শিরোনাম
প্রকাশ: ০৩:০৬, বুধবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২৫

বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’

মোস্তফা কামাল
অনলাইন ভার্সন
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’

বিদেশি নামকরা বিনিয়োগকারীদের নিয়ে দেশে একটি ‘হাই প্রোফাইল’ বিনিয়োগ সম্মেলনের পরপরই আবার চড়ল গ্যাসের দাম। তা-ও কমসম নয়, শিল্প-কারখানায় নতুন গ্যাস সংযোগে বাড়তি গুনতে হবে ৩৩ শতাংশ। কেমন হলো ব্যাপারটা! ভেবে স্তম্ভিত দেশীয় বিনিয়োগকারীরা। ঢাকা ঘুরে যাওয়া বিদেশি বিনিয়োগকারীরাই বা কী বার্তা পেলেন? গ্যাস বিতরণ কম্পানিগুলোর তো প্রস্তাব ছিল ১৫০ শতাংশ দাম বাড়ানোর।

এ নিয়ে গেল ২৬ ফেব্রুয়ারি রাজধানীতে বিয়াম মিলনায়তনে মূল্যবৃদ্ধির গণশুনানিতে দেখা দেয় তুমুল হট্টগোল। এর প্রায় দেড় মাস পর এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন ৩৩ শতাংশ মূল্যবৃদ্ধির ঘোষণা দিল। এতে ক্যাপটিভে ব্যবহৃত গ্যাসের দাম ৩১ টাকা ৫০ পয়সা থেকে ৪২ টাকা আর শিল্প-সংযোগে ৩০ টাকা থেকে বাড়িয়ে করা হলো ৪০ টাকা। গ্যাসের এই দাম চড়ানো ব্যবসা সম্প্রসারণ, নতুন বিনিয়োগকে নিরুৎসাহ না করে পারে না।

নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস সরবরাহের কথা বলে ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে ১৫০ থেকে ১৭৮ শতাংশ পর্যন্ত দাম বাড়িয়েছিল আওয়ামী লীগ সরকার। শিল্প ও ক্যাপটিভে প্রতি ইউনিটের দাম করা হয় ৩০ টাকা। পরে গত বছর ক্যাপটিভে দাম বাড়িয়ে করা হয় ৩১ টাকা ৫০ পয়সা। তা দেশি-বিদেশি দুই বিনিয়োগকেই ধাক্কা দিয়েছিল।

সেখানে এখন ধাক্কার ওপর আরেক ধাক্কা। এর মাত্র কয়েক দিন আগে চীন, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, সংযুক্ত আরব আমিরাত, ভারত, সিঙ্গাপুর, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়াসহ প্রায় অর্ধশত দেশের পাঁচ শতাধিক বিনিয়োগকারীর শরিকানায় একটা উচ্চাশার পারদ জাগিয়ে ঢাকায় হয়ে গেল বিদেশি বিনিয়োগ সম্মেলন। সম্মেলন প্রশ্নে এবারের আবহটা ছিল ভিন্ন। বড় মোক্ষম ও প্রাসঙ্গিক সময়ে বাংলাদেশের কোর্টে নিয়ে আসা হয় বিনিয়োগের বলটি। বিগত সময়ে বিনিয়োগ সম্মেলন হতো বিদেশে।

দেশ থেকে দল বেঁধে ব্যাংকাররা যেতেন, সঙ্গে থাকতেন কিছু ব্যবসায়ী, আমলা এবং বিশেষ কোটারির কিছু সাংবাদিকের লটবহর। সবাই মিলে মৌজ-মাস্তিতে সরকারি টাকা খরচ করে আসতেন। কেউ কেউ থেকেও যেতেন বা পরে সুবিধামতো সময়ে বিদেশে থেকে যাওয়ার ব্যবস্থা করতেন।

এবারের পরিপ্রেক্ষিত ভিন্ন। প্রেক্ষাপটেও অনেক তফাত। যাবতীয় আলোচনা-পর্যালোচনার মূলে প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের সফরে চীন কী দিয়েছে, আরো কত কী দেবে বাংলাদেশকে—এ প্রশ্ন  ঘিরে। এর পরপরই এই বিনিয়োগ সম্মেলন। এর প্রাপ্তি দৃশ্যমান হবে ভবিষ্যতে ধীরে ধীরে। যেকোনো বিনিয়োগকারী দেশে-বিদেশে যেখানেই বিনিয়োগের চিন্তা করেন, প্রথমেই চান বিনিয়োগকৃত অর্থের নিশ্চয়তা। বিনিয়োগ করতে কত সময় লাগবে, বিনিয়োগের জন্য সরকারের কাছ থেকে কী রকম সহায়তা মিলবে, তা-ও ভাবতে হয়। বিভিন্ন সময় বাংলাদেশে সম্ভাব্য বিনিয়োগের আওয়াজ থাকলেও শেষ পর্যন্ত তাদের কেউ বিনিয়োগ করেছে কি না, সেই তথ্য থাকে না। বাংলাদেশ বিনিয়োগ কর্তৃপক্ষের কাছেও এসংক্রান্ত তথ্য নেই। এবারের বিনিয়োগ সম্মেলন শেষ হওয়ার পর অংশগ্রহণকারী বিভিন্ন কম্পানির শীর্ষ কর্মকর্তাদের কাছ থেকে প্রতিশ্রুতিসহ তালিকা তৈরির কাজ চলছে। সেই তালিকা অনুযায়ী আগামী এক থেকে দেড় বছরের মধ্যে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ ও প্রতিশ্রুত সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করে বিনিয়োগ নিশ্চিত করা এখনো ভবিতব্য। তার পরও আশাবাদী সরকারসহ অনেকে। দেশি বা বিদেশি, বিনিয়োগ হওয়া দিয়ে কথা।

বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) ও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা) আয়োজিত বিনিয়োগ সম্মেলনের শেষ দিনে সমাপনী সংবাদ সম্মেলনে অনেক উচ্চাশার কথা জানানো হয়েছে। বিদেশি বিনিয়োগকারীদের উদ্দেশে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশকে বিনিয়োগের একটি ‘সুযোগভূমি’ বলে জানিয়েছেন। এই সুযোগভূমি শুধু বিদেশিদের জন্য? নিশ্চয় নয়। দেশিদের জন্য মোটেই দুর্যোগভূমি নয়। তাহলে আদতে দেশি বিনিয়োগকারীরা কেন নিজ দেশের এই সুযোগভূমিতে দুর্যোগের আজাবে ভোগেন? সম্মেলনটিতে দেশি বিনিয়োগকারীদের কদর মেলেনি। হতে পারে নামে আন্তর্জাতিক বলে। স্থানিক হওয়ার পরই তো আন্তর্জাতিক। এ ছাড়া বাংলাদেশের যেসব বিনিয়োগকারী বিশ্বের দেশে দেশে বিনিয়োগ করেন সেখানে তাঁরাও বিদেশি। আন্তর্জাতিকও। বিভিন্ন দেশ থেকে আসা বিনিয়োগকারীরা চীন-ইংলিশসহ যাঁর যাঁর ভাষায় বাংলাদেশে কারখানার লাইসেন্স, গ্যাস ও বিদ্যুৎ সংযোগ পেতে বিলম্বের কথা জানিয়েছেন। উল্লেখ করেছেন পদে পদে হয়রানির কথা। দেশি বিনিয়োগকারীরা তো বাংলা ভাষায় এসব যন্ত্রণার কথা বহুদিন ধরেই বলে আসছেন। যন্ত্রণার ভাষা ভিন্ন হলেও বেদনা একই। বিনিয়োগ প্রশ্নে দেশি বা বিদেশি, স্থানিক আর আন্তর্জাতিক বিবেচনাও প্রায় একই। পুঁজির গ্যারান্টি উভয়ের কাছেই পয়লা নম্বর শর্ত। এরপর লাভ, রাষ্ট্রীয় নীতি সহযোগিতা, নিরাপত্তা, রাজনৈতিক-সামাজিক স্থিতাবস্থা ইত্যাদি। তা একেবারে দুইয়ে দুইয়ে যোগ করলে চার হওয়া অঙ্কের মতো। যোগ-বিয়োগ, গুণ-ভাগ গোটা দুনিয়ায় একই।

বাংলাদেশের পক্ষে আশ্বাস দিয়ে বলা হয়েছে, এসব ভোগান্তি ধীরে ধীরে আর থাকবে না। সরকারের আশ্বাসমতো এসব ভোগান্তি ভবিষ্যতে না থাকলে তা নিশ্চয়ই দেশি বিনিয়োগকারীদের জন্যও প্রযোজ্য হবে। তাহলে সরকারের দিক থেকে এভাবে ঘটা করে না হলেও মাঝেমধ্যেও কি দেশি বিনিয়োগকারীদের ডাকা যায় না? তাঁদের সঙ্গে সংযোগ বাড়ানো যায় না? অভয় দিয়ে তাঁদের বিনিয়োগে উৎসাহ জোগানো যায় না?  আগেও বহুবার বিদেশি বিনিয়োগকারীদের দেশের সম্ভাবনার কথা জানান দেওয়া হয়েছে। বাস্তবতাটা নিদারুণ। আশ্বাসের সঙ্গে বিশ্বাসের সংযোগ ঘটেনি। প্রচারণা সম্মেলনের গণ্ডি পার হতে পারেনি। সমান্তরাল তথ্য হচ্ছে বাংলাদেশের অনেক সফল উদ্যোক্তা মালয়েশিয়া, দুবাই, কানাডা, ইউরোপে এমনকি আফ্রিকার কয়েকটি দেশে পর্যন্ত বিশাল ভলিউমের বিনিয়োগ গড়ে তুলেছেন, যা এ দেশের অনেকের জানা বা ধারণারও বাইরে। সেখানে তাঁরা বিদেশি হিসেবে ব্যাপক সমাদৃত। বিভিন্ন দেশে তাঁরা দীর্ঘমেয়াদি নিরাপত্তা পাচ্ছেন। রয়েছে ব্যাবসায়িক পরিবেশের স্থায়িত্ব। পড়ছেন না প্রশাসনিক হয়রানিতে, রাজনৈতিক থাবা পার্টির কবলে। করনীতির জটিলতায় ঘুম হারাম হচ্ছে না। বাংলাদেশের অর্থনীতির চালিকাশক্তি এই উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ী শ্রেণিকে আয়ত্ত করতে সরকারের চেষ্টার তথ্য কমের চেয়েও কম। দেশের বর্তমান সরকারটি অরাজনৈতিক। তাদের পক্ষে কিছু উদ্যোগ শুরু করা কঠিন নয়। অন্তত শুরুটা করলে ভবিষ্যৎ কোনো সরকারের পক্ষে তা অগ্রাহ্য করা সম্ভব হবে না। এ জন্য প্রথমেই দরকার সরকারের নীতি সহায়তা। কর-ব্যবস্থা সহজীকরণ ও ডিজিটাইজেশনের একটা বন্দোবস্ত আনা নিশ্চয়ই কঠিন হবে না সরকারের জন্য। অন্তর্বর্তী সরকার আন্তর্জাতিক সম্মেলনগুলোতে অংশ নিয়ে একটি ইতিবাচক বার্তা দিতে চাচ্ছে, তা দৃশ্যমান। বার্তাটিতে দেশীয় বিনিয়োগকারীদের সংযুক্ত করতে বাধা কোথায়?

বর্তমান সরকারের হাতে এ-বিষয়ক একটা বিশেষ সুযোগ আছে। এ সরকারের ফটো সেশন করার দরকার পড়ে না। তাত্ত্বিকভাবে নানা কথা বলা হলেও বাস্তবে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে উদ্যোক্তাদের কাছে আস্থা ফিরিয়ে আনার ওপর। বাংলাদেশের উন্নয়নধারা আর দশটা দেশের মতো নয়। একটা বড় পার্থক্য হলো, এ দেশের উন্নয়নযাত্রায় বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ও সংস্থাগুলোর অবস্থান। কিন্তু সরকারের বাইরের অর্থনৈতিক ও সামাজিক মুক্তির পেছনে তাদের অবদান স্বীকার না করার একটি মানসিকতা রয়েছে। উন্নয়নযাত্রায় নতুন পথে, নতুন সরকারি-বেসরকারি অংশীদারির রূপরেখা দিশা পেতে তাই চলছে নানা অবান্তর-অবাস্তব কথার কচলানি। ব্যাংকের তারল্য সংকট ও উচ্চ সুদহার বিনিয়োগকারীদের জন্য অর্থায়ন প্রক্রিয়াকে চাপে ফেলেছে। আবার ডলার সংকটে শিল্প খাতে মেশিনারিজ ও কাঁচামাল আমদানিতে প্রয়োজনীয় বৈদেশিক মুদ্রারও সংস্থান করা মুশকিল হয়ে পড়েছে। এর ধারাবাহিকতায় বিদেশির মতো স্থানীয় বিনিয়োগ আকর্ষণও এখন দিন দিন আরো কঠিন হয়ে পড়ছে। বিদ্যমান প্রতিবন্ধকতাগুলো দূর হলে দেশে বিনিয়োগের পরিমাণ ক্রমান্বয়ে বাড়াতেই হবে। পরিবেশকে বিনিয়োগবান্ধব করতেই হবে। দুর্নীতি, ঘুষ, জ্বালানির সংকট, শ্রমিক-কর্মচারীদের উসকে দেওয়ার মতো ঘটনা হাড়ে হাড়ে বোঝেন শুধু ভুক্তভোগীরাই। তাঁদের বিনিয়োগ প্রবণতায় কেন পিছুটান, তা বোঝার মতো সক্ষম-যশ-খ্যাতিবান ব্যক্তিত্ব এই সরকারে অনেকে আছেন। অনুকূল পরিবেশ নিশ্চিত না হলে দেশি বা বিদেশি কোনো বিনিয়োগও শেষ পর্যন্ত নিশ্চিত হবে না। স্থানিক উহ্য রেখে আন্তর্জাতিক সোপান গড়ার রেকর্ড দুনিয়ার কোথাও নেই। এ দুইয়ের মধ্যে পয়লা নম্বরে স্থানিক। এবারের বিনিয়োগ সম্মেলনের মাধ্যমে দেশের বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের সেতুবন্ধ কতটা গড়েছে, তা কিন্তু এখনো পরিষ্কার হয়নি। রয়ে গেছে কিছু প্রশ্নও।

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট; ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন

এই বিভাগের আরও খবর
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
ছাত্রদের রাজনীতি ও জনপ্রত্যাশা
ছাত্রদের রাজনীতি ও জনপ্রত্যাশা
ড. ইউনূসের আরো স্থায়িত্বের প্রশ্নে কিছু কথা
ড. ইউনূসের আরো স্থায়িত্বের প্রশ্নে কিছু কথা
মিডিয়া সংস্কারে কার স্বার্থে একচোখা সুপারিশ
মিডিয়া সংস্কারে কার স্বার্থে একচোখা সুপারিশ
প্রত্যাশা সমষ্টিগত মানুষের স্বাধীনতা ও মুক্তি
প্রত্যাশা সমষ্টিগত মানুষের স্বাধীনতা ও মুক্তি
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ এপ্রিল)

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে দুই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ২
নোয়াখালীতে দুই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ২

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাড়ি থেকে চাঁদা আদায়; ভাইরাল ভিডিওর সেই ‘চাঁদাবাজ’ আটক
গাড়ি থেকে চাঁদা আদায়; ভাইরাল ভিডিওর সেই ‘চাঁদাবাজ’ আটক

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

দূষিত শহরের তালিকায় ঢাকার অবস্থান কত?
দূষিত শহরের তালিকায় ঢাকার অবস্থান কত?

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক আজ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক আজ

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

অহেতুক অনুমান ক্ষতিকর
অহেতুক অনুমান ক্ষতিকর

৩১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

দেনমোহর পরিশোধে মুদ্রাস্ফীতি প্রসঙ্গ
দেনমোহর পরিশোধে মুদ্রাস্ফীতি প্রসঙ্গ

৪৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ইসলামপূর্ব আরবের ব্যবসা-বাণিজ্য
ইসলামপূর্ব আরবের ব্যবসা-বাণিজ্য

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাইবান্ধার সাবেক এমপি শাহ সারওয়ার গ্রেফতার
গাইবান্ধার সাবেক এমপি শাহ সারওয়ার গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাইউস্টের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও পহেলা বৈশাখে রঙিন হয়ে উঠল ক্যাম্পাস
বাইউস্টের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও পহেলা বৈশাখে রঙিন হয়ে উঠল ক্যাম্পাস

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিনে হামলার প্রতিবাদে রংপুরে অর্ধদিবস ধর্মঘটের ডাক
ফিলিস্তিনে হামলার প্রতিবাদে রংপুরে অর্ধদিবস ধর্মঘটের ডাক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির বৈশাখী উৎসবে গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য ফুটে উঠলো
বাউবির বৈশাখী উৎসবে গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য ফুটে উঠলো

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মির্জাপুরে চার মাসে ৭৪ মামলায় ৮০ লাখ টাকা জরিমানা
মির্জাপুরে চার মাসে ৭৪ মামলায় ৮০ লাখ টাকা জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে ১০ শহীদ পরিবার পেল ২ লাখ টাকা করে সহায়তা
ফেনীতে ১০ শহীদ পরিবার পেল ২ লাখ টাকা করে সহায়তা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবেশ রক্ষায় সবাইকে একসাথে কাজ করতে হবে: ঢাবি উপাচার্য
পরিবেশ রক্ষায় সবাইকে একসাথে কাজ করতে হবে: ঢাবি উপাচার্য

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১১১ রান করেও ১৬ রানে জিতে পাঞ্জাবের ইতিহাস, বিপর্যয়ে কেকেআর
১১১ রান করেও ১৬ রানে জিতে পাঞ্জাবের ইতিহাস, বিপর্যয়ে কেকেআর

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লন্ডনে খালেদা জিয়ার সঙ্গে জামায়াত আমিরের সাক্ষাৎ
লন্ডনে খালেদা জিয়ার সঙ্গে জামায়াত আমিরের সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত থেকে আমদানি নিষিদ্ধের তালিকা বাড়ল, যুক্ত হলো নেপাল-ভুটান
ভারত থেকে আমদানি নিষিদ্ধের তালিকা বাড়ল, যুক্ত হলো নেপাল-ভুটান

৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আশুলিয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পিয়ার ক্যাপের সাটার ভেঙে পড়ল লরির ওপর
আশুলিয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পিয়ার ক্যাপের সাটার ভেঙে পড়ল লরির ওপর

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কোটি টাকার ইয়াবাসহ মাদক সম্রাজ্ঞী গ্রেফতার, সহযোগিতায় স্বামী
কোটি টাকার ইয়াবাসহ মাদক সম্রাজ্ঞী গ্রেফতার, সহযোগিতায় স্বামী

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আগুন আতঙ্কে চলন্ত ট্রেন থেকে লাফ, কোলে থাকা শিশুর মৃত্যু
আগুন আতঙ্কে চলন্ত ট্রেন থেকে লাফ, কোলে থাকা শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বর্ণাঢ্য আয়োজনে জবিতে বাংলা নববর্ষ উদযাপিত
বর্ণাঢ্য আয়োজনে জবিতে বাংলা নববর্ষ উদযাপিত

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুষ্টিয়ায় যাত্রীবাহী ট্রেনে মিলল ৪ কোটি টাকার এলএসডি ও জুয়েলারি
কুষ্টিয়ায় যাত্রীবাহী ট্রেনে মিলল ৪ কোটি টাকার এলএসডি ও জুয়েলারি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুরুদাসপুরে চাঁদাবাজির অভিযোগে গ্রেফতার ৮
গুরুদাসপুরে চাঁদাবাজির অভিযোগে গ্রেফতার ৮

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের সঙ্গে ট্রাম্পের বাণিজ্য যুদ্ধ: ভারতের জন্য সুযোগ না চ্যালেঞ্জ?
চীনের সঙ্গে ট্রাম্পের বাণিজ্য যুদ্ধ: ভারতের জন্য সুযোগ না চ্যালেঞ্জ?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজশাহীতে প্রতিপক্ষের হামলায় আহত বিএনপি কর্মীর মৃত্যু
রাজশাহীতে প্রতিপক্ষের হামলায় আহত বিএনপি কর্মীর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন শাড়ির গন্ধে স্বস্তিকা ফিরে গেলেন শৈশবে
নতুন শাড়ির গন্ধে স্বস্তিকা ফিরে গেলেন শৈশবে

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গুলশান আরার মৃত্যুতে শোকের ছায়া ‘ব্যাচেলর পয়েন্ট’ টিমে
গুলশান আরার মৃত্যুতে শোকের ছায়া ‘ব্যাচেলর পয়েন্ট’ টিমে

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
নাগরদোলায় তুলে অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা
নাগরদোলায় তুলে অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবি জানাল ইসরায়েলের অভিজাত গোলানি ব্রিগেড
এবার গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবি জানাল ইসরায়েলের অভিজাত গোলানি ব্রিগেড

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারা গেছেন অভিনেত্রী গুলশান আরা আহমেদ
মারা গেছেন অভিনেত্রী গুলশান আরা আহমেদ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উত্তর কোরিয়ার ইতিহাসের সবচেয়ে আধুনিক যুদ্ধজাহাজ নির্মাণের ইঙ্গিত স্যাটেলাইট চিত্রে
উত্তর কোরিয়ার ইতিহাসের সবচেয়ে আধুনিক যুদ্ধজাহাজ নির্মাণের ইঙ্গিত স্যাটেলাইট চিত্রে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতের পরিকল্পনায় হুথিদের বিরুদ্ধে শুরু হতে পারে স্থল অভিযান
আমিরাতের পরিকল্পনায় হুথিদের বিরুদ্ধে শুরু হতে পারে স্থল অভিযান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এএসপি জাবেদ ইকবাল সাময়িক বরখাস্ত
এএসপি জাবেদ ইকবাল সাময়িক বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
যে হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত থেকে আমদানি নিষিদ্ধের তালিকা বাড়ল, যুক্ত হলো নেপাল-ভুটান
ভারত থেকে আমদানি নিষিদ্ধের তালিকা বাড়ল, যুক্ত হলো নেপাল-ভুটান

৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

হোয়াইট হাউসের প্রেস সচিবের পোশাক নিয়ে চীনা রাষ্ট্রদূতের খোঁচা!
হোয়াইট হাউসের প্রেস সচিবের পোশাক নিয়ে চীনা রাষ্ট্রদূতের খোঁচা!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্থলপথে ভারত থেকে সুতা আমদানি বন্ধ করলো বাংলাদেশ
স্থলপথে ভারত থেকে সুতা আমদানি বন্ধ করলো বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যেভাবে ফিলিস্তিনের সংগ্রামের প্রতীক হয়ে উঠল ‌‘তরমুজ’
যেভাবে ফিলিস্তিনের সংগ্রামের প্রতীক হয়ে উঠল ‌‘তরমুজ’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় জামায়াত সমর্থক হলেন অর্ধশতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী
গাইবান্ধায় জামায়াত সমর্থক হলেন অর্ধশতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচ বছর সরকারকে ক্ষমতায় রাখার বিষয়ে আমি কিছু বলিনি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পাঁচ বছর সরকারকে ক্ষমতায় রাখার বিষয়ে আমি কিছু বলিনি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর ঘটনায় সাবেক তিন পুলিশ কর্মকর্তা ট্রাইব্যুনালে
লাশ পোড়ানোর ঘটনায় সাবেক তিন পুলিশ কর্মকর্তা ট্রাইব্যুনালে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কম্প্রোমাইজের রাজনীতি’ নিয়ে যে সতর্কবার্তা দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
‘কম্প্রোমাইজের রাজনীতি’ নিয়ে যে সতর্কবার্তা দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আউটসোর্সিং সেবাগ্রহণ নীতিমালা জারি
আউটসোর্সিং সেবাগ্রহণ নীতিমালা জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মেঘনার বিরুদ্ধে প্রচলিত আইনেই ব্যবস্থা, কোনো বেআইনি আচরণ হয়নি’
‘মেঘনার বিরুদ্ধে প্রচলিত আইনেই ব্যবস্থা, কোনো বেআইনি আচরণ হয়নি’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক জেলায় ৯৭৯টি বাঙ্কার ধ্বংস করল পাকিস্তান
এক জেলায় ৯৭৯টি বাঙ্কার ধ্বংস করল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এএসপি জাবেদ ইকবাল সাময়িক বরখাস্ত
এএসপি জাবেদ ইকবাল সাময়িক বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বেও উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন
বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বেও উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুয়েটের ৩৭ শিক্ষার্থী বহিষ্কার, ঢাবিতে বিক্ষোভের ডাক
কুয়েটের ৩৭ শিক্ষার্থী বহিষ্কার, ঢাবিতে বিক্ষোভের ডাক

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজায় নেতানিয়াহু!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজায় নেতানিয়াহু!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসিতে ফিরলেন সৌরভ গাঙ্গুলী
আইসিসিতে ফিরলেন সৌরভ গাঙ্গুলী

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুল্কযুদ্ধে চীন যেভাবে মার্কিন ঋণ ব্যবহার করে বেকায়দায় ফেলতে পারে যুক্তরাষ্ট্রকে
শুল্কযুদ্ধে চীন যেভাবে মার্কিন ঋণ ব্যবহার করে বেকায়দায় ফেলতে পারে যুক্তরাষ্ট্রকে

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত
বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসার ভারতীয় বংশোদ্ভূত বৈচিত্র্যবিষয়ক প্রধান বরখাস্ত
নাসার ভারতীয় বংশোদ্ভূত বৈচিত্র্যবিষয়ক প্রধান বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিটি কলেজ ও ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ
সিটি কলেজ ও ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক মন্ত্রী তাজুলের স্ত্রীর ৩০৪ একর জমি জব্দ
সাবেক মন্ত্রী তাজুলের স্ত্রীর ৩০৪ একর জমি জব্দ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে বসছে বিএনপি
কাল প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে বসছে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানে ৮ পাকিস্তানিকে হত্যা, জবাব চায় ইসলামাবাদ
ইরানে ৮ পাকিস্তানিকে হত্যা, জবাব চায় ইসলামাবাদ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুরগির হাড়ে মিটে মাংসের স্বাদ
মুরগির হাড়ে মিটে মাংসের স্বাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি চাইবে ভোটের তারিখ
বিএনপি চাইবে ভোটের তারিখ

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্ভাবনা জাগিয়ে হারিয়ে যাওয়া নায়ক-নায়িকা
সম্ভাবনা জাগিয়ে হারিয়ে যাওয়া নায়ক-নায়িকা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৫০০ বছরের বউমেলা সোনারগাঁয়ে
৫০০ বছরের বউমেলা সোনারগাঁয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটসামগ্রী কিনতে সময় লাগবে তিন-চার মাস
ভোটসামগ্রী কিনতে সময় লাগবে তিন-চার মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

এক-এগারোর নীলনকশা
এক-এগারোর নীলনকশা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণচুক্তি এপ্রিলেই
মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণচুক্তি এপ্রিলেই

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলো নিষিদ্ধ, সম্পাদকের বিচার দাবি ইসলামি দলগুলোর
প্রথম আলো নিষিদ্ধ, সম্পাদকের বিচার দাবি ইসলামি দলগুলোর

প্রথম পৃষ্ঠা

কুয়েট ক্যাম্পাসে তুলকালাম
কুয়েট ক্যাম্পাসে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাট দখলে টিউলিপের বিরুদ্ধে আরও এক মামলা
ফ্ল্যাট দখলে টিউলিপের বিরুদ্ধে আরও এক মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমালোচিত মাহি
সমালোচিত মাহি

শোবিজ

অভিনেত্রী গুলশান আরা আর নেই
অভিনেত্রী গুলশান আরা আর নেই

শোবিজ

সাত বছর পর ফেডারেশন কাপ ফাইনালে কিংস-আবাহনী
সাত বছর পর ফেডারেশন কাপ ফাইনালে কিংস-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

রূপগঞ্জ মেলায় জয়া
রূপগঞ্জ মেলায় জয়া

শোবিজ

মুগ্ধতা ছড়াচ্ছেন জেফার
মুগ্ধতা ছড়াচ্ছেন জেফার

শোবিজ

বাংলাদেশ পৌঁছেছে জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দল
বাংলাদেশ পৌঁছেছে জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দল

মাঠে ময়দানে

আসছে বর্ষায় জলজটের শঙ্কা
আসছে বর্ষায় জলজটের শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগস্টে বাংলাদেশে আসছে ভারত
আগস্টে বাংলাদেশে আসছে ভারত

মাঠে ময়দানে

পূর্ণিমার স্মৃতিচারণা
পূর্ণিমার স্মৃতিচারণা

শোবিজ

নারী বিশ্বকাপের পথে বাংলাদেশ
নারী বিশ্বকাপের পথে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

কেন আড়ালে বাঁধন
কেন আড়ালে বাঁধন

শোবিজ

রিয়ালের কামব্যাক না আর্সেনালের স্বপ্নযাত্রা
রিয়ালের কামব্যাক না আর্সেনালের স্বপ্নযাত্রা

মাঠে ময়দানে

মহাকাশ ভ্রমণে কেটি পেরি
মহাকাশ ভ্রমণে কেটি পেরি

শোবিজ

অনেক বছর স্বাধীনভাবে কর্মসূচি করতে পারিনি
অনেক বছর স্বাধীনভাবে কর্মসূচি করতে পারিনি

নগর জীবন

পাঁচ দিন ধরে সংঘর্ষ আহত শতাধিক
পাঁচ দিন ধরে সংঘর্ষ আহত শতাধিক

দেশগ্রাম

জাতীয় ঐক্যের বার্তা দিলেন সেনাপ্রধান
জাতীয় ঐক্যের বার্তা দিলেন সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ মে ঢাকায় হেফাজতের মহাসমাবেশ
৩ মে ঢাকায় হেফাজতের মহাসমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার
চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

কংগ্রেসের বিরুদ্ধে মোদির পাল্টা তোপ
কংগ্রেসের বিরুদ্ধে মোদির পাল্টা তোপ

প্রথম পৃষ্ঠা