শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:১১, শুক্রবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০২৩

দুর্ভিক্ষ আরব বসন্ত অতঃপর

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
অনলাইন ভার্সন
দুর্ভিক্ষ আরব বসন্ত অতঃপর

৮ ডিসেম্বর মাননীয় প্রধানমন্ত্রী অনাড়ম্বরভাবে নিজ নির্বাচনি এলাকা এবং জাতির জনকের সমাধিস্থল টুঙ্গিপাড়া গিয়েছিলেন। এ দেশের মাটি ও মানুষকে ভালোবাসেন তিনি। ২১ নভেম্বর সেনাকুঞ্জে আয়োজিত সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে পাশাপাশি দাঁড়িয়ে ছিলাম আমি এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত দেশবরেণ্য গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব চ্যানেল আইয়ের সাগর ভাই ও শাইখ সিরাজ ভাই। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী হেঁটে হেঁটে উপস্থিত সবার সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময়ের সময় আমাদের সামনে হঠাৎ দাঁড়িয়ে গেলেন। সাগর ভাইয়ের শরীরের খবর নিলেন এবং পায়ে ব্যথা নিয়ে কেন দাঁড়িয়ে আছে-জিজ্ঞেস করলেন। নিরাপত্তারক্ষী ও সেনা কর্মকর্তাদের বললেন ব্যারিকেডের ওপারে তাকে ভিভিআইপি শামিয়ানার নিচে আয়োজিত সোফায় বসার ব্যবস্থা করতে। আর শাইখ সিরাজ ভাইকে বললেন গোপালগঞ্জ ও বাগেরহাটে তার জমিতে তারই তত্ত্বাবধানে বোনা ফসলের মাঠ দেখে আসতে। সাগর ভাই অভিযোগ দিলেন, তিনি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত খামারে উৎপাদিত ধানের চাল, মুড়ি, চিড়া কিংবা দেশি মুরগির ডিম কিছুই পাননি। প্রধানমন্ত্রী হেসে শাইখ সিরাজ ভাইকে দেখিয়ে বললেন, ওই তো সব নিয়ে আসছে, ওকে জিজ্ঞেস করো তোমার ভাগ গেল কই? মাটি ও মানুষের সঙ্গে এমন সম্পর্ক থাকা প্রধানমন্ত্রীর কণ্ঠে এ ঘটনার ১৭ দিন পর (৮ ডিসেম্বর) গোপালগঞ্জে উচ্চারিত হলো দুর্ভিক্ষের আশঙ্কা। টুঙ্গিপাড়ার কোটালীপাড়ায় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি বলেন, বিএনপি ‘মার্চের দিকে দেশে দুর্ভিক্ষ ঘটাবে। এটা হচ্ছে তাদের পরবর্তী পরিকল্পনা। শুধু দেশের নয়, বাইরের দেশেরও পরিকল্পনা। যেভাবেই হোক দুর্ভিক্ষ ঘটাতে হবে।’

দুর্ভিক্ষ শব্দটির সঙ্গে পরিচয় আমার কৈশোরে। ১৯৭৪ সাল। বঙ্গবন্ধু যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ গড়ার জন্য শূন্য হাতে নতুন সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়লেন। কিন্তু দেশের তথাকথিত বাম শক্তি একদিকে বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে অরাজকতা শুরু করে দেয়, অন্যদিকে তাদের মিডিয়া তথা বেশকিছু দৈনিক ও সাপ্তাহিক পত্রিকা আংশিক সত্য ও মিথ্যা সংবাদের ভিত্তিতে দেশের সাধারণ মানুষকে উত্তেজিত করে তোলে। আড়তদার, মজুদদার ও সিন্ডিকেটকারীরা পণ্যের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি ও চোরাচালান করে নাজুক পরিবেশ সৃষ্টি করে। এরই মাঝে এক খোঁড়া যুক্তিতে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশমুখী এক জাহাজভর্তি খাদ্যপণ্য আসার পথ বন্ধ করে দেয়। ফলে দেশে অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, চিকিৎসাসামগ্রী প্রভৃতির প্রবল সংকটের সঙ্গে খাদ্য সংকটের কারণে দুর্ভিক্ষ দেখা দেয়। অভিশপ্ত সেই দিনগুলোর কথা ভাবলে আজও শিউরে উঠতে হয়। আমার বাবা তখন মফস্বল শহরের এক সরকারি ব্যাংকের ব্রাঞ্চ ম্যানেজার।

তখনো এ দেশের মানুষ ঋণখেলাপি বা ব্যাংকখেকো জাতীয় শব্দের সঙ্গে পরিচিত ছিল না। ব্যাংকের কর্মকর্তা বা কর্মচারীরা ছিলেন সৎ এবং ছা-পোষা মানুষ। স্কুলগামী পাঁচ ভাইবোন, কলেজে পড়া মামা আর বাবা-মা মিলে মধ্যবিত্তের আবর্তে ঘুরেছিল আমাদের পরিবার। বাবা মাসের বেতন পেয়ে মায়ের হাতে টাকা তুলে দিতেন। দুর্ভিক্ষের দিনে মা কেমন করে যে সংসারের ঘানি টেনেছেন, তা বলা বা লিখে বোঝানোর মতো নয়। মনে পড়ে, মা বিভিন্ন উপকারিতার কথা বলে মিষ্টি ও গোল আলু সিদ্ধ, রিলিফের ছাতু এবং গুঁড়াদুধ খাওয়াতেন আমাদের। পরে জেনেছি ভাতের ওপর চাপ কমাতে এই উপায় বের করেছিলেন তিনি। বাবা ছিলেন মাইজভান্ডার তরিকার মানুষ। প্রতি বৃহস্পতিবার রাতে একদল ভক্ত, আশেকান, পাগল, দেওয়ানা ও ফকির-ফাঁকরা নিয়ে জিকির আসকার আর খিচুড়ি না খেলে দিন কাটত না বাবার। দুর্ভিক্ষের দিনেও মা আমাদের বাবার মনরক্ষায় খিচুড়ি রান্না অব্যাহত রাখলেন। তবে পরিবর্তন এলো রন্ধন পদ্ধতিতে। দানাদার খিচুড়ির বদলে নিতান্ত তরল খিচুড়ি চালু হলো, যা বণ্টন করা হতো মগে ভরে। তবুও গো-গ্রাসে সবাই সেই তরল খিচুড়ি গিলতাম। বাইরে অনেক ভিখারি অপেক্ষা করত। কারও কারও কোলে শিশু, কিন্তু মায়েদের বুকের দুধ শুকিয়ে গেছে। এই তরল খিচুড়িই শিশুদের কাক্সিক্ষত খাবার। অনেক ক্ষুধার্ত মানুষের দেখা মিলত ডাস্টবিনের চারপাশে। কেউ মারা গেলে চাঁদা তুলে কবর দিতে হতো। এসবই আমার নিজের চোখে দেখা, কোনো নাটক-সিনেমার কাহিনি বা কোনো গল্প, উপন্যাস বা প্রবন্ধের লেখা নয়। তাই আজ দুর্ভিক্ষের পূর্বাভাস মনের শঙ্কা জাগায়। তখনকার চেয়ে এখন জনসংখ্যা দ্বিগুণেরও বেশি। তবে খাদ্য উৎপাদন বেড়ে যাওয়ায় আমরা কমবেশি কিংবা মোটামুটি ভালোভাবেই খেয়েপরে দিন কাটাচ্ছিলাম। তারপরও অর্বাচীন কতিপয় মানুষের কারণে আমরা কষ্ট ভোগ করি। তাদের কেউ ডিম, মুরগি বা গো-মাংসের দাম বাড়ায়; আবার কারও নজর পিঁয়াজ-কাঁচামরিচের ওপর। তাদের কারসাজিতেই বাজারে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি হয়। কৃষিপ্রধান এ দেশে ডলার সংকটের মুহূর্তেও আমরা গাজর, পিঁয়াজ, আদা, রসুন, মসলা, ফল ইত্যাদি আমদানি করি। আর অর্বাচীন মন্ত্রী বলেন সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিলে ফলাফল আরও খারাপ হবে। মন্ত্রীর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ব্যবসায়ী নেতা বলেন মুক্তবাজার অর্থনীতিতে সিন্ডিকেট বলতে কিছু নেই। আসলে শর্ষেতে ভূত থাকলে ভূত তাড়ানো যায় না, এমন কথাই আজ বাতাসে ভাসছে। চুয়াত্তরের বৈরী মিডিয়ার মতো এখন চলছে বৈরী সোশ্যাল মিডিয়ার যুগ। ৯ মাসের যুদ্ধের সময় পাকিস্তানিরা লুট করেছিল বলে রাষ্ট্রীয় কোষাগার বা ব্যাংকে টাকা ছিল না। কিন্তু পত্রিকা মতে, এখন পাঁচটি ইসলামী ব্যাংকে কেন তারল্য সংকট- এই প্রশ্নের উত্তর নেই। আবার ১৭টি ব্যাংকের অবস্থা নাজুক বলে অতি সম্প্রতি তথ্য প্রকাশিত হয়েছে। এমতাবস্থায় একটা দুর্ভিক্ষ দেশকে কোন দিকে নিয়ে যাবে তা সত্যি দুশ্চিন্তার বিষয়। জাতিসংঘের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান ইউনাইটেড নেশনস ইন্টারন্যাশনাল চিলড্রেন্স ইমারজেন্সি ফান্ড (ইউনিসেফ) কোনো দেশে মূলত চারটি কারণে দুর্ভিক্ষ হয় বলে উল্লেখ করেছে। কারণগুলো হচ্ছে ক) রোগ ও অপুষ্টি, খ) জলবায়ু পরিবর্তন, গ) সংঘাত, ঘ) বাধ্য হয়ে নিজ ভিটা ত্যাগ বা বাস্তুচ্যুতি। আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল রেসকিউ কমিটি বলেছে, শুধু সোমালিয়া, ইথিওপিয়া ও কেনিয়াতেই ৭০ লাখ শিশুসহ মোট ১ কোটি ৪০ লাখ মানুষ অভুক্ত থাকে। আফ্রিকার এই তিন দেশে দুর্ভিক্ষের কারণ ‘কনফ্লিক্ট অ্যান্ড ক্লাইমেট’ অর্থাৎ সংঘাত ও জলবায়ু। ব্রিটিশদের দ্বারা প্রতিষ্ঠিত ২১টি দাতব্য প্রতিষ্ঠানের যৌথ সংস্থা অক্সফাম ওপরে উল্লিখিত কারণগুলোর সঙ্গে রাজনৈতিক ব্যর্থতাকেও দুর্ভিক্ষের কারণ বলে চিহ্নিত করেছে। ইন্টারনেটে থাকা একটি প্রকাশনায় আফ্রিকার রাজনীতি বিষয়ে গবেষণা করা ব্রিটিশ রাষ্ট্রবিজ্ঞানী অ্যালেক্স ডি অয়ালকে উদ্ধৃত করে অক্সফাম উল্লেখ করেছে যে, ‘দুর্ভিক্ষ হলো একটি রাজনৈতিক কলঙ্ক। দুর্ভিক্ষ রোধ করার ক্ষেত্রে যা করণীয়, তা করতে সরকারের সক্ষমতা ও সদিচ্ছা যদি চরমভাবে ভেঙে পড়ে, তবেই কেবল কোনো দেশে দুর্ভিক্ষ হয়।’
বাংলাদেশ জলবায়ুজনিত ঝুঁকিতে থাকলেও এ দেশের অবস্থা অন্য বহু দেশের চেয়ে অনেক ভালো। এ দেশের মাটি পশ্চিমা দেশের মতো বরফে ঢেকেও যায় না, আবার মরুভূমির বালুর মতো উত্তপ্তও হয় না। সমুদ্র উপকূলীয় কিছু এলাকা বাদ দিলে লবণাক্ত জমিও তেমনটা নেই দেশের অন্য কোথাও। একটি বীজ মাটিতে পড়লেই এই মাটির আশীর্বাদে তা গাছ হয়ে জন্মে। আর মরুর দেশে দেখেছি একটি চারার জন্য বা গাছ বাঁচাতে ড্রেনের পানি জীবাণু ও দুর্গন্ধ মুক্ত করে পাইপ দিয়ে সারা দিন টিপ টিপ করে পড়ার ব্যবস্থা করতে হয়। সুতরাং কেবল বিরূপ জলবায়ুর কারণে এ দেশে দুর্ভিক্ষ হওয়ার সম্ভাবনা কম। অন্যদিকে, দেশের রাজনৈতিক টানাপোড়েন থাকলেও আফ্রিকার বহু দেশ, সিরিয়া কিংবা আফগানিস্তানের মতো তা সশস্ত্র সংঘাতের রূপ ধরেনি। গ্রাম থেকে শহরে আসা মানুষের সংখ্যা বাড়লেও রোহিঙ্গা বা ফিলিস্তিনিদের মতো শরণার্থী হয়নি কেউ। এ দেশের মানুষের খাদ্যের সরবরাহ ব্যবস্থা ও পুষ্টির মান বিশ্বের অনেক দেশের চেয়েও ভালো। এমনি এক প্রেক্ষাপটে মার্চে ঠিক কীভাবে দুর্ভিক্ষ ঘটানো সম্ভব- তা নিয়ে ভাবতে হবে।

এমন প্রশ্নের জবাবে অনেকেই উচ্চারণ করেন একটি শক্তিধর দেশের নাম। এই দলভুক্তরা মনে করেন, অনেক দৌড়ঝাঁপ করা একটি দেশের দূতাবাস এবং সে দেশের রাষ্ট্রদূতের হঠাৎ নীরবতা কোনো বড় ঝড়ের পূর্বাভাস। আর এই ঝড় হতে পারে নির্বাচন, গণতন্ত্র, কিংবা মানবাধিকার প্রশ্নে ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামে নিষেধাজ্ঞা কিংবা শ্রমনীতি ও অন্যান্য ইস্যুর ভিত্তিতে বাণিজ্যিক নিষেধাজ্ঞা। আরেকটি হতে পারে জাতিসংঘে প্রভাব খাটিয়ে শান্তিরক্ষা মিশন সংকুচিত করা বা বন্ধ করা। এ তিনটি পদক্ষেপের প্রত্যেকটি বাংলাদেশ বৈদেশিক মুদ্রার প্রবাহ সীমিত করা তথা অর্থনৈতিক অস্থিতিশীলতা তথা দুর্ভিক্ষের পটভূমি তৈরি করতে সক্ষম। এ তিনটি অস্ত্র ব্যর্থ হলে যা হতে পারে, তার প্রতি অতি সম্প্রতি ইঙ্গিত করেছে মস্কো। রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ১৫ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখের ব্রিফিং চলাকালে সেদেশের উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তা ও কূটনীতিবিদ মারিয়া জাখারোভা বলেছেন, জনগণের ভোটের ফলাফল যুক্তরাষ্ট্রের কাছে সন্তোষজনক মনে না হলে আরব বসন্তের মতো করে বাংলাদেশকে আরও অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করা হতে পারে। এ প্রসঙ্গে আরব বসন্ত বলতে রাশিয়া ঠিক কী বোঝাতে চেয়েছে- তা স্পষ্ট নয়। কারণ ২০১০-১১ সালে আরব অঞ্চলে তথা মধ্যপ্রাচ্যে ও উত্তর আফ্রিকার কিছু দেশে ভিন্ন ভিন্ন প্রকৃতির সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করে তথাকথিত গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে আমেরিকার প্রত্যক্ষ মদদে একেক ধরনের সরকারবিরোধী আন্দোলন, বিক্ষোভ ও সশস্ত্র সংঘাত হয়। সরকারের দুর্নীতি ও অর্থনৈতিক স্থবিরতার বিরুদ্ধে এই আন্দোলনের সূত্রপাত ঘটে ২০১০ সালের ১৮ ডিসেম্বর তিউনিসিয়ায়। এর ১১ দিন পর ২৯ ডিসেম্বর ২০১০ তারিখে তা ছড়িয়ে পড়ে আলজেরিয়ায়। এভাবে মাত্র দুই মাসের মধ্যে (১৮ ডিসেম্বর ২০১০ থেকে ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১১) আরব বসন্ত নামে পরিচিত এরকম বিপ্লব ছড়িয়ে পড়ে আরও ২৭টি দেশে, যেখানে কোথাও রাজতন্ত্র, কোথাও স্বৈরতন্ত্র, কোথাও জরুরি অবস্থা, আবার কোথাও গণতন্ত্রের নামে দীর্ঘদিন ধরে সুনির্দিষ্ট ব্যক্তির বা দলের বা পরিবারের শাসন কায়েম ছিল। এ আন্দোলনের তীব্রতা এত বেশি ছিল যে, ২৭ দিনের মধ্যে তিউনিসিয়ার শাসক বেন আলী সৌদি আরবে পালিয়ে যান, ১৩ দিনের মধ্যে আলজেরিয়ায় ১৯ বছর ধরে চলা জরুরি অবস্থার অবসান ঘটে, ১৮ দিনের মধ্যে মিসরের ৩০ বছরের শাসক ও রাষ্ট্রপতি হোসনি মোবারকের ক্ষমতাচ্যুতি হয়, এক মাসের মধ্যে ইয়েমেনের রাষ্ট্রপতি আলী আবদুল্লাহ সালেহ ক্ষমতা ছাড়েন এবং সিরিয়ায় পূর্ণমাত্রায় গৃহযুদ্ধ শুরু হয়। অন্যান্য দেশেও শুদ্ধি অভিযানসহ নানা রকমের সংস্কার ও ভবিষ্যতে নিজে নির্বাচন না করার অঙ্গীকার দিতে বাধ্য হন আরব নেতা বা সরকারপ্রধানরা।

গবেষণায় দেখা যায়, এসব দেশের মধ্যে এমন বিপ্লব, সংঘাত, সংগ্রাম বা আন্দোলনের নেপথ্যে কোথাও সেনাবাহিনী ও আধা-সামরিক শক্তিশালী বাহিনী, কোথাও রাজনৈতিক শক্তি, কোথাও বিচ্ছিন্নতাবাদী, আবার কোথাও জঙ্গিগোষ্ঠীকে কাজে লাগায় আমেরিকা ও তার দেশীয় কুশীলবরা। আরব বসন্তের ফলে পট-পরিবর্তনের কল্যাণে অস্ত্র ব্যবসায়ী ও বহুজাতিক কোম্পানিগুলো লাভবান হলেও তা গণতন্ত্র বা গণতন্ত্রকামীদের উন্নয়নে তেমন ভূমিকা রাখতে পারেনি। বরং বিধ্বস্ত হয়েছে হাজারো জনপদ।

আজ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যখন দুর্ভিক্ষের কথা বলছেন আর রাশিয়া আরব বসন্তের কথা বলছে, তখন জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের কাণ্ডারী হুশিয়ার কবিতা ও গানের কয়েকটি লাইন স্মরণ করছি- “গিরি-সঙ্কট, ভীরু যাত্রীরা, গুরু গরজায় বাজ, পশ্চাৎ-পথ-যাত্রীর মনে সন্দেহ জাগে আজ! কাণ্ডারী! তুমি ভুলিবে কি পথ? ত্যজিবে কি পথ-মাঝ? করে হানাহানি, তবু চলো টানি, নিয়াছ যে মহাভার!”

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
তারেক রহমান কেন টার্গেট
তারেক রহমান কেন টার্গেট
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান
স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান
সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা
সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
সর্বশেষ খবর
মোংলায় বিএনপির কাউন্সিল: জোর প্রচারণা চালাচ্ছেন প্রার্থীরা
মোংলায় বিএনপির কাউন্সিল: জোর প্রচারণা চালাচ্ছেন প্রার্থীরা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার বড় পর্দায় শার্লিন-বাসার জুটি
এবার বড় পর্দায় শার্লিন-বাসার জুটি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘নির্বাচন ঠেকানোর জন্য নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে’
‘নির্বাচন ঠেকানোর জন্য নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে’

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সেতুর রেলিংয়ে ধাক্কা দিয়ে উল্টে গেল ট্যাংকলরি, চালক নিহত
সেতুর রেলিংয়ে ধাক্কা দিয়ে উল্টে গেল ট্যাংকলরি, চালক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিরোজপুরে নির্মাণ শেষ হওয়ার আগেই ধসে পড়ল সেতু
পিরোজপুরে নির্মাণ শেষ হওয়ার আগেই ধসে পড়ল সেতু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এভারকেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়া
এভারকেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ জুলাই)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে বেগম খালেদা জিয়াকে
এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে বেগম খালেদা জিয়াকে

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মকর্তা–কর্মচারীদের পোশাক নির্ধারণ করল বাংলাদেশ ব্যাংক, ছোট দৈর্ঘ্যের পোশাক বাদ
কর্মকর্তা–কর্মচারীদের পোশাক নির্ধারণ করল বাংলাদেশ ব্যাংক, ছোট দৈর্ঘ্যের পোশাক বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
রাজধানীতে ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভোল পাল্টে এসিসি সভায় যোগ দিচ্ছে ভারত
ভোল পাল্টে এসিসি সভায় যোগ দিচ্ছে ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ৫১ বছরের রেকর্ড ভাঙলেন জয়সওয়াল
ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ৫১ বছরের রেকর্ড ভাঙলেন জয়সওয়াল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নরওয়েতে মার্কিন দূতাবাস কর্মীর বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ
নরওয়েতে মার্কিন দূতাবাস কর্মীর বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬৯ কেজি ওজন কমিয়ে নতুন রূপে আজম খান
৬৯ কেজি ওজন কমিয়ে নতুন রূপে আজম খান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান হলেন প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান হলেন প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অতীতের মতো বস্তাপচা নির্বাচন আমরা চাই না : জামায়াত আমির
অতীতের মতো বস্তাপচা নির্বাচন আমরা চাই না : জামায়াত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়
ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা
শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড়পুকুরিয়া খনিতে আউটসোর্সিং কর্মচারীদের স্থায়ী নিয়োগের দাবি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন
বড়পুকুরিয়া খনিতে আউটসোর্সিং কর্মচারীদের স্থায়ী নিয়োগের দাবি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার
বাগেরহাটে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাভাস্কারের পথ ধরে রাহুলের মাইলফলক স্পর্শ
গাভাস্কারের পথ ধরে রাহুলের মাইলফলক স্পর্শ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের ভয়ে নদীতে লাফ দেওয়া কিশোরের লাশ দুই দিন পর উদ্ধার
পুলিশের ভয়ে নদীতে লাফ দেওয়া কিশোরের লাশ দুই দিন পর উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর
এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেই ঢাবি শিক্ষকের স্থায়ী বহিষ্কার ও শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ
সেই ঢাবি শিক্ষকের স্থায়ী বহিষ্কার ও শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমানের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিক্ষোভ
তারেক রহমানের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিক্ষোভ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের সংকটাপন্ন নদীগুলোকে বাঁচাতে হবে: রিজওয়ানা হাসান
দেশের সংকটাপন্ন নদীগুলোকে বাঁচাতে হবে: রিজওয়ানা হাসান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সমালোচিত সেই পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সমালোচিত সেই পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীরের গুলশানের ফ্ল্যাটে ব্যবহৃত জিনিসপত্র তোলা হচ্ছে নিলামে
বেনজীরের গুলশানের ফ্ল্যাটে ব্যবহৃত জিনিসপত্র তোলা হচ্ছে নিলামে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমার হৃদয় ভেঙে গেছে’ শোক বার্তায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী
‘আমার হৃদয় ভেঙে গেছে’ শোক বার্তায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগারদের কাছে পাকিস্তানের হার, যা বললেন রমিজ রাজা
টাইগারদের কাছে পাকিস্তানের হার, যা বললেন রমিজ রাজা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: ঢাকায় সিঙ্গাপুরের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: ঢাকায় সিঙ্গাপুরের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোফাইটার টাইফুন যুদ্ধবিমান কিনতে তুরস্কের চুক্তি
ইউরোফাইটার টাইফুন যুদ্ধবিমান কিনতে তুরস্কের চুক্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর
এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রথমবার হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল তুরস্ক
প্রথমবার হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল তুরস্ক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈশ্বিক পাসপোর্ট র‍্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ
বৈশ্বিক পাসপোর্ট র‍্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাকাশে নিজস্ব উপগ্রহ পাঠাচ্ছে ইরান
মহাকাশে নিজস্ব উপগ্রহ পাঠাচ্ছে ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান কেন টার্গেট
তারেক রহমান কেন টার্গেট

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সরকার আমাকে যেতে বললে চলে যাব, পদত্যাগ ইস্যুতে শিক্ষা উপদেষ্টা
সরকার আমাকে যেতে বললে চলে যাব, পদত্যাগ ইস্যুতে শিক্ষা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোপা আমেরিকা : সেমিফাইনাল নিশ্চিত করল ব্রাজিল
কোপা আমেরিকা : সেমিফাইনাল নিশ্চিত করল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপিকে বিব্রত করতে ‘অযৌক্তিক’ সংস্কার প্রস্তাব দিচ্ছে সরকার
বিএনপিকে বিব্রত করতে ‘অযৌক্তিক’ সংস্কার প্রস্তাব দিচ্ছে সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরাজিত শক্তির নানা ষড়যন্ত্রের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে : প্রধান উপদেষ্টা
পরাজিত শক্তির নানা ষড়যন্ত্রের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে : প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান, পারমাণবিক কর্মসূচি চলবে : পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান, পারমাণবিক কর্মসূচি চলবে : পেজেশকিয়ান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইলস্টোন স্কুলে প্রবেশে কড়াকড়ি
মাইলস্টোন স্কুলে প্রবেশে কড়াকড়ি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বেবিচকের ফ্লাইট সেফটি পরিচালক আহসান হাবীবকে প্রত্যাহার
বেবিচকের ফ্লাইট সেফটি পরিচালক আহসান হাবীবকে প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দগ্ধদের চিকিৎসায় সিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসক আনা হয়েছে : শ্রম উপদেষ্টা
দগ্ধদের চিকিৎসায় সিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসক আনা হয়েছে : শ্রম উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসির স্থগিত পরীক্ষার নতুন সূচি প্রকাশ
এইচএসসির স্থগিত পরীক্ষার নতুন সূচি প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা গোপন রাখা অসম্ভব : প্রেস সচিব
বাংলাদেশে হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা গোপন রাখা অসম্ভব : প্রেস সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা
শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি র‍্যাংকিংয়ে সেরা দশে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টি র‍্যাংকিংয়ে সেরা দশে মুস্তাফিজ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের দুই লাখ টন গম আমদানি হবে শিগগিরই
যুক্তরাষ্ট্রের দুই লাখ টন গম আমদানি হবে শিগগিরই

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চুনতি অভয়ারণ্যে হাতির পাল দেখে থামল ট্রেন, বগিতে ধাক্কা
চুনতি অভয়ারণ্যে হাতির পাল দেখে থামল ট্রেন, বগিতে ধাক্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা
১০ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি : জনগণকে নগদ অর্থ দেবে মালয়েশিয়া সরকার
জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি : জনগণকে নগদ অর্থ দেবে মালয়েশিয়া সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দরকার হলে ইসরায়েলে আরও কঠোর হামলা হবে: মাসুদ পেজেশকিয়ান
দরকার হলে ইসরায়েলে আরও কঠোর হামলা হবে: মাসুদ পেজেশকিয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়
ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপিতে গ্রিন সিগন্যাল শতাধিক প্রার্থীকে
বিএনপিতে গ্রিন সিগন্যাল শতাধিক প্রার্থীকে

প্রথম পৃষ্ঠা

দীর্ঘ অপেক্ষায় স্বজনরা
দীর্ঘ অপেক্ষায় স্বজনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধন ই-রিকশা
পরিবেশবান্ধন ই-রিকশা

নগর জীবন

চুল পাকে প্রজ্ঞায়, দাড়ি পাকে কাটায়
চুল পাকে প্রজ্ঞায়, দাড়ি পাকে কাটায়

সম্পাদকীয়

দোতলা ভবন যেন বদ্ধখাঁচা
দোতলা ভবন যেন বদ্ধখাঁচা

প্রথম পৃষ্ঠা

এক পরিবারের সাতজনসহ নিহত ৮
এক পরিবারের সাতজনসহ নিহত ৮

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সবজির জমি যেন বিয়েবাড়ি!
সবজির জমি যেন বিয়েবাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচারে ‘এজেন্ট’ প্রথা
অর্থ পাচারে ‘এজেন্ট’ প্রথা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি কেনায় শীর্ষে চায়নিজরা
যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি কেনায় শীর্ষে চায়নিজরা

পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াইটওয়াশের বদলা কি হোয়াইটওয়াশ
হোয়াইটওয়াশের বদলা কি হোয়াইটওয়াশ

মাঠে ময়দানে

শেষযাত্রায়ও বোন নাজিয়ার সঙ্গী নাফি
শেষযাত্রায়ও বোন নাজিয়ার সঙ্গী নাফি

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন দলের ১০ মিনিটের প্রতীকী ওয়াকআউট
তিন দলের ১০ মিনিটের প্রতীকী ওয়াকআউট

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকার বললে চলে যাব
সরকার বললে চলে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছিনতাইয়ের নগরী গাজীপুর!
ছিনতাইয়ের নগরী গাজীপুর!

রকমারি নগর পরিক্রমা

দুই হাসপাতালে ৩৮ কোটি টাকা খরচের পরও অচল
দুই হাসপাতালে ৩৮ কোটি টাকা খরচের পরও অচল

নগর জীবন

পুলিশ-সেনা কর্মকর্তাসহ ১১ জনের নামে হত্যা মামলা
পুলিশ-সেনা কর্মকর্তাসহ ১১ জনের নামে হত্যা মামলা

খবর

শ্রীবর্ধনের ফোয়ারা এখন অচল শ্রীহীন
শ্রীবর্ধনের ফোয়ারা এখন অচল শ্রীহীন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন না দিলে দেশে সংকট তৈরি হবে
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন না দিলে দেশে সংকট তৈরি হবে

নগর জীবন

বিমান দুর্ঘটনা নিয়ে যত সিনেমা
বিমান দুর্ঘটনা নিয়ে যত সিনেমা

শোবিজ

বসুন্ধরার সুদমুক্ত ঋণে বদলে যাওয়া হেলেনার গল্প
বসুন্ধরার সুদমুক্ত ঋণে বদলে যাওয়া হেলেনার গল্প

নগর জীবন

চিরুনি অভিযান অব্যাহত
চিরুনি অভিযান অব্যাহত

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরণের পথ দ্রুত নির্বাচন
উত্তরণের পথ দ্রুত নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠনে বাছাই কমিটি স্পিকারের নেতৃত্বে
নির্বাচন কমিশন গঠনে বাছাই কমিটি স্পিকারের নেতৃত্বে

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর শোক
মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর শোক

প্রথম পৃষ্ঠা

আম্মু তুমি কেন দেরি করলে?
আম্মু তুমি কেন দেরি করলে?

পেছনের পৃষ্ঠা

নিহতদের তথ্য গোপনের কোনো চেষ্টা হচ্ছে না
নিহতদের তথ্য গোপনের কোনো চেষ্টা হচ্ছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়
ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়

নগর জীবন

বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আনবে সরকার
বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আনবে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাবি শিক্ষকের বহিষ্কার দাবিতে বিক্ষোভ
ঢাবি শিক্ষকের বহিষ্কার দাবিতে বিক্ষোভ

নগর জীবন