শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩৯, মঙ্গলবার, ০৬ নভেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

মোস্তফা কামালের বিশ্বসাহিত্যে যাত্রা

ফাহমিদা দ্যুতি
অনলাইন ভার্সন
মোস্তফা কামালের বিশ্বসাহিত্যে যাত্রা

সম্প্রতি কথাসাহিত্যিক মোস্তফা কামালের তিনটি উপন্যাসের ইংরেজি অনুবাদ ‘থ্রি নভেলস’ প্রকাশিত হয়েছে। এক মলাটের তিনটি উপন্যাসের নাম যথাক্রমে ‘তালিবান পাক কান্ল অ্যান্ড আ ইয়াং লেডি’, ‘ফ্লেমিং ইভেনটাইড’ ও ‘দ্য ফ্ল্যাটারার’। প্রকাশক ভারত, সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়াভিত্তিক নোশনপ্রেস। মূল প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানটি আরো প্রায় দশটি পরিবেশক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী বিপণনের ব্যবস্থা করেছে।

কথাসাহিত্যিক মোস্তফা কামাল তাঁর উপন্যাসের ইংরেজি অনুবাদের প্রাসঙ্গিকতা সম্পর্কে বলেন, ‘বাংলা সাহিত্যভাণ্ডারে কী আছে, বিশ্বসাহিত্যের পাঠকদের জানার আগ্রহ আছে। প্রকাশকরা সে বিষয়টি বুঝতে পেরে বাংলা সাহিত্যের অনুবাদ প্রকাশের দিকে নজর দিয়েছেন। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মতো বিশাল ব্যক্তিত্ব তাঁর পর্যায় থেকে যে পরিচিতি পেয়েছেন, সেটা ছাড়া পরবর্তী সময়ে দীর্ঘদিন বাংলা সাহিত্যের যেটুকু অনুবাদ হয়েছে, তা চোখে পড়ার মতো নয়। আমাদের সাহিত্যে, বিশেষ করে আমাদের দেশের সাহিত্যে আমাদের জীবনের প্রতিচ্ছবি অন্যদের কাছে তুলে ধরতে হলে অনুবাদের কোনো বিকল্প নেই।’

উপন্যাসত্রয়ীর প্রথমটির নাম ‘তালিবান পাক কান্ল অ্যান্ড আ ইয়াং লেডি’। উপন্যাসটির আখ্যানজুড়ে আছে আফগানিস্তানে তালেবানদের উত্থান, পার্শ্ববর্তী এলাকায় তাদের আধিপত্য বিস্তার এবং সাধারণ মানুষের জীবনে জঙ্গিবাদের ভয়াবহ থাবা। এ উপন্যাসে রাজনীতি, ইতিহাস এবং সর্বোপরি জঙ্গিবাদের যে চিত্র তুলে ধরা হয়েছে, তার সঙ্গে বাস্তবের ঘনিষ্ঠ যোগ দেখতে পাওয়া যায় : পাকিস্তান এবং আশপাশের এলাকার চলমান অস্থিরতার আগুনের আঁচ টের পাওয়া যায় এ উপন্যাসে। পাকিস্তান রাষ্ট্র হিসেবে কতটা ব্যর্থ এবং জঙ্গিবাদের জন্য কতটা উপযুক্ত ক্ষেত্র, তার পরিষ্কার চিত্র দেখা যায় এ উপন্যাসে; এমনকি ঔপন্যাসিকের দূরদৃষ্টির প্রমাণ পাওয়া যায় পরবর্তী সময় পাকিস্তানে ঘটে যাওয়া কতিপয় ঘটনার মধ্যে। যেমন ওসামা বিন লাদেনের পাকিস্তানে অবস্থান, ২০১৪ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানের পেশোয়ারে একটি আর্মি পাবলিক স্কুলে তেহরিক-ই-তালেবান জঙ্গিগোষ্ঠীর ছয় বন্দুকধারী সশস্ত্র আক্রমণ করে। স্কুলে ঢুকে তারা শিশু এবং স্কুলের শিক্ষক-কর্মকর্তাদের ওপরে নির্বিচারে গুলি চালায়। ১৩২ জন শিশুসহ মোট ১৪৯ জনকে হত্যা করে তারা।

এ উপন্যাসের কাহিনিতে এসেছে বাংলাদেশি যুবক সাকিবের সঙ্গে পাকিস্তানের বেলুচিস্তানের মেয়ে মাহাভেসের কঠিন প্রেম। উপন্যাসের শুরুটা পাঠককে সৈয়দ মুজতবা আলীর ‘শবনম’ উপন্যাসের কথা মনে করিয়ে দেয়। অবশ্য ‘শবনম’ শেষ হয় বিরহের মধ্যে। নায়কের ব্যর্থ ও হতাশ অবস্থার মধ্য দিয়ে। আর তালেবানদের ভয়াবহ জঙ্গি আচরণের প্রকাশ্য রূপ দেখে কঠিন অভিজ্ঞতার ভেতর দিয়ে সাকিবের জীবনের চরম একটা অধ্যায় শেষ হয়। উপন্যাসেরও শেষ সেখানেই। তবে প্রধান চরিত্রদের একসঙ্গে সামনে চলার ইতিবাচক ইঙ্গিত থেকে বোঝা যায়, তাদের সামনে এখন মিলনের সুখ :

All others of the army looked at us with utter surprise; perhaps, they were not ready to find us in such a condition. But were they trying to understand our emotion? If they were, we won’t feel so embarrassed.

Taking my hand in hers, Mahaves said, “Let’s move. Not a single moment here.”

Then she began to walk ahead, and so did I.

তিন উপন্যাসের মধ্যে দ্বিতীয়টির নাম ‘ফ্লেমিং ইভেনটাইড’। মুক্তিযুদ্ধের অল্প কিছুদিন পরই বাংলাদেশের রাজনৈতিক ঐতিহাসিক পটপরিবর্তন হয়ে যায়। মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধীরা ক্ষমতাসীনদের তরফ থেকে আশ্রয়-প্রশ্রয় পেয়ে সব দিক থেকে ফুলে-ফেঁপে ওঠে। স্বাভাবিকভাবেই তারা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের মানুষদের ওপর অত্যাচার শুরু করে দেয়। ক্ষমতার মদদে আর্থিকভাবে শক্তপোক্ত হয়ে ওঠে স্বাধীনতাবিরোধীরা। ক্রমেই তারা ক্ষমতার ভাগীদারও হয়ে যায়। দেশের শাসনব্যবস্থায় ঢুকে অপশক্তির যথেচ্ছ অপব্যবহার দেখাতে থাকে। অপশাসনের অধীনে সব দিক থেকে দেশের অবস্থা হয়ে পড়ে নাজুক। অন্যায়-অত্যাচার করে দেশপ্রেমিকদের জীবন দুর্বিষহ করে তোলে। তবে প্রকৃতির নিয়ম এসব অনিয়ম বেশি দিন সহ্য করে না। খারাপ লোকেরা একসময় পরাজিত হতে বাধ্য হয়। মাঝখান থেকে নিষ্পাপ মানুষকে অনেক ক্ষতি করে যায় তারা। বাংলাদেশের ইতিহাসের এ রকম বাস্তব অবস্থা নিয়ে তৈরি হয়েছে মোস্তফা কামালের এই উপন্যাস ‘ফ্লেমিং ইভেনটাইড’।

দুর্বিষহ জীবনের একটা পর্যায়ে এসে প্রধান চরিত্র হুমায়ূন কবির দেখতে পায়, একেবারে দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে। চরম খারাপ সময়ের অনিশ্চয়তার মধ্যে সে চরম ক্ষতির সম্মুখীন হয়ে পড়ে। বাইরের পরিস্থিতি থেকে তার সান্ত্বনা পাওয়ার প্রত্যাশা শেষ পর্যন্ত নিরাশায় ডুবে যেতে থাকে। কারণ তখন বাইরে থেকে অসহনীয় বার্তাটিই আসে :

Suddenly a few words came out from a loudspeaker. The words pierced the hearts of Humayun Kabir and Manzur Ahmed, ‘We have come out to the street to protest the premature death of Akmal Kabir in police custody. The protest will continue till the misrule ends.’

হুমায়ূন কবির বুঝতে পারে, তার ছেলে আর বেঁচে নেই। রাজাকার শরিফুল আজম তার মেয়ের আত্মহত্যাকে খুন বলে চালিয়ে দিয়েছে। হুমায়ূনের ছেলের বিরুদ্ধে খুনের মামলা করা হয়েছে। সেই মামলার পরিপ্রেক্ষিতে তার ছেলে পুলিশ হেফাজতে থাকা অবস্থায় নিহত হয়েছে। একজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান মারা গেছে পুলিশের অত্যাচারে। তবে চারপাশের মানুষ চুপ করে বসে নেই। তারা রাস্তায় নেমে এসে প্রতিবাদ জানাচ্ছে। একসময় এই প্রতিবাদই বড় আন্দোলনে পরিণত হবে এবং অপশাসনের অবসান ঘটাবে—এমন ইতিবাচক সুরে শেষ হয় এ উপন্যাস।

তৃতীয় উপন্যাসটি হলো ‘দ্য ফ্ল্যাটারার’। এ উপন্যাসটির কেন্দ্রীয় চরিত্র তেলাওয়াত কর্মক্ষেত্রে ওপরে ওঠার জন্য, ক্ষমতার মজা উপভোগ করার জন্য এবং অফিসের সবার মাঝে তথাকথিত গুরুত্ব পাওয়ার লক্ষ্যে তেলবাজি রপ্ত করে ফেলে। নিজের স্বার্থ রক্ষার জন্য বসের মন জয় করতে সব রকম চেষ্টা করে যায়। তাতে অন্য সহকর্মীদের বঞ্চিত করতে তার বাধে না। তবে মনের দিক থেকে স্বস্তি পায় না সে। তার অবিরাম আশঙ্কা, অন্য কেউ তেলবাজি করে বসের আরো বেশি কাছে পৌঁছে যেতে পারে, বসের কাছ থেকে বেশি সুবিধা নিয়ে নিতে পারে।

আমাদের সমাজে যারা বড় বড় পদে বসে আছে, তাদের মনের ভেতরটা কতখানি ফাঁকা, কতখানি কলুষিত সে চিত্র দেখা যায় ‘দ্য ফ্ল্যাটারার’ উপন্যাসে। এক শ্রেণির তথাকথিক শিক্ষিত মানুষ, সার্টিফিকেটধারী মানুষ অহরহ অপরাধের পাহাড় গড়ে যায় নিজেদের বস্তুগত লাভালাভের জন্য। এ উপন্যাসের আরেক চরিত্র হাবিবুর রহমান বড় বসকে ধরে তেলাওয়াতের সুপারিস টপকে ট্রিপল প্রমোশন পেয়ে যায়। তার প্রমোশন পাওয়ার কৌশল আসলে তেলাওয়াতের চেয়ে আরো বেশি কার্যকরী তেলবাজি। তবে ধরে রাখা খুব সহজ নয়। তেলবাজিতে উত্থান-পতন আছে। একসময় মনে হতে পারে, জিতে গেলাম; কিন্তু পর মুহূর্তে পতনের হাত থেকে বাঁচা কঠিন হতে পারে। এই হলো তেলবাজদের সীমাহীন ঝুঁকি। সব সময় ভয়ে থাকতে হয় নিজের অবস্থান টিকিয়ে রাখার জন্য।

তেলবাজির নতুন সংযোজন দেখা যায় তেলাওয়াতের স্ত্রী-পুত্র-কন্যার মাধ্যমেও। তার পুত্র তাহমিদ যে অফিসে কাজ করে সেখানে সে তেলবাজির চর্চাই করে। নিজের সেক্রেটারির কাছ থেকে কাজ আদায় করার জন্যও তেলবাজি করে তেলাওয়াত। সেক্রেটারির কবিতা কেউ-ই পছন্দ করে না; কিন্তু তাকে দিয়ে কাজ করিয়ে নেওয়ার জন্য তেলাওয়াত তার কবিতার প্রশংসা করে।

অন্যদিকে যারা বস থাকে, তারাও অধীনজনদের চেয়ে কোনো অংশে কম ধরিবাজ নয়। তেলাওয়াত ও তার বসের কথাবার্তা থেকে পরিষ্কার দেখা যায় অফিসের দূষিত পরিবেশের চিত্র : 

Thank you, Mr. Telwat, let me do my work now. I will call you later.

Yes, sir. Sure, sir.

O sorry, I have forgotten to tell you the important matter. You have done a lot for me, I’m sure. Please, do another thing for me.

Sure, sir, rightly sir, I will do it. What thing, sir?

Manage awards for me. Not national, but international. Anyhow and anyway just manage some. Don’t bother about money. Have you got the point?

Sir, sure sir. There will be no problem, sir. I will try, sir.

Oh, only try will not suffice; you must make it happen.

Yes, sir. Sure, sir.

বর্তমান সমাজে স্বাভাবিকতার পাশে অস্বাভাবিকতার বেমানান অবস্থান দর্শকদের মনে নাড়া দিয়ে যায়; সেই দর্শকের ভূমিকায় থাকতে হয় এই উপন্যাসের পাঠকদের। অস্বাভাবিক ও বেমানান বিষয় নিশ্চয়ই পাঠকের মনে হাস্যরসও তৈরি করতে পারে। ওপরের পর্যায়ে এ রকম বিষয় হালকা করে দেখার মতো মনে হলেও আসলে এগুলো তো সমাজের ব্যাধি। লেখকের কাজ শুধু চিত্র তুলে ধরা। মোস্তফা কামাল শুধু চিত্রই তুলে ধরেন। লেখকের তুলে ধরা চিত্র পাঠক শুধু হালকা হাসির পর্যায়ে রাখবেন, না কি গভীর গুরুত্বের সঙ্গে দেখবেন, সেটা তার নিজের বিষয়। এ উপন্যাসটির মাধ্যমে ঔপন্যাসিক মোস্তফা কামাল পাঠকের এমন অবস্থানটিই তৈরি করে দেন।

মোস্তফা কামালের উপন্যাস তিনটির মধ্যে ‘তালিবান পাক কান্ল অ্যান্ড আ ইয়াং লেডি’ অনুবাদ করেছেন দুলাল আল মনসুর। লেখক নিজে অনুবাদ করেছেন দ্বিতীয় উপন্যাস ‘ফ্লেমিং ইভেনটাইড’ এবং ‘দ্য ফ্ল্যাটারার’ অনুবাদ করেছেন মাছুম বিল্লাহ।

সাংবাদিক ও সাহিত্যিক মোস্তফা কামালের জন্ম বরিশালে। কর্মজীবন শুরু করেন সাংবাদিকতা দিয়ে। এখনো সে পেশায়ই আছেন। সাংবাদিকতা পেশার সঙ্গে চলছে সাহিত্য রচনাও। এ পর্যন্ত আটানব্বইটি বই লিখেছেন তিনি। তাঁর বিশেষ উল্লেখযোগ্য উপন্যাস হলো ‘জননী’, ‘অগ্নিকন্যা’, ‘অগ্নিপুরুষ’, ‘পারমিতাকে শুধু বাঁচাতে চেয়েছি’, ‘হ্যালো কর্নেল’, জিনাত সুন্দরী ও মন্ত্রী কাহিনী’। উল্লেখ্য, মোস্তফা কামালের সাড়া জাগানো উপন্যাস ‘জননী’র ইংরেজি অনুবাদ শিগগিরই প্রকাশ হতে যাচ্ছে ইংল্যান্ডের অলিম্পিয়া পাবলিশার্স থেকে।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ
দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
মূল্যস্ফীতি, খাদ্যভোগ এবং উৎপাদন
মূল্যস্ফীতি, খাদ্যভোগ এবং উৎপাদন
রাজনৈতিক কারণে ইমেজ সংকটে বাংলাদেশ
রাজনৈতিক কারণে ইমেজ সংকটে বাংলাদেশ
নেপালে বিক্ষোভের নেপথ্যে দুর্নীতি নয়, ভূ-রাজনীতি
নেপালে বিক্ষোভের নেপথ্যে দুর্নীতি নয়, ভূ-রাজনীতি
রোহিঙ্গা প্রত্যাবর্তনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি ভূ–রাজনীতিকে প্রভাবিত করবে?
রোহিঙ্গা প্রত্যাবর্তনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি ভূ–রাজনীতিকে প্রভাবিত করবে?
পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল
পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল
আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে
আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
বর্তমান পরিবেশে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে
বর্তমান পরিবেশে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে
সর্বশেষ খবর
গাজায় স্নাইপারের গুলিতে ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় স্নাইপারের গুলিতে ইসরায়েলি সেনা নিহত

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেট-তামাবিল মহাসড়ক অবরোধ: আটকা শত শত যানবাহন
সিলেট-তামাবিল মহাসড়ক অবরোধ: আটকা শত শত যানবাহন

২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশকে এগিয়ে রাখছেন কার্তিক
পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশকে এগিয়ে রাখছেন কার্তিক

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাতির পিঠে চড়িয়ে কলেজ অধ্যক্ষকে রাজকীয় বিদায়
হাতির পিঠে চড়িয়ে কলেজ অধ্যক্ষকে রাজকীয় বিদায়

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তৃতীয় সন্তানের মা হলেন রিয়ানা
তৃতীয় সন্তানের মা হলেন রিয়ানা

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতিতে ফ্যাসিস্ট সরকার তৈরি হতে পারে : সালাহউদ্দিন
পিআর পদ্ধতিতে ফ্যাসিস্ট সরকার তৈরি হতে পারে : সালাহউদ্দিন

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে সাকিবকে টপকে শীর্ষে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টিতে সাকিবকে টপকে শীর্ষে মুস্তাফিজ

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রেন থেকে উৎক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র বানাল ভারত
ট্রেন থেকে উৎক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র বানাল ভারত

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখে পরিস্থিতি থমথমে, কারফিউ চলছে; নিহত চার-আহত অন্তত ৮০
লাদাখে পরিস্থিতি থমথমে, কারফিউ চলছে; নিহত চার-আহত অন্তত ৮০

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রঙ তুলির আঁচড়ে রঙিন দেবী মহামায়া, প্রস্তুত রাঙামাটি
রঙ তুলির আঁচড়ে রঙিন দেবী মহামায়া, প্রস্তুত রাঙামাটি

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইনে ১৯৯৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইনে ১৯৯৯ মামলা

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯৯৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯৯৯ মামলা

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

সীমাহীন দুর্ভোগে চরঘাসিয়ার ৫ হাজার মানুষ
সীমাহীন দুর্ভোগে চরঘাসিয়ার ৫ হাজার মানুষ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে যেকোনো ষড়যন্ত্র জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন নিয়ে যেকোনো ষড়যন্ত্র জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে : নবীউল্লাহ নবী

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ১০২ বোতল ভারতীয় মদসহ কারবারি আটক
নেত্রকোনায় ১০২ বোতল ভারতীয় মদসহ কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলন্ত ট্রেনের ইঞ্জিনের হুকে আটকে ছিলেন নারী, চালকের দক্ষতায় রক্ষা
চলন্ত ট্রেনের ইঞ্জিনের হুকে আটকে ছিলেন নারী, চালকের দক্ষতায় রক্ষা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে সেনা অভিযানে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটক
খাগড়াছড়িতে সেনা অভিযানে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে ট্রাক চাপায় শ্রমিক নিহত, সড়ক অবরোধ
নাটোরে ট্রাক চাপায় শ্রমিক নিহত, সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী নৌবহরে ড্রোন হামলা, সুরক্ষায় যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে ইতালি-স্পেন
গাজামুখী নৌবহরে ড্রোন হামলা, সুরক্ষায় যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে ইতালি-স্পেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মাছের ঘেরের পাশে উদ্ধার রক্তাক্ত মরদেহ
যশোরে মাছের ঘেরের পাশে উদ্ধার রক্তাক্ত মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি পর্বতারোহী তমালের পৃথিবীর অষ্টম সর্বোচ্চ চূড়া ‘মানাসলু’ জয়
বাংলাদেশি পর্বতারোহী তমালের পৃথিবীর অষ্টম সর্বোচ্চ চূড়া ‘মানাসলু’ জয়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের বিপক্ষে খেলবেন তো লিটন?
পাকিস্তানের বিপক্ষে খেলবেন তো লিটন?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ট্রেনে ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
জয়পুরহাটে ট্রেনে ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প
নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ
সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে ১১ হাজার ইয়াবাসহ দুই কারবারি গ্রেফতার
ফেনীতে ১১ হাজার ইয়াবাসহ দুই কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিম জাভায় খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ১,০০০ শিক্ষার্থী অসুস্থ
ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিম জাভায় খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ১,০০০ শিক্ষার্থী অসুস্থ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বনেতাদের আহ্বান কানেই তুলছে না ইসরায়েল, গাজায় আরও ৮৫ জনকে হত্যা
বিশ্বনেতাদের আহ্বান কানেই তুলছে না ইসরায়েল, গাজায় আরও ৮৫ জনকে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিগগিরই দলীয় মনোনয়ন চূড়ান্ত করবে বিএনপি : ডা. জাহিদ
শিগগিরই দলীয় মনোনয়ন চূড়ান্ত করবে বিএনপি : ডা. জাহিদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘আমি বললাম একটা জিনিস পোড়াতে, ওরা পুড়িয়ে দিল সেতু ভবন’: তাপসের সঙ্গে ফোনালাপে হাসিনা
‘আমি বললাম একটা জিনিস পোড়াতে, ওরা পুড়িয়ে দিল সেতু ভবন’: তাপসের সঙ্গে ফোনালাপে হাসিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পূজার ছুটি নিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের
পূজার ছুটি নিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে
ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে
ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত, শ্রীলঙ্কার বিদায়
বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত, শ্রীলঙ্কার বিদায়

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এরদোয়ানের সুর বদল, এফ-১৬ নয় কান ফাইটার জেটের ইঞ্জিন কিনতে চায় তুরস্ক
এরদোয়ানের সুর বদল, এফ-১৬ নয় কান ফাইটার জেটের ইঞ্জিন কিনতে চায় তুরস্ক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!
লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...
১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নৌকা স্থগিত রেখে ১১৫ প্রতীকের তালিকা প্রকাশ
নৌকা স্থগিত রেখে ১১৫ প্রতীকের তালিকা প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংককে হঠাৎ ধসে পড়ল ব্যস্ত সড়ক, চারিদিকে আতঙ্ক
ব্যাংককে হঠাৎ ধসে পড়ল ব্যস্ত সড়ক, চারিদিকে আতঙ্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সংবর্ধনায় প্রধান উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ
ট্রাম্পের সংবর্ধনায় প্রধান উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি র‌্যাংকিংয়ে ১৩৩ ধাপ লাফ সাইফের, শীর্ষ দশে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টি র‌্যাংকিংয়ে ১৩৩ ধাপ লাফ সাইফের, শীর্ষ দশে মুস্তাফিজ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সম্পর্কের কোনও মানেই ছিল না: ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে সম্পর্কের কোনও মানেই ছিল না: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধ করলেই ট্রাম্প নোবেল পাবেন: ম্যাক্রো
গাজা যুদ্ধ বন্ধ করলেই ট্রাম্প নোবেল পাবেন: ম্যাক্রো

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২
ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু মেট্রোর আগুন নয়, বহু আগুনের পেছনেই ছিল খুনির ক্ষমতালিপ্সা : ফারুকী
শুধু মেট্রোর আগুন নয়, বহু আগুনের পেছনেই ছিল খুনির ক্ষমতালিপ্সা : ফারুকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিম ছোড়ার মতো অপকর্ম আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎকে আরও অনিশ্চিত করবে
ডিম ছোড়ার মতো অপকর্ম আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎকে আরও অনিশ্চিত করবে

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি
বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতার ‘এই সময়ে’ মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার ‘মিথ্যা ও মনগড়া’: বিএনপি
কলকাতার ‘এই সময়ে’ মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার ‘মিথ্যা ও মনগড়া’: বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের
দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪
রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফুজ্জামানের চেক দিয়ে ১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা উত্তোলন, কর্মকর্তা গ্রেফতার
সাইফুজ্জামানের চেক দিয়ে ১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা উত্তোলন, কর্মকর্তা গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হোটেল-ফ্ল্যাট-ছাত্রাবাসে আওয়ামী লীগের কর্মী থাকলে তথ্য দিতে অনুরোধ
হোটেল-ফ্ল্যাট-ছাত্রাবাসে আওয়ামী লীগের কর্মী থাকলে তথ্য দিতে অনুরোধ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার: জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার: জাপানের প্রধানমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ
ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাঁটুর বয়সি ছেলেরাও প্রেম প্রস্তাব দেয়: আমিশা
হাঁটুর বয়সি ছেলেরাও প্রেম প্রস্তাব দেয়: আমিশা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাশিয়া-ইরানের ঐতিহাসিক পারমাণবিক চুক্তি
রাশিয়া-ইরানের ঐতিহাসিক পারমাণবিক চুক্তি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকায় মিছিল থেকে বোমা
ঢাকায় মিছিল থেকে বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি
ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি

সম্পাদকীয়

সাজানো ছকে নির্বাচন!
সাজানো ছকে নির্বাচন!

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

১২ কোটি টাকার ভবন আছে সেবা নেই
১২ কোটি টাকার ভবন আছে সেবা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নবীন-প্রবীণ চার নেতা
বিএনপির মনোনয়ন চান নবীন-প্রবীণ চার নেতা

নগর জীবন

ভোট ঘিরে তৎপর পশ্চিমারা
ভোট ঘিরে তৎপর পশ্চিমারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই লামিয়ার বাবার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
সেই লামিয়ার বাবার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা
দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা

শোবিজ

গবেষণা নেই বিশ্ববিদ্যালয়ে
গবেষণা নেই বিশ্ববিদ্যালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা, অন্যদের একক
প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

বিশ্বকে নির্বাচনের প্রস্তুতি জানাবেন ড. ইউনূস
বিশ্বকে নির্বাচনের প্রস্তুতি জানাবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে শীতের আগমনি বার্তা
লালমনিরহাটে শীতের আগমনি বার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন ও সাধনার জীবন
স্বপ্ন ও সাধনার জীবন

বিশেষ আয়োজন

হেলিকপ্টার থেকে ছত্রীসেনা নামাচ্ছি
হেলিকপ্টার থেকে ছত্রীসেনা নামাচ্ছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি ৪১.৩ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতবে
বিএনপি ৪১.৩ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ ব্যাংকের প্রশাসক হচ্ছেন কারা
পাঁচ ব্যাংকের প্রশাসক হচ্ছেন কারা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার দুর্নীতি মামলার রায় নভেম্বরে
হাসিনার দুর্নীতি মামলার রায় নভেম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার মিথ্যা ও মনগড়া : বিএনপি
মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার মিথ্যা ও মনগড়া : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধ নিয়ে উত্তপ্ত জাতিসংঘ
যুদ্ধ নিয়ে উত্তপ্ত জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

মারা গেলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদাও
মারা গেলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদাও

প্রথম পৃষ্ঠা

অধিগ্রহণ জমির সঠিক মূল্য দাবি
অধিগ্রহণ জমির সঠিক মূল্য দাবি

দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-পাকিস্তান অলিখিত সেমিফাইনাল
বাংলাদেশ-পাকিস্তান অলিখিত সেমিফাইনাল

মাঠে ময়দানে

রাজনৈতিক সংস্কৃতি না পাল্টালে স্বাধীন দুদক সম্ভব নয়
রাজনৈতিক সংস্কৃতি না পাল্টালে স্বাধীন দুদক সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘ সম্মেলন এলাকা থেকে বিপুল সিমকার্ড ও সার্ভার জব্দ
জাতিসংঘ সম্মেলন এলাকা থেকে বিপুল সিমকার্ড ও সার্ভার জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্য থাকলে নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না
ঐক্য থাকলে নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হচ্ছে মামলা ও তদন্ত
হচ্ছে মামলা ও তদন্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসী ভোট
পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসী ভোট

পেছনের পৃষ্ঠা