শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১২ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০১:৪৭, মঙ্গলবার, ১২ আগস্ট, ২০২৫

দ্বিতীয় পর্ব

আজমের আশীর্বাদে সওজে তমার কালো থাবা

আজম-তমা-ম্যাক্স : দুর্নীতিতে দেশের সর্বনাশ
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
আজমের আশীর্বাদে সওজে তমার কালো থাবা

আওয়ামী লীগ নেতাদের প্রভাবে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের মোট কাজের প্রায় ৯০ ভাগই নিয়ে গেছে ১৫টি প্রতিষ্ঠান। এর অন্যতম তমা কনস্ট্রাকশন লিমিটেড। মজার ব্যাপার হলো, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার আগে তমা কনস্ট্রাকশনের সড়ক ও জনপথের কাজের কোনো অভিজ্ঞতাই ছিল না। কিন্তু অভিজ্ঞতা না থাকলে কী হবে, তারা একের পর এক টেন্ডার পায় সড়ক ও জনপথ বিভাগের (সওজ)। ১ হাজার ১১০টি ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান থাকা সত্ত্বেও মাত্র ১৫টি ৯০ শতাংশ কাজ করেছে। এ ১৫ প্রতিষ্ঠানের সবই ছিল আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী মন্ত্রী এবং সংসদ সদস্যদের আশীর্বাদপুষ্ট। এ প্রতিষ্ঠানগুলোর অনেকটিরই কাজের অভিজ্ঞতা ছিল না। কিন্তু একেবারে অভিজ্ঞতাহীন প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ করেছে তমা কনস্ট্রাকশন লিমিটেড।

সওজের নথিপত্র পর্যালোচনা করে দেখা যায়, সবচেয়ে বেশি কাজ পাওয়া ঠিকাদারের মধ্যে তমা কনস্ট্রাকশনের অবস্থান ১৩তম। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে রেল, স্থানীয় সরকার, গণপূর্ত, নৌসহ সরকারের বিভিন্ন দপ্তরের বিপুল পরিমাণ কাজ পেয়ে আলোচনায় উঠে আসে এ প্রতিষ্ঠানটি। প্রতিষ্ঠানটির মালিক আতাউর রহমান ভূঁইয়া নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ছিলেন। তিনি বিগত ৭ জানুয়ারির ডামি নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করে পরাজিত হন। আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম তমা কনস্ট্রাকশনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। যদিও তিনি এটি অস্বীকার করতেন। কিন্তু বাস্তবে এসব কাজে আজমের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। আওয়ামী লীগের শাসনামলে তমা কনস্ট্রাকশন প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকার কাজ করে সড়ক ও জনপথ বিভাগে। যদিও এ কাজে তাদের কোনো অভিজ্ঞতাই ছিল না। ২০০০ সালে ঢাকার মিরপুর রোডের সায়েন্স ল্যাবরেটরির মোড়ে নির্মাণাধীন পদচারী সেতুর (ফুটওভার ব্রিজ) গার্ডার পড়ে মারা যান মাগুরা টেক্সটাইলসের একজন কর্মকর্তাসহ কয়েকজন। সেই ফুটওভার ব্রিজ নির্মাণের কাজ করছিল তমা কনস্ট্রাকশন! কিন্তু এ ঘটনার বিচার দূরের কথা, তদন্তও হয়নি। এ ধরনের ঘটনার পর তমা কনস্ট্রাকশনের সওজে কালো তালিকাভুক্ত হওয়ার কথা; কিন্তু বাস্তবে হয় উল্টো। তারা একের পর এক কাজ পেতে থাকে। কারণ মির্জা আজম। তমা সবচেয়ে বেশি আলোচনায় আসে মালিবাগ-মৌচাক ফ্লাইওভারের সাবকন্ট্রাক্টের নির্মাণকাজ করতে গিয়ে। নির্মাণশ্রমিকদের নিরাপত্তাব্যবস্থা নিশ্চিত না করেই তমা কনস্ট্রাকশন এখানে চার-পাঁচ বছর কাজ করে গেছে, যাতে ৯ জন মানুষ নিহত হয়েছে। একের পর এক দুর্ঘটনা ঘটলেও নেওয়া হয়নি পথচারী কিংবা কর্মীদের নিরাপত্তার ব্যবস্থা। এভাবেই মির্জা আজমের আশীর্বাদে ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকেছে তমা। টেন্ডার প্রক্রিয়ায় খুব বড় অঙ্কের অর্থ লেনদেনের মাধ্যমে সুকৌশলে পছন্দের ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান তমা কনস্ট্রাকশনকে কাজ পাইয়ে দেওয়া হয়। যদিও তাদের আবেদনের যোগ্যতা নিয়ে তখনই প্রশ্ন ছিল। কারণ তমার ইতঃপূর্বে এ ধরনের বড় প্রকল্প বাস্তবায়নের অভিজ্ঞতা ছিল না। ফ্লাইওভার প্রকল্পটি অনুমোদন থেকে শুরু করে বাস্তবায়নের ধাপে ধাপে অনিয়ম ও দুর্নীতি করেছে তমা কনস্ট্রাকশন। প্রতিষ্ঠানটি ইচ্ছা করেই নির্ধারিত সময়ে প্রকল্পের কাজ শেষ করেনি। বিভিন্ন অজুহাত দেখিয়ে সময় বাড়ানোর সঙ্গে তিন দফায় বাড়ানো হয়েছে নির্মাণ ব্যয়ও। মগবাজার ফ্লাইওভার প্রকল্পের বাজেট ছিল ৩৩৪ কোটি টাকা, যা শেষমেশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ২২৯ কোটি। অতিরিক্ত খরচ ৮৯৫ কোটি টাকা, যা পুরোটাই লুটপাট। ৪০ কোটি টাকার ঢাবির হল ‘বিজয় একাত্তর’ ৫৯ কোটিতে নির্মাণ করতে গিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠের প্রায় ৪ বিঘা জমি দীর্ঘ ছয় বছর দখলে রেখে ব্যবসা করেছে তমা কনস্ট্রাকশন। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ও শিক্ষার্থীরা একাধিকবার প্রতিবাদ জানিয়েছেন। আদালত থেকেও মাঠটি দখলমুক্ত করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে; কিন্তু কোনো কিছুই কাজে আসেনি ক্ষমতাধর ব্যক্তিদের কাছে। বাগেরহাটের রামপাল উপজেলায় প্রায় ১২০ কোটি টাকা ব্যয়ে ‘খুলনা কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের সংযোগ সড়ক নির্মাণ প্রকল্প’ গ্রহণ করা হয়। স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) অধীনে এ প্রকল্পটি বাস্তবায়নের দায়িত্ব পায় তমা কনস্ট্রাকশন অ্যান্ড কোম্পানি লিমিটেড। অনুসন্ধানে দেখা যায়, এ কাজ পাওয়ার প্রাকযোগ্যতাই ছিল না তমার। তমাকে কাজ পাইয়ে দেওয়ার জন্যই টেন্ডার স্পেসিফিকেশন পরিবর্তন করা হয়। তমাকে কাজ পাইয়ে দিতে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে পর্যন্ত গিয়েছিলেন মির্জা আজম। জোর করে প্রভাব খাটিয়ে ৩৫৬ কোটি টাকা ব্যয়ে রাজধানীর উত্তরায় ফ্ল্যাট নির্মাণের দায়িত্ব পায় তমা কনস্ট্রাকশন। ৬৭২টি ফ্ল্যাট নির্মাণের কাজেও সীমাহীন দুর্নীতির অভিযোগ পাওয়া গেছে কোম্পানিটির বিরুদ্ধে। নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে কাজ করার অভিযোগ ওঠে তমার বিরুদ্ধে। রাজউক তিন দফা চিঠি দিয়ে এসব নিম্নমানের কাজ নিয়ে অভিযোগ করে। একবার রাজউক কাজও বন্ধ করে দিয়েছিল। কিন্তু এসব কাজে সব ‘মুশকিলের আসান’ ছিলেন মির্জা আজম। মজার ব্যাপার হলো, এসব ফ্ল্যাট এতই নিম্নমানের যে এখানে কেউ থাকে না। যাঁরা নিয়েছিলেন তাঁদের অনেকেই আবার রাজউকের কাছে বিক্রি করে দিয়েছেন। রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের জন্য আটটি কোম্পানির সঙ্গে সরকার চুক্তি করে। রূপপুর বিদ্যুৎ প্রকল্প নির্মাণে গোল্ডেনবার্গের সহযোগী কোম্পানিগুলোর অন্যতম তমা কনস্ট্র্রাকশন। অথচ এ ধরনের কাজে কোনো পূর্ব অভিজ্ঞতা তাদের নেই। গোল্ডেনবার্গ তমাকে নিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছিল। কিন্তু মির্জা আজমের হস্তক্ষেপে তমা এ প্রকল্পে যুক্ত হয়। ২৬৬ কোটি টাকায় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক চার লেন প্রকল্পে রায়মণি থেকে ময়মনসিংহ পর্যন্ত ২৭ দশমিক ৩৩ কিলোমিটারের কাজ করে তমা কনস্ট্রাকশন। এসব কাজেও হয় টেন্ডার জালিয়াতি। সিন্ডিকেটের মাধ্যমে এ কাজ হাতিয়ে নেয় তমা। যেখানেই দুর্নীতি সেখানেই তমা-মির্জা আজম। রেল এবং সড়কের কাজই নয়, তমা ট্যাক্সিক্যাবের ব্যবসাও শুরু করে। এ কাজে তমা হাতিয়ে নেয় হাজার কোটি টাকা। শুল্কমুক্ত কোটায় ক্যাব এনে তা গাড়ি হিসেবে বিক্রি করেছে তমা। এ অভিযোগের তদন্ত হলেও প্রতিবেদন আলোর মুখ দেখেনি। ২ লাখ ১ হাজার টন চাল-গম রাখতে স্টিলের গুদাম নির্মাণে ৫১৩ কোটি ৮৫ লাখ টাকা লাগার কথা। আর এভাবেই অনুমোদন হওয়া সংশোধিত প্রকল্প প্রস্তাবের প্রকিউরমেন্ট প্ল্যানে উল্লেখ করা হয়েছে। কিন্তু প্যাকেজ-৩-এ উল্লেখ করা আশুগঞ্জ, ময়মনসিংহ ও মধুপুরের তিনটি সাইলো নির্মাণে লাগছে ৯৬০ কোটি টাকা। বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে বাস্তবায়নাধীন সাইলো নির্মাণের এ কাজটি পায় তমা কনস্ট্রাকশন অ্যান্ড কোম্পানি লিমিটেড। তমা যেখানেই কাজ পেয়েছে, সেখানেই ব্যয় বৃদ্ধির ঘটনা ঘটেছে। ব্যয় বৃদ্ধির টাকা মূলত লুট হয়েছে; যার মোটা অঙ্ক পেয়েছেন মির্জা আজম। শত শত সরকারি নির্মাণকাজের সঙ্গে জড়িত তমা গ্রুপের চেয়ারম্যান হিসেবে নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আতাউর রহমান ভূঁইয়া মানিককে সামনে রাখা হলেও বিনা বিনিয়োগে এর মূল মালিক জেএমবির প্রতিষ্ঠাতা শায়খ আবদুর রহমানের আদরের শ্যালক মির্জা আজম, যিনি শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠ ও প্রভাবশালী। রেলওয়ে ও স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের অনেক বড় ঠিকাদারি কাজ পেয়ে থাকে তমা কনস্ট্রাকশন। তমা নানান অপকর্ম, সময়মতো কাজ না করে ৩-৪ গুণ খরচ বাড়ানো, নিম্নমানের কাজ করে রাষ্ট্রীয় সম্পদের ক্ষতিসাধন করা, অনিরাপদ কর্মপরিবেশে বহু মানুষ হত্যাকারী ঠিকাদার হয়েও হাজার হাজার কোটি টাকার সরকারি কাজ বাগিয়ে নিচ্ছে। কারণ তাদের লাঠিয়াল ছিলেন মির্জা আজম।

এই বিভাগের আরও খবর
রোহিঙ্গা ইস্যুতে জাতিসংঘে সম্মেলন আজ
রোহিঙ্গা ইস্যুতে জাতিসংঘে সম্মেলন আজ
এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতার পদত্যাগ
এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতার পদত্যাগ
সংসদ নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ
সংসদ নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ
টিসিবির তালিকায় আসছে আরও পাঁচ পণ্য
টিসিবির তালিকায় আসছে আরও পাঁচ পণ্য
পিআর পদ্ধতি দেশের জন্য ক্ষতিকর
পিআর পদ্ধতি দেশের জন্য ক্ষতিকর
পাচার অর্থ নিয়ে অনেক তেলেসমাতি
পাচার অর্থ নিয়ে অনেক তেলেসমাতি
খাগড়াছড়ির ঘটনায় দোষীদের চিহ্নিত করতে হবে
খাগড়াছড়ির ঘটনায় দোষীদের চিহ্নিত করতে হবে
ভারত ও ফ্যাসিস্টদের ইন্ধনে পাহাড়ের ঘটনা সর্বাত্মক ব্যবস্থা নিচ্ছি
ভারত ও ফ্যাসিস্টদের ইন্ধনে পাহাড়ের ঘটনা সর্বাত্মক ব্যবস্থা নিচ্ছি
শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানে যুক্তরাজ্য সহায়তা করবে
শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানে যুক্তরাজ্য সহায়তা করবে
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ স্ন্যাপচ্যাটের সাবেক সিএসওর
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ স্ন্যাপচ্যাটের সাবেক সিএসওর
প্রার্থী বাছাইয়ে ব্যস্ত বিএনপি
প্রার্থী বাছাইয়ে ব্যস্ত বিএনপি
বাংলাদেশে বিনিয়োগ বাধায় পাঁচ কারণ চিহ্নিত
বাংলাদেশে বিনিয়োগ বাধায় পাঁচ কারণ চিহ্নিত
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্পের শান্তি পরিকল্পনায় রাজি নেতানিয়াহু
ট্রাম্পের শান্তি পরিকল্পনায় রাজি নেতানিয়াহু

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আকাশে দেখা যাবে বিরল পূর্ণচন্দ্র
অক্টোবরের আকাশে দেখা যাবে বিরল পূর্ণচন্দ্র

২৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকার সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট করেছে দিল্লি : মির্জা ফখরুল
ঢাকার সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট করেছে দিল্লি : মির্জা ফখরুল

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

জুলাই অভ্যুত্থানে ৩ লাখ গুলি ছোড়ে পুলিশ, ঢাকায় ৯৫ হাজার রাউন্ড
জুলাই অভ্যুত্থানে ৩ লাখ গুলি ছোড়ে পুলিশ, ঢাকায় ৯৫ হাজার রাউন্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টই মুছে ফেলা হয় শেখ হাসিনার ১ হাজার কল রেকর্ড
৫ আগস্টই মুছে ফেলা হয় শেখ হাসিনার ১ হাজার কল রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে হবে: আমানউল্লাহ আমান
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে হবে: আমানউল্লাহ আমান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মৃৎশিল্পে অবদানের স্বীকৃতি পেলেন ১২ শিল্পী
মৃৎশিল্পে অবদানের স্বীকৃতি পেলেন ১২ শিল্পী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের জরিমানা
গাইবান্ধায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কখনোই পারমাণবিক কর্মসূচি ত্যাগ করবে না উত্তর কোরিয়া’
‘কখনোই পারমাণবিক কর্মসূচি ত্যাগ করবে না উত্তর কোরিয়া’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
কক্সবাজারে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি সিনেমায় ১০০ শতাংশ শুল্ক বসাবেন ট্রাম্প
বিদেশি সিনেমায় ১০০ শতাংশ শুল্ক বসাবেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা ইলিশ রক্ষায় দেশব্যাপী অভিযান শুরু করবে নৌপুলিশ
মা ইলিশ রক্ষায় দেশব্যাপী অভিযান শুরু করবে নৌপুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আখাউড়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান, বিপুল পরিমাণ চায়না জাল জব্ধ
আখাউড়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান, বিপুল পরিমাণ চায়না জাল জব্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় স্বর্ণের বারসহ নারী পাচারকারী আটক
চুয়াডাঙ্গায় স্বর্ণের বারসহ নারী পাচারকারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুধবার থেকে অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা
বুধবার থেকে অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হার্ট ভালো রাখতে যাদুকরী সবজি বিট
হার্ট ভালো রাখতে যাদুকরী সবজি বিট

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাজ্যের অভিবাসন আইনে বড় পরিবর্তন, কঠিন হচ্ছে স্থায়ী বসবাসের নিয়ম
যুক্তরাজ্যের অভিবাসন আইনে বড় পরিবর্তন, কঠিন হচ্ছে স্থায়ী বসবাসের নিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬ দিনের রিমান্ডে জাপার কাজী মামুন
৬ দিনের রিমান্ডে জাপার কাজী মামুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরিস্থিতির উন্নতি হলে সব ধরনের ভিসা দেবে ভারত : প্রণয় ভার্মা
পরিস্থিতির উন্নতি হলে সব ধরনের ভিসা দেবে ভারত : প্রণয় ভার্মা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে ‍যুক্তরাষ্ট্র?
ইউক্রেনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে ‍যুক্তরাষ্ট্র?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত সফরের আগেই বড় ধাক্কা ওয়েস্ট ইন্ডিজ শিবিরে
ভারত সফরের আগেই বড় ধাক্কা ওয়েস্ট ইন্ডিজ শিবিরে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটকে পরিচয়, দেখা করতে এসে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার তরুণী
টিকটকে পরিচয়, দেখা করতে এসে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার তরুণী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরে গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক সভা করবে চীন
অক্টোবরে গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক সভা করবে চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বনাথে রেলের পরিত্যক্ত কক্ষে ৩ ককটেল উদ্ধার
বিশ্বনাথে রেলের পরিত্যক্ত কক্ষে ৩ ককটেল উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

টিকটকের ফাঁদে ফেলে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, দুইজন গ্রেফতার
টিকটকের ফাঁদে ফেলে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, দুইজন গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোস্টগার্ডের অভিযানে তিন অপহৃত উদ্ধার, অপহরণকারী আটক
কোস্টগার্ডের অভিযানে তিন অপহৃত উদ্ধার, অপহরণকারী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে যানজট কমাতে ফিল্ড সার্ভে শুরু: চসিক মেয়র
চট্টগ্রামে যানজট কমাতে ফিল্ড সার্ভে শুরু: চসিক মেয়র

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বরিশালে পৃথক দুই হত্যা মামলায় চারজন ৪ গ্রেফতার
বরিশালে পৃথক দুই হত্যা মামলায় চারজন ৪ গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় পতাকা ছাড়াই চলছে সাব-রেজিস্ট্রার অফিস
জাতীয় পতাকা ছাড়াই চলছে সাব-রেজিস্ট্রার অফিস

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে দেশজুড়ে ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট
আফগানিস্তানে দেশজুড়ে ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মোদি বললেন ‘খেলার মাঠেও অপারেশন সিঁদুর’, পাল্টা জবাব নাকভির
মোদি বললেন ‘খেলার মাঠেও অপারেশন সিঁদুর’, পাল্টা জবাব নাকভির

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান-সৌদি চুক্তিতে ইরানকেও যোগ দেওয়ার প্রস্তাব
পাকিস্তান-সৌদি চুক্তিতে ইরানকেও যোগ দেওয়ার প্রস্তাব

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক দুই এমপিসহ আওয়ামী লীগের ১৩ নেতাকর্মী গ্রেফতার
সাবেক দুই এমপিসহ আওয়ামী লীগের ১৩ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত ভ্রমণে নতুন নিয়ম, ১ অক্টোবর থেকে কার্যকর
ভারত ভ্রমণে নতুন নিয়ম, ১ অক্টোবর থেকে কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক রাতেই ইউক্রেনে রাশিয়ার ৫৯৫ ড্রোন ও ৪৮ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
এক রাতেই ইউক্রেনে রাশিয়ার ৫৯৫ ড্রোন ও ৪৮ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক আইনমন্ত্রীর বান্ধবীর ১১৪টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দের নির্দেশ
সাবেক আইনমন্ত্রীর বান্ধবীর ১১৪টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দের নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল হুতি, বেজে উঠলো সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল হুতি, বেজে উঠলো সাইরেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন চার ভিসা চালুসহ আরব আমিরাতের ভিসার নিয়মে বড় পরিবর্তন
নতুন চার ভিসা চালুসহ আরব আমিরাতের ভিসার নিয়মে বড় পরিবর্তন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের জয় থেকে ট্রফি বিতর্ক, আসলে কী ঘটেছিল সেই এক ঘণ্টায়
ভারতের জয় থেকে ট্রফি বিতর্ক, আসলে কী ঘটেছিল সেই এক ঘণ্টায়

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শতবর্ষী মাহাথির মোহাম্মদের দীর্ঘ জীবনের রহস্য
শতবর্ষী মাহাথির মোহাম্মদের দীর্ঘ জীবনের রহস্য

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪০ জন নিহত, বিজয় কি গ্রেপ্তার হবেন?
৪০ জন নিহত, বিজয় কি গ্রেপ্তার হবেন?

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত বা ফ্যাসিস্টদের ইন্ধনে খাগড়াছড়িতে অস্থিরতা : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারত বা ফ্যাসিস্টদের ইন্ধনে খাগড়াছড়িতে অস্থিরতা : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে কবে ট্রফি দেওয়া হবে জানালেন বুলবুল
ভারতকে কবে ট্রফি দেওয়া হবে জানালেন বুলবুল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপার রওশনপন্থী মহাসচিব মামুনুর রশীদ গ্রেফতার
জাপার রওশনপন্থী মহাসচিব মামুনুর রশীদ গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খাগড়াছড়ি ও গুইমারায় সহিংসতা সম্পর্কে সেনাবাহিনীর বিবৃতি
খাগড়াছড়ি ও গুইমারায় সহিংসতা সম্পর্কে সেনাবাহিনীর বিবৃতি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি রাশিয়ার সহায়তায় তাইওয়ানে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে চীন?
সত্যিই কি রাশিয়ার সহায়তায় তাইওয়ানে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে চীন?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপ ট্রফি নিয়ে নকভির আচরণে আইসিসিতে অভিযোগ জানাবে ভারত
এশিয়া কাপ ট্রফি নিয়ে নকভির আচরণে আইসিসিতে অভিযোগ জানাবে ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপ ২০২৫: ব্যাট হাতে সেরা পাঁচ ক্রিকেটার
এশিয়া কাপ ২০২৫: ব্যাট হাতে সেরা পাঁচ ক্রিকেটার

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাকিব বিষয়ে যা বলেছিল ডিবি, মুখ খুললেন মেঘনা আলম
সাকিব বিষয়ে যা বলেছিল ডিবি, মুখ খুললেন মেঘনা আলম

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পশ্চিম তীরে ‘নিজেদের গুলিতে’ ইসরায়েলি সেনা নিহত
পশ্চিম তীরে ‘নিজেদের গুলিতে’ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ারাপান ২’-এর শুটিংয়ে প্রথমবার একসঙ্গে ইমরান-দিশা
‘আওয়ারাপান ২’-এর শুটিংয়ে প্রথমবার একসঙ্গে ইমরান-দিশা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করলেন স্ন্যাপচ্যাটের সাবেক সিএসও
বাংলাদেশে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করলেন স্ন্যাপচ্যাটের সাবেক সিএসও

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুচলেকায় ছাড়া পাওয়া সেই ‘সমন্বয়ক’ ফের চাঁদাবাজির অভিযোগে আটক
মুচলেকায় ছাড়া পাওয়া সেই ‘সমন্বয়ক’ ফের চাঁদাবাজির অভিযোগে আটক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প প্রশাসনের ২১ দফা পরিকল্পনায় যা আছে
গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প প্রশাসনের ২১ দফা পরিকল্পনায় যা আছে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই ঘণ্টার পথ এখন দু’মিনিটের
দুই ঘণ্টার পথ এখন দু’মিনিটের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপ সেরা অভিষেক শর্মা
এশিয়া কাপ সেরা অভিষেক শর্মা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাতক্ষীরা আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক রত্না গ্রেফতার
সাতক্ষীরা আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক রত্না গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয় শেষে পাক ক্রিকেটার আব্রারকে নিয়ে হাস্যরস ভারতের তিন ক্রিকেটারের
জয় শেষে পাক ক্রিকেটার আব্রারকে নিয়ে হাস্যরস ভারতের তিন ক্রিকেটারের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে বাবার পর না ফেরার দেশে শিশুসন্তান
যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে বাবার পর না ফেরার দেশে শিশুসন্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বুধবার থেকে অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা
বুধবার থেকে অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গতি নেই রেড নোটিসে
গতি নেই রেড নোটিসে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী বাছাইয়ে ব্যস্ত বিএনপি
প্রার্থী বাছাইয়ে ব্যস্ত বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

১৩ লাখ গ্রাহকের আহাজারি
১৩ লাখ গ্রাহকের আহাজারি

শিল্প বাণিজ্য

গাজায় জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ধ্বংস সবকিছুই
গাজায় জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ধ্বংস সবকিছুই

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্ক অবস্থানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে চেকপোস্ট
সতর্ক অবস্থানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে চেকপোস্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

অধরাই সম্ভাবনার নীল অর্থনীতি
অধরাই সম্ভাবনার নীল অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বুলবুল-ফাহিম
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বুলবুল-ফাহিম

মাঠে ময়দানে

ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি মুরালিধরন
ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি মুরালিধরন

মাঠে ময়দানে

শেষ হয়েও থামছে না উত্তেজনা
শেষ হয়েও থামছে না উত্তেজনা

মাঠে ময়দানে

অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ অন্যতম চ্যালেঞ্জ
অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ অন্যতম চ্যালেঞ্জ

নগর জীবন

নভেম্বরে ঢাকায় আসছে পাকিস্তান হকি দল
নভেম্বরে ঢাকায় আসছে পাকিস্তান হকি দল

মাঠে ময়দানে

সেই পরীক্ষা কেন্দ্র বাতিল, বরখাস্ত যুগ্ম পরিচালক
সেই পরীক্ষা কেন্দ্র বাতিল, বরখাস্ত যুগ্ম পরিচালক

নগর জীবন

কুলাউড়ায় ফলদ গাছের চারা বিতরণ করল শুভসংঘ
কুলাউড়ায় ফলদ গাছের চারা বিতরণ করল শুভসংঘ

নগর জীবন

রাজউককে গতিশীল করতে যুক্ত হচ্ছে স্থানীয় সরকার প্রতিনিধি
রাজউককে গতিশীল করতে যুক্ত হচ্ছে স্থানীয় সরকার প্রতিনিধি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা সম্প্রীতি ও ঐক্যের উৎসব
দুর্গাপূজা সম্প্রীতি ও ঐক্যের উৎসব

নগর জীবন

জাপার রওশনপন্থি অংশের মহাসচিব কাজী মামুন রিমান্ডে
জাপার রওশনপন্থি অংশের মহাসচিব কাজী মামুন রিমান্ডে

নগর জীবন

পরিত্যক্ত গাড়ি ফুলের মাচা!
পরিত্যক্ত গাড়ি ফুলের মাচা!

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ইস্যুতে জাতিসংঘে সম্মেলন আজ
রোহিঙ্গা ইস্যুতে জাতিসংঘে সম্মেলন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে মেজরিটি মাইনোরিটি বলতে কিছু নেই
দেশে মেজরিটি মাইনোরিটি বলতে কিছু নেই

নগর জীবন

সব ধর্মের মানুষ এখন নিরাপদ
সব ধর্মের মানুষ এখন নিরাপদ

নগর জীবন

২২৭ কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে দক্ষতা ও উদ্ভাবনী প্রতিযোগিতা
২২৭ কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে দক্ষতা ও উদ্ভাবনী প্রতিযোগিতা

নগর জীবন

মার্কিন ক্রেতাদের নজর এখন বাংলাদেশের ট্রাভেল পণ্যে
মার্কিন ক্রেতাদের নজর এখন বাংলাদেশের ট্রাভেল পণ্যে

শিল্প বাণিজ্য

বিএনপির মনোনয়ন চান হান্নান শাহর ছোট ছেলে
বিএনপির মনোনয়ন চান হান্নান শাহর ছোট ছেলে

নগর জীবন

স্থবির নাট্যশিল্প, কষ্টে শিল্পীরা
স্থবির নাট্যশিল্প, কষ্টে শিল্পীরা

শোবিজ

ভিসা জটিলতায় সৌম্যর আমিরাত যাওয়া অনিশ্চিত
ভিসা জটিলতায় সৌম্যর আমিরাত যাওয়া অনিশ্চিত

মাঠে ময়দানে

নারী সংগঠন, দলছুট হওয়া কেন!
নারী সংগঠন, দলছুট হওয়া কেন!

সম্পাদকীয়

দুর্গোৎসবের মূলমন্ত্র হলো অশুভ শক্তির বিনাশ
দুর্গোৎসবের মূলমন্ত্র হলো অশুভ শক্তির বিনাশ

নগর জীবন

এবার কী করবেন হামজারা
এবার কী করবেন হামজারা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে