শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪২, রবিবার, ১০ এপ্রিল, ২০১৬

সরকারের 'তানপুরায়' উল্টাপাল্টা সুর

কাজী সিরাজ
অনলাইন ভার্সন
সরকারের 'তানপুরায়' উল্টাপাল্টা সুর

ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের প্রথম দুই ধাপেই নির্বাচনী হাঙ্গামায় নিহত হয়েছেন প্রায় ৩৮ জন। আহত হয়েছেন দুই হাজারের মতো। বাকি চার ধাপে কী ঘটবে আল্লাহ জানেন। দ্বিতীয় ধাপ শেষে বিএনপির এক নেতা তো উত্তেজনার বশে বলেই ফেলেছিলেন যে, পরের ধাপসমূহে তারা নির্বাচন বর্জনও করতে পারেন। ১ এপ্রিল সিইসির সঙ্গে দেখা করে বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ করে বেরিয়ে আসার পথে সাংবাদিকদের কাছে দলের যুগ্ম-মহাসচিব মো. শাহজাহান যা বলেছিলেন তার অর্থ বর্জনই দাঁড়ায়।  তার সে বক্তব্য অবশ্য তার দল নাকচ করে দিয়েছে। বিএনপির উচ্চ পর্যায়ের সভায় শেষ পর্যন্ত নির্বাচনে থাকার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বলতেই হবে, ভালো সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএনপি। কিন্তু বিএনপি ইউপি নির্বাচন বর্জন করতে পারে এমন খবর মিডিয়ায় প্রকাশের পর শাসক লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ যে মন্তব্য করেছেন তা একেবারেই হাস্যকর। তিনি বলেছেন, পরাজয়ের লজ্জায় নাকি পালাতে চাচ্ছে দলটি। শাসক দলের অনেক গুরুত্বপূর্ণ নেতাও এমন ‘বাণী’ দিয়েছেন যে, এই নির্বাচন ‘ভালো’ হয়েছে। কেমন ভালো হয়েছে তা তো বোঝা যায় কয়েকশ প্রতিদ্বন্দ্বীকে মনোনয়নপত্র জমা দিতেই বাধা দেওয়ার ঘটনায়। পরিসংখ্যানটি বরাবরই প্রাসঙ্গিক লেখায় আসবে যে, প্রথম ধাপের ৭১২ ইউনিয়ন পরিষদের মধ্যে বিএনপিরই ১১৯ জন প্রার্থীকে মনোনয়নপত্র জমা দিতে দেওয়া হয়নি। দ্বিতীয় ধাপে ৬৩৯ ইউপির ৬৩টিতেও একই অবস্থা। অন্য দল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও অনেক অভিযোগ। দুই ধাপে শাসক লীগের প্রায় ১০০ চেয়ারম্যান প্রার্থীকে নৌকা আর জলে ভাসাতে হয়নি। ‘ছু মন্তর ছু’তেই গাঙ পার। বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়, বিনা ভোটে তারা চেয়ারম্যান হয়ে গেছেন। এরপরও নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে বলতে লজ্জা হওয়ার কথা ছিল। এই নির্বাচন সম্পর্কে প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ায় রাজনৈতিক দলের বাইরে থেকেও যেসব বক্তব্য-বিশ্লেষণ পাওয়া গেছে, তা থেকেও বোঝা যায়, নির্বাচন সম্পর্কে সরকারের মন্ত্রী-মিনিস্টার বা নেতা-নেত্রীরা যা বলছেন, প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী রকিবউদ্দিন আহমদ এবং রকিব কমিশনের অন্যরা যা বলছেন সত্য ও বাস্তবের সঙ্গে তার কোনো সামঞ্জস্য নেই। সরকারের পার্টনাররা কি বলছেন তা শুনলেও পরিষ্কার হওয়া যায় যে, কেলেঙ্কারির সীমা নেই এই নির্বাচনে। জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান এবং মন্ত্রীর পদমর্যাদায় প্রধানমন্ত্রীর দূত হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ বলেছেন, এ নির্বাচন অগ্রহণযোগ্য। ক্ষুব্ধ কণ্ঠে তিনি যা বলেছেন, তার গলিতার্থ হচ্ছে নির্বাচনের নামে এটা একটা প্রহসন। ইসি মেরুদণ্ডহীন, সিইসি বেশরম। ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন নির্বাচনে ‘দখলের উৎসব’ চলছে বলে মন্তব্য করেছেন। সরকারের বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী নির্বাচন কমিশনের উদ্দেশে বলেছেন, ‘একটি স্বাধীন ও শক্তিশালী নির্বাচন কমিশনের জন্য আমরা দীর্ঘ লড়াই করেছি। আপনারা সেই সংগ্রামের অর্জন। আপনারা ব্যর্থ হন আমরা তা চাই না। কিন্তু এই নির্বাচনে যা ঘটেছে তা হলো ন্যক্কারজনক, ব্যালটে সিল মেরে বাক্স ভরার মহোৎসব। স্থানীয় প্রশাসনের সহায়তায় একটি নির্দিষ্ট দলের প্রার্থীকে জিতিয়ে দেওয়ার জন্য অন্য প্রার্থী ও সমর্থকদের ভয়ভীতি, মারধর ও বাড়িঘরে হামলা চালিয়ে ভোটে অংশ নিতে বাধাগ্রস্ত করা হয়। এ নিয়ে স্থানীয় প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় নিয়োজিতদের কাছে অভিযোগ করেও কোনো ফল পাওয়া যায়নি। কোথাও কোথাও পুলিশ ও নির্বাচনের দায়িত্বে নিয়োজিত সরকারি কর্মকর্তারা বিরোধী দলের প্রার্থীদের অবরুদ্ধ করে রেখে নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করেছেন।’ নির্বাচনটি কেমন হয়েছে তা বোঝার বা বোঝানোর জন্য বিএনপি বা অন্য কোনো প্রকৃত সরকারবিরোধী দলের মুখ থেকে কিছু শোনার কোনো প্রয়োজন কি আর আছে? এই অবস্থার জন্য প্রথমেই অভিযোগ উত্থাপিত হবে নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে। ইতিমধ্যে জনগণ বিএনপির মন্তব্য বিশ্বাস করতে শুরু করেছে যে, এই নির্বাচন কমিশন সরকারের আজ্ঞাবহ। তিন সিটি নির্বাচন, উপজেলা নির্বাচনের তৃতীয় ধাপ থেকে শেষ ধাপ পর্যন্ত পৌর নির্বাচন এবং সর্বশেষ ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের প্রথম দুই ধাপের নির্বাচনে নির্বাচন কমিশন তার সাংবিধানিক দায়িত্ব ও কর্তব্যের প্রতি অবহেলা করেছে বলে সমালোচনা হতেই পারে। শুধু তাই নয়, আগামী দিনে ইসির ভূমিকা আন্দোলনের ইস্যুও হয়ে যেতে পারে। ইতিপূর্বে ‘আজিজ-কমিশনের বিরুদ্ধে বর্তমান ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি এবং নামধারী বামদের নেতৃত্বে তুমুল আন্দোলনের কথা কারও ভুলে যাওয়ার কথা নয়। লীগ নেতৃত্বাধীন সরকারের মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন তার সমালোচনামূলক বক্তব্যে সে আন্দোলনের কথা উল্লেখও করেছেন। রাজনৈতিক দল শুধু নয়, সুশীল সমাজের পক্ষ থেকেও এখন সিইসিসহ নির্বাচন কমিশনারদের পদত্যাগের দাবি উঠছে। ইসির ভূমিকায় হতাশ ও ক্ষুব্ধ হয়ে সুশাসনের জন্য নাগরিক-সুজনের সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেছেন, নির্বাচন কমিশনের স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করা উচিত। গত ১ এপ্রিল এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, ‘সুষ্ঠু’ নির্বাচন দিতে না পারার ব্যর্থতার দায় নিয়ে নির্বাচন কমিশনের সংশ্লিষ্টদের পদত্যাগ করা উচিত। বিগত ৫ জানুয়ারির সংসদ নির্বাচন থেকে শুরু করে এ পর্যন্ত সব নির্বাচন বিকৃত হয়েছে। জনমতের প্রতিফলন ঘটেনি। পুলিশ বা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করেনি। নির্বাচন কমিশনও সেই অর্থে তাদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নিতে পারেনি। ইসির ব্যর্থতার বিচার কে করবে? নিশ্চয়ই সাংবিধানিক পদাধিকারীদের বিচারেরও দুটি অতিশয় শক্তিশালী আদালত আছে— এক. উপরওয়ালার আদালত ও বিচার এবং দুই. জনগণের আদালত ও বিচার।

অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের এ পর্যন্ত দেখা চিত্রটা পূর্বপরিকল্পিত। সরকারের বোধহয় দ্বিবিধ উদ্দেশ্য ছিল— এক. তৃণমূলে সরকারের একটা ভিত্তি গড়া, দুই. দেশে-বিদেশে সরকারের জনপ্রিয়তা প্রমাণ করা। ব্রিটিশ আমল থেকেই লক্ষ্য করা গেছে, কৃতকর্মের ফলে কোনো সরকার যখন গণবিচ্ছিন্ন হয়ে যায় অথবা নানা ধরনের অপকর্মে জড়িয়ে যখন ক্ষমতাসীন দল জনপ্রিয়তা হারিয়ে সরকারকে টিকিয়ে রাখার শক্তি জোগাতে পারে না, তখন তারা থানা-গ্রামে একটা ভিত্তি খোঁজে। অবলম্বন করে তৃণমূলের স্থানীয় সরকার পরিষদসমূহ দখল প্রক্রিয়া। সেখানে তারা বেছে নেয় কিছু আজ্ঞাবাহী। তৃণমূলে কিছু সুবিধা ‘বিতরণের’ মাধ্যমে কব্জা করতে চায় কিছু লোক, আহরণ করতে চায় কিছু শক্তি। বর্তমান সরকার গণবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে বলে প্রতিপক্ষ এতদিন যে সমালোচনা করে আসছে সরকারই সে সমালোচনার যথার্থতা প্রমাণ করছে। ক্ষমতা নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল করে নির্বাচন ছাড়াই সরকার গঠনের মতো সংখ্যাগরিষ্ঠ ‘আসন’ কব্জা করা, পরবর্তী সব নির্বাচনে ‘দখলের’ সংস্কৃতি চালু করে সরকারই স্পষ্ট করেছে যে, এ ছাড়া তাদের কোনো গত্যন্তর নেই। স্বচ্ছ, শান্তিপূর্ণ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হলে সরকার টিকে থাকার ‘জরুরি অক্সিজেনই’ হারিয়ে ফেলবে। তাই তারা যা করছে সচেতনভাবেই করছে। দুর্নামের কোনো পরোয়াও করছে না। ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানদের মাধ্যমে ইউনিয়নে ইউনিয়নে তারা দলের নয়, দলের নামে আসলে সরকারের একটা ভিত্তি গড়তে চাচ্ছে।

প্রধানমন্ত্রীর প্রত্যয়নপত্রে প্রার্থী মনোনয়নের বিষয়টিকে পর্যবেক্ষকরা ভালো চোখে দেখছেন না, তৃণমূল পর্যায়ে এসব নির্বাচনে জেলা-থানার নেতাদের প্রত্যয়নই যথেষ্ট। কিন্তু স্থানীয় প্রশাসন ও নির্বাচন সংশ্লিষ্ট সরকারি কর্মকর্তাদের সহযোগিতা নিশ্চিত করার জন্যই কৌশলটি প্রয়োগ করা হয়েছে বলে ধারণা করা যায়। অর্থাৎ যেনতেন প্রকারে যত বেশি সম্ভব ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান পদ নিজেদের কব্জাভুক্ত করা যায় তার জন্য কোনো অনৈতিক পথে হাঁটতে হলেও দ্বিধা নেই সরকারের। রাজনৈতিক ঝড় উঠলে এসব ভিত্তি কোনো কাজে লাগে না। বেশি দূর তো যাওয়ার দরকার নেই। আইয়ুবের ৮০ হাজার ‘ফেরেশতা’ (বিডি মেম্বার) কি তার গদি রক্ষা করতে পেরেছিল? এরশাদ যখন বিএনপির নির্বাচিত সাত্তার সরকারকে উত্খাত করে ক্ষমতা দখল করে, তখন দলীয় ইউপি চেয়ারম্যান, গ্রাম সরকার, যুব কমপ্লেক্স কোনো কাজে আসেনি। লীগ সরকার পুলিশ ও প্রশাসননির্ভর একটি অজনপ্রিয় সরকারে পরিণত হয়েছে বলে দেশে-বিদেশে যে ধারণা সৃষ্টি হয়েছে তা ঘুচাতে চাচ্ছে এই সরকার। ইউনিয়ন পরিষদে ‘জয় জয়কার’ দেখিয়ে তারা জনপ্রিয়তা প্রমাণের উদ্যোগ নিয়েছে বলেই মনে হয়। বিজ্ঞান প্রযুক্তির এই যুগে পৃথিবীর কোথাও কোনো কিছু গোপন থাকছে না। সর্বশেষ ‘পানামা পেপারস’ ঝড় তুলেছে সারা বিশ্বে। বিশ্বচোরদের পেটে ‘গুড়গুড়ি’ শুরু হয়েছে। বাংলাদেশেও কেউ পেরেশানিতে থাকা অমূলক নয়। তেমন খবর তো মিডিয়ায় আসছে। কাজেই বাংলাদেশের ইউপি নির্বাচনে প্রকাশ্যে যেসব অনাচার হয়েছে, পৃথিবী তা জানবে না এটা হয় কী করে? মাননীয় মন্ত্রী রাশেদ খান মেননের ভাষায় ‘দখলের উৎসব’— নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা প্রমাণ করবে সরকার? কি জানি।

বিএনপি চেয়ারপারসন পরবর্তী ধাপসমূহের নির্বাচনে দলের সব দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতাসহ জেলা ও থানার নেতাদের প্রার্থীদের পক্ষে কাজ করার নির্দেশ দিয়েছেন। কিন্তু এ নির্দেশ কী কার্যকর হবে? কেন্দ্রীয় নেতারা তো (!) বটেই, জেলা-থানার নেতারাও এখন ঢাকায় ‘হিজরত’ করছেন পরবর্তী কমিটিতে পছন্দের পদ বাগানোর জন্য। কাউন্সিল নামের একদিনের মিলন মেলাটি হয়ে গেছে ১৯ মার্চ। তিনজন অ্যাপয়েন্টমেন্ট লেটার পেয়েছেন। অন্যরা পীর-মুরশিদের দরবারে ছোটাছুটি করছেন, তাবিজ-কবচ নিচ্ছেন যাতে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের হৃদয় গলে প্রার্থনাকারীদের প্রতি। এরা কি করে ইউনিয়নে ইউনিয়নে ঘুরবে? অথচ সবাই নেমে পড়লে একদিকে দলের মধ্যে জাগরণ ‘সৃষ্টি’ হবে, অপরদিকে ভীতসন্ত্রস্ত ভোটারদের মধ্যে সাহসের সঞ্চার হবে। আগামী চার ধাপের নির্বাচনের চেহারাই পাল্টে যেতে পারে। দেখা যাক বিএনপির স্থায়ী কমিটি, সহ-সভাপতিমণ্ডলী, উপদেষ্টামণ্ডলী এবং সম্পাদকমণ্ডলীর কজন পার্টি চেয়ারপারসনের আদেশ মান্য করেন। পদাধিকারীরা দায়িত্ব পালন না করলে কর্মচারীদের হাতে দায়িত্ব যাবে না তো কোথায় যাবে?

একজন মুক্তিযোদ্ধার আর্তনাদ!

মুক্তিযোদ্ধারা আমাদের দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান, প্রায়শই কথাটা বলা হয়। মুক্তিযুদ্ধ আমাদের জাতীয় রাজনীতির শ্রেষ্ঠ ঘটনা এবং আমাদের স্বাধীনতা জাতির শ্রেষ্ঠ অর্জন। সেই বিবেচনায় মুক্তিযোদ্ধারা দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান তো বটেই। কিন্তু যারা এখনো বেঁচে আছেন, কেমন আছেন তারা? মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে যারা রাজনীতি করেন তারা কি খবর রাখেন? মুক্তিযোদ্ধাদের অনেকে, কেউ কেউ তো বটেই, ভালো তো নেই-ই, স্বীকৃতিটি পর্যন্ত নেই। অথচ মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা দিনকে দিন বাড়ছে। মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে মান্নান ভূঁইয়া পরিষদ আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে নরসিংদীর শিবপুর গিয়ে সাবেক থানা কমান্ডার বন্ধু ঝিনুক ও উপজেলা চেয়ারম্যান আরিফ মৃধার মুখে শুনলাম মুক্তিযুদ্ধকালে থানায় মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা ছিল সাড়ে ৪শ। ৪৫ বছরে অনেকে মারা গেছেন, তারপরও এখন নাকি এই সংখ্যা প্রায় ৯শ! অথচ আমার নিজের থানা চৌদ্দগ্রামে আমার পাশের গ্রাম চিমাতলির বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম মুক্তিযোদ্ধার বর্তমান ‘তেলেসমাতির তালিকায়’ তার নামটিই ঢোকাতে পারেননি। ফলে মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য রাষ্ট্রপ্রদত্ত কোনো সুবিধাই পাচ্ছেন না তিনি।

২ নম্বর সেক্টরের ১৯নং এফএফ কোম্পানিতে তিনি বীরত্বের সঙ্গে যুদ্ধ করেছেন। ১৯৭২ সালের ১ জানুয়ারি তিনি অস্ত্র সমর্পণ করেছেন এবং একই দিন রিলিজ অর্ডার পান। তার কোম্পানি রেজিস্ট্রেশন নম্বর ৩২। এই মর্মে মুক্তিযোদ্ধা সংসদের প্রত্যয়নপত্রও তার কাছে আছে। পত্রের সূত্র ম-২৬.৫.৭৭ ও ২৭.৫-ম-৭৭ইং। জেনারেল (অব.) ওসমানীর স্বাক্ষরিত মুক্তিযোদ্ধার সনদপত্র আছে তার কাছে। থানা কমান্ডের সুপারিশ আছে। প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের চেয়ারম্যানের ১৩.৯.১৯৭৮ সালে দেওয়া স্বীকৃতিপত্রও আছে। ২০১৪ সালের ১৬ জুন কুমিল্লার জেলা কমান্ডার সফিউল আহমদ বাবুলও সার্টিফাই করেছেন। জাতীয় তালিকাভুক্ত তার সহযোদ্ধা আবদুল কালাম, গেজেট নং ৫.৭৫২, আবদুল মমিন গেজেট নং-৫,৭৫১ ও এ কে এম শাহজাহান, গেজেট নং ৫৭৪৮ দৃঢ়তার সঙ্গে প্রত্যয়নপত্র দিয়েছেন যে, সিরাজুল ইসলাম তাদের সহ-মুক্তিযোদ্ধা। এত কিছুর প্রমাণ থাকার পরও মুক্তিযোদ্ধার জাতীয় তালিকায় তার নাম উঠছে না। খারাপ কোনো পথে না গিয়ে জীবন ও সংসার চালানোর দায়ে একটি মাদ্রাসায় অ্যাকাউন্টেন্টের চাকরি করেছেন কিছু দিন। এটাই কি তার অপরাধ? মুক্তিযুদ্ধে তার ভূমিকা, অবদান ও কৃতিত্বের কোনোই মূল্য নেই? ষাটোর্ধ্ব এই বীর মুক্তিযোদ্ধা আর কতদিন বাঁচবেন জানি না।  জীবদ্দশায় কি তিনি তার স্বীকৃতি দেখে-শুনে যেতে পারবেন না? সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ, বিশেষ করে মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রী কি বিষয়টি দেখবেন?

লেখক : সাংবাদিক, কলামিস্ট

ই-মেইল : [email protected]

বিডি-প্রতিদিন/১০ এপ্রিল, ২০১৬/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
তারেক রহমান কেন টার্গেট
তারেক রহমান কেন টার্গেট
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান
স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান
সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা
সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
সর্বশেষ খবর
মোংলায় বিএনপির কাউন্সিল: জোর প্রচারণা চালাচ্ছেন প্রার্থীরা
মোংলায় বিএনপির কাউন্সিল: জোর প্রচারণা চালাচ্ছেন প্রার্থীরা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার বড় পর্দায় শার্লিন-বাসার জুটি
এবার বড় পর্দায় শার্লিন-বাসার জুটি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘নির্বাচন ঠেকানোর জন্য নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে’
‘নির্বাচন ঠেকানোর জন্য নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সেতুর রেলিংয়ে ধাক্কা দিয়ে উল্টে গেল ট্যাংকলরি, চালক নিহত
সেতুর রেলিংয়ে ধাক্কা দিয়ে উল্টে গেল ট্যাংকলরি, চালক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিরোজপুরে নির্মাণ শেষ হওয়ার আগেই ধসে পড়ল সেতু
পিরোজপুরে নির্মাণ শেষ হওয়ার আগেই ধসে পড়ল সেতু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এভারকেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়া
এভারকেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ জুলাই)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে বেগম খালেদা জিয়াকে
এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে বেগম খালেদা জিয়াকে

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মকর্তা–কর্মচারীদের পোশাক নির্ধারণ করল বাংলাদেশ ব্যাংক, ছোট দৈর্ঘ্যের পোশাক বাদ
কর্মকর্তা–কর্মচারীদের পোশাক নির্ধারণ করল বাংলাদেশ ব্যাংক, ছোট দৈর্ঘ্যের পোশাক বাদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
রাজধানীতে ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভোল পাল্টে এসিসি সভায় যোগ দিচ্ছে ভারত
ভোল পাল্টে এসিসি সভায় যোগ দিচ্ছে ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ৫১ বছরের রেকর্ড ভাঙলেন জয়সওয়াল
ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ৫১ বছরের রেকর্ড ভাঙলেন জয়সওয়াল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নরওয়েতে মার্কিন দূতাবাস কর্মীর বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ
নরওয়েতে মার্কিন দূতাবাস কর্মীর বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬৯ কেজি ওজন কমিয়ে নতুন রূপে আজম খান
৬৯ কেজি ওজন কমিয়ে নতুন রূপে আজম খান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান হলেন প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান হলেন প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অতীতের মতো বস্তাপচা নির্বাচন আমরা চাই না : জামায়াত আমির
অতীতের মতো বস্তাপচা নির্বাচন আমরা চাই না : জামায়াত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়
ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা
শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড়পুকুরিয়া খনিতে আউটসোর্সিং কর্মচারীদের স্থায়ী নিয়োগের দাবি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন
বড়পুকুরিয়া খনিতে আউটসোর্সিং কর্মচারীদের স্থায়ী নিয়োগের দাবি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার
বাগেরহাটে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাভাস্কারের পথ ধরে রাহুলের মাইলফলক স্পর্শ
গাভাস্কারের পথ ধরে রাহুলের মাইলফলক স্পর্শ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের ভয়ে নদীতে লাফ দেওয়া কিশোরের লাশ দুই দিন পর উদ্ধার
পুলিশের ভয়ে নদীতে লাফ দেওয়া কিশোরের লাশ দুই দিন পর উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর
এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেই ঢাবি শিক্ষকের স্থায়ী বহিষ্কার ও শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ
সেই ঢাবি শিক্ষকের স্থায়ী বহিষ্কার ও শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমানের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিক্ষোভ
তারেক রহমানের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের সংকটাপন্ন নদীগুলোকে বাঁচাতে হবে: রিজওয়ানা হাসান
দেশের সংকটাপন্ন নদীগুলোকে বাঁচাতে হবে: রিজওয়ানা হাসান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সমালোচিত সেই পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সমালোচিত সেই পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীরের গুলশানের ফ্ল্যাটে ব্যবহৃত জিনিসপত্র তোলা হচ্ছে নিলামে
বেনজীরের গুলশানের ফ্ল্যাটে ব্যবহৃত জিনিসপত্র তোলা হচ্ছে নিলামে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমার হৃদয় ভেঙে গেছে’ শোক বার্তায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী
‘আমার হৃদয় ভেঙে গেছে’ শোক বার্তায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগারদের কাছে পাকিস্তানের হার, যা বললেন রমিজ রাজা
টাইগারদের কাছে পাকিস্তানের হার, যা বললেন রমিজ রাজা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: ঢাকায় সিঙ্গাপুরের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: ঢাকায় সিঙ্গাপুরের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোফাইটার টাইফুন যুদ্ধবিমান কিনতে তুরস্কের চুক্তি
ইউরোফাইটার টাইফুন যুদ্ধবিমান কিনতে তুরস্কের চুক্তি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবার হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল তুরস্ক
প্রথমবার হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল তুরস্ক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর
এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৈশ্বিক পাসপোর্ট র‍্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ
বৈশ্বিক পাসপোর্ট র‍্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাকাশে নিজস্ব উপগ্রহ পাঠাচ্ছে ইরান
মহাকাশে নিজস্ব উপগ্রহ পাঠাচ্ছে ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার আমাকে যেতে বললে চলে যাব, পদত্যাগ ইস্যুতে শিক্ষা উপদেষ্টা
সরকার আমাকে যেতে বললে চলে যাব, পদত্যাগ ইস্যুতে শিক্ষা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান কেন টার্গেট
তারেক রহমান কেন টার্গেট

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কোপা আমেরিকা : সেমিফাইনাল নিশ্চিত করল ব্রাজিল
কোপা আমেরিকা : সেমিফাইনাল নিশ্চিত করল ব্রাজিল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপিকে বিব্রত করতে ‘অযৌক্তিক’ সংস্কার প্রস্তাব দিচ্ছে সরকার
বিএনপিকে বিব্রত করতে ‘অযৌক্তিক’ সংস্কার প্রস্তাব দিচ্ছে সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরাজিত শক্তির নানা ষড়যন্ত্রের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে : প্রধান উপদেষ্টা
পরাজিত শক্তির নানা ষড়যন্ত্রের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে : প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোন স্কুলে প্রবেশে কড়াকড়ি
মাইলস্টোন স্কুলে প্রবেশে কড়াকড়ি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান, পারমাণবিক কর্মসূচি চলবে : পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান, পারমাণবিক কর্মসূচি চলবে : পেজেশকিয়ান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেবিচকের ফ্লাইট সেফটি পরিচালক আহসান হাবীবকে প্রত্যাহার
বেবিচকের ফ্লাইট সেফটি পরিচালক আহসান হাবীবকে প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দগ্ধদের চিকিৎসায় সিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসক আনা হয়েছে : শ্রম উপদেষ্টা
দগ্ধদের চিকিৎসায় সিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসক আনা হয়েছে : শ্রম উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসির স্থগিত পরীক্ষার নতুন সূচি প্রকাশ
এইচএসসির স্থগিত পরীক্ষার নতুন সূচি প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা গোপন রাখা অসম্ভব : প্রেস সচিব
বাংলাদেশে হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা গোপন রাখা অসম্ভব : প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের দুই লাখ টন গম আমদানি হবে শিগগিরই
যুক্তরাষ্ট্রের দুই লাখ টন গম আমদানি হবে শিগগিরই

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা
শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি র‍্যাংকিংয়ে সেরা দশে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টি র‍্যাংকিংয়ে সেরা দশে মুস্তাফিজ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুনতি অভয়ারণ্যে হাতির পাল দেখে থামল ট্রেন, বগিতে ধাক্কা
চুনতি অভয়ারণ্যে হাতির পাল দেখে থামল ট্রেন, বগিতে ধাক্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা
১০ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি : জনগণকে নগদ অর্থ দেবে মালয়েশিয়া সরকার
জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি : জনগণকে নগদ অর্থ দেবে মালয়েশিয়া সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দরকার হলে ইসরায়েলে আরও কঠোর হামলা হবে: মাসুদ পেজেশকিয়ান
দরকার হলে ইসরায়েলে আরও কঠোর হামলা হবে: মাসুদ পেজেশকিয়ান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্ষায় শীতের আমেজ, কুয়াশার চাদরে ঢাকলো পঞ্চগড়
বর্ষায় শীতের আমেজ, কুয়াশার চাদরে ঢাকলো পঞ্চগড়

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপিতে গ্রিন সিগন্যাল শতাধিক প্রার্থীকে
বিএনপিতে গ্রিন সিগন্যাল শতাধিক প্রার্থীকে

প্রথম পৃষ্ঠা

দীর্ঘ অপেক্ষায় স্বজনরা
দীর্ঘ অপেক্ষায় স্বজনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধন ই-রিকশা
পরিবেশবান্ধন ই-রিকশা

নগর জীবন

চুল পাকে প্রজ্ঞায়, দাড়ি পাকে কাটায়
চুল পাকে প্রজ্ঞায়, দাড়ি পাকে কাটায়

সম্পাদকীয়

দোতলা ভবন যেন বদ্ধখাঁচা
দোতলা ভবন যেন বদ্ধখাঁচা

প্রথম পৃষ্ঠা

এক পরিবারের সাতজনসহ নিহত ৮
এক পরিবারের সাতজনসহ নিহত ৮

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সবজির জমি যেন বিয়েবাড়ি!
সবজির জমি যেন বিয়েবাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচারে ‘এজেন্ট’ প্রথা
অর্থ পাচারে ‘এজেন্ট’ প্রথা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি কেনায় শীর্ষে চায়নিজরা
যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি কেনায় শীর্ষে চায়নিজরা

পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াইটওয়াশের বদলা কি হোয়াইটওয়াশ
হোয়াইটওয়াশের বদলা কি হোয়াইটওয়াশ

মাঠে ময়দানে

তিন দলের ১০ মিনিটের প্রতীকী ওয়াকআউট
তিন দলের ১০ মিনিটের প্রতীকী ওয়াকআউট

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষযাত্রায়ও বোন নাজিয়ার সঙ্গী নাফি
শেষযাত্রায়ও বোন নাজিয়ার সঙ্গী নাফি

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকার বললে চলে যাব
সরকার বললে চলে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশ-সেনা কর্মকর্তাসহ ১১ জনের নামে হত্যা মামলা
পুলিশ-সেনা কর্মকর্তাসহ ১১ জনের নামে হত্যা মামলা

খবর

ছিনতাইয়ের নগরী গাজীপুর!
ছিনতাইয়ের নগরী গাজীপুর!

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন না দিলে দেশে সংকট তৈরি হবে
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন না দিলে দেশে সংকট তৈরি হবে

নগর জীবন

দুই হাসপাতালে ৩৮ কোটি টাকা খরচের পরও অচল
দুই হাসপাতালে ৩৮ কোটি টাকা খরচের পরও অচল

নগর জীবন

শ্রীবর্ধনের ফোয়ারা এখন অচল শ্রীহীন
শ্রীবর্ধনের ফোয়ারা এখন অচল শ্রীহীন

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিমান দুর্ঘটনা নিয়ে যত সিনেমা
বিমান দুর্ঘটনা নিয়ে যত সিনেমা

শোবিজ

বসুন্ধরার সুদমুক্ত ঋণে বদলে যাওয়া হেলেনার গল্প
বসুন্ধরার সুদমুক্ত ঋণে বদলে যাওয়া হেলেনার গল্প

নগর জীবন

চিরুনি অভিযান অব্যাহত
চিরুনি অভিযান অব্যাহত

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরণের পথ দ্রুত নির্বাচন
উত্তরণের পথ দ্রুত নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠনে বাছাই কমিটি স্পিকারের নেতৃত্বে
নির্বাচন কমিশন গঠনে বাছাই কমিটি স্পিকারের নেতৃত্বে

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর শোক
মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর শোক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিহতদের তথ্য গোপনের কোনো চেষ্টা হচ্ছে না
নিহতদের তথ্য গোপনের কোনো চেষ্টা হচ্ছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়
ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়

নগর জীবন

বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আনবে সরকার
বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আনবে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আম্মু তুমি কেন দেরি করলে?
আম্মু তুমি কেন দেরি করলে?

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাবি শিক্ষকের বহিষ্কার দাবিতে বিক্ষোভ
ঢাবি শিক্ষকের বহিষ্কার দাবিতে বিক্ষোভ

নগর জীবন