শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১৭, শুক্রবার, ৩০ ডিসেম্বর, ২০২২ আপডেট:

দেশের ক্রীড়াঙ্গনে পৃষ্ঠপোষকতায় বসুন্ধরা গ্রুপ

ইকরামউজ্জমান
অনলাইন ভার্সন
দেশের ক্রীড়াঙ্গনে পৃষ্ঠপোষকতায় বসুন্ধরা গ্রুপ

বর্তমান বিশ্বে ক্রীড়াঙ্গনের প্রাণ ও প্রধান চালিকাশক্তি হলো স্পন্সরশিপ। ধনতান্ত্রিক এবং সমাজতান্ত্রিক সব দেশের খেলাধুলায় ঘরোয়া কার্যক্রম, আন্তর্জাতিক এবং বিশ্ব পর্যায়ে বিভিন্ন খেলার প্রতিযোগিতা-টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠানের পেছনে সম্পৃক্ত আছে বাণিজ্যিক স্পন্সরশিপ এবং করপোরেট হাউসের সাহায্য ও সহযোগিতা। সুস্থ বাণিজ্যিক স্পন্সরশিপ অলিম্পিক গেমস এবং আন্দোলনকে বেগবান করেছে। গেমসের ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করেছে।
 
ক্রীড়াঙ্গনে অলিম্পিক হলো সবচেয়ে বড় ব্র্যান্ড। একটা খেলা নয়, একসঙ্গে অনেক খেলার আসর। সারা পৃথিবী অংশ নেয়। দুনিয়াজুড়ে ক্রীড়াঙ্গনের এখন সবচেয়ে কাছের বন্ধু এবং সহযোগী হলো বাণিজ্যিক স্পন্সরশিপ।
বিশ্বের অর্থনৈতিক এবং সামাজিক প্রেক্ষাপটে দেশে দেশে ক্রীড়াঙ্গনকে সচল রাখা এবং খেলার মানোন্নয়নে বাণিজ্যিক পৃষ্ঠপোষকতার কোনো বিকল্প নেই। বর্তমানে ‘স্পোর্টস অ্যান্ড গেমসে’ মানের ক্ষেত্রে ম্যানপাওয়ার বড় কথা নয়। একান্ত প্রয়োজনীয় হলো স্পন্সরশিপ। খেলাধুলা পরিচালনার সব দায়দায়িত্ব নিজ নিজ দেশের সরকারের এই প্রেক্ষাপট বদলে গেছে।

খেলার চত্বরে পৃষ্ঠপোষকতার ঐতিহ্যের শুরু প্রাচীন গ্রিসে। তখন বিত্তবান অ্যাথেলিয়ানরা খেলাধুলা কার্যক্রম পরিচালনার জন্য অর্থ দিয়ে সাহায্য করতেন। অর্থাৎ স্পন্সর করতেন। তাঁদের উদ্দেশ্য ছিল সংস্কৃতি এবং খেলাধুলার সুবিধা, যাতে সমাজ এবং রাষ্ট্রীয় জীবনে সাধারণ নাগরিকদের মধ্যে থাকেন। বিনিময়ে রাষ্ট্র তাঁদের নাম শ্বেত পাথরে খোদাই করে দিত। এটা ছিল স্পন্সরদের প্রতি দেশের সম্মান ও স্বীকৃতি জানানোর উপায়।

আমাদের বাংলায় কয়েক যুগ ধরে রাজা, জমিদার, ধনবান ব্যক্তিরা খেলাধুলায় পৃষ্ঠপোষকতা করেছেন। সময়ের পাশাপাশি ভৌগোলিক সীমারেখা পরিবর্তনের পরিপ্রেক্ষিতে ব্যক্তি পর্যায়ে ক্রীড়া পৃষ্ঠপোষকতা এখন একেবারে কমে গেছে। এই স্থান পূরণ করেছে ধীরে ধীরে সিএসআর কর্মসূচির আওতায় করপোরেট হাউস এবং বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান। নতুনতর বাস্তবতায় পুরো বিষয়টি বুঝতে কিছুটা সময় লেগেছে। তারা বুঝতে পেরেছে ক্রীড়াঙ্গনের মাধ্যমে উদ্দেশ্য সাধন যত সহজে সম্ভব, অন্য কোনো মাধ্যমে তা সম্ভব নয়।

ক্রীড়াঙ্গনে ট্রেন্ড নিয়ে কাজ করতে গিয়ে লক্ষ করেছি করপোরেট সংস্কৃতিতে বিশ্বাসী পেশাদারি মোড়কে মোড়ানো দেশের অন্যতম একটি বৃহৎ বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা গ্রুপ নির্দিষ্ট লক্ষ্য, উদ্দেশ্য এবং চ্যালেঞ্জ নিয়ে সময়কে সঠিকভাবে পড়ে দেশের ক্রীড়াঙ্গন, বিশেষ করে সবচেয়ে জনপ্রিয় খেলা ফুটবলকে জাগিয়ে তোলা ও টেকসই অগ্রগতি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে পরিকল্পিতভাবে যে বিনিয়োগ করেছে স্বাধীন বাংলাদেশের ৫১ বছরের ইতিহাসে এই নজির আর নেই। বসুন্ধরা পেরেছে ক্রীড়াঙ্গনে তার কার্যকর ভূমিকার মাধ্যমে দেশের ক্রীড়ামোদী মহলে দাগ কাটতে এবং আস্থা অর্জন করতে। পেরেছে প্রতিধ্বনি সৃষ্টি করতে। সম্ভব হয়েছে দেশ ও বিদেশে প্রতিষ্ঠানের ভাবমূর্তি ক্রীড়াঙ্গনের মাধ্যমে আরেক ধাপ উজ্জ্বল করা।

বসুন্ধরা গ্রুপ এরই মধ্যে প্রমাণ করেছে সময়ের প্রয়োজনে তারা ক্রীড়াঙ্গনে এসেছে। গ্রুপের ক্লাব ‘বসুন্ধরা কিংস’কে সেরা ব্র্যান্ড হিসেবে টার্গেট গ্রুপের কাছে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য করপোরেট ‘প্ল্যান’ অনুযায়ী গ্রুপ এবং ক্লাব ম্যানেজমেন্ট কাজ করছে। আপাতত দেশ এবং আঞ্চলিক পর্যায়ে অনুকরণীয় এক নম্বর ব্র্যান্ড হিসেবে বসুন্ধরা কিংসকে প্রতিষ্ঠিত করাটাই গ্রুপ এবং ক্লাব ম্যানেজমেন্টের লক্ষ্য। প্রিমিয়ার লিগে খেলতে নেমে একনাগাড়ে তিনবার শিরোপা জিতেছে ক্লাব। দেশের ফুটবলে অতীতে কোনো করপোরেট দলের ক্লাবের এই ধরনের সাফল্যের নজির নেই। ২০১৮ সালে বড় মাঠে নেমে লিগ শিরোপা ছাড়াও অন্যান্য টুর্নামেন্টেও শিরোপা নিশ্চিত করেছে ক্লাব। পাশাপাশি নারী ফুটবল দল গঠন করার পর দুবার লিগে অংশ নিয়ে দুবারই চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। এএফসির আঞ্চলিক ফুটবলে এখন পর্যন্ত শিরোপা জয়ের স্বাদ না পেলেও সম্ভাবনার আলো ছড়াতে সক্ষম হয়েছে। মাত্র কয়েক বছরের মধ্যে গ্রুপের ক্লাব কিংস ফুটবল মাঠে সার্বিক পরিবর্তন সাধনের পাশাপাশি নতুন দৃষ্টিভঙ্গি, চিন্তা ও চেতনার জন্ম দিতে সক্ষম হয়েছে।

দেশে প্রথম পূর্ণাঙ্গ পেশাদার ক্লাব বসুন্ধরা কিংস। এই ক্লাব প্রথম থেকেই নতুন সংস্কৃতির পৃষ্ঠপোষকতা করছে। ইউরোপের ক্লাবগুলোর মতো সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা বসুন্ধরা কিংসের আছে। ক্লাবের নিজস্ব অ্যারেনা আছে। নিজ মাঠে তারা প্রিমিয়ার ফুটবল খেলে। আছে অনুশীলনের জন্য ভালো মাঠ, পুনর্বাসন ব্যবস্থা, ভালো কোচিং স্টাফ এবং আবাসন। এ সব কিছুই সম্ভব হয়েছে এবং হচ্ছে, তার প্রধান কারণ গ্রুপের চেয়ারম্যান ক্রীড়া অন্তপ্রাণ, সাবেক হকি খেলোয়াড় আহমেদ আকবর সোবহান। তাঁর ক্রীড়ানুরাগী সন্তানরা গ্রুপে কর্ণধারের দায়িত্ব পালন করছেন। খেলাধুলার প্রতি তাঁদের প্রচণ্ড আগ্রহ এবং ভালোবাসার পরিপ্রেক্ষিতে। বৃহৎ বাণিজ্যিক গ্রুপের সামাজিক দায়বদ্ধতা ছাড়া এই পরিবারের সব সদস্য বিশ্বাস করেন খেলার চর্চা সুস্থ জীবনবোধের সন্ধান দেয়। খেলাধুলা জাতির প্রাণ ও সভ্যতার প্রতীক। দেশের তরুণ ও যুবসমাজ মানসিক ও শারীরিক পূর্ণতা পেলেই তো তারা রাষ্ট্র, সমাজকে পুরোপুরি মদদ দিতে পারবে। তাঁরা আরো বিশ্বাস করেন, তরুণদের জন্য খেলাধুলার বিকল্প নেই।

বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহানের ক্রীড়াঙ্গন ঘিরে একটি পারিবারিক সুবর্ণময় অতীত আছে। আগেই উল্লেখ করেছি, তিনি নিয়মিতভাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক হকি খেলেছেন। তাঁর ভাই আবদুস সাদেক ছিলেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন হকি খেলোয়াড়। পাকিস্তান জাতীয় হকি দলের স্কোয়াডে তাঁর স্থান হয়েছে। তাঁদের বাবা বিখ্যাত আইনজীবী, সমাজসেবক আলহাজ আব্দুস সোবহান তাঁর যৌবনে অল ইন্ডিয়া সাঁতার কম্পিটিশনে অংশ নিয়েছেন।

বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডের পাশাপাশি দেশের খেলাধুলার অগ্রগতিতেও ভূমিকা রেখে চলেছে বসুন্ধরা গ্রুপ। সোবহান পরিবারের বিভিন্ন সদস্য দেশের বিভিন্ন ক্লাবের পৃষ্ঠপোষকতার পাশাপাশি পরিচালনার দায়িত্ব পালন করে আসছেন। বসুন্ধরা গ্রুপের ম্যানেজিং ডিরেক্টর সায়েম সোবহান আনভীর ২০১৫ সাল থেকে শেখ রাসেল ক্রীড়াচক্রের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করছেন। আর্তমানবতার সেবা, শিল্প-বাণিজ্য ও ক্রীড়ায় বিশেষ অবদানের জন্য টেলিভিশন রিপোর্টার্স ইউনিটি অব বাংলাদেশ (ট্রাব) অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত হয়েছেন তিনি।

আহমেদ আকবর সোবহানের আরেক পুত্র সাফওয়ান সোবহান সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন শেখ জামাল ধানমণ্ডি ক্লাবের। স্বাভাবিকভাবে এই দুই ক্লাবে বসুন্ধরা গ্রুপের বড় পৃষ্ঠপোষকতা আছে।

ফুটবলসহ বসুন্ধরা গ্রুপ ক্রিকেট, হকি, ব্যাডমিন্টন, গলফ ছাড়াও ক্রীড়াঙ্গনে আরো বিভিন্ন ক্ষেত্রে পৃষ্ঠপোষকতার সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে জড়িত আছে। দেশের একমাত্র স্পোর্টস চ্যানেল ‘টি স্পোর্টস’ও বসুন্ধরা গ্রুপের। ক্রীড়াঙ্গন এবং খেলাধুলাকে দেশে ও আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে ‘সার্ভ’ করার লক্ষ্য নিয়েই এই চ্যানেল প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।

দেশে বসুন্ধরা গ্রুপই প্রথম, যারা তাদের ক্লাবের জন্য স্টেডিয়াম নির্মাণ করেছে। শুধু দেশে নয়, উপমহাদেশে আর কোথাও কোনো ফুটবল ক্লাবের এত বড় আধুনিক নিজস্ব স্পোর্টস কমপ্লেক্স নেই। আধুনিক ফুটবল স্টেডিয়ামসহ আধুনিক স্পোর্টস কমপ্লেক্স দেশের জন্য গর্বের বিষয়। এ ক্ষেত্রে গ্রুপের বিনিয়োগ ১৫ হাজার কোটি টাকার বেশি। প্রায় ৩০০ বিঘা জমির ওপর নির্মিত হচ্ছে স্পোর্টস কমপ্লেক্স। আশা করা যাচ্ছে, এই কমপ্লেক্সের কাজ শেষ হবে ২০২৪ সালের মধ্যে। এই কমপ্লেক্সে থাকছে ফুটবল, ক্রিকেট, হকি, টেনিস, গলফ, আর্চারিসহ বিভিন্ন ইনডোর ও আউটডোর গেমসের স্টেডিয়াম, অনুশীলন মাঠ, জিমনেসটিকসসহ সব আধুনিক সুযোগ-সুবিধা।

ক্রীড়াঙ্গন এবং খেলার চর্চাকে ভালোবাসার পরিপ্রেক্ষিতে বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান যেভাবে দেশের ক্রীড়াঙ্গনে অবদান রেখে চলেছেন কোনো কিছু পাওয়ার চিন্তা না করে এটি অনন্য একটি নজির।

২০১৭ সাল থেকে বসুন্ধরা কিংস ফুটবল ক্লাবের প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব অত্যন্ত নিষ্ঠা এবং সুচারুভাবে পালন করছেন মো. ইমরুল হাসান। এই স্বাপ্নিক ব্যক্তিত্ব তাঁর কাজে পুরো সময় দেওয়ার পাশাপাশি যেভাবে ক্লাবকে স্বপ্নের বন্দরে পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে সবাইকে নিয়ে কাজ করছেন এটি উল্লেখ করার মতো। মো. ইমরুল হাসান বাফুফের গত নির্বাচনে সর্বাধিক ভোটে সহসভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন। কিছুদিন আগে এক বিকেলে তাঁর অফিসে বসে বললেন, ‘আমাদের ক্লাবের সবচেয়ে বড় শক্তি, সাহস এবং অনুপ্রেরণা হলেন গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং তাঁর সুযোগ্য খেলাপ্রেমিক সন্তানরা। চেয়ারম্যান সাহেব শত ব্যস্ততা সত্ত্বেও কখনো খেলা দেখা থেকে বিরত থাকেন না। তিনি ফুটবল ছাড়া অন্য খেলাও দেখেন। ক্লাবের ফুটবল থাকলে খেলার পরপরই যে টেলিফোনটি রিসিভ করি সেটি চেয়ারম্যান সাহেবের কাছ থেকে। ’

লেখক : কলামিস্ট ও বিশ্লেষক, সাবেক সহসভাপতি, এআইপিএস

এই বিভাগের আরও খবর
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সর্বশেষ খবর
‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’
‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ
হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ

৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম
দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!
অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন
‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭
রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

৪৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল

৪৫ মিনিট আগে | শোবিজ

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৪৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা

৪৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর
নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান
বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক
বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি
সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?
ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল
প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ
তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব
৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি
তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩
চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত
সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে