শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৩৮, বৃহস্পতিবার, ০৭ এপ্রিল, ২০১৬ আপডেট:

বোস্টন থেকে

আমার স্কুলকে খোলা চিঠি

নুজহাত পূর্ণতা
অনলাইন ভার্সন
আমার স্কুলকে খোলা চিঠি

প্রিয় স্কুল,

তুমি বাংলাদেশের অত্যন্ত নামী ও দামী স্কুলগুলোর একটি। লোকে বলে তুমি প্রগতিশীল ও সহিষ্ণু। লোকে বলে তোমার এখানে শিক্ষার মান নিখুঁত। তারা এ-ও বলে, আমি ভাগ্যবতী যে তোমার অংশ হয়েছি। অস্বীকার করিনা। আমি ভাগ্যবতী। আমার মনে  পাকাপাকি ছাপ ফেলেছেন এ রকম মহান কিছু লোকের সঙ্গে তুমি আমার পরিচয় ঘটিয়েছ। চমৎকার কিছু স্মৃতি আছে তোমায় ঘিরে যা আমি কোনো কিছুরই বিনিময়ে ত্যাগ করতে পারি না। সুযোগের পথে তুমি আমায় এগিয়ে দেওয়ার কারণেই আমার জীবনটা গড়ে উঠছে।

যা হোক, আমি এখন বহু দূরে। বোধ-বুদ্ধি কিছুটা হয়েছে। তাতে করে বুঝি, তুমি প্রগতিশীল নও, সহিষ্ণু নও। তুমি প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ে নারীবিদ্বেষের প্রতিনিধিত্ব ও তা এগিয়ে নেওয়ার কাজ কর। তুমি ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দৃঢ়তার সঙ্গে ঘৃণা ছড়াও। বেশ কয়েকটি ঘটনায় দেখা গেছে, তুমি পশ্চাত্পদ ছাড়া কিছুই নও এবং প্রায়শই একেবারে হাস্যকর।

সপ্তম শ্রেণিতে থাকতে এক শিক্ষক ছিলেন আমাদের যিনি ছেলে ও মেয়েদের একসঙ্গে বসতে দিতেন না। সেজন্য আমরা তার ক্লাস শুরুর আগে দ্রুত আসন বদল করে নিতাম; মেয়েরা ছেলেদের পাশ থেকে চলে এসে মেয়েদের পাশে বসতাম। সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী হলেও আমি জানতাম, ছেলে-মেয়ে একসঙ্গে বসতে না দেওয়াটা বিলকুল অন্যায়। উদ্ভট ওই ব্যবস্থাটা ছিল, বাড়িতে আমার বাবা-মা আমাকে যে সংস্কৃতিতে গড়ে তুলেছিলেন তার পরিপন্থী। খোলাখুলি আলোচনা আর বন্ধুত্ব, হোক তা ছেলে বা মেয়ের সঙ্গে, আমার বাবা-মা সব সময় উৎসাহিত করেছেন। মা বলেন, বন্ধুত্ব তো বন্ধুত্বই, তাতে বন্ধুর জেন্ডার প্রভাব ফেলতে পারে না। তাহলে তুমি কো-এডুকেশন স্কুল হয়েও কেন আমাদের আলাদা হয়ে থাকবার জন্য জোর খাটাবে? একটা ছাত্রের সঙ্গে যদি আমি বসি, তাতে করে ইংরেজি ক্লাসের কীভাবে ক্ষতি হয়? একজন পার্টনার চাই আমি, সেখানে সে মেয়ে না ছেলে, সে কথা তোলা হবে কেন? উল্টো কাজ করতে কেন আমায় বাধ্য করা হবে? এসবের প্রতিকারে কিছুই করতে পারিনি। কারণ আমার জন্য যে শিক্ষকদের তুমি জড়ো করেছ তাদের ওপর আমার কোনো কর্তৃত্ব ছিল না। আমি তো তখন ১২ বছর বয়সী একটা মানুষ।

পঞ্চম-ষষ্ঠ শ্রেণিতে থাকতে, যখন আমার বয়স ১০-১১, আমার ক্লাস টিচার মেয়েদের প্রসঙ্গে বলবার সময় অসংকোচে ‘নোংরা’ ও ‘খানকি’র মতো শব্দাবলি উচ্চারণ করতেন। এই শিক্ষকটির মতো আরও অনেক শিক্ষকের একটা অভিন্ন প্রবণতা ছিল, শিক্ষার্থীর পড়ালেখাবিষয়ক সমস্যা নিয়ে এ রকম বলা— ‘তোমরা তো স্কুলে পড়ালেখার জন্য আসো না, আসো ছেলেদের সঙ্গে রঙ্গলীলা করবার জন্য।’ তোমার কর্তব্য পড়ালেখা বিষয়ে সহায়তা করা, পথনির্দেশ করা। ছোট শিশুদের সঙ্গে অশ্লীল ভাষা— যে ভাষার অর্থটাও ওরা বোঝে না, ব্যবহার করা তোমার কর্তব্য নয়।

একবার এক শিক্ষক ক্লাসে কথা বলার জন্য এক ছাত্রকে কী শাস্তি দেবেন তা সবিস্তারে জানিয়েছিলেন। তিনি বললেন, ‘তোর গায়ের চামড়া ছিলে নিয়ে লবণ ছিটিয়ে দিয়ে রাস্তার কুত্তাকে খাওয়াব।’ কেন? শিক্ষাদানের জন্য ক্লাসরুমে ঢুকে একটা মানুষ এসব ছোট ছোট ছেলেমেয়ের সঙ্গে কেমন করে এ রকম জঘন্য ভাষায় কথা বলেন? ইন্টার্ন হিসেবে একদা আমিও একটা স্কুলে পড়িয়েছি। বাচ্চাদের স্কুল ছিল ওটা। ওরা কতভাবেই না আমার ধৈর্যের পরীক্ষা নিয়েছে। ওদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার তো দূর কথা, রুষ্ট হওয়ার কল্পনাও কখনো করিনি। তুমি কীভাবে করলে? তোমার উচ্চারিত কিছু কিছু শব্দ এখনো কানে বাজে। স্কুলজীবনের বন্ধুদের সঙ্গে মিলিত হলে প্রায়শই তোমার অদ্ভুত কাজকারবার নিয়ে আমাদের কথা হয়। স্নায়ুপীড়িত হতে হয়েছে আমাদের এমন বললে কমই বলা হবে। এই শিক্ষক একদিন গোটা ক্লাসের সামনে কয়েকটি মেয়ের ‘ওড়না’ টেনে খুলে ফেলেছিলেন। কারণ তিনি মনে করেন, ওটা যথাযথভাবে পরেনি। ওই দৃশ্য ভাবলে আমার শরীর এখনো শিউরে ওঠে। বলা হয়, ধর্ষণ সংস্কৃতি হচ্ছে শিক্ষার অভাবের প্রত্যক্ষ ফল। আমাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো আমরা যেভাবে চালাই, যেভাবে নারী শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আচরণ করি, তাতে করে প্রাতিষ্ঠানিক স্তরেই যে ধর্ষণ সংস্কৃতির বীজ বপন হয়ে যায়, তা স্বীকারে আমরা খুবই কুণ্ঠিত। নারী শিক্ষার্থীকে যদি শিক্ষকরাই অবজ্ঞা করেন, যদি ছাত্র-ছাত্রীকে ভাগ ভাগ হয়ে থাকার জন্য জোর খাটান, যদি অপমান-অপদস্থ করেন, তাহলে শিক্ষার্থীরা শিখবেটা কী? শিক্ষার্থীদের বিষয়ে শিক্ষকরা অবিরাম রসালাপ করেন, তারা একই ধরনের যৌনবাদের চর্চা বজায় রাখেন এবং নতুন দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণের ঘোর বিরোধী তারা।

আমার দুজন শিক্ষক ‘একঘরে’ নামক একটা পদ্ধতি চালু করেছিলেন পঞ্চম শ্রেণিতে। শাস্তি ছিল এ রকম— একঘরে করে রাখা শিক্ষার্থী একা বসে থাকবে, শিক্ষকদ্বয়ের যতক্ষণ ইচ্ছা ততক্ষণ পর্যন্ত এই শিক্ষার্থীর সঙ্গে অন্য কোনো শিক্ষার্থী যোগাযোগ করতে পারবে না। একঘরে হওয়া শিক্ষার্থীর সঙ্গে কেউ কথা বললে তা দেখবার জন্য ক্লাসে যে ‘গুপ্তচর’ আছে, সে ঘটনাটি জানিয়ে দেবে শিক্ষককে। তখন গুরুতর ভুলের খেসারতস্বরূপ, যারা কথা বলল, তাদেরও একঘরে করা হবে। এ ধরনের একঘরেকরণ চলে মাসের পর মাস। এ দুনিয়ায় আমার ১৯ বছর হলো, এ ধরনের বিকারগ্রস্ততার অভিজ্ঞতা কখনো হয়নি। এ শাস্তি ভোগ করার সময়টায় শিশুরা যে নিদারুণ একাকীত্ববোধ করে তাই নয়, তুমি তো তাদের একজনকে অন্য জনের বিরুদ্ধেও লাগিয়ে দিলে। আমাকে একঘরে করা হয়নি বটে, আমার দুই বান্ধবীকে করা হয়েছিল, ওদের একজনের সঙ্গে এখনো আমার বন্ধুত্ব অটুট। সেই ঘটনার উল্লেখ করতে গিয়ে এখনো সে বলে তার সঙ্গে কী নির্মম আচরণই না করা হয়েছিল। সংগত কারণেই বন্ধুটি বিমর্ষ হয়। আমিও হই, কারণ একটু সাহায্য করা দূরে থাক, একটু কথাও ওর সঙ্গে বলতে পারিনি। কর্তৃপক্ষকে হাত করে তুমি শিক্ষক ও রোল মডেল হিসেবে অত্যন্ত বিকৃত চিত্ত ও সংকীর্ণমনা কিছু লোককে নিয়োগ দিয়েছে। শুধু তাই নয়, এই শিক্ষকদের সম্পর্কে শিক্ষার্থীরা যখনই কোনো অভিযোগ করে তখনই চটজলদি তুমি ওই সংকীর্ণ ব্যক্তিদের পক্ষাবলম্বন করেছ। যাদের গড়ে তুলবে, যত্নআত্তি করবে সেই শিক্ষার্থীদেরই বিরুদ্ধে যেন তোমার যুদ্ধ।

১৬ বছর তোমার কাছে থাকাকালে আমি কয়েকজন চমৎকার শিক্ষককে পেয়েছি যারা আমায় সেই ভালোবাসা দিয়েছেন, অনুপ্রাণিত করেছেন। তবু আমি মিথ্যা বলতে পারি না যে তুমি বিশুদ্ধ। তুমি বিশুদ্ধ নও, বিশুদ্ধ থেকে অনেক দূরে। একজন শিক্ষকের কথায় ও কাজে আমার অনেক বন্ধু আঘাত পেয়েছে (দৈহিক ও মানসিক)। একটা প্রাইভেট স্কুলেই যদি এমন হয়, তাহলে দেশময় পাবলিক স্কুলগুলোয় শিশুদের কী দশা, তা আমি কল্পনাও করতে চাই না। যে শিশুদের বিকশিত করার কথা তোমার, তাদের তুমি সর্বনাশ করছ, এটা তোমার বোধেও আসছে না।

আমি শুধু আমার স্কুলের কথাই নয়, বাংলাদেশের সাধারণ শিক্ষা পদ্ধতি বিষয়েও বলছি। স্কুলে আমরা নারীকে অবহেলা করার বিশেষ কায়দায় পোশাক পরিধান না করলে তাকে আক্রমণ করার শিক্ষা পাচ্ছি। ক্ষমাহীন নিষ্ঠুরতা অবলম্বন আর অসদাচরণের সংস্কৃতিতে দীক্ষা পাই আমরা। শিক্ষকদের শ্রদ্ধা-ভক্তি ও ভালোবাসতে নয়, আমরা তাদের ভয় করতে অভ্যস্ত হয়ে উঠছি। যৌনশিক্ষা আমাদের দেওয়া হয় না, সমতা শেখানো হয় না, ধৈর্যের শিক্ষাও আমরা পাই না। সেক্সিজম আমাদের সমাজের নিয়মে পরিণত হয়েছে কারণ শিশুদের ও রকম আদর্শেই লালন করা হয়।

প্রিয় স্কুলেরা, আশা করি একই ধরনের নিপীড়ন ও তীব্র যন্ত্রণা— যা বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থা সঞ্চার করছে— সামনের প্রজন্মগুলোকে স্পর্শ করবার আগেই তোমরা বিষয়টা অনুধাবন করবে। আরেকটা কথা। আপনি যদি শিক্ষক হয়ে থাকেন তাহলে আশা করি আপনি শিশুদের ওপর আপনার প্রভাব এবং তা থেকে উৎসারিত দায়িত্ব উপলব্ধি করবেন।

লেখক : যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস বিশ্ববিদ্যালয়ে সাংবাদিকতা অধ্যয়নরত।

এই বিভাগের আরও খবর
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
তারেক রহমান কেন টার্গেট
তারেক রহমান কেন টার্গেট
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান
স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান
সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা
সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
সর্বশেষ খবর
মোংলায় বিএনপির কাউন্সিল: জোর প্রচারণা চালাচ্ছেন প্রার্থীরা
মোংলায় বিএনপির কাউন্সিল: জোর প্রচারণা চালাচ্ছেন প্রার্থীরা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার বড় পর্দায় শার্লিন-বাসার জুটি
এবার বড় পর্দায় শার্লিন-বাসার জুটি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘নির্বাচন ঠেকানোর জন্য নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে’
‘নির্বাচন ঠেকানোর জন্য নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সেতুর রেলিংয়ে ধাক্কা দিয়ে উল্টে গেল ট্যাংকলরি, চালক নিহত
সেতুর রেলিংয়ে ধাক্কা দিয়ে উল্টে গেল ট্যাংকলরি, চালক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিরোজপুরে নির্মাণ শেষ হওয়ার আগেই ধসে পড়ল সেতু
পিরোজপুরে নির্মাণ শেষ হওয়ার আগেই ধসে পড়ল সেতু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এভারকেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়া
এভারকেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ জুলাই)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে বেগম খালেদা জিয়াকে
এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে বেগম খালেদা জিয়াকে

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মকর্তা–কর্মচারীদের পোশাক নির্ধারণ করল বাংলাদেশ ব্যাংক, ছোট দৈর্ঘ্যের পোশাক বাদ
কর্মকর্তা–কর্মচারীদের পোশাক নির্ধারণ করল বাংলাদেশ ব্যাংক, ছোট দৈর্ঘ্যের পোশাক বাদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
রাজধানীতে ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভোল পাল্টে এসিসি সভায় যোগ দিচ্ছে ভারত
ভোল পাল্টে এসিসি সভায় যোগ দিচ্ছে ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ৫১ বছরের রেকর্ড ভাঙলেন জয়সওয়াল
ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ৫১ বছরের রেকর্ড ভাঙলেন জয়সওয়াল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নরওয়েতে মার্কিন দূতাবাস কর্মীর বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ
নরওয়েতে মার্কিন দূতাবাস কর্মীর বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬৯ কেজি ওজন কমিয়ে নতুন রূপে আজম খান
৬৯ কেজি ওজন কমিয়ে নতুন রূপে আজম খান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান হলেন প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান হলেন প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অতীতের মতো বস্তাপচা নির্বাচন আমরা চাই না : জামায়াত আমির
অতীতের মতো বস্তাপচা নির্বাচন আমরা চাই না : জামায়াত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়
ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা
শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড়পুকুরিয়া খনিতে আউটসোর্সিং কর্মচারীদের স্থায়ী নিয়োগের দাবি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন
বড়পুকুরিয়া খনিতে আউটসোর্সিং কর্মচারীদের স্থায়ী নিয়োগের দাবি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার
বাগেরহাটে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাভাস্কারের পথ ধরে রাহুলের মাইলফলক স্পর্শ
গাভাস্কারের পথ ধরে রাহুলের মাইলফলক স্পর্শ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের ভয়ে নদীতে লাফ দেওয়া কিশোরের লাশ দুই দিন পর উদ্ধার
পুলিশের ভয়ে নদীতে লাফ দেওয়া কিশোরের লাশ দুই দিন পর উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর
এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেই ঢাবি শিক্ষকের স্থায়ী বহিষ্কার ও শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ
সেই ঢাবি শিক্ষকের স্থায়ী বহিষ্কার ও শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমানের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিক্ষোভ
তারেক রহমানের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের সংকটাপন্ন নদীগুলোকে বাঁচাতে হবে: রিজওয়ানা হাসান
দেশের সংকটাপন্ন নদীগুলোকে বাঁচাতে হবে: রিজওয়ানা হাসান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সমালোচিত সেই পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সমালোচিত সেই পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীরের গুলশানের ফ্ল্যাটে ব্যবহৃত জিনিসপত্র তোলা হচ্ছে নিলামে
বেনজীরের গুলশানের ফ্ল্যাটে ব্যবহৃত জিনিসপত্র তোলা হচ্ছে নিলামে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমার হৃদয় ভেঙে গেছে’ শোক বার্তায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী
‘আমার হৃদয় ভেঙে গেছে’ শোক বার্তায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগারদের কাছে পাকিস্তানের হার, যা বললেন রমিজ রাজা
টাইগারদের কাছে পাকিস্তানের হার, যা বললেন রমিজ রাজা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: ঢাকায় সিঙ্গাপুরের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: ঢাকায় সিঙ্গাপুরের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোফাইটার টাইফুন যুদ্ধবিমান কিনতে তুরস্কের চুক্তি
ইউরোফাইটার টাইফুন যুদ্ধবিমান কিনতে তুরস্কের চুক্তি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবার হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল তুরস্ক
প্রথমবার হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল তুরস্ক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর
এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৈশ্বিক পাসপোর্ট র‍্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ
বৈশ্বিক পাসপোর্ট র‍্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাকাশে নিজস্ব উপগ্রহ পাঠাচ্ছে ইরান
মহাকাশে নিজস্ব উপগ্রহ পাঠাচ্ছে ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার আমাকে যেতে বললে চলে যাব, পদত্যাগ ইস্যুতে শিক্ষা উপদেষ্টা
সরকার আমাকে যেতে বললে চলে যাব, পদত্যাগ ইস্যুতে শিক্ষা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান কেন টার্গেট
তারেক রহমান কেন টার্গেট

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কোপা আমেরিকা : সেমিফাইনাল নিশ্চিত করল ব্রাজিল
কোপা আমেরিকা : সেমিফাইনাল নিশ্চিত করল ব্রাজিল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপিকে বিব্রত করতে ‘অযৌক্তিক’ সংস্কার প্রস্তাব দিচ্ছে সরকার
বিএনপিকে বিব্রত করতে ‘অযৌক্তিক’ সংস্কার প্রস্তাব দিচ্ছে সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরাজিত শক্তির নানা ষড়যন্ত্রের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে : প্রধান উপদেষ্টা
পরাজিত শক্তির নানা ষড়যন্ত্রের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে : প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোন স্কুলে প্রবেশে কড়াকড়ি
মাইলস্টোন স্কুলে প্রবেশে কড়াকড়ি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান, পারমাণবিক কর্মসূচি চলবে : পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান, পারমাণবিক কর্মসূচি চলবে : পেজেশকিয়ান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেবিচকের ফ্লাইট সেফটি পরিচালক আহসান হাবীবকে প্রত্যাহার
বেবিচকের ফ্লাইট সেফটি পরিচালক আহসান হাবীবকে প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দগ্ধদের চিকিৎসায় সিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসক আনা হয়েছে : শ্রম উপদেষ্টা
দগ্ধদের চিকিৎসায় সিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসক আনা হয়েছে : শ্রম উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসির স্থগিত পরীক্ষার নতুন সূচি প্রকাশ
এইচএসসির স্থগিত পরীক্ষার নতুন সূচি প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা গোপন রাখা অসম্ভব : প্রেস সচিব
বাংলাদেশে হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা গোপন রাখা অসম্ভব : প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের দুই লাখ টন গম আমদানি হবে শিগগিরই
যুক্তরাষ্ট্রের দুই লাখ টন গম আমদানি হবে শিগগিরই

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা
শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি র‍্যাংকিংয়ে সেরা দশে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টি র‍্যাংকিংয়ে সেরা দশে মুস্তাফিজ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুনতি অভয়ারণ্যে হাতির পাল দেখে থামল ট্রেন, বগিতে ধাক্কা
চুনতি অভয়ারণ্যে হাতির পাল দেখে থামল ট্রেন, বগিতে ধাক্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা
১০ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি : জনগণকে নগদ অর্থ দেবে মালয়েশিয়া সরকার
জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি : জনগণকে নগদ অর্থ দেবে মালয়েশিয়া সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দরকার হলে ইসরায়েলে আরও কঠোর হামলা হবে: মাসুদ পেজেশকিয়ান
দরকার হলে ইসরায়েলে আরও কঠোর হামলা হবে: মাসুদ পেজেশকিয়ান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্ষায় শীতের আমেজ, কুয়াশার চাদরে ঢাকলো পঞ্চগড়
বর্ষায় শীতের আমেজ, কুয়াশার চাদরে ঢাকলো পঞ্চগড়

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপিতে গ্রিন সিগন্যাল শতাধিক প্রার্থীকে
বিএনপিতে গ্রিন সিগন্যাল শতাধিক প্রার্থীকে

প্রথম পৃষ্ঠা

দীর্ঘ অপেক্ষায় স্বজনরা
দীর্ঘ অপেক্ষায় স্বজনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধন ই-রিকশা
পরিবেশবান্ধন ই-রিকশা

নগর জীবন

চুল পাকে প্রজ্ঞায়, দাড়ি পাকে কাটায়
চুল পাকে প্রজ্ঞায়, দাড়ি পাকে কাটায়

সম্পাদকীয়

দোতলা ভবন যেন বদ্ধখাঁচা
দোতলা ভবন যেন বদ্ধখাঁচা

প্রথম পৃষ্ঠা

এক পরিবারের সাতজনসহ নিহত ৮
এক পরিবারের সাতজনসহ নিহত ৮

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সবজির জমি যেন বিয়েবাড়ি!
সবজির জমি যেন বিয়েবাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচারে ‘এজেন্ট’ প্রথা
অর্থ পাচারে ‘এজেন্ট’ প্রথা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি কেনায় শীর্ষে চায়নিজরা
যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি কেনায় শীর্ষে চায়নিজরা

পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াইটওয়াশের বদলা কি হোয়াইটওয়াশ
হোয়াইটওয়াশের বদলা কি হোয়াইটওয়াশ

মাঠে ময়দানে

তিন দলের ১০ মিনিটের প্রতীকী ওয়াকআউট
তিন দলের ১০ মিনিটের প্রতীকী ওয়াকআউট

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষযাত্রায়ও বোন নাজিয়ার সঙ্গী নাফি
শেষযাত্রায়ও বোন নাজিয়ার সঙ্গী নাফি

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকার বললে চলে যাব
সরকার বললে চলে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশ-সেনা কর্মকর্তাসহ ১১ জনের নামে হত্যা মামলা
পুলিশ-সেনা কর্মকর্তাসহ ১১ জনের নামে হত্যা মামলা

খবর

ছিনতাইয়ের নগরী গাজীপুর!
ছিনতাইয়ের নগরী গাজীপুর!

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন না দিলে দেশে সংকট তৈরি হবে
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন না দিলে দেশে সংকট তৈরি হবে

নগর জীবন

দুই হাসপাতালে ৩৮ কোটি টাকা খরচের পরও অচল
দুই হাসপাতালে ৩৮ কোটি টাকা খরচের পরও অচল

নগর জীবন

শ্রীবর্ধনের ফোয়ারা এখন অচল শ্রীহীন
শ্রীবর্ধনের ফোয়ারা এখন অচল শ্রীহীন

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিমান দুর্ঘটনা নিয়ে যত সিনেমা
বিমান দুর্ঘটনা নিয়ে যত সিনেমা

শোবিজ

বসুন্ধরার সুদমুক্ত ঋণে বদলে যাওয়া হেলেনার গল্প
বসুন্ধরার সুদমুক্ত ঋণে বদলে যাওয়া হেলেনার গল্প

নগর জীবন

চিরুনি অভিযান অব্যাহত
চিরুনি অভিযান অব্যাহত

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরণের পথ দ্রুত নির্বাচন
উত্তরণের পথ দ্রুত নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠনে বাছাই কমিটি স্পিকারের নেতৃত্বে
নির্বাচন কমিশন গঠনে বাছাই কমিটি স্পিকারের নেতৃত্বে

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর শোক
মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর শোক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিহতদের তথ্য গোপনের কোনো চেষ্টা হচ্ছে না
নিহতদের তথ্য গোপনের কোনো চেষ্টা হচ্ছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়
ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়

নগর জীবন

বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আনবে সরকার
বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আনবে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আম্মু তুমি কেন দেরি করলে?
আম্মু তুমি কেন দেরি করলে?

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাবি শিক্ষকের বহিষ্কার দাবিতে বিক্ষোভ
ঢাবি শিক্ষকের বহিষ্কার দাবিতে বিক্ষোভ

নগর জীবন