শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:২০, বৃহস্পতিবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০২০ আপডেট:

হাসিনা-মোদি ভার্চুয়াল বৈঠক: বন্ধুতার নতুন মাত্রা

হাসান ইবনে হামিদ
অনলাইন ভার্সন
হাসিনা-মোদি ভার্চুয়াল বৈঠক: বন্ধুতার নতুন মাত্রা

বাংলাদেশের মানুষ ডিসেম্বর মাসে আনন্দ, মুক্তি এবং উদযাপনের চেতনায় উদ্বেলিত হয়ে উঠে। করোনা মহামারীর কারণে এবারের বিজয় দিবস অন্যান্য সময়ের মতো বৃহৎ আকারে উদযাপিত না হলেও বিজয়ের আনন্দ থেমে থাকেনি। স্ব স্ব জায়গা থেকে বিজয় দিবসকে মানুষ উদযাপন করেছে। 

বিজয়ের এই মাহেন্দ্রক্ষণে জাতি স্মরণ করছে তার শ্রেষ্ঠ সন্তান বীর মুক্তিযোদ্ধাদের। মুক্তিযুদ্ধে সহায়তাকারী বন্ধু রাষ্ট্র ভারতের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশও এই বিজয় আনন্দের এক বড় অংশ। এটি ভিন্ন মাত্রা পেয়েছে দুই দেশের প্রধানমন্ত্রীর ভার্চুয়াল বৈঠকের মাধ্যমে। করোনাভাইরাস মহামারীকালে গত ১৭ ডিসেম্বর ভার্চুয়ালি সম্মেলনে মিলিত হয়েছিলেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এক বছরের বেশি সময় পর দুই প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে আনুষ্ঠানিক এই যোগাযোগ সম্পন্ন হয়েছে যেখানে বেশ কিছু চুক্তি, প্রটোকল ও সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। 

আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর রাতারাতি দুই দেশের সম্পর্কে বিশাল পরিবর্তন এসেছে। ছিটমহল সমস্যা সমাধান, ট্রানজিট সুবিধা, বন্দি বিনিময় চুক্তি, বাণিজ্য ঘাটতির সমাধান, উন্নয়ন সহযোগিতায় পারস্পরিক মিথস্ক্রিয়াসহ নানা অমীমাংসিত সমস্যা সমাধান করা হয়েছে। আরও বেশ কিছু দ্বিপক্ষীয় সমস্যা সমাধানের উদ্যোগও নিয়েছে দু’দেশ। 

এবারের স্বাক্ষরিত সাত স্মারকে আপাতদৃষ্টিতে কাঙ্ক্ষিত কয়েকটি ইস্যু না থাকলেও গত কয়েক বছর ধরে বাংলাদেশ-ভারতের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের প্রাতিষ্ঠানিকীকরণের যে কাঠামো তার ভিত্তি আরো মজবুত হয়েছে। এই ভিত্তিকে ধরেই অন্যান্য স্পর্শকাতর ও গুরুত্বপূর্ণ বিষয়সমূহকে সমাধানের পথে নেয়া যাবে। সহযোগিতার এই সাত চুক্তির বাইরেও হাসিনা-মোদি যে বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করেছেন বা সমস্যা সমাধানের পথে হাঁটতে চেয়েছেন তা এই ভার্চুয়াল বৈঠককে আরো তাৎপর্যপূর্ণ করে তুলেছে। 

বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় জ্বালানি, সামাজিক উন্নয়ন, কৃষিসহ সাতটি বিষয়ে সহযোগিতার লক্ষ্যে সাতটি কাঠামো চুক্তি, প্রটোকল ও সমঝোতা স্মারকে সই করেছে বাংলাদেশ ও ভারত। 
হাইড্রোকার্বন খাতে সহযোগিতা এবং হাই ইমপ্যাক্ট কমিউনিটি ডেভেলপমেন্ট প্রকল্প চালুর বিষয়ে দুটি কাঠামো চুক্তি হয়েছে এবং হাতির সুরক্ষায় আন্তঃসীমান্ত অভয়ারণ্য তৈরি করতে একটি প্রটোকলে সই করেছেন দুই দেশের কর্মকর্তারা৷ কৃষি খাতে সহযোগিতা, বরিশাল সিটি করপোরেশনের বর্জ্য ব্যবস্থাপনার উন্নয়নে যন্ত্রপাতি সরবরাহ এবং নয়াদিল্লি জাদুঘরের সঙ্গে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরের সহযোগিতার বিষয়ে স্বাক্ষরিত হয়েছে তিনটি সমঝোতা স্মারক। এছাড়া বাংলাদেশ-ভারত সিইও ফোরামের টার্মস অব রেফারেন্সও স্বাক্ষরিত হয়েছে। 

স্বাক্ষরিত এই চুক্তির মাঝে হাইড্রোকার্বন সেক্টরে যে কো-অপারেশনের কথাবার্তা হয়েছে, এটা অনেকটাই নতুন। যেহেতু সাগরে বাংলাদেশের পাশাপাশি অনেকগুলো ব্লক রয়েছে, সেখানে ভারতীয়রা সহযোগিতা করতে পারেন। কারণ এক্ষেত্রে তাদের অভিজ্ঞতা অনেক বেশি। আর সেটা হলে বেশ উপকার পাবে বাংলাদেশ। এছাড়া ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী পাইপলাইন, মৈত্রী সুপার তাপবিদ্যুৎ প্রকল্পের পাশাপাশি অন্যান্য প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন ত্বরান্বিত করার বিষয়ে ঐক্যমত্য হয়েছে দু দেশ। উভয়পক্ষই হাইড্রোকার্বন সেক্টরে সহযোগিতা বিষয়ক সমঝোতা কাঠামো স্বাক্ষরকে স্বাগত জানিয়েছে যা বিনিয়োগ, প্রযুক্তি, হস্তান্তর, যৌথ গবেষণা, প্রশিক্ষণ এবং হাইড্রোকার্বন সংযোগের প্রচারকে আরও সহজলভ্য করে জ্বালানি সংযোগকে আরো বাড়িয়ে তুলবে। জৈব জ্বালানিসহ দক্ষতা এবং নবায়নযোগ্য জ্বালানিতেও সহযোগিতা বৃদ্ধি পাবে। এতে দুই দেশের সহযোগিতার ক্ষেত্র অনেকবেশি বিস্তৃত হবে। 

পানি বণ্টন, কোভিড সহযোগিতা, সীমান্ত হত্যা, বাণিজ্য ঘাটতি, যোগাযোগ, বিদ্যুৎ ও রোহিঙ্গা সংকটসহ প্রধান সব দ্বিপক্ষীয় ইস্যু নিয়েও আলোচনা করেছেন দু’দেশের প্রধানমন্ত্রী। কোভিড-১৯ মহামারীর শুরু থেকেই ভারত সরকার নানা করোনা সামগ্রী দিয়ে বাংলাদেশের পাশে থেকেছে এবং ভ্যাকসিনের ক্ষেত্রে সবার আগে যে বাংলাদেশ অগ্রাধিকার পাবে সে বিষয়টিও এই আলোচনায় এসেছে। এছাড়া বাংলাদেশের চিকিৎসা পেশায় জড়িতদের জন্য ভারত সরকারের উন্নতর প্রশিক্ষণ ব্যবস্থার বিষয়টিও আলোচনায় উঠে এসেছে। 

এবারের বৈঠকে বাংলাদেশের মানুষের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু আগের মতোই ছিলো তিস্তা নিয়ে। আলোচনাতে যে তিস্তা আসেনি তা কিন্তু না বরং জোরেশোরেই তিস্তা এসেছে। ২০১১ সালের সেপ্টেম্বরে ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের ঢাকা সফরের সময় তিস্তার পানিবণ্টন চুক্তি সইয়ের কথা ছিল। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরোধিতায় তা আটকে যায়। নরেন্দ্র মোদির বিজেপি সরকার ভারতের ক্ষমতায় আসার পর তিস্তা চুক্তি নিয়ে আশার কথা শোনা গেলেও মমতার মত বদলায়নি। হাসিনা-মোদী সম্মেলনেও মমতার অবস্থানের কারণে তিস্তা চুক্তি না হওয়ার পরিস্থিতি তৈরি হওয়ার বিষয় উঠে এসেছে। 

এ বিষয়ে ভারত সরকার আন্তরিকভাবে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বলেও জানিয়েছে। তবে তিস্তার বাইরে আরো অভিন্ন ছয় নদীর পানি বণ্টন নিয়ে অনেকদিন যাবত আলোচনা চালিয়ে আসছে বাংলাদেশ। দুই প্রধানমন্ত্রীর আলোচনার টেবিলে গুরুত্ব সহকারে এই ছয় নদীর বিষয়টি উঠে এসেছে। এবং এবারের যৌথ ঘোষণায় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি এসেছে এই বিষয়টিতে। অভিন্ন ছয় নদীর অর্থাৎ মনু, মুহুরী, খোয়াই, গোমতি, ধরলা এবং দুধকুমার নদীর পানি বণ্টনের বিষয়ে অন্তর্বর্তী চুক্তির বিষয়ে ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি চূড়ান্ত করার বিষয় তুলে ধরেছেন দুই নেতাই। ছয় অভিন্ন নদীর পানিবন্টন সংক্রান্ত অন্তর্বর্তীকালীন চুক্তির কাঠামোটির দ্রুত সমাপ্তির কথাও উল্লেখ করা হয়েছে। এই অভিন্ন ছয় নদীর পানি বন্টনের বিষয়টি আমাদের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কেননা শুকনো মৌসুমে উজানে অর্থাৎ ভারত পানি প্রত্যাহার করে বলে দুই দেশের অভিন্ন নদীগুলোর বাংলাদেশ অংশে পানি যথেষ্ট কমে যায়। বর্ষায় পরিস্থিতি হয় উল্টো। 

বাংলাদেশের নদীগুলোতে অতিরিক্ত পানি থাকে। তখন উজান থেকে পানি ছাড়ার পরিণতিতে বাংলাদেশে বন্যা দেখা দেয়। এই সমস্যাকে সমাধানে পথে নিতে শেখ হাসিনা সরকারই প্রথম কার্যকরী আলোচনায় গিয়ে বাস্তব পরিণতির দিকে নিয়ে যাচ্ছে। চুক্তি অনুযায়ী সার্বিক কাজ শেষ করে খুব দ্রুতই এই সমস্যা থেকে উত্তরণ ঘটবে বলে আশা করা যাচ্ছে। এছাড়াও কুশিয়ারা নদী থেকে দুই দেশের পানি প্রত্যাহার পর্যবেক্ষণের জন্য উভয় দেশের মধ্যে প্রস্তাবিত সমঝোতা স্মারকটি সম্পর্কে দ্রুত সমঝোতার জন্য তাগিদ দেয়া হয়।

সীমান্ত হত্যা ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের আরেক বিষফোঁড়া। সীমান্তে বেসামরিক লোকজনের প্রাণহানি একটি উদ্বেগের বিষয় এবং সংশ্লিষ্ট সীমান্তরক্ষী বাহিনীকে এক্ষেত্রে বারাংবার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে যাতে এ ধরনের ঘটনা শূন্যতে নামিয়ে আনা হয়। কিন্তু আগের তুলনায় সীমান্ত হত্যা কমলেও এটিকে শূন্যের কোটায় নামিয়ে আনা যাচ্ছেনা। আবার এটাও সত্য, আলোচনা ভিন্ন এই সমস্যা থেকে উত্তরণের পথ আমাদের নেই। এক্ষেত্রে সীমান্ত ব্যবস্থাপনার পাশাপাশি আন্তঃসীমান্ত অপরাধ দমনের জন্য সমন্বিত যৌথ টহল অনেক গুরুত্বপূর্ণ। তাই এবারের ভার্চুয়াল বৈঠকে বিডিআর এবং বিএসএফের সমন্বিত সীমান্ত ব্যবস্থাপনা কার্যক্রমের পূর্ণ বাস্তবায়নের উপর দুই প্রধানমন্ত্রী জোর দিয়েছেন। 

সীমান্ত ব্যবস্থাপনা ও নিরাপত্তা সহযোগিতা চূড়ান্তকরণের লক্ষ্যে ইছামতি, কালিন্দী, রায়মঙ্গল এবং হাড়িয়াভাঙ্গা নদীর তীরে মেইন পিলার থেকে স্থলসীমান্তের শেষ সীমা পর্যন্ত নতুন স্ট্রিপ মানচিত্রের সেট প্রস্তুত করতে এবং স্থল সীমানা চূড়ান্তকরণে উভয়পক্ষই যৌথ সীমান্ত সম্মেলনের প্রথম বৈঠক করতে সম্মত হয়েছে। 

কুশিয়ারা নদীর তীরবর্তী আন্তর্জাতিক সীমানাটিকে একটি নির্দিষ্ট সীমানায় রূপান্তর করার জন্য প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেয়ার জন্য একমত হয়েছে দু দেশ। আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি হয়েছে ভারতের ত্রিপুরা বাংলাদেশ সেক্টরে। ত্রিপুরা (ভারত-বাংলাদেশ) সেক্টরের শুরু থেকে দুই দেশের মধ্যে আন্তর্জাতিক সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়াস্থাপন সমাপ্তকরণে সম্মত হন দুই নেতা। 

সীমান্তে নাগরিকদের প্রাণহানির বিষয়টি অনেকবেশি উদ্বেগের এবং এই ঘটনা শূন্যে নামিয়ে আনার জন্য সমন্বিত সীমান্ত ব্যবস্থা জোরদারের দিকে এবারের আলোচনায় আলাদা নজর দিয়েছেন দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী। 

অস্ত্র, মাদক, জাল মুদ্রা চোরাচালান এবং নারী ও শিশু পাচার রোধে দুই সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সাম্প্রতিক পদক্ষেপগুলোর কারণেই সীমান্ত হত্যা আজ আগের তুলনায় অনেকটাই কম। আমরা সবাই আশাবাদী, সমন্বিত সীমান্ত ব্যবস্থাপনাকে পুরোপুরিভাবে গড়ে তুলতে পারলে এই সীমান্ত হত্যাসহ সীমান্তে অবৈধ কর্মকান্ড আমাদের প্রত্যাশিত শূন্য কোটায় নামিয়ে আনতে পারবো। 

যোগাযোগ সহায়তা বৃদ্ধি নিয়েও এই বৈঠকে আলোচনা করেছে দুই দেশ। ১৯৬৫ সাল পূর্ববর্তী রেলপথ পুনরুদ্ধারের মাধ্যমে দুই দেশের বাণিজ্য ও জনগণের সম্পর্ককে আরো জোরদার করা হয়েছে। দুই প্রধানমন্ত্রী যৌথভাবে হলদিবাড়ি (ভারত) এবং চিলাহাটির (বাংলাদেশ) মধ্যে পুনঃস্থাপিত নতুন রেলপথ উদ্বোধন করেন। কলকাতা থেকে চট্টগ্রাম হয়ে আগরতলায় ভারতীয় পণ্যের পরীক্ষামূলক পরিবহন, সোনামুড়া-দাউদকান্দি প্রোটোকল রুট চালু এবং অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন ও বাণিজ্য প্রোটোকলে দ্বিতীয় সংযোজনের বিষয়গুলোর অগ্রগতি যাচাই বাছাই এবং দ্রুত বাস্তবায়নের দিকে দুই দেশ জোর দেয়। এছাড়া শিগগিরই চট্টগ্রাম ও মংলা বন্দরের মাধ্যমে ভারতীয় পণ্য পরিবহন চালু করতে সম্মত হন দুই প্রধানমন্ত্রী। যার মাধ্যমে ব্যবসায়িকভাবে লাভবান হবে দুই দেশ। 

বাংলাদেশ, ভারত, নেপাল ও ভুটানের মধ্যে পণ্য এবং যাত্রী পরিবহনের জন্য স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারক দ্রুত কার্যকরের ব্যাপারে আলাদা গুরুত্ব দিয়েছে দুই দেশ। চারটি দেশের পরিবহন ও যোগাযোগ ব্যবস্থায় এই রুট এক বৈপ্লবিক পরিবর্তন নিয়ে আসবে। ব্যবসা বাণিজ্যের ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তনের লক্ষ্যেই এই চুক্তির দ্রুত বাস্তবায়ন দরকার। 

ভারত, থাইল্যান্ড ও মিয়ানমারের সঙ্গে যে আঞ্চলিক সড়ক হচ্ছে, সেটাতেও যুক্ত হওয়ার জন্য বাংলাদেশের পক্ষ থেকে শীর্ষ সম্মেলনে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। এখানে উল্লেখ্য, বিএনপির আমলে এই প্রস্তাব আসলেও তখনকার প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া তা নাকচ করে দিয়েছিলেন। শুধুমাত্র ভারত বিদ্বেষী মনোভাব থেকে খালেদা জিয়া তখন সম্মতি দেননি অথচ এতে যুক্ত হলে আমাদের ব্যবসা-বাণিজ্যের সুযোগ আরো বহুগুণ বাড়তো। তাই ভারত-মিয়ানমার-থাইল্যান্ড মহাসড়কে বাংলাদেশ যুক্ত হবার জন্য ভারত সরকারের সমর্থন চেয়েছে বাংলাদেশ যেটাতে ভারত সরকার অসম্মতি নেই। 

ইতিহাস, সংস্কৃতি, ভাষা এবং অন্যান্য অভিন্নতার বন্ধনের উপর ভিত্তি করে বাংলাদেশ-ভারত দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক গড়ে উঠেছে। আর তাইতো আমরা দেখতে পাই, বাংলাদেশের জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবর্ষে ভারত সরকার আলাদা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে, আলাদা ডাকটিকেট উন্মোচন করে অপরদিকে ভারতের জাতির জনক মহাত্মা গান্ধীর দেড়শোতম জন্মবার্ষিকী বাংলাদেশ স্মরণীয় করে উদযাপন করে। তাছাড়া ২০২১ সালে বাংলাদেশের সুবর্ণ জয়ন্তী এবং ভারত-বাংলাদেশ কূটনৈতিক সম্পর্কের পঞ্চাশ বছর এই দুই যুগান্তকারী ইতিহাসকে স্মরণ করতে ভারত-বাংলাদেশ এবং তৃতীয় দেশগুলোতে বেশ কিছু কার্যক্রম হাতে নেয়া হয়েছে। দুই দেশের যৌথ উদ্যোগে এই অনুষ্ঠান সম্পন্ন হবে। 

বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের মুজিব নগর থেকে নদীয়া পর্যন্ত সড়কটির মুক্তিযুদ্ধ চলাকালিন সময়ের ঐতিহাসিক তাৎপর্যের উপর ভিত্তি করে ‘স্বাধীনতা সড়ক’ হিসেবে নামকরণের প্রস্তাব বাংলাদেশ দিয়েছে। খুব দ্রুতই তা বাস্তবায়ন করা হবে বলে আশা করা হচ্ছে। এরকম নানা বন্ধনে দুই দেশ আবদ্ধ। মূলত বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সম্পর্ক ভ্রাতৃত্ব্বের বন্ধনে গড়া এবং সার্বভৌমত্ব, সাম্য, আস্থা ও সমঝোতার একটি সর্বাত্মক অংশীদারিত্বের প্রতিফলন যা কৌশলগত অংশীদারিত্বকে ছাড়িয়ে যায়।
 
মনে রাখতে হবে, যে কোন দেশের সাথে দ্বি-পাক্ষিক সম্পর্ককে বন্ধুত্বপূর্ণ দৃষ্টিকোণ থেকে পর্যালোচনা করতে হবে। যেহেতু ভারত পার্শ্ববর্তী দেশ তাই বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক শুধু দু’দেশের সরকারের মধ্যকার সম্পর্ক হয়ে এক গন্ডির মধ্যে থাকলে হবেনা বরং বাংলাদেশ ও ভারতের জনগণের বিশেষ করে যুব সমাজের মধ্যে একটা একীভূত শক্তি হয়ে চলার মানসিকতা বৃদ্ধি করতে হবে। দু’দেশের জনগণের আকাঙ্খা পূরণে একসঙ্গে এগিয়ে চলার প্রচুর সুযোগ রয়েছে, সেই সুযোগকে কাজে লাগাতে হলে সরকারী উদ্যোগের পাশাপাশি নাগরিক সমাজের উদ্যোগ একান্ত প্রয়োজন। 

শিক্ষা, সংস্কৃতি, প্রযুক্তি, বিজ্ঞান, সামাজিক উন্নয়ন, কৃষি, যোগাযোগ, সংস্কৃতি ও আর্থ-সামাজিক ক্ষেত্রে দুই দেশের সম্পর্ক আরো দৃঢ় করতে এবারের ভার্চুয়াল বৈঠক নিঃসন্দেহে এক অনন্য পদক্ষেপ। আমাদের প্রত্যাশা, শান্তিপূর্ণ আলোচনার মাধ্যমে খুব দ্রুতই অন্যান্য দ্বিপক্ষীয় সমস্যার সমাধান করবে দুই দেশ। 

লেখক: রাজনৈতিক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষক। 

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
তারেক রহমান কেন টার্গেট
তারেক রহমান কেন টার্গেট
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান
স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান
সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা
সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
সর্বশেষ খবর
এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে বেগম খালেদা জিয়াকে
এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে বেগম খালেদা জিয়াকে

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

নারী কর্মীদের ছোট হাতা-স্বল্প দৈর্ঘ্যের পোশাক ও লেগিংস পরা যাবে না, বাংলাদেশ ব্যাংকে আদেশ জারি
নারী কর্মীদের ছোট হাতা-স্বল্প দৈর্ঘ্যের পোশাক ও লেগিংস পরা যাবে না, বাংলাদেশ ব্যাংকে আদেশ জারি

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
রাজধানীতে ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভোল পাল্টে এসিসি সভায় যোগ দিচ্ছে ভারত
ভোল পাল্টে এসিসি সভায় যোগ দিচ্ছে ভারত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ৫১ বছরের রেকর্ড ভাঙলেন জয়সওয়াল
ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ৫১ বছরের রেকর্ড ভাঙলেন জয়সওয়াল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নরওয়েতে মার্কিন দূতাবাস কর্মীর বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ
নরওয়েতে মার্কিন দূতাবাস কর্মীর বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬৯ কেজি ওজন কমিয়ে নতুন রূপে আজম খান
৬৯ কেজি ওজন কমিয়ে নতুন রূপে আজম খান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান হলেন প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান হলেন প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অতীতের মতো বস্তাপচা নির্বাচন আমরা চাই না : জামায়াত আমির
অতীতের মতো বস্তাপচা নির্বাচন আমরা চাই না : জামায়াত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়
ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা
শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড়পুকুরিয়া খনিতে আউটসোর্সিং কর্মচারীদের স্থায়ী নিয়োগের দাবি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন
বড়পুকুরিয়া খনিতে আউটসোর্সিং কর্মচারীদের স্থায়ী নিয়োগের দাবি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার
বাগেরহাটে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাভাস্কারের পথ ধরে রাহুলের মাইলফলক স্পর্শ
গাভাস্কারের পথ ধরে রাহুলের মাইলফলক স্পর্শ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের ভয়ে নদীতে লাফ দেওয়া কিশোরের লাশ দুই দিন পর উদ্ধার
পুলিশের ভয়ে নদীতে লাফ দেওয়া কিশোরের লাশ দুই দিন পর উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর
এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেই ঢাবি শিক্ষকের স্থায়ী বহিষ্কার ও শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ
সেই ঢাবি শিক্ষকের স্থায়ী বহিষ্কার ও শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমানের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিক্ষোভ
তারেক রহমানের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের সংকটাপন্ন নদীগুলোকে বাঁচাতে হবে: রিজওয়ানা হাসান
দেশের সংকটাপন্ন নদীগুলোকে বাঁচাতে হবে: রিজওয়ানা হাসান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস
৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল চালক নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল চালক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে জয়দেবপুর কমিউটার ট্রেনের ইঞ্জিন লাইনচ্যুত
গাজীপুরে জয়দেবপুর কমিউটার ট্রেনের ইঞ্জিন লাইনচ্যুত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমান বিধ্বস্ত : হাসপাতাল থেকে ১৩ জনকে ছাড়পত্র, নতুন ভর্তি ১
বিমান বিধ্বস্ত : হাসপাতাল থেকে ১৩ জনকে ছাড়পত্র, নতুন ভর্তি ১

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে চারদিন ধরে ভেসে থাকা ১৮ জেলেকে উদ্ধার করল নৌবাহিনী
বঙ্গোপসাগরে চারদিন ধরে ভেসে থাকা ১৮ জেলেকে উদ্ধার করল নৌবাহিনী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় মসজিদের পাশে পৌরসভার আবর্জনার স্তূপ, মুসল্লিরা ক্ষুব্ধ
চুয়াডাঙ্গায় মসজিদের পাশে পৌরসভার আবর্জনার স্তূপ, মুসল্লিরা ক্ষুব্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরীকে ধর্ষণের দায়ে যুবকের যাবজ্জীবন
কিশোরীকে ধর্ষণের দায়ে যুবকের যাবজ্জীবন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বোনের পর এবার না-ফেরার দেশে ভাই নাফিও
বোনের পর এবার না-ফেরার দেশে ভাই নাফিও

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমালোচিত সেই পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সমালোচিত সেই পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারকে কঠোর হওয়ার পরামর্শ দিয়েছে দলগুলো: আসিফ নজরুল
সরকারকে কঠোর হওয়ার পরামর্শ দিয়েছে দলগুলো: আসিফ নজরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীরের গুলশানের ফ্ল্যাটে ব্যবহৃত জিনিসপত্র তোলা হচ্ছে নিলামে
বেনজীরের গুলশানের ফ্ল্যাটে ব্যবহৃত জিনিসপত্র তোলা হচ্ছে নিলামে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমার হৃদয় ভেঙে গেছে’ শোক বার্তায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী
‘আমার হৃদয় ভেঙে গেছে’ শোক বার্তায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগারদের কাছে পাকিস্তানের হার, যা বললেন রমিজ রাজা
টাইগারদের কাছে পাকিস্তানের হার, যা বললেন রমিজ রাজা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাইগারদের কাছে হেরে যা বললেন পাকিস্তান অধিনায়ক
টাইগারদের কাছে হেরে যা বললেন পাকিস্তান অধিনায়ক

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

“দেখতে খারাপ”—এই অপমানেও থামেননি, দাঁড়িয়ে গেলেন অভিনয়ে
“দেখতে খারাপ”—এই অপমানেও থামেননি, দাঁড়িয়ে গেলেন অভিনয়ে

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: ঢাকায় সিঙ্গাপুরের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: ঢাকায় সিঙ্গাপুরের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোফাইটার টাইফুন যুদ্ধবিমান কিনতে তুরস্কের চুক্তি
ইউরোফাইটার টাইফুন যুদ্ধবিমান কিনতে তুরস্কের চুক্তি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবার হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল তুরস্ক
প্রথমবার হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল তুরস্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈশ্বিক পাসপোর্ট র‍্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ
বৈশ্বিক পাসপোর্ট র‍্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর
এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকার আমাকে যেতে বললে চলে যাব, পদত্যাগ ইস্যুতে শিক্ষা উপদেষ্টা
সরকার আমাকে যেতে বললে চলে যাব, পদত্যাগ ইস্যুতে শিক্ষা উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাকাশে নিজস্ব উপগ্রহ পাঠাচ্ছে ইরান
মহাকাশে নিজস্ব উপগ্রহ পাঠাচ্ছে ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিকে বিব্রত করতে ‘অযৌক্তিক’ সংস্কার প্রস্তাব দিচ্ছে সরকার
বিএনপিকে বিব্রত করতে ‘অযৌক্তিক’ সংস্কার প্রস্তাব দিচ্ছে সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমান কেন টার্গেট
তারেক রহমান কেন টার্গেট

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মাইলস্টোন স্কুলে প্রবেশে কড়াকড়ি
মাইলস্টোন স্কুলে প্রবেশে কড়াকড়ি

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরাজিত শক্তির নানা ষড়যন্ত্রের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে : প্রধান উপদেষ্টা
পরাজিত শক্তির নানা ষড়যন্ত্রের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে : প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান, পারমাণবিক কর্মসূচি চলবে : পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান, পারমাণবিক কর্মসূচি চলবে : পেজেশকিয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোপা আমেরিকা : সেমিফাইনাল নিশ্চিত করল ব্রাজিল
কোপা আমেরিকা : সেমিফাইনাল নিশ্চিত করল ব্রাজিল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেবিচকের ফ্লাইট সেফটি পরিচালক আহসান হাবীবকে প্রত্যাহার
বেবিচকের ফ্লাইট সেফটি পরিচালক আহসান হাবীবকে প্রত্যাহার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দগ্ধদের চিকিৎসায় সিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসক আনা হয়েছে : শ্রম উপদেষ্টা
দগ্ধদের চিকিৎসায় সিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসক আনা হয়েছে : শ্রম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা গোপন রাখা অসম্ভব : প্রেস সচিব
বাংলাদেশে হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা গোপন রাখা অসম্ভব : প্রেস সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের দুই লাখ টন গম আমদানি হবে শিগগিরই
যুক্তরাষ্ট্রের দুই লাখ টন গম আমদানি হবে শিগগিরই

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এইচএসসির স্থগিত পরীক্ষার নতুন সূচি প্রকাশ
এইচএসসির স্থগিত পরীক্ষার নতুন সূচি প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুনতি অভয়ারণ্যে হাতির পাল দেখে থামল ট্রেন, বগিতে ধাক্কা
চুনতি অভয়ারণ্যে হাতির পাল দেখে থামল ট্রেন, বগিতে ধাক্কা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টি র‍্যাংকিংয়ে সেরা দশে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টি র‍্যাংকিংয়ে সেরা দশে মুস্তাফিজ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১০ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা
১০ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপিতে গ্রিন সিগন্যাল শতাধিক প্রার্থীকে
বিএনপিতে গ্রিন সিগন্যাল শতাধিক প্রার্থীকে

প্রথম পৃষ্ঠা

দীর্ঘ অপেক্ষায় স্বজনরা
দীর্ঘ অপেক্ষায় স্বজনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের,ভাগ্যচক্র
আজকের,ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চুল পাকে প্রজ্ঞায়, দাড়ি পাকে কাটায়
চুল পাকে প্রজ্ঞায়, দাড়ি পাকে কাটায়

সম্পাদকীয়

দোতলা ভবন যেন বদ্ধখাঁচা
দোতলা ভবন যেন বদ্ধখাঁচা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধন ই-রিকশা
পরিবেশবান্ধন ই-রিকশা

নগর জীবন

এক পরিবারের সাতজনসহ নিহত ৮
এক পরিবারের সাতজনসহ নিহত ৮

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকার বললে চলে যাব
সরকার বললে চলে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন দলের ১০ মিনিটের প্রতীকী ওয়াকআউট
তিন দলের ১০ মিনিটের প্রতীকী ওয়াকআউট

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষযাত্রায়ও বোন নাজিয়ার সঙ্গী নাফি
শেষযাত্রায়ও বোন নাজিয়ার সঙ্গী নাফি

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির জমি যেন বিয়েবাড়ি!
সবজির জমি যেন বিয়েবাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি ক্রয়ের শীর্ষে চায়নিজরা
যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি ক্রয়ের শীর্ষে চায়নিজরা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরুনি অভিযান অব্যাহত
চিরুনি অভিযান অব্যাহত

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরণের পথ দ্রুত নির্বাচন
উত্তরণের পথ দ্রুত নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর শোক
মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর শোক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিহতদের তথ্য গোপনের কোনো চেষ্টা হচ্ছে না
নিহতদের তথ্য গোপনের কোনো চেষ্টা হচ্ছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থ পাচারে ‘এজেন্ট’ প্রথা
অর্থ পাচারে ‘এজেন্ট’ প্রথা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠনে বাছাই কমিটি স্পিকারের নেতৃত্বে
নির্বাচন কমিশন গঠনে বাছাই কমিটি স্পিকারের নেতৃত্বে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আনবে সরকার
বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আনবে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশ-সেনা কর্মকর্তাসহ ১১ জনের নামে হত্যা মামলা
পুলিশ-সেনা কর্মকর্তাসহ ১১ জনের নামে হত্যা মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় পৌঁছেছে ভারতীয় চিকিৎসকদল
ঢাকায় পৌঁছেছে ভারতীয় চিকিৎসকদল

নগর জীবন

আম্মু তুমি কেন দেরি করলে?
আম্মু তুমি কেন দেরি করলে?

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাবি শিক্ষকের বহিষ্কার দাবিতে বিক্ষোভ
ঢাবি শিক্ষকের বহিষ্কার দাবিতে বিক্ষোভ

নগর জীবন

পৃথক দাবিতে অচল বরিশালের দুই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
পৃথক দাবিতে অচল বরিশালের দুই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতুপর্ণার মায়ের চিকিৎসায় ক্রীড়া উপদেষ্টার সহায়তা
ঋতুপর্ণার মায়ের চিকিৎসায় ক্রীড়া উপদেষ্টার সহায়তা

নগর জীবন

সৈয়দপুরে কিং ব্র্যান্ড সিমেন্টের ডিলারের হালখাতা
সৈয়দপুরে কিং ব্র্যান্ড সিমেন্টের ডিলারের হালখাতা

নগর জীবন

শোক-আতঙ্কে নিস্তব্ধতা মাইলস্টোন ক্যাম্পাসে
শোক-আতঙ্কে নিস্তব্ধতা মাইলস্টোন ক্যাম্পাসে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষক দম্পতির ছেলে আলিম পরীক্ষার্থী নিখোঁজ
শিক্ষক দম্পতির ছেলে আলিম পরীক্ষার্থী নিখোঁজ

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিমানবাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিমানবাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ

নগর জীবন

শুল্ক নিয়ে আশাবাদী অর্থ উপদেষ্টা
শুল্ক নিয়ে আশাবাদী অর্থ উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা