শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৩৫, বুধবার, ৩০ মার্চ, ২০১৬

বিএনপির রাজনীতি : গণতন্ত্র না পরিবারতন্ত্র

হায়দার আকবর খান রনো
অনলাইন ভার্সন
বিএনপির রাজনীতি : গণতন্ত্র না পরিবারতন্ত্র

বাংলাদেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি— দুটি বড় দল। এরশাদ সামরিক শাসনের পতনের পর থেকে কয়েক টার্ম দুটি বড় দল পালাক্রমে ক্ষমতায় এসেছিল। হয়তো এখনো পর্যন্ত এ ধারাবাহিকতা চলে আসত যদি না ২০০৬ সালে বিএনপি বিভিন্ন ধরনের কূটকৌশলের মাধ্যমে পরের নির্বাচনকে প্রভাবিত করার এবং নিজের জিতে আসার ব্যবস্থাকে পাকাপোক্ত করার চেষ্টা না করত। তাদের কূটকৌশল কাজে লাগেনি।  বরং এসেছিল এক-এগারোর সেনাসমর্থিত সেই অদ্ভুত ধরনের সরকার। তারপর থেকে ধারাবাহিকতাই কেবল নষ্ট হয়নি। গণতন্ত্রও হারিয়ে গেল। ২০০৬ সালে বিএনপি যদি সহজভাবে নির্বাচন দিত এবং জনগণের ভোটে পরাজয়কে মেনে নিত, তাহলে হয়তো সম্ভাবনা থাকত পরবর্তী নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার। শক্তিশালী বাম দল বা কোনো দেশপ্রেমিক উদারনৈতিক শক্তির অনুপস্থিতিতে এ দুটি বড় দল যেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বা ব্রিটেনের মতো দুই পার্টি সিস্টেমের মধ্যে দেশকে পাঠিয়ে দিয়েছিল। বেশি চালাকি করে খেলতে গিয়ে ২০০৬-২০০৭ সালে বিএনপি খেলায় হেরে গেল এবং সেই যে ক্ষমতার কেন্দ্র থেকে ছিটকে পড়ল এখনো তার ফিরে আসার সম্ভাবনা বেশ কম।

দুই পার্টি সিস্টেমের বদলে এলো দুই পার্টিকেই বাদ দেওয়ার জাতীয় ও আন্তর্জাতিক উদ্যোগ এবং ষড়যন্ত্র। কিন্তু সেটা টিকল না। ২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ বিপুলভাবে বিজয়ী হলো। তবু বিএনপির অস্তিত্ব এমন সংকটের মুখে পড়েনি যা আজকে পড়েছে।

২০১৪ সালের নির্বাচন ছিল সব হিসাবেই প্রশ্নবিদ্ধ। হঠাৎ করে সংবিধানে ১৫তম সংশোধনী এনে হাসিনা সরকার এমন পরিস্থিতি তৈরি করল যে, একমাত্র আওয়ামী লীগ ও তার জোটভুক্ত দলগুলো বাদে আর কেউই এতে অংশ নেয়নি। বাম, ডান, মধ্যপন্থি কেউই নির্বাচনে অংশ নেয়নি। এমনকি যে সিপিবির রাজনীতি বিএনপির ঠিক বিপরীতে সেই সিপিবিও নির্বাচন বয়কট করেছিল।

আওয়ামী সরকার কিন্তু তখনো বেশ দুর্বল অবস্থায় ছিল। তারা বেশ কিছু ছাড় দিতেও প্রস্তুত ছিল। সেই অবস্থায় বিএনপি শর্তসাপেক্ষে নির্বাচনে গেলে কী হতো, তা বলা মুশকিল। বস্তুত আওয়ামী লীগও চেয়েছিল বিএনপি নির্বাচনের বাইরে থাকুক। বিএনপি সেই ফাঁদে পা দিয়ে কৌশলের খেলায় হেরে গেল।

আমার মতে, এটা ভুল ছিল। তবে তুলনামূলক কম ভুল। বড় ভুল করল যখন তারা ২০১৪ এবং ২০১৫ সালে গণতন্ত্র আদায়ের নামে জামায়াতকে সঙ্গে নিয়ে চরম দক্ষিণপন্থি অবস্থান থেকে সন্ত্রাসী পথ গ্রহণ করেছিল। এর ফলে দলের নেতা-কর্মীরা দলে দলে জেলে গেল। শত শত মামলায় জড়িয়ে তারা একেবারে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছিল।

তাদের আন্দোলন চরমভাবে ব্যর্থ হয়েছিল। এ কথা ঠিক যে, শাসক আওয়ামী লীগ গণতন্ত্রের পথে হাঁটছে না। নির্বাচনকে তারা প্রহসনে পরিণত করেছেন। মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে পদে পদে। বিচারবহির্ভূত হত্যা বেড়ে গেছে দারুণভাবে। গুম, খুন, সন্ত্রাস এখন নিত্যদিনের ঘটনা। মানুষ পরিত্রাণ চায়। কিন্তু সে জন্য বিএনপির পেছনে সমবেত হয়ে জানবাজি রেখে রাস্তায় নামবে না। কারণ বিএনপিকে তারা দেখেছে। দুর্নীতি এখনো আছে। বিএনপি আমলেও ছিল। ক্রসফায়ার ও ক্লিনহার্ট অপারেশনের নামে নিরীহ মানুষকে নির্যাতন করা ও এমনকি হত্যা করা হয়েছে। সেই সময় খালেদা জিয়া পার্লামেন্টে আইন পাস করিয়ে নির্যাতনকারী ও হত্যাকারীদের দায়মুক্তি দিয়েছিলেন। সেই খালেদা জিয়া যখন গণতন্ত্রের কথা বলেন, তখন তা বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জন করতে পারে না।

এ সরকারের আমলে খালেদা জিয়া নিজেও নির্যাতিত হয়েছিলেন। তাকে ঘরের মধ্যে আটকে রাখা হয়েছিল। বালুর ট্রাক দিয়ে অফিসের দরজা আটকে রাখা হয়েছিল। জনৈক মন্ত্রী আবার বলেছিলেন, বাড়ি মেরামত করার জন্য নাকি আনা হয়েছিল বালুর ট্রাক। রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে এমন মিথ্যাচার আমাদের বিক্ষুব্ধ করলেও আমরা খালেদা জিয়ার পাশে দাঁড়াতে পারিনি। কারণ তার রাজনীতি ছিল গণবিরোধী এবং জামায়াতের ওপর নির্ভরশীল। তিনি গণজাগরণ মঞ্চকে নাস্তিক বলে গালি দিয়েছিলেন। সেই গালি তো আমার গায়েও এসে লাগে। তিনি ঘোর প্রতিক্রিয়াশীল ও নারীবিদ্বেষী হেফাজতকে দিয়ে সরকারবিরোধী আন্দোলনের চেষ্টা চালিয়েছিলেন, যে হেফাজত নারীকে ক্লাস ফাইভের বেশি লেখাপড়ার বিরুদ্ধে এবং যে হেফাজত সিপিবি অফিসে আগুন লাগিয়েছিল। খালেদা জিয়ার অফিস ঘরে যখন বিষাক্ত স্প্রে নিক্ষেপ করা হয় এবং তার বিদ্যুৎ ও পানি সরবরাহের লাইন কেটে দেওয়া হয়, তখন প্রগতিশীল ও গণতান্ত্রিক মহল ক্ষুব্ধ হলেও তার পক্ষে দাঁড়াতে পারেনি। কারণ খালেদা জিয়ার রাজনীতি ছিল অনেকটা পাকিস্তানের মুসলিম লীগের মতো।

ঠিক একই কারণে জনগণও তার ডাকে সাড়া দিয়ে জানবাজি রেখে রাস্তায় নামেনি। কারণ তার কর্মসূচিতে জনগণের পক্ষে একটা দাবিও ছিল না। শ্রমিকের মজুরি, কৃষকের দাবি, মধ্যবিত্তের অর্থনৈতিক দাবি নিয়ে তিনি একটাও হরতাল, সমাবেশ বা মানববন্ধনের ডাক দেননি। তাহলে শুধু তাকে ক্ষমতায় বসানোর জন্য জনগণ কেন রাস্তায় নেমে আসবে?

এবার বিএনপির জাতীয় কাউন্সিলের সময় দেখলাম, খালেদা জিয়া ভিশন-২০৩০ তুলে ধরেছেন। এর আগে আওয়ামী লীগও ডিজিটাল ভিশন দেখিয়েছে। কিন্তু উভয় ক্ষেত্রেই কোনো সুনির্দিষ্ট কর্মসূচি নেই, কোনো ব্যাখ্যা নেই, স্বপ্ন বাস্তবায়নের কোনো আর্থ-সামাজিক পরিকল্পনা নেই। তাই ভিশন শুনে দরিদ্র মধ্যবিত্ত জনগণের মন গলবে না।

সম্প্রতি বিএনপির যে কাউন্সিল হয়ে গেল, সেখানে আর্থ-সামাজিক কর্মসূচি নিয়ে আলোচনা হয়নি। এমনকি কোনো রাজনৈতিক রিপোর্টও ছিল না। গ্রাম ও মফস্বল শহর থেকে যে তিন হাজার ডেলিগেট এসেছিলেন, তাদেরও নেত্রীর বক্তৃতার পরে হাততালি দেওয়া ও নেতানেত্রী, বিশেষ করে মা ও পুত্রের নামে স্লোগান দেওয়া ছাড়া অন্য কোনো কাজও ছিল না। এ নেতৃত্ব মনে করেন, কর্মীরা যেন তাদের দাসানুদাস এবং জনগণকেও তারা নির্বোধ মনে করেন। কিন্তু জনগণ অনেক সজাগ হয়েছে। তারা বর্তমান সরকারের আমলে গণতন্ত্রহীনতা, লুটপাট ও দুর্নীতির কারণে খুবই ক্ষুব্ধ। কিন্তু তাই বলে তার বদলে বিএনপির পক্ষে দাঁড়িয়ে রাস্তায় সংগ্রাম করবেন না।

যে কোনো পার্টির জাতীয় কাউন্সিলের আরেকটি বড় কাজ হলো নেতৃত্ব নির্বাচন। খালেদা জিয়া ও বিএনপি নেতৃত্ব ডেলিগেটদের সেই ভোটদানের ক্ষমতাটুকুও কেড়ে নিয়েছেন। পার্টির সর্বোচ্চ দুই পদে চেয়ারপারসন ও সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান পদে মা ও ছেলে আগেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষিত হয়েছেন। কাউন্সিলে অন্তত সাধারণ সম্পাদকের পদে নির্বাচন হতে পারত। তাও হয়নি। হায়! এর নাম গণতন্ত্র।

বিএনপির ভাগ্য যে তারা মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের মতো একজন প্রাজ্ঞ, অভিজ্ঞ ও সৎ নিষ্ঠাবান নেতা পেয়েছেন। তিনি আচরণে ভদ্র, কথায় বুদ্ধিদীপ্ত এবং রাজনৈতিক অভিজ্ঞতায় সমৃদ্ধ। কিন্তু তাকে সাধারণ সম্পাদকের পূর্ণ দায়িত্ব এখনো দেওয়া হলো না। বছরের পর বছর তিনি ভারপ্রাপ্তই রয়ে গেলেন।

অন্যদিকে সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট নামে একটি বিশেষ পদ সৃষ্টি করা হলো খালেদা জিয়ার পুত্রকে দ্বিতীয় নম্বরের নেতা বানানোর জন্য। যাতে ভবিষ্যতে খালেদার অবর্তমানে তার ছেলে দলের প্রধান বা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন (যদি কখনো তেমন সম্ভাবনা আসে)। অথচ আমরা দেখছি পুত্র তারেক জিয়া এখনো অর্বাচীন। তার চেয়ে উপযুক্ত, দক্ষ ও অভিজ্ঞ অনেক নেতা বিএনপিতে আছেন। কিন্তু তাদের সবাইকে ডিঙিয়ে তারেক জিয়াকেই দুই নম্বর পদে রাখা হলো। একে নিকৃষ্ট পরিবারতন্ত্র ছাড়া আর কী বলা যাবে?

খালেদা জিয়া তার বক্তৃতায় সংবিধানে সংশোধনীর প্রস্তাব করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর একচ্ছত্র ক্ষমতা হ্রাস করে অন্যদের সঙ্গে ভারসাম্য তৈরির কথা বলেছেন। কিন্তু প্রস্তাবটি এখনো অস্পষ্ট। মোটকথা তিনি দেশের সর্বময় ক্ষমতা কোনো একক ব্যক্তির হাতে না রাখার পক্ষে। বস্তুত বাংলাদেশের সংবিধানে যা আছে তা হলো, প্রধানমন্ত্রীর একনায়কতন্ত্র। এটা বদলাতে চান। খুব ভালো কথা।

কিন্তু সেটা তো অনেক ভবিষ্যতের কথা। এখনো তার নাগালের মধ্যে যেটা আছে, সেখানে কি তিনি গণতান্ত্রিক রীতি চালু করবেন? এখন দলের ক্ষমতা কেন্দ্রীভূত আছে চেয়ারপারসন ও সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যানের হাতে।  কোথাও নির্বাচনের ব্যবস্থা নেই। অন্য কোনো পদে অধিষ্ঠিত ব্যক্তিদের কোনো সত্যিকারের ক্ষমতা নেই। দলের মধ্যে কি তিনি ভারসাম্য আনবেন?

তাই যদি না পারেন, তাহলে কী করে আশা করব যে তিনি রাষ্ট্রের ক্ষমতায় গেলে সেখানে গণতন্ত্রায়নের প্রক্রিয়া শুরু করবেন।  যে দলের মধ্যেই গণতন্ত্র নেই সেই দল কি দেশকে গণতন্ত্র উপহার দিতে পারবে?


লেখক : রাজনীতিক।

 

বিডি-প্রতিদিন/ ৩০ মার্চ, ২০১৬/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
তারেক রহমান কেন টার্গেট
তারেক রহমান কেন টার্গেট
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান
স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান
সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা
সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
সর্বশেষ খবর
মোংলায় বিএনপির কাউন্সিল: জোর প্রচারণা চালাচ্ছেন প্রার্থীরা
মোংলায় বিএনপির কাউন্সিল: জোর প্রচারণা চালাচ্ছেন প্রার্থীরা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার বড় পর্দায় শার্লিন-বাসার জুটি
এবার বড় পর্দায় শার্লিন-বাসার জুটি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘নির্বাচন ঠেকানোর জন্য নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে’
‘নির্বাচন ঠেকানোর জন্য নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সেতুর রেলিংয়ে ধাক্কা দিয়ে উল্টে গেল ট্যাংকলরি, চালক নিহত
সেতুর রেলিংয়ে ধাক্কা দিয়ে উল্টে গেল ট্যাংকলরি, চালক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিরোজপুরে নির্মাণ শেষ হওয়ার আগেই ধসে পড়ল সেতু
পিরোজপুরে নির্মাণ শেষ হওয়ার আগেই ধসে পড়ল সেতু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এভারকেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়া
এভারকেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ জুলাই)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে বেগম খালেদা জিয়াকে
এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে বেগম খালেদা জিয়াকে

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মকর্তা–কর্মচারীদের পোশাক নির্ধারণ করল বাংলাদেশ ব্যাংক, ছোট দৈর্ঘ্যের পোশাক বাদ
কর্মকর্তা–কর্মচারীদের পোশাক নির্ধারণ করল বাংলাদেশ ব্যাংক, ছোট দৈর্ঘ্যের পোশাক বাদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
রাজধানীতে ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভোল পাল্টে এসিসি সভায় যোগ দিচ্ছে ভারত
ভোল পাল্টে এসিসি সভায় যোগ দিচ্ছে ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ৫১ বছরের রেকর্ড ভাঙলেন জয়সওয়াল
ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ৫১ বছরের রেকর্ড ভাঙলেন জয়সওয়াল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নরওয়েতে মার্কিন দূতাবাস কর্মীর বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ
নরওয়েতে মার্কিন দূতাবাস কর্মীর বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬৯ কেজি ওজন কমিয়ে নতুন রূপে আজম খান
৬৯ কেজি ওজন কমিয়ে নতুন রূপে আজম খান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান হলেন প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান হলেন প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অতীতের মতো বস্তাপচা নির্বাচন আমরা চাই না : জামায়াত আমির
অতীতের মতো বস্তাপচা নির্বাচন আমরা চাই না : জামায়াত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়
ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা
শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড়পুকুরিয়া খনিতে আউটসোর্সিং কর্মচারীদের স্থায়ী নিয়োগের দাবি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন
বড়পুকুরিয়া খনিতে আউটসোর্সিং কর্মচারীদের স্থায়ী নিয়োগের দাবি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার
বাগেরহাটে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাভাস্কারের পথ ধরে রাহুলের মাইলফলক স্পর্শ
গাভাস্কারের পথ ধরে রাহুলের মাইলফলক স্পর্শ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের ভয়ে নদীতে লাফ দেওয়া কিশোরের লাশ দুই দিন পর উদ্ধার
পুলিশের ভয়ে নদীতে লাফ দেওয়া কিশোরের লাশ দুই দিন পর উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর
এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেই ঢাবি শিক্ষকের স্থায়ী বহিষ্কার ও শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ
সেই ঢাবি শিক্ষকের স্থায়ী বহিষ্কার ও শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমানের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিক্ষোভ
তারেক রহমানের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের সংকটাপন্ন নদীগুলোকে বাঁচাতে হবে: রিজওয়ানা হাসান
দেশের সংকটাপন্ন নদীগুলোকে বাঁচাতে হবে: রিজওয়ানা হাসান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সমালোচিত সেই পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সমালোচিত সেই পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীরের গুলশানের ফ্ল্যাটে ব্যবহৃত জিনিসপত্র তোলা হচ্ছে নিলামে
বেনজীরের গুলশানের ফ্ল্যাটে ব্যবহৃত জিনিসপত্র তোলা হচ্ছে নিলামে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমার হৃদয় ভেঙে গেছে’ শোক বার্তায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী
‘আমার হৃদয় ভেঙে গেছে’ শোক বার্তায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগারদের কাছে পাকিস্তানের হার, যা বললেন রমিজ রাজা
টাইগারদের কাছে পাকিস্তানের হার, যা বললেন রমিজ রাজা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: ঢাকায় সিঙ্গাপুরের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: ঢাকায় সিঙ্গাপুরের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোফাইটার টাইফুন যুদ্ধবিমান কিনতে তুরস্কের চুক্তি
ইউরোফাইটার টাইফুন যুদ্ধবিমান কিনতে তুরস্কের চুক্তি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর
এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রথমবার হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল তুরস্ক
প্রথমবার হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল তুরস্ক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈশ্বিক পাসপোর্ট র‍্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ
বৈশ্বিক পাসপোর্ট র‍্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাকাশে নিজস্ব উপগ্রহ পাঠাচ্ছে ইরান
মহাকাশে নিজস্ব উপগ্রহ পাঠাচ্ছে ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার আমাকে যেতে বললে চলে যাব, পদত্যাগ ইস্যুতে শিক্ষা উপদেষ্টা
সরকার আমাকে যেতে বললে চলে যাব, পদত্যাগ ইস্যুতে শিক্ষা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান কেন টার্গেট
তারেক রহমান কেন টার্গেট

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কোপা আমেরিকা : সেমিফাইনাল নিশ্চিত করল ব্রাজিল
কোপা আমেরিকা : সেমিফাইনাল নিশ্চিত করল ব্রাজিল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপিকে বিব্রত করতে ‘অযৌক্তিক’ সংস্কার প্রস্তাব দিচ্ছে সরকার
বিএনপিকে বিব্রত করতে ‘অযৌক্তিক’ সংস্কার প্রস্তাব দিচ্ছে সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরাজিত শক্তির নানা ষড়যন্ত্রের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে : প্রধান উপদেষ্টা
পরাজিত শক্তির নানা ষড়যন্ত্রের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে : প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোন স্কুলে প্রবেশে কড়াকড়ি
মাইলস্টোন স্কুলে প্রবেশে কড়াকড়ি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান, পারমাণবিক কর্মসূচি চলবে : পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান, পারমাণবিক কর্মসূচি চলবে : পেজেশকিয়ান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেবিচকের ফ্লাইট সেফটি পরিচালক আহসান হাবীবকে প্রত্যাহার
বেবিচকের ফ্লাইট সেফটি পরিচালক আহসান হাবীবকে প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দগ্ধদের চিকিৎসায় সিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসক আনা হয়েছে : শ্রম উপদেষ্টা
দগ্ধদের চিকিৎসায় সিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসক আনা হয়েছে : শ্রম উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসির স্থগিত পরীক্ষার নতুন সূচি প্রকাশ
এইচএসসির স্থগিত পরীক্ষার নতুন সূচি প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা গোপন রাখা অসম্ভব : প্রেস সচিব
বাংলাদেশে হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা গোপন রাখা অসম্ভব : প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা
শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের দুই লাখ টন গম আমদানি হবে শিগগিরই
যুক্তরাষ্ট্রের দুই লাখ টন গম আমদানি হবে শিগগিরই

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টি-টোয়েন্টি র‍্যাংকিংয়ে সেরা দশে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টি র‍্যাংকিংয়ে সেরা দশে মুস্তাফিজ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুনতি অভয়ারণ্যে হাতির পাল দেখে থামল ট্রেন, বগিতে ধাক্কা
চুনতি অভয়ারণ্যে হাতির পাল দেখে থামল ট্রেন, বগিতে ধাক্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা
১০ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি : জনগণকে নগদ অর্থ দেবে মালয়েশিয়া সরকার
জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি : জনগণকে নগদ অর্থ দেবে মালয়েশিয়া সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দরকার হলে ইসরায়েলে আরও কঠোর হামলা হবে: মাসুদ পেজেশকিয়ান
দরকার হলে ইসরায়েলে আরও কঠোর হামলা হবে: মাসুদ পেজেশকিয়ান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্ষায় শীতের আমেজ, কুয়াশার চাদরে ঢাকলো পঞ্চগড়
বর্ষায় শীতের আমেজ, কুয়াশার চাদরে ঢাকলো পঞ্চগড়

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপিতে গ্রিন সিগন্যাল শতাধিক প্রার্থীকে
বিএনপিতে গ্রিন সিগন্যাল শতাধিক প্রার্থীকে

প্রথম পৃষ্ঠা

দীর্ঘ অপেক্ষায় স্বজনরা
দীর্ঘ অপেক্ষায় স্বজনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধন ই-রিকশা
পরিবেশবান্ধন ই-রিকশা

নগর জীবন

চুল পাকে প্রজ্ঞায়, দাড়ি পাকে কাটায়
চুল পাকে প্রজ্ঞায়, দাড়ি পাকে কাটায়

সম্পাদকীয়

দোতলা ভবন যেন বদ্ধখাঁচা
দোতলা ভবন যেন বদ্ধখাঁচা

প্রথম পৃষ্ঠা

এক পরিবারের সাতজনসহ নিহত ৮
এক পরিবারের সাতজনসহ নিহত ৮

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সবজির জমি যেন বিয়েবাড়ি!
সবজির জমি যেন বিয়েবাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচারে ‘এজেন্ট’ প্রথা
অর্থ পাচারে ‘এজেন্ট’ প্রথা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি কেনায় শীর্ষে চায়নিজরা
যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি কেনায় শীর্ষে চায়নিজরা

পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াইটওয়াশের বদলা কি হোয়াইটওয়াশ
হোয়াইটওয়াশের বদলা কি হোয়াইটওয়াশ

মাঠে ময়দানে

শেষযাত্রায়ও বোন নাজিয়ার সঙ্গী নাফি
শেষযাত্রায়ও বোন নাজিয়ার সঙ্গী নাফি

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন দলের ১০ মিনিটের প্রতীকী ওয়াকআউট
তিন দলের ১০ মিনিটের প্রতীকী ওয়াকআউট

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকার বললে চলে যাব
সরকার বললে চলে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশ-সেনা কর্মকর্তাসহ ১১ জনের নামে হত্যা মামলা
পুলিশ-সেনা কর্মকর্তাসহ ১১ জনের নামে হত্যা মামলা

খবর

ছিনতাইয়ের নগরী গাজীপুর!
ছিনতাইয়ের নগরী গাজীপুর!

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন না দিলে দেশে সংকট তৈরি হবে
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন না দিলে দেশে সংকট তৈরি হবে

নগর জীবন

দুই হাসপাতালে ৩৮ কোটি টাকা খরচের পরও অচল
দুই হাসপাতালে ৩৮ কোটি টাকা খরচের পরও অচল

নগর জীবন

শ্রীবর্ধনের ফোয়ারা এখন অচল শ্রীহীন
শ্রীবর্ধনের ফোয়ারা এখন অচল শ্রীহীন

রকমারি নগর পরিক্রমা

বসুন্ধরার সুদমুক্ত ঋণে বদলে যাওয়া হেলেনার গল্প
বসুন্ধরার সুদমুক্ত ঋণে বদলে যাওয়া হেলেনার গল্প

নগর জীবন

বিমান দুর্ঘটনা নিয়ে যত সিনেমা
বিমান দুর্ঘটনা নিয়ে যত সিনেমা

শোবিজ

চিরুনি অভিযান অব্যাহত
চিরুনি অভিযান অব্যাহত

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরণের পথ দ্রুত নির্বাচন
উত্তরণের পথ দ্রুত নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠনে বাছাই কমিটি স্পিকারের নেতৃত্বে
নির্বাচন কমিশন গঠনে বাছাই কমিটি স্পিকারের নেতৃত্বে

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর শোক
মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর শোক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিহতদের তথ্য গোপনের কোনো চেষ্টা হচ্ছে না
নিহতদের তথ্য গোপনের কোনো চেষ্টা হচ্ছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আম্মু তুমি কেন দেরি করলে?
আম্মু তুমি কেন দেরি করলে?

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়
ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়

নগর জীবন

বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আনবে সরকার
বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আনবে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাবি শিক্ষকের বহিষ্কার দাবিতে বিক্ষোভ
ঢাবি শিক্ষকের বহিষ্কার দাবিতে বিক্ষোভ

নগর জীবন