শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:২৬, শনিবার, ৩০ ডিসেম্বর, ২০২৩

নির্বাচনের কৌশলি খেলায় জনগণ নির্বাক

হাসিনা আকতার নিগার
অনলাইন ভার্সন
নির্বাচনের কৌশলি খেলায় জনগণ নির্বাক

নতুন বছর ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাসের প্রথম সপ্তাহে বাংলাদেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। নানা নাটকীয়তার জন্ম হয়েছিল এ নির্বাচনকে ঘিরে। বিশ্ব মোড়লদের সরবতা দেখে মনে হয়েছিল, সকল দল বিশেষ করে বিএনপি হয়তো এবার নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে। আর এমন প্রত্যাশা নিয়ে জনগণও আশা করেছিল গণতান্ত্রিকভাবে তারা তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবে ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে। তবে হ্যামিলনের বাঁশির সুরের মতো কাজ করেনি বিশ্ব মোড়লদের আলাপ আলোচনা। বিএনপি নির্বাচনে আসেনি। অতএব নির্বাচন হচ্ছে আওয়ামী লীগের নিজেদের ঘরে। যার ফলে আওয়ামী সরকারের অধীনের এ নির্বাচন নিয়ে দলের নেতাকর্মীদের মাঝে এক ধরনের দ্বিমুখী-ত্রিমুখী সংকট চলছে। তার কারণ হলো আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রাপ্ত প্রার্থীর বিপক্ষে অবস্থানকারী প্রার্থীর বেশির ভাগই আওয়ামী লীগের ব্যক্তিরা। স্বতন্ত্র প্রার্থীর লেবাসে আওয়ামী লীগই নির্বাচন করছে। সহজ কথায় বলা যায়, ‌‘একক চরিত্রে বহুরূপী অভিনয়।’

আর অভিনয়ের কথা বলতে গেলে চোখের সামনে আসে, দেশের বিশেষ কিছু আসনে নায়ক-নায়িকা, গায়ক-গায়িকা আর খেলোয়াড়দের মুখ। রাজনীতি আর নির্বাচন এখন ধনিক শ্রেণীর বিলাসিতার বস্তু। সাংসদ পদবিটি তাদের দরকার নামের পাশে সমাজের কদর বাড়ানোর জন্য। এখন প্রশ্ন হলো, দেশের রাজনৈতিক দলের ত্যাগী নেতাদের উপেক্ষা করে কেন নির্বাচনে শীতের পাখিদের দিয়ে নির্বাচন করতে হয়? রাজনীতি বলতে এখন একটি মাত্র বড় দল আছে বলেই কি সংসদে রাজনৈতিক প্রজ্ঞাবান ব্যক্তিদের প্রয়োজন নেই? এসব প্রশ্নের উত্তর দিতে গেলে সহজ কথায় বলা যাবে না। কারণ বাংলাদেশের রাজনীতি পট পরিবর্তনের সাথে সাথে দলগুলোতে ‘জনগণের জন্য রাজনীতি করার’ মানসিকতা হারিয়ে গেছে দলের সত্যিকারের নেতাকর্মীরা। সেখানে জায়গায় করে নিয়েছে বিত্তশালী ক্ষমতাধারী ব্যক্তিরা। আর বর্তমান সময়ে দলের মধ্যে শোবিজের ব্যক্তিদের বিচরণ দেখে মানুষ হতাশ। তবে এক্ষেত্রে একটা বিষয় সুস্পষ্ট আওয়ামী লীগ এ নির্বাচনের মাধ্যমে নিজের দলের যে ক্ষতি করছে তা বুঝতে হয়তো বা কাঠখড় পোহাতে হবে দীর্ঘ সময় ধরে। নায়িকা-নায়িকা থেকে রাজনৈতিক ব্যক্তি হয়ে উঠা এতটা সহজলভ্য নয়। আবার তারকাদের দেখলেই মানুষ ভোট দিতে পাগল হয়ে যাবে তা কিন্তু নয়।

আওয়ামী লীগের ছায়াতলে এসে ধনিক শ্রেণী রাজনীতিতে যে নতুন মেরুকরণের প্রচেষ্টা চালাচ্ছে তা এখনো স্পষ্ট সাধারণ মানুষের কাছে। তাদের কাছে সাংসদ পদবিটা সুযোগ সুবিধা নেয়ার একটা হাতিয়ার। এর পেছনে যে বিষয়টি প্রশ্নবোধক চিহ্ন হয়েছে তা হলো ব্যক্তি স্বার্থের কারণ যারা নির্বাচন করছে তারা জনগণের প্রতিনিধি কোনদিন ছিল না আর আগামীতেও থাকবে না। পঞ্চাশ হাজার টাকা দিয়ে নমিনেশন পেপার কেনার মতো ক্ষমতা দেশের বহু মানুষের আছে, তার প্রমাণ মানুষ পেয়েছে ইতোমধ্যে। সারা দেশ দেখেছে টাকা কিভাবে উড়েছে রাজনৈতিক দলগুলোর অফিসে। রাজনৈতিক ব্যক্তি সহ সমাজের নানা পেশার লোক গণহারে নির্বাচন প্রার্থী হয়েছে। বিশেষ করে আওয়ামী লীগের অবস্থা দেখে মনে হয়েছে দেশে নৌকা ছাড়া কিছু নেই। সময়ের ব্যবধানে দেখা গেল রাতারাতি ভোল পালটে বঙ্গবন্ধুর মুজিব কোট পরে নৌকার আত্মজ হয়ে নির্বাচনের মাঠে নেমেছে অনেকে। শরিক দলগুলোও নৌকা প্রতীক ছাড়া নির্বাচন করতে ভয় পায়। কারণ তারা জানে সঠিকভাবে ভোট যদি জনগণ দেয় তাহলে তাদের পরিণতি কতটা করুণ হবে।

অন্যদিকে ‘যাহা লাউ তাহা কদু’-এমন দশা এখন সারা দেশের নির্বাচনের স্বতন্ত্র প্রার্থীদের ক্ষেত্রে। আগামী সংসদে সরকার দল বিরোধী দল বলতে আলাদা আর কিছু যে থাকবে না তা আর বলার পক্ষে রাখে না।আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র প্রার্থী প্রকৃত পক্ষে আওয়ামী লীগেরই প্রার্থী। তাই সাধারণ মানুষ মনে করে আগামী ৭ জানুয়ারির নির্বাচনের ফলাফল নিয়ে চিন্তা করার কিছু নেই। বরং আওয়ামী লীগের লেবাসে কিছু ব্যক্তি সংসদে আসবে যাদের সাথে জনগণের যোগাযোগ ছিল না কোনকালে। নির্বাচনের প্রচারণাতে এলাকায় যাচ্ছে তারা নতুন রূপে নতুন বেশে। রাজনীতিকে বলা হয়, ‘রাজার খেলা।’ শুধু ভোটের ম্যান্ডেট নিয়ে নৌকার কান্ডারী হলে রাজনীতিবিদ হওয়া যায় না। রাজনৈতিক চিন্তা, ধ্যান ধারণা শুধুমাত্র ভোটের প্রচারণা দিয়ে শিখা যায় না। 

কিন্তু বিগত সময়ের ধারাবাহিকতায় আওয়ামী লীগের কাছে জনগণের নতুন কিছু প্রত্যাশা ছিল সাংসদের নিয়ে। উন্নয়নকে চলমান রাখতে হলে আওয়ামী সরকার দরকার। কিন্তু তৃণমূলে নতুন নেতৃত্ব আসবে এ আশা করেছিল মানুষ। কেননা উন্নয়নের সাথে সাথে অনিয়ম দুর্নীতি সহ নানা ক্ষোভ ছিল বিভিন্ন আসনের সাংসদ নিয়ে। তবে এ বিষয়গুলোকে অনেকটাই উপেক্ষা করে প্রার্থী দেয়া হয়েছে দলের নিজের পছন্দমত। বঞ্চিত প্রার্থী নিয়ে হতাশার সুর রয়েছে এলাকাতে। যার কিছুটা আঁচ করা যায় মাঠের রাজনীতিতে। যদিও দল বলছে প্রার্থী যেই হোক কাজ করতে হবে দলের জয়ের জন্য। দলীয় কর্মীদের এ কথা বুঝানো গেলেও জনগণ তা কতটা শুনবে তা নিয়ে ভাবতে হচ্ছে। এর কারণ হলো ভোটের সিলের মালিক জনগণ হলেও তাদের মধ্যে ভোট দেবার মানসিকতা নেই। বিশ্বের কাছে এ নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা প্রমাণের মানপত্র তৈরি করতে গিয়ে কেবলমাত্র সবাই মিলে ভোটের চড়ুইভাতি খেলা হচ্ছে। শ্রাদ্ধ হবে জনগণের অর্থের। নির্বাচনি প্রচারণার রং বাহারি আয়োজনের সাথে প্রার্থীদের আয়ের উৎস হিসেবে যে হিসাব দিয়েছে তা হাস্যকর বলে প্রতীয়মান। কারণ মানুষ আজকাল সোশাল মিডিয়া সহ গণমাধ্যমের বদৌলতে জানতে পারে প্রার্থীরা কতটা ধনবান । সুতরাং নির্বাচনি ব্যয় দেখে বুঝা যায় কতটা শুভংকরের ফাঁকিতে ভরা এ ভোটের লড়াই।

বিগত নির্বাচনের জের ধরে মানুষ এখনো সুষ্ঠু নির্বাচনের সে আস্থার জায়গাটা পাচ্ছে না। প্রশাসনিক বলয়ে নির্বাচন হবে বলে যে কথাটি বাতাসে উড়ছে তার কিছুটা হলেও প্রমাণ মানুষ পেয়েছে প্রার্থীদের মনোনয়ন বাতিলের বহু রকমের ঘটনার মধ্যদিয়ে। সার্বিক পরিস্থিতে উন্নয়নের বাংলাদেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ধনিক শ্রেণীর রাজনীতিতে গণতন্ত্র আর জনগণের চাওয়া পাওয়া তেমন করে নেই বলে ভোট নিয়ে হিম হিম শীতের শৈত্যপ্রবাহ প্রতীয়মান এখন পর্যন্ত চলমান। আর এর রেশ ধরে আগামী সংসদে সাংসদরা শক্তিশালী হয়ে জনগণের জন্য যে কথা বলে তার আশা নেই মানুষের কাছে।

জনগণের প্রাত্যহিক জীবনে যে নীরব দুর্ভিক্ষ চলছে তা নিয়ে কারো কোনো ভ্রুক্ষেপ নেই। দেশের কাঠামোগত উন্নয়নে উচ্ছ্বসিত হয়ে স্বপ্ন দেখলে গরিবের ঘরে ভাতের যোগান দেয়া যায় না। তাই ধনীদের ভোটের খেলাতে মানুষ আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছে। বরং তারা মনে করে, যার খুশি সে সরকার হোক তাতে কোনো আপত্তি নেই। সরকার শুধু মানুষের জীবন চালানোকে সহনশীল করে দিলেই তারা খুশি। কারণ তাদের কাছে ভোটের অধিকারের চেয়ে ভাতের অধিকারটাই এখন মূল্যবান। অতএব বাজারদর পরিবর্তনটা যে মানুষের মুখে হাসি ফুটাবে তা বুঝতে পারলে উন্নয়নের সরকার সার্থক হবে। অন্য কিছুতে আর চমক আসবে না তা বুঝতে হবে দল ও সরকারকে।

লেখক : কলামিস্ট

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত

এই বিভাগের আরও খবর
দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ
দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
মূল্যস্ফীতি, খাদ্যভোগ এবং উৎপাদন
মূল্যস্ফীতি, খাদ্যভোগ এবং উৎপাদন
রাজনৈতিক কারণে ইমেজ সংকটে বাংলাদেশ
রাজনৈতিক কারণে ইমেজ সংকটে বাংলাদেশ
নেপালে বিক্ষোভের নেপথ্যে দুর্নীতি নয়, ভূ-রাজনীতি
নেপালে বিক্ষোভের নেপথ্যে দুর্নীতি নয়, ভূ-রাজনীতি
রোহিঙ্গা প্রত্যাবর্তনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি ভূ–রাজনীতিকে প্রভাবিত করবে?
রোহিঙ্গা প্রত্যাবর্তনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি ভূ–রাজনীতিকে প্রভাবিত করবে?
পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল
পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল
আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে
আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
বর্তমান পরিবেশে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে
বর্তমান পরিবেশে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে
সর্বশেষ খবর
হাতির পিঠে চড়ে কলেজ অধ্যক্ষকে রাজকীয় বিদায়
হাতির পিঠে চড়ে কলেজ অধ্যক্ষকে রাজকীয় বিদায়

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তৃতীয় সন্তানের মা হলেন রিয়ানা
তৃতীয় সন্তানের মা হলেন রিয়ানা

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতিতে ফ্যাসিস্ট সরকার তৈরি হতে পারে : সালাহউদ্দিন
পিআর পদ্ধতিতে ফ্যাসিস্ট সরকার তৈরি হতে পারে : সালাহউদ্দিন

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে সাকিবকে টপকে শীর্ষে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টিতে সাকিবকে টপকে শীর্ষে মুস্তাফিজ

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রেন থেকে উৎক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র বানাল ভারত
ট্রেন থেকে উৎক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র বানাল ভারত

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখে পরিস্থিতি থমথমে, কারফিউ চলছে; নিহত চার-আহত অন্তত ৮০
লাদাখে পরিস্থিতি থমথমে, কারফিউ চলছে; নিহত চার-আহত অন্তত ৮০

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রঙ তুলির আঁচড়ে রঙিন দেবী মহামায়া, প্রস্তুত রাঙামাটি
রঙ তুলির আঁচড়ে রঙিন দেবী মহামায়া, প্রস্তুত রাঙামাটি

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইনে ১৯৯৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইনে ১৯৯৯ মামলা

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯৯৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯৯৯ মামলা

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সীমাহীন দুর্ভোগে চরঘাসিয়ার ৫ হাজার মানুষ
সীমাহীন দুর্ভোগে চরঘাসিয়ার ৫ হাজার মানুষ

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে যেকোনো ষড়যন্ত্র জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন নিয়ে যেকোনো ষড়যন্ত্র জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে : নবীউল্লাহ নবী

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ১০২ বোতল ভারতীয় মদসহ কারবারি আটক
নেত্রকোনায় ১০২ বোতল ভারতীয় মদসহ কারবারি আটক

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চলন্ত ট্রেনের ইঞ্জিনের হুকে আটকে ছিলেন নারী, চালকের দক্ষতায় রক্ষা
চলন্ত ট্রেনের ইঞ্জিনের হুকে আটকে ছিলেন নারী, চালকের দক্ষতায় রক্ষা

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে সেনা অভিযানে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটক
খাগড়াছড়িতে সেনা অভিযানে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে ট্রাক চাপায় শ্রমিক নিহত, সড়ক অবরোধ
নাটোরে ট্রাক চাপায় শ্রমিক নিহত, সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী নৌবহরে ড্রোন হামলা, সুরক্ষায় যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে ইতালি-স্পেন
গাজামুখী নৌবহরে ড্রোন হামলা, সুরক্ষায় যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে ইতালি-স্পেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মাছের ঘেরের পাশে উদ্ধার রক্তাক্ত মরদেহ
যশোরে মাছের ঘেরের পাশে উদ্ধার রক্তাক্ত মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি পর্বতারোহী তমালের পৃথিবীর অষ্টম সর্বোচ্চ চূড়া ‘মানাসলু’ জয়
বাংলাদেশি পর্বতারোহী তমালের পৃথিবীর অষ্টম সর্বোচ্চ চূড়া ‘মানাসলু’ জয়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের বিপক্ষে খেলবেন তো লিটন?
পাকিস্তানের বিপক্ষে খেলবেন তো লিটন?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ট্রেনে ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
জয়পুরহাটে ট্রেনে ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প
নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ
সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে ১১ হাজার ইয়াবাসহ দুই কারবারি গ্রেফতার
ফেনীতে ১১ হাজার ইয়াবাসহ দুই কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিম জাভায় খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ১,০০০ শিক্ষার্থী অসুস্থ
ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিম জাভায় খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ১,০০০ শিক্ষার্থী অসুস্থ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বনেতাদের আহ্বান কানেই তুলছে না ইসরায়েল, গাজায় আরও ৮৫ জনকে হত্যা
বিশ্বনেতাদের আহ্বান কানেই তুলছে না ইসরায়েল, গাজায় আরও ৮৫ জনকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিগগিরই দলীয় মনোনয়ন চূড়ান্ত করবে বিএনপি : ডা. জাহিদ
শিগগিরই দলীয় মনোনয়ন চূড়ান্ত করবে বিএনপি : ডা. জাহিদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রউফ-ফারহানের বিরুদ্ধে আইসিসিতে ভারতের অভিযোগ
রউফ-ফারহানের বিরুদ্ধে আইসিসিতে ভারতের অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি
চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘আমি বললাম একটা জিনিস পোড়াতে, ওরা পুড়িয়ে দিল সেতু ভবন’: তাপসের সঙ্গে ফোনালাপে হাসিনা
‘আমি বললাম একটা জিনিস পোড়াতে, ওরা পুড়িয়ে দিল সেতু ভবন’: তাপসের সঙ্গে ফোনালাপে হাসিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পূজার ছুটি নিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের
পূজার ছুটি নিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে
ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে
ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত, শ্রীলঙ্কার বিদায়
বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত, শ্রীলঙ্কার বিদায়

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এরদোয়ানের সুর বদল, এফ-১৬ নয় কান ফাইটার জেটের ইঞ্জিন কিনতে চায় তুরস্ক
এরদোয়ানের সুর বদল, এফ-১৬ নয় কান ফাইটার জেটের ইঞ্জিন কিনতে চায় তুরস্ক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!
লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...
১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নৌকা স্থগিত রেখে ১১৫ প্রতীকের তালিকা প্রকাশ
নৌকা স্থগিত রেখে ১১৫ প্রতীকের তালিকা প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানে ইসরায়েল বাধা দিলে কড়া পদক্ষেপ নেবে জাপান
দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানে ইসরায়েল বাধা দিলে কড়া পদক্ষেপ নেবে জাপান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংককে হঠাৎ ধসে পড়ল ব্যস্ত সড়ক, চারিদিকে আতঙ্ক
ব্যাংককে হঠাৎ ধসে পড়ল ব্যস্ত সড়ক, চারিদিকে আতঙ্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সংবর্ধনায় প্রধান উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ
ট্রাম্পের সংবর্ধনায় প্রধান উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি র‌্যাংকিংয়ে ১৩৩ ধাপ লাফ সাইফের, শীর্ষ দশে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টি র‌্যাংকিংয়ে ১৩৩ ধাপ লাফ সাইফের, শীর্ষ দশে মুস্তাফিজ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সম্পর্কের কোনও মানেই ছিল না: ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে সম্পর্কের কোনও মানেই ছিল না: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধ করলেই ট্রাম্প নোবেল পাবেন: ম্যাক্রো
গাজা যুদ্ধ বন্ধ করলেই ট্রাম্প নোবেল পাবেন: ম্যাক্রো

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২
ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু মেট্রোর আগুন নয়, বহু আগুনের পেছনেই ছিল খুনির ক্ষমতালিপ্সা : ফারুকী
শুধু মেট্রোর আগুন নয়, বহু আগুনের পেছনেই ছিল খুনির ক্ষমতালিপ্সা : ফারুকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিম ছোড়ার মতো অপকর্ম আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎকে আরও অনিশ্চিত করবে
ডিম ছোড়ার মতো অপকর্ম আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎকে আরও অনিশ্চিত করবে

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলকাতার ‘এই সময়ে’ মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার ‘মিথ্যা ও মনগড়া’: বিএনপি
কলকাতার ‘এই সময়ে’ মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার ‘মিথ্যা ও মনগড়া’: বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি
বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের
দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফুজ্জামানের চেক দিয়ে ১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা উত্তোলন, কর্মকর্তা গ্রেফতার
সাইফুজ্জামানের চেক দিয়ে ১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা উত্তোলন, কর্মকর্তা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হোটেল-ফ্ল্যাট-ছাত্রাবাসে আওয়ামী লীগের কর্মী থাকলে তথ্য দিতে অনুরোধ
হোটেল-ফ্ল্যাট-ছাত্রাবাসে আওয়ামী লীগের কর্মী থাকলে তথ্য দিতে অনুরোধ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪
রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার: জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার: জাপানের প্রধানমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ
ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাঁটুর বয়সি ছেলেরাও প্রেম প্রস্তাব দেয়: আমিশা
হাঁটুর বয়সি ছেলেরাও প্রেম প্রস্তাব দেয়: আমিশা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকায় মিছিল থেকে বোমা
ঢাকায় মিছিল থেকে বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি
ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি

সম্পাদকীয়

সাজানো ছকে নির্বাচন!
সাজানো ছকে নির্বাচন!

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

১২ কোটি টাকার ভবন আছে সেবা নেই
১২ কোটি টাকার ভবন আছে সেবা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নবীন-প্রবীণ চার নেতা
বিএনপির মনোনয়ন চান নবীন-প্রবীণ চার নেতা

নগর জীবন

ভোট ঘিরে তৎপর পশ্চিমারা
ভোট ঘিরে তৎপর পশ্চিমারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই লামিয়ার বাবার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
সেই লামিয়ার বাবার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা
দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা

শোবিজ

গবেষণা নেই বিশ্ববিদ্যালয়ে
গবেষণা নেই বিশ্ববিদ্যালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা, অন্যদের একক
প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

বিশ্বকে নির্বাচনের প্রস্তুতি জানাবেন ড. ইউনূস
বিশ্বকে নির্বাচনের প্রস্তুতি জানাবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে শীতের আগমনি বার্তা
লালমনিরহাটে শীতের আগমনি বার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন ও সাধনার জীবন
স্বপ্ন ও সাধনার জীবন

বিশেষ আয়োজন

হেলিকপ্টার থেকে ছত্রীসেনা নামাচ্ছি
হেলিকপ্টার থেকে ছত্রীসেনা নামাচ্ছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি ৪১.৩ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতবে
বিএনপি ৪১.৩ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ ব্যাংকের প্রশাসক হচ্ছেন কারা
পাঁচ ব্যাংকের প্রশাসক হচ্ছেন কারা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার দুর্নীতি মামলার রায় নভেম্বরে
হাসিনার দুর্নীতি মামলার রায় নভেম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার মিথ্যা ও মনগড়া : বিএনপি
মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার মিথ্যা ও মনগড়া : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধ নিয়ে উত্তপ্ত জাতিসংঘ
যুদ্ধ নিয়ে উত্তপ্ত জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

মারা গেলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদাও
মারা গেলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদাও

প্রথম পৃষ্ঠা

অধিগ্রহণ জমির সঠিক মূল্য দাবি
অধিগ্রহণ জমির সঠিক মূল্য দাবি

দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-পাকিস্তান অলিখিত সেমিফাইনাল
বাংলাদেশ-পাকিস্তান অলিখিত সেমিফাইনাল

মাঠে ময়দানে

রাজনৈতিক সংস্কৃতি না পাল্টালে স্বাধীন দুদক সম্ভব নয়
রাজনৈতিক সংস্কৃতি না পাল্টালে স্বাধীন দুদক সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘ সম্মেলন এলাকা থেকে বিপুল সিমকার্ড ও সার্ভার জব্দ
জাতিসংঘ সম্মেলন এলাকা থেকে বিপুল সিমকার্ড ও সার্ভার জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্য থাকলে নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না
ঐক্য থাকলে নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হচ্ছে মামলা ও তদন্ত
হচ্ছে মামলা ও তদন্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসী ভোট
পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসী ভোট

পেছনের পৃষ্ঠা