শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫৩, মঙ্গলবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০২১

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, লজ্জার হাত থেকে দেশকে বাঁচান

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
অনলাইন ভার্সন
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, লজ্জার হাত থেকে দেশকে বাঁচান

আজ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস। মানুষ যে কত নির্মম পশু হতে পারে তা পাকিস্তানি হানাদারদের কার্যকলাপ না দেখলে বোঝা যায় না। ’৭১-এর ১৪ ডিসেম্বর, আমরা তখন ঢাকার কাছাকাছি। চারদিক থেকে পাকিস্তান হানাদাররা অবরুদ্ধ। তার মধ্যে ১৪ ডিসেম্বর আমাদের জ্ঞান-গরিমা-শিক্ষা-দীক্ষা পঙ্গু করে দেওয়ার জন্য অনেক জ্ঞানী-বুদ্ধিজীবীকে পাকিস্তান হানাদাররা ঘর থেকে তুলে নিয়ে নির্বিচারে হত্যা করে। বড় বেশি দুর্ভাগ্যের যে সে হত্যাযজ্ঞে পাকিস্তানিদের চেয়ে ঘরের দালাল বাঙালির ভূমিকাই ছিল বেশি। যাতে আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা পঙ্গু করে দেওয়া যেতে পারে। যদিও প্রশ্ন জাগে, ২৫ মার্চের কালরাতে বা তার পরবর্তী যুদ্ধকালীন যেসব শিক্ষক-অধ্যাপক-জ্ঞানী-গুণীজন হানাদারদের হাতে নিহত হয়েছেন তাঁরা আর ১৪ ডিসেম্বর যাঁরা নিহত হয়েছেন তাঁরা এক নন। ১৪ ডিসেম্বর যারা যেখানেই নিহত হয়ে থাকুন তার সিংহভাগ চাকরিতে বহাল ছিলেন, পাকিস্তান সরকারের অর্থ নিয়েছেন, নভেম্বরের বেতনও নিয়েছিলেন। তার পরও আমাদের দেশের এতগুলো শিক্ষিত মানুষকে দুনিয়া থেকে বিদায় করে দেওয়া মস্তবড় একটা জাতীয় ক্ষতি। বঙ্গবন্ধু এ জাতীয় ক্ষতি বুঝতে পেরেছিলেন তাই বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে মিরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানের সৃষ্টি করেছিলেন। রায়েরবাজারে বধ্যভূমিতে করেছিলেন শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ যেখানে শহীদদের মেরে ফেলে দেওয়া হয়েছিল। এখন ১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণ করতে হাজার হাজার মানুষ মিরপুরে যায়, তেমনি রায়েরবাজারেও যায় এবং যথাযথ মর্যাদায় দিনটি পালন করা হয়। যদিও সূচনায় যে ভাবগাম্ভীর্য ও দরদ ছিল তাতে ধীরে ধীরে ভাটির টান পড়েছে। আমরা যে মনপ্রাণ নিয়ে যুদ্ধ করে হানাদারদের থেকে বাংলাদেশ ছিনিয়ে এনেছিলাম সেই বোধ সেই অনুভূতি সেই প্রাণচাঞ্চল্যের অনেক কিছু এখন ফিকে হয়ে গেছে। প্রকৃত অর্থে শহীদরা তো তেমন মর্যাদা পায়ইনি, জীবিতরাও পায়নি। মুক্তিযুদ্ধে যাদের তেমন কোনো ভূমিকাই ছিল না তারাই দেশ নিয়ে নাড়াচাড়া করছে, লুটেপুটে খাচ্ছে। এমনকি এও দেখেছি মুক্তিযুদ্ধে যারা পাকিস্তানে ছিল তারা দেশে ফিরে মুক্তিযোদ্ধাদের স্যালুট পেয়েছে, এখনো পাচ্ছে। যারা দু-চার জন মুক্তিযোদ্ধা এখনো বেঁচে আছে তাদের চাইতে সে সময় যারা ঘরে বসে ছিল এমনকি বাংলাদেশের বিপক্ষে পাকিস্তানের পক্ষে ছিল তাদেরই রাষ্ট্রের ক্ষমতা বেশি। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় এসে পাকিস্তানপক্ষীয়দের তুলে এনেছিলেন বাংলাদেশের শাসন ক্ষমতায়। জিয়ার পরে এরশাদ, এরশাদের পরে খালেদা জিয়া, এখন বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনা। আওয়ামী লীগ নেত্রী পাকিস্তানিদের দূরে রাখতে চেয়েছেন কি না জানি না। কিন্তু এখনো সুযোগসন্ধানীদের দাপট কমেনি। একটা হযবরল অবস্থা। এখান থেকে কবে যে মুক্তি পাব বুঝতে পারি না।

ডিসেম্বর, স্বাধীনতার মাস এখনো মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে ছেলেখেলা হয়। যে দু-চার জন মুক্তিযোদ্ধা ক্ষমতাবান হতে পেরেছেন তাদের ব্যাপার আলাদা। কিন্তু সাধারণ মুক্তিযোদ্ধারা এতটাই অবহেলিত নির্যাতিত নিষ্পেষিত যা বলা খুবই কঠিন। কত প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা নতুন যাচাই-বাছাইয়ের নামে নিগৃহীত হচ্ছেন বলার মতো নয়। কোনো কোনো সময় মনে হয় যুদ্ধে অংশ নিয়ে তারা যেন কোনো অন্যায় বা পাপ করেছিলেন। কোথাও মুক্তিযোদ্ধাদের প্রকৃত সম্মান নেই। দু-চার জন যারা সম্মান করেন তারাও কোনো কোনো সময় সম্মান করে বিপদে পড়েন। আদর্শগত দিক থেকে মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে সব সময় টানাহেঁচড়া হয়েছে। অনেক নেতা স্বাধীনতার পরপরই তাদের নেতৃত্ব টিকিয়ে রাখতে মুক্তিযোদ্ধাদের অপমান-অপদস্থ-হেয় করেছেন। এখন যদিও মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে নেতৃত্ব হারাবার ভয় নেই, তবু তারা মুক্তিযোদ্ধাদের সুনজরে দেখেন না। মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য সম্মানী চেয়েছিলাম যেজন্য অনেক গালাগাল শুনেছি, আওয়ামী লীগ ত্যাগ করেছি। কিন্তু শেষ পর্যন্ত মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য অপ্রতুল একটা সম্মানী হয়েছে। মন্ত্রণালয় হয়েছে, ভাতাও হয়েছে। কিন্তু তা অতি নগণ্য। এটা বলতেই হবে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় ও মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য সম্মানীর ব্যবস্থা বিএনপি আমলে শুরু হয়েছিল। আমি ২ হাজার টাকা প্রতি মাসে সম্মানী চেয়েছিলাম। আমার প্রিয় ভগ্নি আজ সেটাকে ২০ হাজার টাকায় উন্নীত করেছেন। বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষ উদ্যাপনে এ ভাতা ৫০ হাজার টাকায় উন্নীত করলে একটা সম্মানজনক কিছু হতো। যে কোনো সরকারি কর্মচারী, কেরানি, পিয়ন, এমনকি করপোরেশনের রাস্তা ঝাড়ু দেওয়া ঝাড়ুদার এবং সুইপাররাও অবসরে মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানীর চাইতে বেশি সুযোগ-সুবিধা এবং অর্থ পান। তাই বেঁচে থেকে এসব দেখে খুবই খারাপ লাগে।

এ কয়েকদিন ডা. মুরাদ হাসানকে নিয়ে সারা দেশ তোলপাড়। হুট করে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ায় জাতীয় আলোচনা আন্তর্জাতিক রূপ পেয়েছে। কানাডা তাকে ঢুকতে দেয়নি। এটা সত্যিই একটি শুভলক্ষণ। বাজে লোকেরা এটাওটা কুকর্ম করে বিদেশে পালাবে এবং ইচ্ছা করলেই যেখানে সেখানে গিয়ে স্থান পাবে এ প্রবণতা ভালো নয়। মুরাদ হাসানকে আমি খুব ভালো করে চিনতাম না, জানতাম না। পরে শুনলাম জামালপুরের মতিউর রহমানের ছেলে মুরাদ হাসান। মতিউর রহমানের সঙ্গে ওঠাবসা ছিল। বঙ্গবন্ধুর হত্যার পর ’৯০-এ দেশে ফিরে জামালপুরের সভাপতি মতিউর রহমানের অনুরোধে জামালপুর অনেকবার গিয়েছি। তারাকান্দি সার কারখানার পাশে রেললাইনের পাড়ে বিরাট মাঠে এক জনসভায় গিয়েছিলাম। কয়েক লাখ লোক হয়েছিল তাতে। স্বতঃস্ফূর্ত জনতা গোলাম আযমের এক বিরাট কুশপুত্তলিকা দাহ করেছিল। আরও অনেক মিটিংয়ে গিয়েছি। মতিউর রহমানের বাড়িতে না থাকলেও খেতে গিয়েছি কয়েকবার। ভদ্রলোক খুবই শৌখিন। বাড়ির ভিতর বেশ প্রমাণ সাইজের পুকুর ছিল। পুকুরের মাঝখানে বসবার মতো সুন্দর ঘর ছিল। একটা বুনিয়াদি ভাব মতিউর রহমানের। শুনেছি তার দুই মেয়ে সেই বাড়ির পুকুরে পড়েই মারা গেছে। জামালপুরের পাথালিয়ার অ্যাডভোকেট আবদুল হাকিম, অ্যাডভোকেট সোবহান, হিরা মিয়া এরাই ছিলেন আওয়ামী লীগ। সব সময়ই দেখাসাক্ষাৎ হতো, আলাপ-আলোচনা হতো। কখন মুরাদ আওয়ামী লীগ হয়েছে তার কিছুই জানি না। ’৯০-এ দেশে ফিরে যতবার জামালপুরে গিয়েছি মুরাদকে দেখিনি। বরং সার্কিট হাউসে অনেককে বলতে শুনেছি, ময়মনসিংহে মুরাদ ছাত্রদল করে। হতেও পারে। কিন্তু এ কদিনে ইউটিউবের কল্যাণে মুরাদের যেসব কথাবার্তা শুনলাম এমন কথাবার্তা চাঁড়ালেও বলে না। আমি একসময় মির্জাপুরের বরাটি স্কুলে পড়তাম। সান্ধারেরা একটু কিচিরমিচির বেশি করে। বরাটিতে নৌকায় অনেক সান্ধার বাস করত। তাদের ভাষা এবং সুর মুরাদ হাসানের কথাবার্তার চাইতে অনেক ভালো। এ কী করে সম্ভব একজন নেতা, একজন সংসদ সদস্য সর্বোপরি প্রতিমন্ত্রী তার কথাবার্তা এমন হবে! আমার বোনের মন্ত্রিসভায় এসব লোক স্থান পায় কী করে? এ বড়ই দুঃখের ব্যাপার। এভাবে মন্ত্রিসভার মান এতটা নিচু হয়ে গেলে আমরা কাকে মুখ দেখাব? মানলাম, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সঙ্গে সঙ্গে মুরাদকে মন্ত্রিসভা থেকে বের করে দিয়েছেন। কিন্তু সে তো এমন লাগামহীন এক দিনে হয়নি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী প্রায় সময়ই বলেন, তাঁর কাছে সবার আমলনামা আছে। এমন আমলনামা যার তাকে কী করে মন্ত্রিসভায় নেন? আমরা তো এর আগেও মন্ত্রী দেখেছি। তাদের কথাবার্তা, আচার-ব্যবহার দেখেছি। মুরাদ তো আর মন্ত্রিসভায় আসার পর অথবা সংসদ সদস্য হওয়ার পর এ ধরনের কথাবার্তা আচার-ব্যবহার শেখেনি। অল্প বয়স থেকেই এসব শিখেছে, এ ধরনের গর্হিত কাজকর্ম করেছে। কানাডায় ঢুকতে পারেনি, আবুধাবিতে পারেনি, শেষ পর্যন্ত দেশে ফিরেছে। চুরি-চামারি করে যারা দেশ ছেড়ে পালায় তাদের আশ্রয় দেওয়া পাপ। মুরাদের মতো দু-চার জন বিদেশ থেকে গলাধাক্কা খেয়ে দেশে ফিরলে তা এক উদাহরণ হয়ে থাকবে। কুকর্ম করতে করতে এমন হয়েছে মন্ত্রিসভা থেকে বাদ পড়েই বিদেশে ছুটেছে। কানাডা গ্রহণ করেনি, আবুধাবিও করেনি।

শেষ পর্যন্ত কুয়োর ব্যাঙ কুয়োতেই ফিরেছে। কানাডার মতো সভ্য দেশ, আবুধাবির মতো দেশ এ ধরনের অসভ্যদের গ্রহণ করলে তাদের সভ্যতাই হুমকির মুখে পড়বে। যাক, এও একটা নজির হলো যে সব পাপীই ইচ্ছা করলেই স্বর্গে যেতে পারে না। অনেক সময় স্বর্গের সিঁড়িও সরিয়ে ফেলা হয়। কোনো মানুষের ব্যবহার, কথাবার্তা এমন হতে পারে ডা. মুরাদ হাসানের কথোপকথন শোনার আগে তেমন ধারণাই ছিল না। বহু বছর আগে বিপ্লবী কবি কাজী নজরুল ইসলাম এক জায়গায় লিখেছিলেন, ‘সকাল বেলার আমির রে ভাই, ফকির সন্ধ্যাবেলা।’ কি লজ্জা! মুখ ঢেকে এয়ারপোর্ট থেকে পালিয়ে ফিরতে হয়। আসলে এটাই আল্লাহর বিচার। আল্লাহ বিচারের জন্য সব সময় বসে থাকেন না। বঙ্গবন্ধু নিহত হলে কি দুর্যোগই না গেছে আমাদের ওপর দিয়ে। যে দেশ স্বাধীন করেছিলাম, মুক্ত করেছিলাম, পিতার পদতলে ১ লাখ ৪ হাজার অস্ত্র বিছিয়ে দিয়েছিলাম সে দেশ থেকে পালাতে হয়েছিল! পালিয়ে দেশ ছেড়েছিলাম ঠিকই, কিন্তু যেদিন দেশে ফিরি সেদিন শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে যত লোক হয়েছিল তার কানাকড়িও এখন পর্যন্ত কারও জন্য হয়নি। মুরাদ হাসানের ওভাবে তড়িঘড়ি দেশত্যাগ করা ঠিক হয়নি আর মুরাদ হাসান পালিয়ে যাচ্ছে, দেশত্যাগ করছে এটা জানার পর সরকারের যেতে দেওয়াও ঠিক হয়নি। আর তার দেশত্যাগ করার বৈধ কাগজপত্রও ছিল না। সংসদ চলুক আর না চলুক যে কোনো সংসদ সদস্যের বিদেশে যেতে স্পিকারের ঘঙঈ লাগে, অনাপত্তি পত্রের প্রয়োজন হয়। তা-ও সে নিয়ে যায়নি। ধন্যবাদ দিই কানাডায় যারা আপত্তি জানিয়েছেন তাদের। মুরাদের মতো দু-চার জন পাপীকে বিদেশ থেকে গলাধাক্কা দিয়ে বের করে দিলে অনেক পাপীই ওভাবে আর পালাতে চাইবে না।

বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসার আলোচনা, মুরাদের বিদেশ পালানো এবং সেই সঙ্গে র‌্যাব ও অন্যান্য কয়েকজনের ওপর যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা আলোচনায় প্রথম দিকে এসেছে। মানবাধিকার লঙ্ঘন, ঘুষ, খুন এসবের অজুহাতে আমাদের দেশের নাগরিকদের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি বড়ই লজ্জার কথা। এ লজ্জা থেকে পরিত্রাণের উপায় সভ্যতার পরিচয় দেওয়া, মানবতার পরিচয় দেওয়া। গলায় ভাঙা কলসি নিয়ে কাঁদলেও কেউ বিশ্বাস করবে না বাংলাদেশে মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়নি, বাংলাদেশে পুরোপুরি আইনের শাসন আছে ঠিক নয়। তাই এ থেকে শিক্ষা নেওয়া উচিত, এ সময় এ বিধিনিষেধ নিশ্চয়ই রাজনৈতিক হতে পারে। কিন্তু কথাগুলো একেবারে মিথ্যা নয়। তাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে বিনীত অনুরোধ যাতে দেশের সম্মান ক্ষুণœ হয় এ রকম কাজ কাউকে করতে দেবেন না। আর কেউ যদি তেমন করে তাকে কঠোর হাতে দমন করুন। মানবিক দিক বিচার করে অনতিবিলম্বে সুচিকিৎসার জন্য বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশে পাঠিয়ে দিন। খালেদা জিয়াকে বিদেশে পাঠালে আপনার বিন্দু পরিমাণ ক্ষতি হবে না আর তাঁকে বিদেশে না পাঠালে আপনার সামান্যতম লাভ হবে না। তাই বিদেশে পাঠানোই যুক্তিযুক্ত। যে যত কথাই বলুক, খালেদা জিয়াকে বিদেশে পাঠাবার মতো বুকের পাটা একমাত্র আপনারই আছে। আর তাঁকে আপনি বিদেশে পাঠালে সমকালে মানবিক বিচারে আপনি শ্রেষ্ঠ স্থানে অবস্থান করবেন এটা কারও মুখের কথায় নষ্ট হবে না।

লেখক : রাজনীতিক।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সর্বশেষ খবর
‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’
‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ
হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ

৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম
দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!
অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন
‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭
রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

৪৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল

৪৫ মিনিট আগে | শোবিজ

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৪৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা

৪৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর
নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান
বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক
বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি
সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?
ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল
প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ
তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব
৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি
তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩
চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত
সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে