শিরোনাম
প্রকাশ: ০৪:৫৪, শুক্রবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২০

৭১-এর গণহত্যা আর পাকিস্তানি হিংস্রতায় শিউরে উঠেছিলেন বিশ্ববাসী

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
৭১-এর গণহত্যা আর পাকিস্তানি হিংস্রতায় শিউরে উঠেছিলেন বিশ্ববাসী

একাত্তরে পাকিস্তানি নৃশসংতায় শিউরে ওঠে গোটা দুনিয়া। আমেরিকা বা চীনের চোখ রাঙানি উপেক্ষা করেই বহু মানুষ সেদিন মুক্তিযোদ্ধাদের সমর্থনে এগিয়ে আসেন। বিবেকের ডাকে সাড়া দিয়ে তাঁরা সেদিন পাশে দাঁড়িয়েছিলেন বাংলাদেশের। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বহু সাংবাদিক তুলে ধরেন গণহত্যার ছবি। আবার অনেকে সরসারি অংশ নেন মুক্তিযোদ্ধাদের পক্ষে। বাটা কোম্পানির ঢাকায় নিযুক্ত কর্মকর্তা এএস ওডারল্যান্ড, মার্কিন সেনেটর এডওয়ার্ড কেনেডি, ব্রিটিশ সাংবাদিক সাইমন ড্রিং, পাকিস্তানি সাংবাদিক অ্যান্থনি মাসকারেনহাস, আমেরিকান কবি অ্যালেন গিনসবার্গ, বিটলস-এর জর্জ হ্যারিসনদের পাশাপাশি ভারতের রবিশঙ্কর, ভুপেন হাজারিকা থেকে শুরু করে অগণিত মানুষ সেদিন গর্জে উঠেছিলেন গণহত্যার প্রতিবাদে। তবে মুক্তিযোদ্ধাদের পাশে সর্বতোভাবে সেদিন সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছিলেন ভারতের ততকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধি। ভারতের আপামর জনসাধারণও ছিলেন বাংলাদেশের পাশে। তাঁদের হয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের সবরকম সহায়তায় নেতৃত্ব দেন ভারতীয় বাহিনীর পূর্বাঞ্চলীয় প্রধান লেঃ জেনারেল জে এফ আর জ্যাকব।

লাগাম ছাড়া পাকিস্তানি বর্বরতা দেখে সেদিন নিজেকে সামলাতে পারেননি ডাচ-অস্ট্রেলিয়ান নাগরিক ওয়াডারল্যান্ড। ১৯৭০-এর শেষ দিকে ঢাকায় এসেছিলেন তিনি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে গেরিলা যুদ্ধের প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ওয়াডাল্যান্ড ঢাকায় বাটা কোম্পানির প্রোডাকশন ম্যানেজার ছিলেন। কিন্তু মহান মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে উদ্বুদ্ধ হয়ে তিনিও সামিল হন রণাঙ্গনে। মুক্তিযোদ্ধাদের গেড়িলা যুদ্ধের প্রশিক্ষণের পাশাপাশি পাক-বর্বরতার ওপর গোয়েন্দাগিরিতেও নেতৃত্ব দেন। টঙ্গিতে সরাসরি প্রশিক্ষণ দেন মুক্তিযোদ্ধারে। তাঁর অবদান ভোলার নয়। তিনি শুধু যুদ্ধেই অংশ নেননি, গণহত্যার খবর নিয়মিত বিশ্ববাসী যাতে জানতে পারেন, তাই পাক বর্বরতার ছবিও নিয়মিত পাশ্চাত্যের গণমাধ্যমে তুলে ধরেন। তাঁর অবদানের কথা মাথায় রেখে বাংলাদেশ সরকার তাঁকে 'বীর প্রতীক' সম্মানে ভূষিত করে।

আমেরিকা পাকিস্তানের পক্ষে ছিল। কিন্তু মার্কিন সেনেটর এডওয়ার্ড কেনেডি গণহত্যার খবর জানতে পেরে নিজেকে সামলাতে পারেননি। পাকিস্তান তাঁকে ভিসা দেয়নি। তাই তিনি উড়ে এসেছিলেন ভারতে। বিভিন্ন শরণার্থী শিবির ঘুরে দেখেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডির ভাই এডওয়ার্ড। পাকিস্তানি বর্বরতার বিষয়ে শরণার্থী শিবির থেকেই আঁচ পান তিনি। বলেছিলেন, 'মানসভ্যতার ইতিহাসে এটাই বোধহয় দুনিয়ার সবচেয়ে দুঃখজনক ঘটনা।' মার্কিন প্রশাসনের কাছে বারবার তিনি দাবি করেছিলেন, পাকিস্তানের নৃশংসতারোধে উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণে। মার্কিন প্রশাসনকে চাপে রাখতে তাঁর চেষ্টার কোনও ত্রুটি ছিলো না। যুদ্ধ থামার পরও বাংলাদেশের পুনুর্গঠনেও তিনি সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন। 

পাকিস্তানি বর্বরতার কথা দুনিয়াবাসী হয়তো জানতেই পারতেন না সাইমন ড্রিং আর অ্যান্থনি মাসকারেনহাস না থাকলে। এই দুই সাংবাদিকই তো তুলে ধরেছিলেন গণহত্যার প্রকৃত ছবি। অ্যান্থনি নিজে পাকিস্তানি নাগরিক হয়েও সেদিন পাক-সেনাদের গণহত্যার কথা তুলে ধরতে কার্পণ্য করেননি। অগণিত মানুষকে সেদিন নৃশংসভাবে হত্যা করার স্বাক্ষী এই দুই সাংবাদিক। অবশ্য আরও অনেকেই ছিলেন সেই সময়ে ঢাকায়। তাঁরা নিরব থাকলেও অ্যান্থনি আর ড্রিং নিজেদের পেশাগত কর্তব্যের সঙ্গে আপোষ করেননি। পাক-সেনাদের নির্মম অত্যাচার থেকে গণধর্ষণের বিবরণ উঠে এসেছে তাঁদের প্রতিবেদনে। অ্যান্থনির প্রতিবেদন পড়েই পাকিস্তানি গণহত্যার বিষয়ে প্রকৃত তথ্য জানতে পেরেছিলেন স্বয়ং ইন্দিরা গান্ধি। তিনি নিজেই বলেছেন সেকথা।

পাকিস্তানি বর্বরতায় সেদিন অগণিত ভারতবাসী উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছিলেন। অগণিত বাংলাদেশীর দুর্দিনে চীন বা আমেরিকার মতো মুখ ঘুরিয়ে থাকতে পারেননি তাঁরা। তাই ইন্দিরা গান্ধির পাশে দাঁড়িয়েছিল গোটা দেশ। প্রথমে বিশ্ববাসীর কাছে কূটনৈতিক দরবার করে পাকিস্তানের বর্বরতার কথা তুলে ধরেন ইন্দিরা। তারপর বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধাদের পাশে দাঁড়াতে সক্রিয় অংশ নেওয়ার নির্দেশ দেন সেনাবাহিনীকে। অগণিত শরণার্থীদের আশ্রয় দিতেও কার্পণ্য করেনি ভারত। ভারতীয় সেনার পূর্বাঞ্চলীয় প্রধান লেঃ জেনারেল জ্যাকভের নেতৃত্বে সেনাবাহিনী মুক্তিযোদ্ধাদের সর্বতোভাবে সহায়তা করতে থাকে। প্রশিক্ষণ থেকে শুরু করে সবই তাঁরা পান। ফলে বিজয় সুনিশ্চিত হয়। জন্ম নেয় স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ। শুধু ইন্দিরা গান্ধি বা জেনারেল জ্যাকভই নন, অগণিত ভারতবাসী সেদিন দাঁড়িয়েছিলেন মুক্তিযোদ্ধাদের পাশে। পশ্চিমবঙ্গ, ত্রিপুরা, আসাম থেকে শুরু করে বিভিন্ন রাজ্যের মানুষ সেদিন আশ্রয় দিয়েছিলেন বাংলাদেশি শরণার্থীদের। মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে ভারতীয়রা বুকে আগলে রেখেছিলেন আত্মীয়তার বন্ধনে।

পাকিস্তানি বর্বরতার বিরুদ্ধে আমেরিকা রাষ্ট্র হিসেবে মুখ না খুললে কী হবে, গণহত্যার প্রতিবাদে মার্কিন বুদ্ধিজীবীরা সেদিন প্রতিবাদে মুখর হন। মার্কিন সপ্তম নৌবহ পাঠানোর প্রতিবাদে শান্তিপ্রিয় মার্কিনরা গড়ে তুলেছিলেন 'আমেরিকান ফর বাংলাদেশ'। ১৯৭১-এর ২০ নভেম্বর নিউ ইয়র্কের সেন্ট জর্জ চার্চের সামনে আয়োজন করা হয়েছিল কবিতা পাঠের আসর। বিখ্যাত মার্কিন কবি অ্যালেন গিনসবার্গ ১৫২ লাইনের কবিতার মাধ্যমে তুলে ধরলেন পাকিস্তানের নৃশংসতার বর্ণনা। তাঁর বিখ্যাত কবিতা 'সেপ্টেম্বর এন যশোহর রোড' বিশ্ববাসীর বিবেককে আন্দোলিত করে। ৩০ লাখ মানুষ খুন বা অগণিত মা-বোনের ধর্ষণের বিবরণে শিহরিত হয়ে ওঠেন বিশ্ববাসী। অন্যায়-অত্যাচারের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ভারত মুক্তিযোদ্ধাদের পাশে দাঁড়ানোয় প্রশংসিত হয় গোটা বিশ্বে।
 
বিদেশি সাংবাদিকদের প্রতিবেদনেই উঠে আসে বাঙালিদের ওপর নির্মম অত্যাচারের বর্ণনা। কোথাও জীবন্ত পুড়িয়ে মারা হয়। কোথাওবা লাইনে দাঁড় করিয়ে পাক-সেনারা গুলি করে হত্যা করে হাত-পা বাঁধা বাঙালিদের। নারী বা শিশুরাও পাক-অত্যাচারের হাত থেকে রক্ষা পায়নি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী বা রাজারবাগ পুলিশ লাইনে ঘুমন্ত পুলিশ কর্মীরাও নিস্তার পাননি পাক-হানাদারদের হাত থেকে। রাজাকার আর আল-বদরদের সঙ্গে নিয়ে পাকিস্তানি সেনা ধংসযুদ্ধে নেমেছিল সেদিন। ঘটনার বিভৎসতা টের পেয়ে আর বসে থাকতে পারেননি ইন্দিরা গান্ধি। মস্কো থেকে ইওরোপ সফরে বের হয়ে বোঝাবার চেষ্টা করেন বাঙালির দুর্দশার কথা। কিন্তু সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন ছাড়া কারও সমর্থন তিনি পাননি। তবু আমেরিকা বা চীনের রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে মুক্তিকামী মানুষদের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন তিনি। বিশ্ববাসীর নজরে আনতেও সমর্থ হন পাক-নৃশংসতা।

ভারতের প্রথিতযশা সেতার শিল্পী পন্ডিত রবিশঙ্কর এবং পাশ্চাত্যেক কিংবদন্তী শিল্পী জর্জ হ্যারিসন বাংলাদেশের মানুষদের পাশে দাঁড়াতে আয়োজন করেছিলেন ঐতিহাসিক কনসার্টের। নিউ ইয়র্কের ম্যাডিসন স্কোয়ারে ১৯৭১-এর ১ আগস্ট রবিশঙ্কর ও ওস্তাদ আলি আকবর খানের যুগলবন্দি দিয়ে শুরু হয় সেই অনুষ্ঠান। হ্যারিসন ছাড়াও অংশ নেন রিঙ্গো স্টার, বব ডিলান, এরিক ক্লাপটন, বিলি পিটারসন, নিওন রাসেল-সহ পাশ্চাত্যের নামী নামী তারকারা। হাজার চল্লিশেক মানুষ হাজির হয়েছিলেন সেদিন সংগীতের সুরে পাক-বর্বরতার প্রতিবাদে। বাংলাদেশী শরণার্থীদের জন্য সেই সময়ে আয়োজিত অনুষ্ঠান থেকেই সংগৃহীত হয় ২ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলার। ইউনিসেফের মাধ্যমে সেই টাকা ত্রাণ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। আমেরিকা বা চীন পাকিস্তানের পক্ষে থাকলেও মানুষের বিবেক গর্জে ওঠে। শরণার্থীদের কথা মাথায় রেখে তাঁরা সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন। ভারতীয়রা এক্ষেত্রেও ছিলেন সবার আগে। তখনকার ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী শচীন সিং থেকে শুরু করে সমস্ত মানুষ পাশে দাঁড়িয়েছিলেন বাংলাদেশের। ভারতের বিশিষ্ট সংগীত শিল্পী, 'ভারতরত্ন' ভুপেন হাজারিকাও গেয়ে উঠেছিলেন মুক্তিযোদ্ধাদের স্বপক্ষে। তাঁর সেই গান, ‘জয় জয় নবজাত বাংলাদেশ/ জয় জয় মুক্তিবাহিনী/ ভারতীয় সৈন্যের সাথে রচিলে/ মৈত্রীর কাহিনি।’

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ
দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
মূল্যস্ফীতি, খাদ্যভোগ এবং উৎপাদন
মূল্যস্ফীতি, খাদ্যভোগ এবং উৎপাদন
রাজনৈতিক কারণে ইমেজ সংকটে বাংলাদেশ
রাজনৈতিক কারণে ইমেজ সংকটে বাংলাদেশ
নেপালে বিক্ষোভের নেপথ্যে দুর্নীতি নয়, ভূ-রাজনীতি
নেপালে বিক্ষোভের নেপথ্যে দুর্নীতি নয়, ভূ-রাজনীতি
রোহিঙ্গা প্রত্যাবর্তনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি ভূ–রাজনীতিকে প্রভাবিত করবে?
রোহিঙ্গা প্রত্যাবর্তনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি ভূ–রাজনীতিকে প্রভাবিত করবে?
পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল
পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল
আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে
আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
বর্তমান পরিবেশে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে
বর্তমান পরিবেশে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে
সর্বশেষ খবর
গাজায় স্নাইপারের গুলিতে ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় স্নাইপারের গুলিতে ইসরায়েলি সেনা নিহত

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেট-তামাবিল মহাসড়ক অবরোধ: আটকা শত শত যানবাহন
সিলেট-তামাবিল মহাসড়ক অবরোধ: আটকা শত শত যানবাহন

২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশকে এগিয়ে রাখছেন কার্তিক
পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশকে এগিয়ে রাখছেন কার্তিক

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাতির পিঠে চড়িয়ে কলেজ অধ্যক্ষকে রাজকীয় বিদায়
হাতির পিঠে চড়িয়ে কলেজ অধ্যক্ষকে রাজকীয় বিদায়

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তৃতীয় সন্তানের মা হলেন রিয়ানা
তৃতীয় সন্তানের মা হলেন রিয়ানা

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতিতে ফ্যাসিস্ট সরকার তৈরি হতে পারে : সালাহউদ্দিন
পিআর পদ্ধতিতে ফ্যাসিস্ট সরকার তৈরি হতে পারে : সালাহউদ্দিন

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে সাকিবকে টপকে শীর্ষে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টিতে সাকিবকে টপকে শীর্ষে মুস্তাফিজ

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রেন থেকে উৎক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র বানাল ভারত
ট্রেন থেকে উৎক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র বানাল ভারত

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখে পরিস্থিতি থমথমে, কারফিউ চলছে; নিহত চার-আহত অন্তত ৮০
লাদাখে পরিস্থিতি থমথমে, কারফিউ চলছে; নিহত চার-আহত অন্তত ৮০

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রঙ তুলির আঁচড়ে রঙিন দেবী মহামায়া, প্রস্তুত রাঙামাটি
রঙ তুলির আঁচড়ে রঙিন দেবী মহামায়া, প্রস্তুত রাঙামাটি

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইনে ১৯৯৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইনে ১৯৯৯ মামলা

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯৯৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯৯৯ মামলা

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

সীমাহীন দুর্ভোগে চরঘাসিয়ার ৫ হাজার মানুষ
সীমাহীন দুর্ভোগে চরঘাসিয়ার ৫ হাজার মানুষ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে যেকোনো ষড়যন্ত্র জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন নিয়ে যেকোনো ষড়যন্ত্র জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে : নবীউল্লাহ নবী

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ১০২ বোতল ভারতীয় মদসহ কারবারি আটক
নেত্রকোনায় ১০২ বোতল ভারতীয় মদসহ কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলন্ত ট্রেনের ইঞ্জিনের হুকে আটকে ছিলেন নারী, চালকের দক্ষতায় রক্ষা
চলন্ত ট্রেনের ইঞ্জিনের হুকে আটকে ছিলেন নারী, চালকের দক্ষতায় রক্ষা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে সেনা অভিযানে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটক
খাগড়াছড়িতে সেনা অভিযানে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে ট্রাক চাপায় শ্রমিক নিহত, সড়ক অবরোধ
নাটোরে ট্রাক চাপায় শ্রমিক নিহত, সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী নৌবহরে ড্রোন হামলা, সুরক্ষায় যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে ইতালি-স্পেন
গাজামুখী নৌবহরে ড্রোন হামলা, সুরক্ষায় যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে ইতালি-স্পেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মাছের ঘেরের পাশে উদ্ধার রক্তাক্ত মরদেহ
যশোরে মাছের ঘেরের পাশে উদ্ধার রক্তাক্ত মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি পর্বতারোহী তমালের পৃথিবীর অষ্টম সর্বোচ্চ চূড়া ‘মানাসলু’ জয়
বাংলাদেশি পর্বতারোহী তমালের পৃথিবীর অষ্টম সর্বোচ্চ চূড়া ‘মানাসলু’ জয়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের বিপক্ষে খেলবেন তো লিটন?
পাকিস্তানের বিপক্ষে খেলবেন তো লিটন?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ট্রেনে ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
জয়পুরহাটে ট্রেনে ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প
নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ
সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে ১১ হাজার ইয়াবাসহ দুই কারবারি গ্রেফতার
ফেনীতে ১১ হাজার ইয়াবাসহ দুই কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিম জাভায় খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ১,০০০ শিক্ষার্থী অসুস্থ
ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিম জাভায় খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ১,০০০ শিক্ষার্থী অসুস্থ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বনেতাদের আহ্বান কানেই তুলছে না ইসরায়েল, গাজায় আরও ৮৫ জনকে হত্যা
বিশ্বনেতাদের আহ্বান কানেই তুলছে না ইসরায়েল, গাজায় আরও ৮৫ জনকে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিগগিরই দলীয় মনোনয়ন চূড়ান্ত করবে বিএনপি : ডা. জাহিদ
শিগগিরই দলীয় মনোনয়ন চূড়ান্ত করবে বিএনপি : ডা. জাহিদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘আমি বললাম একটা জিনিস পোড়াতে, ওরা পুড়িয়ে দিল সেতু ভবন’: তাপসের সঙ্গে ফোনালাপে হাসিনা
‘আমি বললাম একটা জিনিস পোড়াতে, ওরা পুড়িয়ে দিল সেতু ভবন’: তাপসের সঙ্গে ফোনালাপে হাসিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পূজার ছুটি নিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের
পূজার ছুটি নিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে
ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে
ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত, শ্রীলঙ্কার বিদায়
বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত, শ্রীলঙ্কার বিদায়

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এরদোয়ানের সুর বদল, এফ-১৬ নয় কান ফাইটার জেটের ইঞ্জিন কিনতে চায় তুরস্ক
এরদোয়ানের সুর বদল, এফ-১৬ নয় কান ফাইটার জেটের ইঞ্জিন কিনতে চায় তুরস্ক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!
লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...
১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নৌকা স্থগিত রেখে ১১৫ প্রতীকের তালিকা প্রকাশ
নৌকা স্থগিত রেখে ১১৫ প্রতীকের তালিকা প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংককে হঠাৎ ধসে পড়ল ব্যস্ত সড়ক, চারিদিকে আতঙ্ক
ব্যাংককে হঠাৎ ধসে পড়ল ব্যস্ত সড়ক, চারিদিকে আতঙ্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সংবর্ধনায় প্রধান উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ
ট্রাম্পের সংবর্ধনায় প্রধান উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি র‌্যাংকিংয়ে ১৩৩ ধাপ লাফ সাইফের, শীর্ষ দশে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টি র‌্যাংকিংয়ে ১৩৩ ধাপ লাফ সাইফের, শীর্ষ দশে মুস্তাফিজ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সম্পর্কের কোনও মানেই ছিল না: ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে সম্পর্কের কোনও মানেই ছিল না: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধ করলেই ট্রাম্প নোবেল পাবেন: ম্যাক্রো
গাজা যুদ্ধ বন্ধ করলেই ট্রাম্প নোবেল পাবেন: ম্যাক্রো

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২
ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু মেট্রোর আগুন নয়, বহু আগুনের পেছনেই ছিল খুনির ক্ষমতালিপ্সা : ফারুকী
শুধু মেট্রোর আগুন নয়, বহু আগুনের পেছনেই ছিল খুনির ক্ষমতালিপ্সা : ফারুকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিম ছোড়ার মতো অপকর্ম আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎকে আরও অনিশ্চিত করবে
ডিম ছোড়ার মতো অপকর্ম আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎকে আরও অনিশ্চিত করবে

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি
বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতার ‘এই সময়ে’ মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার ‘মিথ্যা ও মনগড়া’: বিএনপি
কলকাতার ‘এই সময়ে’ মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার ‘মিথ্যা ও মনগড়া’: বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের
দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪
রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফুজ্জামানের চেক দিয়ে ১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা উত্তোলন, কর্মকর্তা গ্রেফতার
সাইফুজ্জামানের চেক দিয়ে ১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা উত্তোলন, কর্মকর্তা গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হোটেল-ফ্ল্যাট-ছাত্রাবাসে আওয়ামী লীগের কর্মী থাকলে তথ্য দিতে অনুরোধ
হোটেল-ফ্ল্যাট-ছাত্রাবাসে আওয়ামী লীগের কর্মী থাকলে তথ্য দিতে অনুরোধ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার: জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার: জাপানের প্রধানমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ
ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাঁটুর বয়সি ছেলেরাও প্রেম প্রস্তাব দেয়: আমিশা
হাঁটুর বয়সি ছেলেরাও প্রেম প্রস্তাব দেয়: আমিশা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাশিয়া-ইরানের ঐতিহাসিক পারমাণবিক চুক্তি
রাশিয়া-ইরানের ঐতিহাসিক পারমাণবিক চুক্তি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকায় মিছিল থেকে বোমা
ঢাকায় মিছিল থেকে বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি
ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি

সম্পাদকীয়

সাজানো ছকে নির্বাচন!
সাজানো ছকে নির্বাচন!

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

১২ কোটি টাকার ভবন আছে সেবা নেই
১২ কোটি টাকার ভবন আছে সেবা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নবীন-প্রবীণ চার নেতা
বিএনপির মনোনয়ন চান নবীন-প্রবীণ চার নেতা

নগর জীবন

ভোট ঘিরে তৎপর পশ্চিমারা
ভোট ঘিরে তৎপর পশ্চিমারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই লামিয়ার বাবার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
সেই লামিয়ার বাবার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা
দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা

শোবিজ

গবেষণা নেই বিশ্ববিদ্যালয়ে
গবেষণা নেই বিশ্ববিদ্যালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা, অন্যদের একক
প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

বিশ্বকে নির্বাচনের প্রস্তুতি জানাবেন ড. ইউনূস
বিশ্বকে নির্বাচনের প্রস্তুতি জানাবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে শীতের আগমনি বার্তা
লালমনিরহাটে শীতের আগমনি বার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন ও সাধনার জীবন
স্বপ্ন ও সাধনার জীবন

বিশেষ আয়োজন

হেলিকপ্টার থেকে ছত্রীসেনা নামাচ্ছি
হেলিকপ্টার থেকে ছত্রীসেনা নামাচ্ছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি ৪১.৩ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতবে
বিএনপি ৪১.৩ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ ব্যাংকের প্রশাসক হচ্ছেন কারা
পাঁচ ব্যাংকের প্রশাসক হচ্ছেন কারা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার দুর্নীতি মামলার রায় নভেম্বরে
হাসিনার দুর্নীতি মামলার রায় নভেম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার মিথ্যা ও মনগড়া : বিএনপি
মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার মিথ্যা ও মনগড়া : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধ নিয়ে উত্তপ্ত জাতিসংঘ
যুদ্ধ নিয়ে উত্তপ্ত জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

মারা গেলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদাও
মারা গেলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদাও

প্রথম পৃষ্ঠা

অধিগ্রহণ জমির সঠিক মূল্য দাবি
অধিগ্রহণ জমির সঠিক মূল্য দাবি

দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-পাকিস্তান অলিখিত সেমিফাইনাল
বাংলাদেশ-পাকিস্তান অলিখিত সেমিফাইনাল

মাঠে ময়দানে

রাজনৈতিক সংস্কৃতি না পাল্টালে স্বাধীন দুদক সম্ভব নয়
রাজনৈতিক সংস্কৃতি না পাল্টালে স্বাধীন দুদক সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘ সম্মেলন এলাকা থেকে বিপুল সিমকার্ড ও সার্ভার জব্দ
জাতিসংঘ সম্মেলন এলাকা থেকে বিপুল সিমকার্ড ও সার্ভার জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্য থাকলে নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না
ঐক্য থাকলে নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হচ্ছে মামলা ও তদন্ত
হচ্ছে মামলা ও তদন্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসী ভোট
পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসী ভোট

পেছনের পৃষ্ঠা