শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:৪৮, রবিবার, ২২ জুন, ২০২৫

বিশেষ লেখা

ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা

মোস্তফা কামাল
অনলাইন ভার্সন
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা

দেশে বড়-মাঝারি-ছোট ব্যবসা-বিনিয়োগের কোনো সূচকেই সুখবর নেই। কোনো কোনো খাতে টিকে থাকার সম্ভাবনাও এরই মধ্যে ‘ক্ষীণ’ হয়ে গেছে। এই পরিস্থিতিতে ব্যবসায়ীরা বহুদিন ধরে বহুমুখী সংকটের মধ্যে আছেন। অন্যদের  মতো দল বা জোট বেঁধে রাস্তায় নেমে তাঁদের পক্ষে মিছিল-মিটিং করে কষ্টের কথা জানান দেওয়াও সম্ভব নয়।

শব্দ করে বিলাপ করাও তাঁদের মানায় না। ফলে নিয়তির মতো বোবাকান্না হজম করতে হচ্ছে তাঁদের। আবার এই কষ্টের মাঝেও ব্যবসায়ীদের নিজেদের শক্ত-সামর্থ্যবান দেখাতে হয়। কঠিন এই বাস্তবতা ও সুদাসলের পাটিগণিতে দেশে ঋণখেলাপি এবং টাকার অঙ্ক অনেক বেড়েছে।

সর্বশেষ এক হিসাবে এর পরিমাণ ৪.২ লাখ কোটি টাকা। ধারণা করা যায়, তা আরো বাড়বে। বর্তমানে ব্যাংকঋণের সুদহার (+/-) ১৫ শতাংশ। একে ধরে চক্রবৃদ্ধি হারে সুদের অঙ্ক নির্ধারণ করা হচ্ছে।

স্বাভাবিকভাবেই এতে সুদাসল নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে। যথারীতি এভাবে ডিফল্টার (ঋণখেলাপি) চিহ্নিত হচ্ছেন ব্যবসায় বিনিয়োগকারীরা।

৫ আগস্টের পর একদিকে যেমন বেশ কিছু শিল্প-কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে, অন্যদিকে সম্ভাবনাময় কিছু মিল-কারখানার উৎপাদন দুমড়েমুচড়ে গেছে। তার ওপর অর্থায়ন সংকট, ঋণ সহায়তা না থাকা, সুদহার বৃদ্ধি মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা হয়ে দাঁড়িয়েছে। ৫ আগস্টের আগের সংকটের সঙ্গে পরবর্তী সময়ের অস্থিতিশীল পরিস্থিতির যোগফলে তৈরি হয়েছে স্থবিরতা।

কিন্তু ব্যবসা-বিনিয়োগের এই স্থবিরতা কাটাতে এখন পর্যন্ত সরকারের পক্ষ থেকে দৃশ্যমান কোনো সহায়ক পদক্ষেপ না নেওয়ায় সব শ্রেণির ব্যবসায়ীদের মধ্যে চাপা ক্ষোভ বিরাজ করছে। কোনো মতে যাঁরা টিকে আছেন, তাঁদের পক্ষে লোনের টাকা পরিশোধ, কর্মচারীর বেতন, নিয়মিত খরচ টানা কঠিন হয়ে পড়েছে। তার ওপর কমেনি ঘুষ-দুর্নীতি। হিডেন, আনসিন বা আন্ডার টেবিল লেনদেন ঠিকই রাখতে হচ্ছে।
এসব করতে গিয়ে দেশের বড় বড় শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোর টিকে থাকাই এখন চ্যালেঞ্জ। নতুন করে বিনিয়োগের চিন্তার সুযোগ নেই। ফলে হচ্ছে না নতুন কর্মসংস্থান। বিনিয়োগ হলেই তো সৃষ্টি হয় কর্মসংস্থান। অন্তরালের এসব কথা প্রকাশ্যে বলা হবে ব্যবসায়ীদের জন্য আপদের ওপর বিপদের।

ব্যবসায়ী ও বিনিয়োগকারীদের মধ্যে যে কজন গণমাধ্যমের সঙ্গে সচরাচর কথা বলেন, তারাও সতর্ক। কী বলতে কী বলে ফেলেন এই ভয়ে থাকেন। কথা পছন্দ না হলেই নতুন উৎপীড়ন, মব আতঙ্ক। তার পরও তথ্য আটকে থাকে না। যে পরিবেশ-পরিস্থিতিতে একটা দেশে ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার ঘটে, বিনিয়োগ বাড়ে, কর্মসংস্থান তৈরি হয়, বর্তমানে সেটা যে অনুপস্থিত, তা যে কারোর কাছেই বোধগম্য। কর্মসংস্থান, মূল্যস্ফীতি, প্রবৃদ্ধিসহ বিভিন্ন সূচকের লাগাম টানতে হলে করণীয় কী, সেটি সাধারণ কাণ্ডজ্ঞানের মানুষেরও জানার বাইরে না। দেশি-বিদেশি ব্যবসা-বিনিয়োগ সবার জন্য একই। দেশি বিনিয়োগকারীরা উদ্বিগ্ন থাকলে বিদেশি বিনিয়োগকারীরাও স্বস্তিতে থাকেন না। উৎপাদন ব্যয় বৃদ্ধি, ডলারের উচ্চমূল্য, জ্বালানি খাতে অস্থিতিশীলতা, ঋণের উচ্চ সুদহারের তথ্য বিদেশিদের কাছেও অজানা নয়।

দেশের যে প্রায় ৬০ শতাংশ কারখানা উৎপাদনহীনতায় ভুগছে, প্রয়োজনীয় গ্যাস মিলছে না, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির কী হাল, তা বিদেশিদের কাছে দেশের কেউ গিয়ে কানে কানে বলে আসতে হয় না। ব্যবসা-শিল্পবিনিয়োগবিরোধী যেসব কর্মকাণ্ড চলমান রয়েছে তা এক অর্থে ব্যবসায়ীদের পিঠ দেয়ালে ঠেকিয়ে দিয়েছে। যে রোগ দেশীয় ব্যবসায়ীদের পিঠ দেয়ালে ঠেকায়, সেই রোগে কি বিদেশি বিনিয়োগকারীদের পিঠে মালিশের মতো লাগবে?

বাংলাদেশ নিয়ে যাদের ভাবনা নেই, নেই কমিটমেন্ট, তাদের কথা ভিন্ন। তারা যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, দুবাইসহ অনেক দেশে বাড়ি-গাড়ি ও সম্পদ করবেন। প্রয়োজনে পালাবেন। কিন্তু দেশের প্রতি ভালোবাসা-অঙ্গীকারবদ্ধ যাঁরা তাঁদের কী হবে? তাঁরা তো এ দেশেই ব্যবসা-বিনিয়োগ করে নিজেরা সমৃদ্ধ হতে চান। দেশ গঠনে ভূমিকা রাখছেন, আরো রাখতে চান। কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে এ দেশের মানুষকে কর্মমুখী রাখতে চান। তাঁদের জন্য টিকে থাকার চৌহদ্দী ছোট হয়ে আসতে থাকলে দেশ কোন পরিণতির দিকে যাবে?

পেশাদার-কমিটেড-বনেদি এই ব্যবসায়ীদের জন্য নতুন চিন্তার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে ইরান-ইসরাইল সংঘাত। তা পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধে রূপ নিলে বিশ্ব অর্থনীতির নেতিবাচক প্রভাবের ঢেউ বাংলাদেশে কোন মাত্রায় আছড়ে পড়বে, তা তাঁদের ভাবাচ্ছে। কোনো যুদ্ধের অভিজ্ঞতাই ভালো নয়। আদতে কোনো যুদ্ধেই অর্থনীতি জেতে না। ইরান-ইসরায়েল সংঘাত শুধু মধ্যপ্রাচ্য নয়, বৈশ্বিক অর্থনীতি ও জ্বালানি সরবরাহব্যবস্থায় মারাত্মক প্রভাব ফেলবে, যা থেকে মুক্ত থাকবে না বাংলাদেশও।

আমাদের বিদ্যুৎ উৎপাদনের একটি বড় অংশ গ্যাস ও তেলের ওপর নির্ভরশীল। বিশেষত এলএনজি ও পরিশোধিত জ্বালানি তেল। বাংলাদেশ মধ্যপ্রাচ্যের দেশ কাতার ও ওমান থেকে এলএনজি আমদানি করে। এসব দেশের একাধিক কম্পানির সঙ্গে বাংলাদেশের দীর্ঘমেয়াদি চুক্তি রয়েছে। কাতার থেকে এলএনজি আমদানির একমাত্র পথ হরমুজ প্রণালি। শুধু জ্বালানি নয়, হরমুজ প্রণালি বন্ধ হয়ে গেলে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে বিঘ্ন ঘটবে। এই প্রণালি বন্ধ না হলেও যুদ্ধ দীর্ঘস্থায়ী হলে বিশ্ববাণিজ্য ব্যাহত হবে।

বাংলাদেশের অর্থনীতি রপ্তানিনির্ভর। তৈরি পোশাক খাত বৈদেশিক আয়ের প্রধান উৎস। পণ্য পরিবহনে বিলম্ব হলে আন্তর্জাতিক ক্রেতাদের কাছে পণ্য সরবরাহ ব্যাহত হতে পারে। ফলে ক্রয়াদেশ বাতিলের ঝুঁকি, মূল্যছাড় দিতে বাধ্য হওয়া বা বাজার হারানোর মতো পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে। আন্তর্জাতিক বাজারে মূল্যবৃদ্ধির কারণে বিদ্যুৎ উৎপাদনের খরচ আরো বাড়বে, যার প্রভাব সরাসরি পড়বে শিল্প উৎপাদন, পরিবহন, কৃষি ও খুচরা বাজারে। তখন দেশের সামগ্রিক মূল্যস্ফীতি আরো বাড়বে। ভোক্তা পর্যায়ে জীবনযাত্রার ব্যয়ও বাড়তে থাকবে।

তার ওপর শ্রমবাজার তছনছ হয়ে যাবে। মধ্যপ্রাচ্য বাংলাদেশিদের জন্য প্রধান শ্রমবাজার। ইরান ও তার প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলোয় যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়লে ওই অঞ্চলে বাংলাদেশি শ্রমিকদের কর্মসংস্থান হুমকির মুখে পড়বে। এরই মধ্যে ইরানে হাজার দেড়েক বাংলাদেশি চাকরি খুইয়েছেন। আশপাশের দেশগুলোতে প্রবাসীদের মধ্যে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা ছড়িয়ে পড়েছে। এর আগেও মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধের সময় বাংলাদেশি শ্রমিকরা দেশে ফিরে আসতে বাধ্য হয়েছেন। এই যুদ্ধে যেভাবে যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলের সমর্থনে এগিয়ে আসছে এবং ইরান মুসলিম দেশগুলোর সহায়তা চাইছে, তাতে এটি শিগগির আঞ্চলিক পর্যায়ে ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। সে ক্ষেত্রে অন্যান্য দেশেও কাজের সংকট হবে। দেশের বৈদেশিক মুদ্রার অন্যতম প্রধান উৎস রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয়ে মারাত্মক ছেদ পড়বে। যুদ্ধ পরিস্থিতিতে মধ্যপ্রাচ্যের নির্মাণ খাত, পরিষেবা খাত ও আবাসন খাত স্থবির হয়ে যেতে পারে। ঘটনাচক্রে ক্রমে তা সংক্রমিত হতে পারে বিশ্বের অন্যান্য দেশেও।

স্বাধীনতার পরপরই বাংলাদেশ থেকে শ্রমিকরা মধ্যপ্রাচ্যসহ বিভিন্ন দেশে কর্মসংস্থানের জন্য যেতে শুরু করেন। তখন থেকে প্রবাসীরা দেশে রেমিট্যান্স পাঠানো আরম্ভ করেন। এই প্রবাসী আয় অর্থনীতির একটি প্রধান খাত হিসেবে জিডিপিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। এই প্রবাসী শ্রমিকদের সঠিক সংখ্যা বের করা কঠিন। তবে বৈধ-অবৈধ মিলিয়ে সংখ্যাটি দুই কোটির কাছাকাছি। পরিসংখ্যান বলছে, গত ১০ বছরে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের পরিমাণ প্রায় ১৭ হাজার ৭৫৯ কোটি ডলার।

একদিকে দেশের অর্থনীতি গড়ার সিপাহশালার ব্যবসায়ী-বিনিয়োগকারীরা যন্ত্রণাকাতর। অন্যদিকে এই অর্থনীতির শিরায় রক্তসঞ্চালনকারী প্রবাসীদের উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা সামগ্রিকভাবে ভীষণ ভাবনার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। রেমিট্যান্স যোদ্ধারা মাঝেমধ্যে সম্মানের জন্য কান্নাকাটি করেন। কিছুদিন ধরে তাঁরা এ দাবিতে বেশ সোচ্চার। হুমকি-ধমকিও দিচ্ছেন। কিন্তু ব্যবসায়ী-বিনিয়োগকারীদের ক্ষেত্রে হুমকি-ধমকি বেমানান। যদিও এফবিসিসিআইসহ ব্যবসায়ীদের বেশ কটি সংগঠন রয়েছে। খাতওয়ারি সংগঠনও আছে। ভিন্ন ভিন্ন জায়গা থেকে তাঁরা তাঁদের অসম্মান-কষ্ট-অস্বস্তির কথা জানাচ্ছেন। গতিপ্রকৃতিসহ অর্থনীতির হালদশা জানাচ্ছেন। দেশকে সমৃদ্ধিশালী করতে নিজেদের সক্ষমতা জানানোর পাশাপাশি পরামর্শও দিচ্ছেন। এসব শোনার ও পদক্ষেপ নেওয়ার পুরো দায়িত্ব সরকারের।

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট; ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন

এই বিভাগের আরও খবর
অর্থনৈতিক মন্দা ও সরকারি ব্যয়
অর্থনৈতিক মন্দা ও সরকারি ব্যয়
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
এএফসির চ্যালেঞ্জ লীগের গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের বসুন্ধরা কিংস
এএফসির চ্যালেঞ্জ লীগের গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের বসুন্ধরা কিংস
আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?
আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?
কেমন বাংলাদেশ চাই
কেমন বাংলাদেশ চাই
চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য
চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য
জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন
জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন
খালেদা জিয়া : হার না মানা এক অনন্য রাজনীতিক
খালেদা জিয়া : হার না মানা এক অনন্য রাজনীতিক
খালেদা জিয়া : ইস্পাতদৃঢ় নেতৃত্বের প্রতীক
খালেদা জিয়া : ইস্পাতদৃঢ় নেতৃত্বের প্রতীক
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা, কষ্ট বেড়েছে মানুষের
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা, কষ্ট বেড়েছে মানুষের
বিনিয়োগে মন্দাবস্থা
বিনিয়োগে মন্দাবস্থা
নির্বাচনের পথে সবারই এগিয়ে আসা প্রয়োজন
নির্বাচনের পথে সবারই এগিয়ে আসা প্রয়োজন
সর্বশেষ খবর
শান্তি আনতে যুদ্ধবিরতি অপরিহার্য নয়: ট্রাম্প
শান্তি আনতে যুদ্ধবিরতি অপরিহার্য নয়: ট্রাম্প

১২ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সাথে বৈঠক, হোয়াইট হাউসে জেলেনস্কি
ট্রাম্পের সাথে বৈঠক, হোয়াইট হাউসে জেলেনস্কি

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাগৈতিহাসিক মহাসাগরের জীবনের রহস্য জানাবে এই তিমির জীবাশ্ম
প্রাগৈতিহাসিক মহাসাগরের জীবনের রহস্য জানাবে এই তিমির জীবাশ্ম

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজাকে অনাহারে রেখে দক্ষিণ সুদানে ত্রাণ পাঠাচ্ছে ইসরায়েল!
গাজাকে অনাহারে রেখে দক্ষিণ সুদানে ত্রাণ পাঠাচ্ছে ইসরায়েল!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের সবচেয়ে ব্যয়বহুল বিয়ের আয়োজন করছেন রোনালদো-জর্জিনা?
ইতিহাসের সবচেয়ে ব্যয়বহুল বিয়ের আয়োজন করছেন রোনালদো-জর্জিনা?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় স্কুল চলাকালীন সহকারী শিক্ষককে মারধরের অভিযোগ
গাইবান্ধায় স্কুল চলাকালীন সহকারী শিক্ষককে মারধরের অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ দফা দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে ববি শিক্ষার্থীরা
৩ দফা দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে ববি শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর
চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ১২ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ
হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ১২ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক দিন বাড়ল ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র বিতরণ ও গ্রহণের সময়
এক দিন বাড়ল ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র বিতরণ ও গ্রহণের সময়

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কোনাতের জন্য রিয়ালের কাছে ৩৫ মিলিয়ন ইউরো চায় লিভারপুল
কোনাতের জন্য রিয়ালের কাছে ৩৫ মিলিয়ন ইউরো চায় লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ওয়াকিটকির বার্তা ফাঁসের ঘটনায় পুলিশ কনস্টেবল গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ওয়াকিটকির বার্তা ফাঁসের ঘটনায় পুলিশ কনস্টেবল গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সূর্যবংশীকে এশিয়া কাপে চান ভারতের সাবেক অধিনায়ক
সূর্যবংশীকে এশিয়া কাপে চান ভারতের সাবেক অধিনায়ক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাজার বহুমুখী করতে নভেম্বরে আন্তর্জাতিক সোর্সিং মেলা করা হবে
বাজার বহুমুখী করতে নভেম্বরে আন্তর্জাতিক সোর্সিং মেলা করা হবে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত  হামাস
সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত  হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান
২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল
ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার
এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুরাইনে ফুটপাতে পড়েছিল দুই লাশ
জুরাইনে ফুটপাতে পড়েছিল দুই লাশ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে ‘বন্ধু নির্বাচন ও না’ বলতে শেখা বিষয়ক আলোচনা সভা
রংপুরে ‘বন্ধু নির্বাচন ও না’ বলতে শেখা বিষয়ক আলোচনা সভা

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আশুগঞ্জে ৫ বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
আশুগঞ্জে ৫ বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচন ঘিরে সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, ভোটার  ১১৯১৯ জন
জাকসু নির্বাচন ঘিরে সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, ভোটার ১১৯১৯ জন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা
প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে প্রতিবন্ধী কিশোরীকে গণধর্ষণের অভিযোগ
নারায়ণগঞ্জে প্রতিবন্ধী কিশোরীকে গণধর্ষণের অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিয়ানমারে পাচারকালে ৫০০ বস্তা আলুসহ আটক ১১
মিয়ানমারে পাচারকালে ৫০০ বস্তা আলুসহ আটক ১১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুতের তারে কাপড় শুকাতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু
বিদ্যুতের তারে কাপড় শুকাতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যার আগে আগ্রাবাদে হকার বসতে দেওয়া হবে না: চসিক মেয়র
সন্ধ্যার আগে আগ্রাবাদে হকার বসতে দেওয়া হবে না: চসিক মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সম্পর্ক জোরদারে ভারতে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
সম্পর্ক জোরদারে ভারতে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণ গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণ গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে স্বাস্থ্যখাত সংস্কার আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা
বরিশালে স্বাস্থ্যখাত সংস্কার আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম
সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?

১২ ঘণ্টা আগে | টক শো

সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার
সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু
সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত
ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের
এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত
গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত
ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর
হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম
স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা
প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন
কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার
যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল
কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার
সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব
চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী
প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও
আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যদি আমি না বলতাম, তাহলেও সমস্যা তৈরি হতো’
‘যদি আমি না বলতাম, তাহলেও সমস্যা তৈরি হতো’

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হরিণের সঙ্গে ধাক্কা, প্রাক্তন বিশ্ব সুন্দরী সেনিয়া অ্যালেক্সান্ড্রোভার মর্মান্তিক মৃত্যু
হরিণের সঙ্গে ধাক্কা, প্রাক্তন বিশ্ব সুন্দরী সেনিয়া অ্যালেক্সান্ড্রোভার মর্মান্তিক মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক