শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৫১, মঙ্গলবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২১ আপডেট:

শেষ পর্যন্ত খালেদা জিয়াকে নিয়ে কী হবে?

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
অনলাইন ভার্সন
শেষ পর্যন্ত খালেদা জিয়াকে নিয়ে কী হবে?

সেদিন সৈয়দ বোরহান কবীরের ‘রাজনীতির জোয়ার-ভাটা’ শিরোনামে এক অসাধারণ লেখা পড়লাম। লেখাটি আমাকে খুবই উৎসাহিত করেছে। ১৯৬৯-এর পয়লা ফেব্রুয়ারি আইয়ুব খান ছাত্রদের মাথার মুকুট, প্রাণের ধন, দেশের ভবিষ্যৎ- এ-জাতীয় নানা বিশেষণে বিশেষিত করে জাতির উদ্দেশে তার মাসিক বেতার ভাষণ দিয়েছিলেন। আমি সেদিন ময়মনসিংহ জেলে গিয়েছিলাম বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকীকে মুড়ি, পিঠা ও অন্যান্য বাড়ির খাবার পৌঁছে দিতে। ফিরেছিলাম বেশ রাত করে। একেবারে কাক-ভোরে দরজায় টোকা পড়েছিল। আমি থাকতাম বাইরের ঘরে, মানে বৈঠকখানায়। দরজা খুলেই দেখি পুলিশ। কী ব্যাপার? ‘না তেমন কিছু না, থানায় যেতে হবে।’ তখন টাঙ্গাইল থানার ওসি ছিলেন খোরশেজ্জা, বিহারের মানুষ। তার স্কুল-কলেজে পড়া ছেলেমেয়েরা আমাদের সঙ্গে মিলেমিশে থাকত, আইয়ুববিরোধী সেøাগান দিত। দরজা খুলতেই খোরশেজ্জা বলেছিলেন, ‘চাচা মিয়া থানায় যেতে হবে।’ আমার জানা ছিল না ওই রাতে তারা ছাত্রনেতাদের গ্রেফতার অভিযানে বেরিয়েছেন। থানায় গিয়ে দেখি জনাব আল মুজাহিদীর ছোট ভাই শামীম আল মামুন, একটু পরেই এলেন আনোয়ার বক্স। মনে হয় ১৫-২০ জনকে গ্রেফতারের কথা, কিন্তু আমাদের তিনজনের বাইরে আর কাউকে ধরতে পারেনি। আগের রাতে আইয়ুব খান বলেছিলেন প্রাণের ধন, পরের রাতেই গ্রেফতার! এই হলো সরকার। মনে হয় তার দু-তিন দিন পর টাঙ্গাইলে বিশ্বনাথ নামে এক ছাত্র গুলিবিদ্ধ হয়ে শহীদ হয়। সারা দেশে আন্দোলনের গতি আরও বেড়ে যায়। আসাদের মৃত্যু সারা দেশকে নাড়িয়ে দিয়েছিল। মাস শেষ হতে পারেনি, ফেব্রুয়ারির ২২ অত দাপুটে প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান যিনি উন্নয়নের দশক পালন করছিলেন তিনি সব রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহার করে নেন। ২২ ফেব্রুয়ারি আগরতলা মামলা প্রত্যাহার করে ১০ বছরে যত রাজনৈতিক বন্দী ছিলেন তাঁদের সবাইকে মুক্তি দেওয়া হয়। আইয়ুব খান গোলটেবিল ডাকেন। বঙ্গবন্ধু মুক্ত স্বাধীন মানুষের মতো সেই গোলটেবিলে যোগদান করেন। কিন্তু গোলটেবিল ব্যর্থ হয়। ২৪ মার্চ ’৬৯ আইয়ুব খান পদত্যাগ করে প্রধান সেনাপতি ইয়াহিয়া খানের হাতে ক্ষমতা ছেড়ে দেন।

ইয়াহিয়া খান তার প্রথম বেতার ভাষণে ঘোষণা করেন, তার ক্ষমতার লোভ নেই। দুই বছরের মধ্যে নির্বাচন দিয়ে তিনি ব্যারাকে ফিরে যাবেন। ইয়াহিয়া কথা রাখেননি। ’৭০-এর ভোটের ফলাফলকে তিনি স্বীকার করেননি। বরং পূর্ব পাকিস্তানের বুকে দানবের মতো ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন। এমন ধ্বংসযজ্ঞ পৃথিবীর কোথাও হয়নি। বাঙালি রুখে দাঁড়িয়েছিল। কোটি মানুষ ভিটেমাটি ছেড়ে প্রতিবেশী ভারতে আশ্রয় নিয়েছিল। মহীয়সী নারী ভারতের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন। শুধু ইন্দিরা গান্ধী নন, সমগ্র ভারতই বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে পাশে দাঁড়িয়েছিল। আমরা রক্ত দিয়ে মুক্ত ও স্বাধীন হয়েছি। বঙ্গবন্ধু বীরের বেশে দেশে ফিরে বিধ্বস্ত দেশের দায়িত্ব হাতে নিয়েছিলেন। এখন আরামে বসে তখনকার কথা ভাবা যাবে না। মাত্র ৫০০ কোটি টাকার বার্ষিক বাজেট হাতে নিয়ে বঙ্গবন্ধু যাত্রা করেছিলেন। ৫০০ কোটির সে বাজেট শেষ পর্যন্ত ১১০০-১৪০০ কোটিতে পৌঁছে। আর এখন ৪-৫ লাখ কোটি টাকার বাজেট। তাই সে সময়ের কথা ভাবা অসম্ভব। ইয়াহিয়া খানের দস্যি ঘাতক হানাদার বাহিনীর ওভাবে পতন হবে তিনি ভুলেও ভাবেননি। অথচ আমরা তাকে ১৬ ডিসেম্বর ’৭১-এ পদানত করেছিলাম।

১৫ আগস্ট সপরিবারে বঙ্গবন্ধুর নির্মমভাবে নিহত হওয়া সে-ও ছিল আমাদের জন্য এক অকল্পনীয় ঘটনা। তারপর অনেকে এসেছেন অনেকে গেছেন। ক্ষমতাধররা অনেকে আগের রাতেও বুঝতে পারেননি পরের দিন কী হবে। মোশতাকের ক্ষমতা ছিল ৮৩ দিন। তারপর আসেন সেনাবাহিনীর লোকজন। ধীরে ধীরে প্রধান হয়ে দাঁড়ান মুক্তিযুদ্ধের বীর সেনানী জিয়াউর রহমান। জিয়াউর রহমান চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে ওভাবে নিহত হবেন তা অনেকে ভাবতেও পারেননি। জিয়াউর রহমান খুব উত্তপ্ত সময় ক্ষমতায় এসেছিলেন। তার সময় সেনাবাহিনীতে নানা গোলমাল হয়। অনেকেই বলেন ১৯টি ক্যু হয়েছিল। ন্যায়-অন্যায় কোনো বিচার না করে কয়েক হাজার সেনা সদস্যকে ফাঁসি দেওয়া হয়। সেখানে আমার বীর মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার ভূঞাপুরের বামনহাটার হাবিবও ছিল। কত ভুল করে অন্য মানুষকে ফাঁসিতে চড়ানো হয়েছে তার কোনো ইয়ত্তা ছিল না। বামনহাটার হাবিবেরও বাবার নাম, গ্রাম ঠিক ছিল না। আল্লাহ বাঁচনেওয়ালা তাই শেষ মুহূর্তে বেঁচে গিয়েছিল। এখন অসুস্থ বিছানায় পড়া। আল্লাহকে হাজার শুকর তবু সে জিয়াউর রহমানের ফাঁসির হাত থেকে বেঁচে গিয়েছিল। জিয়াউর রহমান চট্টগ্রামে নিহত হলে ভাইস প্রেসিডেন্ট আবদুস সাত্তার ক্ষমতা গ্রহণ করেন। যিনি বিছানা থেকে উঠতে পারতেন না, প্রেসিডেন্টের ক্ষমতা পেয়ে নিজ পায়ে দাঁড়িয়ে গিয়েছিলেন। তারপর আস্তে আস্তে পাদপ্রদীপের নিচে আসেন বেগম খালেদা জিয়া। অন্যরা কে কী বলবেন জানি না, জিয়াউর রহমান বিএনপি তৈরি করেছিলেন, কিন্তু বিএনপিকে সারা দেশব্যাপী একটা ভিত্তি দিয়েছিলেন বেগম খালেদা জিয়া। জিয়াউর রহমানের পরে ধীরে ধীরে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ ক্ষমতায় আসেন। তিনি নির্বিবাদে নয় বছর ক্ষমতা ভোগ করেন। ৪ ডিসেম্বর ’৯০ তার ক্ষমতা ছাড়ার আগে ফরিদপুরের টেকেরহাটে এক বিরাট বেইলি ব্রিজের উদ্বোধন করতে গিয়েছিলেন। সেখানে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে না হলেও দেড়-দুই লাখ মানুষ হয়েছিল। ও রকম অজপাড়াগাঁয়ে ১০ হাজার মানুষ একত্র করা মারাত্মক ব্যাপার। উদ্বোধন অনুষ্ঠানে অত লোক দেখে মনে হয় এরশাদ আরও ১০ বছর ক্ষমতায় থাকবেন এমনটা ভেবেছিলেন। কিন্তু ঢাকা এসেই ৬ তারিখ পদত্যাগ করেন। হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের পদত্যাগে ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ বলেছিলেন তাদের কারও সঙ্গে আলাপ না করে তিনি পদত্যাগ করেছিলেন। এর জবাবে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ তার জীবনের শ্রেষ্ঠ বক্তব্য দিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন, ‘একটি মাত্র কাজ করতে কারও সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করতে হয় না। সেটা হচ্ছে পদত্যাগ।’

এরপর অনেকেই ধারণা করেছিলেন নির্বাচনে আওয়ামী লীগ জিতবে, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় যাবে। ’৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি নির্বাচনে বিএনপি আওয়ামী লীগের চাইতে বেশি আসন পায়। ২০ লাখ ভোট কম পেয়েও বিএনপি আসন পায় ১৪০, আওয়ামী লীগ বিএনপির চাইতে ২০ লাখ ভোট বেশি পেয়েও ৮৮ আসন পায়। বিএনপি সরকার গঠন করে। আওয়ামী লীগ তীব্র বিরোধিতা করতে থাকে ভোটে সূক্ষ্ম কারচুপির কথা বলে। এরপর ’৯৬-এর নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ১৪৬ আসন পায়। যেখানে বিএনপি নিশ্চিহ্ন হয়ে যাওয়ার কথা, সেখানে তারাও ১১৬ আসন পেয়ে এক শক্তিশালী বিরোধী দলে পরিণত হয়। তারা কখনো সংসদে যায় আবার কখনো যায় না। এভাবেই চলতে থাকে। তবে নেত্রীকে কে যেন বুদ্ধি দিয়েছিলেন যে বিরোধী দলের সবাই মিলে সরকার গঠন করে ফেলতে পারে। এরশাদের জাতীয় পার্টি বিএনপির সঙ্গে যোগ দিলে মাত্র এক সিটের ব্যবধান থাকবে। তাই বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলক জেএসডি নেতা আ স ম আবদুর রবকে হারানো গরু খোঁজার মতো খুঁজে মন্ত্রিত্বের প্রতিশ্রুতি দিয়ে তাঁর সমর্থন আদায় করা হয়। যদিও শেষ পর্যন্ত সব মন্ত্রিত্বের আশ্বাস পেয়েও বিএনপির সঙ্গে জাতীয় পার্টি হাত মেলায়নি। বরং ঐকমত্যের সরকারের নামে আওয়ামী লীগকে সমর্থন করে আনোয়ার হোসেন মঞ্জু যোগাযোগমন্ত্রীর পদ নিয়েছিলেন। ২১ বছর পর আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে মোটামুটি ভালোই করেছিল। ’৯৬ সালের নির্বাচনে সখীপুর-বাসাইল থেকে লাখো ভোটে আমি নির্বাচিত হই। ’৯৬ থেকে ’৯৯ খুব বেশি দিন নয়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন এক কোটি বেকারের চাকরি হবে, সারের দাম কমবে, পাটের দাম বাড়ানো হবে, আটিয়া বন অধ্যাদেশ বাতিল করা হবে। তিন বছরেও যখন এর কোনো কিছু হলো না তখন আমি পদত্যাগ করেছিলাম।

এরপর আবার বিএনপি বিপুল ভোটে ক্ষমতায় আসে। আওয়ামী লীগের আসন নেমে আসে ৫৮-তে। বিএনপি মনে করে ক্ষমতা তাদের জন্য চিরস্থায়ী। কিন্তু পরবর্র্তী নির্বাচনে তারা শোচনীয়ভাবে ক্ষমতা হারায়। এমনকি বিরোধী দলের নেতা হওয়ার মতো ভোট পেতেও তাদের কষ্ট হয়। জাতীয় পার্টির সঙ্গে আওয়ামী লীগ জোট করে নির্বাচন করেছিল। নির্বাচনের পর আওয়ামী লীগ যদি মনে করত হুসেইন মুহম্মদ এরশাদকে বিরোধী দলের নেতা বানাবে খুব সহজেই পারত। তিন-চার জন যে স্বতন্ত্র সদস্য পাস করেছিলেন তাদের সমর্থন জাতীয় পার্টিকে দিলেই আর কোনো অসুবিধা হতো না। কিন্তু মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সে যাত্রায় ওই ধরনের কোনো কৌশল না করায় বেগম খালেদা জিয়া সে যাত্রায় বিরোধী দলের নেতা হতে পেরেছিলেন। তার পরের ইতিহাস সবার জানা। একটানা ১৩ বছর যেভাবেই হোক আওয়ামী লীগ ক্ষমতায়।

ক্ষমতায় থাকলে অনেকেই রাস্তাঘাটের কথা ভাবেন না, মানুষের মনের কথা শুনতে চান না। বর্তমানে সবচাইতে বড় খবর বেগম খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য বিদেশে যাওয়ার অনুমতি। যে যতই বলুন সরকারের সদিচ্ছা ছাড়া বিকল্প কোনো পথ নেই। হ্যাঁ, মানবিক কারণে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যদি বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশে যাওয়ার ব্যবস্থা করেন সে এক কথা নতুবা আন্দোলনের মাধ্যমে সরকারকে যদি বাধ্য করতে পারেন বা বাধ্য করেন সেটা ভিন্ন কথা। এ ছাড়া বিকল্প কিছু নেই। বেগম খালেদা জিয়া এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তার চিকিৎসা নিয়ে নানান লুকোচুরি হচ্ছে, নানান জন নানা কথা বলছেন। রাজনীতিক, সাহিত্যিক, সাংবাদিকরা তার চিকিৎসা নিয়ে কথা বললে প্রশ্ন তো কিছু উঠবেই, তেমন বিশ্বাসযোগ্যতাও পাবে না। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের উচিত ঘণ্টায় ঘণ্টায় বেগম খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্য বুলেটিন বোর্ডে টাঙিয়ে দেওয়া, গণমাধ্যমের অফিসগুলোয় পৌঁছে দেওয়া। সেদিন বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক শারফুদ্দিন আহমেদের কথা যথাযথ যুক্তিযুক্ত মনে হয়েছে। তিনি বলেছেন, ‘বেগম খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট ডাক্তাররা কিছু না বলে বাইরের লোক কথা বললে সেটা নিয়ে প্রশ্ন তো জাগবেই। তাই এভারকেয়ার হাসপাতালের উচিত সুনির্দিষ্ট মুখপাত্র ঠিক করা, যিনি খালেদা জিয়ার শরীরের অবস্থা ক্ষণে ক্ষণে বলতে পারতেন। তা করা হয়নি। সেজন্যই এত উল্টাপাল্টা।’ খালেদা জিয়ার পরিপাকতন্ত্রে রক্তক্ষরণ হচ্ছে এটা থামাতে পারছে না। তাহলে আমাদের দেশে কোটি কোটি মানুষ তারা কোন ভরসায় দেশে চিকিৎসা নেয়? যে সিদ্ধান্তই হোক দ্রুত নেওয়া দরকার। না হলে পরিস্থিতির অবনতি ঘটতে পারে। সরকারের যেমন কাজ সরকারে টিকে থাকার জন্য চোখ-কান খোলা রাখা, ঠিক তেমনি বিরোধী দলের প্রধান কাজই হচ্ছে যে কোনোভাবে সরকারকে অপ্রিয় করা। বিএনপি তেমন কিছু করতে পারছে না কারণ তারা মানুষের আস্থা হারিয়েছে। সে আস্থা এখনো ফিরে আসেনি। তাই শুধু দলীয় কর্মী দিয়ে তারা            আন্দোলনের চেষ্টা করছে। শুধু কর্মীনির্ভর আন্দোলন তেমন দানা বাঁধতে না পারলেও সরকারের কোনো ছোটখাটো ভুলে সবকিছু আগ্নেয়গিরির মতো জ্বলে উঠতে পারে।

একবারে ডিজেল-কেরোসিনের দাম ১৫ টাকা বৃদ্ধি করা কোনোমতেই কাজের কাজ হয়নি। একে তো ডিজেলের মূল্যবৃদ্ধি তা নিয়ে গাড়ি-ঘোড়া বন্ধ। তার ওপর আবার ছাত্রদের হাফ ভাড়া। শুধু বিআরটিসির বাস ছাত্রদের হাফ ভাড়া নিলে সমস্যার সমাধান হবে না। কারণ সরকার-চালিত বিআরটিসির বাসই-বা কটা। সাধারণ মালিকের বাসই বেশি। কোনো কোনো দরিদ্র মালিকও আছেন যাদের বাসের রোজগারে সংসার চলে। তাই তারাও নানা যুক্তি দেখিয়েছেন। সরকারকে নিশ্চয়ই এখানে একটা কিছু করতে হবে। সেটা সরকার প্রতি বাসকে বছর বছর অনুদান দিতে পারে, রেজিস্ট্রেশন ফি কমাতে পারে, কিছু না কিছু করতেই হবে। ছাত্রছাত্রীদের হাফ ভাড়া শুধু ঢাকা শহরে নয়, সারা দেশেই চালু করতে বা রাখতে হবে। মফস্বলের সব জায়গাই ছাত্রছাত্রী ভাড়া অনেক ক্ষেত্রে অর্ধেকের কম। এটা ঠিকভাবে পালন করা না হলে দেশে আরও অশান্তি সৃষ্টি হওয়ার আশঙ্কা দেখা দেবে।

আরেকটা বিষয় যা না বললেই নয়, মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে অর্থহীন কথা বলে অনেকেই বরখাস্ত হচ্ছেন, আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কার হচ্ছেন। এসবের অন্যতম প্রধান গাজীপুর সিটি কপোরেশনের মেয়র জাহাঙ্গীর আলম। জাহাঙ্গীর আলম বছর কয়েক আগেও গার্মেন্টের ঝুট ব্যবসায়ী ছিলেন। ছেঁড়াফাড়া ন্যাকড়া, গার্মেন্টের কাটাছেঁড়া কাপড় বিক্রি করে গাজীপুরের সবচাইতে বেশি ট্যাক্সধারী হতে পারেন না। এতটা আঙুল ফুলে কী করে কলাগাছ হলেন? এ রকম হাইব্রিড নেতাদের সময় থাকতে উচিত শিক্ষা না দিলে সরকারের জন্য ভয়াবহ অশুভ দিন অপেক্ষা করছে। তাই সময় থাকতে এদের নিয়ন্ত্রণ করুন, জনগণের আস্থা অর্জন করুন। এটাই দেশবাসীর প্রত্যাশা।


লেখক : রাজনীতিক।


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ
দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
মূল্যস্ফীতি, খাদ্যভোগ এবং উৎপাদন
মূল্যস্ফীতি, খাদ্যভোগ এবং উৎপাদন
রাজনৈতিক কারণে ইমেজ সংকটে বাংলাদেশ
রাজনৈতিক কারণে ইমেজ সংকটে বাংলাদেশ
নেপালে বিক্ষোভের নেপথ্যে দুর্নীতি নয়, ভূ-রাজনীতি
নেপালে বিক্ষোভের নেপথ্যে দুর্নীতি নয়, ভূ-রাজনীতি
রোহিঙ্গা প্রত্যাবর্তনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি ভূ–রাজনীতিকে প্রভাবিত করবে?
রোহিঙ্গা প্রত্যাবর্তনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি ভূ–রাজনীতিকে প্রভাবিত করবে?
পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল
পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল
আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে
আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
বর্তমান পরিবেশে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে
বর্তমান পরিবেশে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশকে এগিয়ে রাখছেন কার্তিক
পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশকে এগিয়ে রাখছেন কার্তিক

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

হাতির পিঠে চড়ে কলেজ অধ্যক্ষকে রাজকীয় বিদায়
হাতির পিঠে চড়ে কলেজ অধ্যক্ষকে রাজকীয় বিদায়

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তৃতীয় সন্তানের মা হলেন রিয়ানা
তৃতীয় সন্তানের মা হলেন রিয়ানা

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতিতে ফ্যাসিস্ট সরকার তৈরি হতে পারে : সালাহউদ্দিন
পিআর পদ্ধতিতে ফ্যাসিস্ট সরকার তৈরি হতে পারে : সালাহউদ্দিন

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে সাকিবকে টপকে শীর্ষে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টিতে সাকিবকে টপকে শীর্ষে মুস্তাফিজ

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রেন থেকে উৎক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র বানাল ভারত
ট্রেন থেকে উৎক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র বানাল ভারত

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখে পরিস্থিতি থমথমে, কারফিউ চলছে; নিহত চার-আহত অন্তত ৮০
লাদাখে পরিস্থিতি থমথমে, কারফিউ চলছে; নিহত চার-আহত অন্তত ৮০

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রঙ তুলির আঁচড়ে রঙিন দেবী মহামায়া, প্রস্তুত রাঙামাটি
রঙ তুলির আঁচড়ে রঙিন দেবী মহামায়া, প্রস্তুত রাঙামাটি

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইনে ১৯৯৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইনে ১৯৯৯ মামলা

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯৯৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯৯৯ মামলা

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

সীমাহীন দুর্ভোগে চরঘাসিয়ার ৫ হাজার মানুষ
সীমাহীন দুর্ভোগে চরঘাসিয়ার ৫ হাজার মানুষ

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে যেকোনো ষড়যন্ত্র জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন নিয়ে যেকোনো ষড়যন্ত্র জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে : নবীউল্লাহ নবী

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ১০২ বোতল ভারতীয় মদসহ কারবারি আটক
নেত্রকোনায় ১০২ বোতল ভারতীয় মদসহ কারবারি আটক

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চলন্ত ট্রেনের ইঞ্জিনের হুকে আটকে ছিলেন নারী, চালকের দক্ষতায় রক্ষা
চলন্ত ট্রেনের ইঞ্জিনের হুকে আটকে ছিলেন নারী, চালকের দক্ষতায় রক্ষা

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে সেনা অভিযানে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটক
খাগড়াছড়িতে সেনা অভিযানে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে ট্রাক চাপায় শ্রমিক নিহত, সড়ক অবরোধ
নাটোরে ট্রাক চাপায় শ্রমিক নিহত, সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী নৌবহরে ড্রোন হামলা, সুরক্ষায় যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে ইতালি-স্পেন
গাজামুখী নৌবহরে ড্রোন হামলা, সুরক্ষায় যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে ইতালি-স্পেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মাছের ঘেরের পাশে উদ্ধার রক্তাক্ত মরদেহ
যশোরে মাছের ঘেরের পাশে উদ্ধার রক্তাক্ত মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি পর্বতারোহী তমালের পৃথিবীর অষ্টম সর্বোচ্চ চূড়া ‘মানাসলু’ জয়
বাংলাদেশি পর্বতারোহী তমালের পৃথিবীর অষ্টম সর্বোচ্চ চূড়া ‘মানাসলু’ জয়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের বিপক্ষে খেলবেন তো লিটন?
পাকিস্তানের বিপক্ষে খেলবেন তো লিটন?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ট্রেনে ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
জয়পুরহাটে ট্রেনে ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প
নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ
সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে ১১ হাজার ইয়াবাসহ দুই কারবারি গ্রেফতার
ফেনীতে ১১ হাজার ইয়াবাসহ দুই কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিম জাভায় খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ১,০০০ শিক্ষার্থী অসুস্থ
ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিম জাভায় খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ১,০০০ শিক্ষার্থী অসুস্থ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বনেতাদের আহ্বান কানেই তুলছে না ইসরায়েল, গাজায় আরও ৮৫ জনকে হত্যা
বিশ্বনেতাদের আহ্বান কানেই তুলছে না ইসরায়েল, গাজায় আরও ৮৫ জনকে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিগগিরই দলীয় মনোনয়ন চূড়ান্ত করবে বিএনপি : ডা. জাহিদ
শিগগিরই দলীয় মনোনয়ন চূড়ান্ত করবে বিএনপি : ডা. জাহিদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রউফ-ফারহানের বিরুদ্ধে আইসিসিতে ভারতের অভিযোগ
রউফ-ফারহানের বিরুদ্ধে আইসিসিতে ভারতের অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি
চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
‘আমি বললাম একটা জিনিস পোড়াতে, ওরা পুড়িয়ে দিল সেতু ভবন’: তাপসের সঙ্গে ফোনালাপে হাসিনা
‘আমি বললাম একটা জিনিস পোড়াতে, ওরা পুড়িয়ে দিল সেতু ভবন’: তাপসের সঙ্গে ফোনালাপে হাসিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পূজার ছুটি নিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের
পূজার ছুটি নিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে
ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে
ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত, শ্রীলঙ্কার বিদায়
বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত, শ্রীলঙ্কার বিদায়

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এরদোয়ানের সুর বদল, এফ-১৬ নয় কান ফাইটার জেটের ইঞ্জিন কিনতে চায় তুরস্ক
এরদোয়ানের সুর বদল, এফ-১৬ নয় কান ফাইটার জেটের ইঞ্জিন কিনতে চায় তুরস্ক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!
লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...
১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নৌকা স্থগিত রেখে ১১৫ প্রতীকের তালিকা প্রকাশ
নৌকা স্থগিত রেখে ১১৫ প্রতীকের তালিকা প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানে ইসরায়েল বাধা দিলে কড়া পদক্ষেপ নেবে জাপান
দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানে ইসরায়েল বাধা দিলে কড়া পদক্ষেপ নেবে জাপান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংককে হঠাৎ ধসে পড়ল ব্যস্ত সড়ক, চারিদিকে আতঙ্ক
ব্যাংককে হঠাৎ ধসে পড়ল ব্যস্ত সড়ক, চারিদিকে আতঙ্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সংবর্ধনায় প্রধান উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ
ট্রাম্পের সংবর্ধনায় প্রধান উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি র‌্যাংকিংয়ে ১৩৩ ধাপ লাফ সাইফের, শীর্ষ দশে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টি র‌্যাংকিংয়ে ১৩৩ ধাপ লাফ সাইফের, শীর্ষ দশে মুস্তাফিজ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সম্পর্কের কোনও মানেই ছিল না: ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে সম্পর্কের কোনও মানেই ছিল না: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধ করলেই ট্রাম্প নোবেল পাবেন: ম্যাক্রো
গাজা যুদ্ধ বন্ধ করলেই ট্রাম্প নোবেল পাবেন: ম্যাক্রো

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২
ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু মেট্রোর আগুন নয়, বহু আগুনের পেছনেই ছিল খুনির ক্ষমতালিপ্সা : ফারুকী
শুধু মেট্রোর আগুন নয়, বহু আগুনের পেছনেই ছিল খুনির ক্ষমতালিপ্সা : ফারুকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিম ছোড়ার মতো অপকর্ম আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎকে আরও অনিশ্চিত করবে
ডিম ছোড়ার মতো অপকর্ম আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎকে আরও অনিশ্চিত করবে

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কলকাতার ‘এই সময়ে’ মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার ‘মিথ্যা ও মনগড়া’: বিএনপি
কলকাতার ‘এই সময়ে’ মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার ‘মিথ্যা ও মনগড়া’: বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি
বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের
দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফুজ্জামানের চেক দিয়ে ১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা উত্তোলন, কর্মকর্তা গ্রেফতার
সাইফুজ্জামানের চেক দিয়ে ১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা উত্তোলন, কর্মকর্তা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪
রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোটেল-ফ্ল্যাট-ছাত্রাবাসে আওয়ামী লীগের কর্মী থাকলে তথ্য দিতে অনুরোধ
হোটেল-ফ্ল্যাট-ছাত্রাবাসে আওয়ামী লীগের কর্মী থাকলে তথ্য দিতে অনুরোধ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার: জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার: জাপানের প্রধানমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ
ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাঁটুর বয়সি ছেলেরাও প্রেম প্রস্তাব দেয়: আমিশা
হাঁটুর বয়সি ছেলেরাও প্রেম প্রস্তাব দেয়: আমিশা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকায় মিছিল থেকে বোমা
ঢাকায় মিছিল থেকে বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি
ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি

সম্পাদকীয়

সাজানো ছকে নির্বাচন!
সাজানো ছকে নির্বাচন!

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

১২ কোটি টাকার ভবন আছে সেবা নেই
১২ কোটি টাকার ভবন আছে সেবা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নবীন-প্রবীণ চার নেতা
বিএনপির মনোনয়ন চান নবীন-প্রবীণ চার নেতা

নগর জীবন

ভোট ঘিরে তৎপর পশ্চিমারা
ভোট ঘিরে তৎপর পশ্চিমারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই লামিয়ার বাবার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
সেই লামিয়ার বাবার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা
দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা

শোবিজ

গবেষণা নেই বিশ্ববিদ্যালয়ে
গবেষণা নেই বিশ্ববিদ্যালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা, অন্যদের একক
প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

বিশ্বকে নির্বাচনের প্রস্তুতি জানাবেন ড. ইউনূস
বিশ্বকে নির্বাচনের প্রস্তুতি জানাবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে শীতের আগমনি বার্তা
লালমনিরহাটে শীতের আগমনি বার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন ও সাধনার জীবন
স্বপ্ন ও সাধনার জীবন

বিশেষ আয়োজন

হেলিকপ্টার থেকে ছত্রীসেনা নামাচ্ছি
হেলিকপ্টার থেকে ছত্রীসেনা নামাচ্ছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি ৪১.৩ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতবে
বিএনপি ৪১.৩ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ ব্যাংকের প্রশাসক হচ্ছেন কারা
পাঁচ ব্যাংকের প্রশাসক হচ্ছেন কারা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার দুর্নীতি মামলার রায় নভেম্বরে
হাসিনার দুর্নীতি মামলার রায় নভেম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার মিথ্যা ও মনগড়া : বিএনপি
মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার মিথ্যা ও মনগড়া : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধ নিয়ে উত্তপ্ত জাতিসংঘ
যুদ্ধ নিয়ে উত্তপ্ত জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

মারা গেলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদাও
মারা গেলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদাও

প্রথম পৃষ্ঠা

অধিগ্রহণ জমির সঠিক মূল্য দাবি
অধিগ্রহণ জমির সঠিক মূল্য দাবি

দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-পাকিস্তান অলিখিত সেমিফাইনাল
বাংলাদেশ-পাকিস্তান অলিখিত সেমিফাইনাল

মাঠে ময়দানে

রাজনৈতিক সংস্কৃতি না পাল্টালে স্বাধীন দুদক সম্ভব নয়
রাজনৈতিক সংস্কৃতি না পাল্টালে স্বাধীন দুদক সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘ সম্মেলন এলাকা থেকে বিপুল সিমকার্ড ও সার্ভার জব্দ
জাতিসংঘ সম্মেলন এলাকা থেকে বিপুল সিমকার্ড ও সার্ভার জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্য থাকলে নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না
ঐক্য থাকলে নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হচ্ছে মামলা ও তদন্ত
হচ্ছে মামলা ও তদন্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসী ভোট
পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসী ভোট

পেছনের পৃষ্ঠা