম্রাজ্যবাদবিরোধী লড়াইটা সামন্তবাদ বিরোধিতার দায়িত্ব পালন করেনি। বরং দেখা গেছে, সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে লড়তে গিয়ে লড়াইটা নিজেই সামন্তবাদী চরিত্র ধারণ করেছে। দেশকে মাতার মতো ‘পূজা’ করা, ধর্মবাদী আন্দোলনে মা-কালীকে অনুপ্রেরণাদায়িনী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা, এসব ঘটনা সামন্তবাদের প্রতি আনুগত্যের লক্ষণ বটে। এটা ঠিক যে সে মুহূর্তে প্রধান দ্বন্দ্ব সাম্রাজ্যবাদের সঙ্গেই ছিল, সামন্তবাদের সঙ্গে নয়। কিন্তু ওটা আরও বেশি ঠিক যে সামন্তবাদবিরোধিতা পরিহার করে সাম্রাজ্যবাদবিরোধী সংগ্রাম শক্তিশালী করা যায়। আর যদি সাম্রাজ্যবাদকে একমাত্র শত্রু মনে করে সামন্তবাদকে মিত্র জ্ঞান করা হয় তাহলে সামনে এগোনোর কোনো উপায়ই থাকে না, এগোতে গিয়েও পিছিয়ে আসতে হয়। 
ইংরেজ আমলে, বলা বাহুল্য, ওই ঘটনাই ঘটেছে। প্রবল ইংরেজবিরোধিতার অন্তরালে ধর্মীয় চেতনা শক্তিশালী হয়েছে। যে বুর্জোয়ারা স্বাধীনতার জন্য আন্দোলন করছিলেন, তারা নিজেরা স্বাধীন ছিলেন না। রাজনৈতিকভাবে স্বাধীন হওয়ার প্রশ্নটা তো ওঠেই না, সাংস্কৃতিকভাবেও স্বাধীন ছিলেন না। তাঁরা আবদ্ধ ছিলেন সামন্তবাদী চিন্তা-চেতনায়। আরও যে ক্ষতির ঘটনা ঘটল সেটা হলো সাম্প্রদায়িকতার বৃদ্ধি। উপমহাদেশের কৃষক নানা ঐতিহাসিক কারণে ধর্মভীরু ছিল বটে, কিন্তু সাম্প্রদায়িক ছিল না। বিচ্ছিন্ন গ্রামগুলোতে ধর্মীয় সহনশীলতা অত্যন্ত স্পষ্ট রূপেই লক্ষণীয় ছিল। স্বাধীনতার যে লড়াইতে হিন্দু-মুসলিমের একত্রে লড়ার কথা, সেখানে তা ঘটল না। সামন্তবাদী ধর্মীয় অনুষ্ঠান ও বক্তব্য এসে দুই সম্প্রদায়ের মধ্যে প্রথমে বিচ্ছিন্নতার, পরে বিরোধের সৃষ্টি করল। সংখ্যালঘু মুসলমান সংখ্যাগুরু হিন্দুকে মিত্র হিসেবে না দেখে, শত্রু হিসেবে দেখতে শিখল। এবং ইংরেজের রাষ্ট্র এ ক্ষেত্রে যে ভূমিকাটা তার নিজের পক্ষে নেওয়া স্বাভাবিক সেটাই নিয়েছে। বিভেদকে উৎসাহিত করেছে, শাসনের স্বার্থে। শেষ পর্যন্ত ওই রাষ্ট্র ভেঙে যে দুটো হলো, এবং হওয়ার পরও কোনোটিতেই যে সাম্প্রদায়িক সমস্যার সমাধান হলো না, তার কারণ ইংরেজ আমলে সৃষ্ট ওই সাম্প্রদায়িক বিভাজন ও বিরোধ।

আসল ভাগটা ছিল শ্রেণির সঙ্গে শ্রেণির। সেই ভাগাভাগিটাকে অস্পষ্ট ও আচ্ছাদিত করে রাখবার কাজে ধর্ম খুবই সাহায্য করল তার নষ্টপুত্র সাম্প্রদায়িকতার মাধ্যমে। যে দ্বন্দ্বটা বাঁধার কথা ছিল শ্রেণিতে শ্রেণিতে, তা বাঁধল সম্প্রদায়ে সম্প্রদায়ে। স্বাধীনতার অন্য নাম হয়ে দাঁড়াল সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা।

বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল চারটি রাষ্ট্রীয় মূলনীতির ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো জাতীয়তাবাদ, গণতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা ও সমাজতন্ত্র। কিন্তু এ মূলনীতিগুলো বাস্তবে প্রতিষ্ঠিত হয়নি। সেটি একটি মর্মান্তিক সত্য। রাষ্ট্রের হওয়ার কথা ছিল সম্পূর্ণরূপে ধর্মনিরপেক্ষ অর্থাৎ ইহজাগতিক। কিন্তু রাষ্ট্র তা হয়নি, কেন যে হয়নি তার কারণগুলো বেশ স্পষ্ট। প্রথম সত্য হলো এই যে ধর্মনিরপেক্ষতার অর্থটাই শাসক শ্রেণির কাছে পরিষ্কার ছিল না। এমনকি তাদের কাছেও নয়, যারা সরাসরি মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছেন এবং ধর্মীয় জাতীয়তাবাদের ধ্বজাধারীদের বিরুদ্ধে লড়েছেন। ধর্মনিরপেক্ষতা বলতে তাঁরা ইহলৌকিকতা বোঝাননি, বোঝাননি এই প্রয়োজনটা যে ধর্ম ও রাষ্ট্রকে আলাদা করে ফেলতে হবে পরস্পর থেকে, বরং উল্টো বুঝিয়েছেন, সব ধর্মের সমান অধিকার এবং পারলে আরও বেশি ধর্মচর্চা করা।

এসব হলো ধর্মকে পুঁজি করে রাজনৈতিক সুবিধা আদায়ের ঘটনা। পাশাপাশি এ সত্যও তো রয়ে গেছে যে উপমহাদেশের যে সাংস্কৃতিক ভূমি ধর্মবাদিতা ও ধর্মভীরুতার বিকাশের পক্ষে অত্যন্ত উপযোগী, সে ভূমি বাংলাদেশেও বিদ্যমান। বাংলাদেশে তার উর্বরতা শক্তি বরং বেশি। কেননা দেশটি অনেক বেশি দরিদ্র, অনেক বেশি পশ্চাৎপদ। দীর্ঘকাল এ ভূমি পরাধীন ছিল। আজও সে বিশ্ব পুঁজিবাদের অধীন। কাজেই মানুষ এখানে আত্মসমর্পণে অভ্যস্ত। সে আত্মসমর্পণ করেছে বিদেশি শাসকের কাছে, করেছে ভাগ্যের কাছে। তার আত্মবিশ্বাস নেই। তার জন্য খুবই প্রয়োজন পারলৌকিক আশ্রয়ের। যে জন্য ধর্মবাদিতা ও সাম্প্রদায়িকতা দুটোই টিকে আছে এ দেশে।

লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশের গণমাধ্যম
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশের গণমাধ্যম
নাগরিক পার্টি কি পারবে ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্ব দিতে
নাগরিক পার্টি কি পারবে ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্ব দিতে
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে
হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে
সেনায় গণতন্ত্রে উত্তরণ অপেক্ষায় নির্বাচন
সেনায় গণতন্ত্রে উত্তরণ অপেক্ষায় নির্বাচন
বসুন্ধরা কিংসের খেলোয়াড় তৈরির কারখানা
বসুন্ধরা কিংসের খেলোয়াড় তৈরির কারখানা
ব্যবসা ও বিনিয়োগের জন্য ইতিবাচক বার্তা
ব্যবসা ও বিনিয়োগের জন্য ইতিবাচক বার্তা
বিনিয়োগে ওয়েট অ্যান্ড সির বছর পার
বিনিয়োগে ওয়েট অ্যান্ড সির বছর পার
সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম
সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম
শিক্ষকদের সাহসী অবস্থান
শিক্ষকদের সাহসী অবস্থান
চব্বিশের অভ্যুত্থানে প্রাপ্তিটা কী
চব্বিশের অভ্যুত্থানে প্রাপ্তিটা কী
জুলাই সনদ জাতীয় লক্ষ্য পূরণে সহায়ক হোক
জুলাই সনদ জাতীয় লক্ষ্য পূরণে সহায়ক হোক
সর্বশেষ খবর
'আমি নির্বাচক হলে বুমরাহকে আইপিএল খেলতে দিতাম না'
'আমি নির্বাচক হলে বুমরাহকে আইপিএল খেলতে দিতাম না'

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সংঘর্ষের ভয়ে ইজিবাইক থেকে লাফ, যুবকের মৃত্যু
সংঘর্ষের ভয়ে ইজিবাইক থেকে লাফ, যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের পাটপণ্য রপ্তানিতে ভারতের নতুন বিধিনিষেধ
বাংলাদেশের পাটপণ্য রপ্তানিতে ভারতের নতুন বিধিনিষেধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে স্টিল প্ল্যান্টে বিস্ফোরণ, নিহত ১
যুক্তরাষ্ট্রে স্টিল প্ল্যান্টে বিস্ফোরণ, নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে হিরোস কাপ আন্তর্জাতিক তায়কোয়ান্দোতে বাংলাদেশের ৩ পদক অর্জন
থাইল্যান্ডে হিরোস কাপ আন্তর্জাতিক তায়কোয়ান্দোতে বাংলাদেশের ৩ পদক অর্জন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বাড়ল
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বাড়ল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনে চূড়ান্ত ভোটার ৩৯ হাজার ৭৭৫ জন
ডাকসু নির্বাচনে চূড়ান্ত ভোটার ৩৯ হাজার ৭৭৫ জন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপৎসীমা কাছাকাছি পদ্মার পানি, ডুবেছে জেগে ওঠা চর
বিপৎসীমা কাছাকাছি পদ্মার পানি, ডুবেছে জেগে ওঠা চর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত ও অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশনারের সঙ্গে এনসিপির সাক্ষাৎ
মার্কিন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত ও অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশনারের সঙ্গে এনসিপির সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প ইউক্রেনের কিছু ভূমি রাশিয়ার কাছ থেকে ফেরত আনার চেষ্টা করবেন
ট্রাম্প ইউক্রেনের কিছু ভূমি রাশিয়ার কাছ থেকে ফেরত আনার চেষ্টা করবেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল থেকে ডাকসুর মনোয়নপত্র বিতরণ শুরু
কাল থেকে ডাকসুর মনোয়নপত্র বিতরণ শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধরে নিয়ে যাওয়ার ৭ ঘণ্টা পর বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
ধরে নিয়ে যাওয়ার ৭ ঘণ্টা পর বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে শিশুকে ধর্ষণ ও ভিডিও ধারণের অভিযোগে মামলা
শ্রীপুরে শিশুকে ধর্ষণ ও ভিডিও ধারণের অভিযোগে মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বার্তা পৌঁছাবে মডেল মসজিদ : ধর্ম উপদেষ্টা
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বার্তা পৌঁছাবে মডেল মসজিদ : ধর্ম উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যাটজিপিটির পরামর্শে লবণ খাওয়া বাদ, ভর্তি হতে হলো হাসপাতালে!
চ্যাটজিপিটির পরামর্শে লবণ খাওয়া বাদ, ভর্তি হতে হলো হাসপাতালে!

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আইন করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গুপ্ত রাজনীতি বন্ধ করতে হবে: ছাত্রদল সভাপতি
আইন করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গুপ্ত রাজনীতি বন্ধ করতে হবে: ছাত্রদল সভাপতি

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পাবলিক টয়লেট ব্যবস্থাপনা উন্নয়নে ডিএনসিসি ও ওয়াটারএইড-এর মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর
পাবলিক টয়লেট ব্যবস্থাপনা উন্নয়নে ডিএনসিসি ও ওয়াটারএইড-এর মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানে খাল সংস্কারকালে ভূমিধসে নিহত ৭
পাকিস্তানে খাল সংস্কারকালে ভূমিধসে নিহত ৭

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ লাখ লিটার তেলসহ জাহাজ জব্দ করল ইরান
২০ লাখ লিটার তেলসহ জাহাজ জব্দ করল ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুব দিবসে নানা আয়োজন
যুব দিবসে নানা আয়োজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়হান হত্যা মামলায় এসআই আকবর জামিনে মুক্ত
রায়হান হত্যা মামলায় এসআই আকবর জামিনে মুক্ত

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হলফনামায় মিথ্যা তথ্য দিলে বাতিল হবে এমপি পদ
হলফনামায় মিথ্যা তথ্য দিলে বাতিল হবে এমপি পদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক মতাদর্শের ঊর্ধ্বে থেকে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে ডিএমপি কমিশনারের আহ্বান
রাজনৈতিক মতাদর্শের ঊর্ধ্বে থেকে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে ডিএমপি কমিশনারের আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ হাজার মানুষের নাগরিকত্ব বাতিল করল কুয়েত
৫০ হাজার মানুষের নাগরিকত্ব বাতিল করল কুয়েত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্ভিক্ষ সৃষ্টি করে যেভাবে গাজায় নীরব হত্যাযজ্ঞ চালাচ্ছে ইসরায়েল
দুর্ভিক্ষ সৃষ্টি করে যেভাবে গাজায় নীরব হত্যাযজ্ঞ চালাচ্ছে ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু রেমিট্যান্স যোদ্ধা নয়, প্রবাসীরা দেশের ভবিষ্যতের সহ-নির্মাতা হতে চায়
শুধু রেমিট্যান্স যোদ্ধা নয়, প্রবাসীরা দেশের ভবিষ্যতের সহ-নির্মাতা হতে চায়

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রংপুরে ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম, আন্দোলনের ঘোষণা
রংপুরে ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম, আন্দোলনের ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হিন্দি সিনেমাতেও ভাষা সন্ত্রাস, ক্ষুব্ধ মমতা
হিন্দি সিনেমাতেও ভাষা সন্ত্রাস, ক্ষুব্ধ মমতা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি আন্তঃবিভাগ বাস্কেটবল প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সাংবাদিকতা বিভাগ
ঢাবি আন্তঃবিভাগ বাস্কেটবল প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সাংবাদিকতা বিভাগ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
‘আমরা’ দীর্ঘদিন ধরে একসঙ্গে আছি, অবশেষে প্রেমের কথা স্বীকার করলেন জয়া
‘আমরা’ দীর্ঘদিন ধরে একসঙ্গে আছি, অবশেষে প্রেমের কথা স্বীকার করলেন জয়া

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে মার্কিন পণ্য বয়কটের ডাক
ভারতে মার্কিন পণ্য বয়কটের ডাক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী আটক
দিল্লিতে রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল জাজিরার ৫ সাংবাদিককে হত্যা করে যা বলল ইসরায়েল
আল জাজিরার ৫ সাংবাদিককে হত্যা করে যা বলল ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্ক চাপে নয়াদিল্লির নতুন ভরসা কি ইসরায়েল?
ট্রাম্পের শুল্ক চাপে নয়াদিল্লির নতুন ভরসা কি ইসরায়েল?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্সে পত্রিকার ‘সর্বশেষ’ হকার আলী আকবরকে সম্মাননা দিচ্ছেন ম্যাক্রোঁ
ফ্রান্সে পত্রিকার ‘সর্বশেষ’ হকার আলী আকবরকে সম্মাননা দিচ্ছেন ম্যাক্রোঁ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের বিমান ধ্বংসের ভারতীয় দাবি নিয়ে যা বললেন চীনা বিশেষজ্ঞ
পাকিস্তানের বিমান ধ্বংসের ভারতীয় দাবি নিয়ে যা বললেন চীনা বিশেষজ্ঞ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ কোরিয়ায় কমছে পুরুষ, সংকুচিত হচ্ছে সামরিক বাহিনী
দক্ষিণ কোরিয়ায় কমছে পুরুষ, সংকুচিত হচ্ছে সামরিক বাহিনী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালিবাগে প্রাইভেটকার থেকে উদ্ধার দুই মরদেহের পরিচয় মিলেছে
মালিবাগে প্রাইভেটকার থেকে উদ্ধার দুই মরদেহের পরিচয় মিলেছে

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দিল্লি-ওয়াশিংটন সরাসরি ফ্লাইট বাতিলে বাধ্য হল এয়ার ইন্ডিয়া
দিল্লি-ওয়াশিংটন সরাসরি ফ্লাইট বাতিলে বাধ্য হল এয়ার ইন্ডিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমে আটকা বিমানের ড্রিমলাইনার, ২৬২ যাত্রী হোটেলে
রোমে আটকা বিমানের ড্রিমলাইনার, ২৬২ যাত্রী হোটেলে

১৫ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার সুযোগ শেষ, ‘না ভোটের’ বিধান থাকছে
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার সুযোগ শেষ, ‘না ভোটের’ বিধান থাকছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ বছর পর ফিরে অস্ট্রেলিয়ার ১৭ রানের জয়
১৭ বছর পর ফিরে অস্ট্রেলিয়ার ১৭ রানের জয়

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে ‘বন্ধুত্ব’ নিয়ে মোদিকে সতর্ক করলেন কাসপারভ
পুতিনের সঙ্গে ‘বন্ধুত্ব’ নিয়ে মোদিকে সতর্ক করলেন কাসপারভ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০ জেলায় বড় ধরনের বন্যার শঙ্কা
৩০ জেলায় বড় ধরনের বন্যার শঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদাবাজির ভিডিও ভাইরাল, এনসিপি নেতাকে শোকজ
চাঁদাবাজির ভিডিও ভাইরাল, এনসিপি নেতাকে শোকজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশব্যাপী বিনামূল্যে টাইফয়েড টিকা কার্যক্রম শুরু ১ সেপ্টেম্বর
দেশব্যাপী বিনামূল্যে টাইফয়েড টিকা কার্যক্রম শুরু ১ সেপ্টেম্বর

৯ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে অস্ট্রেলিয়া
সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে অস্ট্রেলিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত আইজি হলেন পুলিশের ৭ কর্মকর্তা
অতিরিক্ত আইজি হলেন পুলিশের ৭ কর্মকর্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাউয়াছড়ায় বেড়েই চলেছে গাড়িচাপায় বন্যপ্রাণীর মৃত্যু
লাউয়াছড়ায় বেড়েই চলেছে গাড়িচাপায় বন্যপ্রাণীর মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

দুর্বল ব্যাংকগুলো একীভূতের বদলে বন্ধ করাই উত্তম : বিটিএমএ সভাপতি
দুর্বল ব্যাংকগুলো একীভূতের বদলে বন্ধ করাই উত্তম : বিটিএমএ সভাপতি

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভুয়া পুলিশ স্টেশন বানিয়ে প্রতারণা, নয়ডায় গ্রেফতার ৬
ভুয়া পুলিশ স্টেশন বানিয়ে প্রতারণা, নয়ডায় গ্রেফতার ৬

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক, আমন্ত্রণ জানানো হতে পারে জেলেনস্কিকে
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক, আমন্ত্রণ জানানো হতে পারে জেলেনস্কিকে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে যাত্রী-স্বজনদের জন্য নতুন নির্দেশনা
বিমানবন্দরে যাত্রী-স্বজনদের জন্য নতুন নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ হাজার মানুষের নাগরিকত্ব বাতিল করল কুয়েত
৫০ হাজার মানুষের নাগরিকত্ব বাতিল করল কুয়েত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহহীনদের অবিলম্বে রাজধানী ছাড়তে বললেন ট্রাম্প
গৃহহীনদের অবিলম্বে রাজধানী ছাড়তে বললেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালিবাগে প্রাইভেটকারের ভেতর মিলল দুই লাশ
মালিবাগে প্রাইভেটকারের ভেতর মিলল দুই লাশ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাঁচ শ্রেণির করদাতাদের অনলাইন রিটার্ন দিতে হবে না
পাঁচ শ্রেণির করদাতাদের অনলাইন রিটার্ন দিতে হবে না

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে ভয়াবহ অভিজ্ঞতা কংগ্রেস নেতার
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে ভয়াবহ অভিজ্ঞতা কংগ্রেস নেতার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ লাখ লিটার তেলসহ জাহাজ জব্দ করল ইরান
২০ লাখ লিটার তেলসহ জাহাজ জব্দ করল ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিন্ডিকেট ভেঙে কমল ২০ ওষুধের দাম
সিন্ডিকেট ভেঙে কমল ২০ ওষুধের দাম

প্রথম পৃষ্ঠা

ভার্চুয়াল মাধ্যমে প্রেম চীনের যুবক দিনাজপুরে
ভার্চুয়াল মাধ্যমে প্রেম চীনের যুবক দিনাজপুরে

খবর

অবৈধ অস্ত্রে আতঙ্ক
অবৈধ অস্ত্রে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আজমের আশীর্বাদে সওজে তমার কালো থাবা
আজমের আশীর্বাদে সওজে তমার কালো থাবা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে রাহুল গান্ধীকে গ্রেপ্তার নিয়ে তোলপাড়
ভারতে রাহুল গান্ধীকে গ্রেপ্তার নিয়ে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকুনগুনিয়া-পরবর্তী ব্যথার কারণ ও চিকিৎসা
চিকুনগুনিয়া-পরবর্তী ব্যথার কারণ ও চিকিৎসা

স্বাস্থ্য

জোট গড়ে ঘুরে দাঁড়াতে চায় বামেরা
জোট গড়ে ঘুরে দাঁড়াতে চায় বামেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট বাতিলের ক্ষমতা পাচ্ছে ইসি
ভোট বাতিলের ক্ষমতা পাচ্ছে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়ার বিশেষ মানুষ কে?
জয়ার বিশেষ মানুষ কে?

শোবিজ

মার্কিন কর্মকর্তাদের অন্যরকম একদিন
মার্কিন কর্মকর্তাদের অন্যরকম একদিন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : তারেক রহমান
নির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-মিয়ানমার সীমান্ত দিয়ে আসছে অস্ত্র
ভারত-মিয়ানমার সীমান্ত দিয়ে আসছে অস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতি নির্মূল সম্ভব নয়, কমানো যাবে
দুর্নীতি নির্মূল সম্ভব নয়, কমানো যাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে চার নেতার লড়াই জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপিতে চার নেতার লড়াই জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় প্রধান উপদেষ্টা, লালগালিচা সংবর্ধনা
মালয়েশিয়ায় প্রধান উপদেষ্টা, লালগালিচা সংবর্ধনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে গাড়ির ভিতরে দুই লাশ
রাজধানীতে গাড়ির ভিতরে দুই লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাবনায় অপহৃত স্কুলছাত্রী উদ্ধার রাজশাহীতে
পাবনায় অপহৃত স্কুলছাত্রী উদ্ধার রাজশাহীতে

নগর জীবন

গাজায় একসঙ্গে পাঁচ সাংবাদিক হত্যায় ইসরায়েল
গাজায় একসঙ্গে পাঁচ সাংবাদিক হত্যায় ইসরায়েল

প্রথম পৃষ্ঠা

জীববৈচিত্র্য রক্ষায় এক সাহসী যুবকের গল্প
জীববৈচিত্র্য রক্ষায় এক সাহসী যুবকের গল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির দুই, জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত, সরব ইসলামী আন্দোলন
বিএনপির দুই, জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত, সরব ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গুপ্ত রাজনীতি বন্ধ করতে হবে
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গুপ্ত রাজনীতি বন্ধ করতে হবে

নগর জীবন

চিকিৎসার কথা বলে প্রতিবন্ধী নারীকে ধর্ষণ
চিকিৎসার কথা বলে প্রতিবন্ধী নারীকে ধর্ষণ

নগর জীবন

‘আরও পাঁচ লাখ নিতে পারো কি না’
‘আরও পাঁচ লাখ নিতে পারো কি না’

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থান হয়েছিল বৈষম্য রাজনীতি সমাধির জন্য
গণ অভ্যুত্থান হয়েছিল বৈষম্য রাজনীতি সমাধির জন্য

নগর জীবন

রাজশাহী মহানগর বিএনপির কমিটি বিলুপ্ত
রাজশাহী মহানগর বিএনপির কমিটি বিলুপ্ত

নগর জীবন

যুব দিবস উপলক্ষে ৪৭ কোটি টাকা ঋণ দেবে সরকার
যুব দিবস উপলক্ষে ৪৭ কোটি টাকা ঋণ দেবে সরকার

নগর জীবন

২০ জনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট
২০ জনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট

নগর জীবন

চায়না দুয়ারি জালে বিপন্ন দেশি মাছ
চায়না দুয়ারি জালে বিপন্ন দেশি মাছ

নগর জীবন

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে