শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:৪৮, রবিবার, ২২ জুন, ২০২৫

বিশেষ লেখা

ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা

মোস্তফা কামাল
অনলাইন ভার্সন
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা

দেশে বড়-মাঝারি-ছোট ব্যবসা-বিনিয়োগের কোনো সূচকেই সুখবর নেই। কোনো কোনো খাতে টিকে থাকার সম্ভাবনাও এরই মধ্যে ‘ক্ষীণ’ হয়ে গেছে। এই পরিস্থিতিতে ব্যবসায়ীরা বহুদিন ধরে বহুমুখী সংকটের মধ্যে আছেন। অন্যদের  মতো দল বা জোট বেঁধে রাস্তায় নেমে তাঁদের পক্ষে মিছিল-মিটিং করে কষ্টের কথা জানান দেওয়াও সম্ভব নয়।

শব্দ করে বিলাপ করাও তাঁদের মানায় না। ফলে নিয়তির মতো বোবাকান্না হজম করতে হচ্ছে তাঁদের। আবার এই কষ্টের মাঝেও ব্যবসায়ীদের নিজেদের শক্ত-সামর্থ্যবান দেখাতে হয়। কঠিন এই বাস্তবতা ও সুদাসলের পাটিগণিতে দেশে ঋণখেলাপি এবং টাকার অঙ্ক অনেক বেড়েছে।

সর্বশেষ এক হিসাবে এর পরিমাণ ৪.২ লাখ কোটি টাকা। ধারণা করা যায়, তা আরো বাড়বে। বর্তমানে ব্যাংকঋণের সুদহার (+/-) ১৫ শতাংশ। একে ধরে চক্রবৃদ্ধি হারে সুদের অঙ্ক নির্ধারণ করা হচ্ছে।

স্বাভাবিকভাবেই এতে সুদাসল নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে। যথারীতি এভাবে ডিফল্টার (ঋণখেলাপি) চিহ্নিত হচ্ছেন ব্যবসায় বিনিয়োগকারীরা।

৫ আগস্টের পর একদিকে যেমন বেশ কিছু শিল্প-কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে, অন্যদিকে সম্ভাবনাময় কিছু মিল-কারখানার উৎপাদন দুমড়েমুচড়ে গেছে। তার ওপর অর্থায়ন সংকট, ঋণ সহায়তা না থাকা, সুদহার বৃদ্ধি মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা হয়ে দাঁড়িয়েছে। ৫ আগস্টের আগের সংকটের সঙ্গে পরবর্তী সময়ের অস্থিতিশীল পরিস্থিতির যোগফলে তৈরি হয়েছে স্থবিরতা।

কিন্তু ব্যবসা-বিনিয়োগের এই স্থবিরতা কাটাতে এখন পর্যন্ত সরকারের পক্ষ থেকে দৃশ্যমান কোনো সহায়ক পদক্ষেপ না নেওয়ায় সব শ্রেণির ব্যবসায়ীদের মধ্যে চাপা ক্ষোভ বিরাজ করছে। কোনো মতে যাঁরা টিকে আছেন, তাঁদের পক্ষে লোনের টাকা পরিশোধ, কর্মচারীর বেতন, নিয়মিত খরচ টানা কঠিন হয়ে পড়েছে। তার ওপর কমেনি ঘুষ-দুর্নীতি। হিডেন, আনসিন বা আন্ডার টেবিল লেনদেন ঠিকই রাখতে হচ্ছে।
এসব করতে গিয়ে দেশের বড় বড় শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোর টিকে থাকাই এখন চ্যালেঞ্জ। নতুন করে বিনিয়োগের চিন্তার সুযোগ নেই। ফলে হচ্ছে না নতুন কর্মসংস্থান। বিনিয়োগ হলেই তো সৃষ্টি হয় কর্মসংস্থান। অন্তরালের এসব কথা প্রকাশ্যে বলা হবে ব্যবসায়ীদের জন্য আপদের ওপর বিপদের।

ব্যবসায়ী ও বিনিয়োগকারীদের মধ্যে যে কজন গণমাধ্যমের সঙ্গে সচরাচর কথা বলেন, তারাও সতর্ক। কী বলতে কী বলে ফেলেন এই ভয়ে থাকেন। কথা পছন্দ না হলেই নতুন উৎপীড়ন, মব আতঙ্ক। তার পরও তথ্য আটকে থাকে না। যে পরিবেশ-পরিস্থিতিতে একটা দেশে ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার ঘটে, বিনিয়োগ বাড়ে, কর্মসংস্থান তৈরি হয়, বর্তমানে সেটা যে অনুপস্থিত, তা যে কারোর কাছেই বোধগম্য। কর্মসংস্থান, মূল্যস্ফীতি, প্রবৃদ্ধিসহ বিভিন্ন সূচকের লাগাম টানতে হলে করণীয় কী, সেটি সাধারণ কাণ্ডজ্ঞানের মানুষেরও জানার বাইরে না। দেশি-বিদেশি ব্যবসা-বিনিয়োগ সবার জন্য একই। দেশি বিনিয়োগকারীরা উদ্বিগ্ন থাকলে বিদেশি বিনিয়োগকারীরাও স্বস্তিতে থাকেন না। উৎপাদন ব্যয় বৃদ্ধি, ডলারের উচ্চমূল্য, জ্বালানি খাতে অস্থিতিশীলতা, ঋণের উচ্চ সুদহারের তথ্য বিদেশিদের কাছেও অজানা নয়।

দেশের যে প্রায় ৬০ শতাংশ কারখানা উৎপাদনহীনতায় ভুগছে, প্রয়োজনীয় গ্যাস মিলছে না, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির কী হাল, তা বিদেশিদের কাছে দেশের কেউ গিয়ে কানে কানে বলে আসতে হয় না। ব্যবসা-শিল্পবিনিয়োগবিরোধী যেসব কর্মকাণ্ড চলমান রয়েছে তা এক অর্থে ব্যবসায়ীদের পিঠ দেয়ালে ঠেকিয়ে দিয়েছে। যে রোগ দেশীয় ব্যবসায়ীদের পিঠ দেয়ালে ঠেকায়, সেই রোগে কি বিদেশি বিনিয়োগকারীদের পিঠে মালিশের মতো লাগবে?

বাংলাদেশ নিয়ে যাদের ভাবনা নেই, নেই কমিটমেন্ট, তাদের কথা ভিন্ন। তারা যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, দুবাইসহ অনেক দেশে বাড়ি-গাড়ি ও সম্পদ করবেন। প্রয়োজনে পালাবেন। কিন্তু দেশের প্রতি ভালোবাসা-অঙ্গীকারবদ্ধ যাঁরা তাঁদের কী হবে? তাঁরা তো এ দেশেই ব্যবসা-বিনিয়োগ করে নিজেরা সমৃদ্ধ হতে চান। দেশ গঠনে ভূমিকা রাখছেন, আরো রাখতে চান। কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে এ দেশের মানুষকে কর্মমুখী রাখতে চান। তাঁদের জন্য টিকে থাকার চৌহদ্দী ছোট হয়ে আসতে থাকলে দেশ কোন পরিণতির দিকে যাবে?

পেশাদার-কমিটেড-বনেদি এই ব্যবসায়ীদের জন্য নতুন চিন্তার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে ইরান-ইসরাইল সংঘাত। তা পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধে রূপ নিলে বিশ্ব অর্থনীতির নেতিবাচক প্রভাবের ঢেউ বাংলাদেশে কোন মাত্রায় আছড়ে পড়বে, তা তাঁদের ভাবাচ্ছে। কোনো যুদ্ধের অভিজ্ঞতাই ভালো নয়। আদতে কোনো যুদ্ধেই অর্থনীতি জেতে না। ইরান-ইসরায়েল সংঘাত শুধু মধ্যপ্রাচ্য নয়, বৈশ্বিক অর্থনীতি ও জ্বালানি সরবরাহব্যবস্থায় মারাত্মক প্রভাব ফেলবে, যা থেকে মুক্ত থাকবে না বাংলাদেশও।

আমাদের বিদ্যুৎ উৎপাদনের একটি বড় অংশ গ্যাস ও তেলের ওপর নির্ভরশীল। বিশেষত এলএনজি ও পরিশোধিত জ্বালানি তেল। বাংলাদেশ মধ্যপ্রাচ্যের দেশ কাতার ও ওমান থেকে এলএনজি আমদানি করে। এসব দেশের একাধিক কম্পানির সঙ্গে বাংলাদেশের দীর্ঘমেয়াদি চুক্তি রয়েছে। কাতার থেকে এলএনজি আমদানির একমাত্র পথ হরমুজ প্রণালি। শুধু জ্বালানি নয়, হরমুজ প্রণালি বন্ধ হয়ে গেলে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে বিঘ্ন ঘটবে। এই প্রণালি বন্ধ না হলেও যুদ্ধ দীর্ঘস্থায়ী হলে বিশ্ববাণিজ্য ব্যাহত হবে।

বাংলাদেশের অর্থনীতি রপ্তানিনির্ভর। তৈরি পোশাক খাত বৈদেশিক আয়ের প্রধান উৎস। পণ্য পরিবহনে বিলম্ব হলে আন্তর্জাতিক ক্রেতাদের কাছে পণ্য সরবরাহ ব্যাহত হতে পারে। ফলে ক্রয়াদেশ বাতিলের ঝুঁকি, মূল্যছাড় দিতে বাধ্য হওয়া বা বাজার হারানোর মতো পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে। আন্তর্জাতিক বাজারে মূল্যবৃদ্ধির কারণে বিদ্যুৎ উৎপাদনের খরচ আরো বাড়বে, যার প্রভাব সরাসরি পড়বে শিল্প উৎপাদন, পরিবহন, কৃষি ও খুচরা বাজারে। তখন দেশের সামগ্রিক মূল্যস্ফীতি আরো বাড়বে। ভোক্তা পর্যায়ে জীবনযাত্রার ব্যয়ও বাড়তে থাকবে।

তার ওপর শ্রমবাজার তছনছ হয়ে যাবে। মধ্যপ্রাচ্য বাংলাদেশিদের জন্য প্রধান শ্রমবাজার। ইরান ও তার প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলোয় যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়লে ওই অঞ্চলে বাংলাদেশি শ্রমিকদের কর্মসংস্থান হুমকির মুখে পড়বে। এরই মধ্যে ইরানে হাজার দেড়েক বাংলাদেশি চাকরি খুইয়েছেন। আশপাশের দেশগুলোতে প্রবাসীদের মধ্যে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা ছড়িয়ে পড়েছে। এর আগেও মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধের সময় বাংলাদেশি শ্রমিকরা দেশে ফিরে আসতে বাধ্য হয়েছেন। এই যুদ্ধে যেভাবে যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলের সমর্থনে এগিয়ে আসছে এবং ইরান মুসলিম দেশগুলোর সহায়তা চাইছে, তাতে এটি শিগগির আঞ্চলিক পর্যায়ে ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। সে ক্ষেত্রে অন্যান্য দেশেও কাজের সংকট হবে। দেশের বৈদেশিক মুদ্রার অন্যতম প্রধান উৎস রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয়ে মারাত্মক ছেদ পড়বে। যুদ্ধ পরিস্থিতিতে মধ্যপ্রাচ্যের নির্মাণ খাত, পরিষেবা খাত ও আবাসন খাত স্থবির হয়ে যেতে পারে। ঘটনাচক্রে ক্রমে তা সংক্রমিত হতে পারে বিশ্বের অন্যান্য দেশেও।

স্বাধীনতার পরপরই বাংলাদেশ থেকে শ্রমিকরা মধ্যপ্রাচ্যসহ বিভিন্ন দেশে কর্মসংস্থানের জন্য যেতে শুরু করেন। তখন থেকে প্রবাসীরা দেশে রেমিট্যান্স পাঠানো আরম্ভ করেন। এই প্রবাসী আয় অর্থনীতির একটি প্রধান খাত হিসেবে জিডিপিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। এই প্রবাসী শ্রমিকদের সঠিক সংখ্যা বের করা কঠিন। তবে বৈধ-অবৈধ মিলিয়ে সংখ্যাটি দুই কোটির কাছাকাছি। পরিসংখ্যান বলছে, গত ১০ বছরে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের পরিমাণ প্রায় ১৭ হাজার ৭৫৯ কোটি ডলার।

একদিকে দেশের অর্থনীতি গড়ার সিপাহশালার ব্যবসায়ী-বিনিয়োগকারীরা যন্ত্রণাকাতর। অন্যদিকে এই অর্থনীতির শিরায় রক্তসঞ্চালনকারী প্রবাসীদের উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা সামগ্রিকভাবে ভীষণ ভাবনার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। রেমিট্যান্স যোদ্ধারা মাঝেমধ্যে সম্মানের জন্য কান্নাকাটি করেন। কিছুদিন ধরে তাঁরা এ দাবিতে বেশ সোচ্চার। হুমকি-ধমকিও দিচ্ছেন। কিন্তু ব্যবসায়ী-বিনিয়োগকারীদের ক্ষেত্রে হুমকি-ধমকি বেমানান। যদিও এফবিসিসিআইসহ ব্যবসায়ীদের বেশ কটি সংগঠন রয়েছে। খাতওয়ারি সংগঠনও আছে। ভিন্ন ভিন্ন জায়গা থেকে তাঁরা তাঁদের অসম্মান-কষ্ট-অস্বস্তির কথা জানাচ্ছেন। গতিপ্রকৃতিসহ অর্থনীতির হালদশা জানাচ্ছেন। দেশকে সমৃদ্ধিশালী করতে নিজেদের সক্ষমতা জানানোর পাশাপাশি পরামর্শও দিচ্ছেন। এসব শোনার ও পদক্ষেপ নেওয়ার পুরো দায়িত্ব সরকারের।

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট; ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন

এই বিভাগের আরও খবর
গরিবি হটাও, গরিব নয়
গরিবি হটাও, গরিব নয়
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
ধেয়ে আসছে সংকট, আমরা কতটা প্রস্তুত?
ধেয়ে আসছে সংকট, আমরা কতটা প্রস্তুত?
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
সর্বশেষ খবর
পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি সেনাদের টানা ষষ্ঠ দিনের অভিযান
পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি সেনাদের টানা ষষ্ঠ দিনের অভিযান

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে এশিয়ার দলকে হারিয়ে টিকে রইলো ইন্টার মিলান
শেষ মুহূর্তের গোলে এশিয়ার দলকে হারিয়ে টিকে রইলো ইন্টার মিলান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওজন কমাতেও সাহায্য করতে পারে আম
ওজন কমাতেও সাহায্য করতে পারে আম

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

১২ বছর পর বড় পর্দায় ফিরছে দেব-শুভশ্রী জুটি
১২ বছর পর বড় পর্দায় ফিরছে দেব-শুভশ্রী জুটি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলে নতুন হামলা চালিয়েছে ইরান
ইসরায়েলে নতুন হামলা চালিয়েছে ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমছে বৃষ্টি, বাড়ছে তাপমাত্রা
কমছে বৃষ্টি, বাড়ছে তাপমাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানি এফ-১৪ যুদ্ধবিমান লক্ষ্য করে ইসরায়েলের হামলা
ইরানি এফ-১৪ যুদ্ধবিমান লক্ষ্য করে ইসরায়েলের হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনিশ্চয়তা ও উৎকণ্ঠায় আবাসন ব্যবসায়ীরা
অনিশ্চয়তা ও উৎকণ্ঠায় আবাসন ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজার দক্ষিণে ইসরায়েলি ড্রোন হামলায় নিহত ২
গাজার দক্ষিণে ইসরায়েলি ড্রোন হামলায় নিহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজারীবাগে ট্যানারির গুদামে আগুন, নিয়ন্ত্রণে দুই ইউনিট
হাজারীবাগে ট্যানারির গুদামে আগুন, নিয়ন্ত্রণে দুই ইউনিট

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রাজিলে হট এয়ার বেলুন দুর্ঘটনায় নিহত ৮
ব্রাজিলে হট এয়ার বেলুন দুর্ঘটনায় নিহত ৮

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়াসিম আকরামকে পেছনে ফেললেন বুমরাহ
ওয়াসিম আকরামকে পেছনে ফেললেন বুমরাহ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের ওপর হামলা নিয়ে দ্বিমুখী চাপে ট্রাম্প
ইরানের ওপর হামলা নিয়ে দ্বিমুখী চাপে ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাচুকার বিপক্ষেও এমবাপ্পেকে পাচ্ছে না রিয়াল মাদ্রিদ
পাচুকার বিপক্ষেও এমবাপ্পেকে পাচ্ছে না রিয়াল মাদ্রিদ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান পারমাণবিক কর্মসূচি বন্ধ করবে না: মাসুদ পেজেশকিয়ান
ইরান পারমাণবিক কর্মসূচি বন্ধ করবে না: মাসুদ পেজেশকিয়ান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএমপির ওয়ারী বিভাগে শুরু হলো ‘নাগরিক তথ্য সংগ্রহ সপ্তাহ’
ডিএমপির ওয়ারী বিভাগে শুরু হলো ‘নাগরিক তথ্য সংগ্রহ সপ্তাহ’

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডনে বিশাল র‍্যালিতে উড়লো ইরানের পতাকা
লন্ডনে বিশাল র‍্যালিতে উড়লো ইরানের পতাকা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরের ‘সিতারে জমিন পর’: ভিন্নধর্মী গল্পে বক্স অফিসে সাড়া
আমিরের ‘সিতারে জমিন পর’: ভিন্নধর্মী গল্পে বক্স অফিসে সাড়া

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৬ বছরের দাম্পত্য জীবনের ইতি টানলেন বলিউড অভিনেত্রী
১৬ বছরের দাম্পত্য জীবনের ইতি টানলেন বলিউড অভিনেত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বৃদ্ধ নিহত
নারায়ণগঞ্জে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বৃদ্ধ নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তারেক রহমানের বৈঠকে অনেকেরই গা জ্বলতেছে: শামা ওবায়েদ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তারেক রহমানের বৈঠকে অনেকেরই গা জ্বলতেছে: শামা ওবায়েদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে জবাবদিহিতার আওতায় আনার আহ্বান পররাষ্ট্র উপদেষ্টার
ইসরায়েলকে জবাবদিহিতার আওতায় আনার আহ্বান পররাষ্ট্র উপদেষ্টার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্লাব বিশ্বকাপে টানা দুই জয়ে নকআউটে বায়ার্ন
ক্লাব বিশ্বকাপে টানা দুই জয়ে নকআউটে বায়ার্ন

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবসরবেলায় ম্যাথিউসের আবেগঘন বার্তা
অবসরবেলায় ম্যাথিউসের আবেগঘন বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সম্ভাব্য উত্তরসূরির নাম ঘোষণা করেছেন খামেনি
সম্ভাব্য উত্তরসূরির নাম ঘোষণা করেছেন খামেনি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্রোপচারের পর প্রসূতির মৃত্যু, বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসীর ক্লিনিক ঘেরাও
অস্ত্রোপচারের পর প্রসূতির মৃত্যু, বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসীর ক্লিনিক ঘেরাও

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলে ইরানের ৮ হামলা
২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলে ইরানের ৮ হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় করতোয়া নদী সুরক্ষায় পরিচ্ছন্নতা অভিযানের উদ্বোধন
বগুড়ায় করতোয়া নদী সুরক্ষায় পরিচ্ছন্নতা অভিযানের উদ্বোধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুয়ামে যাচ্ছে বি-২ বোমারু বিমান, ইরানে মার্কিন হামলার জল্পনা
গুয়ামে যাচ্ছে বি-২ বোমারু বিমান, ইরানে মার্কিন হামলার জল্পনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইরান কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারে : তুলসি গ্যাবার্ড
ইরান কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারে : তুলসি গ্যাবার্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ক্ষমতায় টিকে থাকার ‘খায়েশ’ নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য ক্লিনটনের
নেতানিয়াহুর ক্ষমতায় টিকে থাকার ‘খায়েশ’ নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য ক্লিনটনের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী মাস থেকে ৩৩ লাখ শিশু পাবে দুপুরের খাবার
আগামী মাস থেকে ৩৩ লাখ শিশু পাবে দুপুরের খাবার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?
সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, মধ্য ইসরায়েলে ব্যাপক বিস্ফোরণ
ইরান থেকে নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, মধ্য ইসরায়েলে ব্যাপক বিস্ফোরণ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কেন এতো ভারতীয়, কী করেন তারা
ইসরায়েলে কেন এতো ভারতীয়, কী করেন তারা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তের ‘আকাশে সন্দেহজনক বস্তু’ নিয়ে আতঙ্ক, ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের
সীমান্তের ‘আকাশে সন্দেহজনক বস্তু’ নিয়ে আতঙ্ক, ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলার নেতৃত্বে ড্রোন: আইআরজিসি
ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলার নেতৃত্বে ড্রোন: আইআরজিসি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?
বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘জয় ইরানেরই হবে’
‌‘জয় ইরানেরই হবে’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোড়া সেঞ্চুরিতে ইতিহাসের পাতায় শান্ত
জোড়া সেঞ্চুরিতে ইতিহাসের পাতায় শান্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সম্ভাব্য উত্তরসূরির নাম ঘোষণা করেছেন খামেনি
সম্ভাব্য উত্তরসূরির নাম ঘোষণা করেছেন খামেনি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্রের মজুদ কমছে, ইসরায়েলি দাবি প্রত্যাখ্যান করল তেহরান
ক্ষেপণাস্ত্রের মজুদ কমছে, ইসরায়েলি দাবি প্রত্যাখ্যান করল তেহরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুয়ামে যাচ্ছে বি-২ বোমারু বিমান, ইরানে মার্কিন হামলার জল্পনা
গুয়ামে যাচ্ছে বি-২ বোমারু বিমান, ইরানে মার্কিন হামলার জল্পনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে হুথির নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে হুথির নতুন হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান
ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান
মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি ভূখণ্ডে আছড়ে পড়ল আরও এক ঝাঁক ইরানি ড্রোন
ইসরায়েলি ভূখণ্ডে আছড়ে পড়ল আরও এক ঝাঁক ইরানি ড্রোন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান
ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প
ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হস্তক্ষেপ ‌‘বাস্তব এবং আসন্ন’, ইরানকে কড়া বার্তা ওয়াশিংটনের
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হস্তক্ষেপ ‌‘বাস্তব এবং আসন্ন’, ইরানকে কড়া বার্তা ওয়াশিংটনের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দশম পরমাণু বিজ্ঞানীর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করলো ইরান
দশম পরমাণু বিজ্ঞানীর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করলো ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যার হুমকি, ইরানি ইহুদি-খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের নিন্দা
খামেনিকে হত্যার হুমকি, ইরানি ইহুদি-খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের নিন্দা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢামেক বন্ধ ঘোষণা, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢামেক বন্ধ ঘোষণা, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানালেন আরব পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা
ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানালেন আরব পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান
যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কখনোই পরমাণু অস্ত্র অর্জন করতে পারবে না, দাবি ফরাসি প্রেসিডেন্টের
ইরান কখনোই পরমাণু অস্ত্র অর্জন করতে পারবে না, দাবি ফরাসি প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি এফ-১৪ যুদ্ধবিমান লক্ষ্য করে ইসরায়েলের হামলা
ইরানি এফ-১৪ যুদ্ধবিমান লক্ষ্য করে ইসরায়েলের হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলে ইরানের ৮ হামলা
২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলে ইরানের ৮ হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বগুড়ায় বাজবে ট্রেনের হুইসল
বগুড়ায় বাজবে ট্রেনের হুইসল

পেছনের পৃষ্ঠা

আট মাসে হাজার কোটি টাকার সম্পদ বিক্রি করেছেন বিপু
আট মাসে হাজার কোটি টাকার সম্পদ বিক্রি করেছেন বিপু

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই কক্ষের সংসদের পথে দেশ
দুই কক্ষের সংসদের পথে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই বাংলাদেশির জেল যুক্তরাষ্ট্রে
দুই বাংলাদেশির জেল যুক্তরাষ্ট্রে

পেছনের পৃষ্ঠা

সুইস ব্যাংকে কেন আমানতের পাহাড়
সুইস ব্যাংকে কেন আমানতের পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

করোনায় ফের সিন্ডিকেট
করোনায় ফের সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

অবরোধ লাঠিচার্জ তুলকালাম
অবরোধ লাঠিচার্জ তুলকালাম

প্রথম পৃষ্ঠা

চুনাপাথর খনি থেকে পর্যটন স্পট
চুনাপাথর খনি থেকে পর্যটন স্পট

পেছনের পৃষ্ঠা

ধরাছোঁয়ার বাইরে তিন গভর্নর
ধরাছোঁয়ার বাইরে তিন গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কা কাটেনি সর্বাত্মক যুদ্ধের
শঙ্কা কাটেনি সর্বাত্মক যুদ্ধের

প্রথম পৃষ্ঠা

চেয়েছিলাম শুধুই লেখক হতে অথচ হয়ে গেলাম নির্মাতা
চেয়েছিলাম শুধুই লেখক হতে অথচ হয়ে গেলাম নির্মাতা

শোবিজ

বন্ধু চান মম...
বন্ধু চান মম...

শোবিজ

মিথ্যা অভিযোগে ১০ মাস ধরে কারাগারে দিলীপ
মিথ্যা অভিযোগে ১০ মাস ধরে কারাগারে দিলীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়া জিতে অলিম্পিকে চোখ আলিফের
এশিয়া জিতে অলিম্পিকে চোখ আলিফের

মাঠে ময়দানে

জোড়া সেঞ্চুরিতে নাজমুলের রেকর্ড
জোড়া সেঞ্চুরিতে নাজমুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

গানেই আলোচিত সিনেমা
গানেই আলোচিত সিনেমা

শোবিজ

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরি আশরাফুলের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরি আশরাফুলের

মাঠে ময়দানে

সাদা পোশাক তুলে রাখলেন ম্যাথিউস
সাদা পোশাক তুলে রাখলেন ম্যাথিউস

মাঠে ময়দানে

বোমা ফাটালেন বিল ক্লিনটন
বোমা ফাটালেন বিল ক্লিনটন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপাকে শাহরুখ
বিপাকে শাহরুখ

শোবিজ

গণ অভ্যুত্থানের সুফল পেতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে
গণ অভ্যুত্থানের সুফল পেতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে

নগর জীবন

সাতবিলা চ্যাম্পিয়ন
সাতবিলা চ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

এক যুগ পর শুভশ্রী
এক যুগ পর শুভশ্রী

শোবিজ

বাংলাদেশকে ৪ নম্বরে দেখতে চাই
বাংলাদেশকে ৪ নম্বরে দেখতে চাই

মাঠে ময়দানে

বায়ার্ন-বোকা লড়াইয়ে অন্য রূপ
বায়ার্ন-বোকা লড়াইয়ে অন্য রূপ

মাঠে ময়দানে

ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ চীন পাকিস্তান
ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ চীন পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে যুক্তরাষ্ট্র প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে যুক্তরাষ্ট্র প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বর্ণ কারিগরকে হত্যার পর বেঁধে রাখা হলো গাছে
স্বর্ণ কারিগরকে হত্যার পর বেঁধে রাখা হলো গাছে

প্রথম পৃষ্ঠা

রোমাঞ্চ ছড়িয়ে গল টেস্ট ড্র
রোমাঞ্চ ছড়িয়ে গল টেস্ট ড্র

প্রথম পৃষ্ঠা