শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১৭, শুক্রবার, ৩০ ডিসেম্বর, ২০২২ আপডেট:

দেশের ক্রীড়াঙ্গনে পৃষ্ঠপোষকতায় বসুন্ধরা গ্রুপ

ইকরামউজ্জমান
অনলাইন ভার্সন
দেশের ক্রীড়াঙ্গনে পৃষ্ঠপোষকতায় বসুন্ধরা গ্রুপ

বর্তমান বিশ্বে ক্রীড়াঙ্গনের প্রাণ ও প্রধান চালিকাশক্তি হলো স্পন্সরশিপ। ধনতান্ত্রিক এবং সমাজতান্ত্রিক সব দেশের খেলাধুলায় ঘরোয়া কার্যক্রম, আন্তর্জাতিক এবং বিশ্ব পর্যায়ে বিভিন্ন খেলার প্রতিযোগিতা-টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠানের পেছনে সম্পৃক্ত আছে বাণিজ্যিক স্পন্সরশিপ এবং করপোরেট হাউসের সাহায্য ও সহযোগিতা। সুস্থ বাণিজ্যিক স্পন্সরশিপ অলিম্পিক গেমস এবং আন্দোলনকে বেগবান করেছে। গেমসের ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করেছে।
 
ক্রীড়াঙ্গনে অলিম্পিক হলো সবচেয়ে বড় ব্র্যান্ড। একটা খেলা নয়, একসঙ্গে অনেক খেলার আসর। সারা পৃথিবী অংশ নেয়। দুনিয়াজুড়ে ক্রীড়াঙ্গনের এখন সবচেয়ে কাছের বন্ধু এবং সহযোগী হলো বাণিজ্যিক স্পন্সরশিপ।
বিশ্বের অর্থনৈতিক এবং সামাজিক প্রেক্ষাপটে দেশে দেশে ক্রীড়াঙ্গনকে সচল রাখা এবং খেলার মানোন্নয়নে বাণিজ্যিক পৃষ্ঠপোষকতার কোনো বিকল্প নেই। বর্তমানে ‘স্পোর্টস অ্যান্ড গেমসে’ মানের ক্ষেত্রে ম্যানপাওয়ার বড় কথা নয়। একান্ত প্রয়োজনীয় হলো স্পন্সরশিপ। খেলাধুলা পরিচালনার সব দায়দায়িত্ব নিজ নিজ দেশের সরকারের এই প্রেক্ষাপট বদলে গেছে।

খেলার চত্বরে পৃষ্ঠপোষকতার ঐতিহ্যের শুরু প্রাচীন গ্রিসে। তখন বিত্তবান অ্যাথেলিয়ানরা খেলাধুলা কার্যক্রম পরিচালনার জন্য অর্থ দিয়ে সাহায্য করতেন। অর্থাৎ স্পন্সর করতেন। তাঁদের উদ্দেশ্য ছিল সংস্কৃতি এবং খেলাধুলার সুবিধা, যাতে সমাজ এবং রাষ্ট্রীয় জীবনে সাধারণ নাগরিকদের মধ্যে থাকেন। বিনিময়ে রাষ্ট্র তাঁদের নাম শ্বেত পাথরে খোদাই করে দিত। এটা ছিল স্পন্সরদের প্রতি দেশের সম্মান ও স্বীকৃতি জানানোর উপায়।

আমাদের বাংলায় কয়েক যুগ ধরে রাজা, জমিদার, ধনবান ব্যক্তিরা খেলাধুলায় পৃষ্ঠপোষকতা করেছেন। সময়ের পাশাপাশি ভৌগোলিক সীমারেখা পরিবর্তনের পরিপ্রেক্ষিতে ব্যক্তি পর্যায়ে ক্রীড়া পৃষ্ঠপোষকতা এখন একেবারে কমে গেছে। এই স্থান পূরণ করেছে ধীরে ধীরে সিএসআর কর্মসূচির আওতায় করপোরেট হাউস এবং বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান। নতুনতর বাস্তবতায় পুরো বিষয়টি বুঝতে কিছুটা সময় লেগেছে। তারা বুঝতে পেরেছে ক্রীড়াঙ্গনের মাধ্যমে উদ্দেশ্য সাধন যত সহজে সম্ভব, অন্য কোনো মাধ্যমে তা সম্ভব নয়।

ক্রীড়াঙ্গনে ট্রেন্ড নিয়ে কাজ করতে গিয়ে লক্ষ করেছি করপোরেট সংস্কৃতিতে বিশ্বাসী পেশাদারি মোড়কে মোড়ানো দেশের অন্যতম একটি বৃহৎ বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা গ্রুপ নির্দিষ্ট লক্ষ্য, উদ্দেশ্য এবং চ্যালেঞ্জ নিয়ে সময়কে সঠিকভাবে পড়ে দেশের ক্রীড়াঙ্গন, বিশেষ করে সবচেয়ে জনপ্রিয় খেলা ফুটবলকে জাগিয়ে তোলা ও টেকসই অগ্রগতি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে পরিকল্পিতভাবে যে বিনিয়োগ করেছে স্বাধীন বাংলাদেশের ৫১ বছরের ইতিহাসে এই নজির আর নেই। বসুন্ধরা পেরেছে ক্রীড়াঙ্গনে তার কার্যকর ভূমিকার মাধ্যমে দেশের ক্রীড়ামোদী মহলে দাগ কাটতে এবং আস্থা অর্জন করতে। পেরেছে প্রতিধ্বনি সৃষ্টি করতে। সম্ভব হয়েছে দেশ ও বিদেশে প্রতিষ্ঠানের ভাবমূর্তি ক্রীড়াঙ্গনের মাধ্যমে আরেক ধাপ উজ্জ্বল করা।

বসুন্ধরা গ্রুপ এরই মধ্যে প্রমাণ করেছে সময়ের প্রয়োজনে তারা ক্রীড়াঙ্গনে এসেছে। গ্রুপের ক্লাব ‘বসুন্ধরা কিংস’কে সেরা ব্র্যান্ড হিসেবে টার্গেট গ্রুপের কাছে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য করপোরেট ‘প্ল্যান’ অনুযায়ী গ্রুপ এবং ক্লাব ম্যানেজমেন্ট কাজ করছে। আপাতত দেশ এবং আঞ্চলিক পর্যায়ে অনুকরণীয় এক নম্বর ব্র্যান্ড হিসেবে বসুন্ধরা কিংসকে প্রতিষ্ঠিত করাটাই গ্রুপ এবং ক্লাব ম্যানেজমেন্টের লক্ষ্য। প্রিমিয়ার লিগে খেলতে নেমে একনাগাড়ে তিনবার শিরোপা জিতেছে ক্লাব। দেশের ফুটবলে অতীতে কোনো করপোরেট দলের ক্লাবের এই ধরনের সাফল্যের নজির নেই। ২০১৮ সালে বড় মাঠে নেমে লিগ শিরোপা ছাড়াও অন্যান্য টুর্নামেন্টেও শিরোপা নিশ্চিত করেছে ক্লাব। পাশাপাশি নারী ফুটবল দল গঠন করার পর দুবার লিগে অংশ নিয়ে দুবারই চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। এএফসির আঞ্চলিক ফুটবলে এখন পর্যন্ত শিরোপা জয়ের স্বাদ না পেলেও সম্ভাবনার আলো ছড়াতে সক্ষম হয়েছে। মাত্র কয়েক বছরের মধ্যে গ্রুপের ক্লাব কিংস ফুটবল মাঠে সার্বিক পরিবর্তন সাধনের পাশাপাশি নতুন দৃষ্টিভঙ্গি, চিন্তা ও চেতনার জন্ম দিতে সক্ষম হয়েছে।

দেশে প্রথম পূর্ণাঙ্গ পেশাদার ক্লাব বসুন্ধরা কিংস। এই ক্লাব প্রথম থেকেই নতুন সংস্কৃতির পৃষ্ঠপোষকতা করছে। ইউরোপের ক্লাবগুলোর মতো সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা বসুন্ধরা কিংসের আছে। ক্লাবের নিজস্ব অ্যারেনা আছে। নিজ মাঠে তারা প্রিমিয়ার ফুটবল খেলে। আছে অনুশীলনের জন্য ভালো মাঠ, পুনর্বাসন ব্যবস্থা, ভালো কোচিং স্টাফ এবং আবাসন। এ সব কিছুই সম্ভব হয়েছে এবং হচ্ছে, তার প্রধান কারণ গ্রুপের চেয়ারম্যান ক্রীড়া অন্তপ্রাণ, সাবেক হকি খেলোয়াড় আহমেদ আকবর সোবহান। তাঁর ক্রীড়ানুরাগী সন্তানরা গ্রুপে কর্ণধারের দায়িত্ব পালন করছেন। খেলাধুলার প্রতি তাঁদের প্রচণ্ড আগ্রহ এবং ভালোবাসার পরিপ্রেক্ষিতে। বৃহৎ বাণিজ্যিক গ্রুপের সামাজিক দায়বদ্ধতা ছাড়া এই পরিবারের সব সদস্য বিশ্বাস করেন খেলার চর্চা সুস্থ জীবনবোধের সন্ধান দেয়। খেলাধুলা জাতির প্রাণ ও সভ্যতার প্রতীক। দেশের তরুণ ও যুবসমাজ মানসিক ও শারীরিক পূর্ণতা পেলেই তো তারা রাষ্ট্র, সমাজকে পুরোপুরি মদদ দিতে পারবে। তাঁরা আরো বিশ্বাস করেন, তরুণদের জন্য খেলাধুলার বিকল্প নেই।

বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহানের ক্রীড়াঙ্গন ঘিরে একটি পারিবারিক সুবর্ণময় অতীত আছে। আগেই উল্লেখ করেছি, তিনি নিয়মিতভাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক হকি খেলেছেন। তাঁর ভাই আবদুস সাদেক ছিলেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন হকি খেলোয়াড়। পাকিস্তান জাতীয় হকি দলের স্কোয়াডে তাঁর স্থান হয়েছে। তাঁদের বাবা বিখ্যাত আইনজীবী, সমাজসেবক আলহাজ আব্দুস সোবহান তাঁর যৌবনে অল ইন্ডিয়া সাঁতার কম্পিটিশনে অংশ নিয়েছেন।

বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডের পাশাপাশি দেশের খেলাধুলার অগ্রগতিতেও ভূমিকা রেখে চলেছে বসুন্ধরা গ্রুপ। সোবহান পরিবারের বিভিন্ন সদস্য দেশের বিভিন্ন ক্লাবের পৃষ্ঠপোষকতার পাশাপাশি পরিচালনার দায়িত্ব পালন করে আসছেন। বসুন্ধরা গ্রুপের ম্যানেজিং ডিরেক্টর সায়েম সোবহান আনভীর ২০১৫ সাল থেকে শেখ রাসেল ক্রীড়াচক্রের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করছেন। আর্তমানবতার সেবা, শিল্প-বাণিজ্য ও ক্রীড়ায় বিশেষ অবদানের জন্য টেলিভিশন রিপোর্টার্স ইউনিটি অব বাংলাদেশ (ট্রাব) অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত হয়েছেন তিনি।

আহমেদ আকবর সোবহানের আরেক পুত্র সাফওয়ান সোবহান সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন শেখ জামাল ধানমণ্ডি ক্লাবের। স্বাভাবিকভাবে এই দুই ক্লাবে বসুন্ধরা গ্রুপের বড় পৃষ্ঠপোষকতা আছে।

ফুটবলসহ বসুন্ধরা গ্রুপ ক্রিকেট, হকি, ব্যাডমিন্টন, গলফ ছাড়াও ক্রীড়াঙ্গনে আরো বিভিন্ন ক্ষেত্রে পৃষ্ঠপোষকতার সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে জড়িত আছে। দেশের একমাত্র স্পোর্টস চ্যানেল ‘টি স্পোর্টস’ও বসুন্ধরা গ্রুপের। ক্রীড়াঙ্গন এবং খেলাধুলাকে দেশে ও আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে ‘সার্ভ’ করার লক্ষ্য নিয়েই এই চ্যানেল প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।

দেশে বসুন্ধরা গ্রুপই প্রথম, যারা তাদের ক্লাবের জন্য স্টেডিয়াম নির্মাণ করেছে। শুধু দেশে নয়, উপমহাদেশে আর কোথাও কোনো ফুটবল ক্লাবের এত বড় আধুনিক নিজস্ব স্পোর্টস কমপ্লেক্স নেই। আধুনিক ফুটবল স্টেডিয়ামসহ আধুনিক স্পোর্টস কমপ্লেক্স দেশের জন্য গর্বের বিষয়। এ ক্ষেত্রে গ্রুপের বিনিয়োগ ১৫ হাজার কোটি টাকার বেশি। প্রায় ৩০০ বিঘা জমির ওপর নির্মিত হচ্ছে স্পোর্টস কমপ্লেক্স। আশা করা যাচ্ছে, এই কমপ্লেক্সের কাজ শেষ হবে ২০২৪ সালের মধ্যে। এই কমপ্লেক্সে থাকছে ফুটবল, ক্রিকেট, হকি, টেনিস, গলফ, আর্চারিসহ বিভিন্ন ইনডোর ও আউটডোর গেমসের স্টেডিয়াম, অনুশীলন মাঠ, জিমনেসটিকসসহ সব আধুনিক সুযোগ-সুবিধা।

ক্রীড়াঙ্গন এবং খেলার চর্চাকে ভালোবাসার পরিপ্রেক্ষিতে বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান যেভাবে দেশের ক্রীড়াঙ্গনে অবদান রেখে চলেছেন কোনো কিছু পাওয়ার চিন্তা না করে এটি অনন্য একটি নজির।

২০১৭ সাল থেকে বসুন্ধরা কিংস ফুটবল ক্লাবের প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব অত্যন্ত নিষ্ঠা এবং সুচারুভাবে পালন করছেন মো. ইমরুল হাসান। এই স্বাপ্নিক ব্যক্তিত্ব তাঁর কাজে পুরো সময় দেওয়ার পাশাপাশি যেভাবে ক্লাবকে স্বপ্নের বন্দরে পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে সবাইকে নিয়ে কাজ করছেন এটি উল্লেখ করার মতো। মো. ইমরুল হাসান বাফুফের গত নির্বাচনে সর্বাধিক ভোটে সহসভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন। কিছুদিন আগে এক বিকেলে তাঁর অফিসে বসে বললেন, ‘আমাদের ক্লাবের সবচেয়ে বড় শক্তি, সাহস এবং অনুপ্রেরণা হলেন গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং তাঁর সুযোগ্য খেলাপ্রেমিক সন্তানরা। চেয়ারম্যান সাহেব শত ব্যস্ততা সত্ত্বেও কখনো খেলা দেখা থেকে বিরত থাকেন না। তিনি ফুটবল ছাড়া অন্য খেলাও দেখেন। ক্লাবের ফুটবল থাকলে খেলার পরপরই যে টেলিফোনটি রিসিভ করি সেটি চেয়ারম্যান সাহেবের কাছ থেকে। ’

লেখক : কলামিস্ট ও বিশ্লেষক, সাবেক সহসভাপতি, এআইপিএস

এই বিভাগের আরও খবর
দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ
দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
মূল্যস্ফীতি, খাদ্যভোগ এবং উৎপাদন
মূল্যস্ফীতি, খাদ্যভোগ এবং উৎপাদন
রাজনৈতিক কারণে ইমেজ সংকটে বাংলাদেশ
রাজনৈতিক কারণে ইমেজ সংকটে বাংলাদেশ
নেপালে বিক্ষোভের নেপথ্যে দুর্নীতি নয়, ভূ-রাজনীতি
নেপালে বিক্ষোভের নেপথ্যে দুর্নীতি নয়, ভূ-রাজনীতি
রোহিঙ্গা প্রত্যাবর্তনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি ভূ–রাজনীতিকে প্রভাবিত করবে?
রোহিঙ্গা প্রত্যাবর্তনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি ভূ–রাজনীতিকে প্রভাবিত করবে?
পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল
পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল
আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে
আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
বর্তমান পরিবেশে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে
বর্তমান পরিবেশে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে
সর্বশেষ খবর
হাতির পিঠে চড়ে কলেজ অধ্যক্ষকে রাজকীয় বিদায়
হাতির পিঠে চড়ে কলেজ অধ্যক্ষকে রাজকীয় বিদায়

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তৃতীয় সন্তানের মা হলেন রিয়ানা
তৃতীয় সন্তানের মা হলেন রিয়ানা

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতিতে ফ্যাসিস্ট সরকার তৈরি হতে পারে : সালাহউদ্দিন
পিআর পদ্ধতিতে ফ্যাসিস্ট সরকার তৈরি হতে পারে : সালাহউদ্দিন

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে সাকিবকে টপকে শীর্ষে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টিতে সাকিবকে টপকে শীর্ষে মুস্তাফিজ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রেন থেকে উৎক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র বানাল ভারত
ট্রেন থেকে উৎক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র বানাল ভারত

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখে পরিস্থিতি থমথমে, কারফিউ চলছে; নিহত চার-আহত অন্তত ৮০
লাদাখে পরিস্থিতি থমথমে, কারফিউ চলছে; নিহত চার-আহত অন্তত ৮০

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রঙ তুলির আঁচড়ে রঙিন দেবী মহামায়া, প্রস্তুত রাঙামাটি
রঙ তুলির আঁচড়ে রঙিন দেবী মহামায়া, প্রস্তুত রাঙামাটি

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইনে ১৯৯৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইনে ১৯৯৯ মামলা

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯৯৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯৯৯ মামলা

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

সীমাহীন দুর্ভোগে চরঘাসিয়ার ৫ হাজার মানুষ
সীমাহীন দুর্ভোগে চরঘাসিয়ার ৫ হাজার মানুষ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে যেকোনো ষড়যন্ত্র জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন নিয়ে যেকোনো ষড়যন্ত্র জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে : নবীউল্লাহ নবী

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ১০২ বোতল ভারতীয় মদসহ কারবারি আটক
নেত্রকোনায় ১০২ বোতল ভারতীয় মদসহ কারবারি আটক

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চলন্ত ট্রেনের ইঞ্জিনের হুকে আটকে ছিলেন নারী, চালকের দক্ষতায় রক্ষা
চলন্ত ট্রেনের ইঞ্জিনের হুকে আটকে ছিলেন নারী, চালকের দক্ষতায় রক্ষা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে সেনা অভিযানে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটক
খাগড়াছড়িতে সেনা অভিযানে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে ট্রাক চাপায় শ্রমিক নিহত, সড়ক অবরোধ
নাটোরে ট্রাক চাপায় শ্রমিক নিহত, সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী নৌবহরে ড্রোন হামলা, সুরক্ষায় যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে ইতালি-স্পেন
গাজামুখী নৌবহরে ড্রোন হামলা, সুরক্ষায় যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে ইতালি-স্পেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মাছের ঘেরের পাশে উদ্ধার রক্তাক্ত মরদেহ
যশোরে মাছের ঘেরের পাশে উদ্ধার রক্তাক্ত মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি পর্বতারোহী তমালের পৃথিবীর অষ্টম সর্বোচ্চ চূড়া ‘মানাসলু’ জয়
বাংলাদেশি পর্বতারোহী তমালের পৃথিবীর অষ্টম সর্বোচ্চ চূড়া ‘মানাসলু’ জয়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের বিপক্ষে খেলবেন তো লিটন?
পাকিস্তানের বিপক্ষে খেলবেন তো লিটন?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ট্রেনে ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
জয়পুরহাটে ট্রেনে ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প
নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ
সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে ১১ হাজার ইয়াবাসহ দুই কারবারি গ্রেফতার
ফেনীতে ১১ হাজার ইয়াবাসহ দুই কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিম জাভায় খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ১,০০০ শিক্ষার্থী অসুস্থ
ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিম জাভায় খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ১,০০০ শিক্ষার্থী অসুস্থ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বনেতাদের আহ্বান কানেই তুলছে না ইসরায়েল, গাজায় আরও ৮৫ জনকে হত্যা
বিশ্বনেতাদের আহ্বান কানেই তুলছে না ইসরায়েল, গাজায় আরও ৮৫ জনকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিগগিরই দলীয় মনোনয়ন চূড়ান্ত করবে বিএনপি : ডা. জাহিদ
শিগগিরই দলীয় মনোনয়ন চূড়ান্ত করবে বিএনপি : ডা. জাহিদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রউফ-ফারহানের বিরুদ্ধে আইসিসিতে ভারতের অভিযোগ
রউফ-ফারহানের বিরুদ্ধে আইসিসিতে ভারতের অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি
চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘আমি বললাম একটা জিনিস পোড়াতে, ওরা পুড়িয়ে দিল সেতু ভবন’: তাপসের সঙ্গে ফোনালাপে হাসিনা
‘আমি বললাম একটা জিনিস পোড়াতে, ওরা পুড়িয়ে দিল সেতু ভবন’: তাপসের সঙ্গে ফোনালাপে হাসিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পূজার ছুটি নিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের
পূজার ছুটি নিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে
ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে
ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত, শ্রীলঙ্কার বিদায়
বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত, শ্রীলঙ্কার বিদায়

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এরদোয়ানের সুর বদল, এফ-১৬ নয় কান ফাইটার জেটের ইঞ্জিন কিনতে চায় তুরস্ক
এরদোয়ানের সুর বদল, এফ-১৬ নয় কান ফাইটার জেটের ইঞ্জিন কিনতে চায় তুরস্ক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!
লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...
১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নৌকা স্থগিত রেখে ১১৫ প্রতীকের তালিকা প্রকাশ
নৌকা স্থগিত রেখে ১১৫ প্রতীকের তালিকা প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানে ইসরায়েল বাধা দিলে কড়া পদক্ষেপ নেবে জাপান
দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানে ইসরায়েল বাধা দিলে কড়া পদক্ষেপ নেবে জাপান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংককে হঠাৎ ধসে পড়ল ব্যস্ত সড়ক, চারিদিকে আতঙ্ক
ব্যাংককে হঠাৎ ধসে পড়ল ব্যস্ত সড়ক, চারিদিকে আতঙ্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সংবর্ধনায় প্রধান উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ
ট্রাম্পের সংবর্ধনায় প্রধান উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি র‌্যাংকিংয়ে ১৩৩ ধাপ লাফ সাইফের, শীর্ষ দশে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টি র‌্যাংকিংয়ে ১৩৩ ধাপ লাফ সাইফের, শীর্ষ দশে মুস্তাফিজ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সম্পর্কের কোনও মানেই ছিল না: ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে সম্পর্কের কোনও মানেই ছিল না: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধ করলেই ট্রাম্প নোবেল পাবেন: ম্যাক্রো
গাজা যুদ্ধ বন্ধ করলেই ট্রাম্প নোবেল পাবেন: ম্যাক্রো

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২
ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু মেট্রোর আগুন নয়, বহু আগুনের পেছনেই ছিল খুনির ক্ষমতালিপ্সা : ফারুকী
শুধু মেট্রোর আগুন নয়, বহু আগুনের পেছনেই ছিল খুনির ক্ষমতালিপ্সা : ফারুকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিম ছোড়ার মতো অপকর্ম আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎকে আরও অনিশ্চিত করবে
ডিম ছোড়ার মতো অপকর্ম আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎকে আরও অনিশ্চিত করবে

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কলকাতার ‘এই সময়ে’ মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার ‘মিথ্যা ও মনগড়া’: বিএনপি
কলকাতার ‘এই সময়ে’ মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার ‘মিথ্যা ও মনগড়া’: বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি
বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের
দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফুজ্জামানের চেক দিয়ে ১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা উত্তোলন, কর্মকর্তা গ্রেফতার
সাইফুজ্জামানের চেক দিয়ে ১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা উত্তোলন, কর্মকর্তা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪
রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোটেল-ফ্ল্যাট-ছাত্রাবাসে আওয়ামী লীগের কর্মী থাকলে তথ্য দিতে অনুরোধ
হোটেল-ফ্ল্যাট-ছাত্রাবাসে আওয়ামী লীগের কর্মী থাকলে তথ্য দিতে অনুরোধ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার: জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার: জাপানের প্রধানমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ
ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাঁটুর বয়সি ছেলেরাও প্রেম প্রস্তাব দেয়: আমিশা
হাঁটুর বয়সি ছেলেরাও প্রেম প্রস্তাব দেয়: আমিশা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকায় মিছিল থেকে বোমা
ঢাকায় মিছিল থেকে বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি
ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি

সম্পাদকীয়

সাজানো ছকে নির্বাচন!
সাজানো ছকে নির্বাচন!

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

১২ কোটি টাকার ভবন আছে সেবা নেই
১২ কোটি টাকার ভবন আছে সেবা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নবীন-প্রবীণ চার নেতা
বিএনপির মনোনয়ন চান নবীন-প্রবীণ চার নেতা

নগর জীবন

ভোট ঘিরে তৎপর পশ্চিমারা
ভোট ঘিরে তৎপর পশ্চিমারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই লামিয়ার বাবার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
সেই লামিয়ার বাবার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা
দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা

শোবিজ

গবেষণা নেই বিশ্ববিদ্যালয়ে
গবেষণা নেই বিশ্ববিদ্যালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা, অন্যদের একক
প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

বিশ্বকে নির্বাচনের প্রস্তুতি জানাবেন ড. ইউনূস
বিশ্বকে নির্বাচনের প্রস্তুতি জানাবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে শীতের আগমনি বার্তা
লালমনিরহাটে শীতের আগমনি বার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন ও সাধনার জীবন
স্বপ্ন ও সাধনার জীবন

বিশেষ আয়োজন

হেলিকপ্টার থেকে ছত্রীসেনা নামাচ্ছি
হেলিকপ্টার থেকে ছত্রীসেনা নামাচ্ছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি ৪১.৩ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতবে
বিএনপি ৪১.৩ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ ব্যাংকের প্রশাসক হচ্ছেন কারা
পাঁচ ব্যাংকের প্রশাসক হচ্ছেন কারা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার দুর্নীতি মামলার রায় নভেম্বরে
হাসিনার দুর্নীতি মামলার রায় নভেম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার মিথ্যা ও মনগড়া : বিএনপি
মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার মিথ্যা ও মনগড়া : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধ নিয়ে উত্তপ্ত জাতিসংঘ
যুদ্ধ নিয়ে উত্তপ্ত জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

মারা গেলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদাও
মারা গেলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদাও

প্রথম পৃষ্ঠা

অধিগ্রহণ জমির সঠিক মূল্য দাবি
অধিগ্রহণ জমির সঠিক মূল্য দাবি

দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-পাকিস্তান অলিখিত সেমিফাইনাল
বাংলাদেশ-পাকিস্তান অলিখিত সেমিফাইনাল

মাঠে ময়দানে

রাজনৈতিক সংস্কৃতি না পাল্টালে স্বাধীন দুদক সম্ভব নয়
রাজনৈতিক সংস্কৃতি না পাল্টালে স্বাধীন দুদক সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘ সম্মেলন এলাকা থেকে বিপুল সিমকার্ড ও সার্ভার জব্দ
জাতিসংঘ সম্মেলন এলাকা থেকে বিপুল সিমকার্ড ও সার্ভার জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্য থাকলে নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না
ঐক্য থাকলে নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হচ্ছে মামলা ও তদন্ত
হচ্ছে মামলা ও তদন্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসী ভোট
পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসী ভোট

পেছনের পৃষ্ঠা