শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৩৮, বৃহস্পতিবার, ০৭ এপ্রিল, ২০১৬ আপডেট:

বোস্টন থেকে

আমার স্কুলকে খোলা চিঠি

নুজহাত পূর্ণতা
অনলাইন ভার্সন
আমার স্কুলকে খোলা চিঠি

প্রিয় স্কুল,

তুমি বাংলাদেশের অত্যন্ত নামী ও দামী স্কুলগুলোর একটি। লোকে বলে তুমি প্রগতিশীল ও সহিষ্ণু। লোকে বলে তোমার এখানে শিক্ষার মান নিখুঁত। তারা এ-ও বলে, আমি ভাগ্যবতী যে তোমার অংশ হয়েছি। অস্বীকার করিনা। আমি ভাগ্যবতী। আমার মনে  পাকাপাকি ছাপ ফেলেছেন এ রকম মহান কিছু লোকের সঙ্গে তুমি আমার পরিচয় ঘটিয়েছ। চমৎকার কিছু স্মৃতি আছে তোমায় ঘিরে যা আমি কোনো কিছুরই বিনিময়ে ত্যাগ করতে পারি না। সুযোগের পথে তুমি আমায় এগিয়ে দেওয়ার কারণেই আমার জীবনটা গড়ে উঠছে।

যা হোক, আমি এখন বহু দূরে। বোধ-বুদ্ধি কিছুটা হয়েছে। তাতে করে বুঝি, তুমি প্রগতিশীল নও, সহিষ্ণু নও। তুমি প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ে নারীবিদ্বেষের প্রতিনিধিত্ব ও তা এগিয়ে নেওয়ার কাজ কর। তুমি ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দৃঢ়তার সঙ্গে ঘৃণা ছড়াও। বেশ কয়েকটি ঘটনায় দেখা গেছে, তুমি পশ্চাত্পদ ছাড়া কিছুই নও এবং প্রায়শই একেবারে হাস্যকর।

সপ্তম শ্রেণিতে থাকতে এক শিক্ষক ছিলেন আমাদের যিনি ছেলে ও মেয়েদের একসঙ্গে বসতে দিতেন না। সেজন্য আমরা তার ক্লাস শুরুর আগে দ্রুত আসন বদল করে নিতাম; মেয়েরা ছেলেদের পাশ থেকে চলে এসে মেয়েদের পাশে বসতাম। সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী হলেও আমি জানতাম, ছেলে-মেয়ে একসঙ্গে বসতে না দেওয়াটা বিলকুল অন্যায়। উদ্ভট ওই ব্যবস্থাটা ছিল, বাড়িতে আমার বাবা-মা আমাকে যে সংস্কৃতিতে গড়ে তুলেছিলেন তার পরিপন্থী। খোলাখুলি আলোচনা আর বন্ধুত্ব, হোক তা ছেলে বা মেয়ের সঙ্গে, আমার বাবা-মা সব সময় উৎসাহিত করেছেন। মা বলেন, বন্ধুত্ব তো বন্ধুত্বই, তাতে বন্ধুর জেন্ডার প্রভাব ফেলতে পারে না। তাহলে তুমি কো-এডুকেশন স্কুল হয়েও কেন আমাদের আলাদা হয়ে থাকবার জন্য জোর খাটাবে? একটা ছাত্রের সঙ্গে যদি আমি বসি, তাতে করে ইংরেজি ক্লাসের কীভাবে ক্ষতি হয়? একজন পার্টনার চাই আমি, সেখানে সে মেয়ে না ছেলে, সে কথা তোলা হবে কেন? উল্টো কাজ করতে কেন আমায় বাধ্য করা হবে? এসবের প্রতিকারে কিছুই করতে পারিনি। কারণ আমার জন্য যে শিক্ষকদের তুমি জড়ো করেছ তাদের ওপর আমার কোনো কর্তৃত্ব ছিল না। আমি তো তখন ১২ বছর বয়সী একটা মানুষ।

পঞ্চম-ষষ্ঠ শ্রেণিতে থাকতে, যখন আমার বয়স ১০-১১, আমার ক্লাস টিচার মেয়েদের প্রসঙ্গে বলবার সময় অসংকোচে ‘নোংরা’ ও ‘খানকি’র মতো শব্দাবলি উচ্চারণ করতেন। এই শিক্ষকটির মতো আরও অনেক শিক্ষকের একটা অভিন্ন প্রবণতা ছিল, শিক্ষার্থীর পড়ালেখাবিষয়ক সমস্যা নিয়ে এ রকম বলা— ‘তোমরা তো স্কুলে পড়ালেখার জন্য আসো না, আসো ছেলেদের সঙ্গে রঙ্গলীলা করবার জন্য।’ তোমার কর্তব্য পড়ালেখা বিষয়ে সহায়তা করা, পথনির্দেশ করা। ছোট শিশুদের সঙ্গে অশ্লীল ভাষা— যে ভাষার অর্থটাও ওরা বোঝে না, ব্যবহার করা তোমার কর্তব্য নয়।

একবার এক শিক্ষক ক্লাসে কথা বলার জন্য এক ছাত্রকে কী শাস্তি দেবেন তা সবিস্তারে জানিয়েছিলেন। তিনি বললেন, ‘তোর গায়ের চামড়া ছিলে নিয়ে লবণ ছিটিয়ে দিয়ে রাস্তার কুত্তাকে খাওয়াব।’ কেন? শিক্ষাদানের জন্য ক্লাসরুমে ঢুকে একটা মানুষ এসব ছোট ছোট ছেলেমেয়ের সঙ্গে কেমন করে এ রকম জঘন্য ভাষায় কথা বলেন? ইন্টার্ন হিসেবে একদা আমিও একটা স্কুলে পড়িয়েছি। বাচ্চাদের স্কুল ছিল ওটা। ওরা কতভাবেই না আমার ধৈর্যের পরীক্ষা নিয়েছে। ওদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার তো দূর কথা, রুষ্ট হওয়ার কল্পনাও কখনো করিনি। তুমি কীভাবে করলে? তোমার উচ্চারিত কিছু কিছু শব্দ এখনো কানে বাজে। স্কুলজীবনের বন্ধুদের সঙ্গে মিলিত হলে প্রায়শই তোমার অদ্ভুত কাজকারবার নিয়ে আমাদের কথা হয়। স্নায়ুপীড়িত হতে হয়েছে আমাদের এমন বললে কমই বলা হবে। এই শিক্ষক একদিন গোটা ক্লাসের সামনে কয়েকটি মেয়ের ‘ওড়না’ টেনে খুলে ফেলেছিলেন। কারণ তিনি মনে করেন, ওটা যথাযথভাবে পরেনি। ওই দৃশ্য ভাবলে আমার শরীর এখনো শিউরে ওঠে। বলা হয়, ধর্ষণ সংস্কৃতি হচ্ছে শিক্ষার অভাবের প্রত্যক্ষ ফল। আমাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো আমরা যেভাবে চালাই, যেভাবে নারী শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আচরণ করি, তাতে করে প্রাতিষ্ঠানিক স্তরেই যে ধর্ষণ সংস্কৃতির বীজ বপন হয়ে যায়, তা স্বীকারে আমরা খুবই কুণ্ঠিত। নারী শিক্ষার্থীকে যদি শিক্ষকরাই অবজ্ঞা করেন, যদি ছাত্র-ছাত্রীকে ভাগ ভাগ হয়ে থাকার জন্য জোর খাটান, যদি অপমান-অপদস্থ করেন, তাহলে শিক্ষার্থীরা শিখবেটা কী? শিক্ষার্থীদের বিষয়ে শিক্ষকরা অবিরাম রসালাপ করেন, তারা একই ধরনের যৌনবাদের চর্চা বজায় রাখেন এবং নতুন দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণের ঘোর বিরোধী তারা।

আমার দুজন শিক্ষক ‘একঘরে’ নামক একটা পদ্ধতি চালু করেছিলেন পঞ্চম শ্রেণিতে। শাস্তি ছিল এ রকম— একঘরে করে রাখা শিক্ষার্থী একা বসে থাকবে, শিক্ষকদ্বয়ের যতক্ষণ ইচ্ছা ততক্ষণ পর্যন্ত এই শিক্ষার্থীর সঙ্গে অন্য কোনো শিক্ষার্থী যোগাযোগ করতে পারবে না। একঘরে হওয়া শিক্ষার্থীর সঙ্গে কেউ কথা বললে তা দেখবার জন্য ক্লাসে যে ‘গুপ্তচর’ আছে, সে ঘটনাটি জানিয়ে দেবে শিক্ষককে। তখন গুরুতর ভুলের খেসারতস্বরূপ, যারা কথা বলল, তাদেরও একঘরে করা হবে। এ ধরনের একঘরেকরণ চলে মাসের পর মাস। এ দুনিয়ায় আমার ১৯ বছর হলো, এ ধরনের বিকারগ্রস্ততার অভিজ্ঞতা কখনো হয়নি। এ শাস্তি ভোগ করার সময়টায় শিশুরা যে নিদারুণ একাকীত্ববোধ করে তাই নয়, তুমি তো তাদের একজনকে অন্য জনের বিরুদ্ধেও লাগিয়ে দিলে। আমাকে একঘরে করা হয়নি বটে, আমার দুই বান্ধবীকে করা হয়েছিল, ওদের একজনের সঙ্গে এখনো আমার বন্ধুত্ব অটুট। সেই ঘটনার উল্লেখ করতে গিয়ে এখনো সে বলে তার সঙ্গে কী নির্মম আচরণই না করা হয়েছিল। সংগত কারণেই বন্ধুটি বিমর্ষ হয়। আমিও হই, কারণ একটু সাহায্য করা দূরে থাক, একটু কথাও ওর সঙ্গে বলতে পারিনি। কর্তৃপক্ষকে হাত করে তুমি শিক্ষক ও রোল মডেল হিসেবে অত্যন্ত বিকৃত চিত্ত ও সংকীর্ণমনা কিছু লোককে নিয়োগ দিয়েছে। শুধু তাই নয়, এই শিক্ষকদের সম্পর্কে শিক্ষার্থীরা যখনই কোনো অভিযোগ করে তখনই চটজলদি তুমি ওই সংকীর্ণ ব্যক্তিদের পক্ষাবলম্বন করেছ। যাদের গড়ে তুলবে, যত্নআত্তি করবে সেই শিক্ষার্থীদেরই বিরুদ্ধে যেন তোমার যুদ্ধ।

১৬ বছর তোমার কাছে থাকাকালে আমি কয়েকজন চমৎকার শিক্ষককে পেয়েছি যারা আমায় সেই ভালোবাসা দিয়েছেন, অনুপ্রাণিত করেছেন। তবু আমি মিথ্যা বলতে পারি না যে তুমি বিশুদ্ধ। তুমি বিশুদ্ধ নও, বিশুদ্ধ থেকে অনেক দূরে। একজন শিক্ষকের কথায় ও কাজে আমার অনেক বন্ধু আঘাত পেয়েছে (দৈহিক ও মানসিক)। একটা প্রাইভেট স্কুলেই যদি এমন হয়, তাহলে দেশময় পাবলিক স্কুলগুলোয় শিশুদের কী দশা, তা আমি কল্পনাও করতে চাই না। যে শিশুদের বিকশিত করার কথা তোমার, তাদের তুমি সর্বনাশ করছ, এটা তোমার বোধেও আসছে না।

আমি শুধু আমার স্কুলের কথাই নয়, বাংলাদেশের সাধারণ শিক্ষা পদ্ধতি বিষয়েও বলছি। স্কুলে আমরা নারীকে অবহেলা করার বিশেষ কায়দায় পোশাক পরিধান না করলে তাকে আক্রমণ করার শিক্ষা পাচ্ছি। ক্ষমাহীন নিষ্ঠুরতা অবলম্বন আর অসদাচরণের সংস্কৃতিতে দীক্ষা পাই আমরা। শিক্ষকদের শ্রদ্ধা-ভক্তি ও ভালোবাসতে নয়, আমরা তাদের ভয় করতে অভ্যস্ত হয়ে উঠছি। যৌনশিক্ষা আমাদের দেওয়া হয় না, সমতা শেখানো হয় না, ধৈর্যের শিক্ষাও আমরা পাই না। সেক্সিজম আমাদের সমাজের নিয়মে পরিণত হয়েছে কারণ শিশুদের ও রকম আদর্শেই লালন করা হয়।

প্রিয় স্কুলেরা, আশা করি একই ধরনের নিপীড়ন ও তীব্র যন্ত্রণা— যা বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থা সঞ্চার করছে— সামনের প্রজন্মগুলোকে স্পর্শ করবার আগেই তোমরা বিষয়টা অনুধাবন করবে। আরেকটা কথা। আপনি যদি শিক্ষক হয়ে থাকেন তাহলে আশা করি আপনি শিশুদের ওপর আপনার প্রভাব এবং তা থেকে উৎসারিত দায়িত্ব উপলব্ধি করবেন।

লেখক : যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস বিশ্ববিদ্যালয়ে সাংবাদিকতা অধ্যয়নরত।

এই বিভাগের আরও খবর
দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ
দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
মূল্যস্ফীতি, খাদ্যভোগ এবং উৎপাদন
মূল্যস্ফীতি, খাদ্যভোগ এবং উৎপাদন
রাজনৈতিক কারণে ইমেজ সংকটে বাংলাদেশ
রাজনৈতিক কারণে ইমেজ সংকটে বাংলাদেশ
নেপালে বিক্ষোভের নেপথ্যে দুর্নীতি নয়, ভূ-রাজনীতি
নেপালে বিক্ষোভের নেপথ্যে দুর্নীতি নয়, ভূ-রাজনীতি
রোহিঙ্গা প্রত্যাবর্তনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি ভূ–রাজনীতিকে প্রভাবিত করবে?
রোহিঙ্গা প্রত্যাবর্তনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি ভূ–রাজনীতিকে প্রভাবিত করবে?
পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল
পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল
আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে
আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
বর্তমান পরিবেশে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে
বর্তমান পরিবেশে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে
সর্বশেষ খবর
জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় গাইবান্ধায় বিনামূল্যে চারা বিতরণ
জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় গাইবান্ধায় বিনামূল্যে চারা বিতরণ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় স্নাইপারের গুলিতে ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় স্নাইপারের গুলিতে ইসরায়েলি সেনা নিহত

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেট-তামাবিল মহাসড়ক অবরোধ: আটকা শত শত যানবাহন
সিলেট-তামাবিল মহাসড়ক অবরোধ: আটকা শত শত যানবাহন

১৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশকে এগিয়ে রাখছেন কার্তিক
পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশকে এগিয়ে রাখছেন কার্তিক

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাতির পিঠে চড়িয়ে কলেজ অধ্যক্ষকে রাজকীয় বিদায়
হাতির পিঠে চড়িয়ে কলেজ অধ্যক্ষকে রাজকীয় বিদায়

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তৃতীয় সন্তানের মা হলেন রিয়ানা
তৃতীয় সন্তানের মা হলেন রিয়ানা

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতিতে ফ্যাসিস্ট সরকার তৈরি হতে পারে : সালাহউদ্দিন
পিআর পদ্ধতিতে ফ্যাসিস্ট সরকার তৈরি হতে পারে : সালাহউদ্দিন

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে সাকিবকে টপকে শীর্ষে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টিতে সাকিবকে টপকে শীর্ষে মুস্তাফিজ

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রেন থেকে উৎক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র বানাল ভারত
ট্রেন থেকে উৎক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র বানাল ভারত

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখে পরিস্থিতি থমথমে, কারফিউ চলছে; নিহত চার-আহত অন্তত ৮০
লাদাখে পরিস্থিতি থমথমে, কারফিউ চলছে; নিহত চার-আহত অন্তত ৮০

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রঙ তুলির আঁচড়ে রঙিন দেবী মহামায়া, প্রস্তুত রাঙামাটি
রঙ তুলির আঁচড়ে রঙিন দেবী মহামায়া, প্রস্তুত রাঙামাটি

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইনে ১৯৯৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইনে ১৯৯৯ মামলা

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯৯৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯৯৯ মামলা

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সীমাহীন দুর্ভোগে চরঘাসিয়ার ৫ হাজার মানুষ
সীমাহীন দুর্ভোগে চরঘাসিয়ার ৫ হাজার মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে যেকোনো ষড়যন্ত্র জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন নিয়ে যেকোনো ষড়যন্ত্র জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে : নবীউল্লাহ নবী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ১০২ বোতল ভারতীয় মদসহ কারবারি আটক
নেত্রকোনায় ১০২ বোতল ভারতীয় মদসহ কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলন্ত ট্রেনের ইঞ্জিনের হুকে আটকে ছিলেন নারী, চালকের দক্ষতায় রক্ষা
চলন্ত ট্রেনের ইঞ্জিনের হুকে আটকে ছিলেন নারী, চালকের দক্ষতায় রক্ষা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে সেনা অভিযানে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটক
খাগড়াছড়িতে সেনা অভিযানে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে ট্রাক চাপায় শ্রমিক নিহত, সড়ক অবরোধ
নাটোরে ট্রাক চাপায় শ্রমিক নিহত, সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী নৌবহরে ড্রোন হামলা, সুরক্ষায় যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে ইতালি-স্পেন
গাজামুখী নৌবহরে ড্রোন হামলা, সুরক্ষায় যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে ইতালি-স্পেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মাছের ঘেরের পাশে উদ্ধার রক্তাক্ত মরদেহ
যশোরে মাছের ঘেরের পাশে উদ্ধার রক্তাক্ত মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি পর্বতারোহী তমালের পৃথিবীর অষ্টম সর্বোচ্চ চূড়া ‘মানাসলু’ জয়
বাংলাদেশি পর্বতারোহী তমালের পৃথিবীর অষ্টম সর্বোচ্চ চূড়া ‘মানাসলু’ জয়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের বিপক্ষে খেলবেন তো লিটন?
পাকিস্তানের বিপক্ষে খেলবেন তো লিটন?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ট্রেনে ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
জয়পুরহাটে ট্রেনে ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প
নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ
সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে ১১ হাজার ইয়াবাসহ দুই কারবারি গ্রেফতার
ফেনীতে ১১ হাজার ইয়াবাসহ দুই কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিম জাভায় খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ১,০০০ শিক্ষার্থী অসুস্থ
ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিম জাভায় খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ১,০০০ শিক্ষার্থী অসুস্থ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‘আমি বললাম একটা জিনিস পোড়াতে, ওরা পুড়িয়ে দিল সেতু ভবন’: তাপসের সঙ্গে ফোনালাপে হাসিনা
‘আমি বললাম একটা জিনিস পোড়াতে, ওরা পুড়িয়ে দিল সেতু ভবন’: তাপসের সঙ্গে ফোনালাপে হাসিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পূজার ছুটি নিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের
পূজার ছুটি নিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে
ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে
ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত, শ্রীলঙ্কার বিদায়
বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত, শ্রীলঙ্কার বিদায়

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এরদোয়ানের সুর বদল, এফ-১৬ নয় কান ফাইটার জেটের ইঞ্জিন কিনতে চায় তুরস্ক
এরদোয়ানের সুর বদল, এফ-১৬ নয় কান ফাইটার জেটের ইঞ্জিন কিনতে চায় তুরস্ক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!
লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...
১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নৌকা স্থগিত রেখে ১১৫ প্রতীকের তালিকা প্রকাশ
নৌকা স্থগিত রেখে ১১৫ প্রতীকের তালিকা প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংককে হঠাৎ ধসে পড়ল ব্যস্ত সড়ক, চারিদিকে আতঙ্ক
ব্যাংককে হঠাৎ ধসে পড়ল ব্যস্ত সড়ক, চারিদিকে আতঙ্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সংবর্ধনায় প্রধান উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ
ট্রাম্পের সংবর্ধনায় প্রধান উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি র‌্যাংকিংয়ে ১৩৩ ধাপ লাফ সাইফের, শীর্ষ দশে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টি র‌্যাংকিংয়ে ১৩৩ ধাপ লাফ সাইফের, শীর্ষ দশে মুস্তাফিজ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সম্পর্কের কোনও মানেই ছিল না: ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে সম্পর্কের কোনও মানেই ছিল না: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধ করলেই ট্রাম্প নোবেল পাবেন: ম্যাক্রো
গাজা যুদ্ধ বন্ধ করলেই ট্রাম্প নোবেল পাবেন: ম্যাক্রো

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২
ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু মেট্রোর আগুন নয়, বহু আগুনের পেছনেই ছিল খুনির ক্ষমতালিপ্সা : ফারুকী
শুধু মেট্রোর আগুন নয়, বহু আগুনের পেছনেই ছিল খুনির ক্ষমতালিপ্সা : ফারুকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিম ছোড়ার মতো অপকর্ম আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎকে আরও অনিশ্চিত করবে
ডিম ছোড়ার মতো অপকর্ম আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎকে আরও অনিশ্চিত করবে

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি
বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতার ‘এই সময়ে’ মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার ‘মিথ্যা ও মনগড়া’: বিএনপি
কলকাতার ‘এই সময়ে’ মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার ‘মিথ্যা ও মনগড়া’: বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪
রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের
দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফুজ্জামানের চেক দিয়ে ১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা উত্তোলন, কর্মকর্তা গ্রেফতার
সাইফুজ্জামানের চেক দিয়ে ১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা উত্তোলন, কর্মকর্তা গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হোটেল-ফ্ল্যাট-ছাত্রাবাসে আওয়ামী লীগের কর্মী থাকলে তথ্য দিতে অনুরোধ
হোটেল-ফ্ল্যাট-ছাত্রাবাসে আওয়ামী লীগের কর্মী থাকলে তথ্য দিতে অনুরোধ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার: জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার: জাপানের প্রধানমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ
ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাঁটুর বয়সি ছেলেরাও প্রেম প্রস্তাব দেয়: আমিশা
হাঁটুর বয়সি ছেলেরাও প্রেম প্রস্তাব দেয়: আমিশা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাশিয়া-ইরানের ঐতিহাসিক পারমাণবিক চুক্তি
রাশিয়া-ইরানের ঐতিহাসিক পারমাণবিক চুক্তি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকায় মিছিল থেকে বোমা
ঢাকায় মিছিল থেকে বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি
ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি

সম্পাদকীয়

সাজানো ছকে নির্বাচন!
সাজানো ছকে নির্বাচন!

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

১২ কোটি টাকার ভবন আছে সেবা নেই
১২ কোটি টাকার ভবন আছে সেবা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নবীন-প্রবীণ চার নেতা
বিএনপির মনোনয়ন চান নবীন-প্রবীণ চার নেতা

নগর জীবন

ভোট ঘিরে তৎপর পশ্চিমারা
ভোট ঘিরে তৎপর পশ্চিমারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই লামিয়ার বাবার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
সেই লামিয়ার বাবার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা
দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা

শোবিজ

গবেষণা নেই বিশ্ববিদ্যালয়ে
গবেষণা নেই বিশ্ববিদ্যালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা, অন্যদের একক
প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

বিশ্বকে নির্বাচনের প্রস্তুতি জানাবেন ড. ইউনূস
বিশ্বকে নির্বাচনের প্রস্তুতি জানাবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে শীতের আগমনি বার্তা
লালমনিরহাটে শীতের আগমনি বার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

হেলিকপ্টার থেকে ছত্রীসেনা নামাচ্ছি
হেলিকপ্টার থেকে ছত্রীসেনা নামাচ্ছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন ও সাধনার জীবন
স্বপ্ন ও সাধনার জীবন

বিশেষ আয়োজন

বিএনপি ৪১.৩ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতবে
বিএনপি ৪১.৩ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ ব্যাংকের প্রশাসক হচ্ছেন কারা
পাঁচ ব্যাংকের প্রশাসক হচ্ছেন কারা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার দুর্নীতি মামলার রায় নভেম্বরে
হাসিনার দুর্নীতি মামলার রায় নভেম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার মিথ্যা ও মনগড়া : বিএনপি
মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার মিথ্যা ও মনগড়া : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধ নিয়ে উত্তপ্ত জাতিসংঘ
যুদ্ধ নিয়ে উত্তপ্ত জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

মারা গেলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদাও
মারা গেলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদাও

প্রথম পৃষ্ঠা

অধিগ্রহণ জমির সঠিক মূল্য দাবি
অধিগ্রহণ জমির সঠিক মূল্য দাবি

দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-পাকিস্তান অলিখিত সেমিফাইনাল
বাংলাদেশ-পাকিস্তান অলিখিত সেমিফাইনাল

মাঠে ময়দানে

রাজনৈতিক সংস্কৃতি না পাল্টালে স্বাধীন দুদক সম্ভব নয়
রাজনৈতিক সংস্কৃতি না পাল্টালে স্বাধীন দুদক সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘ সম্মেলন এলাকা থেকে বিপুল সিমকার্ড ও সার্ভার জব্দ
জাতিসংঘ সম্মেলন এলাকা থেকে বিপুল সিমকার্ড ও সার্ভার জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

ঐক্য থাকলে নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না
ঐক্য থাকলে নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হচ্ছে মামলা ও তদন্ত
হচ্ছে মামলা ও তদন্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসী ভোট
পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসী ভোট

পেছনের পৃষ্ঠা