শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১৯, শুক্রবার, ১৮ ডিসেম্বর, ২০২০ আপডেট:

মানুষের জীবনকে ওষুধ কোম্পানির মুনাফার উপরে স্থান দিতে হবে: ড. ইউনূস

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
মানুষের জীবনকে ওষুধ কোম্পানির মুনাফার উপরে স্থান দিতে হবে: ড. ইউনূস

মানুষের ইতিহাস মূলত সম্মিলিত স্বার্থে পরিচালিত হবার ইতিহাস, ব্যক্তি স্বার্থে নয়। অর্থনীতিবিদরা আমাদেরকে এটা বিশ্বাস করতে বাধ্য করেছেন যে, আমরা কেবল ব্যক্তিস্বার্থেই পরিচালিত হই, আর এজন্য ব্যক্তিগত মুনাফা সর্বোচ্চ করতে কাজ করি। এখন সময় হয়েছে ব্যবসাকে পুরোপুরি সমাজের চাহিদা পূরণের কাজে নিয়োজিত করে সমাজবদ্ধ জীব হিসেবে আমাদের মূল পরিচয়কে পুনরুদ্ধার করা; মুনাফা কখনোই মানুষের মঙ্গল ও জীবনের বিনিময়ে অর্জিত হতে পারে না। এটা আরও বেশি সত্য আমাদের স্বাস্থ্যের ক্ষেত্রে- যাকে ১৯৪৬ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সংবিধানে একটি মৌলিক অধিকার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। আমি তখন মাত্র ৬ বছরের শিশু।

এটা অত্যন্ত দুঃখজনক যে, ঔষধ শিল্প- যা কোভিড-১৯ এর এই সময়ে নিরাপদ ও কার্যকর ভ্যাকসিন তৈরির জন্য সত্যিই প্রশংসার দাবি রাখে- করদাতাদের অর্থে অর্জিত উদ্ভাবনের ফসল নিয়ে গোপন একচেটিয়া চুক্তি করেছে, যেখানে কি-না তাদের উচিত ছিল এই ভ্যাকসিনের বুদ্ধিবৃত্তিক স্বত্বাধিকার ও প্রযুক্তি মানবতার পরবর্তী মহৎ কর্মে স্বেচ্ছায় হস্তান্তর করে দেওয়া। এই ভ্যাকসিনকে পৃথিবীর সকল জায়গায়, সকলের কাছে সম্ভাব্য সবচেয়ে কম খরচ ও সময়ে পৌঁছে দেওয়া।

এখানে ভুল বুঝাবুঝির কোনও সুযোগ নেই। আমরা যদি একযোগে, সম্মিলিতভাবে এই কাজ করতে ব্যর্থ হই তাহলে এর ফলাফল হবে ভয়ানক ও দীর্ঘস্থায়ী। এরই মধ্যে ইউরোপ ও আমেরিকার ধনী দেশগুলো এই ভ্যাকসিনের বৈশ্বিক সরবরাহের প্রায় সবটাই তাদের জনগণের স্বার্থে তাদের নিজেদের দখলে নিয়ে গেছে এবং এর ফলে নিম্ন আয়ের দেশগুলো ভ্যাকসিন পাবার ক্ষেত্রে অনেক পিছিয়ে পড়েছে। আমরা যখন ২০২১ সালের দ্বারপ্রান্তে উপস্থিত, তখন এই মহামারীর একটি ভ্যাকসিন-চালিত পরিসমাপ্তির সম্ভাবনার পরিবর্তে বরং এক বিরাট নতুন সামাজিক বিভাজন দক্ষিণ গোলার্ধের অনেকের মধ্যেই ভীতি ও ক্রোধের সৃষ্টি করতে যাচ্ছে, যাদের ভ্যাকসিন আছে ও যাদের নেই- এই বিভাজন।

এই মহামারী যত বিস্তৃত হবে তত বেশি মানুষ মৃত্যুবরণ করতে থাকবে এবং এই ভাইরাসও তত বেশি পরিবৃত্তির ও ভ্যাকসিন-প্রতিরোধী হবার সুযোগ পাবে। এর ফল হবে সর্বত্র ভাইরাসটির নতুন নতুন প্রবাহের ঝুঁকি। 

অপরদিকে কোভ্যাক্স (COVAX) এর মতো প্রশংসনীয় বর্তমান পদ্ধতি সত্ত্বেও ২০২১ সালের শেষে পৃথিবীর সর্বত্র এই ভ্যাকসিনের পর্যাপ্ত ডোজ নিশ্চিত করা যাবে না। উত্তর গোলার্ধ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালক ড. টেড্রোস এর এই জরুরি সতর্কবার্তা শুনতেই চাচ্ছে না যে, “সকলকে নিরাপদ না করা পর্যন্ত কেউই নিরাপদ নয়।” আগামী দীর্ঘ একটি বছরে সকল দেশকে জরুরিভাবে স্বাস্থ্য পরীক্ষার সামগ্রীসমূহ সংগ্রহ করতে হবে, সর্বনিম্ন খরচে সকলের জন্য কার্যকর চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে এবং সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিপূর্ণদের- যেমন স্বাস্থ্যকর্মী ও বয়স্ক মানুষদেরকে যত দ্রুত সম্ভব ভ্যাকসিন দিতে হবে।

আর এ কারণে প্রায় ১০০টি দেশ সকল কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন ও এর চিকিৎসা প্রযুক্তির প্যাটেন্ট ও বুদ্ধিবৃত্তিক মালিকানার ওপর একটি ব্যাপক-ভিত্তিক সাধারণ স্বত্বত্যাগ জারি করতে এ মাসে WTO-তে একটি প্রস্তাবে সমর্থন দিচ্ছে। এই প্রস্তাবের নেতৃস্থানীয় কো-স্পন্সর দক্ষিণ আফ্রিকা, যেখানে HIV/AIDS মহামারীতে এরই মধ্যে বিপুল মানুষের নিরর্থক প্রাণহানির মর্মান্তিক ইতিহাস রয়েছে।

এই ভ্যাকসিনকে প্যাটেন্ট-মুক্ত করার সাধারণ একটি ঘোষণার মধ্য দিয়েই পরিস্থিতির নাটকীয় উন্নতি সম্ভব। কিন্তু দুঃখজনক যে, মানুষের জীবন রক্ষার- বিশেষ করে জনবহুল দেশগুলোতে- এই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে পৃথিবীতে বরং একটি উত্তর-দক্ষিণ বিভাজন স্পষ্ট হয়ে উঠেছে।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া ও জাপানের মতো ধনী দেশগুলো এখনও এই রেজ্যুলেশনের বিরুদ্ধাচরণ করে আসছে- যে রেজ্যুলেশন স্বল্প আয়ের দেশগুলো কর্তৃক তাদের নিজেদের জনগণের জন্য স্বল্পতম খরচে, বুদ্ধিবৃত্তিক অধিকারস্বত্ব ভঙ্গের অভিযোগে অভিযুক্ত হবার ভয়ে ভীত না হয়ে, কোভিড-১৯ মোকাবেলায় জীবন রক্ষাকারী চিকিৎসা প্রযুক্তি পাবার সুযোগ তৈরি করে দিতে পারে। এটা সম্ভবত আরও দুঃখজনক যে, ব্রাজিল তার দীর্ঘদিনের অবস্থান থেকে সরে এসে সেসব দেশের সাথে হাত মিলিয়েছে যারা এই ভ্যাকসিনের প্যাটেন্ট-মুক্ত উৎপাদনের বিরোধিতা করে আসছে।

বিশ্ব নেতাদের এখন সময় এসেছে এটা প্রমাণ করা যে, কাউকে পেছনে ফেলে না রাখতে “চেষ্টার কোনও ত্রুটি না করার” তাদের যে ঘোষণা তার প্রতি তারা আসলেই প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তাদের এখন বিশ্ববাসীকে দেখাতে হবে যে, তাদের কথার চেয়ে কাজের জোর বেশি।

চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মেরকেলের নেতৃত্বে ইউরোপীয় ইউনিয়নের আসন্ন সম্মেলনের পূর্বে ইউরোপের সরকার প্রধানদের এখনই ঠিক করতে হবে, তারা তাদের ওষুধ কোম্পানিগুলোর স্বার্থের দিকে চেয়ে তাদের দৃষ্টি নিজ নিজ দেশের ভেতরেই সীমাবদ্ধ রাখবেন, নাকি ভ্যাকসিন পুঁজিবাদকে পরিত্যাগ করে পৃথিবীর সবচেয়ে দুর্বল মানুষগুলোর সাথে সংহতি প্রকাশ করবেন। ইউরোপ যদি দক্ষিণ গোলার্ধের সাথে মিলিত হয়ে মানুষকে প্যাটেন্টের উপরে স্থান দেয় ও অধিকারস্বত্ব ত্যাগে দেশগুলোকে সহায়তা করে, তাহলে WTO -তে উত্থাপিত রেজ্যুলেশন অনায়াসে তিন-চতুর্থাংশ ভোটে পাশ হয়ে যাবে।

পরিবেশ সংকট এরই মধ্যে পৃথিবীতে মানবজাতিকে সবচেয়ে বিপন্ন প্রজাতিতে পরিণত করেছে। এখন মহামারী দক্ষিণ গোলার্ধকে ভ্যাকসিনবিহীন এবং আরও খারাপ ও নকল ভ্যাকসিনে সয়লাব করে পরিস্থিতি আরও খারাপের দিকে ধাবিত করতে যাচ্ছে। এই ভ্যাকসিন উৎপাদনের ক্ষেত্রে বৃদ্ধিবৃত্তিক অধিকারস্বত্ব বাতিলের একটি সরল সিদ্ধান্ত বিপুল সংখ্যক মানুষকে রক্ষা করতে পারে- যেমনটি পোলিও ভ্যাকসিনের ক্ষেত্রে ঘটেছিল।

পৃথিবীর সকল প্রান্তে সম্ভাব্য স্বল্পতম সময়ে ও খরচে একটি নিরাপদ ও কার্যকর কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন পৌঁছে দিয়ে আমরা মানবজাতি পৃথিবীর বুকে একত্রে টিকে থাকার সক্ষমতায় আমাদের পুনর্জীবিত আস্থার মধ্য দিয়ে একটি নতুন যুগের ভিত্তি রচনা করতে পারি এবং আমাদের এই বিশ্বাসকে দৃঢ়তর করতে পারি যে, আমরা মানবকুল পৃথিবীর “সবচেয়ে বিপন্ন প্রজাতি” থেকে আমাদের অবস্থানকে “উদ্ধারকারী প্রজাতি”তে পরিবর্তিত করতে সক্ষম। আশা করছি ইউরোপীয় নেতৃবৃন্দ এই ঐতিহাসিক সুযোগ হাতছাড়া করবেন না।

প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস কোভিড-১৯ ভ্যাকসিনকে একটি “সর্বসাধারণের সামগ্রী” ঘোষণার লক্ষ্যে একটি বৈশ্বিক প্রচারণা শুরু করেছেন যেখানে তার সঙ্গে যোগ দিয়েছেন পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের ২৪ জন নোবেল লরিয়েট এবং আরও শতাধিক খ্যাতনামা বিশ্ববরেণ্য ব্যক্তিত্ব। কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন ও সংশ্লিষ্ট চিকিৎসা প্রযুক্তিগুলো পৃথিবীর সর্বত্র সহজলভ্য করার জন্য এগুলোর বুদ্ধিবৃত্তিক মালিকানা ও প্রযুক্তি সংক্রান্ত বিভিন্ন বাধা-নিষেধ দূর করতে তার এই আহ্বানে এ পর্যন্ত পৃথিবীর ১০ লাখেরও বেশি মানুষ যোগ দিয়েছেন।

অনুবাদ: কাজী নজরুল হক

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
তারেক রহমান কেন টার্গেট
তারেক রহমান কেন টার্গেট
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান
স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান
সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা
সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
সর্বশেষ খবর
এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে বেগম খালেদা জিয়াকে
এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে বেগম খালেদা জিয়াকে

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

নারী কর্মীদের ছোট হাতা-স্বল্প দৈর্ঘ্যের পোশাক ও লেগিংস পরা যাবে না, বাংলাদেশ ব্যাংকে আদেশ জারি
নারী কর্মীদের ছোট হাতা-স্বল্প দৈর্ঘ্যের পোশাক ও লেগিংস পরা যাবে না, বাংলাদেশ ব্যাংকে আদেশ জারি

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
রাজধানীতে ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভোল পাল্টে এসিসি সভায় যোগ দিচ্ছে ভারত
ভোল পাল্টে এসিসি সভায় যোগ দিচ্ছে ভারত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ৫১ বছরের রেকর্ড ভাঙলেন জয়সওয়াল
ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ৫১ বছরের রেকর্ড ভাঙলেন জয়সওয়াল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নরওয়েতে মার্কিন দূতাবাস কর্মীর বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ
নরওয়েতে মার্কিন দূতাবাস কর্মীর বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬৯ কেজি ওজন কমিয়ে নতুন রূপে আজম খান
৬৯ কেজি ওজন কমিয়ে নতুন রূপে আজম খান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান হলেন প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান হলেন প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অতীতের মতো বস্তাপচা নির্বাচন আমরা চাই না : জামায়াত আমির
অতীতের মতো বস্তাপচা নির্বাচন আমরা চাই না : জামায়াত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়
ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা
শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড়পুকুরিয়া খনিতে আউটসোর্সিং কর্মচারীদের স্থায়ী নিয়োগের দাবি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন
বড়পুকুরিয়া খনিতে আউটসোর্সিং কর্মচারীদের স্থায়ী নিয়োগের দাবি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার
বাগেরহাটে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাভাস্কারের পথ ধরে রাহুলের মাইলফলক স্পর্শ
গাভাস্কারের পথ ধরে রাহুলের মাইলফলক স্পর্শ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের ভয়ে নদীতে লাফ দেওয়া কিশোরের লাশ দুই দিন পর উদ্ধার
পুলিশের ভয়ে নদীতে লাফ দেওয়া কিশোরের লাশ দুই দিন পর উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর
এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেই ঢাবি শিক্ষকের স্থায়ী বহিষ্কার ও শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ
সেই ঢাবি শিক্ষকের স্থায়ী বহিষ্কার ও শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমানের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিক্ষোভ
তারেক রহমানের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের সংকটাপন্ন নদীগুলোকে বাঁচাতে হবে: রিজওয়ানা হাসান
দেশের সংকটাপন্ন নদীগুলোকে বাঁচাতে হবে: রিজওয়ানা হাসান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস
৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল চালক নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল চালক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে জয়দেবপুর কমিউটার ট্রেনের ইঞ্জিন লাইনচ্যুত
গাজীপুরে জয়দেবপুর কমিউটার ট্রেনের ইঞ্জিন লাইনচ্যুত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমান বিধ্বস্ত : হাসপাতাল থেকে ১৩ জনকে ছাড়পত্র, নতুন ভর্তি ১
বিমান বিধ্বস্ত : হাসপাতাল থেকে ১৩ জনকে ছাড়পত্র, নতুন ভর্তি ১

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে চারদিন ধরে ভেসে থাকা ১৮ জেলেকে উদ্ধার করল নৌবাহিনী
বঙ্গোপসাগরে চারদিন ধরে ভেসে থাকা ১৮ জেলেকে উদ্ধার করল নৌবাহিনী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় মসজিদের পাশে পৌরসভার আবর্জনার স্তূপ, মুসল্লিরা ক্ষুব্ধ
চুয়াডাঙ্গায় মসজিদের পাশে পৌরসভার আবর্জনার স্তূপ, মুসল্লিরা ক্ষুব্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরীকে ধর্ষণের দায়ে যুবকের যাবজ্জীবন
কিশোরীকে ধর্ষণের দায়ে যুবকের যাবজ্জীবন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বোনের পর এবার না-ফেরার দেশে ভাই নাফিও
বোনের পর এবার না-ফেরার দেশে ভাই নাফিও

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমালোচিত সেই পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সমালোচিত সেই পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারকে কঠোর হওয়ার পরামর্শ দিয়েছে দলগুলো: আসিফ নজরুল
সরকারকে কঠোর হওয়ার পরামর্শ দিয়েছে দলগুলো: আসিফ নজরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীরের গুলশানের ফ্ল্যাটে ব্যবহৃত জিনিসপত্র তোলা হচ্ছে নিলামে
বেনজীরের গুলশানের ফ্ল্যাটে ব্যবহৃত জিনিসপত্র তোলা হচ্ছে নিলামে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমার হৃদয় ভেঙে গেছে’ শোক বার্তায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী
‘আমার হৃদয় ভেঙে গেছে’ শোক বার্তায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগারদের কাছে পাকিস্তানের হার, যা বললেন রমিজ রাজা
টাইগারদের কাছে পাকিস্তানের হার, যা বললেন রমিজ রাজা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাইগারদের কাছে হেরে যা বললেন পাকিস্তান অধিনায়ক
টাইগারদের কাছে হেরে যা বললেন পাকিস্তান অধিনায়ক

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

“দেখতে খারাপ”—এই অপমানেও থামেননি, দাঁড়িয়ে গেলেন অভিনয়ে
“দেখতে খারাপ”—এই অপমানেও থামেননি, দাঁড়িয়ে গেলেন অভিনয়ে

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: ঢাকায় সিঙ্গাপুরের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: ঢাকায় সিঙ্গাপুরের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোফাইটার টাইফুন যুদ্ধবিমান কিনতে তুরস্কের চুক্তি
ইউরোফাইটার টাইফুন যুদ্ধবিমান কিনতে তুরস্কের চুক্তি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবার হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল তুরস্ক
প্রথমবার হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল তুরস্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈশ্বিক পাসপোর্ট র‍্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ
বৈশ্বিক পাসপোর্ট র‍্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর
এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকার আমাকে যেতে বললে চলে যাব, পদত্যাগ ইস্যুতে শিক্ষা উপদেষ্টা
সরকার আমাকে যেতে বললে চলে যাব, পদত্যাগ ইস্যুতে শিক্ষা উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাকাশে নিজস্ব উপগ্রহ পাঠাচ্ছে ইরান
মহাকাশে নিজস্ব উপগ্রহ পাঠাচ্ছে ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিকে বিব্রত করতে ‘অযৌক্তিক’ সংস্কার প্রস্তাব দিচ্ছে সরকার
বিএনপিকে বিব্রত করতে ‘অযৌক্তিক’ সংস্কার প্রস্তাব দিচ্ছে সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমান কেন টার্গেট
তারেক রহমান কেন টার্গেট

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মাইলস্টোন স্কুলে প্রবেশে কড়াকড়ি
মাইলস্টোন স্কুলে প্রবেশে কড়াকড়ি

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরাজিত শক্তির নানা ষড়যন্ত্রের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে : প্রধান উপদেষ্টা
পরাজিত শক্তির নানা ষড়যন্ত্রের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে : প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান, পারমাণবিক কর্মসূচি চলবে : পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান, পারমাণবিক কর্মসূচি চলবে : পেজেশকিয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোপা আমেরিকা : সেমিফাইনাল নিশ্চিত করল ব্রাজিল
কোপা আমেরিকা : সেমিফাইনাল নিশ্চিত করল ব্রাজিল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেবিচকের ফ্লাইট সেফটি পরিচালক আহসান হাবীবকে প্রত্যাহার
বেবিচকের ফ্লাইট সেফটি পরিচালক আহসান হাবীবকে প্রত্যাহার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দগ্ধদের চিকিৎসায় সিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসক আনা হয়েছে : শ্রম উপদেষ্টা
দগ্ধদের চিকিৎসায় সিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসক আনা হয়েছে : শ্রম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা গোপন রাখা অসম্ভব : প্রেস সচিব
বাংলাদেশে হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা গোপন রাখা অসম্ভব : প্রেস সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের দুই লাখ টন গম আমদানি হবে শিগগিরই
যুক্তরাষ্ট্রের দুই লাখ টন গম আমদানি হবে শিগগিরই

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এইচএসসির স্থগিত পরীক্ষার নতুন সূচি প্রকাশ
এইচএসসির স্থগিত পরীক্ষার নতুন সূচি প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুনতি অভয়ারণ্যে হাতির পাল দেখে থামল ট্রেন, বগিতে ধাক্কা
চুনতি অভয়ারণ্যে হাতির পাল দেখে থামল ট্রেন, বগিতে ধাক্কা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টি র‍্যাংকিংয়ে সেরা দশে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টি র‍্যাংকিংয়ে সেরা দশে মুস্তাফিজ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১০ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা
১০ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপিতে গ্রিন সিগন্যাল শতাধিক প্রার্থীকে
বিএনপিতে গ্রিন সিগন্যাল শতাধিক প্রার্থীকে

প্রথম পৃষ্ঠা

দীর্ঘ অপেক্ষায় স্বজনরা
দীর্ঘ অপেক্ষায় স্বজনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের,ভাগ্যচক্র
আজকের,ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চুল পাকে প্রজ্ঞায়, দাড়ি পাকে কাটায়
চুল পাকে প্রজ্ঞায়, দাড়ি পাকে কাটায়

সম্পাদকীয়

দোতলা ভবন যেন বদ্ধখাঁচা
দোতলা ভবন যেন বদ্ধখাঁচা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধন ই-রিকশা
পরিবেশবান্ধন ই-রিকশা

নগর জীবন

এক পরিবারের সাতজনসহ নিহত ৮
এক পরিবারের সাতজনসহ নিহত ৮

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকার বললে চলে যাব
সরকার বললে চলে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন দলের ১০ মিনিটের প্রতীকী ওয়াকআউট
তিন দলের ১০ মিনিটের প্রতীকী ওয়াকআউট

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষযাত্রায়ও বোন নাজিয়ার সঙ্গী নাফি
শেষযাত্রায়ও বোন নাজিয়ার সঙ্গী নাফি

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির জমি যেন বিয়েবাড়ি!
সবজির জমি যেন বিয়েবাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি ক্রয়ের শীর্ষে চায়নিজরা
যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি ক্রয়ের শীর্ষে চায়নিজরা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরুনি অভিযান অব্যাহত
চিরুনি অভিযান অব্যাহত

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরণের পথ দ্রুত নির্বাচন
উত্তরণের পথ দ্রুত নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর শোক
মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর শোক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিহতদের তথ্য গোপনের কোনো চেষ্টা হচ্ছে না
নিহতদের তথ্য গোপনের কোনো চেষ্টা হচ্ছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থ পাচারে ‘এজেন্ট’ প্রথা
অর্থ পাচারে ‘এজেন্ট’ প্রথা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠনে বাছাই কমিটি স্পিকারের নেতৃত্বে
নির্বাচন কমিশন গঠনে বাছাই কমিটি স্পিকারের নেতৃত্বে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আনবে সরকার
বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আনবে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশ-সেনা কর্মকর্তাসহ ১১ জনের নামে হত্যা মামলা
পুলিশ-সেনা কর্মকর্তাসহ ১১ জনের নামে হত্যা মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় পৌঁছেছে ভারতীয় চিকিৎসকদল
ঢাকায় পৌঁছেছে ভারতীয় চিকিৎসকদল

নগর জীবন

আম্মু তুমি কেন দেরি করলে?
আম্মু তুমি কেন দেরি করলে?

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাবি শিক্ষকের বহিষ্কার দাবিতে বিক্ষোভ
ঢাবি শিক্ষকের বহিষ্কার দাবিতে বিক্ষোভ

নগর জীবন

পৃথক দাবিতে অচল বরিশালের দুই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
পৃথক দাবিতে অচল বরিশালের দুই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতুপর্ণার মায়ের চিকিৎসায় ক্রীড়া উপদেষ্টার সহায়তা
ঋতুপর্ণার মায়ের চিকিৎসায় ক্রীড়া উপদেষ্টার সহায়তা

নগর জীবন

সৈয়দপুরে কিং ব্র্যান্ড সিমেন্টের ডিলারের হালখাতা
সৈয়দপুরে কিং ব্র্যান্ড সিমেন্টের ডিলারের হালখাতা

নগর জীবন

শোক-আতঙ্কে নিস্তব্ধতা মাইলস্টোন ক্যাম্পাসে
শোক-আতঙ্কে নিস্তব্ধতা মাইলস্টোন ক্যাম্পাসে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষক দম্পতির ছেলে আলিম পরীক্ষার্থী নিখোঁজ
শিক্ষক দম্পতির ছেলে আলিম পরীক্ষার্থী নিখোঁজ

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিমানবাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিমানবাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ

নগর জীবন

শুল্ক নিয়ে আশাবাদী অর্থ উপদেষ্টা
শুল্ক নিয়ে আশাবাদী অর্থ উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা