শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩১, শনিবার, ০২ এপ্রিল, ২০১৬ আপডেট:

দিদিকে মসনদে রাখতেই আগ্রহী দিল্লির দাদা

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
Not defined
অনলাইন ভার্সন
দিদিকে মসনদে রাখতেই আগ্রহী দিল্লির দাদা

পৃথিবীর যে কোনো দেশে স্টিমার ঘাট সে ঢাকা, খুলনা বা আমস্টারডাম যাই হোক সব জায়গায়ই নোংরা থাকে। তারপর স্টিমারটি যখন ঘাট ছেড়ে বড় নদীতে বা সমুদ্রে গিয়ে পড়ে তখন তার জল স্বচ্ছ, পরিষ্কার। পশ্চিমবঙ্গের গোটা রাজ্যই গত পাঁচ বছরে স্টিমার ঘাটের মতো করে ফেলেছে তৃণমূল।  চারদিকে শুধু নোংরা। শুরু হয়েছিল গত শতকের ’৯৮ সালে মমতা-বিজেপি আঁতাত দিয়ে। আর এখন পদ্মা-মেঘনা নদীর মাঝপথে যেতে গেলে দেখা যায় জল খুব পরিষ্কার। এই উপমাটা এ জন্যই দিলাম যে, অনেক দিন ধরেই শোনা যাচ্ছিল কলকাতার মমতা ব্যানার্জি এবং দিল্লির নরেন্দ্র মোদির মধ্যে যে আঁতাত হয়েছে তা পদ্মা-মেঘনার জলের মতোই স্পষ্ট। বাংলাদেশের পাঠকরা জানতে চান পশ্চিমবঙ্গের রাজনৈতিক পরিস্থিতি কী। আমরা যা দেখছি পরিস্থিতি দিদির অনুকূলে নয়।

পাঁচ বছর আগে দিদি যাত্রা শুরু করেছিলেন চিটকাণ্ডর হাজার হাজার কোটি টাকা দিয়ে। তার সেই যাত্রার শেষ পর্যায়ে তার দলের ১৬ জন মন্ত্রী, বিধায়ক, সংসদ সদস্য সর্বশেষ দুর্নীতিতে জড়িয়েছেন। বেপরোয়াভাবে এরা খুব খেয়েছেন। সাংবাদিক ম্যাথু স্যামুয়েলের তোলা ভিডিওয় এদের ছবি এবং কথাবার্তা উঠেছে। মামলাটি এখন কলকাতা হাইকোর্টে বিচারাধীন। ইতিমধ্যে ওই ক্যামেরায় ঘুষ নেওয়ায় ছবিটি হায়দরাবাদের ফরেনসিক ল্যাবরেটরিতে পরীক্ষা করে দেখা গেছে তাতে জালিয়াতির কোনো প্রমাণ নেই।

তৃণমূলের জন্মলগ্ন থেকে দুর্নীতি আর দুর্নীতি তৃণমূলকে আষ্টেপৃষ্ঠে বেঁধে দিয়েছে। নির্বাচনে কংগ্রেস ও বাম দলগুলোর জোটের প্রথম সারির দুজন নেতা সিপিএম পলিটব্যুরো সদস্য মহম্মদ সেলিম এবং কংগ্রেসের আবদুল মান্নান তৃণমূলের দুর্নীতির নানা দৃষ্টান্ত তুলে ধরে বলেছেন, এই দলটির জন্মই হয়েছিল মানুষকে ঠকিয়ে নেতা-নেত্রীদের দুই পয়সা কামিয়ে নেওয়ার জন্য। এই দুই নেতাই শুধু নন, বাম কংগ্রেস জোটের প্রথম সারির সব নেতাই এই অভিযোগ করছেন। তারা বলছেন, সারদা কাণ্ডের পর নির্বাচনের মুখে ঘুষকাণ্ড গোদের উপর বিষফোড়া। পশ্চিমবঙ্গের মানুষ অবাক হয়নি।

১৯৪৭ সাল থেকে যে কংগ্রেস ও বামপন্থিরা আদায়-কাঁচকলায় ছিল তারা এবার হাতে হাত মিলিয়ে বলছেন, এই পাঁচ বছরের অসহ্য যন্ত্রণা থেকে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ মুক্তি চাইছেন। মুক্তি চাইছেন অপশাসন, দুর্নীতি, ঘুষ, ধর্ষণ, খুনের একের পর এক ঘটনা থেকে। পাঁচ বছরে মানুষের যে অভিজ্ঞতা হয়েছে তা বিগত ৬৫ বছরে হয়নি। ২৭ বছরের কংগ্রেস এবং ৩০ বছরের বাম শাসনে যা হয়নি, গত পাঁচ বছরে তার শতগুণ বেশি হয়েছে বলে বিরোধীরা হিসাব দিয়ে দেখিয়েছেন। তারা প্রশ্ন তুলছেন, প্রাথমিক স্কুলে শিক্ষক পদে নিয়োগের জন্য একেকজনকে ৫ থেকে ১০ লাখ টাকা ঘুষ দিতে হয়েছে। তারপরও তারা নিয়োগপত্র হাতে পাননি।

পাঁচটি নির্বাচনে জেতার জন্য বঙ্গেশ্বরী গত পাঁচ বছরে (ত্রি-স্তর পঞ্চায়েত নির্বাচন, পুরসভা নির্বাচন, লোকসভা নির্বাচন এবং সল্টলেক পুরসভার নির্বাচন) পুলিশ এবং মাফিয়া ডনদের ব্যবহার করেছেন। ভোটের নামে হয়েছে প্রহসন। মানুষ গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ করতে পারেনি।

সল্টলেকের কংগ্রেস প্রার্থী কলকাতা হাইকোর্টের আইনজীবী প্রচারে বলেছেন, রাস্তায় বেরিয়েছি মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরিয়ে দিতে। ওই নির্বাচনগুলোতে যে চরম অরাজকতা হয়েছে তার ভিডিও টেপ দেখেছেন ভারতের নির্বাচন কমিশনার নাসিম জাইদি। বারবার তিনি কলকাতায় ছুটে আসছেন তার কমিশনের বাকি সদস্যদের নিয়ে। তাই ভয় পেয়ে মমতা তার দাগি নেতাদের বলেছেন, এখন নির্বাচনী সভা না করতে। মমতা নিজেও কি সুখে আছেন? বিরোধীদের প্রশ্নের কারণ, তার বিরুদ্ধে কংগ্রেস তথা জোটের প্রার্থী করা হয়েছে দীপা দাশমুন্সিকে। কে এই দীপা? তিনি অসুস্থ কংগ্রেস নেতা প্রিয়রঞ্জন দাশমুন্সির স্ত্রী এবং উত্তরবঙ্গের রায়গঞ্জের দাপুটে নেত্রী। ২০১৪ লোকসভা নির্বাচনে দীপাদেবী সিপিএমের মহম্মদ সেলিমের কাছে হেরে যান। আর এখন সেই সেলিম দীপাদেবীর হাতে হাত ধরে ভবানীপুর এলাকায় সভা করছেন।

শুধু ওই দুজনই নয়, সারা রাজ্যে জেলায় জেলায়, মহল্লায় মহল্লায় নেতা-নেত্রীরা একই সুরে বলছেন, মমতা হটাও পশ্চিমবঙ্গ বাঁচাও। গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা কর। মানুষের ভোটাধিকার কেড়ে নেওয়া চলবে না। সিপিএম-কংগ্রেস নেতারা এটাও ব্যাখ্যা করছেন যে, দুই দলের নেতারা এই জোট করেনি। তৃণমূলের অপশাসন থেকে মুক্তির জন্য মানুষই এই জোট করেছে। তৃণমূল নেতারা দুটি স্লোগান বাজারে ছেড়েছেন। (১) শীত-গ্রীষ্ম-বর্ষা/তৃণমূলই ভরসা, (২) ঠাণ্ডা ঠাণ্ডা কুল/ক্ষমতায় ফিরছে তৃণমূল। ধর্মনিরপেক্ষ ও গণতন্ত্রপ্রেমীরা এই স্লোগানকে আমল দিচ্ছেন না। তারা বলছেন, এবারের নির্বাচন গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য। তার দলের মধ্যেও কি প্রভাব বজায় রাখতে পারছেন? একদা তার দলের ‘নাম্বার টু’ মুকুল রায়কে সরিয়ে দিয়ে নিজের ভ্রাতুষ্পুত্রকে বসিয়েছিলেন। সেই মুকুল রায়কে আবার তিনি ফিরিয়ে এনেছেন। তার কারণ হলো, অতীতে দেখা গেছে বিরোধী দলগুলো থেকে এমএলএ এমপি কিনতে সিদ্ধহস্ত। ভোটের পরে তাকে দরকার হতে পারে। বিজেপির সঙ্গেও মুকুলের গোপন আঁতাত রয়েছে।

২০১৪ সালে লোকসভা ভোটের আগে নরেন্দ্র মোদি কলকাতায় এসে বলেছিলেন, সারদা দুর্নীতির দায়ে দিদিকে তিনি জেলে পুরবেন। দুই বছরের অভিজ্ঞতায় দেখা গেছে, জেলে ঢোকানোর পরিবর্তে দিদিকে মসনদে রাখতেই আগ্রহী দিল্লির দাদা। অঙ্গরাজ্যের বিজেপি নেতারা যারা তিন বছর ধরে দাপাদাপি করেছেন, বিজেপির হাইকমান্ডের নির্দেশে তারা পেছনের সারিতে চলে গেছেন। অনেকেই আর নির্বাচনেও দাঁড়াননি। ব্যক্তিগত আলাপচারিতায় তারা অভিযোগ করেন, দিদিকে এত তোল্লাই দেওয়ার কারণ তারা বুঝতে পারছেন না। তারাই প্রশ্ন তুলেছেন, কী হলো সারদা কাণ্ডের। কোথায় গেল সেই সব হুমকি যা দেখে ও শুনে বিভিন্ন দল থেকে বহু লোক বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন। মোদি নিজে স্টিং অপারেশনের ব্যাপারে লোকসভার এথিকস কমিটির তদন্ত করালেও রাজ্যসভার মুকুল রায়কে বাঁচাতে কোথাও পদক্ষেপ গ্রহণ করেননি। কারণ বিজেপির অরুন জেটলির সঙ্গে গভীর আঁতাত রয়েছে মুকুল রায়ের। তবে এ ব্যাপারে কটাক্ষ করতে ছাড়েননি রুপা গঙ্গোপাধ্যায়। দেড় বছর আগে বিজেপিতে যোগ দিয়ে রাজ্য বিজেপিকে টেনে তুলেছিলেন। মানুষের মনে একটা আশা জেগেছিল হয়তোবা বিজেপি রুপাকে সামনে রেখে দু’চারটে আসন পেলেও পেতে পারে। হাওড়ার এক অখ্যাত কেন্দ্রে তাকে প্রার্থী করায় বিরক্ত রুপা বলেছেন, বিজেপি হলো একটা কাঁকড়ার দল। কেউ ওঠার চেষ্টা করলে বাকিরা তাকে পেছন থেকে টেনে নামিয়ে দেয়। হতাশ রুপা নির্বাচনে লড়লেও বিজেপির প্রতি আস্থা যে তিনি হারিয়ে ফেলেছেন তা তিনি লুকিয়ে রাখেননি। ফেব্রুয়ারি ও মার্চের গোড়ায় দু’বার কলকাতায় এসে জেলাশাসক, পুলিশ সুপার এবং আইসি ওসিদের অনেককেই সরিয়ে দিয়েছিলেন নির্বাচন কমিশনার নাসিম জাইদি। জাইদি ভোটের কাজে নিযুক্ত সব অফিসারকে সতর্ক করে বলেছিলেন, আগে আপনারা লুকানো অস্ত্র খুঁজে বের করুন। বাংলাদেশ, বিহার, ঝাড়খণ্ড, আসাম, উড়িষ্যার সীমানা সিল করে দিতে নির্দেশ দিয়েছিলেন। এ পর্যন্ত কোনো সীমানা সিল হয়েছে কিনা কোনো খবর পাওয়া যাচ্ছে না। অপরদিকে গত ৭ দিনে যদি হিসাব নেওয়া যায় তাহলে দেখা যাবে গোটা রাজ্যটাই বারুদের স্তূপের ওপর বসে আছে। জেলাগুলো থেকে বোমা, বোমার মশলা, বন্দুক, পাইপগান উদ্ধার করছে কেন্দ্রীয় বাহিনী। প্রশ্ন উঠেছে, রাজ্য পুলিশ কেন এসব অস্ত্র উদ্ধার করতে পারল না। তাদের হাত-পা কে বেঁধে রেখেছে?

প্রধান নির্বাচন কমিশনারের স্পষ্ট হুকুম। যেখানে যেখানে অস্ত্র উদ্ধার করা হচ্ছে, সেখানকার সমাজবিরোধীদের জেলে ঢোকাতে হবে। স্পর্শকাতর জেলাগুলোর মধ্যে আছে কুচবিহার, পূর্ব-পশ্চিম দিনাজপুর, জলপাইগুড়ি, মালদহ, মুর্শিদাবাদ, দুই ২৪ পরগনা, বীরভূম। এই বীরভূমে এমন দিন গত পাঁচ বছরে যায়নি যেদিন কোনো না কোনো ঘটনা ঘটেনি। দিদির খুবই প্রিয়, একদা মাছ ব্যবসায়ী অনুপ্রত মণ্ডলের নেতৃত্বে বীরভূম গত পাঁচ বছর উত্তপ্ত ছিল।

খবরটি বঙ্গেশ্বরীর কানেও এসেছে। তাই তিনি তার আমলে যারা অবসর নিয়েছেন সেসব পুলিশ অফিসারকে কাজে লাগাচ্ছেন। তাদের জেলা সফর করে রিপোর্ট দিতে বলেছেন।

ইতিমধ্যে সীমান্ত জেলাগুলোতে এই প্রাক্তন অফিসাররা ঘুরেও এসেছেন। জোট সূত্রে বলা হয়, এ ব্যাপারে তারা নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হয়েছেন। কমিশন তার ফুলরেঞ্জ নিয়ে আবার কলকাতায় আসছে। অনেকের মনে আশঙ্কা দেখা দিয়েছে এই বিশাল কেন্দ্রীয় বাহিনীকে আদৌ কাজে লাগানো হবে কিনা। বিরোধীরা অভিযোগ করছেন, মমতা যতই চেষ্টা করুন, পশ্চিমবঙ্গের মানুষ জেগে উঠেছে। তারা অপশাসন থেকে মুক্তি চাইছে। গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষ শক্তিকে আরও মজবুত করতে চাইছে। তাই এবারের নির্বাচন হতে চলেছে গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা বনাম বেপরোয়া সন্ত্রাসবাদের মধ্যে। শুরুতেই আমরা বলেছিলাম আঁতাতের কথা। মহম্মদ সেলিম স্পষ্ট অভিযোগ করেছেন, এই আঁতাত হয়েছে ২০১৯-এর দিকে তাকিয়ে। কারণ সে সময় হবে নির্বাচন। সেই সাধারণ নির্বাচনে তৃণমূলকে পাশে পেতেই সম্পর্ক জিইয়ে রাখছে বিজেপি। আর এই দুটি দলের সমঝোতা খুব স্বাভাবিক ঘটনা।  ইতিহাসেই তার  প্রমাণ রয়েছে।

১৯৭১-এর মার্চ মাসে সাড়ে সাত কোটি মানুষকে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, তার সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম।  ৪৫ বছর পর এপার বাংলার মানুষ বলছে, এবারের সংগ্রাম ধর্মনিরপেক্ষতা ও গণতন্ত্র রক্ষার সংগ্রাম।

লেখক : ভারতীয় প্রবীণ সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ
দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
মূল্যস্ফীতি, খাদ্যভোগ এবং উৎপাদন
মূল্যস্ফীতি, খাদ্যভোগ এবং উৎপাদন
রাজনৈতিক কারণে ইমেজ সংকটে বাংলাদেশ
রাজনৈতিক কারণে ইমেজ সংকটে বাংলাদেশ
নেপালে বিক্ষোভের নেপথ্যে দুর্নীতি নয়, ভূ-রাজনীতি
নেপালে বিক্ষোভের নেপথ্যে দুর্নীতি নয়, ভূ-রাজনীতি
রোহিঙ্গা প্রত্যাবর্তনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি ভূ–রাজনীতিকে প্রভাবিত করবে?
রোহিঙ্গা প্রত্যাবর্তনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি ভূ–রাজনীতিকে প্রভাবিত করবে?
পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল
পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল
আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে
আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
বর্তমান পরিবেশে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে
বর্তমান পরিবেশে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে
সর্বশেষ খবর
গাজায় স্নাইপারের গুলিতে ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় স্নাইপারের গুলিতে ইসরায়েলি সেনা নিহত

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেট-তামাবিল মহাসড়ক অবরোধ: আটকা শত শত যানবাহন
সিলেট-তামাবিল মহাসড়ক অবরোধ: আটকা শত শত যানবাহন

২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশকে এগিয়ে রাখছেন কার্তিক
পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশকে এগিয়ে রাখছেন কার্তিক

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাতির পিঠে চড়িয়ে কলেজ অধ্যক্ষকে রাজকীয় বিদায়
হাতির পিঠে চড়িয়ে কলেজ অধ্যক্ষকে রাজকীয় বিদায়

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তৃতীয় সন্তানের মা হলেন রিয়ানা
তৃতীয় সন্তানের মা হলেন রিয়ানা

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতিতে ফ্যাসিস্ট সরকার তৈরি হতে পারে : সালাহউদ্দিন
পিআর পদ্ধতিতে ফ্যাসিস্ট সরকার তৈরি হতে পারে : সালাহউদ্দিন

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে সাকিবকে টপকে শীর্ষে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টিতে সাকিবকে টপকে শীর্ষে মুস্তাফিজ

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রেন থেকে উৎক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র বানাল ভারত
ট্রেন থেকে উৎক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র বানাল ভারত

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখে পরিস্থিতি থমথমে, কারফিউ চলছে; নিহত চার-আহত অন্তত ৮০
লাদাখে পরিস্থিতি থমথমে, কারফিউ চলছে; নিহত চার-আহত অন্তত ৮০

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রঙ তুলির আঁচড়ে রঙিন দেবী মহামায়া, প্রস্তুত রাঙামাটি
রঙ তুলির আঁচড়ে রঙিন দেবী মহামায়া, প্রস্তুত রাঙামাটি

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইনে ১৯৯৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইনে ১৯৯৯ মামলা

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯৯৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯৯৯ মামলা

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

সীমাহীন দুর্ভোগে চরঘাসিয়ার ৫ হাজার মানুষ
সীমাহীন দুর্ভোগে চরঘাসিয়ার ৫ হাজার মানুষ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে যেকোনো ষড়যন্ত্র জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন নিয়ে যেকোনো ষড়যন্ত্র জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে : নবীউল্লাহ নবী

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ১০২ বোতল ভারতীয় মদসহ কারবারি আটক
নেত্রকোনায় ১০২ বোতল ভারতীয় মদসহ কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলন্ত ট্রেনের ইঞ্জিনের হুকে আটকে ছিলেন নারী, চালকের দক্ষতায় রক্ষা
চলন্ত ট্রেনের ইঞ্জিনের হুকে আটকে ছিলেন নারী, চালকের দক্ষতায় রক্ষা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে সেনা অভিযানে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটক
খাগড়াছড়িতে সেনা অভিযানে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে ট্রাক চাপায় শ্রমিক নিহত, সড়ক অবরোধ
নাটোরে ট্রাক চাপায় শ্রমিক নিহত, সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী নৌবহরে ড্রোন হামলা, সুরক্ষায় যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে ইতালি-স্পেন
গাজামুখী নৌবহরে ড্রোন হামলা, সুরক্ষায় যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে ইতালি-স্পেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মাছের ঘেরের পাশে উদ্ধার রক্তাক্ত মরদেহ
যশোরে মাছের ঘেরের পাশে উদ্ধার রক্তাক্ত মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি পর্বতারোহী তমালের পৃথিবীর অষ্টম সর্বোচ্চ চূড়া ‘মানাসলু’ জয়
বাংলাদেশি পর্বতারোহী তমালের পৃথিবীর অষ্টম সর্বোচ্চ চূড়া ‘মানাসলু’ জয়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের বিপক্ষে খেলবেন তো লিটন?
পাকিস্তানের বিপক্ষে খেলবেন তো লিটন?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ট্রেনে ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
জয়পুরহাটে ট্রেনে ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প
নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ
সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে ১১ হাজার ইয়াবাসহ দুই কারবারি গ্রেফতার
ফেনীতে ১১ হাজার ইয়াবাসহ দুই কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিম জাভায় খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ১,০০০ শিক্ষার্থী অসুস্থ
ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিম জাভায় খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ১,০০০ শিক্ষার্থী অসুস্থ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বনেতাদের আহ্বান কানেই তুলছে না ইসরায়েল, গাজায় আরও ৮৫ জনকে হত্যা
বিশ্বনেতাদের আহ্বান কানেই তুলছে না ইসরায়েল, গাজায় আরও ৮৫ জনকে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিগগিরই দলীয় মনোনয়ন চূড়ান্ত করবে বিএনপি : ডা. জাহিদ
শিগগিরই দলীয় মনোনয়ন চূড়ান্ত করবে বিএনপি : ডা. জাহিদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘আমি বললাম একটা জিনিস পোড়াতে, ওরা পুড়িয়ে দিল সেতু ভবন’: তাপসের সঙ্গে ফোনালাপে হাসিনা
‘আমি বললাম একটা জিনিস পোড়াতে, ওরা পুড়িয়ে দিল সেতু ভবন’: তাপসের সঙ্গে ফোনালাপে হাসিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পূজার ছুটি নিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের
পূজার ছুটি নিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে
ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে
ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত, শ্রীলঙ্কার বিদায়
বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত, শ্রীলঙ্কার বিদায়

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এরদোয়ানের সুর বদল, এফ-১৬ নয় কান ফাইটার জেটের ইঞ্জিন কিনতে চায় তুরস্ক
এরদোয়ানের সুর বদল, এফ-১৬ নয় কান ফাইটার জেটের ইঞ্জিন কিনতে চায় তুরস্ক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!
লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...
১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নৌকা স্থগিত রেখে ১১৫ প্রতীকের তালিকা প্রকাশ
নৌকা স্থগিত রেখে ১১৫ প্রতীকের তালিকা প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংককে হঠাৎ ধসে পড়ল ব্যস্ত সড়ক, চারিদিকে আতঙ্ক
ব্যাংককে হঠাৎ ধসে পড়ল ব্যস্ত সড়ক, চারিদিকে আতঙ্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সংবর্ধনায় প্রধান উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ
ট্রাম্পের সংবর্ধনায় প্রধান উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি র‌্যাংকিংয়ে ১৩৩ ধাপ লাফ সাইফের, শীর্ষ দশে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টি র‌্যাংকিংয়ে ১৩৩ ধাপ লাফ সাইফের, শীর্ষ দশে মুস্তাফিজ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সম্পর্কের কোনও মানেই ছিল না: ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে সম্পর্কের কোনও মানেই ছিল না: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধ করলেই ট্রাম্প নোবেল পাবেন: ম্যাক্রো
গাজা যুদ্ধ বন্ধ করলেই ট্রাম্প নোবেল পাবেন: ম্যাক্রো

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২
ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু মেট্রোর আগুন নয়, বহু আগুনের পেছনেই ছিল খুনির ক্ষমতালিপ্সা : ফারুকী
শুধু মেট্রোর আগুন নয়, বহু আগুনের পেছনেই ছিল খুনির ক্ষমতালিপ্সা : ফারুকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিম ছোড়ার মতো অপকর্ম আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎকে আরও অনিশ্চিত করবে
ডিম ছোড়ার মতো অপকর্ম আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎকে আরও অনিশ্চিত করবে

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি
বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতার ‘এই সময়ে’ মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার ‘মিথ্যা ও মনগড়া’: বিএনপি
কলকাতার ‘এই সময়ে’ মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার ‘মিথ্যা ও মনগড়া’: বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের
দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪
রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফুজ্জামানের চেক দিয়ে ১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা উত্তোলন, কর্মকর্তা গ্রেফতার
সাইফুজ্জামানের চেক দিয়ে ১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা উত্তোলন, কর্মকর্তা গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হোটেল-ফ্ল্যাট-ছাত্রাবাসে আওয়ামী লীগের কর্মী থাকলে তথ্য দিতে অনুরোধ
হোটেল-ফ্ল্যাট-ছাত্রাবাসে আওয়ামী লীগের কর্মী থাকলে তথ্য দিতে অনুরোধ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার: জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার: জাপানের প্রধানমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ
ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাঁটুর বয়সি ছেলেরাও প্রেম প্রস্তাব দেয়: আমিশা
হাঁটুর বয়সি ছেলেরাও প্রেম প্রস্তাব দেয়: আমিশা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাশিয়া-ইরানের ঐতিহাসিক পারমাণবিক চুক্তি
রাশিয়া-ইরানের ঐতিহাসিক পারমাণবিক চুক্তি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকায় মিছিল থেকে বোমা
ঢাকায় মিছিল থেকে বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি
ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি

সম্পাদকীয়

সাজানো ছকে নির্বাচন!
সাজানো ছকে নির্বাচন!

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

১২ কোটি টাকার ভবন আছে সেবা নেই
১২ কোটি টাকার ভবন আছে সেবা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নবীন-প্রবীণ চার নেতা
বিএনপির মনোনয়ন চান নবীন-প্রবীণ চার নেতা

নগর জীবন

ভোট ঘিরে তৎপর পশ্চিমারা
ভোট ঘিরে তৎপর পশ্চিমারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই লামিয়ার বাবার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
সেই লামিয়ার বাবার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা
দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা

শোবিজ

গবেষণা নেই বিশ্ববিদ্যালয়ে
গবেষণা নেই বিশ্ববিদ্যালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা, অন্যদের একক
প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

বিশ্বকে নির্বাচনের প্রস্তুতি জানাবেন ড. ইউনূস
বিশ্বকে নির্বাচনের প্রস্তুতি জানাবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে শীতের আগমনি বার্তা
লালমনিরহাটে শীতের আগমনি বার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন ও সাধনার জীবন
স্বপ্ন ও সাধনার জীবন

বিশেষ আয়োজন

হেলিকপ্টার থেকে ছত্রীসেনা নামাচ্ছি
হেলিকপ্টার থেকে ছত্রীসেনা নামাচ্ছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি ৪১.৩ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতবে
বিএনপি ৪১.৩ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ ব্যাংকের প্রশাসক হচ্ছেন কারা
পাঁচ ব্যাংকের প্রশাসক হচ্ছেন কারা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার দুর্নীতি মামলার রায় নভেম্বরে
হাসিনার দুর্নীতি মামলার রায় নভেম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার মিথ্যা ও মনগড়া : বিএনপি
মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার মিথ্যা ও মনগড়া : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধ নিয়ে উত্তপ্ত জাতিসংঘ
যুদ্ধ নিয়ে উত্তপ্ত জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

মারা গেলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদাও
মারা গেলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদাও

প্রথম পৃষ্ঠা

অধিগ্রহণ জমির সঠিক মূল্য দাবি
অধিগ্রহণ জমির সঠিক মূল্য দাবি

দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-পাকিস্তান অলিখিত সেমিফাইনাল
বাংলাদেশ-পাকিস্তান অলিখিত সেমিফাইনাল

মাঠে ময়দানে

রাজনৈতিক সংস্কৃতি না পাল্টালে স্বাধীন দুদক সম্ভব নয়
রাজনৈতিক সংস্কৃতি না পাল্টালে স্বাধীন দুদক সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘ সম্মেলন এলাকা থেকে বিপুল সিমকার্ড ও সার্ভার জব্দ
জাতিসংঘ সম্মেলন এলাকা থেকে বিপুল সিমকার্ড ও সার্ভার জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্য থাকলে নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না
ঐক্য থাকলে নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হচ্ছে মামলা ও তদন্ত
হচ্ছে মামলা ও তদন্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসী ভোট
পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসী ভোট

পেছনের পৃষ্ঠা