শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১২ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০১:৪৭, মঙ্গলবার, ১২ আগস্ট, ২০২৫

দ্বিতীয় পর্ব

আজমের আশীর্বাদে সওজে তমার কালো থাবা

আজম-তমা-ম্যাক্স : দুর্নীতিতে দেশের সর্বনাশ
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
আজমের আশীর্বাদে সওজে তমার কালো থাবা

আওয়ামী লীগ নেতাদের প্রভাবে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের মোট কাজের প্রায় ৯০ ভাগই নিয়ে গেছে ১৫টি প্রতিষ্ঠান। এর অন্যতম তমা কনস্ট্রাকশন লিমিটেড। মজার ব্যাপার হলো, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার আগে তমা কনস্ট্রাকশনের সড়ক ও জনপথের কাজের কোনো অভিজ্ঞতাই ছিল না। কিন্তু অভিজ্ঞতা না থাকলে কী হবে, তারা একের পর এক টেন্ডার পায় সড়ক ও জনপথ বিভাগের (সওজ)। ১ হাজার ১১০টি ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান থাকা সত্ত্বেও মাত্র ১৫টি ৯০ শতাংশ কাজ করেছে। এ ১৫ প্রতিষ্ঠানের সবই ছিল আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী মন্ত্রী এবং সংসদ সদস্যদের আশীর্বাদপুষ্ট। এ প্রতিষ্ঠানগুলোর অনেকটিরই কাজের অভিজ্ঞতা ছিল না। কিন্তু একেবারে অভিজ্ঞতাহীন প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ করেছে তমা কনস্ট্রাকশন লিমিটেড।

সওজের নথিপত্র পর্যালোচনা করে দেখা যায়, সবচেয়ে বেশি কাজ পাওয়া ঠিকাদারের মধ্যে তমা কনস্ট্রাকশনের অবস্থান ১৩তম। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে রেল, স্থানীয় সরকার, গণপূর্ত, নৌসহ সরকারের বিভিন্ন দপ্তরের বিপুল পরিমাণ কাজ পেয়ে আলোচনায় উঠে আসে এ প্রতিষ্ঠানটি। প্রতিষ্ঠানটির মালিক আতাউর রহমান ভূঁইয়া নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ছিলেন। তিনি বিগত ৭ জানুয়ারির ডামি নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করে পরাজিত হন। আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম তমা কনস্ট্রাকশনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। যদিও তিনি এটি অস্বীকার করতেন। কিন্তু বাস্তবে এসব কাজে আজমের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। আওয়ামী লীগের শাসনামলে তমা কনস্ট্রাকশন প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকার কাজ করে সড়ক ও জনপথ বিভাগে। যদিও এ কাজে তাদের কোনো অভিজ্ঞতাই ছিল না। ২০০০ সালে ঢাকার মিরপুর রোডের সায়েন্স ল্যাবরেটরির মোড়ে নির্মাণাধীন পদচারী সেতুর (ফুটওভার ব্রিজ) গার্ডার পড়ে মারা যান মাগুরা টেক্সটাইলসের একজন কর্মকর্তাসহ কয়েকজন। সেই ফুটওভার ব্রিজ নির্মাণের কাজ করছিল তমা কনস্ট্রাকশন! কিন্তু এ ঘটনার বিচার দূরের কথা, তদন্তও হয়নি। এ ধরনের ঘটনার পর তমা কনস্ট্রাকশনের সওজে কালো তালিকাভুক্ত হওয়ার কথা; কিন্তু বাস্তবে হয় উল্টো। তারা একের পর এক কাজ পেতে থাকে। কারণ মির্জা আজম। তমা সবচেয়ে বেশি আলোচনায় আসে মালিবাগ-মৌচাক ফ্লাইওভারের সাবকন্ট্রাক্টের নির্মাণকাজ করতে গিয়ে। নির্মাণশ্রমিকদের নিরাপত্তাব্যবস্থা নিশ্চিত না করেই তমা কনস্ট্রাকশন এখানে চার-পাঁচ বছর কাজ করে গেছে, যাতে ৯ জন মানুষ নিহত হয়েছে। একের পর এক দুর্ঘটনা ঘটলেও নেওয়া হয়নি পথচারী কিংবা কর্মীদের নিরাপত্তার ব্যবস্থা। এভাবেই মির্জা আজমের আশীর্বাদে ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকেছে তমা। টেন্ডার প্রক্রিয়ায় খুব বড় অঙ্কের অর্থ লেনদেনের মাধ্যমে সুকৌশলে পছন্দের ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান তমা কনস্ট্রাকশনকে কাজ পাইয়ে দেওয়া হয়। যদিও তাদের আবেদনের যোগ্যতা নিয়ে তখনই প্রশ্ন ছিল। কারণ তমার ইতঃপূর্বে এ ধরনের বড় প্রকল্প বাস্তবায়নের অভিজ্ঞতা ছিল না। ফ্লাইওভার প্রকল্পটি অনুমোদন থেকে শুরু করে বাস্তবায়নের ধাপে ধাপে অনিয়ম ও দুর্নীতি করেছে তমা কনস্ট্রাকশন। প্রতিষ্ঠানটি ইচ্ছা করেই নির্ধারিত সময়ে প্রকল্পের কাজ শেষ করেনি। বিভিন্ন অজুহাত দেখিয়ে সময় বাড়ানোর সঙ্গে তিন দফায় বাড়ানো হয়েছে নির্মাণ ব্যয়ও। মগবাজার ফ্লাইওভার প্রকল্পের বাজেট ছিল ৩৩৪ কোটি টাকা, যা শেষমেশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ২২৯ কোটি। অতিরিক্ত খরচ ৮৯৫ কোটি টাকা, যা পুরোটাই লুটপাট। ৪০ কোটি টাকার ঢাবির হল ‘বিজয় একাত্তর’ ৫৯ কোটিতে নির্মাণ করতে গিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠের প্রায় ৪ বিঘা জমি দীর্ঘ ছয় বছর দখলে রেখে ব্যবসা করেছে তমা কনস্ট্রাকশন। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ও শিক্ষার্থীরা একাধিকবার প্রতিবাদ জানিয়েছেন। আদালত থেকেও মাঠটি দখলমুক্ত করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে; কিন্তু কোনো কিছুই কাজে আসেনি ক্ষমতাধর ব্যক্তিদের কাছে। বাগেরহাটের রামপাল উপজেলায় প্রায় ১২০ কোটি টাকা ব্যয়ে ‘খুলনা কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের সংযোগ সড়ক নির্মাণ প্রকল্প’ গ্রহণ করা হয়। স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) অধীনে এ প্রকল্পটি বাস্তবায়নের দায়িত্ব পায় তমা কনস্ট্রাকশন অ্যান্ড কোম্পানি লিমিটেড। অনুসন্ধানে দেখা যায়, এ কাজ পাওয়ার প্রাকযোগ্যতাই ছিল না তমার। তমাকে কাজ পাইয়ে দেওয়ার জন্যই টেন্ডার স্পেসিফিকেশন পরিবর্তন করা হয়। তমাকে কাজ পাইয়ে দিতে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে পর্যন্ত গিয়েছিলেন মির্জা আজম। জোর করে প্রভাব খাটিয়ে ৩৫৬ কোটি টাকা ব্যয়ে রাজধানীর উত্তরায় ফ্ল্যাট নির্মাণের দায়িত্ব পায় তমা কনস্ট্রাকশন। ৬৭২টি ফ্ল্যাট নির্মাণের কাজেও সীমাহীন দুর্নীতির অভিযোগ পাওয়া গেছে কোম্পানিটির বিরুদ্ধে। নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে কাজ করার অভিযোগ ওঠে তমার বিরুদ্ধে। রাজউক তিন দফা চিঠি দিয়ে এসব নিম্নমানের কাজ নিয়ে অভিযোগ করে। একবার রাজউক কাজও বন্ধ করে দিয়েছিল। কিন্তু এসব কাজে সব ‘মুশকিলের আসান’ ছিলেন মির্জা আজম। মজার ব্যাপার হলো, এসব ফ্ল্যাট এতই নিম্নমানের যে এখানে কেউ থাকে না। যাঁরা নিয়েছিলেন তাঁদের অনেকেই আবার রাজউকের কাছে বিক্রি করে দিয়েছেন। রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের জন্য আটটি কোম্পানির সঙ্গে সরকার চুক্তি করে। রূপপুর বিদ্যুৎ প্রকল্প নির্মাণে গোল্ডেনবার্গের সহযোগী কোম্পানিগুলোর অন্যতম তমা কনস্ট্র্রাকশন। অথচ এ ধরনের কাজে কোনো পূর্ব অভিজ্ঞতা তাদের নেই। গোল্ডেনবার্গ তমাকে নিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছিল। কিন্তু মির্জা আজমের হস্তক্ষেপে তমা এ প্রকল্পে যুক্ত হয়। ২৬৬ কোটি টাকায় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক চার লেন প্রকল্পে রায়মণি থেকে ময়মনসিংহ পর্যন্ত ২৭ দশমিক ৩৩ কিলোমিটারের কাজ করে তমা কনস্ট্রাকশন। এসব কাজেও হয় টেন্ডার জালিয়াতি। সিন্ডিকেটের মাধ্যমে এ কাজ হাতিয়ে নেয় তমা। যেখানেই দুর্নীতি সেখানেই তমা-মির্জা আজম। রেল এবং সড়কের কাজই নয়, তমা ট্যাক্সিক্যাবের ব্যবসাও শুরু করে। এ কাজে তমা হাতিয়ে নেয় হাজার কোটি টাকা। শুল্কমুক্ত কোটায় ক্যাব এনে তা গাড়ি হিসেবে বিক্রি করেছে তমা। এ অভিযোগের তদন্ত হলেও প্রতিবেদন আলোর মুখ দেখেনি। ২ লাখ ১ হাজার টন চাল-গম রাখতে স্টিলের গুদাম নির্মাণে ৫১৩ কোটি ৮৫ লাখ টাকা লাগার কথা। আর এভাবেই অনুমোদন হওয়া সংশোধিত প্রকল্প প্রস্তাবের প্রকিউরমেন্ট প্ল্যানে উল্লেখ করা হয়েছে। কিন্তু প্যাকেজ-৩-এ উল্লেখ করা আশুগঞ্জ, ময়মনসিংহ ও মধুপুরের তিনটি সাইলো নির্মাণে লাগছে ৯৬০ কোটি টাকা। বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে বাস্তবায়নাধীন সাইলো নির্মাণের এ কাজটি পায় তমা কনস্ট্রাকশন অ্যান্ড কোম্পানি লিমিটেড। তমা যেখানেই কাজ পেয়েছে, সেখানেই ব্যয় বৃদ্ধির ঘটনা ঘটেছে। ব্যয় বৃদ্ধির টাকা মূলত লুট হয়েছে; যার মোটা অঙ্ক পেয়েছেন মির্জা আজম। শত শত সরকারি নির্মাণকাজের সঙ্গে জড়িত তমা গ্রুপের চেয়ারম্যান হিসেবে নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আতাউর রহমান ভূঁইয়া মানিককে সামনে রাখা হলেও বিনা বিনিয়োগে এর মূল মালিক জেএমবির প্রতিষ্ঠাতা শায়খ আবদুর রহমানের আদরের শ্যালক মির্জা আজম, যিনি শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠ ও প্রভাবশালী। রেলওয়ে ও স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের অনেক বড় ঠিকাদারি কাজ পেয়ে থাকে তমা কনস্ট্রাকশন। তমা নানান অপকর্ম, সময়মতো কাজ না করে ৩-৪ গুণ খরচ বাড়ানো, নিম্নমানের কাজ করে রাষ্ট্রীয় সম্পদের ক্ষতিসাধন করা, অনিরাপদ কর্মপরিবেশে বহু মানুষ হত্যাকারী ঠিকাদার হয়েও হাজার হাজার কোটি টাকার সরকারি কাজ বাগিয়ে নিচ্ছে। কারণ তাদের লাঠিয়াল ছিলেন মির্জা আজম।

এই বিভাগের আরও খবর
গাজায় একসঙ্গে পাঁচ সাংবাদিক হত্যায় ইসরায়েল
গাজায় একসঙ্গে পাঁচ সাংবাদিক হত্যায় ইসরায়েল
রাজধানীতে গাড়ির ভিতরে দুই লাশ
রাজধানীতে গাড়ির ভিতরে দুই লাশ
গৃহহীনদের ওয়াশিংটন ছাড়তে হবে
গৃহহীনদের ওয়াশিংটন ছাড়তে হবে
নির্বাচনে মাঠে থাকবে ৮০ হাজার সেনা
নির্বাচনে মাঠে থাকবে ৮০ হাজার সেনা
দুর্নীতি নির্মূল সম্ভব নয়, কমানো যাবে
দুর্নীতি নির্মূল সম্ভব নয়, কমানো যাবে
ভারতে রাহুল গান্ধীকে গ্রেপ্তার নিয়ে তোলপাড়
ভারতে রাহুল গান্ধীকে গ্রেপ্তার নিয়ে তোলপাড়
মালয়েশিয়ায় প্রধান উপদেষ্টা, লালগালিচা সংবর্ধনা
মালয়েশিয়ায় প্রধান উপদেষ্টা, লালগালিচা সংবর্ধনা
সিন্ডিকেট ভেঙে কমল ২০ ওষুধের দাম
সিন্ডিকেট ভেঙে কমল ২০ ওষুধের দাম
নির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : তারেক রহমান
নির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : তারেক রহমান
ভারত-মিয়ানমার সীমান্ত দিয়ে আসছে অস্ত্র
ভারত-মিয়ানমার সীমান্ত দিয়ে আসছে অস্ত্র
ভোট বাতিলের ক্ষমতা পাচ্ছে ইসি
ভোট বাতিলের ক্ষমতা পাচ্ছে ইসি
অবৈধ অস্ত্রে আতঙ্ক
অবৈধ অস্ত্রে আতঙ্ক
সর্বশেষ খবর
সংঘর্ষের ভয়ে ইজিবাইক থেকে লাফ, যুবকের মৃত্যু
সংঘর্ষের ভয়ে ইজিবাইক থেকে লাফ, যুবকের মৃত্যু

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের পাটপণ্য রপ্তানিতে ভারতের নতুন বিধিনিষেধ
বাংলাদেশের পাটপণ্য রপ্তানিতে ভারতের নতুন বিধিনিষেধ

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে স্টিল প্ল্যান্টে বিস্ফোরণ, নিহত ১
যুক্তরাষ্ট্রে স্টিল প্ল্যান্টে বিস্ফোরণ, নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে হিরোস কাপ আন্তর্জাতিক তায়কোয়ান্দোতে বাংলাদেশের ৩ পদক অর্জন
থাইল্যান্ডে হিরোস কাপ আন্তর্জাতিক তায়কোয়ান্দোতে বাংলাদেশের ৩ পদক অর্জন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বাড়ল
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বাড়ল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনে চূড়ান্ত ভোটার ৩৯ হাজার ৭৭৫ জন
ডাকসু নির্বাচনে চূড়ান্ত ভোটার ৩৯ হাজার ৭৭৫ জন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপৎসীমা কাছাকাছি পদ্মার পানি, ডুবেছে জেগে ওঠা চর
বিপৎসীমা কাছাকাছি পদ্মার পানি, ডুবেছে জেগে ওঠা চর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত ও অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশনারের সঙ্গে এনসিপির সাক্ষাৎ
মার্কিন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত ও অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশনারের সঙ্গে এনসিপির সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প ইউক্রেনের কিছু ভূমি রাশিয়ার কাছ থেকে ফেরত আনার চেষ্টা করবেন
ট্রাম্প ইউক্রেনের কিছু ভূমি রাশিয়ার কাছ থেকে ফেরত আনার চেষ্টা করবেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল থেকে ডাকসুর মনোয়নপত্র বিতরণ শুরু
কাল থেকে ডাকসুর মনোয়নপত্র বিতরণ শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধরে নিয়ে যাওয়ার ৭ ঘণ্টা পর বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
ধরে নিয়ে যাওয়ার ৭ ঘণ্টা পর বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে শিশুকে ধর্ষণ ও ভিডিও ধারণের অভিযোগে মামলা
শ্রীপুরে শিশুকে ধর্ষণ ও ভিডিও ধারণের অভিযোগে মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বার্তা পৌঁছাবে মডেল মসজিদ : ধর্ম উপদেষ্টা
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বার্তা পৌঁছাবে মডেল মসজিদ : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যাটজিপিটির পরামর্শে লবণ খাওয়া বাদ, ভর্তি হতে হলো হাসপাতালে!
চ্যাটজিপিটির পরামর্শে লবণ খাওয়া বাদ, ভর্তি হতে হলো হাসপাতালে!

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আইন করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গুপ্ত রাজনীতি বন্ধ করতে হবে: ছাত্রদল সভাপতি
আইন করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গুপ্ত রাজনীতি বন্ধ করতে হবে: ছাত্রদল সভাপতি

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পাবলিক টয়লেট ব্যবস্থাপনা উন্নয়নে ডিএনসিসি ও ওয়াটারএইড-এর মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর
পাবলিক টয়লেট ব্যবস্থাপনা উন্নয়নে ডিএনসিসি ও ওয়াটারএইড-এর মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানে খাল সংস্কারকালে ভূমিধসে নিহত ৭
পাকিস্তানে খাল সংস্কারকালে ভূমিধসে নিহত ৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ লাখ লিটার তেলসহ জাহাজ জব্দ করল ইরান
২০ লাখ লিটার তেলসহ জাহাজ জব্দ করল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুব দিবসে নানা আয়োজন
যুব দিবসে নানা আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়হান হত্যা মামলায় এসআই আকবর জামিনে মুক্ত
রায়হান হত্যা মামলায় এসআই আকবর জামিনে মুক্ত

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হলফনামায় মিথ্যা তথ্য দিলে বাতিল হবে এমপি পদ
হলফনামায় মিথ্যা তথ্য দিলে বাতিল হবে এমপি পদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক মতাদর্শের ঊর্ধ্বে থেকে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে ডিএমপি কমিশনারের আহ্বান
রাজনৈতিক মতাদর্শের ঊর্ধ্বে থেকে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে ডিএমপি কমিশনারের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ হাজার মানুষের নাগরিকত্ব বাতিল করল কুয়েত
৫০ হাজার মানুষের নাগরিকত্ব বাতিল করল কুয়েত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্ভিক্ষ সৃষ্টি করে যেভাবে গাজায় নীরব হত্যাযজ্ঞ চালাচ্ছে ইসরায়েল
দুর্ভিক্ষ সৃষ্টি করে যেভাবে গাজায় নীরব হত্যাযজ্ঞ চালাচ্ছে ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু রেমিট্যান্স যোদ্ধা নয়, প্রবাসীরা দেশের ভবিষ্যতের সহ-নির্মাতা হতে চায়
শুধু রেমিট্যান্স যোদ্ধা নয়, প্রবাসীরা দেশের ভবিষ্যতের সহ-নির্মাতা হতে চায়

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রংপুরে ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম, আন্দোলনের ঘোষণা
রংপুরে ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম, আন্দোলনের ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হিন্দি সিনেমাতেও ভাষা সন্ত্রাস, ক্ষুব্ধ মমতা
হিন্দি সিনেমাতেও ভাষা সন্ত্রাস, ক্ষুব্ধ মমতা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি আন্তঃবিভাগ বাস্কেটবল প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সাংবাদিকতা বিভাগ
ঢাবি আন্তঃবিভাগ বাস্কেটবল প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সাংবাদিকতা বিভাগ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিল্লি-ওয়াশিংটন সরাসরি ফ্লাইট বাতিলে বাধ্য হল এয়ার ইন্ডিয়া
দিল্লি-ওয়াশিংটন সরাসরি ফ্লাইট বাতিলে বাধ্য হল এয়ার ইন্ডিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‘আমরা’ দীর্ঘদিন ধরে একসঙ্গে আছি, অবশেষে প্রেমের কথা স্বীকার করলেন জয়া
‘আমরা’ দীর্ঘদিন ধরে একসঙ্গে আছি, অবশেষে প্রেমের কথা স্বীকার করলেন জয়া

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে মার্কিন পণ্য বয়কটের ডাক
ভারতে মার্কিন পণ্য বয়কটের ডাক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী আটক
দিল্লিতে রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী আটক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল জাজিরার ৫ সাংবাদিককে হত্যা করে যা বলল ইসরায়েল
আল জাজিরার ৫ সাংবাদিককে হত্যা করে যা বলল ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্ক চাপে নয়াদিল্লির নতুন ভরসা কি ইসরায়েল?
ট্রাম্পের শুল্ক চাপে নয়াদিল্লির নতুন ভরসা কি ইসরায়েল?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্সে পত্রিকার ‘সর্বশেষ’ হকার আলী আকবরকে সম্মাননা দিচ্ছেন ম্যাক্রোঁ
ফ্রান্সে পত্রিকার ‘সর্বশেষ’ হকার আলী আকবরকে সম্মাননা দিচ্ছেন ম্যাক্রোঁ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ কোরিয়ায় কমছে পুরুষ, সংকুচিত হচ্ছে সামরিক বাহিনী
দক্ষিণ কোরিয়ায় কমছে পুরুষ, সংকুচিত হচ্ছে সামরিক বাহিনী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের বিমান ধ্বংসের ভারতীয় দাবি নিয়ে যা বললেন চীনা বিশেষজ্ঞ
পাকিস্তানের বিমান ধ্বংসের ভারতীয় দাবি নিয়ে যা বললেন চীনা বিশেষজ্ঞ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালিবাগে প্রাইভেটকার থেকে উদ্ধার দুই মরদেহের পরিচয় মিলেছে
মালিবাগে প্রাইভেটকার থেকে উদ্ধার দুই মরদেহের পরিচয় মিলেছে

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোমে আটকা বিমানের ড্রিমলাইনার, ২৬২ যাত্রী হোটেলে
রোমে আটকা বিমানের ড্রিমলাইনার, ২৬২ যাত্রী হোটেলে

১৪ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

দিল্লি-ওয়াশিংটন সরাসরি ফ্লাইট বাতিলে বাধ্য হল এয়ার ইন্ডিয়া
দিল্লি-ওয়াশিংটন সরাসরি ফ্লাইট বাতিলে বাধ্য হল এয়ার ইন্ডিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার সুযোগ শেষ, ‘না ভোটের’ বিধান থাকছে
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার সুযোগ শেষ, ‘না ভোটের’ বিধান থাকছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ বছর পর ফিরে অস্ট্রেলিয়ার ১৭ রানের জয়
১৭ বছর পর ফিরে অস্ট্রেলিয়ার ১৭ রানের জয়

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে ‘বন্ধুত্ব’ নিয়ে মোদিকে সতর্ক করলেন কাসপারভ
পুতিনের সঙ্গে ‘বন্ধুত্ব’ নিয়ে মোদিকে সতর্ক করলেন কাসপারভ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদাবাজির ভিডিও ভাইরাল, এনসিপি নেতাকে শোকজ
চাঁদাবাজির ভিডিও ভাইরাল, এনসিপি নেতাকে শোকজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০ জেলায় বড় ধরনের বন্যার শঙ্কা
৩০ জেলায় বড় ধরনের বন্যার শঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশব্যাপী বিনামূল্যে টাইফয়েড টিকা কার্যক্রম শুরু ১ সেপ্টেম্বর
দেশব্যাপী বিনামূল্যে টাইফয়েড টিকা কার্যক্রম শুরু ১ সেপ্টেম্বর

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে অস্ট্রেলিয়া
সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে অস্ট্রেলিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত আইজি হলেন পুলিশের ৭ কর্মকর্তা
অতিরিক্ত আইজি হলেন পুলিশের ৭ কর্মকর্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাউয়াছড়ায় বেড়েই চলেছে গাড়িচাপায় বন্যপ্রাণীর মৃত্যু
লাউয়াছড়ায় বেড়েই চলেছে গাড়িচাপায় বন্যপ্রাণীর মৃত্যু

১৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

দুর্বল ব্যাংকগুলো একীভূতের বদলে বন্ধ করাই উত্তম : বিটিএমএ সভাপতি
দুর্বল ব্যাংকগুলো একীভূতের বদলে বন্ধ করাই উত্তম : বিটিএমএ সভাপতি

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভুয়া পুলিশ স্টেশন বানিয়ে প্রতারণা, নয়ডায় গ্রেফতার ৬
ভুয়া পুলিশ স্টেশন বানিয়ে প্রতারণা, নয়ডায় গ্রেফতার ৬

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক, আমন্ত্রণ জানানো হতে পারে জেলেনস্কিকে
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক, আমন্ত্রণ জানানো হতে পারে জেলেনস্কিকে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে যাত্রী-স্বজনদের জন্য নতুন নির্দেশনা
বিমানবন্দরে যাত্রী-স্বজনদের জন্য নতুন নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালিবাগে প্রাইভেটকারের ভেতর মিলল দুই লাশ
মালিবাগে প্রাইভেটকারের ভেতর মিলল দুই লাশ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাঁচ শ্রেণির করদাতাদের অনলাইন রিটার্ন দিতে হবে না
পাঁচ শ্রেণির করদাতাদের অনলাইন রিটার্ন দিতে হবে না

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৃহহীনদের অবিলম্বে রাজধানী ছাড়তে বললেন ট্রাম্প
গৃহহীনদের অবিলম্বে রাজধানী ছাড়তে বললেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০ হাজার মানুষের নাগরিকত্ব বাতিল করল কুয়েত
৫০ হাজার মানুষের নাগরিকত্ব বাতিল করল কুয়েত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে ভয়াবহ অভিজ্ঞতা কংগ্রেস নেতার
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে ভয়াবহ অভিজ্ঞতা কংগ্রেস নেতার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাড়া পেলেন রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী
ছাড়া পেলেন রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিন্ডিকেট ভেঙে কমল ২০ ওষুধের দাম
সিন্ডিকেট ভেঙে কমল ২০ ওষুধের দাম

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অবৈধ অস্ত্রে আতঙ্ক
অবৈধ অস্ত্রে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকুনগুনিয়া-পরবর্তী ব্যথার কারণ ও চিকিৎসা
চিকুনগুনিয়া-পরবর্তী ব্যথার কারণ ও চিকিৎসা

স্বাস্থ্য

জোট গড়ে ঘুরে দাঁড়াতে চায় বামেরা
জোট গড়ে ঘুরে দাঁড়াতে চায় বামেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে রাহুল গান্ধীকে গ্রেপ্তার নিয়ে তোলপাড়
ভারতে রাহুল গান্ধীকে গ্রেপ্তার নিয়ে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজমের আশীর্বাদে সওজে তমার কালো থাবা
আজমের আশীর্বাদে সওজে তমার কালো থাবা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভার্চুয়াল মাধ্যমে প্রেম চীনের যুবক দিনাজপুরে
ভার্চুয়াল মাধ্যমে প্রেম চীনের যুবক দিনাজপুরে

খবর

ভোট বাতিলের ক্ষমতা পাচ্ছে ইসি
ভোট বাতিলের ক্ষমতা পাচ্ছে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়ার বিশেষ মানুষ কে?
জয়ার বিশেষ মানুষ কে?

শোবিজ

মার্কিন কর্মকর্তাদের অন্যরকম একদিন
মার্কিন কর্মকর্তাদের অন্যরকম একদিন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-মিয়ানমার সীমান্ত দিয়ে আসছে অস্ত্র
ভারত-মিয়ানমার সীমান্ত দিয়ে আসছে অস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে চার নেতার লড়াই জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত
বিএনপিতে চার নেতার লড়াই জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত

নগর জীবন

নির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : তারেক রহমান
নির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতি নির্মূল সম্ভব নয়, কমানো যাবে
দুর্নীতি নির্মূল সম্ভব নয়, কমানো যাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় প্রধান উপদেষ্টা, লালগালিচা সংবর্ধনা
মালয়েশিয়ায় প্রধান উপদেষ্টা, লালগালিচা সংবর্ধনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে গাড়ির ভিতরে দুই লাশ
রাজধানীতে গাড়ির ভিতরে দুই লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় একসঙ্গে পাঁচ সাংবাদিক হত্যায় ইসরায়েল
গাজায় একসঙ্গে পাঁচ সাংবাদিক হত্যায় ইসরায়েল

প্রথম পৃষ্ঠা

পাবনায় অপহৃত স্কুলছাত্রী উদ্ধার রাজশাহীতে
পাবনায় অপহৃত স্কুলছাত্রী উদ্ধার রাজশাহীতে

নগর জীবন

বিএনপির দুই, জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত, সরব ইসলামী আন্দোলন
বিএনপির দুই, জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত, সরব ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

‘আরও পাঁচ লাখ নিতে পারো কি না’
‘আরও পাঁচ লাখ নিতে পারো কি না’

নগর জীবন

রাজশাহী মহানগর বিএনপির কমিটি বিলুপ্ত
রাজশাহী মহানগর বিএনপির কমিটি বিলুপ্ত

নগর জীবন

যুব দিবস উপলক্ষে ৪৭ কোটি টাকা ঋণ দেবে সরকার
যুব দিবস উপলক্ষে ৪৭ কোটি টাকা ঋণ দেবে সরকার

নগর জীবন

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গুপ্ত রাজনীতি বন্ধ করতে হবে
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গুপ্ত রাজনীতি বন্ধ করতে হবে

নগর জীবন

চিকিৎসার কথা বলে প্রতিবন্ধী নারীকে ধর্ষণ
চিকিৎসার কথা বলে প্রতিবন্ধী নারীকে ধর্ষণ

নগর জীবন

গৃহহীনদের ওয়াশিংটন ছাড়তে হবে
গৃহহীনদের ওয়াশিংটন ছাড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

চায়না দুয়ারি জালে বিপন্ন দেশি মাছ
চায়না দুয়ারি জালে বিপন্ন দেশি মাছ

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থান হয়েছিল বৈষম্য রাজনীতি সমাধির জন্য
গণ অভ্যুত্থান হয়েছিল বৈষম্য রাজনীতি সমাধির জন্য

নগর জীবন

২০ জনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট
২০ জনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট

নগর জীবন

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে