শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৪২, শনিবার, ২৪ মে, ২০২৫ আপডেট: ১৩:৪২, শনিবার, ২৪ মে, ২০২৫

পদত্যাগ নয়, নির্বাচনই সমাধান

অদিতি করিম
অনলাইন ভার্সন
পদত্যাগ নয়, নির্বাচনই সমাধান

দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে একটি গুমোট অবস্থা বিরাজ করছে। প্রচণ্ড ঝড়ের আগে যেমন পুরো আকাশ থমথমে হয়ে থাকে, ঠিক তেমন অবস্থা যেন এখন বাংলাদেশের। আগামী দিনগুলোতে রাজনীতির গতিপ্রকৃতি কী হবে তা নিয়ে মানুষের মধ্যে অনিশ্চয়তা, উৎকণ্ঠা।

বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা থেকে গুজব ছড়িয়ে পড়ে প্রধান উপদেষ্টা, শান্তিতে নোবেলজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস পদত্যাগ করছেন। বিবিসিকে এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম এ তথ্য জানান। সন্ধ্যায় নাহিদ ইসলাম প্রধান উপদেষ্টার সাথে দেখা করতে যান। নাহিদ ইসলাম জুলাই গণ অভ্যুত্থানের অন্যতম নায়ক এবং যারা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রধান হিসাবে মনোনীত করেছিলেন তাদের মধ্যে তিনি অন্যতম।

অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর নাহিদ ইসলাম ছাত্র প্রতিনিধি হিসেবে উপদেষ্টামণ্ডলীতে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিলেন। যখন ছাত্ররা তাদের জুলাইয়ের অধিকার নিশ্চিত করার জন্য নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের পরিকল্পনা গ্রহণ করে, তখন তিনি পদত্যাগ করেন এবং জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দায়িত্ব গ্রহণ করেন। গতকাল তার সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ রাজনৈতিক অঙ্গনে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছে। নাহিদ ইসলামের বরাত দিয়ে বিবিসি বলেছে, ‘প্রধান উপদেষ্টা হতাশ, ক্ষুব্ধ এবং তিনি এই অবস্থায় পদত্যাগ করতে চান।’

বিভিন্ন সংবাদপত্রের খবরে জানা গেছে যে বৃহস্পতিবার দুপুরে উপদেষ্টা পরিষদে নিয়মিত বৈঠকের পর অনির্ধারিত আলোচনা শেষে সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে অন্য উপদেষ্টাদের সাথে কথা বলেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। সেখানে হতাশার কথা তুলে ধরেন তিনি। 

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে উপস্থিত একাধিক ব্যক্তি জানিয়েছেন যে ঢাকায় প্রতিদিন সড়ক আটকে আন্দোলন, সংস্কার সহ বিভিন্ন বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐকমত্য না হওয়া, রাষ্ট্রীয় কাজে নানা পক্ষের অসহযোগিতার বিষয়টি আলোচনায় আসে। আলোচনার এক পর্যায়ে ‘কাজ করতে না পারা’র বিষয়টি তুলে ধরেন প্রধান উপদেষ্টা। তিনি আরও বলেন, সংস্কারের বিষয়ে এখনও তেমন কিছু হলো না। তাহলে তিনি কেন থাকবেন। 

বৃহস্পতিবার নাহিদ ইসলামের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার আলাপের পর দুই ছাত্র উপদেষ্টাও প্রধান উপদেষ্টার সাথে দেখা করেন। এরা হলেন আসিফ মাহমুদ সজিব ভূঁইয়া এবং মাহফুজ আলম। এদের দুজনের কাছেও প্রধান উপদেষ্টা একই রকম মনোভাব ব্যক্ত করেছেন বলে জানা যায়। 

বাংলাদেশ এখন একটি গভীর সংকটে। প্রধান উপদেষ্টা আমাদের জাতির অভিভাবক। তিনি শুধু বাংলাদেশের সর্বজন শ্রদ্ধেয় ব্যক্তি নন, তিনি বিশ্ববরেণ্য একজন শান্তির দূত। বাংলাদেশকে এই সংকটের গভীরে রেখে তিনি পদত্যাগ করলে বাংলাদেশ হবে একটি পথহারা। বাংলাদেশ গৃহযুদ্ধের মুখে ধাবিত হতে পারে। এরকম পরিস্থিতি নিশ্চয়ই তিনি চাইবেন না।

আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের দেশের প্রতি ভালোবাসা আছে, আছে দায়িত্ববোধ। আর এই দায়িত্ববোধ থেকেই এই বিচক্ষণ ব্যক্তি দেশকে এই সংকটের গভীরে রেখে জনগণকে আগ্নেয়গিরির সামনে রেখে সরে যাবেন না। আমরা প্রত্যাশা করি যে তিনি দায়িত্বশীল আচরণ করবেন এবং সকলে তাকে সহযোগিতা করবে। বর্তমান যে সংকট, তা থেকে উত্তরণের একটি মাত্র পথ, তা হলো নির্বাচন। যে কথাটি বারবার সাধারণ মানুষ বলছে এবং সশস্ত্র বাহিনীর পক্ষ থেকে বলা হয়েছে।

গত বুধবার সশস্ত্র বাহিনীর পক্ষ থেকে সেনাপ্রধান গণতন্ত্র উত্তরণের একটি সুস্পষ্ট পথরেখা দিয়েছেন। যে পথরেখার মাধ্যমে সহজেই সংকট থেকে উত্তরণ সম্ভব। সেনাপ্রধান আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের তাগিদ দিয়েছেন। এই লক্ষ্য সামনে রেখে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ ভাবে কাজ করতে হবে। এটাই সংকট উত্তরণে একমাত্র পথ। প্রধান উপদেষ্টা অত্যন্ত দক্ষ, বিচক্ষণ ব্যক্তি। তিনি চাইলে মাত্র তিন মাসের মধ্যে নির্বাচন করা সম্ভব। অতীতের সব তত্ত্বাবধায়ক সরকার গুলোই তিন মাসের মধ্যে একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচন করেছিলেন। ১৯৯০, ১৯৯৬, ২০০১ আমাদের সামনে উদাহরণ। কাজেই প্রধান উপদেষ্টা পারবেন না কেন? তিনি নিশ্চয়ই পারবেন। আমার মনে হয় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার যত দীর্ঘমেয়াদী ক্ষমতায় থাকতে চাইবে, তত দাবিদাওয়া এবং নানারকম ষড়যন্ত্র দানা বেঁধে উঠবে, যা এখন দৃশ্যমান হচ্ছে। সবাই তার মতো করে সুবিধা আদায় করতে চাইবে। সবাই তার মতো তার অবস্থান পোক্ত করতে চাইবে। এরকম পরিস্থিতির ফলে দেশে অস্থিরতা আরও বাড়বে, বাড়বে অরাজকতা। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সরকার যদি দায়িত্ব গ্রহণ করেই দ্রুততার সঙ্গে নির্বাচনের পথে যেতেন, তাহলে আজকের পরিস্থিতি সৃষ্টি হতো না। নির্বাচনের জন্য একটি জাতীয় ঐক্যমত, সংবিধান, নির্বাচন কমিশন সংস্কারের বিষয়গুলোর নিয়ে আলোচনা করে একটা সমাধানে আসতেন। শুধু প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস নন, আপামর দেশের মানুষ এখন হতাশ, সকলেই এখন ক্ষুব্ধ। এরকম একটি বাস্তবতায় যদি প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগ করেন বা পদত্যাগের কথা ভাবেন তাহলে বাংলাদেশ একটি অন্ধকার টানেলে প্রবেশ করবে।

প্রধান উপদেষ্টা একজন লড়াকু মানুষ। তিনি বাংলাদেশকে বিশ্বের মানচিত্রে উজ্জ্বল করেছেন। তিনি জোবরা গ্রাম থেকে তিল তিল করে গ্রামীণ ব্যাংকের মতো বিশ্বখ্যাত প্রতিষ্ঠান গড়েছেন। ক্ষুদ্র ঋণের মাধ্যমে গ্রামীণ জনপদের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন করেছেন। তিনি হাল ছেড়ে দেবেন- সেটা হতে পারে না। তিনি হাল ছেড়ে দিলে বাংলাদেশের সব ‘সম্ভাবনা’ বিলীন হয়ে যাবে। বাংলাদেশে এখন যে অস্থিরতা, হানাহানি, মারামারি চলছে তা আরও বেড়ে যাবে। এরকম অবস্থা আমরা চাই না। আমরা সবাই মিলে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই। আমরা আশা করি যে ড. মুহাম্মদ ইউনূস এদেশের মানুষকে আশাহত করবেন না। পদত্যাগ নয়, আশা করি ড. ইউনূস নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করতে আর কালবিলম্ব করবেন না। একটি নির্বাচিত সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করলে এসব অস্থিরতা থেকে দেশ মুক্তি পাবে। 

আমরা গত নয় মাসে অনেক উপদেষ্টা সম্পর্কে নানা রকম কথাবার্তা শুনেছি, দেখেছি। যত সময় যাবে এই বিতর্কগুলো বাড়তে থাকবে। ইতিমধ্যে বিএনপি তিন উপদেষ্টার পদত্যাগ চেয়েছে। অন্যদিকে ছাত্রদের রাজনৈতিক দল এনসিপিও তিন উপদেষ্টার পদত্যাগ চেয়েছে। উপদেষ্টামণ্ডলীদের অর্ধেকেই এখন নানা ভাবে বিতর্কিত। দিন যত যাবে, তত পরিস্থিতি খারাপ হতে থাকবে। মানুষের মধ্যে অবিশ্বাস, সন্দেহ বাড়তে থাকবে।

সেজন্য পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে যাওয়ার আগেই, আমাদেরকে সমাধান বের করতে হবে। বাংলাদেশের সামনে সমাধান এখন একটাই। নির্বাচিত প্রতিনিধির কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর। জনগণের ক্ষমতা জনগণের কাছে ফিরিয়ে দেওয়া। সশস্ত্র বাহিনীর যে প্রত্যাশা, জনগণের যে অভিপ্রায় সেই অভিপ্রায়ের একাত্ম হয়ে সাথে মিলিয়ে প্রধান উপদেষ্টা অবিলম্বে একটি নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করবেন, এটাই জনগণ প্রত্যাশা। সেই রোডম্যাপ অনুযায়ী আগামী তিন মাসের মধ্যে একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপক্ষে এবং অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন হলে, বাংলাদেশ যেমন রক্ষা পাবে, তেমনি ড. মুহাম্মদ ইউনূসও ইতিহাসে অমর হয়ে থাকবেন।

মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা, আপনি বলেছিলেন যে বাংলাদেশের সামনে একটি অপূর্ব অনবদ্য সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। এই সুযোগকে পূর্ণতা দিতে পারেন একমাত্র আপনি। আপনি পদত্যাগ করলে সেই সম্ভাবনা নষ্ট হয়ে যাবে। আপনি অনেক কিছু সৃষ্টি করছেন। বাংলাদেশকে একটি শান্তির বন্দরে আপনিই নিয়ে যেতে পারেন। আপনি জাতির অভিভাবক। আপনার উপর জনগণের প্রত্যাশা অনেক। কাজেই আপনি এখন পদত্যাগ করতে পারেন না।

পদত্যাগ কোন সমাধান নয়, বরং আপনাকে দৃঢ় হাতে পরিস্থিতি সামাল দিতে হবে। সশস্ত্র বাহিনী আপনার পাশে আছে। জনগণ আপনার পাশে আছে। আপনাকে কী করতে হবে তা আপনি আমাদের চেয়ে ভালো জানেন। তারপরও সাধারণ মানুষ মনে করে এই মুহূর্তে আপনার করণীয় কাজ তিনটি।

প্রথমত, সকল রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে অবিলম্বে একটি সর্বদলীয় বৈঠক করা। দ্বিতীয়ত, জুলাই বিপ্লবের যে সমস্ত বিষয়গুলো নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো একমত, সেই সব বিষয়গুলোতে একটি সর্বদলীয় চুক্তি স্বাক্ষর করা। তৃতীয়ত, অবিলম্বে নির্বাচনের একটি সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করা এবং অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে একটি ‘তত্ত্বাবধায়ক সরকারে’ রূপান্তর করা।

আমার মনে হয়, জনগণ বিশ্বাস করে এরকম একটা সিদ্ধান্ত যত দ্রুত আপনি নেবেন, তত দ্রুত দেশ সংকট থেকে মুক্তি পাবে। এই অস্থিরতা, হানাহানি বন্ধ হবে। না হলে আপনাকে হতাশ হতে হবে। জাতিকেও হতাশ হতে হবে। 

বাংলাদেশে অভিভাবকতুল্য মানুষের সংখ্যা খুব কম। এরকম খুব কম মানুষ আছেন, যাদেরকে সবাই সম্মান করে, ভাবে শ্রদ্ধা করে। আপনি তাদের একজন। কাজেই আপনার কাছে জনগণের প্রত্যাশা অনেক। আপনি মাঝপথে বাংলাদেশকে পথহারা করে ছেড়ে যাবেন না। আপনি সকলের সাথে বসুন। নির্বাচন দিন। গণতান্ত্রিক অভিযাত্রায় আপনি হোন পথ প্রদর্শক।

নাট্যকার ও কলাম লেখক
ইমেইল: [email protected]
 

এই বিভাগের আরও খবর
কেমন বাংলাদেশ চাই
কেমন বাংলাদেশ চাই
চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য
চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য
জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন
জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন
খালেদা জিয়া : হার না মানা এক অনন্য রাজনীতিক
খালেদা জিয়া : হার না মানা এক অনন্য রাজনীতিক
খালেদা জিয়া : ইস্পাতদৃঢ় নেতৃত্বের প্রতীক
খালেদা জিয়া : ইস্পাতদৃঢ় নেতৃত্বের প্রতীক
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা, কষ্ট বেড়েছে মানুষের
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা, কষ্ট বেড়েছে মানুষের
বিনিয়োগে মন্দাবস্থা
বিনিয়োগে মন্দাবস্থা
নির্বাচনের পথে সবারই এগিয়ে আসা প্রয়োজন
নির্বাচনের পথে সবারই এগিয়ে আসা প্রয়োজন
খাদ্য নিরাপত্তায় ঘাটতি এবং মূল্যস্ফীতি
খাদ্য নিরাপত্তায় ঘাটতি এবং মূল্যস্ফীতি
আরাফাত রহমান কোকো : এক নিভৃতচারী অমর ক্রীড়াশিল্পী
আরাফাত রহমান কোকো : এক নিভৃতচারী অমর ক্রীড়াশিল্পী
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশের গণমাধ্যম
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশের গণমাধ্যম
নাগরিক পার্টি কি পারবে ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্ব দিতে
নাগরিক পার্টি কি পারবে ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্ব দিতে
সর্বশেষ খবর
কুমিল্লায় বেসরকারি স্কুল ও মাদ্রাসা ফোরামের আত্মপ্রকাশ
কুমিল্লায় বেসরকারি স্কুল ও মাদ্রাসা ফোরামের আত্মপ্রকাশ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে হঠাৎ অসুস্থ সংস্কৃতি উপদেষ্টা, হেলিকপ্টারে ঢাকায় প্রেরণ
কক্সবাজারে হঠাৎ অসুস্থ সংস্কৃতি উপদেষ্টা, হেলিকপ্টারে ঢাকায় প্রেরণ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জনগণের ইচ্ছায় সরকারপ্রধানের দায়িত্ব নিয়েছি: প্রধান উপদেষ্টা
জনগণের ইচ্ছায় সরকারপ্রধানের দায়িত্ব নিয়েছি: প্রধান উপদেষ্টা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ওয়ার টু’ মুক্তির দুই দিনে পার করেছে ১০০ কোটির মাইলফলক
‘ওয়ার টু’ মুক্তির দুই দিনে পার করেছে ১০০ কোটির মাইলফলক

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

রবিবার যেখানে আঘাত হানতে পারে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ‘এরিন’
রবিবার যেখানে আঘাত হানতে পারে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ‘এরিন’

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোরেলগঞ্জে ১৮ বছর পর বিএনপির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
মোরেলগঞ্জে ১৮ বছর পর বিএনপির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্মীয় সম্প্রীতি ও ঐক্যের বার্তা নিয়ে জন্মাষ্টমী উৎসবে তিন বাহিনী প্রধান
ধর্মীয় সম্প্রীতি ও ঐক্যের বার্তা নিয়ে জন্মাষ্টমী উৎসবে তিন বাহিনী প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩০ পর্যন্ত বার্সেলোনায় থাকছেন কুন্দে
২০৩০ পর্যন্ত বার্সেলোনায় থাকছেন কুন্দে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিদেশে বাংলাদেশের সকল কূটনৈতিক মিশন থেকে রাষ্ট্রপতির ছবি সরানোর নির্দেশ
বিদেশে বাংলাদেশের সকল কূটনৈতিক মিশন থেকে রাষ্ট্রপতির ছবি সরানোর নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের বার্তা পৌঁছে দিলেন ট্রাম্প, জেলেনস্কির প্রত্যাখান
পুতিনের বার্তা পৌঁছে দিলেন ট্রাম্প, জেলেনস্কির প্রত্যাখান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় প্রাইভেটকারের ধাক্কায় মা-শিশু নিহত, আহত ৩
কুমিল্লায় প্রাইভেটকারের ধাক্কায় মা-শিশু নিহত, আহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাল যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
কাল যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন চীন তাইওয়ান দখল করবে না : ট্রাম্প
আমি প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন চীন তাইওয়ান দখল করবে না : ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাতিরঝিলে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত, আহত চালক
হাতিরঝিলে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত, আহত চালক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘জনকল্যাণে কাজ করে বিএনপি জনগণের দলে পরিণত হয়েছে’
‘জনকল্যাণে কাজ করে বিএনপি জনগণের দলে পরিণত হয়েছে’

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুষ্টিয়ায় মাদক ও অস্ত্রসহ আটক ২
কুষ্টিয়ায় মাদক ও অস্ত্রসহ আটক ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রেফতার লামা আওয়ামী লীগ নেতা জসিম উদ্দিন ও তার পুত্র
গ্রেফতার লামা আওয়ামী লীগ নেতা জসিম উদ্দিন ও তার পুত্র

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসনাত-সারজিস-জারাসহ এনসিপির ৫ নেতার শোকজ প্রত্যাহার
হাসনাত-সারজিস-জারাসহ এনসিপির ৫ নেতার শোকজ প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জ নয়, দেশের প্রথম ভ্যাকসিন প্লান্ট হবে মুন্সীগঞ্জে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
গোপালগঞ্জ নয়, দেশের প্রথম ভ্যাকসিন প্লান্ট হবে মুন্সীগঞ্জে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে বজ্রপাতে এক যুবকের মৃত্যু
খাগড়াছড়িতে বজ্রপাতে এক যুবকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাগেশ্বরীতে সাবেক সাব রেজিস্ট্রারের লাশ উদ্ধার
নাগেশ্বরীতে সাবেক সাব রেজিস্ট্রারের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার জৈন্তাপুর থেকেও উদ্ধার লুট করা সাদাপাথর
এবার জৈন্তাপুর থেকেও উদ্ধার লুট করা সাদাপাথর

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসি সংস্কার’সহ জনআকাঙ্খার দেশ গঠনের দাবি ইনসাফ পার্টির
ইসি সংস্কার’সহ জনআকাঙ্খার দেশ গঠনের দাবি ইনসাফ পার্টির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লোকালয় থেকে অজগর উদ্ধার
লোকালয় থেকে অজগর উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে অভিযানে এক আসামি গ্রেফতার
রংপুরে অভিযানে এক আসামি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের কাজ করা সেই শিক্ষক গয়ানাথ সরকারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
শ্রমিকের কাজ করা সেই শিক্ষক গয়ানাথ সরকারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বাংলাদেশি তমাল স্বপ্ন ছুঁতে হাঁটবেন মানাসলুর পথে
বাংলাদেশি তমাল স্বপ্ন ছুঁতে হাঁটবেন মানাসলুর পথে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আগামী নির্বাচনে ধানের শীষকে বিজয়ী করতে আলমডাঙ্গায় জনসভা অনুষ্ঠিত
আগামী নির্বাচনে ধানের শীষকে বিজয়ী করতে আলমডাঙ্গায় জনসভা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেলার উন্মোচন ঘিরে বিতর্ক, ক্ষোভে ফুঁসছেন দেবলীনা
ট্রেলার উন্মোচন ঘিরে বিতর্ক, ক্ষোভে ফুঁসছেন দেবলীনা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র বিএনপি মানবে না : সেলিমা রহমান
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র বিএনপি মানবে না : সেলিমা রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
আলাস্কায় পুতিনের মাথার ওপর উড়ল বি-২ বোমারু বিমান (ভিডিও)
আলাস্কায় পুতিনের মাথার ওপর উড়ল বি-২ বোমারু বিমান (ভিডিও)

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে ৯৮ বাংলাদেশিকে আটকে দিলো মালয়েশিয়া
বিমানবন্দরে ৯৮ বাংলাদেশিকে আটকে দিলো মালয়েশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বৃহত্তর ইসরায়েল’ পরিকল্পনার নিন্দা জানাল বাংলাদেশসহ ৩১ দেশ
‘বৃহত্তর ইসরায়েল’ পরিকল্পনার নিন্দা জানাল বাংলাদেশসহ ৩১ দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মের নামে নতুন এক চেতনার উত্থান হয়েছে: রিজভী
ধর্মের নামে নতুন এক চেতনার উত্থান হয়েছে: রিজভী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের সঙ্গে বৈঠক, ‘১০–এ ১০’ দিলেন ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে বৈঠক, ‘১০–এ ১০’ দিলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগের রাজনীতির চেতনা ছিল মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিক্রি করা’
‘আওয়ামী লীগের রাজনীতির চেতনা ছিল মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিক্রি করা’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পকে নোবেল পুরস্কারের মনোনয়নে যে শর্ত দেন হিলারি
ট্রাম্পকে নোবেল পুরস্কারের মনোনয়নে যে শর্ত দেন হিলারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে চাঁদাবাজ-দখলবাজদের ঠাঁই নেই : শামা ওবায়েদ
বিএনপিতে চাঁদাবাজ-দখলবাজদের ঠাঁই নেই : শামা ওবায়েদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তান সীমান্তবর্তী এলাকায় ব্যাপক গুলিবিনিময়, ইরানি পুলিশ অফিসার নিহত
পাকিস্তান সীমান্তবর্তী এলাকায় ব্যাপক গুলিবিনিময়, ইরানি পুলিশ অফিসার নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই হাতিকে চিকিৎসা দিতে গিয়ে বনকর্মী-চিকিৎসকসহ আহত ১৫
সেই হাতিকে চিকিৎসা দিতে গিয়ে বনকর্মী-চিকিৎসকসহ আহত ১৫

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের সঙ্গে কেন চুক্তি হয়নি, জানালেন ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে কেন চুক্তি হয়নি, জানালেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার তেল কেনার জন্য চীনকে শাস্তি দেওয়ার পরিকল্পনা নেই: ট্রাম্প
রাশিয়ার তেল কেনার জন্য চীনকে শাস্তি দেওয়ার পরিকল্পনা নেই: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘ বৈঠকের পর ইউক্রেন ইস্যুতে যা বললেন ট্রাম্প ও পুতিন
দীর্ঘ বৈঠকের পর ইউক্রেন ইস্যুতে যা বললেন ট্রাম্প ও পুতিন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রাতৃত্বের বন্ধন অটুট রাখতে দৃঢ় অঙ্গীকারবদ্ধ বিএনপি : তারেক রহমান
ভ্রাতৃত্বের বন্ধন অটুট রাখতে দৃঢ় অঙ্গীকারবদ্ধ বিএনপি : তারেক রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে বাংলাদেশের সকল কূটনৈতিক মিশন থেকে রাষ্ট্রপতির ছবি সরানোর নির্দেশ
বিদেশে বাংলাদেশের সকল কূটনৈতিক মিশন থেকে রাষ্ট্রপতির ছবি সরানোর নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে মাদ্রাসায় আবাসিক দুই ছাত্রীর রহস্যজনক মৃত্যু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে মাদ্রাসায় আবাসিক দুই ছাত্রীর রহস্যজনক মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন
জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পুতিনের সঙ্গে বৈঠক ‘অত্যন্ত ফলপ্রসূ’ হয়েছে: ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে বৈঠক ‘অত্যন্ত ফলপ্রসূ’ হয়েছে: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনার রূপসায় কৃষি ব্যাংকের ভল্ট ভেঙে ১৬ লাখ টাকা লুট
খুলনার রূপসায় কৃষি ব্যাংকের ভল্ট ভেঙে ১৬ লাখ টাকা লুট

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসনাত-সারজিস-জারাসহ এনসিপির ৫ নেতার শোকজ প্রত্যাহার
হাসনাত-সারজিস-জারাসহ এনসিপির ৫ নেতার শোকজ প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখায় নবজাতকের মৃত্যু; মূল হোতা গ্রেফতার
অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখায় নবজাতকের মৃত্যু; মূল হোতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমি প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন চীন তাইওয়ান আক্রমণ করবে না : ট্রাম্প
আমি প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন চীন তাইওয়ান আক্রমণ করবে না : ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তর সাইপ্রাস সফরের জেরে তুরস্কে নিযুক্ত ব্রিটিশ বাণিজ্য দূতের পদত্যাগ
উত্তর সাইপ্রাস সফরের জেরে তুরস্কে নিযুক্ত ব্রিটিশ বাণিজ্য দূতের পদত্যাগ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের বার্তা পৌঁছে দিলেন ট্রাম্প, জেলেনস্কির প্রত্যাখান
পুতিনের বার্তা পৌঁছে দিলেন ট্রাম্প, জেলেনস্কির প্রত্যাখান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া ডিভোর্স পেপার দিয়েছেন রিয়া মনি, অভিযোগ হিরো আলমের
ভুয়া ডিভোর্স পেপার দিয়েছেন রিয়া মনি, অভিযোগ হিরো আলমের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জীবন বদলে দেওয়ার অন্যতম আমল তাহাজ্জুদ
জীবন বদলে দেওয়ার অন্যতম আমল তাহাজ্জুদ

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চট্টগ্রাম–ঢাকা পাইপলাইনে তেল পরিবহন শুরু
চট্টগ্রাম–ঢাকা পাইপলাইনে তেল পরিবহন শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জনগণ নির্বাচনমুখী হলে কেউ বন্ধ করতে পারবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জনগণ নির্বাচনমুখী হলে কেউ বন্ধ করতে পারবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী মেলানিয়ার চিঠি পুতিনকে দিলেন ট্রাম্প
স্ত্রী মেলানিয়ার চিঠি পুতিনকে দিলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনর্থক টেস্ট না দিতে চিকিৎসকদের প্রতি আহ্বান আসিফ নজরুলের
অনর্থক টেস্ট না দিতে চিকিৎসকদের প্রতি আহ্বান আসিফ নজরুলের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লোগো উন্মোচন
লোগো উন্মোচন

নগর জীবন

বাবা-মায়ের সঙ্গে রুপালি পর্দায় সন্তানরা
বাবা-মায়ের সঙ্গে রুপালি পর্দায় সন্তানরা

শোবিজ

উৎসবে কার্তিক-শ্রীলিলা
উৎসবে কার্তিক-শ্রীলিলা

শোবিজ

খালেদা জিয়ার জন্মদিনে যুক্তরাষ্ট্রে দোয়া মাহফিল
খালেদা জিয়ার জন্মদিনে যুক্তরাষ্ট্রে দোয়া মাহফিল

নগর জীবন

আশিতে রূপনগরের রাজকন্যা শবনম
আশিতে রূপনগরের রাজকন্যা শবনম

শোবিজ

তৌসিফ মাহবুবের অন্য অভিজ্ঞতা
তৌসিফ মাহবুবের অন্য অভিজ্ঞতা

শোবিজ

ভয়ংকর চরিত্রে মার্শাল কিং রুবেল
ভয়ংকর চরিত্রে মার্শাল কিং রুবেল

শোবিজ

চাঁদা না পেয়ে কারখানায় হামলা মালিক-শ্রমিক আহত
চাঁদা না পেয়ে কারখানায় হামলা মালিক-শ্রমিক আহত

দেশগ্রাম

শিক্ষক গয়ানাথ সরকারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
শিক্ষক গয়ানাথ সরকারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগর জীবন

সচল হলো ৯৫ অচল যন্ত্র
সচল হলো ৯৫ অচল যন্ত্র

নগর জীবন

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন না হলে গণতন্ত্র ফিরবে না
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন না হলে গণতন্ত্র ফিরবে না

নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে নতুন করে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে
নির্বাচন নিয়ে নতুন করে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে

নগর জীবন

আগামী নির্বাচন পিআর পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হবে
আগামী নির্বাচন পিআর পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হবে

নগর জীবন

২০০৮ সালের নির্বাচন পরিকল্পিত ছিল
২০০৮ সালের নির্বাচন পরিকল্পিত ছিল

নগর জীবন

ডাকসু আমাদের ইতিহাসের গৌরবময় অধ্যায়
ডাকসু আমাদের ইতিহাসের গৌরবময় অধ্যায়

নগর জীবন

বেলাইবিলে শুভসংঘের চড়ুইভাতি
বেলাইবিলে শুভসংঘের চড়ুইভাতি

নগর জীবন

কবি শামসুর রাহমানের ১৯তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
কবি শামসুর রাহমানের ১৯তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

নগর জীবন

মুজিব ও হাসিনার পতন : শোক বনাম মুক্তি দিবস!
মুজিব ও হাসিনার পতন : শোক বনাম মুক্তি দিবস!

সম্পাদকীয়

তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা

সম্পাদকীয়

তওবার গুরুত্ব
তওবার গুরুত্ব

সম্পাদকীয়

কক্ষ স্বল্পতা মাঠে জলাবদ্ধতা
কক্ষ স্বল্পতা মাঠে জলাবদ্ধতা

দেশগ্রাম

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক

সম্পাদকীয়

হিরো আলমের দাবি
হিরো আলমের দাবি

দেশগ্রাম

চাকরির বাজার
চাকরির বাজার

সম্পাদকীয়

হজরত আলী (রা.)-এর হত্যাকাণ্ড
হজরত আলী (রা.)-এর হত্যাকাণ্ড

সম্পাদকীয়

আমন আবাদে ব্যস্ত কৃষক
আমন আবাদে ব্যস্ত কৃষক

দেশগ্রাম

পাকিস্তানে ভয়াবহ বন্যায় দুই দিনে প্রাণহানি ৩২১
পাকিস্তানে ভয়াবহ বন্যায় দুই দিনে প্রাণহানি ৩২১

পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার কানাডার ৬২৩ ফ্লাইট বাতিল, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
এয়ার কানাডার ৬২৩ ফ্লাইট বাতিল, ভোগান্তিতে যাত্রীরা

পূর্ব-পশ্চিম

গ্রাম্য আধিপত্য নিয়ে সংঘর্ষ আহত ৩০
গ্রাম্য আধিপত্য নিয়ে সংঘর্ষ আহত ৩০

দেশগ্রাম

বিএনপির আপত্তি ১০ প্রস্তাবে
বিএনপির আপত্তি ১০ প্রস্তাবে

প্রথম পৃষ্ঠা