শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩৯, মঙ্গলবার, ০৬ নভেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

মোস্তফা কামালের বিশ্বসাহিত্যে যাত্রা

ফাহমিদা দ্যুতি
অনলাইন ভার্সন
মোস্তফা কামালের বিশ্বসাহিত্যে যাত্রা

সম্প্রতি কথাসাহিত্যিক মোস্তফা কামালের তিনটি উপন্যাসের ইংরেজি অনুবাদ ‘থ্রি নভেলস’ প্রকাশিত হয়েছে। এক মলাটের তিনটি উপন্যাসের নাম যথাক্রমে ‘তালিবান পাক কান্ল অ্যান্ড আ ইয়াং লেডি’, ‘ফ্লেমিং ইভেনটাইড’ ও ‘দ্য ফ্ল্যাটারার’। প্রকাশক ভারত, সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়াভিত্তিক নোশনপ্রেস। মূল প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানটি আরো প্রায় দশটি পরিবেশক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী বিপণনের ব্যবস্থা করেছে।

কথাসাহিত্যিক মোস্তফা কামাল তাঁর উপন্যাসের ইংরেজি অনুবাদের প্রাসঙ্গিকতা সম্পর্কে বলেন, ‘বাংলা সাহিত্যভাণ্ডারে কী আছে, বিশ্বসাহিত্যের পাঠকদের জানার আগ্রহ আছে। প্রকাশকরা সে বিষয়টি বুঝতে পেরে বাংলা সাহিত্যের অনুবাদ প্রকাশের দিকে নজর দিয়েছেন। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মতো বিশাল ব্যক্তিত্ব তাঁর পর্যায় থেকে যে পরিচিতি পেয়েছেন, সেটা ছাড়া পরবর্তী সময়ে দীর্ঘদিন বাংলা সাহিত্যের যেটুকু অনুবাদ হয়েছে, তা চোখে পড়ার মতো নয়। আমাদের সাহিত্যে, বিশেষ করে আমাদের দেশের সাহিত্যে আমাদের জীবনের প্রতিচ্ছবি অন্যদের কাছে তুলে ধরতে হলে অনুবাদের কোনো বিকল্প নেই।’

উপন্যাসত্রয়ীর প্রথমটির নাম ‘তালিবান পাক কান্ল অ্যান্ড আ ইয়াং লেডি’। উপন্যাসটির আখ্যানজুড়ে আছে আফগানিস্তানে তালেবানদের উত্থান, পার্শ্ববর্তী এলাকায় তাদের আধিপত্য বিস্তার এবং সাধারণ মানুষের জীবনে জঙ্গিবাদের ভয়াবহ থাবা। এ উপন্যাসে রাজনীতি, ইতিহাস এবং সর্বোপরি জঙ্গিবাদের যে চিত্র তুলে ধরা হয়েছে, তার সঙ্গে বাস্তবের ঘনিষ্ঠ যোগ দেখতে পাওয়া যায় : পাকিস্তান এবং আশপাশের এলাকার চলমান অস্থিরতার আগুনের আঁচ টের পাওয়া যায় এ উপন্যাসে। পাকিস্তান রাষ্ট্র হিসেবে কতটা ব্যর্থ এবং জঙ্গিবাদের জন্য কতটা উপযুক্ত ক্ষেত্র, তার পরিষ্কার চিত্র দেখা যায় এ উপন্যাসে; এমনকি ঔপন্যাসিকের দূরদৃষ্টির প্রমাণ পাওয়া যায় পরবর্তী সময় পাকিস্তানে ঘটে যাওয়া কতিপয় ঘটনার মধ্যে। যেমন ওসামা বিন লাদেনের পাকিস্তানে অবস্থান, ২০১৪ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানের পেশোয়ারে একটি আর্মি পাবলিক স্কুলে তেহরিক-ই-তালেবান জঙ্গিগোষ্ঠীর ছয় বন্দুকধারী সশস্ত্র আক্রমণ করে। স্কুলে ঢুকে তারা শিশু এবং স্কুলের শিক্ষক-কর্মকর্তাদের ওপরে নির্বিচারে গুলি চালায়। ১৩২ জন শিশুসহ মোট ১৪৯ জনকে হত্যা করে তারা।

এ উপন্যাসের কাহিনিতে এসেছে বাংলাদেশি যুবক সাকিবের সঙ্গে পাকিস্তানের বেলুচিস্তানের মেয়ে মাহাভেসের কঠিন প্রেম। উপন্যাসের শুরুটা পাঠককে সৈয়দ মুজতবা আলীর ‘শবনম’ উপন্যাসের কথা মনে করিয়ে দেয়। অবশ্য ‘শবনম’ শেষ হয় বিরহের মধ্যে। নায়কের ব্যর্থ ও হতাশ অবস্থার মধ্য দিয়ে। আর তালেবানদের ভয়াবহ জঙ্গি আচরণের প্রকাশ্য রূপ দেখে কঠিন অভিজ্ঞতার ভেতর দিয়ে সাকিবের জীবনের চরম একটা অধ্যায় শেষ হয়। উপন্যাসেরও শেষ সেখানেই। তবে প্রধান চরিত্রদের একসঙ্গে সামনে চলার ইতিবাচক ইঙ্গিত থেকে বোঝা যায়, তাদের সামনে এখন মিলনের সুখ :

All others of the army looked at us with utter surprise; perhaps, they were not ready to find us in such a condition. But were they trying to understand our emotion? If they were, we won’t feel so embarrassed.

Taking my hand in hers, Mahaves said, “Let’s move. Not a single moment here.”

Then she began to walk ahead, and so did I.

তিন উপন্যাসের মধ্যে দ্বিতীয়টির নাম ‘ফ্লেমিং ইভেনটাইড’। মুক্তিযুদ্ধের অল্প কিছুদিন পরই বাংলাদেশের রাজনৈতিক ঐতিহাসিক পটপরিবর্তন হয়ে যায়। মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধীরা ক্ষমতাসীনদের তরফ থেকে আশ্রয়-প্রশ্রয় পেয়ে সব দিক থেকে ফুলে-ফেঁপে ওঠে। স্বাভাবিকভাবেই তারা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের মানুষদের ওপর অত্যাচার শুরু করে দেয়। ক্ষমতার মদদে আর্থিকভাবে শক্তপোক্ত হয়ে ওঠে স্বাধীনতাবিরোধীরা। ক্রমেই তারা ক্ষমতার ভাগীদারও হয়ে যায়। দেশের শাসনব্যবস্থায় ঢুকে অপশক্তির যথেচ্ছ অপব্যবহার দেখাতে থাকে। অপশাসনের অধীনে সব দিক থেকে দেশের অবস্থা হয়ে পড়ে নাজুক। অন্যায়-অত্যাচার করে দেশপ্রেমিকদের জীবন দুর্বিষহ করে তোলে। তবে প্রকৃতির নিয়ম এসব অনিয়ম বেশি দিন সহ্য করে না। খারাপ লোকেরা একসময় পরাজিত হতে বাধ্য হয়। মাঝখান থেকে নিষ্পাপ মানুষকে অনেক ক্ষতি করে যায় তারা। বাংলাদেশের ইতিহাসের এ রকম বাস্তব অবস্থা নিয়ে তৈরি হয়েছে মোস্তফা কামালের এই উপন্যাস ‘ফ্লেমিং ইভেনটাইড’।

দুর্বিষহ জীবনের একটা পর্যায়ে এসে প্রধান চরিত্র হুমায়ূন কবির দেখতে পায়, একেবারে দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে। চরম খারাপ সময়ের অনিশ্চয়তার মধ্যে সে চরম ক্ষতির সম্মুখীন হয়ে পড়ে। বাইরের পরিস্থিতি থেকে তার সান্ত্বনা পাওয়ার প্রত্যাশা শেষ পর্যন্ত নিরাশায় ডুবে যেতে থাকে। কারণ তখন বাইরে থেকে অসহনীয় বার্তাটিই আসে :

Suddenly a few words came out from a loudspeaker. The words pierced the hearts of Humayun Kabir and Manzur Ahmed, ‘We have come out to the street to protest the premature death of Akmal Kabir in police custody. The protest will continue till the misrule ends.’

হুমায়ূন কবির বুঝতে পারে, তার ছেলে আর বেঁচে নেই। রাজাকার শরিফুল আজম তার মেয়ের আত্মহত্যাকে খুন বলে চালিয়ে দিয়েছে। হুমায়ূনের ছেলের বিরুদ্ধে খুনের মামলা করা হয়েছে। সেই মামলার পরিপ্রেক্ষিতে তার ছেলে পুলিশ হেফাজতে থাকা অবস্থায় নিহত হয়েছে। একজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান মারা গেছে পুলিশের অত্যাচারে। তবে চারপাশের মানুষ চুপ করে বসে নেই। তারা রাস্তায় নেমে এসে প্রতিবাদ জানাচ্ছে। একসময় এই প্রতিবাদই বড় আন্দোলনে পরিণত হবে এবং অপশাসনের অবসান ঘটাবে—এমন ইতিবাচক সুরে শেষ হয় এ উপন্যাস।

তৃতীয় উপন্যাসটি হলো ‘দ্য ফ্ল্যাটারার’। এ উপন্যাসটির কেন্দ্রীয় চরিত্র তেলাওয়াত কর্মক্ষেত্রে ওপরে ওঠার জন্য, ক্ষমতার মজা উপভোগ করার জন্য এবং অফিসের সবার মাঝে তথাকথিত গুরুত্ব পাওয়ার লক্ষ্যে তেলবাজি রপ্ত করে ফেলে। নিজের স্বার্থ রক্ষার জন্য বসের মন জয় করতে সব রকম চেষ্টা করে যায়। তাতে অন্য সহকর্মীদের বঞ্চিত করতে তার বাধে না। তবে মনের দিক থেকে স্বস্তি পায় না সে। তার অবিরাম আশঙ্কা, অন্য কেউ তেলবাজি করে বসের আরো বেশি কাছে পৌঁছে যেতে পারে, বসের কাছ থেকে বেশি সুবিধা নিয়ে নিতে পারে।

আমাদের সমাজে যারা বড় বড় পদে বসে আছে, তাদের মনের ভেতরটা কতখানি ফাঁকা, কতখানি কলুষিত সে চিত্র দেখা যায় ‘দ্য ফ্ল্যাটারার’ উপন্যাসে। এক শ্রেণির তথাকথিক শিক্ষিত মানুষ, সার্টিফিকেটধারী মানুষ অহরহ অপরাধের পাহাড় গড়ে যায় নিজেদের বস্তুগত লাভালাভের জন্য। এ উপন্যাসের আরেক চরিত্র হাবিবুর রহমান বড় বসকে ধরে তেলাওয়াতের সুপারিস টপকে ট্রিপল প্রমোশন পেয়ে যায়। তার প্রমোশন পাওয়ার কৌশল আসলে তেলাওয়াতের চেয়ে আরো বেশি কার্যকরী তেলবাজি। তবে ধরে রাখা খুব সহজ নয়। তেলবাজিতে উত্থান-পতন আছে। একসময় মনে হতে পারে, জিতে গেলাম; কিন্তু পর মুহূর্তে পতনের হাত থেকে বাঁচা কঠিন হতে পারে। এই হলো তেলবাজদের সীমাহীন ঝুঁকি। সব সময় ভয়ে থাকতে হয় নিজের অবস্থান টিকিয়ে রাখার জন্য।

তেলবাজির নতুন সংযোজন দেখা যায় তেলাওয়াতের স্ত্রী-পুত্র-কন্যার মাধ্যমেও। তার পুত্র তাহমিদ যে অফিসে কাজ করে সেখানে সে তেলবাজির চর্চাই করে। নিজের সেক্রেটারির কাছ থেকে কাজ আদায় করার জন্যও তেলবাজি করে তেলাওয়াত। সেক্রেটারির কবিতা কেউ-ই পছন্দ করে না; কিন্তু তাকে দিয়ে কাজ করিয়ে নেওয়ার জন্য তেলাওয়াত তার কবিতার প্রশংসা করে।

অন্যদিকে যারা বস থাকে, তারাও অধীনজনদের চেয়ে কোনো অংশে কম ধরিবাজ নয়। তেলাওয়াত ও তার বসের কথাবার্তা থেকে পরিষ্কার দেখা যায় অফিসের দূষিত পরিবেশের চিত্র : 

Thank you, Mr. Telwat, let me do my work now. I will call you later.

Yes, sir. Sure, sir.

O sorry, I have forgotten to tell you the important matter. You have done a lot for me, I’m sure. Please, do another thing for me.

Sure, sir, rightly sir, I will do it. What thing, sir?

Manage awards for me. Not national, but international. Anyhow and anyway just manage some. Don’t bother about money. Have you got the point?

Sir, sure sir. There will be no problem, sir. I will try, sir.

Oh, only try will not suffice; you must make it happen.

Yes, sir. Sure, sir.

বর্তমান সমাজে স্বাভাবিকতার পাশে অস্বাভাবিকতার বেমানান অবস্থান দর্শকদের মনে নাড়া দিয়ে যায়; সেই দর্শকের ভূমিকায় থাকতে হয় এই উপন্যাসের পাঠকদের। অস্বাভাবিক ও বেমানান বিষয় নিশ্চয়ই পাঠকের মনে হাস্যরসও তৈরি করতে পারে। ওপরের পর্যায়ে এ রকম বিষয় হালকা করে দেখার মতো মনে হলেও আসলে এগুলো তো সমাজের ব্যাধি। লেখকের কাজ শুধু চিত্র তুলে ধরা। মোস্তফা কামাল শুধু চিত্রই তুলে ধরেন। লেখকের তুলে ধরা চিত্র পাঠক শুধু হালকা হাসির পর্যায়ে রাখবেন, না কি গভীর গুরুত্বের সঙ্গে দেখবেন, সেটা তার নিজের বিষয়। এ উপন্যাসটির মাধ্যমে ঔপন্যাসিক মোস্তফা কামাল পাঠকের এমন অবস্থানটিই তৈরি করে দেন।

মোস্তফা কামালের উপন্যাস তিনটির মধ্যে ‘তালিবান পাক কান্ল অ্যান্ড আ ইয়াং লেডি’ অনুবাদ করেছেন দুলাল আল মনসুর। লেখক নিজে অনুবাদ করেছেন দ্বিতীয় উপন্যাস ‘ফ্লেমিং ইভেনটাইড’ এবং ‘দ্য ফ্ল্যাটারার’ অনুবাদ করেছেন মাছুম বিল্লাহ।

সাংবাদিক ও সাহিত্যিক মোস্তফা কামালের জন্ম বরিশালে। কর্মজীবন শুরু করেন সাংবাদিকতা দিয়ে। এখনো সে পেশায়ই আছেন। সাংবাদিকতা পেশার সঙ্গে চলছে সাহিত্য রচনাও। এ পর্যন্ত আটানব্বইটি বই লিখেছেন তিনি। তাঁর বিশেষ উল্লেখযোগ্য উপন্যাস হলো ‘জননী’, ‘অগ্নিকন্যা’, ‘অগ্নিপুরুষ’, ‘পারমিতাকে শুধু বাঁচাতে চেয়েছি’, ‘হ্যালো কর্নেল’, জিনাত সুন্দরী ও মন্ত্রী কাহিনী’। উল্লেখ্য, মোস্তফা কামালের সাড়া জাগানো উপন্যাস ‘জননী’র ইংরেজি অনুবাদ শিগগিরই প্রকাশ হতে যাচ্ছে ইংল্যান্ডের অলিম্পিয়া পাবলিশার্স থেকে।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সর্বশেষ খবর
‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’
‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ
হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ

৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম
দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!
অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন
‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭
রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

৪৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল

৪৫ মিনিট আগে | শোবিজ

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৪৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা

৪৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর
নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান
বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক
বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি
সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?
ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল
প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ
তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব
৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি
তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩
চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত
সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে