শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩৯, বৃহস্পতিবার, ০১ মে, ২০২৫ আপডেট: ১১:৪৩, বৃহস্পতিবার, ০১ মে, ২০২৫

ঐকমত্য কমিশন যেন বিভাজনের কমিশন না হয়

অদিতি করিম
অনলাইন ভার্সন
ঐকমত্য কমিশন যেন বিভাজনের কমিশন না হয়

লেবু বেশি চিপলে যেমন তেতো হয়ে যায়, তেমনি ‘সংস্কার’ শব্দটিকে কচলিয়ে তেতো বানানো হচ্ছে কিনা রাজনৈতিক অঙ্গনে সেই প্রশ্নটি ক্রমশ বড় হয়ে উঠছে। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস খুব স্পষ্ট ভাবেই সংস্কার প্রসঙ্গে তার অবস্থানও স্পষ্ট করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘যদি বেশি সংস্কার চাওয়া হয় তাহলে জুনে নির্বাচন। আর যদি কম সংস্কার করা হয় তাহলে ডিসেম্বরে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।’ বিবিসি, স্কাই নিউজ সহ একাধিক দেশি বিদেশি গণমাধ্যমে তিনি একথা বলেছেন। তিনি জুনের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠান করে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরের ব্যাপারে জাতীয় এবং আন্তর্জাতিকভাবে অঙ্গীকারবদ্ধ। প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্য খুবই স্পষ্ট। সংস্কার কোন চাপিয়ে দেয়ার বিষয় নয়। যে সব বিষয়ে সকল রাজনৈতিক দলগুলো একমত হবে, সেই সব সংস্কার করেই দেশ নির্বাচনের পথে হাটবে। বাকি সংস্কারের বিষয় ফয়সালা হবে নতুন জাতীয় সংসদে। কিন্তু এখন কিছু কিছু ব্যক্তির কর্মকাণ্ডে মনে হচ্ছে তারা প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা পূরণের লক্ষ্যে তারা কাজ করছেন না। বরং একটি জটিল রাজনৈতিক পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য তারা কাজ করছেন। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দীর্ঘ রাজনৈতিক দলগুলোর মত পার্থক্য ও বিভক্তি বাড়ছে।

জাতীয় ঐকমত্য কমিশন প্রস্তাবিত বিভিন্ন সংস্কার নিয়ে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠক করছে। এই বৈঠকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন ঐকমত্য কমিশনের কো-চেয়ার ড. আলী রিয়াজ। জুলাই বিপ্লবের পর বিভিন্ন কমিশন সংস্কারের যে প্রস্তাব করেছে রাজনৈতিক দলগুলো এই সব প্রস্তাবের ব্যাপারে তাদের মতামত দিচ্ছে। জাতীয় ঐকমত্য কমিশন যদি প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্য অনুধাবন করে থাকেন তাহলে কমিশনের প্রধান কাজ হলো যে সব বিষয়ে সকল রাজনৈতিক দল একমত, তার একটি সুনির্দিষ্ট লিপিবদ্ধ করা এবং এটি প্রধান উপদেষ্টার কাছে দেয়া। প্রধান উপদেষ্টা যে বিষয়গুলোতে ঐক্যমত আছে সেই বিষয়গুলোর ভিত্তিতে জুলাই সনদ চূড়ান্ত করবেন। এর মধ্য দিয়ে শুরু হবে নির্বাচনের কাউন্ট ডাউন। ঐকমত্য কমিশন কোন দরকষাকষির প্রতিষ্ঠান নয়। ওই বৈঠকে রাজনৈতিক দলগুলোকে কোন সংস্কারের যুক্তি, তর্ক করার প্রবণতা ঠিক নয়। কিন্তু আমরা লক্ষ্য করছি ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক গুলো যেন রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে কমিশনের সদদ্যদের বিতর্কের মঞ্চে পরিণত হয়েছে। ‘সম্ভাবনার’ জায়গাটিকে ‘সম্ভব না’ এর জায়গায় নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা চলছে। এটা কখনোই কাঙ্ক্ষিত নয়। এর ফলে সবচেয়ে বড় যে ক্ষতি হচ্ছে, তা হলো রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বিভাজন উসকে দেওয়া হচ্ছে। একে অন্যের প্রতিপক্ষ হিসেবে দাঁড় করিয়ে দেয়া হচ্ছে।

আমরা লক্ষ্য করছি, কিছু কিছু সংস্কার কমিশনের রিপোর্ট ঐক্যের বদলে জাতিকে বিভক্তির পথে নিয়ে যাচ্ছে। নারী সংস্কার কমিশন, গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন, জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন ইতিমধ্যে দেশে বিভক্তি এবং অনৈক্যের সূত্রপাত করেছে। যেমন- নারী সংস্কার কমিশনের কথা বলতেই হয়। এই কমিশনের রিপোর্টটি মোটেই আমল যোগ্য নয়। এটি ধর্মপ্রাণ মানুষের চেতনায় আঘাত করেছে। এর সঙ্গে আপামর জনসাধারণের সংস্রব নেই। সাধারণ মানুষ এবং প্রতিনিধিত্বশীল নারী সমাজের মতামত ছাড়াই এই সংস্কার কমিশন রিপোর্ট তৈরি করেছেন কিছু এনজিও ভিত্তিক নারী উন্নয়ন কর্মী। কাজেই জাতীয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা করতে হলে নারী সংস্কার কমিশনের রিপোর্টকে আলাদা করে রাখতে হবে। গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের রিপোর্টটিও অগ্রহণযোগ্য, বিতর্কিত এবং একপেশে হিসেবে দেখছেন গণমাধ্যম কর্মীরা। আমি মনে করি, শুধু দুটি কমিশনের রিপোর্ট নির্বাচনের আগে আলোচনা হওয়া উচিত। বাকিগুলো নির্বাচিত সরকারের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত। যে দুটি কমিশনের রিপোর্ট নিয়ে আলোচনা হতে পারে তার মধ্যে একটি হলো সংবিধান সংস্কার কমিশনের রিপোর্ট। দ্বিতীয়টি হলো নির্বাচন সংস্কার কমিশনের রিপোর্ট। বাকি যে সংস্কার কমিশন গুলো সুপারিশ তৈরি করেছে তা নির্বাচিত সরকারের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত। কারণ এই সমস্ত সংস্কারগুলো একটি দীর্ঘ প্রক্রিয়ার ব্যাপার। এখানে জনমতকে সম্পৃক্ত করতে হবে। জনমতের সম্মতি ছাড়া এই সংস্কার কমিশনের রিপোর্টগুলো বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেয়া হলে তা হিতে বিপরীত হতে পারে।

ইতিমধ্যেই আমরা দেখেছি যে, জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন নিয়ে সরকারি কর্মকর্তাদের মধ্যে এক ধরনের বিভাজন দেখা দিয়েছে। প্রশাসন ক্যাডার এবং অন্যান্য পেশাজীবী ক্যাডারগুলো রীতিমতো মুখোমুখি অবস্থায় দাঁড়িয়েছে। আমরা যদি নির্মোহ ভাবে পুরো সংস্কার আকাঙ্ক্ষাকে বিশ্লেষণ করি তাহলে দেখব আমাদের প্রথম দরকার একটি জবাবদিহিমূলক গণতান্ত্রিক বিধি ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা। এমন একটি ব্যবস্থায় ফিরে যাওয়া যে ব্যবস্থায় নতুন কোন স্বৈরাচার, ফ্যাসিবাদের জন্ম হতে পারে না। ২০১৪ বা ২০১৮ এর মতো নির্বাচন  করার কথা কোন ক্ষমতাসীন দল চিন্তাও করতে পারে না। নির্বাচন সংস্কার কমিশনের মধ্যে অন্যতম হলো তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থায় ফিরে যাওয়া। তত্ত্বাবধায়ক সরকারে ফিরে যাওয়ার বিষয়ে কারও কোন আপত্তি আছে বলে এখন পর্যন্ত দেখা যায়নি।

এছাড়া নির্বাচন কমিশনের আরও কিছু বিষয় আছে যে বিষয়গুলো নিয়ে অধিকাংশ রাজনৈতিক দল একমত। কিন্তু নির্বাচন সংস্কার কমিশন কতগুলো সুপারিশ করেছে যে সুপারিশগুলো শুধু অবাস্তব নয়, এটি আমলযোগ্যও নয়। যেমন নির্বাচন সংস্কার কমিশন বলেছে, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে কেউ অভিযুক্ত হলেই তাকে নির্বাচনে অযোগ্য ঘোষণা করতে হবে। কিন্তু এটি একটি ভয়ঙ্কর প্রবণতা। কারণ এটি পরবর্তীতে রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহৃত হতে পারে। এটি যদি নির্বাচনী আইনে সংযুক্ত হয় তাহলে এমন একটি পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে যে একজন অন্য প্রতিপক্ষকে নির্বাচনে দাঁড়াতে বাধা দেওয়ার জন্য এই ধরণের অভিযোগ দায়ের করবে। তাছাড়া এই সুপারিশটি আমাদের সংবিধানের পরিপন্থী। কারণ আমাদের সংবিধানে আইনের দৃষ্টিতে সকলে সমান। যতক্ষণ পর্যন্ত একজন ব্যক্তি সর্বোচ্চ আদালত কর্তৃক দণ্ডিত না হবেন, ততক্ষণ পর্যন্ত তাকে অপরাধী বলা যাবে না। আইনের সাধারণ সূত্র হলো একজন ব্যক্তি যতক্ষণ পর্যন্ত চূড়ান্ত রায়ে দণ্ডিত না হন, ততক্ষণ পর্যন্ত তাকে নির্দোষ বলে ধরে নিতে হবে। কাজেই আইনের শাসনের মূল চেতনার পরিপন্থী এ রকম কিছু বিষয়কে অযৌক্তিক ভাবে যুক্ত করা ঠিক নয়। নির্বাচন সংস্কার কমিশনের সুপারিশে আরও কিছু বিষয় নিয়ে বিতর্ক আছে। এই বিতর্কে আমরা যেতে চাই না।

আমরা ঐকমত্যের জায়গায় যেতে চাই। নির্বাচন কমিশনের সুপারিশগুলোর মধ্যে যে বিষয়গুলোতে সকল রাজনৈতিক দল একমত সেই বিষয়গুলোকে নিয়ে এগোনো উচিত। যেকোন একটি জিনিসকে দু ভাবে দেখা যায়। ইতিবাচকভাবে অথবা নেতিবাচকভাবে। একটি গ্লাসে অর্ধেক পানি আছে- এটিকে কেউ বলতে পারেন অর্ধেক খালি। আবার কেউ বলতে পারেন অর্ধেক ক্লাস পূর্ণ। আমরা সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করব। বিভাজন নিয়ে নয়। কিন্তু ঐকমত্য কমিশন দীর্ঘ আলোচনার মাধ্যমে তাদের সুপারিশগুলো যৌক্তিকতা প্রমাণের চেষ্টা করছে। সেটির কোন প্রয়োজন আছে বলে সাধারণ মানুষ মনে করে না। কোন সংস্কারই চাপিয়ে দেয়ার বিষয় নয়। তাছাড়া নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের সক্রিয় অংশগ্রহণ ছাড়া কোন সংস্কারই শেষ পর্যন্ত সম্ভব না।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, নির্বাচন সংস্কার কমিশনের ২৪৩টি সুপারিশের মধ্যে তারা ১৪১ টি সুপারিশের ব্যাপারে একমত হয়েছেন। আংশিক একমত হয়েছেন ১৪ টিতে। মন্তব্যসহ ভিন্ন মত দিয়েছেন ৬৪ তে। একমত নন ২৪ টিতে। অর্থাৎ দেখা যাচ্ছে অধিকাংশ সুপারিশের ব্যাপারে তারা একমত। কাজেই যে বিষয়গুলোতে সব রাজনৈতিক দল একমত সেগুলো নিয়ে সামনে এগুনো যায়।

সংবিধান সংস্কার কমিশনের বিষয়টি আলোচনার দাবি রাখে। সংবিধান সংস্কার এই সরকারের এখতিয়ার নাই। জাতীয় সংসদ ছাড়া সংবিধান সংশোধনের এখতিয়ার কারও নেই। তারা কিছু সুপারিশ রাখতে পারে। এটির ভিত্তিতে রাজনৈতিক দলগুলো ঐক্যমত হতে পারে। সংবিধান সংস্কার প্রস্তাবের বেশ কিছু বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলো একমত। যেমন- তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে কোন আপত্তি নেই। পরপর দুই বারের বেশি প্রধানমন্ত্রীর পদ গ্রহণ করা নিয়েও রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে কোন আপত্তি নেই। বিএনপি থেকে বলা হয়েছে পরপর দুইবারের পর বিরতি দিয়ে আবার তিনি প্রধানমন্ত্রী পদে দাঁড়াতে পারেন। এটি তাদের মতামত। জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর যখন সংবিধান সংশোধন করা হবে, তখনকার এই বিষয়টি তুলে রাখা যেতে পারে। কিন্তু মৌলিক বিষয় হলো পরপর দুইবারের বেশি কেউ প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন না। সংবিধান সংস্কারে প্রধানমন্ত্রী এবং রাষ্ট্রপতির মধ্যে মধ্যে ক্ষমতার ভারসাম্য আনার যে সুপারিশ করা হয়েছে, তার কিছু কিছু বিষয়ের সঙ্গে বিএনপি একমত। কিন্তু অনেক বিষয়ের সঙ্গে তারা একমত নন। একই ভাবে রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বৃদ্ধি করে যে ধরনের ক্ষমতা তাকে দেওয়ার জন্য আইন প্রয়োগের কথা বলা হয়েছে সে বিষয়ে বিএনপি এখন পর্যন্ত স্পষ্ট নয় বলে তারা জানিয়েছে।

অন্যদিকে সংসদ এবং রাষ্ট্রপতির মেয়াদ চার বছর এবং দুই কক্ষের অনুমোদনের পর গণভোট করা জরুরি, জরুরি অবস্থা জারির প্রস্তাব বিধান, রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি, মৌলিক স্বাধীনতার নামে আলাদা আলাদা অন্তর্ভুক্ত করা, সংবিধানে দেশের নাম পরিবর্তন, নিম্নকক্ষে তরুণদের জন্য ১০ আসনে মনোনয়ন দেওয়া, সংসদ নির্বাচনের জন্য ২১ বছর করার মতো প্রস্তাব গুলোতে বিএনপি একমত হয়নি। আবার এই কমিশনের অনেক সুপারিশে একমত হয়েছে বিএনপি। যেমন বিদ্যমান সংবিধানে থাকা ৭ (ক) বিলুপ্ত করা। সংসদ দ্বি কক্ষ বিশিষ্ট করা, উভয় কক্ষে দু জন ডেপুটি স্পিকারের মধ্যে একজন বিরোধী দল থেকে নেওয়া, রাষ্ট্রপতির অভিশংসন পদ্ধতি, অর্ধস্তন আদালতের বদলে স্থানীয় আদালত শব্দ ব্যবহার করা, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সদস্য অনুর্ধ্ব ১৫ জন রাখা, স্থানীয় নির্বাচনে দলীয় প্রতীক ব্যবহার না করার মতো স্পর্শকাতর গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোতে বিএনপি সহ সকল রাজনৈতিক দলগুলো একমত হয়েছে। আর সে কারণে সকলেই মনে করে আমাদেরকে ঐক্যের পথ খুঁজতে হবে, বিভক্তির নয়। গত পুরো সপ্তাহ জুড়ে কমিশন যে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে বৈঠক করেছে, সেই বৈঠক গুলোকে বিভাজনগুলোই উঠে এসেছে। তাই যেসব সুপারিশ সকল পক্ষ একমত তার ভিত্তিতে দ্রুত সর্বদলীয় বৈঠক করে জুলাই ঘোষণার সনদ তৈরি করা যেতে পারে। এর ফলে সকল অনিশ্চয়তা কাটিয়ে দেশ নির্বাচনের পথে হাটতে পারে। কিন্তু কোন রাজনৈতিক দলকে কোন বিষয় জোর করে বাধ্য করা বা কোন সংস্কারে জোর করে রাজী করানো হলে বিভক্তি, বিভাজন বাড়বে। এই সমস্ত বিষয় নিয়ে যত দীর্ঘ আলোচনা চলবে তত রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে অনৈক্য সৃষ্টি হবে। ইতিমধ্যে এই অনৈক্যের হাওয়া বইতে শুরু করেছে। তা যেন না ঝড়ে রূপ নেয় সেদিকে নজর রাখতে হবে এখনই। ঐকমত্য কমিশন যেন বিভাজন কমিশন না হয় সে ব্যাপারে সবাইকে খেয়াল রাখতে হবে।

অদিতি করিম, নাট্যকার ও কলাম লেখক
ইমেইল: [email protected]
 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
মিনিস্টারের ঈদ অফার ‘ফ্রিজ কিনুন হাম্বা জিতুন’
মিনিস্টারের ঈদ অফার ‘ফ্রিজ কিনুন হাম্বা জিতুন’

এই মাত্র | কর্পোরেট কর্নার

নোয়াখালীতে গণ অধিকার পরিষদের উদ্যোগে শ্রমিক দিবস পালিত
নোয়াখালীতে গণ অধিকার পরিষদের উদ্যোগে শ্রমিক দিবস পালিত

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্নে শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়ন জরুরি: প্রধান উপদেষ্টা
বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্নে শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়ন জরুরি: প্রধান উপদেষ্টা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আইসিসিবিতে শুরু হলো মোটর ও বাইক শো
আইসিসিবিতে শুরু হলো মোটর ও বাইক শো

১২ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বসুন্ধরা শুভসংঘ আইইউবিএটি শাখার আয়োজনে ডে লং ট্যুর ও নতুন কমিটি
বসুন্ধরা শুভসংঘ আইইউবিএটি শাখার আয়োজনে ডে লং ট্যুর ও নতুন কমিটি

১৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নয়াপল্টনে শ্রমিক সমাবেশে জনস্রোত
নয়াপল্টনে শ্রমিক সমাবেশে জনস্রোত

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিডনিতে বর্ণাঢ্য বৈশাখী উৎসব
সিডনিতে বর্ণাঢ্য বৈশাখী উৎসব

১৯ মিনিট আগে | পরবাস

শরীর ঠাণ্ডা রাখবে মাটির পাত্রের পানি
শরীর ঠাণ্ডা রাখবে মাটির পাত্রের পানি

২০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার
পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিদিন ব্রকলি খেলে যেসব উপকার
প্রতিদিন ব্রকলি খেলে যেসব উপকার

২৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

চট্টগ্রামে পাহাড় ধসে দুই শিশুর মৃত্যু
চট্টগ্রামে পাহাড় ধসে দুই শিশুর মৃত্যু

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে নানা আয়োজনে মে দিবস পালিত
খাগড়াছড়িতে নানা আয়োজনে মে দিবস পালিত

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে সেফটি দিবস পালিত
গোপালগঞ্জে সেফটি দিবস পালিত

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে মহান মে দিবস পালিত
মানিকগঞ্জে মহান মে দিবস পালিত

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচিত সরকার না থাকায় ফ্যাসিবাদ মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে : রিজভী
নির্বাচিত সরকার না থাকায় ফ্যাসিবাদ মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে : রিজভী

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

নওগাঁয় মহান মে দিবস পালিত
নওগাঁয় মহান মে দিবস পালিত

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষ, ইউএনও-ওসিসহ আহত ২০
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষ, ইউএনও-ওসিসহ আহত ২০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেনাপোল বন্দরে দুইদিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
বেনাপোল বন্দরে দুইদিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পেকুয়ায় একদিনে কুকুরের কামড়ে শিশুসহ আহত ২০
পেকুয়ায় একদিনে কুকুরের কামড়ে শিশুসহ আহত ২০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে পৃথক দুর্ঘটনায় দুইজনের প্রাণহানি
মেহেরপুরে পৃথক দুর্ঘটনায় দুইজনের প্রাণহানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের প্রধান কোচ হতে চান আজহার মাহমুদ
পাকিস্তানের প্রধান কোচ হতে চান আজহার মাহমুদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লী বিদ্যুতের সাব স্টেশন থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার
পল্লী বিদ্যুতের সাব স্টেশন থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
ভাঙ্গায় ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে নানা আয়োজনে মে দিবস পালন
জয়পুরহাটে নানা আয়োজনে মে দিবস পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে বর্ণাঢ্য আয়োজনে মে দিবস পালিত
চাঁপাইনবাবগঞ্জে বর্ণাঢ্য আয়োজনে মে দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে কাঙালিনী সুফিয়া একাডেমি ও জাদুঘরের উদ্বোধন
রাজবাড়ীতে কাঙালিনী সুফিয়া একাডেমি ও জাদুঘরের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে মে দিবসে শ্রমিক-মালিক ঐক্যের আহ্বান
মেহেরপুরে মে দিবসে শ্রমিক-মালিক ঐক্যের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি
টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে কাঙালিনী সুফিয়া একাডেমি ও জাদুঘরের উদ্বোধন
রাজবাড়ীতে কাঙালিনী সুফিয়া একাডেমি ও জাদুঘরের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি
ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ
এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি
১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’
এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী
জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ
নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা
আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ