শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৩০, বুধবার, ১৮ জানুয়ারি, ২০১৭

চির নতুন প্রিয় নাট্যজন মমতাজ স্যার

আনোয়ার হক
অনলাইন ভার্সন
চির নতুন প্রিয় নাট্যজন মমতাজ স্যার

স্যারকে বলেছিলাম, আপনাকে খুব বেশি জানি না, আমরা যারা মধ্য প্রজন্মের। নতুন প্রজন্মের অনেকেই জানে না বিস্তারিত। আপনাকে পুরোটা জানতে চাই। জানাতে চাই। সব প্রজন্মই জানবে, পুরোপুরি জানবে, একজন মমতাজউদদীন আহমদকে। সবদিক থেকেই। একজন প্রতিথযশা নাট্যকার, একজন অভিনেতা, একজন পরিচালক, একজন নির্দেশক, একজন শিক্ষক কিংবা লেখক হিসেবেই শুধু নয়। নতুন প্রজন্মকে জানতে হবে পূর্ণাঙ্গভাবে। একজন পরিপূর্ণ মমতাজ স্যারকে। আমাদের প্রিয় নাট্যজনকে। নতুনদের জানতে হবে চির নতুন মমতাজউদদীনকে।
 
চুপ থাকলেন একটুখানি। হয়তো মুহূর্তেই ভাবনার রাজ্যে নিয়ে গেলেন নিজেকে। কিন্তু তা অতি স্বল্প সময়ের জন্য। মাথা ওপরে তুলে চিরচেনা স্বভাবসুলভ ভঙ্গিতে বললেন, ঠিক আছে।

বললাম, পূর্ণাঙ্গ বায়োপিক তৈরি থেকে শুরু করে সব জায়গায় আপনার প্রকাশিত বই, অভিনীত নাটক-সিনেমা থাকার ব্যবস্থা জরুরি। এর কিছুটা দায়িত্ব নিতে চাই আমরা। কিছুটা দ্বিধা থাকলেও সম্মতি জানালেন শেষ পর্যন্ত। তবে সময় চেয়ে নিলেন কয়েকটা দিনের জন্য। আনন্দ ভাগাভাগির দারুণ একটা জ্বলন্ত উদাহরণ আমাদের শ্রদ্ধেয় মমতাজ স্যার। অনেক সিরিয়াস বিষয়কে এতোটা তরল করে দিতে পারেন। বিস্মিত হতে বাধ্য যে কেউই। এতো বড় মাপের মানুষ। অথচ এতো বিনয়, এতোটা বিনম্র। খুব কমই দেখেছি ক্ষুদ্র এ জীবনে।  
 
চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার ভোলাহাট থানার বজরাটেক গ্রামের কলিমউদদীন আহমদ ও সখিনা খাতুনের সুযোগ্য সন্তান মমতাজউদদীন আহমদ (MOMTAZUDDIN AHMED)। পড়াশুনা করেছেন রাজশাহী ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে। বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে এম. এ (অনার্সসহ)। এর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের পিটস্বার্গে কার্নেগী মেলন বিশ্ববিদ্যালয়ে নাট্যতত্ত্ব ও নাট্যকলা বিষয়ে শিক্ষা লাভ, জাপানে এশিয়ান ড্রামা ও পাপেট থিয়েটার বিষয়ে প্রশিক্ষণ নিয়েছেন।

দীর্ঘ কর্মময় জীবনের উল্লেখযোগ্য হচ্ছে : অষ্ট্রেলিয়ার সিডনিতে বঙ্গবন্ধু পরিষদের সেমিনারে অংশগ্রহণ। ক্যানবেরাতে এশিয়ান সংস্কৃতি উৎসবে বাংলাদেশ সংস্কৃতি দলে সদস্য হিসেবে অংশগ্রহণ, সংস্কৃতি ও নৃত্য বিষয়ে অভিজ্ঞতা। ভারতে বাংলাদেশ নাট্যদলের নেতৃত্ব নিয়ে দিল্লি, জয়পুর, কলকাতায় মীর মশাররফের জমীদার দর্পণ নাটকের প্রদর্শন। বাংলাদেশ সাহিত্য সংস্কৃতি দলে সদস্য হিসেবে দিল্লি, ব্যাঙ্গালোর এবং কলকাতা ভ্রমণ এবং ভারতীয় সাহিত্য ও সংস্কৃতি দলের সঙ্গে মতবিনিময়। হজব্রত পালনের জন্য সৌদি আরব ভ্রমণ এবং মুসলিম ঐতিহ্য বিষয়ে উপলব্ধি, তার সঙ্গে মক্কা ও মদিনাশরীফের অপরূপ অভিজ্ঞতা।

অধ্যাপক মমতাজউদদীন রচিত নাটক ‘কী চাহ শঙ্খচিল’ এবং ‘বিবাহ’ নাটক দুটি পশ্চিমবাংলার রবীন্দ্রভারতী এবং নেতাজী সুভাষ বোস বিশ্বদ্যিালয়ে এম.এ শ্রেণিতে বাংলাদেশের সাহিত্য হিসেবে পাঠ্য তালিকাভুক্ত।

মঞ্চ বেতার এবং চলচ্চিত্রের জন্য শতাধিক নাট্য রচনা ও অভিনয় করেছেন। টেলিভিশনে শ্রেষ্ঠ নাট্যরচনা এবং চলচ্চিত্রে চিত্রনাট্যের এবং অভিনয়ের জন্য পেয়েছেন পুরস্কার।

বাংলাদেশ, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ে উল্লেখযোগ্য নাটক; এবারের সংগ্রাম-স্বাধীনতার সংগ্রাম, স্বাধীনতা আমার স্বাধীনতা, বর্ণচোরা, কী চাহ শঙ্খচিল, বিবাহ, এখন মধু মাস, এই সেই কণ্ঠস্বর।

মঞ্চ নাটকের মধ্যে রয়েছে: দুইবোন, রাক্ষুসী, জমিদার দর্পণ, ক্ষতবিক্ষত, ওহে তঞ্চক, খামকাখামকা, বাদশাহী বন্টননামা, অর্ণবের মাতাপিতা, লাবণি আর তার ছেলে এবং সাতঘাটের কানাকড়ি।
 
অধ্যাপক মমতাজউদদীনের শিক্ষকতায় রয়েছে দীর্ঘ অভিজ্ঞতা। কমার্স কলেজে লেকচারার-৪ বছর, চট্রগ্রাম কলেজে সহকারি অধ্যাপক ৬ বছর, চট্রগ্রাম কলেজে সহযোগী অধ্যাপক ৭ বছর, চট্রগ্রাম কলেজে প্রফেসর ২ বছর ও জগন্নাথ কলেজে ১২ বছর এবং খণ্ডকালিন শিক্ষক ৪ বছর (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে নাট্য বিভাগে)।

জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক প্রণয়ন কমিটি উচ্চতর বিশেষজ্ঞ এবং বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে গবেষণা ও প্রকাশনা পরিচালক হিসেবে বিশেষ দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি।
 
পরবর্তীতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আগ্রহে এবং নির্দেশে কারচারাল মিনিষ্টার হিসেবে নিউইয়র্কে জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনে ৪ বছর সুচারুভাবে ও প্রশংসার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেন অধ্যাপক মমতাজ।

প্রগতিশীল জাতীয়তাবাদী এবং গণতন্ত্রের জন্য আন্দোলনে সক্রিয় অংশগ্রহণ করেন তিনি। এরমধ্যে উল্লেখযোগ্য : রাজশাহী কলেজের ছাত্র হিসেবে ভাষা আন্দোলন এবং স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণের জন্য একাধিকবার কারাবরণ এবং আত্মগোপনে বাস। ১৯৫৪ সালে যুক্তফ্রন্ট নির্বাচনী প্রচারণায় সরাসরি অংশগ্রহণ এবং দলীয় প্রার্থী নির্বাচনে সফল্য লাভ। ১৯৯৬ সালের গণতন্ত্র উদ্ধারের জন্য অগণতান্ত্রিক বিরোধী শক্তির উচ্ছেদের জন্য সর্বজন পরিচিত ‘জনতার মঞ্চ’ আন্দোলনের সৃজন ও সংগ্রামে অংশগ্রহণ। কারাবাস এড়িয়ে চলার জন্য আত্মগোপন। ফজলুল হক হলে বার্ষিকী সম্পাদক, ঢাকা হলের (ড. শহীদুল্লাহ হল), সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন। ১৯৭১ সালে চট্টগ্রামে স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম প্রধান সংগঠক    হিসেবে সাংস্কৃতিক উৎসবের আয়োজন। তাছাড়া ১৫ ও ২৩ মার্চে এবারের সংগ্রাম এবং স্বাধীনতার সংগ্রাম দুটি লোকনাট্য (যাত্রাপালা) রচনা ও পরিচালনা করে প্রায় ২ লাখ দর্শকের সামনে উপস্থাপন।  
নিয়মিত রাজনৈতিক প্রবন্ধ ও কলাম রচনা অব্যাহত রেখেছেন প্রথিতযশা লেখক অধ্যাপক মমতাজ। স্বৈরাচার বিরোধী গণতান্ত্রিক আন্দোলনের ক্ষেত্র রচনার জন্য প্রায় দশ বছর নিয়মিত কলাম ও প্রবন্ধ রচনা। তাছাড়া বঙ্গবন্ধুর আদর্শ, সামরিক শাসনবিরোধী এবং সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ও সাহিত্য বিষয়ে প্রবন্ধ রচনা। নিউইয়র্কের জাতিসংঘে বাংলাদেশের অবস্থান ও পরিচয় বিষয়ে গ্রন্থ রচনা। মহান অভিনেতা চার্লি চ্যাপলিনকে নিয়ে একটি গ্রন্থ এবং বিশ্বসাহিত্য বিষয়ক আলোচনা গ্রন্থ-অমৃত সাহিত্য।

তাঁর স্বৈরাচারবিরোধী সাহসী নাটক সাতঘাটের কানাকড়ি সম্পর্কে বেগম সুফিয়া কামাল বলেছেন, থিয়েটার অভিনীত মমতাজউদদীনের সাতঘাটের কানাকড়ি নাটক দেখলাম। বাংলা মায়ের আর্তকান্না শুনলাম। আরো দেখলাম সমাজের পরগাছা, দেশ ও জাতির মূর্ত লোভী ভণ্ডের ভণ্ডামি। সে মুখোশ খুলে দিতে সাহসী সংগ্রামী সত্যনিষ্ঠ বাংলার সন্তানদের শপথ ভরা মুখ। থিয়েটারের এ নাট্যকর্ম মানুষ মনে রাখবে।

ড. নীলিমা ইব্রাহিম বলেছেন, যে এক বুক আশা নিয়ে মানবাধিকারের দায়িত্বে ৭১ এ বাঙালিরা রক্ত দিয়েছে তা আজ হতাশায় নিমজ্জিত। সাতঘাটের কানাকড়ি আমাদের পূর্ব জীবনের পথে এগিয়ে যাবার প্রেরণা যুগিয়েছে। মমতাজউদদীন আহমদ ও     থিয়েটার কর্মীদের আলোর ইশারা জ্বলন্ত মশালে জাগরিত হোক, এই আমার কামনা এবং বিশ্বাস।

প্রফেসর শওকত ওসমান বলেছেন, সাতঘাটের কানাকড়ি যে মুদ্রামাণে পূর্ণ, তাতে অভিভূত হওয়া যায়। আমি আশা করব, মুদ্রাস্ফীতির যুগে এ কানাকড়ি বহুকাল এদেশে আপন মূল্যে বিকশিত হবে।

প্রফেসর আহমদ শরীফ বলেছেন, এ নাটক অনন্য, অসামান্য। জীবনের সঙ্গে বুদ্ধির, সাহসের সঙ্গে শক্তির, অঙ্গীকারের সঙ্গে উদ্যোগের ও আয়োজনের এমন সমাবেশ সমাজে রাজনীতি দুষ্টু, দুর্জন, দুর্বৃত্ত, দুষ্কৃতির এমন বাস্তব সামষ্টিক সামাজিক চালচিত্র একাধারে ও যুগপৎ আর কখনো দেখেছি বলে মনে পড়ে না। ধন্য নাট্যকার, ধন্য অভিনেতারা ও প্রযোজক। আমি মুগ্ধ ও কৃতজ্ঞ দেখে ও শুনে।

১৯৯৬ সালের গণআন্দোলনে জনতার মঞ্চের ভূমিকা সম্পর্কে মুক্তিযুদ্ধকালে স্বাধীনবাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে প্রচারিত চরমপত্রের লেখক ও কথক এম.আর আখতার মুকুল লেখেন, বিরোধীদলীয় (সে সময়)নেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে ঢাকা পৌরসভার মেয়র মোহাম্মদ হানিফ ১৮ মার্চ (১৯৯৬) জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনের রাস্তায় বিশাল জনতার মঞ্চ নির্মাণের ব্যবস্থা করলেন। সে মঞ্চ পুলিশ ভেঙ্গে দিল। ১৯ শে মার্চ পুনরায় নির্মিত সে মঞ্চে বিকালে ‘জনতার মঞ্চ’ থেকে অনুষ্ঠান পরিচালিত হলো। সার্বিক দায়িত্বে অধ্যাপক মমতাজউদদীন আহমদ। ২৮ মার্চ অপরাহ্ণে বিরোধীদলীয় নেত্রী শেখ হাসিনা বক্তৃতায় এক পর্যায়ে বিএনপি নেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে পদত্যাগের আমন্ত্রণ জানালেন। ৩১ মার্চ কাকরাইলের রাস্তায় আয়োজিত জনসভায় বেগম জিয়া পদত্যাগ ঘোষণা করলেন। বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের ইতিহাসে “জনতার মঞ্চের” অবদান অবিস্মরণীয় হয়ে রইল। এই জনতার মঞ্চের প্রাণপুরুষ ছিলেন অধ্যাপক মমতাজউদদীন আহমদ। এটা ছিল তার জীবনের তৃতীয় পর্ব। এরপর দেখতে পেলাম অধ্যাপক মমতাজউদদীন আহমদ ঢাকার পত্রিকাগুলোতে চুটিয়ে ‘কলাম' লিখছেন। এ প্রতিবেদনগুলো হচ্ছে সম্পূর্ণভাবে রাজনৈতিক। তোফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়ার পর আর এ ধরনের ব্যঙ্গাত্মক কলাম রচিত হয়নি। প্রতিবেদনগুলোর মূল সুর হচ্ছে বাংলাদেশ, বঙ্গবন্ধু ও বাঙ্গালি জাতির বন্দনা এবং মৌলিক আদর্শ হচ্ছে গণতন্ত্র ও ধর্ম নিরপেক্ষতা। মমতাজউদদীন আহমদের সুদৃঢ় চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য হলো, আদর্শের বিষয়ে তিনি কখনো কোনো আপোষ করতে রাজী নন।

নীতি-আদর্শে দৃঢ়চেতা, স্বাধীনচেতা, নির্লোভ-নিরহংকার, তারুণ্যভরা চির নতুন, আধুনিক সাহিত্য-সংস্কৃতির অগ্রপথিক এমন ব্যক্তিত্ববান সফল পুরুষ সম্পর্কে জানবার-জানাবার দায়িত্ব নিতে হবে আমাদেরই। খুব কঠিন সময়ের কঠিন কথাগুলো অতি সহজ করে হাস্যরস দিয়ে আনন্দবর্ণনায় সার্বজনীন উপস্থাপনের নিপুণ কারিগরের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা-গভীর ভালোবাসা।  


লেখক: সাংবাদিক ও সংস্কৃতিকর্মী


বিডি-প্রতিদিন/১৮ জানুয়ারি, ২০১৭/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ
দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
মূল্যস্ফীতি, খাদ্যভোগ এবং উৎপাদন
মূল্যস্ফীতি, খাদ্যভোগ এবং উৎপাদন
রাজনৈতিক কারণে ইমেজ সংকটে বাংলাদেশ
রাজনৈতিক কারণে ইমেজ সংকটে বাংলাদেশ
নেপালে বিক্ষোভের নেপথ্যে দুর্নীতি নয়, ভূ-রাজনীতি
নেপালে বিক্ষোভের নেপথ্যে দুর্নীতি নয়, ভূ-রাজনীতি
রোহিঙ্গা প্রত্যাবর্তনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি ভূ–রাজনীতিকে প্রভাবিত করবে?
রোহিঙ্গা প্রত্যাবর্তনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি ভূ–রাজনীতিকে প্রভাবিত করবে?
পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল
পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল
আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে
আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
বর্তমান পরিবেশে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে
বর্তমান পরিবেশে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে
সর্বশেষ খবর
জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় গাইবান্ধায় বিনামূল্যে চারা বিতরণ
জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় গাইবান্ধায় বিনামূল্যে চারা বিতরণ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় স্নাইপারের গুলিতে ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় স্নাইপারের গুলিতে ইসরায়েলি সেনা নিহত

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেট-তামাবিল মহাসড়ক অবরোধ: আটকা শত শত যানবাহন
সিলেট-তামাবিল মহাসড়ক অবরোধ: আটকা শত শত যানবাহন

১৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশকে এগিয়ে রাখছেন কার্তিক
পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশকে এগিয়ে রাখছেন কার্তিক

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাতির পিঠে চড়িয়ে কলেজ অধ্যক্ষকে রাজকীয় বিদায়
হাতির পিঠে চড়িয়ে কলেজ অধ্যক্ষকে রাজকীয় বিদায়

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তৃতীয় সন্তানের মা হলেন রিয়ানা
তৃতীয় সন্তানের মা হলেন রিয়ানা

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতিতে ফ্যাসিস্ট সরকার তৈরি হতে পারে : সালাহউদ্দিন
পিআর পদ্ধতিতে ফ্যাসিস্ট সরকার তৈরি হতে পারে : সালাহউদ্দিন

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে সাকিবকে টপকে শীর্ষে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টিতে সাকিবকে টপকে শীর্ষে মুস্তাফিজ

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রেন থেকে উৎক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র বানাল ভারত
ট্রেন থেকে উৎক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র বানাল ভারত

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখে পরিস্থিতি থমথমে, কারফিউ চলছে; নিহত চার-আহত অন্তত ৮০
লাদাখে পরিস্থিতি থমথমে, কারফিউ চলছে; নিহত চার-আহত অন্তত ৮০

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রঙ তুলির আঁচড়ে রঙিন দেবী মহামায়া, প্রস্তুত রাঙামাটি
রঙ তুলির আঁচড়ে রঙিন দেবী মহামায়া, প্রস্তুত রাঙামাটি

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইনে ১৯৯৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইনে ১৯৯৯ মামলা

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯৯৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯৯৯ মামলা

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সীমাহীন দুর্ভোগে চরঘাসিয়ার ৫ হাজার মানুষ
সীমাহীন দুর্ভোগে চরঘাসিয়ার ৫ হাজার মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে যেকোনো ষড়যন্ত্র জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন নিয়ে যেকোনো ষড়যন্ত্র জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে : নবীউল্লাহ নবী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ১০২ বোতল ভারতীয় মদসহ কারবারি আটক
নেত্রকোনায় ১০২ বোতল ভারতীয় মদসহ কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলন্ত ট্রেনের ইঞ্জিনের হুকে আটকে ছিলেন নারী, চালকের দক্ষতায় রক্ষা
চলন্ত ট্রেনের ইঞ্জিনের হুকে আটকে ছিলেন নারী, চালকের দক্ষতায় রক্ষা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে সেনা অভিযানে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটক
খাগড়াছড়িতে সেনা অভিযানে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে ট্রাক চাপায় শ্রমিক নিহত, সড়ক অবরোধ
নাটোরে ট্রাক চাপায় শ্রমিক নিহত, সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী নৌবহরে ড্রোন হামলা, সুরক্ষায় যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে ইতালি-স্পেন
গাজামুখী নৌবহরে ড্রোন হামলা, সুরক্ষায় যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে ইতালি-স্পেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মাছের ঘেরের পাশে উদ্ধার রক্তাক্ত মরদেহ
যশোরে মাছের ঘেরের পাশে উদ্ধার রক্তাক্ত মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি পর্বতারোহী তমালের পৃথিবীর অষ্টম সর্বোচ্চ চূড়া ‘মানাসলু’ জয়
বাংলাদেশি পর্বতারোহী তমালের পৃথিবীর অষ্টম সর্বোচ্চ চূড়া ‘মানাসলু’ জয়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের বিপক্ষে খেলবেন তো লিটন?
পাকিস্তানের বিপক্ষে খেলবেন তো লিটন?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ট্রেনে ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
জয়পুরহাটে ট্রেনে ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প
নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ
সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে ১১ হাজার ইয়াবাসহ দুই কারবারি গ্রেফতার
ফেনীতে ১১ হাজার ইয়াবাসহ দুই কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিম জাভায় খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ১,০০০ শিক্ষার্থী অসুস্থ
ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিম জাভায় খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ১,০০০ শিক্ষার্থী অসুস্থ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‘আমি বললাম একটা জিনিস পোড়াতে, ওরা পুড়িয়ে দিল সেতু ভবন’: তাপসের সঙ্গে ফোনালাপে হাসিনা
‘আমি বললাম একটা জিনিস পোড়াতে, ওরা পুড়িয়ে দিল সেতু ভবন’: তাপসের সঙ্গে ফোনালাপে হাসিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পূজার ছুটি নিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের
পূজার ছুটি নিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে
ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে
ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত, শ্রীলঙ্কার বিদায়
বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত, শ্রীলঙ্কার বিদায়

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এরদোয়ানের সুর বদল, এফ-১৬ নয় কান ফাইটার জেটের ইঞ্জিন কিনতে চায় তুরস্ক
এরদোয়ানের সুর বদল, এফ-১৬ নয় কান ফাইটার জেটের ইঞ্জিন কিনতে চায় তুরস্ক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!
লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...
১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নৌকা স্থগিত রেখে ১১৫ প্রতীকের তালিকা প্রকাশ
নৌকা স্থগিত রেখে ১১৫ প্রতীকের তালিকা প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংককে হঠাৎ ধসে পড়ল ব্যস্ত সড়ক, চারিদিকে আতঙ্ক
ব্যাংককে হঠাৎ ধসে পড়ল ব্যস্ত সড়ক, চারিদিকে আতঙ্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সংবর্ধনায় প্রধান উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ
ট্রাম্পের সংবর্ধনায় প্রধান উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি র‌্যাংকিংয়ে ১৩৩ ধাপ লাফ সাইফের, শীর্ষ দশে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টি র‌্যাংকিংয়ে ১৩৩ ধাপ লাফ সাইফের, শীর্ষ দশে মুস্তাফিজ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সম্পর্কের কোনও মানেই ছিল না: ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে সম্পর্কের কোনও মানেই ছিল না: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধ করলেই ট্রাম্প নোবেল পাবেন: ম্যাক্রো
গাজা যুদ্ধ বন্ধ করলেই ট্রাম্প নোবেল পাবেন: ম্যাক্রো

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২
ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু মেট্রোর আগুন নয়, বহু আগুনের পেছনেই ছিল খুনির ক্ষমতালিপ্সা : ফারুকী
শুধু মেট্রোর আগুন নয়, বহু আগুনের পেছনেই ছিল খুনির ক্ষমতালিপ্সা : ফারুকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিম ছোড়ার মতো অপকর্ম আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎকে আরও অনিশ্চিত করবে
ডিম ছোড়ার মতো অপকর্ম আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎকে আরও অনিশ্চিত করবে

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি
বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতার ‘এই সময়ে’ মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার ‘মিথ্যা ও মনগড়া’: বিএনপি
কলকাতার ‘এই সময়ে’ মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার ‘মিথ্যা ও মনগড়া’: বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪
রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের
দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফুজ্জামানের চেক দিয়ে ১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা উত্তোলন, কর্মকর্তা গ্রেফতার
সাইফুজ্জামানের চেক দিয়ে ১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা উত্তোলন, কর্মকর্তা গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হোটেল-ফ্ল্যাট-ছাত্রাবাসে আওয়ামী লীগের কর্মী থাকলে তথ্য দিতে অনুরোধ
হোটেল-ফ্ল্যাট-ছাত্রাবাসে আওয়ামী লীগের কর্মী থাকলে তথ্য দিতে অনুরোধ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার: জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার: জাপানের প্রধানমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ
ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাঁটুর বয়সি ছেলেরাও প্রেম প্রস্তাব দেয়: আমিশা
হাঁটুর বয়সি ছেলেরাও প্রেম প্রস্তাব দেয়: আমিশা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাশিয়া-ইরানের ঐতিহাসিক পারমাণবিক চুক্তি
রাশিয়া-ইরানের ঐতিহাসিক পারমাণবিক চুক্তি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকায় মিছিল থেকে বোমা
ঢাকায় মিছিল থেকে বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি
ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি

সম্পাদকীয়

সাজানো ছকে নির্বাচন!
সাজানো ছকে নির্বাচন!

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

১২ কোটি টাকার ভবন আছে সেবা নেই
১২ কোটি টাকার ভবন আছে সেবা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নবীন-প্রবীণ চার নেতা
বিএনপির মনোনয়ন চান নবীন-প্রবীণ চার নেতা

নগর জীবন

ভোট ঘিরে তৎপর পশ্চিমারা
ভোট ঘিরে তৎপর পশ্চিমারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই লামিয়ার বাবার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
সেই লামিয়ার বাবার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা
দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা

শোবিজ

গবেষণা নেই বিশ্ববিদ্যালয়ে
গবেষণা নেই বিশ্ববিদ্যালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা, অন্যদের একক
প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

বিশ্বকে নির্বাচনের প্রস্তুতি জানাবেন ড. ইউনূস
বিশ্বকে নির্বাচনের প্রস্তুতি জানাবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে শীতের আগমনি বার্তা
লালমনিরহাটে শীতের আগমনি বার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

হেলিকপ্টার থেকে ছত্রীসেনা নামাচ্ছি
হেলিকপ্টার থেকে ছত্রীসেনা নামাচ্ছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন ও সাধনার জীবন
স্বপ্ন ও সাধনার জীবন

বিশেষ আয়োজন

বিএনপি ৪১.৩ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতবে
বিএনপি ৪১.৩ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ ব্যাংকের প্রশাসক হচ্ছেন কারা
পাঁচ ব্যাংকের প্রশাসক হচ্ছেন কারা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার দুর্নীতি মামলার রায় নভেম্বরে
হাসিনার দুর্নীতি মামলার রায় নভেম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার মিথ্যা ও মনগড়া : বিএনপি
মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার মিথ্যা ও মনগড়া : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধ নিয়ে উত্তপ্ত জাতিসংঘ
যুদ্ধ নিয়ে উত্তপ্ত জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

মারা গেলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদাও
মারা গেলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদাও

প্রথম পৃষ্ঠা

অধিগ্রহণ জমির সঠিক মূল্য দাবি
অধিগ্রহণ জমির সঠিক মূল্য দাবি

দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-পাকিস্তান অলিখিত সেমিফাইনাল
বাংলাদেশ-পাকিস্তান অলিখিত সেমিফাইনাল

মাঠে ময়দানে

রাজনৈতিক সংস্কৃতি না পাল্টালে স্বাধীন দুদক সম্ভব নয়
রাজনৈতিক সংস্কৃতি না পাল্টালে স্বাধীন দুদক সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘ সম্মেলন এলাকা থেকে বিপুল সিমকার্ড ও সার্ভার জব্দ
জাতিসংঘ সম্মেলন এলাকা থেকে বিপুল সিমকার্ড ও সার্ভার জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

ঐক্য থাকলে নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না
ঐক্য থাকলে নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হচ্ছে মামলা ও তদন্ত
হচ্ছে মামলা ও তদন্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসী ভোট
পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসী ভোট

পেছনের পৃষ্ঠা