শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩১, শনিবার, ০২ এপ্রিল, ২০১৬ আপডেট:

দিদিকে মসনদে রাখতেই আগ্রহী দিল্লির দাদা

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
Not defined
অনলাইন ভার্সন
দিদিকে মসনদে রাখতেই আগ্রহী দিল্লির দাদা

পৃথিবীর যে কোনো দেশে স্টিমার ঘাট সে ঢাকা, খুলনা বা আমস্টারডাম যাই হোক সব জায়গায়ই নোংরা থাকে। তারপর স্টিমারটি যখন ঘাট ছেড়ে বড় নদীতে বা সমুদ্রে গিয়ে পড়ে তখন তার জল স্বচ্ছ, পরিষ্কার। পশ্চিমবঙ্গের গোটা রাজ্যই গত পাঁচ বছরে স্টিমার ঘাটের মতো করে ফেলেছে তৃণমূল।  চারদিকে শুধু নোংরা। শুরু হয়েছিল গত শতকের ’৯৮ সালে মমতা-বিজেপি আঁতাত দিয়ে। আর এখন পদ্মা-মেঘনা নদীর মাঝপথে যেতে গেলে দেখা যায় জল খুব পরিষ্কার। এই উপমাটা এ জন্যই দিলাম যে, অনেক দিন ধরেই শোনা যাচ্ছিল কলকাতার মমতা ব্যানার্জি এবং দিল্লির নরেন্দ্র মোদির মধ্যে যে আঁতাত হয়েছে তা পদ্মা-মেঘনার জলের মতোই স্পষ্ট। বাংলাদেশের পাঠকরা জানতে চান পশ্চিমবঙ্গের রাজনৈতিক পরিস্থিতি কী। আমরা যা দেখছি পরিস্থিতি দিদির অনুকূলে নয়।

পাঁচ বছর আগে দিদি যাত্রা শুরু করেছিলেন চিটকাণ্ডর হাজার হাজার কোটি টাকা দিয়ে। তার সেই যাত্রার শেষ পর্যায়ে তার দলের ১৬ জন মন্ত্রী, বিধায়ক, সংসদ সদস্য সর্বশেষ দুর্নীতিতে জড়িয়েছেন। বেপরোয়াভাবে এরা খুব খেয়েছেন। সাংবাদিক ম্যাথু স্যামুয়েলের তোলা ভিডিওয় এদের ছবি এবং কথাবার্তা উঠেছে। মামলাটি এখন কলকাতা হাইকোর্টে বিচারাধীন। ইতিমধ্যে ওই ক্যামেরায় ঘুষ নেওয়ায় ছবিটি হায়দরাবাদের ফরেনসিক ল্যাবরেটরিতে পরীক্ষা করে দেখা গেছে তাতে জালিয়াতির কোনো প্রমাণ নেই।

তৃণমূলের জন্মলগ্ন থেকে দুর্নীতি আর দুর্নীতি তৃণমূলকে আষ্টেপৃষ্ঠে বেঁধে দিয়েছে। নির্বাচনে কংগ্রেস ও বাম দলগুলোর জোটের প্রথম সারির দুজন নেতা সিপিএম পলিটব্যুরো সদস্য মহম্মদ সেলিম এবং কংগ্রেসের আবদুল মান্নান তৃণমূলের দুর্নীতির নানা দৃষ্টান্ত তুলে ধরে বলেছেন, এই দলটির জন্মই হয়েছিল মানুষকে ঠকিয়ে নেতা-নেত্রীদের দুই পয়সা কামিয়ে নেওয়ার জন্য। এই দুই নেতাই শুধু নন, বাম কংগ্রেস জোটের প্রথম সারির সব নেতাই এই অভিযোগ করছেন। তারা বলছেন, সারদা কাণ্ডের পর নির্বাচনের মুখে ঘুষকাণ্ড গোদের উপর বিষফোড়া। পশ্চিমবঙ্গের মানুষ অবাক হয়নি।

১৯৪৭ সাল থেকে যে কংগ্রেস ও বামপন্থিরা আদায়-কাঁচকলায় ছিল তারা এবার হাতে হাত মিলিয়ে বলছেন, এই পাঁচ বছরের অসহ্য যন্ত্রণা থেকে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ মুক্তি চাইছেন। মুক্তি চাইছেন অপশাসন, দুর্নীতি, ঘুষ, ধর্ষণ, খুনের একের পর এক ঘটনা থেকে। পাঁচ বছরে মানুষের যে অভিজ্ঞতা হয়েছে তা বিগত ৬৫ বছরে হয়নি। ২৭ বছরের কংগ্রেস এবং ৩০ বছরের বাম শাসনে যা হয়নি, গত পাঁচ বছরে তার শতগুণ বেশি হয়েছে বলে বিরোধীরা হিসাব দিয়ে দেখিয়েছেন। তারা প্রশ্ন তুলছেন, প্রাথমিক স্কুলে শিক্ষক পদে নিয়োগের জন্য একেকজনকে ৫ থেকে ১০ লাখ টাকা ঘুষ দিতে হয়েছে। তারপরও তারা নিয়োগপত্র হাতে পাননি।

পাঁচটি নির্বাচনে জেতার জন্য বঙ্গেশ্বরী গত পাঁচ বছরে (ত্রি-স্তর পঞ্চায়েত নির্বাচন, পুরসভা নির্বাচন, লোকসভা নির্বাচন এবং সল্টলেক পুরসভার নির্বাচন) পুলিশ এবং মাফিয়া ডনদের ব্যবহার করেছেন। ভোটের নামে হয়েছে প্রহসন। মানুষ গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ করতে পারেনি।

সল্টলেকের কংগ্রেস প্রার্থী কলকাতা হাইকোর্টের আইনজীবী প্রচারে বলেছেন, রাস্তায় বেরিয়েছি মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরিয়ে দিতে। ওই নির্বাচনগুলোতে যে চরম অরাজকতা হয়েছে তার ভিডিও টেপ দেখেছেন ভারতের নির্বাচন কমিশনার নাসিম জাইদি। বারবার তিনি কলকাতায় ছুটে আসছেন তার কমিশনের বাকি সদস্যদের নিয়ে। তাই ভয় পেয়ে মমতা তার দাগি নেতাদের বলেছেন, এখন নির্বাচনী সভা না করতে। মমতা নিজেও কি সুখে আছেন? বিরোধীদের প্রশ্নের কারণ, তার বিরুদ্ধে কংগ্রেস তথা জোটের প্রার্থী করা হয়েছে দীপা দাশমুন্সিকে। কে এই দীপা? তিনি অসুস্থ কংগ্রেস নেতা প্রিয়রঞ্জন দাশমুন্সির স্ত্রী এবং উত্তরবঙ্গের রায়গঞ্জের দাপুটে নেত্রী। ২০১৪ লোকসভা নির্বাচনে দীপাদেবী সিপিএমের মহম্মদ সেলিমের কাছে হেরে যান। আর এখন সেই সেলিম দীপাদেবীর হাতে হাত ধরে ভবানীপুর এলাকায় সভা করছেন।

শুধু ওই দুজনই নয়, সারা রাজ্যে জেলায় জেলায়, মহল্লায় মহল্লায় নেতা-নেত্রীরা একই সুরে বলছেন, মমতা হটাও পশ্চিমবঙ্গ বাঁচাও। গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা কর। মানুষের ভোটাধিকার কেড়ে নেওয়া চলবে না। সিপিএম-কংগ্রেস নেতারা এটাও ব্যাখ্যা করছেন যে, দুই দলের নেতারা এই জোট করেনি। তৃণমূলের অপশাসন থেকে মুক্তির জন্য মানুষই এই জোট করেছে। তৃণমূল নেতারা দুটি স্লোগান বাজারে ছেড়েছেন। (১) শীত-গ্রীষ্ম-বর্ষা/তৃণমূলই ভরসা, (২) ঠাণ্ডা ঠাণ্ডা কুল/ক্ষমতায় ফিরছে তৃণমূল। ধর্মনিরপেক্ষ ও গণতন্ত্রপ্রেমীরা এই স্লোগানকে আমল দিচ্ছেন না। তারা বলছেন, এবারের নির্বাচন গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য। তার দলের মধ্যেও কি প্রভাব বজায় রাখতে পারছেন? একদা তার দলের ‘নাম্বার টু’ মুকুল রায়কে সরিয়ে দিয়ে নিজের ভ্রাতুষ্পুত্রকে বসিয়েছিলেন। সেই মুকুল রায়কে আবার তিনি ফিরিয়ে এনেছেন। তার কারণ হলো, অতীতে দেখা গেছে বিরোধী দলগুলো থেকে এমএলএ এমপি কিনতে সিদ্ধহস্ত। ভোটের পরে তাকে দরকার হতে পারে। বিজেপির সঙ্গেও মুকুলের গোপন আঁতাত রয়েছে।

২০১৪ সালে লোকসভা ভোটের আগে নরেন্দ্র মোদি কলকাতায় এসে বলেছিলেন, সারদা দুর্নীতির দায়ে দিদিকে তিনি জেলে পুরবেন। দুই বছরের অভিজ্ঞতায় দেখা গেছে, জেলে ঢোকানোর পরিবর্তে দিদিকে মসনদে রাখতেই আগ্রহী দিল্লির দাদা। অঙ্গরাজ্যের বিজেপি নেতারা যারা তিন বছর ধরে দাপাদাপি করেছেন, বিজেপির হাইকমান্ডের নির্দেশে তারা পেছনের সারিতে চলে গেছেন। অনেকেই আর নির্বাচনেও দাঁড়াননি। ব্যক্তিগত আলাপচারিতায় তারা অভিযোগ করেন, দিদিকে এত তোল্লাই দেওয়ার কারণ তারা বুঝতে পারছেন না। তারাই প্রশ্ন তুলেছেন, কী হলো সারদা কাণ্ডের। কোথায় গেল সেই সব হুমকি যা দেখে ও শুনে বিভিন্ন দল থেকে বহু লোক বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন। মোদি নিজে স্টিং অপারেশনের ব্যাপারে লোকসভার এথিকস কমিটির তদন্ত করালেও রাজ্যসভার মুকুল রায়কে বাঁচাতে কোথাও পদক্ষেপ গ্রহণ করেননি। কারণ বিজেপির অরুন জেটলির সঙ্গে গভীর আঁতাত রয়েছে মুকুল রায়ের। তবে এ ব্যাপারে কটাক্ষ করতে ছাড়েননি রুপা গঙ্গোপাধ্যায়। দেড় বছর আগে বিজেপিতে যোগ দিয়ে রাজ্য বিজেপিকে টেনে তুলেছিলেন। মানুষের মনে একটা আশা জেগেছিল হয়তোবা বিজেপি রুপাকে সামনে রেখে দু’চারটে আসন পেলেও পেতে পারে। হাওড়ার এক অখ্যাত কেন্দ্রে তাকে প্রার্থী করায় বিরক্ত রুপা বলেছেন, বিজেপি হলো একটা কাঁকড়ার দল। কেউ ওঠার চেষ্টা করলে বাকিরা তাকে পেছন থেকে টেনে নামিয়ে দেয়। হতাশ রুপা নির্বাচনে লড়লেও বিজেপির প্রতি আস্থা যে তিনি হারিয়ে ফেলেছেন তা তিনি লুকিয়ে রাখেননি। ফেব্রুয়ারি ও মার্চের গোড়ায় দু’বার কলকাতায় এসে জেলাশাসক, পুলিশ সুপার এবং আইসি ওসিদের অনেককেই সরিয়ে দিয়েছিলেন নির্বাচন কমিশনার নাসিম জাইদি। জাইদি ভোটের কাজে নিযুক্ত সব অফিসারকে সতর্ক করে বলেছিলেন, আগে আপনারা লুকানো অস্ত্র খুঁজে বের করুন। বাংলাদেশ, বিহার, ঝাড়খণ্ড, আসাম, উড়িষ্যার সীমানা সিল করে দিতে নির্দেশ দিয়েছিলেন। এ পর্যন্ত কোনো সীমানা সিল হয়েছে কিনা কোনো খবর পাওয়া যাচ্ছে না। অপরদিকে গত ৭ দিনে যদি হিসাব নেওয়া যায় তাহলে দেখা যাবে গোটা রাজ্যটাই বারুদের স্তূপের ওপর বসে আছে। জেলাগুলো থেকে বোমা, বোমার মশলা, বন্দুক, পাইপগান উদ্ধার করছে কেন্দ্রীয় বাহিনী। প্রশ্ন উঠেছে, রাজ্য পুলিশ কেন এসব অস্ত্র উদ্ধার করতে পারল না। তাদের হাত-পা কে বেঁধে রেখেছে?

প্রধান নির্বাচন কমিশনারের স্পষ্ট হুকুম। যেখানে যেখানে অস্ত্র উদ্ধার করা হচ্ছে, সেখানকার সমাজবিরোধীদের জেলে ঢোকাতে হবে। স্পর্শকাতর জেলাগুলোর মধ্যে আছে কুচবিহার, পূর্ব-পশ্চিম দিনাজপুর, জলপাইগুড়ি, মালদহ, মুর্শিদাবাদ, দুই ২৪ পরগনা, বীরভূম। এই বীরভূমে এমন দিন গত পাঁচ বছরে যায়নি যেদিন কোনো না কোনো ঘটনা ঘটেনি। দিদির খুবই প্রিয়, একদা মাছ ব্যবসায়ী অনুপ্রত মণ্ডলের নেতৃত্বে বীরভূম গত পাঁচ বছর উত্তপ্ত ছিল।

খবরটি বঙ্গেশ্বরীর কানেও এসেছে। তাই তিনি তার আমলে যারা অবসর নিয়েছেন সেসব পুলিশ অফিসারকে কাজে লাগাচ্ছেন। তাদের জেলা সফর করে রিপোর্ট দিতে বলেছেন।

ইতিমধ্যে সীমান্ত জেলাগুলোতে এই প্রাক্তন অফিসাররা ঘুরেও এসেছেন। জোট সূত্রে বলা হয়, এ ব্যাপারে তারা নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হয়েছেন। কমিশন তার ফুলরেঞ্জ নিয়ে আবার কলকাতায় আসছে। অনেকের মনে আশঙ্কা দেখা দিয়েছে এই বিশাল কেন্দ্রীয় বাহিনীকে আদৌ কাজে লাগানো হবে কিনা। বিরোধীরা অভিযোগ করছেন, মমতা যতই চেষ্টা করুন, পশ্চিমবঙ্গের মানুষ জেগে উঠেছে। তারা অপশাসন থেকে মুক্তি চাইছে। গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষ শক্তিকে আরও মজবুত করতে চাইছে। তাই এবারের নির্বাচন হতে চলেছে গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা বনাম বেপরোয়া সন্ত্রাসবাদের মধ্যে। শুরুতেই আমরা বলেছিলাম আঁতাতের কথা। মহম্মদ সেলিম স্পষ্ট অভিযোগ করেছেন, এই আঁতাত হয়েছে ২০১৯-এর দিকে তাকিয়ে। কারণ সে সময় হবে নির্বাচন। সেই সাধারণ নির্বাচনে তৃণমূলকে পাশে পেতেই সম্পর্ক জিইয়ে রাখছে বিজেপি। আর এই দুটি দলের সমঝোতা খুব স্বাভাবিক ঘটনা।  ইতিহাসেই তার  প্রমাণ রয়েছে।

১৯৭১-এর মার্চ মাসে সাড়ে সাত কোটি মানুষকে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, তার সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম।  ৪৫ বছর পর এপার বাংলার মানুষ বলছে, এবারের সংগ্রাম ধর্মনিরপেক্ষতা ও গণতন্ত্র রক্ষার সংগ্রাম।

লেখক : ভারতীয় প্রবীণ সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সর্বশেষ খবর
‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’
‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ
হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ

৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম
দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!
অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন
‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭
রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

৪৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল

৪৫ মিনিট আগে | শোবিজ

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৪৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা

৪৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর
নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান
বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক
বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি
সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?
ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল
প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ
তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব
৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি
তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩
চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত
সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে