শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪৭, সোমবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২৩

নির্বাচন বনাম ‘গেরিলা আন্দোলন’

মহিউদ্দিন খান মোহন
অনলাইন ভার্সন
নির্বাচন বনাম ‘গেরিলা আন্দোলন’

দেশে নির্বাচনি হাওয়া বেশ জোরেশোরেই বইতে শুরু করেছে। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগসহ নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী দলগুলোর মনোনীত প্রার্থীরা তাদের মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। সেগুলোর বাছাইও শেষ হয়েছে। এখন বাছাইয়ে বাদ পড়া প্রার্থীদর আপিল আবেদন চলছে।  আপিল আবেদনের শুনানি শেষে চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা ঘোষণা হলেই শুরু হয়ে যাবে নির্বাচনি যুদ্ধ।

সব সময় তো নানা বিষয়ে কথা বলি। আজ প্রথমে নিজের এলাকার বিষয়ে একটু আলোকপাত করতে চাই। আমার এলাকা মুন্সীগঞ্জ-১। শ্রীনগর-সিরাজদিখান উপজেলা নিয়ে গঠিত এ আসনে এবার আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন সিরাজদিখান উপজেলা সভাপতি ও উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন আহমদ। তিনি আজীবন আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সম্পৃক্ত নিষ্ঠাবান ও জনসম্পৃক্ত একজন নেতা। তাঁকে মনোনয়ন দিয়ে আওয়ামী লীগ সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে মনে করছেন এলাকাবাসী। তাছাড়া এই প্রথম সিরাজদিখানবাসী নিজস্ব একজন সংসদ সদস্য প্রার্থী পেলেন। নির্বাচিত হতে পারলে তিনিই হবেন সিরাজদিখান উপজেলা থেকে মুন্সীগঞ্জ-১ আসনের প্রথম সংসদ সদস্য। 

সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ বিষয় হলো এই ভিআইপি আসনটিতে আওয়ামী লীগের পরনির্ভরতা কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা। সাবেক সংসদ সদস্য সুকুমার রঞ্জন ঘোষ অসুস্থ থাকায় একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে (২০১৮) মহাজোটের প্রার্থী হিসেবে বিকল্পধারার মাহী বি চৌধুরীকে নৌকায় তুলেছিল আওয়ামী লীগ। এবার মাহী চৌধুরী বিকল্পধারা থেকে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন, তবে ঋণ খেলাপিজনিত অভিযোগে তা বাতিল হয়েছে। তিনি আপিল করেছেন। অন্যদিকে নবগঠিত তৃণমূল বিএনপি থেকে প্রার্থী হয়েছেন দলটির প্রতিষ্ঠাতা মরহুম ব্যারিস্টার নাজমুল হুদার মেয়ে অ্যাডভোকেট অন্তরা সেলিমা হুদা, আর জাতীয় পার্টি থেকে দলটির প্রেসিডিয়াম সদস্য অ্যাডভোকেট শেখ সিরাজুল ইসলাম।

মুন্সীগঞ্জ-১ আসনটি মর্যাদাপূর্ণ আসন হিসেবেই পরিগণিত। চলতি কথায় আসনটিকে বলা হয় ‘ভিআইপি আসন’। এর কারণ হলো এখান থেকে ইতিপূর্বে বেশ কয়েকজন জাতীয় রাজনীতিবিদ নির্বাচিত হয়েছেন, অথবা নির্বাচিত হয়ে জাতীয় রাজনীতিতে অবস্থান তৈরি করে নিয়েছেন। ১৯৫৪ সালে যুক্তফ্রন্টের প্রার্থী হিসেবে শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হকের কৃষক-শ্রমিক পার্টির (কেএসপি) প্রার্থী হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন অ্যাডভোকেট কফিলউদ্দিন চৌধুরী। পরে তিনি সরকারের পূর্তমন্ত্রীর দায়িত্ব পেয়েছিলেন। কফিলউদ্দিন চৌধুরী ১৯৭০-এর নির্বাচনে আওয়ামী লীগের টিকিটে ‘শ্রীনগর-সিরাজদিখান-লৌহজং’ আসন থেকে জাতীয় পরিষদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। আর শ্রীনগর-সিরাজদিখান (ঢাকা-৫) আসন থেকে প্রাদেশিক পরিষদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন তরুণ জননেতা শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন; যিনি স্বাধীনতার পর প্রথম জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ এবং তারও পরে জাতীয় পার্টির মহাসচিব ও সরকারের উপ-প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন। শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন ১৯৮৬ ও ১৯৮৮ সালের নির্বাচনেও এ আসন থেকে এমপি হয়েছিলেন। ১৯৭৯ সালে প্রথম এবং ১৯৯১, ১৯৯৬ ও ২০০১ সালে এ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন ডা. বদরুদ্দোজা চৌধুরী। তিনি প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান সরকারের সিনিয়র উপ-প্রধানমন্ত্রী এবং ২০০১ সালে প্রথমে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পরে দেশের রাষ্ট্রপতি হয়েছিলেন। 

বি. চৌধুরী রাষ্ট্রপতি হওয়ার পর প্রথম উপনির্বাচনে সংসদ সদস্য হন তাঁর ছেলে মাহী বি চৌধুরী। ২০০৪ সালে মাহী পদত্যাগ করলে যে উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় তাতেও তিনি বিকল্পধারার প্রার্থী হিসেবে পুনরায় নির্বাচিত হন। ২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী বিশিষ্ট ব্যবসায়ী সুকুমার রঞ্জন ঘোষ দুই হেভিওয়েট প্রতিদ্বন্দ্বী শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন ও ডা. বি. চৌধুরীকে পরাজিত করে নির্বাচিত হন। ২০১৪ সালে বিএনপি নির্বাচন বয়কট করলে সুকুমার রঞ্জন ঘোষ সহজেই নির্বাচিত হন। ২০১৭ সালে তিনি পার্কিনসন্স রোগে আক্রান্ত হয়ে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লে ২০১৮ সালে আওয়ামী লীগ মহাজোটের প্রার্থী হিসেবে বিকল্পধারার মাহী বি. চৌধুরীকে দাঁড় করায়। বিতর্কিত সে নির্বাচনে মাহী চৌধুরী জয়লাভ করেন। অতীতে হেভিওয়েট রাজনীতিকদের আসন হিসেবে তাই মুন্সীগঞ্জ-১ সচেতন মহলের মনোযোগ আকর্ষণ করে থাকে। কারা এ আসনে প্রার্থী হচ্ছেন তা নিয়ে জল্পনা-কল্পনা চলে সর্বত্র। এবারও তার ব্যতিক্রম ছিল না। অনেকেই ধরে নিয়েছিলেন এবারও হয়তো আওয়ামী লীগ মাহী চৌধুরীকে মনোনয়ন দেবে। অনেকেই আমাকে এ নিয়ে প্রশ্ন করেছেন। আমি তাদের বলেছি, আওয়ামী লীগ যদি এ আসনে তাদের শেকড় পাকাপোক্ত করতে চায়, তাহলে দলের মধ্য থেকেই মনোনয়ন দেওয়া উচিত। ভাড়াটে বা উন্মূল কোনো ব্যক্তিকে নৌকার মাঝি বানালে সে নাউ ভেড়াবে তার পছন্দের ঘাটে। তাতে আওয়ামী লীগের কোনো লাভ হবে না। মনোনয়ন ঘোষণার পর এলাকার আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীরা উচ্ছ্বসিত।

নানা রকম জল্পনা-কল্পনা থাকলেও শেষ পর্যন্ত বিএনপি ও এর অনুগামী দলগুলো নির্বাচনে অংশগ্রহণ থেকে বিরত রয়েছে। তারা এ নির্বাচন প্রতিহত করারও ঘোষণা দিয়েছে। তারা আরও ‘কঠোর’ কর্মসূচি নিয়ে মাঠে নামার কথাও বলছে। চলমান কথিত অবরোধের চেয়ে আর কোন কঠোর কর্মসূচি তারা দেবে তা নিয়ে জনমনে প্রশ্ন রয়েছে। তাহলে কি তারা আরও বেশি সহিংসতার দিকে যাবে? জনমনে সৃষ্ট এ শঙ্কা বাড়িয়ে দিয়েছে কয়েক বছর দৃশ্যত বিচ্ছিন্ন থাকার পর নিবন্ধনহারা জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে বিএনপির নতুন করে গাঁটছড়া বাঁধার খবর। ফলে নির্বাচন প্রতিহত করার নামে বিএনপি যদি দেশব্যাপী অস্থিরতা সৃষ্টির পথ অবলম্বন করে, তাহলে অবাক হওয়ার কিছু নেই। ২৪ নভেম্বরের বাংলাদেশ প্রতিদিনে ‘মাঠ ছাড়বে না বিএনপি’ শীর্ষক প্রতিবেদনেও সে কথাই বলা হয়েছে। পরিস্থিতি পাল্টে দিতে বিএনপি এবার সর্বশক্তি নিয়ে মাঠে নামবে এবং সরকারের কোনো ‘দমননীতির’ মুখে আর পিছু হটবে না বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

আন্দোলনের মাঠ না ছাড়ার এ ধরনের হুংকার বিএনপি এযাবৎ বহুবার দিয়েছে। তবে কোনোবারই তারা মাঠে থাকতে পারেনি। তাদের ভাষায় ‘সরকারের দমননীতির মুখে’ তারা অল্পতেই মাঠ ত্যাগ করে ঘরে উঠে গেছে। এমনকি ২৮ অক্টোবর নয়াপল্টন ফাঁকা হতে আধা ঘণ্টাও লাগেনি। ফলে বিএনপির এই মাঠ দখল বা মাঠ না ছাড়ার হুংকারকে অনেকেই এখন বায়বীয় আস্ফালন বলে মনে করেন। মাঠ ছেড়ে আত্মগোপনে গিয়ে তারা এখন ‘গেরিলা স্টাইলে’ আন্দোলন শুরু করেছে। কর্মীরা বিভিন্ন স্থানে অ্যামবুশ করে থাকে। আর সুযোগ মতো বেরিয়ে রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে থাকা যানবাহনে হয় আগুন দিচ্ছে, না হয় বোমা ছুড়ে মারছে। এ ধরনের তৎপরতা যে গণতান্ত্রিক আন্দোলনের সংজ্ঞায় পড়ে না তা বলার অপেক্ষা রাখে না।

বিএনপির নেতা-কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে দেখেছি, তারা এখনো বিদেশি শক্তির ওপর ভরসা করে আছে। তাদের ধারণা- বিদেশি শক্তি উদ্ধারকারী জাহাজ হামজার মতো এসে এ সংকট-সাগর থেকে উদ্ধার করে তাদের তীরে পৌঁছে দেবে। আর এমন ভাবনা থেকে বিএনপি এখন তাদের ওপর এতটাই নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে যে, আবশ্যকতা না থাকা সত্ত্বেও সে দেশের পক্ষ হয়ে অন্য একটি দেশের সঙ্গে কলহে লিপ্ত হচ্ছে। গত ২২ নভেম্বর রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা এক ব্রিফিংয়ে বলেছেন, বাংলাদেশের আসন্ন নির্বাচন কেন্দ্র করে যুক্তরাষ্ট্র অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে হস্তক্ষেপের চেষ্টা করছে বলে মনে করে তাঁর দেশ।

মারিয়া জাখারোভা বলেছেন, রাশিয়া মনে করে বিদেশি কারও সহায়তা ছাড়াই বাংলাদেশ সরকারের ‘বৈধ নির্বাচনের’ সক্ষমতা রয়েছে। মারিয়া জাখারোভা অভিযোগ করেছেন, অক্টোবর মাসের শেষের দিকে সরকারবিরোধী বিক্ষোভের প্রস্তুতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পিটার হাস বিরোধীদলীয় একজন সদস্যের সঙ্গে বৈঠক করেছেন, যা ভিয়েনা কনভেনশনের বিরোধী। রাশিয়ার এ অভিযোগের বিষয়ে ২৫ নভেম্বর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি বক্তব্য তাদের ঢাকাস্থ দূতাবাসের মাধ্যমে গণমাধ্যমকে জানানো হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের মুখপাত্র বলেছেন, মারিয়া জাখারোভা যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতি ও পিটার হাসের বিভিন্ন বৈঠক বিষয়াদি ভুলভাবে উপস্থাপন করেছেন। বাংলাদেশের কোনো রাজনৈতিক দলকে যুক্তরাষ্ট্র সমর্থন করে না। বাংলাদেশের জনগণ যা চায় তারাও সেটাই চান। অর্থাৎ একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন, যা শান্তিপূর্ণ উপায়ে অনুষ্ঠিত হবে।

আমাদের দেশের আসন্ন নির্বাচন কেন্দ্র করে বিশ্বের দুই পরাশক্তির এ বাগযুদ্ধ অনাকাক্সিক্ষত হলেও অস্বাভাবিক নয়; বিশেষত যখন তারা এ ইস্যুতে বিপরীত মেরুতে অবস্থান নিয়েছে। শুধু এ দুটি বিদেশি রাষ্ট্র নয়, চীন ও ভারতের মতো বড় শক্তিও বাংলাদেশের আসন্ন নির্বাচন কেন্দ্র করে প্রত্যক্ষ কিংবা পরোক্ষভাবে পক্ষভুক্ত হয়ে পড়েছে। এমন আশঙ্কা থেকে ‘বাংলাদেশ কি পরাশক্তির রেসলিং রিং হতে যাচ্ছে’ শিরোনামে এক নিবন্ধে আমি মন্তব্য করেছিলাম, ‘সবচেয়ে বড় কথা, বাংলাদেশের আগামী নির্বাচন কেন্দ্র করে পরাশক্তিগুলো দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে দৃষ্টিকটু তৎপর হয়ে উঠেছে, তাতে অনেকের মনেই শঙ্কা জাগছে, বাংলাদেশ শেষ পর্যন্ত পরাশক্তিগুলোর রেসলিং রিংয়ে পরিণত হবে না তো?’ (বাংলাদেশ প্রতিদিন, ২০ জুন ২০২৩)। সচেতন ব্যক্তিরা মনে করেন, পরাশক্তির মল্লযুদ্ধের ময়দান হওয়া থেকে দেশকে বাঁচাতে পারত রাজনৈতিক দলগুলো। তারা যদি নিজেদের সমস্যা নিজেরা সমাধানে সচেষ্ট হতো, তাহলে ঘটনা এতটা প্যাঁচ খেয়ে উঠত না, এত ভজঘটও লাগত না। কিন্তু দলীয় সংকীর্ণতায় আচ্ছন্ন দলগুলো সেদিকে গেলই না। বরং তারা বিদেশি শক্তির দ্বারস্থ হয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূতকে নিয়ে রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বক্তব্যের জবাব দেওয়ার দায়িত্ব যুক্তরাষ্ট্রের; যা তারা দিয়েছেও। তথাপি এখানে বিএনপি অনাবশ্যক নাক গলিয়েছে। ২৫ নভেম্বর এক বিবৃতিতে দলটির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব রিজভী আহমেদ তীব্র প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে বলেছেন, মারিয়া জাখারোভার বক্তব্য স্বচ্ছ এবং অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের জন্য বাংলাদেশের জনগণের আকাক্সক্ষা ও অবস্থানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের পক্ষ নিয়ে রিজভী বলেছেন, রাশিয়া পিটার হাসের বিরুদ্ধে সরকারবিরোধী সমাবেশ আয়োজনে বিরোধী দলের সঙ্গে পরিকল্পনার অভিযোগ তুলেছেন। এর মাধ্যমে তিনি (জাখারোভা) মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে হস্তক্ষেপের অভিযোগও করেছেন। বিএনপি এ ভ্রান্ত ও অপব্যাখ্যার সঙ্গে ভিন্নমত পোষণ করে।’

দেশের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক ইস্যুতে ভিন্ন দুটি দেশের বাগবিতন্ডায় বিএনপির অনুপ্রবেশের প্রয়োজন হলো কেন বোঝা যাচ্ছে না।  রিজভীর বিবৃতিটি পড়লে মনে হতে পারে ‘বিশেষ দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা’ হিসেবেই তিনি রাশিয়ার বক্তব্যের প্রতিবাদ করেছেন। রিজভীর ওই বিবৃতি অনেকের কাছেই দিগভ্রান্ত আন্দোলনের অনিশ্চিত গন্তব্যে যাত্রায় উ™£ান্ত নেতৃত্বের ততোধিক ভ্রান্ত-কর্ম বলে মনে হয়েছে।

‘কানাহুলায় ধরা’ বলে একটি কথা আমাদের বিক্রমপুরে প্রচলিত আছে।  অন্ধকার রাতে পথ চলতে গিয়ে কেউ পথ হারিয়ে একই জায়গায় ঘুরতে থাকলে বলা হয় কানাহুলায় ধরেছে। আন্দোলন নিয়ে বিএনপির বর্তমান ঘুরপাক খাওয়া অবস্থাকে যদি সেই কানাহুলায় ধরার সঙ্গে তুলনা করা হয়, তাহলে কি খুব অযৌক্তিক হবে?

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ
দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
মূল্যস্ফীতি, খাদ্যভোগ এবং উৎপাদন
মূল্যস্ফীতি, খাদ্যভোগ এবং উৎপাদন
রাজনৈতিক কারণে ইমেজ সংকটে বাংলাদেশ
রাজনৈতিক কারণে ইমেজ সংকটে বাংলাদেশ
নেপালে বিক্ষোভের নেপথ্যে দুর্নীতি নয়, ভূ-রাজনীতি
নেপালে বিক্ষোভের নেপথ্যে দুর্নীতি নয়, ভূ-রাজনীতি
রোহিঙ্গা প্রত্যাবর্তনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি ভূ–রাজনীতিকে প্রভাবিত করবে?
রোহিঙ্গা প্রত্যাবর্তনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি ভূ–রাজনীতিকে প্রভাবিত করবে?
পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল
পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল
আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে
আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
বর্তমান পরিবেশে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে
বর্তমান পরিবেশে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে
সর্বশেষ খবর
হাতির পিঠে চড়ে কলেজ অধ্যক্ষকে রাজকীয় বিদায়
হাতির পিঠে চড়ে কলেজ অধ্যক্ষকে রাজকীয় বিদায়

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তৃতীয় সন্তানের মা হলেন রিয়ানা
তৃতীয় সন্তানের মা হলেন রিয়ানা

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতিতে ফ্যাসিস্ট সরকার তৈরি হতে পারে : সালাহউদ্দিন
পিআর পদ্ধতিতে ফ্যাসিস্ট সরকার তৈরি হতে পারে : সালাহউদ্দিন

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে সাকিবকে টপকে শীর্ষে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টিতে সাকিবকে টপকে শীর্ষে মুস্তাফিজ

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রেন থেকে উৎক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র বানাল ভারত
ট্রেন থেকে উৎক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র বানাল ভারত

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখে পরিস্থিতি থমথমে, কারফিউ চলছে; নিহত চার-আহত অন্তত ৮০
লাদাখে পরিস্থিতি থমথমে, কারফিউ চলছে; নিহত চার-আহত অন্তত ৮০

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রঙ তুলির আঁচড়ে রঙিন দেবী মহামায়া, প্রস্তুত রাঙামাটি
রঙ তুলির আঁচড়ে রঙিন দেবী মহামায়া, প্রস্তুত রাঙামাটি

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইনে ১৯৯৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইনে ১৯৯৯ মামলা

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯৯৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯৯৯ মামলা

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সীমাহীন দুর্ভোগে চরঘাসিয়ার ৫ হাজার মানুষ
সীমাহীন দুর্ভোগে চরঘাসিয়ার ৫ হাজার মানুষ

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে যেকোনো ষড়যন্ত্র জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন নিয়ে যেকোনো ষড়যন্ত্র জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে : নবীউল্লাহ নবী

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ১০২ বোতল ভারতীয় মদসহ কারবারি আটক
নেত্রকোনায় ১০২ বোতল ভারতীয় মদসহ কারবারি আটক

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চলন্ত ট্রেনের ইঞ্জিনের হুকে আটকে ছিলেন নারী, চালকের দক্ষতায় রক্ষা
চলন্ত ট্রেনের ইঞ্জিনের হুকে আটকে ছিলেন নারী, চালকের দক্ষতায় রক্ষা

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে সেনা অভিযানে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটক
খাগড়াছড়িতে সেনা অভিযানে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে ট্রাক চাপায় শ্রমিক নিহত, সড়ক অবরোধ
নাটোরে ট্রাক চাপায় শ্রমিক নিহত, সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী নৌবহরে ড্রোন হামলা, সুরক্ষায় যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে ইতালি-স্পেন
গাজামুখী নৌবহরে ড্রোন হামলা, সুরক্ষায় যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে ইতালি-স্পেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মাছের ঘেরের পাশে উদ্ধার রক্তাক্ত মরদেহ
যশোরে মাছের ঘেরের পাশে উদ্ধার রক্তাক্ত মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি পর্বতারোহী তমালের পৃথিবীর অষ্টম সর্বোচ্চ চূড়া ‘মানাসলু’ জয়
বাংলাদেশি পর্বতারোহী তমালের পৃথিবীর অষ্টম সর্বোচ্চ চূড়া ‘মানাসলু’ জয়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের বিপক্ষে খেলবেন তো লিটন?
পাকিস্তানের বিপক্ষে খেলবেন তো লিটন?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ট্রেনে ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
জয়পুরহাটে ট্রেনে ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প
নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ
সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে ১১ হাজার ইয়াবাসহ দুই কারবারি গ্রেফতার
ফেনীতে ১১ হাজার ইয়াবাসহ দুই কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিম জাভায় খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ১,০০০ শিক্ষার্থী অসুস্থ
ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিম জাভায় খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ১,০০০ শিক্ষার্থী অসুস্থ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বনেতাদের আহ্বান কানেই তুলছে না ইসরায়েল, গাজায় আরও ৮৫ জনকে হত্যা
বিশ্বনেতাদের আহ্বান কানেই তুলছে না ইসরায়েল, গাজায় আরও ৮৫ জনকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিগগিরই দলীয় মনোনয়ন চূড়ান্ত করবে বিএনপি : ডা. জাহিদ
শিগগিরই দলীয় মনোনয়ন চূড়ান্ত করবে বিএনপি : ডা. জাহিদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রউফ-ফারহানের বিরুদ্ধে আইসিসিতে ভারতের অভিযোগ
রউফ-ফারহানের বিরুদ্ধে আইসিসিতে ভারতের অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি
চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘আমি বললাম একটা জিনিস পোড়াতে, ওরা পুড়িয়ে দিল সেতু ভবন’: তাপসের সঙ্গে ফোনালাপে হাসিনা
‘আমি বললাম একটা জিনিস পোড়াতে, ওরা পুড়িয়ে দিল সেতু ভবন’: তাপসের সঙ্গে ফোনালাপে হাসিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পূজার ছুটি নিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের
পূজার ছুটি নিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে
ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে
ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত, শ্রীলঙ্কার বিদায়
বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত, শ্রীলঙ্কার বিদায়

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এরদোয়ানের সুর বদল, এফ-১৬ নয় কান ফাইটার জেটের ইঞ্জিন কিনতে চায় তুরস্ক
এরদোয়ানের সুর বদল, এফ-১৬ নয় কান ফাইটার জেটের ইঞ্জিন কিনতে চায় তুরস্ক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!
লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...
১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নৌকা স্থগিত রেখে ১১৫ প্রতীকের তালিকা প্রকাশ
নৌকা স্থগিত রেখে ১১৫ প্রতীকের তালিকা প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানে ইসরায়েল বাধা দিলে কড়া পদক্ষেপ নেবে জাপান
দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানে ইসরায়েল বাধা দিলে কড়া পদক্ষেপ নেবে জাপান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংককে হঠাৎ ধসে পড়ল ব্যস্ত সড়ক, চারিদিকে আতঙ্ক
ব্যাংককে হঠাৎ ধসে পড়ল ব্যস্ত সড়ক, চারিদিকে আতঙ্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সংবর্ধনায় প্রধান উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ
ট্রাম্পের সংবর্ধনায় প্রধান উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি র‌্যাংকিংয়ে ১৩৩ ধাপ লাফ সাইফের, শীর্ষ দশে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টি র‌্যাংকিংয়ে ১৩৩ ধাপ লাফ সাইফের, শীর্ষ দশে মুস্তাফিজ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সম্পর্কের কোনও মানেই ছিল না: ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে সম্পর্কের কোনও মানেই ছিল না: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধ করলেই ট্রাম্প নোবেল পাবেন: ম্যাক্রো
গাজা যুদ্ধ বন্ধ করলেই ট্রাম্প নোবেল পাবেন: ম্যাক্রো

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২
ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু মেট্রোর আগুন নয়, বহু আগুনের পেছনেই ছিল খুনির ক্ষমতালিপ্সা : ফারুকী
শুধু মেট্রোর আগুন নয়, বহু আগুনের পেছনেই ছিল খুনির ক্ষমতালিপ্সা : ফারুকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিম ছোড়ার মতো অপকর্ম আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎকে আরও অনিশ্চিত করবে
ডিম ছোড়ার মতো অপকর্ম আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎকে আরও অনিশ্চিত করবে

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলকাতার ‘এই সময়ে’ মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার ‘মিথ্যা ও মনগড়া’: বিএনপি
কলকাতার ‘এই সময়ে’ মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার ‘মিথ্যা ও মনগড়া’: বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি
বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের
দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফুজ্জামানের চেক দিয়ে ১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা উত্তোলন, কর্মকর্তা গ্রেফতার
সাইফুজ্জামানের চেক দিয়ে ১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা উত্তোলন, কর্মকর্তা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হোটেল-ফ্ল্যাট-ছাত্রাবাসে আওয়ামী লীগের কর্মী থাকলে তথ্য দিতে অনুরোধ
হোটেল-ফ্ল্যাট-ছাত্রাবাসে আওয়ামী লীগের কর্মী থাকলে তথ্য দিতে অনুরোধ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪
রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার: জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার: জাপানের প্রধানমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ
ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাঁটুর বয়সি ছেলেরাও প্রেম প্রস্তাব দেয়: আমিশা
হাঁটুর বয়সি ছেলেরাও প্রেম প্রস্তাব দেয়: আমিশা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকায় মিছিল থেকে বোমা
ঢাকায় মিছিল থেকে বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি
ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি

সম্পাদকীয়

সাজানো ছকে নির্বাচন!
সাজানো ছকে নির্বাচন!

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

১২ কোটি টাকার ভবন আছে সেবা নেই
১২ কোটি টাকার ভবন আছে সেবা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নবীন-প্রবীণ চার নেতা
বিএনপির মনোনয়ন চান নবীন-প্রবীণ চার নেতা

নগর জীবন

ভোট ঘিরে তৎপর পশ্চিমারা
ভোট ঘিরে তৎপর পশ্চিমারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই লামিয়ার বাবার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
সেই লামিয়ার বাবার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা
দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা

শোবিজ

গবেষণা নেই বিশ্ববিদ্যালয়ে
গবেষণা নেই বিশ্ববিদ্যালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা, অন্যদের একক
প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

বিশ্বকে নির্বাচনের প্রস্তুতি জানাবেন ড. ইউনূস
বিশ্বকে নির্বাচনের প্রস্তুতি জানাবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে শীতের আগমনি বার্তা
লালমনিরহাটে শীতের আগমনি বার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন ও সাধনার জীবন
স্বপ্ন ও সাধনার জীবন

বিশেষ আয়োজন

হেলিকপ্টার থেকে ছত্রীসেনা নামাচ্ছি
হেলিকপ্টার থেকে ছত্রীসেনা নামাচ্ছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি ৪১.৩ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতবে
বিএনপি ৪১.৩ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ ব্যাংকের প্রশাসক হচ্ছেন কারা
পাঁচ ব্যাংকের প্রশাসক হচ্ছেন কারা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার দুর্নীতি মামলার রায় নভেম্বরে
হাসিনার দুর্নীতি মামলার রায় নভেম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার মিথ্যা ও মনগড়া : বিএনপি
মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার মিথ্যা ও মনগড়া : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধ নিয়ে উত্তপ্ত জাতিসংঘ
যুদ্ধ নিয়ে উত্তপ্ত জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

মারা গেলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদাও
মারা গেলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদাও

প্রথম পৃষ্ঠা

অধিগ্রহণ জমির সঠিক মূল্য দাবি
অধিগ্রহণ জমির সঠিক মূল্য দাবি

দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-পাকিস্তান অলিখিত সেমিফাইনাল
বাংলাদেশ-পাকিস্তান অলিখিত সেমিফাইনাল

মাঠে ময়দানে

রাজনৈতিক সংস্কৃতি না পাল্টালে স্বাধীন দুদক সম্ভব নয়
রাজনৈতিক সংস্কৃতি না পাল্টালে স্বাধীন দুদক সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘ সম্মেলন এলাকা থেকে বিপুল সিমকার্ড ও সার্ভার জব্দ
জাতিসংঘ সম্মেলন এলাকা থেকে বিপুল সিমকার্ড ও সার্ভার জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্য থাকলে নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না
ঐক্য থাকলে নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হচ্ছে মামলা ও তদন্ত
হচ্ছে মামলা ও তদন্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসী ভোট
পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসী ভোট

পেছনের পৃষ্ঠা