শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৪২, শনিবার, ২৪ মে, ২০২৫ আপডেট: ১৩:৪২, শনিবার, ২৪ মে, ২০২৫

পদত্যাগ নয়, নির্বাচনই সমাধান

অদিতি করিম
অনলাইন ভার্সন
পদত্যাগ নয়, নির্বাচনই সমাধান

দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে একটি গুমোট অবস্থা বিরাজ করছে। প্রচণ্ড ঝড়ের আগে যেমন পুরো আকাশ থমথমে হয়ে থাকে, ঠিক তেমন অবস্থা যেন এখন বাংলাদেশের। আগামী দিনগুলোতে রাজনীতির গতিপ্রকৃতি কী হবে তা নিয়ে মানুষের মধ্যে অনিশ্চয়তা, উৎকণ্ঠা।

বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা থেকে গুজব ছড়িয়ে পড়ে প্রধান উপদেষ্টা, শান্তিতে নোবেলজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস পদত্যাগ করছেন। বিবিসিকে এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম এ তথ্য জানান। সন্ধ্যায় নাহিদ ইসলাম প্রধান উপদেষ্টার সাথে দেখা করতে যান। নাহিদ ইসলাম জুলাই গণ অভ্যুত্থানের অন্যতম নায়ক এবং যারা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রধান হিসাবে মনোনীত করেছিলেন তাদের মধ্যে তিনি অন্যতম।

অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর নাহিদ ইসলাম ছাত্র প্রতিনিধি হিসেবে উপদেষ্টামণ্ডলীতে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিলেন। যখন ছাত্ররা তাদের জুলাইয়ের অধিকার নিশ্চিত করার জন্য নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের পরিকল্পনা গ্রহণ করে, তখন তিনি পদত্যাগ করেন এবং জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দায়িত্ব গ্রহণ করেন। গতকাল তার সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ রাজনৈতিক অঙ্গনে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছে। নাহিদ ইসলামের বরাত দিয়ে বিবিসি বলেছে, ‘প্রধান উপদেষ্টা হতাশ, ক্ষুব্ধ এবং তিনি এই অবস্থায় পদত্যাগ করতে চান।’

বিভিন্ন সংবাদপত্রের খবরে জানা গেছে যে বৃহস্পতিবার দুপুরে উপদেষ্টা পরিষদে নিয়মিত বৈঠকের পর অনির্ধারিত আলোচনা শেষে সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে অন্য উপদেষ্টাদের সাথে কথা বলেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। সেখানে হতাশার কথা তুলে ধরেন তিনি। 

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে উপস্থিত একাধিক ব্যক্তি জানিয়েছেন যে ঢাকায় প্রতিদিন সড়ক আটকে আন্দোলন, সংস্কার সহ বিভিন্ন বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐকমত্য না হওয়া, রাষ্ট্রীয় কাজে নানা পক্ষের অসহযোগিতার বিষয়টি আলোচনায় আসে। আলোচনার এক পর্যায়ে ‘কাজ করতে না পারা’র বিষয়টি তুলে ধরেন প্রধান উপদেষ্টা। তিনি আরও বলেন, সংস্কারের বিষয়ে এখনও তেমন কিছু হলো না। তাহলে তিনি কেন থাকবেন। 

বৃহস্পতিবার নাহিদ ইসলামের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার আলাপের পর দুই ছাত্র উপদেষ্টাও প্রধান উপদেষ্টার সাথে দেখা করেন। এরা হলেন আসিফ মাহমুদ সজিব ভূঁইয়া এবং মাহফুজ আলম। এদের দুজনের কাছেও প্রধান উপদেষ্টা একই রকম মনোভাব ব্যক্ত করেছেন বলে জানা যায়। 

বাংলাদেশ এখন একটি গভীর সংকটে। প্রধান উপদেষ্টা আমাদের জাতির অভিভাবক। তিনি শুধু বাংলাদেশের সর্বজন শ্রদ্ধেয় ব্যক্তি নন, তিনি বিশ্ববরেণ্য একজন শান্তির দূত। বাংলাদেশকে এই সংকটের গভীরে রেখে তিনি পদত্যাগ করলে বাংলাদেশ হবে একটি পথহারা। বাংলাদেশ গৃহযুদ্ধের মুখে ধাবিত হতে পারে। এরকম পরিস্থিতি নিশ্চয়ই তিনি চাইবেন না।

আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের দেশের প্রতি ভালোবাসা আছে, আছে দায়িত্ববোধ। আর এই দায়িত্ববোধ থেকেই এই বিচক্ষণ ব্যক্তি দেশকে এই সংকটের গভীরে রেখে জনগণকে আগ্নেয়গিরির সামনে রেখে সরে যাবেন না। আমরা প্রত্যাশা করি যে তিনি দায়িত্বশীল আচরণ করবেন এবং সকলে তাকে সহযোগিতা করবে। বর্তমান যে সংকট, তা থেকে উত্তরণের একটি মাত্র পথ, তা হলো নির্বাচন। যে কথাটি বারবার সাধারণ মানুষ বলছে এবং সশস্ত্র বাহিনীর পক্ষ থেকে বলা হয়েছে।

গত বুধবার সশস্ত্র বাহিনীর পক্ষ থেকে সেনাপ্রধান গণতন্ত্র উত্তরণের একটি সুস্পষ্ট পথরেখা দিয়েছেন। যে পথরেখার মাধ্যমে সহজেই সংকট থেকে উত্তরণ সম্ভব। সেনাপ্রধান আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের তাগিদ দিয়েছেন। এই লক্ষ্য সামনে রেখে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ ভাবে কাজ করতে হবে। এটাই সংকট উত্তরণে একমাত্র পথ। প্রধান উপদেষ্টা অত্যন্ত দক্ষ, বিচক্ষণ ব্যক্তি। তিনি চাইলে মাত্র তিন মাসের মধ্যে নির্বাচন করা সম্ভব। অতীতের সব তত্ত্বাবধায়ক সরকার গুলোই তিন মাসের মধ্যে একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচন করেছিলেন। ১৯৯০, ১৯৯৬, ২০০১ আমাদের সামনে উদাহরণ। কাজেই প্রধান উপদেষ্টা পারবেন না কেন? তিনি নিশ্চয়ই পারবেন। আমার মনে হয় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার যত দীর্ঘমেয়াদী ক্ষমতায় থাকতে চাইবে, তত দাবিদাওয়া এবং নানারকম ষড়যন্ত্র দানা বেঁধে উঠবে, যা এখন দৃশ্যমান হচ্ছে। সবাই তার মতো করে সুবিধা আদায় করতে চাইবে। সবাই তার মতো তার অবস্থান পোক্ত করতে চাইবে। এরকম পরিস্থিতির ফলে দেশে অস্থিরতা আরও বাড়বে, বাড়বে অরাজকতা। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সরকার যদি দায়িত্ব গ্রহণ করেই দ্রুততার সঙ্গে নির্বাচনের পথে যেতেন, তাহলে আজকের পরিস্থিতি সৃষ্টি হতো না। নির্বাচনের জন্য একটি জাতীয় ঐক্যমত, সংবিধান, নির্বাচন কমিশন সংস্কারের বিষয়গুলোর নিয়ে আলোচনা করে একটা সমাধানে আসতেন। শুধু প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস নন, আপামর দেশের মানুষ এখন হতাশ, সকলেই এখন ক্ষুব্ধ। এরকম একটি বাস্তবতায় যদি প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগ করেন বা পদত্যাগের কথা ভাবেন তাহলে বাংলাদেশ একটি অন্ধকার টানেলে প্রবেশ করবে।

প্রধান উপদেষ্টা একজন লড়াকু মানুষ। তিনি বাংলাদেশকে বিশ্বের মানচিত্রে উজ্জ্বল করেছেন। তিনি জোবরা গ্রাম থেকে তিল তিল করে গ্রামীণ ব্যাংকের মতো বিশ্বখ্যাত প্রতিষ্ঠান গড়েছেন। ক্ষুদ্র ঋণের মাধ্যমে গ্রামীণ জনপদের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন করেছেন। তিনি হাল ছেড়ে দেবেন- সেটা হতে পারে না। তিনি হাল ছেড়ে দিলে বাংলাদেশের সব ‘সম্ভাবনা’ বিলীন হয়ে যাবে। বাংলাদেশে এখন যে অস্থিরতা, হানাহানি, মারামারি চলছে তা আরও বেড়ে যাবে। এরকম অবস্থা আমরা চাই না। আমরা সবাই মিলে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই। আমরা আশা করি যে ড. মুহাম্মদ ইউনূস এদেশের মানুষকে আশাহত করবেন না। পদত্যাগ নয়, আশা করি ড. ইউনূস নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করতে আর কালবিলম্ব করবেন না। একটি নির্বাচিত সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করলে এসব অস্থিরতা থেকে দেশ মুক্তি পাবে। 

আমরা গত নয় মাসে অনেক উপদেষ্টা সম্পর্কে নানা রকম কথাবার্তা শুনেছি, দেখেছি। যত সময় যাবে এই বিতর্কগুলো বাড়তে থাকবে। ইতিমধ্যে বিএনপি তিন উপদেষ্টার পদত্যাগ চেয়েছে। অন্যদিকে ছাত্রদের রাজনৈতিক দল এনসিপিও তিন উপদেষ্টার পদত্যাগ চেয়েছে। উপদেষ্টামণ্ডলীদের অর্ধেকেই এখন নানা ভাবে বিতর্কিত। দিন যত যাবে, তত পরিস্থিতি খারাপ হতে থাকবে। মানুষের মধ্যে অবিশ্বাস, সন্দেহ বাড়তে থাকবে।

সেজন্য পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে যাওয়ার আগেই, আমাদেরকে সমাধান বের করতে হবে। বাংলাদেশের সামনে সমাধান এখন একটাই। নির্বাচিত প্রতিনিধির কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর। জনগণের ক্ষমতা জনগণের কাছে ফিরিয়ে দেওয়া। সশস্ত্র বাহিনীর যে প্রত্যাশা, জনগণের যে অভিপ্রায় সেই অভিপ্রায়ের একাত্ম হয়ে সাথে মিলিয়ে প্রধান উপদেষ্টা অবিলম্বে একটি নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করবেন, এটাই জনগণ প্রত্যাশা। সেই রোডম্যাপ অনুযায়ী আগামী তিন মাসের মধ্যে একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপক্ষে এবং অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন হলে, বাংলাদেশ যেমন রক্ষা পাবে, তেমনি ড. মুহাম্মদ ইউনূসও ইতিহাসে অমর হয়ে থাকবেন।

মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা, আপনি বলেছিলেন যে বাংলাদেশের সামনে একটি অপূর্ব অনবদ্য সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। এই সুযোগকে পূর্ণতা দিতে পারেন একমাত্র আপনি। আপনি পদত্যাগ করলে সেই সম্ভাবনা নষ্ট হয়ে যাবে। আপনি অনেক কিছু সৃষ্টি করছেন। বাংলাদেশকে একটি শান্তির বন্দরে আপনিই নিয়ে যেতে পারেন। আপনি জাতির অভিভাবক। আপনার উপর জনগণের প্রত্যাশা অনেক। কাজেই আপনি এখন পদত্যাগ করতে পারেন না।

পদত্যাগ কোন সমাধান নয়, বরং আপনাকে দৃঢ় হাতে পরিস্থিতি সামাল দিতে হবে। সশস্ত্র বাহিনী আপনার পাশে আছে। জনগণ আপনার পাশে আছে। আপনাকে কী করতে হবে তা আপনি আমাদের চেয়ে ভালো জানেন। তারপরও সাধারণ মানুষ মনে করে এই মুহূর্তে আপনার করণীয় কাজ তিনটি।

প্রথমত, সকল রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে অবিলম্বে একটি সর্বদলীয় বৈঠক করা। দ্বিতীয়ত, জুলাই বিপ্লবের যে সমস্ত বিষয়গুলো নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো একমত, সেই সব বিষয়গুলোতে একটি সর্বদলীয় চুক্তি স্বাক্ষর করা। তৃতীয়ত, অবিলম্বে নির্বাচনের একটি সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করা এবং অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে একটি ‘তত্ত্বাবধায়ক সরকারে’ রূপান্তর করা।

আমার মনে হয়, জনগণ বিশ্বাস করে এরকম একটা সিদ্ধান্ত যত দ্রুত আপনি নেবেন, তত দ্রুত দেশ সংকট থেকে মুক্তি পাবে। এই অস্থিরতা, হানাহানি বন্ধ হবে। না হলে আপনাকে হতাশ হতে হবে। জাতিকেও হতাশ হতে হবে। 

বাংলাদেশে অভিভাবকতুল্য মানুষের সংখ্যা খুব কম। এরকম খুব কম মানুষ আছেন, যাদেরকে সবাই সম্মান করে, ভাবে শ্রদ্ধা করে। আপনি তাদের একজন। কাজেই আপনার কাছে জনগণের প্রত্যাশা অনেক। আপনি মাঝপথে বাংলাদেশকে পথহারা করে ছেড়ে যাবেন না। আপনি সকলের সাথে বসুন। নির্বাচন দিন। গণতান্ত্রিক অভিযাত্রায় আপনি হোন পথ প্রদর্শক।

নাট্যকার ও কলাম লেখক
ইমেইল: [email protected]
 

এই বিভাগের আরও খবর
আঙুর ফল আর টক নয়
আঙুর ফল আর টক নয়
ধর্মরাজ্যের ভাবনা ও আজকের পৃথিবী
ধর্মরাজ্যের ভাবনা ও আজকের পৃথিবী
নিজেরাই যখন দৌড়ের ওপর থাকে তখন কে কাকে দেখে?
নিজেরাই যখন দৌড়ের ওপর থাকে তখন কে কাকে দেখে?
কমছে বিনিয়োগ বাড়ছে বেকারত্ব
কমছে বিনিয়োগ বাড়ছে বেকারত্ব
‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’
‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’
চলতি ফুটবল মৌসুমের তিন ট্রফির মধ্যে দুটিই বসুন্ধরা কিংসের
চলতি ফুটবল মৌসুমের তিন ট্রফির মধ্যে দুটিই বসুন্ধরা কিংসের
শাস্তি না হওয়ায় বেপরোয়া লুণ্ঠন
শাস্তি না হওয়ায় বেপরোয়া লুণ্ঠন
পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে
পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে
মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি, শেষ হওয়ারও নয়
মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি, শেষ হওয়ারও নয়
পুঁজিবাজারে প্রধান উপদেষ্টার ৫ টনিক, অপেক্ষায় ব্যবসায়ী-বিনিয়োগকারীরা
পুঁজিবাজারে প্রধান উপদেষ্টার ৫ টনিক, অপেক্ষায় ব্যবসায়ী-বিনিয়োগকারীরা
স্থবির পুঁজিবাজার স্বাভাবিক করতে বিএসইসির কার্যকর ভূমিকা প্রয়োজন
স্থবির পুঁজিবাজার স্বাভাবিক করতে বিএসইসির কার্যকর ভূমিকা প্রয়োজন
পাখিবান্ধব নগর ও সমাজ গড়ার আহ্বান
পাখিবান্ধব নগর ও সমাজ গড়ার আহ্বান
সর্বশেষ খবর
ফুলবাড়ীতে লাম্পি রোগে গরুর মৃত্যু, দুশ্চিন্তায় খামারিরা
ফুলবাড়ীতে লাম্পি রোগে গরুর মৃত্যু, দুশ্চিন্তায় খামারিরা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

হাইপোথাইরয়েডিজম কী
হাইপোথাইরয়েডিজম কী

১ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

১১ হাজার ৮৫১ কোটি টাকার ৯ প্রকল্প একনেকে অনুমোদন
১১ হাজার ৮৫১ কোটি টাকার ৯ প্রকল্প একনেকে অনুমোদন

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সরকারি হাসপাতালে ফিজিওথেরাপি বিভাগ চালুর দাবি
সরকারি হাসপাতালে ফিজিওথেরাপি বিভাগ চালুর দাবি

৫ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

'সামাজিক আন্দোলনের মাধ্যমে মোহাম্মদপুর থেকে কিশোর গ্যাং দূর করব'
'সামাজিক আন্দোলনের মাধ্যমে মোহাম্মদপুর থেকে কিশোর গ্যাং দূর করব'

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন প্রকল্পের অবহিতকরণ’ শীর্ষক সেমিনার
‘প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন প্রকল্পের অবহিতকরণ’ শীর্ষক সেমিনার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে অসহায় পরিবারের ৭২ সদস্য পেলেন এককালীন অর্থিক অনুদানের চেক
গোপালগঞ্জে অসহায় পরিবারের ৭২ সদস্য পেলেন এককালীন অর্থিক অনুদানের চেক

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় শিশু নিহত
ট্রাকচাপায় শিশু নিহত

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার হলফনামায় তথ্য গোপন : ইসির আইন শাখার মতামতের পর ব্যবস্থা
হাসিনার হলফনামায় তথ্য গোপন : ইসির আইন শাখার মতামতের পর ব্যবস্থা

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

‘বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনের মাধ্যমে অপসাংবাদিকতা রুখতে হবে’
‘বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনের মাধ্যমে অপসাংবাদিকতা রুখতে হবে’

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহেশখালীতে আওয়ামী লীগের ৪ নেতা গ্রেফতার
মহেশখালীতে আওয়ামী লীগের ৪ নেতা গ্রেফতার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'গণতান্ত্রিক উত্তরণের মাধ্যমেই সংকটের সমাধান সম্ভব'
'গণতান্ত্রিক উত্তরণের মাধ্যমেই সংকটের সমাধান সম্ভব'

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

স্ত্রীসহ সাবেক এমপি আতিকের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাবেক এমপি আতিকের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

বরগুনায় এক যুগ পর মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার
বরগুনায় এক যুগ পর মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ-যুবলীগ ও সাবেক কাউন্সিলরসহ বগুড়ার তিনজন গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ-যুবলীগ ও সাবেক কাউন্সিলরসহ বগুড়ার তিনজন গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রী-ছেলেসহ সাবেক বিমান বাহিনী প্রধান হান্নানের ৩৮ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-ছেলেসহ সাবেক বিমান বাহিনী প্রধান হান্নানের ৩৮ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রে যুবকের মৃত্যু, পরিবারের দাবি হত্যা
মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রে যুবকের মৃত্যু, পরিবারের দাবি হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের সদস্যসহ গ্রেফতার ১১
কুমিল্লায় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের সদস্যসহ গ্রেফতার ১১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ত্র রফতানি আরও বাড়ানোর ঘোষণা দিলেন পুতিন
অস্ত্র রফতানি আরও বাড়ানোর ঘোষণা দিলেন পুতিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি বাড়াতে নির্বাহী আদেশ সই ট্রাম্পের
পারমাণবিক শক্তি বাড়াতে নির্বাহী আদেশ সই ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যায় যমুনায় যাচ্ছে বিএনপির প্রতিনিধি দল
সন্ধ্যায় যমুনায় যাচ্ছে বিএনপির প্রতিনিধি দল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্ত জলাশয়ের কচুরিপানা ফুলে মুগ্ধ পথচারী
মুক্ত জলাশয়ের কচুরিপানা ফুলে মুগ্ধ পথচারী

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

কাভার্ডভ্যানের চাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
কাভার্ডভ্যানের চাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে নৌকাডুবিতে ৪২৭ রোহিঙ্গা নিখোঁজ: জাতিসংঘ
মিয়ানমারে নৌকাডুবিতে ৪২৭ রোহিঙ্গা নিখোঁজ: জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির সময় পুঁজিবাজারে কখনো অস্বস্তি আসেনি : আমীর খসরু
বিএনপির সময় পুঁজিবাজারে কখনো অস্বস্তি আসেনি : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজীপুরে বেতন বাকি রেখে কারখানা বন্ধ, আন্দোলনে শ্রমিকরা
গাজীপুরে বেতন বাকি রেখে কারখানা বন্ধ, আন্দোলনে শ্রমিকরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গলায় লিচুর বিচি আটকে প্রাণ গেলো শিশুর
গলায় লিচুর বিচি আটকে প্রাণ গেলো শিশুর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের প্রত্যেক মানুষকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: এ্যানি
দেশের প্রত্যেক মানুষকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: এ্যানি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিগত ১৫ বছরে নিয়োগ-পদোন্নতিতে দুর্নীতি-অনিয়মের তথ্য চেয়ে জবির বিজ্ঞপ্তি
বিগত ১৫ বছরে নিয়োগ-পদোন্নতিতে দুর্নীতি-অনিয়মের তথ্য চেয়ে জবির বিজ্ঞপ্তি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগ করছেন না, আমরা যাচ্ছি না: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগ করছেন না, আমরা যাচ্ছি না: পরিকল্পনা উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
অঘোষিত যুদ্ধের মুখে ব্যবসায়ীরা
অঘোষিত যুদ্ধের মুখে ব্যবসায়ীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সারজিস আলমকে আইনজীবীর লিগ্যাল নোটিশ
সারজিস আলমকে আইনজীবীর লিগ্যাল নোটিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূসের পদত্যাগ বিএনপির দাবি নয় : সালাহউদ্দিন
ড. ইউনূসের পদত্যাগ বিএনপির দাবি নয় : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শনিবার সারাদেশে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা
শনিবার সারাদেশে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারা গেছেন মুকুল দেব, বলিউডে শোকের ছায়া
মারা গেছেন মুকুল দেব, বলিউডে শোকের ছায়া

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈদে আসছে নতুন টাকা, থাকছে না কোনও ব্যক্তির ছবি: গভর্নর
ঈদে আসছে নতুন টাকা, থাকছে না কোনও ব্যক্তির ছবি: গভর্নর

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি-জামায়াতকে বৈঠকের আমন্ত্রণ প্রধান উপদেষ্টার
বিএনপি-জামায়াতকে বৈঠকের আমন্ত্রণ প্রধান উপদেষ্টার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগ করছেন না, আমরা যাচ্ছি না: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগ করছেন না, আমরা যাচ্ছি না: পরিকল্পনা উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি থেকে দেশকে বিভাজিত করার ছক কষা হচ্ছে : নাহিদ
দিল্লি থেকে দেশকে বিভাজিত করার ছক কষা হচ্ছে : নাহিদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে তৈরি আইফোনে ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
ভারতে তৈরি আইফোনে ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদে পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র বানাচ্ছে রাশিয়া ও চীন!
চাঁদে পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র বানাচ্ছে রাশিয়া ও চীন!

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ড. ইউনূসের নেতৃত্বে জাতীয় নির্বাচন চান রাজনৈতিক নেতারা
ড. ইউনূসের নেতৃত্বে জাতীয় নির্বাচন চান রাজনৈতিক নেতারা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাল গালিচায় নজর কাড়লেন আলিয়া ভাট
লাল গালিচায় নজর কাড়লেন আলিয়া ভাট

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার যুক্তরাষ্ট্রে কোভিডের ‘নতুন রূপ’ শনাক্ত
এবার যুক্তরাষ্ট্রে কোভিডের ‘নতুন রূপ’ শনাক্ত

২০ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

১২ মিনিটে কোটি টাকার স্বর্ণসহ সিন্দুক নিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা
১২ মিনিটে কোটি টাকার স্বর্ণসহ সিন্দুক নিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেসরকারি মেডিকেলে ভর্তি : অটোমেশনের কারণে নিরুৎসাহিত হচ্ছেন শিক্ষার্থীরা
বেসরকারি মেডিকেলে ভর্তি : অটোমেশনের কারণে নিরুৎসাহিত হচ্ছেন শিক্ষার্থীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ মে)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ে স্থায়ী না হওয়ায় ক্ষোভে ঘটককে হত্যা!
বিয়ে স্থায়ী না হওয়ায় ক্ষোভে ঘটককে হত্যা!

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘জনগণ দ্রুত নির্বাচন অনুষ্ঠানের পর প্রধান উপদেষ্টার মর্যাদাপূর্ণ বিদায় চায়’
‘জনগণ দ্রুত নির্বাচন অনুষ্ঠানের পর প্রধান উপদেষ্টার মর্যাদাপূর্ণ বিদায় চায়’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনসহ তিন ইস্যুতে রোডম্যাপের আহ্বান এনসিপির
নির্বাচনসহ তিন ইস্যুতে রোডম্যাপের আহ্বান এনসিপির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৫ মে ঢাকায় সমাবেশের ডাক জুলাই ঐক্যের
২৫ মে ঢাকায় সমাবেশের ডাক জুলাই ঐক্যের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেক্রেটারির সঙ্গে প্রেম, আশার সঙ্গে দূরত্ব বাড়ে বড়বোন লতার
সেক্রেটারির সঙ্গে প্রেম, আশার সঙ্গে দূরত্ব বাড়ে বড়বোন লতার

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুই ছাত্র উপদেষ্টার সঙ্গে এনসিপির কোনো সম্পর্ক নেই : নাহিদ
দুই ছাত্র উপদেষ্টার সঙ্গে এনসিপির কোনো সম্পর্ক নেই : নাহিদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলে হুথির রকেট ও ড্রোন হামলা
ইসরায়েলে হুথির রকেট ও ড্রোন হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদত‍্যাগ নয়, আলোচনার মাধ্যমে সকল পক্ষ সমাধানে আসুন : এবি পার্টি
পদত‍্যাগ নয়, আলোচনার মাধ্যমে সকল পক্ষ সমাধানে আসুন : এবি পার্টি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রিশাদের ঝলকে পিএসএলের ফাইনালে লাহোর
রিশাদের ঝলকে পিএসএলের ফাইনালে লাহোর

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনেক সভা শেষে উপদেষ্টাদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
একনেক সভা শেষে উপদেষ্টাদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আঙুর ফল আর টক নয়
আঙুর ফল আর টক নয়

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ক্ষুদে বিজ্ঞানীদের উৎসাহ দিলেন ডা. জুবাইদা রহমান
ক্ষুদে বিজ্ঞানীদের উৎসাহ দিলেন ডা. জুবাইদা রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনের ১,০০০ শহীদ পরিবারের সদস্য হজে যাচ্ছেন সৌদির খরচে
ফিলিস্তিনের ১,০০০ শহীদ পরিবারের সদস্য হজে যাচ্ছেন সৌদির খরচে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবারও ভরসার বাতিঘর জেনারেল ওয়াকার
আবারও ভরসার বাতিঘর জেনারেল ওয়াকার

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে বসবাস করা শেখ রেহানার বাসা জব্দ!
লন্ডনে বসবাস করা শেখ রেহানার বাসা জব্দ!

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে কালকের পর
কী হবে কালকের পর

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কালো কুর্তার রহস্য
প্রধান উপদেষ্টার কালো কুর্তার রহস্য

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে রিজার্ভ, স্বস্তি ডলারের বাজারে
বাড়ছে রিজার্ভ, স্বস্তি ডলারের বাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিত্যক্ত উত্তরের চার বিমানবন্দর
পরিত্যক্ত উত্তরের চার বিমানবন্দর

পেছনের পৃষ্ঠা

শুধু নির্বাচনের দায়িত্ব নিইনি
শুধু নির্বাচনের দায়িত্ব নিইনি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শপথ কেবল একটা ফরমালিটি
শপথ কেবল একটা ফরমালিটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি বাতিল করল বাংলাদেশ
ভারতীয় কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি বাতিল করল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মান-অভিমান ভুলে দায়িত্ব পালনের আহ্বান মামুনুলের
মান-অভিমান ভুলে দায়িত্ব পালনের আহ্বান মামুনুলের

প্রথম পৃষ্ঠা

এক-এগারোর পুনরাবৃত্তি ঠিক হবে না
এক-এগারোর পুনরাবৃত্তি ঠিক হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাগানে ঝুলছে ৫৭ জাতের আম
বাগানে ঝুলছে ৫৭ জাতের আম

পেছনের পৃষ্ঠা

৯০ দিনে নির্বাচন কেন নয়?
৯০ দিনে নির্বাচন কেন নয়?

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজিতে স্বস্তি, মাংস মাছে হিমশিম
সবজিতে স্বস্তি, মাংস মাছে হিমশিম

পেছনের পৃষ্ঠা

গুজবে কান না দেওয়ার অনুরোধ সেনাবাহিনীর
গুজবে কান না দেওয়ার অনুরোধ সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

খুদে বিজ্ঞানীদের উৎসাহ দিলেন জুবাইদা রহমান
খুদে বিজ্ঞানীদের উৎসাহ দিলেন জুবাইদা রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্ল্যাক ম্যাজিকের কবলে বলিউড তারকারা
ব্ল্যাক ম্যাজিকের কবলে বলিউড তারকারা

শোবিজ

শাকিলের সি টু সামিটের আদ্যোপান্ত
শাকিলের সি টু সামিটের আদ্যোপান্ত

শনিবারের সকাল

ড. ইউনূসের পদত্যাগের দাবি বিএনপি করেনি
ড. ইউনূসের পদত্যাগের দাবি বিএনপি করেনি

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকিয়ে রাখতে হবে অন্তর্বর্তী সরকার
টিকিয়ে রাখতে হবে অন্তর্বর্তী সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পরকীয়ার জেরে প্রতিবেশীকে কুপিয়ে হত্যা
স্ত্রীর পরকীয়ার জেরে প্রতিবেশীকে কুপিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইকোট্যুরিজমের সম্ভাবনা সুন্দরবনে
ইকোট্যুরিজমের সম্ভাবনা সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিলুপ্তির পথে ভদ্রা ভাদাই ও ভদ্রাবতী
বিলুপ্তির পথে ভদ্রা ভাদাই ও ভদ্রাবতী

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - মতিন রহমান
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - মতিন রহমান

শোবিজ

দুই সিনেমা নিয়ে ফিরছেন বাঁধন
দুই সিনেমা নিয়ে ফিরছেন বাঁধন

শোবিজ

বাংলা সিনেমায় ব্যান্ড তারকাদের গান
বাংলা সিনেমায় ব্যান্ড তারকাদের গান

শোবিজ

মোহামেডানের নতুন জীবন
মোহামেডানের নতুন জীবন

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জের মধ্যে আছি আমরা
চ্যালেঞ্জের মধ্যে আছি আমরা

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনদের এবারের মিশন পাকিস্তান
লিটনদের এবারের মিশন পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে