শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫১, সোমবার, ১১ এপ্রিল, ২০১৬

দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের সংগ্রাম

বিয়র্ন লোমবোর্গ
অনলাইন ভার্সন
দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের সংগ্রাম

সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বাংলাদেশ অসাধারণ অগ্রগতি সাধন করেছে। দেশের দারিদ্র্য অর্ধেকে নেমে আসার সঙ্গে সঙ্গে প্রতি বছর প্রায় ছয় শতাংশ হারে অর্থনীতি বৃদ্ধি পেয়েছে। কিন্তু অনেক চ্যালেঞ্জ এখনো এ দেশের উন্নয়ন প্রচেষ্টাগুলোকে ব্যাহত করতে বহাল রয়েছে। বিশ্বব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী, অনূর্ধ্ব পাঁচ বছরের এক-তৃতীয়াংশ শিশু স্বাভাবিকের তুলনায় কম ওজনের হয় এবং প্রতি পাঁচজন প্রাপ্তবয়স্কের মধ্যে দুজন পড়াশোনা জানে না। জনসংখ্যার এক-চতুর্থাংশ এখনো দারিদ্র্যের মধ্যে বসবাস করছে এবং অন্য প্রতিবন্ধকতাগুলো যেমন- ত্রুটিপূর্ণ সড়ক অবকাঠামো থেকে শুরু করে সীমিত বিদ্যুৎ প্রাপ্যতা, এখনো অনেক নাগরিকের দুর্ভোগের কারণ। সরকারি বিনিয়োগকারী থেকে শুরু করে আন্তর্জাতিক দাতা এবং সাধারণ নাগরিকরাও একটি সুন্দর আগামীর পথে প্রগতিতে উৎসাহী। আর তা করার জন্য আমাদের সেসব সমাধানের প্রতি মনোনিবেশ করতে হবে, যা বাংলাদেশিদের সমৃদ্ধিতে সবচেয়ে কম খরচে সবচেয়ে বেশি সহায়তা করবে। উন্নয়নের পথে এ জাতি এখনো যেসব চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হচ্ছে, ‘বাংলাদেশের অগ্রাধিকারসমূহ’ প্রকল্পটি সেগুলোকে জয় করার জন্য সবচেয়ে কার্যকর সমাধান আবিষ্কার করার লক্ষ্যে কাজ করছে। ব্র্যাক এবং কোপেনহেগেন কনসেনসাস সেন্টারের অংশীদারিত্বে এ প্রকল্পটি বাংলাদেশ, এই অঞ্চল এবং সারা বিশ্বের ডজনখানেক শীর্ষ অর্থনীতিবিদকে দায়িত্ব দিয়েছে যে উন্নয়ন প্রচেষ্টার ক্ষেত্রে কোন সমাধানগুলো ব্যয়কৃত প্রতি টাকায় সর্বোচ্চ সামাজিক, পরিবেশগত, স্বাস্থ্যগত এবং অর্থনৈতিক সুবিধা প্রদান করতে সক্ষম, সেই বিষয়ের ওপর গবেষণা চালানোর জন্য। দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে সংগ্রাম এবং অর্থনৈতিক সুযোগের প্রচারের কথা আসলে তিনটি কৌশলের মাধ্যমে নতুন গবেষণাটি সম্ভাবনার দ্বার প্রজ্বলিত করে দেয়। চরম দারিদ্র্য বিমোচনে বিনিয়োগকারীরা তথাকথিত ‘উত্তরণ’ কর্মসূচির ওপর নির্ভর করতে পারে, নিষ্ফলা মৌসুমে কৃষকদের সাময়িকভাবে কাজ করার জন্য শহরে অভিপ্রায়ণের ক্ষেত্রে ভাতা প্রদান করতে পারে অথবা বিদেশে অভিপ্রায়ণের সুযোগকে আরও কার্যকর করে তোলার ওপর মনোনিবেশ করতে পারে। এই কৌশলগুলো শুধু তাদের নিজস্ব কার্যপদ্ধতির ক্ষেত্রেই ভিন্ন নয়, তাদের সম্ভাব্য প্রতিদানের ক্ষেত্রেও ভিন্ন।

কৌশল ব্যয়কৃত প্রতি টাকায় সর্বমোট যত টাকার সুবিধাসমূহ দারিদ্র্যবিরোধী ‘উত্তরণ’ কর্মসূচি ২, মৌসুমি অভিপ্রায়ণের জন্য ভাতা ৪, ইউডিসির মাধ্যমে বিদেশে অভিপ্রায়ণকে বৈধকরণ ২২। যদিও চরম দারিদ্র্যের হার গত ১৫ বছরে ৩৪ শতাংশ থেকে কমিয়ে মাত্র ১৩ শতাংশে আনা হয়েছে, দুই কোটি বাংলাদেশি এখনো হতদরিদ্র হিসেবে বিবেচিত অবস্থার মধ্যে বসবাস করছে। ব্র্যাক ইন্টারন্যাশনাল বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতিবিদ মুন্সি সুলাইমান এবং রোটারড্যামের ইরাসমাস বিশ্ববিদ্যালয়ের ফারজানা মিশার সদ্য-প্রকাশিত গবেষণায় তারা দেশের চরম দারিদ্র্য মোকাবিলার পদ্ধতিসমূহ পরীক্ষা করে দেখেছেন। ‘উত্তরণ’-ই হলো সবচেয়ে সম্ভাবনাময় কৌশল। এই কর্মসূচিতে অংশগ্রহণকারীরা প্রথমে নগদ টাকা বা খাদ্যরূপে একটি ছোট উপহার পেয়ে থাকে, যা তাদের দৈনন্দিন জীবনধারণের চাপ থেকে কিছুটা অব্যাহতি দেয় এবং তাদের সঞ্চয়ী হতে সাহায্য করে। সবশেষে, সামাজিক প্রশিক্ষণের মাধ্যমে অংশগ্রহণকারীদের আত্মবিশ্বাসী হওয়ার উৎসাহ প্রদান করা হয়, যা দারিদ্র্য মোকাবিলার ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু প্রায়শ উপেক্ষিত বিষয়।

বিশ্লেষণ অনুযায়ী, এই ধরনের একটি কর্মসূচিতে পরিবার প্রতি আনুমানিকভাবে ২৩ হাজার ৪০০ টাকা খরচ হবে। কিন্তু এর থেকে প্রাপ্য সুবিধা ব্যাপক হতে পারে : উত্তরণ কর্মসূচি প্রাপকদের আয় অন্ততপক্ষে এক-তৃতীয়াংশ বাড়িয়ে দেবে। বেশিরভাগ অর্জন আসে সুবিধাভোগীদের পেশা পরিবর্তন এবং নৈমিত্তিক দিনমজুর অবস্থা থেকে বেরিয়ে এসে আত্মকর্মসংস্থানের মাধ্যমে এবং গবেষকরা  প্রমাণ পেয়েছেন যে, এর ইতিবাচক প্রভাব বেশ দীর্ঘস্থায়ী, যা অংশগ্রহণকারীদের দারিদ্র্যাবস্থা থেকে চিরদিনের জন্য বেরিয়ে আসতে সাহায্য করে। অর্থনীতিবিদদের আনুমানিক হিসাব অনুযায়ী, যখন এই সমস্ত সুযোগ-সুবিধা সমষ্টিভূত করা হবে, তা প্রায় ৫১ হাজার টাকার সমান দাঁড়াবে, যার মানে হলো ‘উত্তরণ’ কর্মসূচির জন্য ব্যয়কৃত প্রতিটি টাকা দুই টাকা পরিমাণ সুবিধা প্রদান করে। বিশ্লেষণটি এ ছাড়াও আরও অন্যান্য প্রকল্পের দিকে নজর দিয়েছে, যার মধ্যে আছে নগদ হস্তান্তর এবং জীবিকা কর্মসূচি, কিন্তু প্রকৃতপক্ষে এই প্রকল্পগুলো ব্যয়কৃত প্রতিটি টাকায় এক টাকা বা তারও কম সুফল বয়ে আনে। সে জন্যই হয়তোবা ‘উত্তরণ’ কর্মসূচিই বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে কার্যকর দারিদ্র্য কর্মসূচি : যে ক্ষেত্রে খরচের প্রতিটি টাকা দুই টাকার সামাজিক কল্যাণ বয়ে আনে, অংশগ্রহণকারীদের ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় এবং শেষ পর্যন্ত চরম দারিদ্র্যাবস্থা থেকে মুক্তির সুযোগ করে দেওয়ার মাধ্যমে।

তবে অবশ্যই, সাহায্য ও অর্থের জন্য প্রচুর চাহিদা থাকা সত্ত্বেও সম্পদের পরিমাণ সীমিত। এ জন্যই আমাদের অনুসন্ধান করতে হবে যে ব্যয়কৃত প্রতিটি টাকা কোনো ক্ষেত্রে সবচেয়ে লাভজনক হতে পারে। ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন অর্থনীতিবিদ মুশফিক মোবারক এবং এভিডেন্স অ্যাকশনের একজন পোস্ট ডক্টরাল সতীর্থ আঘা আলী আকরাম গবেষণা করে একটি ভালো উপায় বের করেছেন, যেটি অনেক গ্রামীণ বাংলাদেশির সমস্যার প্রতি মনোনিবেশ করবে, বিশেষ করে উত্তরাঞ্চলে শরতের নিষ্ফলা ঋতুর সময়টাতে। এটি বছরের সবচেয়ে কঠিন সময়; বিশেষ করে রংপুরে, যেখানে ১ কোটি ৫৮ লাখ অধিবাসীর প্রায় অর্ধেকের কাছাকাছি দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করে এবং যাদের মধ্যে অনেকেই পার্শ্ববর্তী খামারগুলোতে দিনমজুর হিসেবে কাজ করে থাকে। তবে সেপ্টেম্বর মাসে, যখন জমির ফসল পাকার জন্য অপেক্ষা করতে হয়, খামারে তাদের করার মতো খুব কম কাজই অবশিষ্ট থাকে। তখন মজুরি কমে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে খাদ্যের অপ্রতুলতার কারণে চালের দামও বেড়ে যায়।

নিম্নমজুরি ও উচ্চ খাদ্যমূল্য দ্বারা বিশেষ করে গর্ভবতী নারী এবং শিশুরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। অনেক পরিবার তাদের বিভিন্ন বেলার খাবার বাদ দিতে বাধ্য হয় এবং তাদের খাদ্যাভ্যাসের গুণগতমানও কমে যায়, যা এই দুর্বল জনগোষ্ঠীর ঘাটতিপূর্ণ শারীরিক ও বুদ্ধিবৃত্তিক বিকাশের কারণ হতে পারে। গবেষকরা পরীক্ষা করে দেখেছেন, কীভাবে গ্রাম থেকে মানুষকে শহরে মৌসুমি অভিপ্রায়ণে সাহায্য করলে নিষ্ফলা মৌসুম অতিক্রমে তাদের উপকার হয়। কেন্দ্রীয় শহরগুলোকে কৃষিনির্ভর গ্রামগুলোর মতো মৌসুমি মন্দার মুখোমুখি হতে হয় না, তাই শহরগুলোতে নিষ্ফলা মৌসুমে কম-দক্ষতার  কর্মসংস্থানের সুযোগ থাকে। নির্মাণাধীন ভবনে কাজ বা রিকশা চালানোর মতো কাজও এতে অন্তর্ভুক্ত। কিন্তু মৌসুমি অভিপ্রায়ণ ব্যয়সাধ্য এবং ঝুঁকিপূর্ণ। অভিবাসীদের শুধু যাতায়াতের খরচই দিতে হয় না, তাদের চাকরি না পাওয়ার ফলে টাকা জলে যাওয়ার ঝুঁকিও নিতে হয়। অর্থনীতিবিদরা তাদের ছয় বছরের গবেষণায় দেশজুড়ে ১০০টিরও বেশি বাংলাদেশি সম্প্রদায়ের ওপর অপরিকল্পিতভাবে বিভিন্ন কৌশলগত পরিকল্পনার দায়িত্ব অর্পণ করে। প্রথম দলের গ্রামগুলোর ক্ষেত্রে, শহরে অভিপ্রায়ণের জন্য বাসের যাওয়া-আসার ভাড়া এবং কয়েক বেলার খাওয়ার খরচ বাবদ অংশগ্রহণকারী পরিবার প্রতি এক হাজার টাকার ভাতা দেওয়া হয়। অন্য গ্রামগুলোর ক্ষেত্রে পরিবারগুলোকে কোনো টাকা দেওয়ার পরিবর্তে শুধু মৌসুমি কাজের সুযোগ সম্পর্কে তথ্য দেওয়া হয় এবং অন্যান্য অনেক গ্রামকে, তথাপি, নিয়ন্ত্রণের জন্য অপরিকল্পিতভাবে বাছাই করা হয়, যারা কোনো তথ্য বা টাকা পায়নি। শুধুমাত্র তথ্যপ্রাপ্ত পরিবারগুলো থেকে খুবই কমসংখ্যক মানুষ শহরে গিয়েছিল। কিন্তু নিষ্ফলা মৌসুমে একটি সাধারণ বাসের টিকিট এবং কয়েক বেলার খাবারের জন্য পাওয়া ভাতা থেকে যে উপকার পাওয়া গিয়েছিল তা উল্লেখযোগ্য ছিল।  অর্থনীতিবিদরা আবিষ্কার করেছেন যে, এই প্রকল্পে পরিবার প্রতি ২ হাজার ৭০০ টাকার মতো খরচ করাটা— যার মধ্যে অস্থায়ী অভিপ্রায়ণ এবং কর্মসূচির অন্যান্য খরচ অন্তর্ভুক্ত, প্রতিটি পরিবারের জন্য উল্লেখযোগ্য কল্যাণ সাধন করেছিল।

যেসব পরিবার ভাতা পেয়েছিল এবং একজন ব্যক্তিকে কাজের জন্য শহরে পাঠিয়েছিল, তাদের প্রত্যেকের প্রতিদিনের ক্যালোরির গ্রহণ ৬০০ ক্যালোরিতে উন্নীত হয়েছিল। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার, কারণ এটি দিনে দুই বা তিন বেলা খাবার গ্রহণের মধ্যে পার্থক্য। এই পরিবারগুলো আরও স্বাস্থ্যসম্মত খাবারের পেছনেও অধিক অর্থ ব্যয় করেছিল; যেমন মাছ ও ডালের মতো প্রোটিনের উেস। কিছু কিছু পরিবারের ক্ষেত্রে, মৌসুমি অভিপ্রায়ণের ফলে তাদের আয় প্রায় ৮৬ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়েছিল। প্রকল্পটির খুঁটিনাটির ওপর ভিত্তি করে ভাতা কর্মসূচির মাধ্যমে পরিবারের কোনো সদস্য আদৌ শহরে যাবে কিনা তার সম্ভাবনা ২২-৪২ শতাংশ পর্যন্ত বেড়ে গিয়েছিল। এসবের মোট ইতিবাচক প্রভাব হিসাব করা হলে, তা ১০ হাজার ৯০০ টাকার অর্থনৈতিক, স্বাস্থ্য-সম্পর্কিত এবং সামাজিক কল্যাণের সমান।

তাই সমস্ত খরচ এবং সুযোগ-সুবিধা একত্রিত করার মাধ্যমে অর্থনীতিবিদদের আনুমানিকভাবে হিসাব অনুযায়ী মৌসুমি অভিপ্রায়ণ কর্মসূচি ব্যয়কৃত প্রতি টাকায় চার টাকার সামাজিক কল্যাণ সাধন করতে পারে। কিন্তু গবেষকরা ভিন্ন ধরনের অভিবাসীর ওপর মনোযোগ নিবদ্ধ করার মাধ্যমে অর্থনৈতিক উন্নয়নে সাহায্য করার আরেকটি উপায় চিহ্নিত করেছেন : প্রায় ৫ লাখ মানুষ যারা প্রতি বছর বাংলাদেশ ছেড়ে বিদেশে কাজ করতে যায়। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী, তারা পরিবার-পরিজনকে জিডিপির ৭.৪ শতাংশের সমমূল্যের অর্থ পাঠায়— ২০০১ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত যেটি ছিল সর্বমোট ৯ লাখ ৬০ হাজার কোটি টাকা। কিন্তু যেহেতু অভিপ্রায়ণ প্রক্রিয়াটি অতিরিক্ত ব্যয়বহুল এবং কষ্টসাধ্য, কার্যত সম্ভাব্য প্রাপ্যের তুলনায় অভিপ্রায়ণ থেকে বাংলাদেশ তুলনামূলক কম উপকারিতা লাভ করে। অভিপ্রায়ণের জন্য যা খরচ তা অনেকের তিন বছরের আয়ের সমান হতে পারে। খরচ এত অধিক হওয়ার একটি কারণ হলো অভিবাসী শ্রমিকরা একাধিক স্তরে মধ্যস্থতাকারীদের দ্বারা জোরপূর্বক ভিসা ও অন্যান্য ফিস বাবদ অতিরিক্ত অর্থ প্রদানে বাধ্য হয়।

ম্যানচেস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ের ইকোনমেট্রিং-এর প্রভাষক ওয়াসেল বিন শাদাত এবং লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন বিষয়ক গবেষণা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক কাজী মাহমুদুর রহমানের নতুন গবেষণা অনুযায়ী বিদ্যমান ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারসমূহ অথবা ইউডিসির মাধ্যমে অভিপ্রায়ণ প্রক্রিয়াটি বৈধকরণ অত্যন্ত সম্ভাবনাময়। ২০১৩ সালে, অভিপ্রায়ণ প্রক্রিয়াটি বৈধ করার জন্য এদেশের সরকারের মালয়েশিয়ার সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষরের পর প্রায় ১৪ লাখ মানুষ ইউডিসির মাধ্যমে অনলাইনে নিবন্ধন করেছিল। প্রায় ৪ হাজার ৫০০-এর বেশি ইউডিসি ইতিমধ্যে সারা দেশে কাজ করছে, এ দেশের লক্ষাধিক মানুষকে সরকারি ও বেসরকারি সেবা প্রদান করার মাধ্যমে। সমস্ত ইউডিসির সঙ্গে অভিপ্রায়ণ সেবা যুক্ত করাটা কম-খরচের এবং সহজসাধ্য হবে। বিদেশে যেতে ইচ্ছুক শ্রমিকরা ইউডিসির অভিপ্রায়ণ দফতরে মৌলিক ফর্ম এবং ভিসার প্রক্রিয়াকরণ থেকে শুরু করে কর্মসংস্থানের তথ্য এবং প্রিন্টিং পরিসেবাও পাবে। বিশেষজ্ঞদের হিসাব অনুযায়ী, বাংলাদেশের সব ইউডিসিতে একটি করে অভিপ্রায়ণ বিভাগ চালু করার ক্ষেত্রে সর্বমোট ৭৮ কোটি ৫০ লাখ টাকা খরচ হবে, যার সঙ্গে প্রতি বছর কার্যপরিচালনা খরচ বাবদ ২০ কোটি ৩০ লাখ টাকা যুক্ত হবে। কিন্তু প্রাপ্ত সুবিধা হবে ব্যাপক। প্রথম বছর মালয়েশিয়াতে অভিপ্রায়ণের সুযোগ করে দেওয়ার মাধ্যমে আনুমানিক রক্ষণশীল হিসাব অনুযায়ী ৫০ হাজার ব্যক্তিকে ইউডিসির দ্বারা প্রদত্ত পরিসেবা প্রদান করা হবে, যা পরবর্তী বছরগুলোতে অতিরিক্ত আরও ১০ হাজার শ্রমিক যুক্ত করবে। এর ফলস্বরূপ, একজন ব্যক্তির অভিপ্রায়ণের খরচ কমে ৩৬ হাজার ৫০০ টাকা হবে— যেটা প্রায় ৮৩ শতাংশ পর্যন্ত খরচ বাঁচাবে।

গবেষকরা আশা করেন যে, ইউডিসির মাধ্যমে আন্তর্জাতিক অভিপ্রায়ণ প্রক্রিয়াকে আরও কার্যকর করে তোলাটা ব্যয়কৃত প্রতি টাকায় ২২ টাকার কল্যাণ সাধন করতে পারে। এই কৌশলগুলোর প্রত্যেকটি দারিদ্র্য থেকে মুক্তির জন্য ‘উত্তরণ’ কর্মসূচি, মৌসুমি অভিপ্রায়ণের জন্য ভাতা এবং বিদেশে অভিপ্রায়ণ প্রক্রিয়ার উন্নতিসাধন— বাংলাদেশের জন্য বিভিন্ন উপায়ে সুযোগ সৃষ্টি করার লক্ষ্যে কাজ করে। বাংলাদেশে তার উন্নয়নের লক্ষ্যমাত্রা উপলব্ধি করার ক্ষেত্রে সবচেয়ে ভালো উপায় কোনটি বলে আপনি মনে করেন? আমাদের ওয়েবসাইটে গিয়ে আরও অন্যান্য অনেক প্রস্তাব এবং পরিকল্পনাগুলো সম্পর্কে জানুন। আসছে সপ্তাহগুলোতে আমি শীর্ষ বাংলাদেশি বিশেষজ্ঞদের দ্বারা নির্বাচিত অন্যান্য আরও অনেক রোমাঞ্চকর কর্মসূচি সম্পর্কে এই বাংলাদেশ প্রতিদিনে লিখব। আমরা কর্মসূচিগুলোর খরচের পাশাপাশি এগুলোর সুফলগুলোও চিহ্নিত করব, যেন সবাই সহজেই জানতে পারে যে কোন সমাধানটি বাংলাদেশের উন্নয়নে সবচেয়ে বেশি সহায়ক।

লেখক : কোপেনহেগেন কনসেনসাস সেন্টারের প্রেসিডেন্ট। তিনি টাইম ম্যাগাজিন কর্তৃক বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী ১০০ ব্যক্তির একজন হিসেবে মূল্যায়িত হয়েছেন।

[লেখাটি ইংরেজি থেকে অনূদিত]


বিডি-প্রতিদিন/১১ এপ্রিল, ২০১৬/মাহবুব

 

এই বিভাগের আরও খবর
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সর্বশেষ খবর
‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’
‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ
হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ

৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম
দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!
অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন
‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭
রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

৪৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল

৪৫ মিনিট আগে | শোবিজ

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৪৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা

৪৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর
নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান
বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক
বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি
সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?
ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল
প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ
তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব
৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি
তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩
চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত
সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে