শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:৩৯, শুক্রবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

প্রিয় শেখ হাসিনা

সুলতান মাহমুদ শরীফ
অনলাইন ভার্সন
প্রিয় শেখ হাসিনা

বাংলাদেশ সৃষ্টির সীমাহীন রক্তক্ষরণ ১৬ই ডিসেম্বর ১৯৭১ সালে সারাবিশ্বের মুক্তিকামী মানুষের অপরিসীম সাহায্য ও বাংলার ৩০ লক্ষ মানুষের আত্মদানের মাধ্যমে অর্জিত হয়েছিলো-আমরা একটি স্বাধীন ভূখন্ড পেলাম। হতদরিদ্র গরীব মানুষের সমস্ত সম্পদ ইংরেজ বেনিয়াদেরকে অনুসরণ করে প্রতিনিয়ত লুট করে নিয়ে গিয়েছিল দীর্ঘ ২৩ বছর ধরে পাকিস্তানী লুটেরারা। 

তাদের সৈন্যবাহিনীকে বেতনভুক্ত মাস্তানে পরিণত করে তাদের সাহায্য নিয়ে হত্যা,ধর্ষন, লুট করে বাংলাদেশকে গরীব হতে গরীবতর জীবনে নিক্ষেপ করেছিল পাকিস্তানী দস্যুরা। 

বঙ্গবন্ধুর প্রচেষ্টায়, আত্মত্যাগে বলীয়ান হয়ে যখন বাঙালি জাতি তার কঙ্কালসার দেশকে স্বাধীনতার নতুন সূর্যের মুখ দেখালো তারই কিছুদিনের মধ্যে আমাদের সকল স্বপ্নকে ধূলিস্যাত করে দিয়ে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যা করে তার পরিবার, পরিজন আত্মীয়, স্বজনদের নিষ্ঠুর ও পৈশাচিকভাবে জীবনাবসান ঘটিয়ে বাংলাকে আবারও পরাভূত করা হলো। দীর্ঘ ২১ বছরের সংগ্রাম, আত্মত্যাগ, নির্যাতন অসহনীয় অপমান সহ্য করে বীর বাঙালি একতাবদ্ধ হয়ে পাকিস্তানী হায়েনাদের, মানবরূপী কুকুরদের পরাভূত করে আরেকবার বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন দুঃখী মানুষের বাংলাকে তার দেশপ্রেমিক জনগনের কাছে ফেরত নিয়ে আসলো।

বাঙালির এই নব আবির্ভাবের নেতৃত্ব দিতে যখন সকলেই অপারগ, সকলেই দ্বিধাগ্রস্থ, তখন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা সকল আপনজনকে হারিয়ে এসে দাড়ালেন আমাদের মাঝে অভয় বাণী নিয়ে। তারই প্রচেষ্টায় বাঙালি দেশ উদ্ধারের সংগ্রামে জয়ী হলো। আমাদের অস্তমিত সূর্য সকল অন্ধকারকে বিতাড়িত করে নব উদ্যমে বাংলার আকাশকে উজ্জল করে আভির্ভূত হলো। 
একজন নিপুন কারিগরের মতো শেখ হাসিনা সাজাতে শুরু করলেন তার প্রিয় বাংলাদেশকে। তারই পিতার স্বপ্নের সূখী সমৃদ্ধ একটি নুতন দেশ গড়তে। 

এক দফায় পাঁচ বছরের শাসনকালে তিনি শাস্তি বিধানের ব্যবস্থা করলেন, সমস্ত হত্যাকারীদের, যারা নেতৃত্ব দিয়েছিল ১৯৭১ সালের মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতিদিন হত্যার হলিখেলায়। গোলাম আজম, সালাউদ্দিন কাদের, নিজামী, সাঈদী কাদের মোল্লাসহ হত্যাকারীদের পালের গোদাদের শাস্তি বিধান করে তিনি প্রমাণ করেছিলেন জাতীয় বেঈমানদের শাস্তি নিয়তির নিয়মে হবেই। একইভাবে বঙ্গবন্ধু, তার প্রিয় সহচর চার জাতীয় নেতা তার পরিবার- পরিজন ও আততায়ীদের হত্যাকারীদের ফাঁসির দড়িতে ঝুলিয়ে তিনি তাদের প্রত্যাশিত শাস্তির বিধান করলেন দেশের প্রচলিত আইনের মাধ্যমে।

দ্বিতীয়বার জনগণের ম্যান্ডট নিয়ে ২০০৯ সালে আবার রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেল আওয়ামী লীগ ও তার প্রধান শেখ হাসিনা। এবার তিনি বাংলার জনগনকে শান্তি ও স্বস্তির জন্য প্রস্তুত করতে নিরলস সংগ্রামে নিয়োজিত হলেন। গ্রাম বাংলার মানুষের ঘরে দু, মুঠো অন্ন, সুপেয় পানি চিকিতসার ব্যবস্থা করার জন্য প্রয়োজনীয় সফল পদক্ষেপ নিলেন। বাংলাদেশ হল খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ, বিষাক্ত পানির হাত থেকে মুক্ত হল সকল পানির ফোয়ারা। প্রতি ঘরে অসুস্থ মাতা, অসুস্থ শিশু রোগে যথন কাতরাবে তখনই যেনো একজন ডাক্তারের পরামর্শে তার জন্য উপসমের ব্যবস্থা হয় তার লক্ষে বিনাদ্বিধায় বিনা খরচে ডাক্তারের পরামর্শ ও ২৪ ধরনের ওষুধ বিনা খরচে সরকারী অনুদান হিসাবে দেওয়ার ব্যবস্থা করলেন। 

বাংলাদেশ এখন পোষাক প্রস্তুত ও রপ্তানীতে পৃথিবীর দিতীয় স্থানে ফলে বস্ত্রের অভাবে আজ আর কোন বাঙালিকে লজ্জা নিবারনের অসুবিধায় পড়তে হয়না। ছেড়া কাপড়, ছেড়া কাঁথা বৃটিশ ও পাকিস্তানী আমলে প্রত্যেকটি গৃহস্থালীর লজ্জা নিবারনের সবচেয়ে বড় বাঁধা ছিলো, যা আজ সম্পূর্ণরুপে বিলীন হয়ে গেছে। 

আমাদের দেশের ৮০ ভাগের বেশী মানুষের মাথা গোঁজার জায়গা ছিলো না পরাধীনকালে বিদেশী শাসকদের ক্রমাগত লুটের ফলে। কিন্তু আজ আশ্রায়নের মাধ্যমে যাদের মাথা গোজার কোন স্থান তারা নিজেরা ব্যবস্থা করতে পারেননা, তাদের জন্য সরকার উদ্যোগী হয়ে একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্পের মাধ্যমে মাথা গোজার জায়গাটি নিশ্চিত করে দিয়েছে। আমরা খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হলেও মাছে ভাতে বাঙালির মাছের উতপাদন ছিল অপ্রতুল বিদেশী শাসকদের কালে। আজ আমরা শুধু নিজেদের জন্যই মাছ চাষ করিনা, আমাদের মাছের চাষ এত বেশী যে আমরা পৃথিবীর তৃতীয় মাছ রপ্তানীকারক দেশ হিসাবে স্বীকৃতি লাভ করেছি। ফলে খাদ্যে প্রোটিনের যে অভাব অতীতে আমাদের ছিল পুরোপুরিভাবে পূরণ হয়ে গেছে।

আমাদের বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনকারী সম্পদ পাট আজ বিশ্ববাজার দখল করে নিয়েছে। আমরা বিশ্বের সবচেয়ে বেশী পাট উতপাদনকারী দেশ হওয়া স্বত্ত্বেও পাটের উতপাদন বাড়িয়েও পাটের চাহিদা পূরণ করে কুলাতে পারছিনা ফলে আমাদের বৈদেশিক মুদ্রা আরো বহুগুনে বেড়ে গেছে। 
যেখানে অতীতে আমাদের বাজেট পূরণ করতে প্রতিবছর বিদেশ থেকে ভিক্ষা নিয়ে চলতে হতো, আজ আমরা পদ্মা সেতুর মত একটি মেগা প্রকল্প বাস্তবায়ন করছি নিজেদের অর্থায়নে এবং আমাদের বিশাল বাতসরিক বাজেট পূরণ করছি নিজেদের অর্থে। 

এই দশ বছর ধরে যে দক্ষ যজ্ঞ করে এতোসব অভাবনীয় উন্নতি এসেছে তা দেখে বাংলাদেশকে নিয়ে সমস্ত বিশ্ব আজ গর্ব করে। বাংলাদেশ আজ ডিজিটাল যুগে প্রথম কাতারে থেকে তথ্য প্রযুক্তিতে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতি পেয়েছে। নারী পুরুষের বৈষম্য দূর করে সকলের প্রশংসা কুড়াচ্ছে। নারী ও শিশু শিক্ষার উন্নয়নে বলিষ্ঠ ভূমিকা রেখে শান্তি বৃক্ষ উপাধিতে ভূষিত হয়েছে। খাদ্য উতপাদনে অসামান্য কৃতিত্বের জন্য প্রশংসিত হয়েছে। খাদ্য নিরাপত্তা ও ক্ষুধা দারিদ্র বিমোচনে সাউথ সাউথ এওয়ার্ড অর্জন করেছেনদেশের পক্ষ হয়ে প্রধানমন্ত্রী।
 
দারিদ্রতা অপুষ্টি দূরীকরনের ক্ষেত্রে অবদানের জন্য  F.A.O বিশেষভাবে পুরস্কৃত করেছে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে। সাংস্কৃতিক অঙ্গনে যুগান্তকারী উতকর্ষের স্বীকৃতিস্বরূপ কালচারাল ডাইভারসিটি এওয়ার্ডে ভূষিত করা হয়েছে বাংলাদেশকে। শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্ব সুশাসন, মানবাধিকার রক্ষা ও আঞ্চলিক শান্তি জলবায়ু পরিবর্তনে চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার জন্য বাংলাদেশ পেয়েছে গ্লোবাল ডাইভারসিটি এওয়ার্ড।

আজকের বিশ্বে জলবায়ু সংক্রান্ত যখন যে দেশেই যে আন্তর্জাতিক কনফারেন্স হয় সেখানে প্রধান আলোচকের ভূমিকায় থাকে একটি নাম, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর কারন যে জলবায়ু ম্যানেজম্যান্টে বাংলাদেশ অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জন করেছে। এসবই নিষ্ঠা, সততার সাথে দেশপ্রেমে উদ্ধুদ্ধ হয়ে বঙ্গবন্ধু কন্যা বাংলাদেশের আজকের প্রধানমন্ত্রী, উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলা রুপান্তরের কারিগর জননেত্রী শেখ হাসিনা উপহার দিয়েছেন বাংলার মানুষকে। কৃতজ্ঞ বাঙালির স্বপ্ন, আশা, তাদের সন্তান সন্ততির জন্য শিক্ষা, শান্তি, প্রগতির এই ধারা রক্ষা করে বাঙালি জাতি অনাগত দিনে শান্তি সৌহার্দ ভালোবাসাও মানবপ্রেমের দীক্ষায় দীক্ষীত হয়ে শেখ হাসিনার পথ অনুসরণ করে বিশ্বের বিস্ময় হয়ে থাকবে এই প্রত্যাশা আমাদের সকলের। জননেত্রী শেখ হাসিনার জন্মদিনে হাজারো সালাম। মহান রাব্বুল আলামিনের কাছে সবান্তকরনে প্রার্থনা তিনি যেনো জননেত্রীকে শতায়ু দান করেন।
 


লেখক : সভাপতি, যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগ

 
বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ সিফাত তাফসীর

এই বিভাগের আরও খবর
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
তারেক রহমান কেন টার্গেট
তারেক রহমান কেন টার্গেট
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান
স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান
সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা
সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
সর্বশেষ খবর
বিদেশি ঋণ ফের ১০৪ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
বিদেশি ঋণ ফের ১০৪ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ড. ইউনূসের স্বজনপ্রীতির সবচেয়ে বড় উদাহরণ স্বাস্থ্য উপদেষ্টা : হাসনাত আবদুল্লাহ
ড. ইউনূসের স্বজনপ্রীতির সবচেয়ে বড় উদাহরণ স্বাস্থ্য উপদেষ্টা : হাসনাত আবদুল্লাহ

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

পুলিশের তদবিরে অতিষ্ঠ মন্ত্রণালয়
পুলিশের তদবিরে অতিষ্ঠ মন্ত্রণালয়

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন

২২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

মোংলায় বিএনপির কাউন্সিল: জোর প্রচারণা চালাচ্ছেন প্রার্থীরা
মোংলায় বিএনপির কাউন্সিল: জোর প্রচারণা চালাচ্ছেন প্রার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার বড় পর্দায় শার্লিন-বাসার জুটি
এবার বড় পর্দায় শার্লিন-বাসার জুটি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘নির্বাচন ঠেকানোর জন্য নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে’
‘নির্বাচন ঠেকানোর জন্য নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে’

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সেতুর রেলিংয়ে ধাক্কা দিয়ে উল্টে গেল ট্যাংকলরি, চালক নিহত
সেতুর রেলিংয়ে ধাক্কা দিয়ে উল্টে গেল ট্যাংকলরি, চালক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিরোজপুরে নির্মাণ শেষ হওয়ার আগেই ধসে পড়ল সেতু
পিরোজপুরে নির্মাণ শেষ হওয়ার আগেই ধসে পড়ল সেতু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এভারকেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়া
এভারকেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ জুলাই)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে বেগম খালেদা জিয়াকে
এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে বেগম খালেদা জিয়াকে

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মকর্তা–কর্মচারীদের পোশাক নির্ধারণ করল বাংলাদেশ ব্যাংক, ছোট দৈর্ঘ্যের পোশাক বাদ
কর্মকর্তা–কর্মচারীদের পোশাক নির্ধারণ করল বাংলাদেশ ব্যাংক, ছোট দৈর্ঘ্যের পোশাক বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
রাজধানীতে ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভোল পাল্টে এসিসি সভায় যোগ দিচ্ছে ভারত
ভোল পাল্টে এসিসি সভায় যোগ দিচ্ছে ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ৫১ বছরের রেকর্ড ভাঙলেন জয়সওয়াল
ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ৫১ বছরের রেকর্ড ভাঙলেন জয়সওয়াল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নরওয়েতে মার্কিন দূতাবাস কর্মীর বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ
নরওয়েতে মার্কিন দূতাবাস কর্মীর বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬৯ কেজি ওজন কমিয়ে নতুন রূপে আজম খান
৬৯ কেজি ওজন কমিয়ে নতুন রূপে আজম খান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান হলেন প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান হলেন প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অতীতের মতো বস্তাপচা নির্বাচন আমরা চাই না : জামায়াত আমির
অতীতের মতো বস্তাপচা নির্বাচন আমরা চাই না : জামায়াত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়
ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা
শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড়পুকুরিয়া খনিতে আউটসোর্সিং কর্মচারীদের স্থায়ী নিয়োগের দাবি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন
বড়পুকুরিয়া খনিতে আউটসোর্সিং কর্মচারীদের স্থায়ী নিয়োগের দাবি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার
বাগেরহাটে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাভাস্কারের পথ ধরে রাহুলের মাইলফলক স্পর্শ
গাভাস্কারের পথ ধরে রাহুলের মাইলফলক স্পর্শ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের ভয়ে নদীতে লাফ দেওয়া কিশোরের লাশ দুই দিন পর উদ্ধার
পুলিশের ভয়ে নদীতে লাফ দেওয়া কিশোরের লাশ দুই দিন পর উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সমালোচিত সেই পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সমালোচিত সেই পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীরের গুলশানের ফ্ল্যাটে ব্যবহৃত জিনিসপত্র তোলা হচ্ছে নিলামে
বেনজীরের গুলশানের ফ্ল্যাটে ব্যবহৃত জিনিসপত্র তোলা হচ্ছে নিলামে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমার হৃদয় ভেঙে গেছে’ শোক বার্তায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী
‘আমার হৃদয় ভেঙে গেছে’ শোক বার্তায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগারদের কাছে পাকিস্তানের হার, যা বললেন রমিজ রাজা
টাইগারদের কাছে পাকিস্তানের হার, যা বললেন রমিজ রাজা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: ঢাকায় সিঙ্গাপুরের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: ঢাকায় সিঙ্গাপুরের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোফাইটার টাইফুন যুদ্ধবিমান কিনতে তুরস্কের চুক্তি
ইউরোফাইটার টাইফুন যুদ্ধবিমান কিনতে তুরস্কের চুক্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর
এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রথমবার হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল তুরস্ক
প্রথমবার হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল তুরস্ক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈশ্বিক পাসপোর্ট র‍্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ
বৈশ্বিক পাসপোর্ট র‍্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাকাশে নিজস্ব উপগ্রহ পাঠাচ্ছে ইরান
মহাকাশে নিজস্ব উপগ্রহ পাঠাচ্ছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোপা আমেরিকা : সেমিফাইনাল নিশ্চিত করল ব্রাজিল
কোপা আমেরিকা : সেমিফাইনাল নিশ্চিত করল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার আমাকে যেতে বললে চলে যাব, পদত্যাগ ইস্যুতে শিক্ষা উপদেষ্টা
সরকার আমাকে যেতে বললে চলে যাব, পদত্যাগ ইস্যুতে শিক্ষা উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিকে বিব্রত করতে ‘অযৌক্তিক’ সংস্কার প্রস্তাব দিচ্ছে সরকার
বিএনপিকে বিব্রত করতে ‘অযৌক্তিক’ সংস্কার প্রস্তাব দিচ্ছে সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরাজিত শক্তির নানা ষড়যন্ত্রের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে : প্রধান উপদেষ্টা
পরাজিত শক্তির নানা ষড়যন্ত্রের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে : প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান, পারমাণবিক কর্মসূচি চলবে : পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান, পারমাণবিক কর্মসূচি চলবে : পেজেশকিয়ান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইলস্টোন স্কুলে প্রবেশে কড়াকড়ি
মাইলস্টোন স্কুলে প্রবেশে কড়াকড়ি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বেবিচকের ফ্লাইট সেফটি পরিচালক আহসান হাবীবকে প্রত্যাহার
বেবিচকের ফ্লাইট সেফটি পরিচালক আহসান হাবীবকে প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দগ্ধদের চিকিৎসায় সিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসক আনা হয়েছে : শ্রম উপদেষ্টা
দগ্ধদের চিকিৎসায় সিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসক আনা হয়েছে : শ্রম উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা
শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসির স্থগিত পরীক্ষার নতুন সূচি প্রকাশ
এইচএসসির স্থগিত পরীক্ষার নতুন সূচি প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা গোপন রাখা অসম্ভব : প্রেস সচিব
বাংলাদেশে হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা গোপন রাখা অসম্ভব : প্রেস সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি র‍্যাংকিংয়ে সেরা দশে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টি র‍্যাংকিংয়ে সেরা দশে মুস্তাফিজ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের দুই লাখ টন গম আমদানি হবে শিগগিরই
যুক্তরাষ্ট্রের দুই লাখ টন গম আমদানি হবে শিগগিরই

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চুনতি অভয়ারণ্যে হাতির পাল দেখে থামল ট্রেন, বগিতে ধাক্কা
চুনতি অভয়ারণ্যে হাতির পাল দেখে থামল ট্রেন, বগিতে ধাক্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা
১০ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি : জনগণকে নগদ অর্থ দেবে মালয়েশিয়া সরকার
জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি : জনগণকে নগদ অর্থ দেবে মালয়েশিয়া সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দরকার হলে ইসরায়েলে আরও কঠোর হামলা হবে: মাসুদ পেজেশকিয়ান
দরকার হলে ইসরায়েলে আরও কঠোর হামলা হবে: মাসুদ পেজেশকিয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়
ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত : মার্কিন কংগ্রেস নেতৃবৃন্দের শোক
বাংলাদেশে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত : মার্কিন কংগ্রেস নেতৃবৃন্দের শোক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপিতে গ্রিন সিগন্যাল শতাধিক প্রার্থীকে
বিএনপিতে গ্রিন সিগন্যাল শতাধিক প্রার্থীকে

প্রথম পৃষ্ঠা

দীর্ঘ অপেক্ষায় স্বজনরা
দীর্ঘ অপেক্ষায় স্বজনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধন ই-রিকশা
পরিবেশবান্ধন ই-রিকশা

নগর জীবন

চুল পাকে প্রজ্ঞায়, দাড়ি পাকে কাটায়
চুল পাকে প্রজ্ঞায়, দাড়ি পাকে কাটায়

সম্পাদকীয়

দোতলা ভবন যেন বদ্ধখাঁচা
দোতলা ভবন যেন বদ্ধখাঁচা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক পরিবারের সাতজনসহ নিহত ৮
এক পরিবারের সাতজনসহ নিহত ৮

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির জমি যেন বিয়েবাড়ি!
সবজির জমি যেন বিয়েবাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচারে ‘এজেন্ট’ প্রথা
অর্থ পাচারে ‘এজেন্ট’ প্রথা

পেছনের পৃষ্ঠা

হোয়াইটওয়াশের বদলা কি হোয়াইটওয়াশ
হোয়াইটওয়াশের বদলা কি হোয়াইটওয়াশ

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি কেনায় শীর্ষে চায়নিজরা
যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি কেনায় শীর্ষে চায়নিজরা

পূর্ব-পশ্চিম

শেষযাত্রায়ও বোন নাজিয়ার সঙ্গী নাফি
শেষযাত্রায়ও বোন নাজিয়ার সঙ্গী নাফি

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকার বললে চলে যাব
সরকার বললে চলে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছিনতাইয়ের নগরী গাজীপুর!
ছিনতাইয়ের নগরী গাজীপুর!

রকমারি নগর পরিক্রমা

তিন দলের ১০ মিনিটের প্রতীকী ওয়াকআউট
তিন দলের ১০ মিনিটের প্রতীকী ওয়াকআউট

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীবর্ধনের ফোয়ারা এখন অচল শ্রীহীন
শ্রীবর্ধনের ফোয়ারা এখন অচল শ্রীহীন

রকমারি নগর পরিক্রমা

দুই হাসপাতালে ৩৮ কোটি টাকা খরচের পরও অচল
দুই হাসপাতালে ৩৮ কোটি টাকা খরচের পরও অচল

নগর জীবন

পুলিশ-সেনা কর্মকর্তাসহ ১১ জনের নামে হত্যা মামলা
পুলিশ-সেনা কর্মকর্তাসহ ১১ জনের নামে হত্যা মামলা

খবর

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন না দিলে দেশে সংকট তৈরি হবে
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন না দিলে দেশে সংকট তৈরি হবে

নগর জীবন

বসুন্ধরার সুদমুক্ত ঋণে বদলে যাওয়া হেলেনার গল্প
বসুন্ধরার সুদমুক্ত ঋণে বদলে যাওয়া হেলেনার গল্প

নগর জীবন

বিমান দুর্ঘটনা নিয়ে যত সিনেমা
বিমান দুর্ঘটনা নিয়ে যত সিনেমা

শোবিজ

চিরুনি অভিযান অব্যাহত
চিরুনি অভিযান অব্যাহত

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরণের পথ দ্রুত নির্বাচন
উত্তরণের পথ দ্রুত নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠনে বাছাই কমিটি স্পিকারের নেতৃত্বে
নির্বাচন কমিশন গঠনে বাছাই কমিটি স্পিকারের নেতৃত্বে

প্রথম পৃষ্ঠা

১২০০ শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে মামলা
১২০০ শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর শোক
মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর শোক

প্রথম পৃষ্ঠা

আম্মু তুমি কেন দেরি করলে?
আম্মু তুমি কেন দেরি করলে?

পেছনের পৃষ্ঠা

নিহতদের তথ্য গোপনের কোনো চেষ্টা হচ্ছে না
নিহতদের তথ্য গোপনের কোনো চেষ্টা হচ্ছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়
ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়

নগর জীবন

বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আনবে সরকার
বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আনবে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা