শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৩৫, বুধবার, ৩০ মার্চ, ২০১৬

বিএনপির রাজনীতি : গণতন্ত্র না পরিবারতন্ত্র

হায়দার আকবর খান রনো
অনলাইন ভার্সন
বিএনপির রাজনীতি : গণতন্ত্র না পরিবারতন্ত্র

বাংলাদেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি— দুটি বড় দল। এরশাদ সামরিক শাসনের পতনের পর থেকে কয়েক টার্ম দুটি বড় দল পালাক্রমে ক্ষমতায় এসেছিল। হয়তো এখনো পর্যন্ত এ ধারাবাহিকতা চলে আসত যদি না ২০০৬ সালে বিএনপি বিভিন্ন ধরনের কূটকৌশলের মাধ্যমে পরের নির্বাচনকে প্রভাবিত করার এবং নিজের জিতে আসার ব্যবস্থাকে পাকাপোক্ত করার চেষ্টা না করত। তাদের কূটকৌশল কাজে লাগেনি।  বরং এসেছিল এক-এগারোর সেনাসমর্থিত সেই অদ্ভুত ধরনের সরকার। তারপর থেকে ধারাবাহিকতাই কেবল নষ্ট হয়নি। গণতন্ত্রও হারিয়ে গেল। ২০০৬ সালে বিএনপি যদি সহজভাবে নির্বাচন দিত এবং জনগণের ভোটে পরাজয়কে মেনে নিত, তাহলে হয়তো সম্ভাবনা থাকত পরবর্তী নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার। শক্তিশালী বাম দল বা কোনো দেশপ্রেমিক উদারনৈতিক শক্তির অনুপস্থিতিতে এ দুটি বড় দল যেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বা ব্রিটেনের মতো দুই পার্টি সিস্টেমের মধ্যে দেশকে পাঠিয়ে দিয়েছিল। বেশি চালাকি করে খেলতে গিয়ে ২০০৬-২০০৭ সালে বিএনপি খেলায় হেরে গেল এবং সেই যে ক্ষমতার কেন্দ্র থেকে ছিটকে পড়ল এখনো তার ফিরে আসার সম্ভাবনা বেশ কম।

দুই পার্টি সিস্টেমের বদলে এলো দুই পার্টিকেই বাদ দেওয়ার জাতীয় ও আন্তর্জাতিক উদ্যোগ এবং ষড়যন্ত্র। কিন্তু সেটা টিকল না। ২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ বিপুলভাবে বিজয়ী হলো। তবু বিএনপির অস্তিত্ব এমন সংকটের মুখে পড়েনি যা আজকে পড়েছে।

২০১৪ সালের নির্বাচন ছিল সব হিসাবেই প্রশ্নবিদ্ধ। হঠাৎ করে সংবিধানে ১৫তম সংশোধনী এনে হাসিনা সরকার এমন পরিস্থিতি তৈরি করল যে, একমাত্র আওয়ামী লীগ ও তার জোটভুক্ত দলগুলো বাদে আর কেউই এতে অংশ নেয়নি। বাম, ডান, মধ্যপন্থি কেউই নির্বাচনে অংশ নেয়নি। এমনকি যে সিপিবির রাজনীতি বিএনপির ঠিক বিপরীতে সেই সিপিবিও নির্বাচন বয়কট করেছিল।

আওয়ামী সরকার কিন্তু তখনো বেশ দুর্বল অবস্থায় ছিল। তারা বেশ কিছু ছাড় দিতেও প্রস্তুত ছিল। সেই অবস্থায় বিএনপি শর্তসাপেক্ষে নির্বাচনে গেলে কী হতো, তা বলা মুশকিল। বস্তুত আওয়ামী লীগও চেয়েছিল বিএনপি নির্বাচনের বাইরে থাকুক। বিএনপি সেই ফাঁদে পা দিয়ে কৌশলের খেলায় হেরে গেল।

আমার মতে, এটা ভুল ছিল। তবে তুলনামূলক কম ভুল। বড় ভুল করল যখন তারা ২০১৪ এবং ২০১৫ সালে গণতন্ত্র আদায়ের নামে জামায়াতকে সঙ্গে নিয়ে চরম দক্ষিণপন্থি অবস্থান থেকে সন্ত্রাসী পথ গ্রহণ করেছিল। এর ফলে দলের নেতা-কর্মীরা দলে দলে জেলে গেল। শত শত মামলায় জড়িয়ে তারা একেবারে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছিল।

তাদের আন্দোলন চরমভাবে ব্যর্থ হয়েছিল। এ কথা ঠিক যে, শাসক আওয়ামী লীগ গণতন্ত্রের পথে হাঁটছে না। নির্বাচনকে তারা প্রহসনে পরিণত করেছেন। মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে পদে পদে। বিচারবহির্ভূত হত্যা বেড়ে গেছে দারুণভাবে। গুম, খুন, সন্ত্রাস এখন নিত্যদিনের ঘটনা। মানুষ পরিত্রাণ চায়। কিন্তু সে জন্য বিএনপির পেছনে সমবেত হয়ে জানবাজি রেখে রাস্তায় নামবে না। কারণ বিএনপিকে তারা দেখেছে। দুর্নীতি এখনো আছে। বিএনপি আমলেও ছিল। ক্রসফায়ার ও ক্লিনহার্ট অপারেশনের নামে নিরীহ মানুষকে নির্যাতন করা ও এমনকি হত্যা করা হয়েছে। সেই সময় খালেদা জিয়া পার্লামেন্টে আইন পাস করিয়ে নির্যাতনকারী ও হত্যাকারীদের দায়মুক্তি দিয়েছিলেন। সেই খালেদা জিয়া যখন গণতন্ত্রের কথা বলেন, তখন তা বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জন করতে পারে না।

এ সরকারের আমলে খালেদা জিয়া নিজেও নির্যাতিত হয়েছিলেন। তাকে ঘরের মধ্যে আটকে রাখা হয়েছিল। বালুর ট্রাক দিয়ে অফিসের দরজা আটকে রাখা হয়েছিল। জনৈক মন্ত্রী আবার বলেছিলেন, বাড়ি মেরামত করার জন্য নাকি আনা হয়েছিল বালুর ট্রাক। রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে এমন মিথ্যাচার আমাদের বিক্ষুব্ধ করলেও আমরা খালেদা জিয়ার পাশে দাঁড়াতে পারিনি। কারণ তার রাজনীতি ছিল গণবিরোধী এবং জামায়াতের ওপর নির্ভরশীল। তিনি গণজাগরণ মঞ্চকে নাস্তিক বলে গালি দিয়েছিলেন। সেই গালি তো আমার গায়েও এসে লাগে। তিনি ঘোর প্রতিক্রিয়াশীল ও নারীবিদ্বেষী হেফাজতকে দিয়ে সরকারবিরোধী আন্দোলনের চেষ্টা চালিয়েছিলেন, যে হেফাজত নারীকে ক্লাস ফাইভের বেশি লেখাপড়ার বিরুদ্ধে এবং যে হেফাজত সিপিবি অফিসে আগুন লাগিয়েছিল। খালেদা জিয়ার অফিস ঘরে যখন বিষাক্ত স্প্রে নিক্ষেপ করা হয় এবং তার বিদ্যুৎ ও পানি সরবরাহের লাইন কেটে দেওয়া হয়, তখন প্রগতিশীল ও গণতান্ত্রিক মহল ক্ষুব্ধ হলেও তার পক্ষে দাঁড়াতে পারেনি। কারণ খালেদা জিয়ার রাজনীতি ছিল অনেকটা পাকিস্তানের মুসলিম লীগের মতো।

ঠিক একই কারণে জনগণও তার ডাকে সাড়া দিয়ে জানবাজি রেখে রাস্তায় নামেনি। কারণ তার কর্মসূচিতে জনগণের পক্ষে একটা দাবিও ছিল না। শ্রমিকের মজুরি, কৃষকের দাবি, মধ্যবিত্তের অর্থনৈতিক দাবি নিয়ে তিনি একটাও হরতাল, সমাবেশ বা মানববন্ধনের ডাক দেননি। তাহলে শুধু তাকে ক্ষমতায় বসানোর জন্য জনগণ কেন রাস্তায় নেমে আসবে?

এবার বিএনপির জাতীয় কাউন্সিলের সময় দেখলাম, খালেদা জিয়া ভিশন-২০৩০ তুলে ধরেছেন। এর আগে আওয়ামী লীগও ডিজিটাল ভিশন দেখিয়েছে। কিন্তু উভয় ক্ষেত্রেই কোনো সুনির্দিষ্ট কর্মসূচি নেই, কোনো ব্যাখ্যা নেই, স্বপ্ন বাস্তবায়নের কোনো আর্থ-সামাজিক পরিকল্পনা নেই। তাই ভিশন শুনে দরিদ্র মধ্যবিত্ত জনগণের মন গলবে না।

সম্প্রতি বিএনপির যে কাউন্সিল হয়ে গেল, সেখানে আর্থ-সামাজিক কর্মসূচি নিয়ে আলোচনা হয়নি। এমনকি কোনো রাজনৈতিক রিপোর্টও ছিল না। গ্রাম ও মফস্বল শহর থেকে যে তিন হাজার ডেলিগেট এসেছিলেন, তাদেরও নেত্রীর বক্তৃতার পরে হাততালি দেওয়া ও নেতানেত্রী, বিশেষ করে মা ও পুত্রের নামে স্লোগান দেওয়া ছাড়া অন্য কোনো কাজও ছিল না। এ নেতৃত্ব মনে করেন, কর্মীরা যেন তাদের দাসানুদাস এবং জনগণকেও তারা নির্বোধ মনে করেন। কিন্তু জনগণ অনেক সজাগ হয়েছে। তারা বর্তমান সরকারের আমলে গণতন্ত্রহীনতা, লুটপাট ও দুর্নীতির কারণে খুবই ক্ষুব্ধ। কিন্তু তাই বলে তার বদলে বিএনপির পক্ষে দাঁড়িয়ে রাস্তায় সংগ্রাম করবেন না।

যে কোনো পার্টির জাতীয় কাউন্সিলের আরেকটি বড় কাজ হলো নেতৃত্ব নির্বাচন। খালেদা জিয়া ও বিএনপি নেতৃত্ব ডেলিগেটদের সেই ভোটদানের ক্ষমতাটুকুও কেড়ে নিয়েছেন। পার্টির সর্বোচ্চ দুই পদে চেয়ারপারসন ও সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান পদে মা ও ছেলে আগেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষিত হয়েছেন। কাউন্সিলে অন্তত সাধারণ সম্পাদকের পদে নির্বাচন হতে পারত। তাও হয়নি। হায়! এর নাম গণতন্ত্র।

বিএনপির ভাগ্য যে তারা মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের মতো একজন প্রাজ্ঞ, অভিজ্ঞ ও সৎ নিষ্ঠাবান নেতা পেয়েছেন। তিনি আচরণে ভদ্র, কথায় বুদ্ধিদীপ্ত এবং রাজনৈতিক অভিজ্ঞতায় সমৃদ্ধ। কিন্তু তাকে সাধারণ সম্পাদকের পূর্ণ দায়িত্ব এখনো দেওয়া হলো না। বছরের পর বছর তিনি ভারপ্রাপ্তই রয়ে গেলেন।

অন্যদিকে সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট নামে একটি বিশেষ পদ সৃষ্টি করা হলো খালেদা জিয়ার পুত্রকে দ্বিতীয় নম্বরের নেতা বানানোর জন্য। যাতে ভবিষ্যতে খালেদার অবর্তমানে তার ছেলে দলের প্রধান বা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন (যদি কখনো তেমন সম্ভাবনা আসে)। অথচ আমরা দেখছি পুত্র তারেক জিয়া এখনো অর্বাচীন। তার চেয়ে উপযুক্ত, দক্ষ ও অভিজ্ঞ অনেক নেতা বিএনপিতে আছেন। কিন্তু তাদের সবাইকে ডিঙিয়ে তারেক জিয়াকেই দুই নম্বর পদে রাখা হলো। একে নিকৃষ্ট পরিবারতন্ত্র ছাড়া আর কী বলা যাবে?

খালেদা জিয়া তার বক্তৃতায় সংবিধানে সংশোধনীর প্রস্তাব করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর একচ্ছত্র ক্ষমতা হ্রাস করে অন্যদের সঙ্গে ভারসাম্য তৈরির কথা বলেছেন। কিন্তু প্রস্তাবটি এখনো অস্পষ্ট। মোটকথা তিনি দেশের সর্বময় ক্ষমতা কোনো একক ব্যক্তির হাতে না রাখার পক্ষে। বস্তুত বাংলাদেশের সংবিধানে যা আছে তা হলো, প্রধানমন্ত্রীর একনায়কতন্ত্র। এটা বদলাতে চান। খুব ভালো কথা।

কিন্তু সেটা তো অনেক ভবিষ্যতের কথা। এখনো তার নাগালের মধ্যে যেটা আছে, সেখানে কি তিনি গণতান্ত্রিক রীতি চালু করবেন? এখন দলের ক্ষমতা কেন্দ্রীভূত আছে চেয়ারপারসন ও সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যানের হাতে।  কোথাও নির্বাচনের ব্যবস্থা নেই। অন্য কোনো পদে অধিষ্ঠিত ব্যক্তিদের কোনো সত্যিকারের ক্ষমতা নেই। দলের মধ্যে কি তিনি ভারসাম্য আনবেন?

তাই যদি না পারেন, তাহলে কী করে আশা করব যে তিনি রাষ্ট্রের ক্ষমতায় গেলে সেখানে গণতন্ত্রায়নের প্রক্রিয়া শুরু করবেন।  যে দলের মধ্যেই গণতন্ত্র নেই সেই দল কি দেশকে গণতন্ত্র উপহার দিতে পারবে?


লেখক : রাজনীতিক।

 

বিডি-প্রতিদিন/ ৩০ মার্চ, ২০১৬/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ
দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
মূল্যস্ফীতি, খাদ্যভোগ এবং উৎপাদন
মূল্যস্ফীতি, খাদ্যভোগ এবং উৎপাদন
রাজনৈতিক কারণে ইমেজ সংকটে বাংলাদেশ
রাজনৈতিক কারণে ইমেজ সংকটে বাংলাদেশ
নেপালে বিক্ষোভের নেপথ্যে দুর্নীতি নয়, ভূ-রাজনীতি
নেপালে বিক্ষোভের নেপথ্যে দুর্নীতি নয়, ভূ-রাজনীতি
রোহিঙ্গা প্রত্যাবর্তনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি ভূ–রাজনীতিকে প্রভাবিত করবে?
রোহিঙ্গা প্রত্যাবর্তনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি ভূ–রাজনীতিকে প্রভাবিত করবে?
পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল
পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল
আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে
আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
বর্তমান পরিবেশে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে
বর্তমান পরিবেশে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে
সর্বশেষ খবর
গাজায় স্নাইপারের গুলিতে ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় স্নাইপারের গুলিতে ইসরায়েলি সেনা নিহত

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেট-তামাবিল মহাসড়ক অবরোধ: আটকা শত শত যানবাহন
সিলেট-তামাবিল মহাসড়ক অবরোধ: আটকা শত শত যানবাহন

২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশকে এগিয়ে রাখছেন কার্তিক
পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশকে এগিয়ে রাখছেন কার্তিক

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাতির পিঠে চড়িয়ে কলেজ অধ্যক্ষকে রাজকীয় বিদায়
হাতির পিঠে চড়িয়ে কলেজ অধ্যক্ষকে রাজকীয় বিদায়

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তৃতীয় সন্তানের মা হলেন রিয়ানা
তৃতীয় সন্তানের মা হলেন রিয়ানা

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতিতে ফ্যাসিস্ট সরকার তৈরি হতে পারে : সালাহউদ্দিন
পিআর পদ্ধতিতে ফ্যাসিস্ট সরকার তৈরি হতে পারে : সালাহউদ্দিন

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে সাকিবকে টপকে শীর্ষে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টিতে সাকিবকে টপকে শীর্ষে মুস্তাফিজ

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রেন থেকে উৎক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র বানাল ভারত
ট্রেন থেকে উৎক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র বানাল ভারত

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখে পরিস্থিতি থমথমে, কারফিউ চলছে; নিহত চার-আহত অন্তত ৮০
লাদাখে পরিস্থিতি থমথমে, কারফিউ চলছে; নিহত চার-আহত অন্তত ৮০

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রঙ তুলির আঁচড়ে রঙিন দেবী মহামায়া, প্রস্তুত রাঙামাটি
রঙ তুলির আঁচড়ে রঙিন দেবী মহামায়া, প্রস্তুত রাঙামাটি

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইনে ১৯৯৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইনে ১৯৯৯ মামলা

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯৯৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯৯৯ মামলা

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

সীমাহীন দুর্ভোগে চরঘাসিয়ার ৫ হাজার মানুষ
সীমাহীন দুর্ভোগে চরঘাসিয়ার ৫ হাজার মানুষ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে যেকোনো ষড়যন্ত্র জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন নিয়ে যেকোনো ষড়যন্ত্র জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে : নবীউল্লাহ নবী

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ১০২ বোতল ভারতীয় মদসহ কারবারি আটক
নেত্রকোনায় ১০২ বোতল ভারতীয় মদসহ কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলন্ত ট্রেনের ইঞ্জিনের হুকে আটকে ছিলেন নারী, চালকের দক্ষতায় রক্ষা
চলন্ত ট্রেনের ইঞ্জিনের হুকে আটকে ছিলেন নারী, চালকের দক্ষতায় রক্ষা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে সেনা অভিযানে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটক
খাগড়াছড়িতে সেনা অভিযানে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে ট্রাক চাপায় শ্রমিক নিহত, সড়ক অবরোধ
নাটোরে ট্রাক চাপায় শ্রমিক নিহত, সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী নৌবহরে ড্রোন হামলা, সুরক্ষায় যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে ইতালি-স্পেন
গাজামুখী নৌবহরে ড্রোন হামলা, সুরক্ষায় যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে ইতালি-স্পেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মাছের ঘেরের পাশে উদ্ধার রক্তাক্ত মরদেহ
যশোরে মাছের ঘেরের পাশে উদ্ধার রক্তাক্ত মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি পর্বতারোহী তমালের পৃথিবীর অষ্টম সর্বোচ্চ চূড়া ‘মানাসলু’ জয়
বাংলাদেশি পর্বতারোহী তমালের পৃথিবীর অষ্টম সর্বোচ্চ চূড়া ‘মানাসলু’ জয়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের বিপক্ষে খেলবেন তো লিটন?
পাকিস্তানের বিপক্ষে খেলবেন তো লিটন?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ট্রেনে ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
জয়পুরহাটে ট্রেনে ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প
নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ
সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে ১১ হাজার ইয়াবাসহ দুই কারবারি গ্রেফতার
ফেনীতে ১১ হাজার ইয়াবাসহ দুই কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিম জাভায় খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ১,০০০ শিক্ষার্থী অসুস্থ
ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিম জাভায় খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ১,০০০ শিক্ষার্থী অসুস্থ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বনেতাদের আহ্বান কানেই তুলছে না ইসরায়েল, গাজায় আরও ৮৫ জনকে হত্যা
বিশ্বনেতাদের আহ্বান কানেই তুলছে না ইসরায়েল, গাজায় আরও ৮৫ জনকে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিগগিরই দলীয় মনোনয়ন চূড়ান্ত করবে বিএনপি : ডা. জাহিদ
শিগগিরই দলীয় মনোনয়ন চূড়ান্ত করবে বিএনপি : ডা. জাহিদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘আমি বললাম একটা জিনিস পোড়াতে, ওরা পুড়িয়ে দিল সেতু ভবন’: তাপসের সঙ্গে ফোনালাপে হাসিনা
‘আমি বললাম একটা জিনিস পোড়াতে, ওরা পুড়িয়ে দিল সেতু ভবন’: তাপসের সঙ্গে ফোনালাপে হাসিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পূজার ছুটি নিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের
পূজার ছুটি নিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে
ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে
ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত, শ্রীলঙ্কার বিদায়
বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত, শ্রীলঙ্কার বিদায়

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এরদোয়ানের সুর বদল, এফ-১৬ নয় কান ফাইটার জেটের ইঞ্জিন কিনতে চায় তুরস্ক
এরদোয়ানের সুর বদল, এফ-১৬ নয় কান ফাইটার জেটের ইঞ্জিন কিনতে চায় তুরস্ক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!
লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...
১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নৌকা স্থগিত রেখে ১১৫ প্রতীকের তালিকা প্রকাশ
নৌকা স্থগিত রেখে ১১৫ প্রতীকের তালিকা প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংককে হঠাৎ ধসে পড়ল ব্যস্ত সড়ক, চারিদিকে আতঙ্ক
ব্যাংককে হঠাৎ ধসে পড়ল ব্যস্ত সড়ক, চারিদিকে আতঙ্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সংবর্ধনায় প্রধান উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ
ট্রাম্পের সংবর্ধনায় প্রধান উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি র‌্যাংকিংয়ে ১৩৩ ধাপ লাফ সাইফের, শীর্ষ দশে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টি র‌্যাংকিংয়ে ১৩৩ ধাপ লাফ সাইফের, শীর্ষ দশে মুস্তাফিজ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সম্পর্কের কোনও মানেই ছিল না: ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে সম্পর্কের কোনও মানেই ছিল না: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধ করলেই ট্রাম্প নোবেল পাবেন: ম্যাক্রো
গাজা যুদ্ধ বন্ধ করলেই ট্রাম্প নোবেল পাবেন: ম্যাক্রো

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২
ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু মেট্রোর আগুন নয়, বহু আগুনের পেছনেই ছিল খুনির ক্ষমতালিপ্সা : ফারুকী
শুধু মেট্রোর আগুন নয়, বহু আগুনের পেছনেই ছিল খুনির ক্ষমতালিপ্সা : ফারুকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিম ছোড়ার মতো অপকর্ম আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎকে আরও অনিশ্চিত করবে
ডিম ছোড়ার মতো অপকর্ম আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎকে আরও অনিশ্চিত করবে

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি
বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতার ‘এই সময়ে’ মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার ‘মিথ্যা ও মনগড়া’: বিএনপি
কলকাতার ‘এই সময়ে’ মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার ‘মিথ্যা ও মনগড়া’: বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের
দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪
রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফুজ্জামানের চেক দিয়ে ১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা উত্তোলন, কর্মকর্তা গ্রেফতার
সাইফুজ্জামানের চেক দিয়ে ১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা উত্তোলন, কর্মকর্তা গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হোটেল-ফ্ল্যাট-ছাত্রাবাসে আওয়ামী লীগের কর্মী থাকলে তথ্য দিতে অনুরোধ
হোটেল-ফ্ল্যাট-ছাত্রাবাসে আওয়ামী লীগের কর্মী থাকলে তথ্য দিতে অনুরোধ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার: জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার: জাপানের প্রধানমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ
ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাঁটুর বয়সি ছেলেরাও প্রেম প্রস্তাব দেয়: আমিশা
হাঁটুর বয়সি ছেলেরাও প্রেম প্রস্তাব দেয়: আমিশা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাশিয়া-ইরানের ঐতিহাসিক পারমাণবিক চুক্তি
রাশিয়া-ইরানের ঐতিহাসিক পারমাণবিক চুক্তি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকায় মিছিল থেকে বোমা
ঢাকায় মিছিল থেকে বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি
ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি

সম্পাদকীয়

সাজানো ছকে নির্বাচন!
সাজানো ছকে নির্বাচন!

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

১২ কোটি টাকার ভবন আছে সেবা নেই
১২ কোটি টাকার ভবন আছে সেবা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নবীন-প্রবীণ চার নেতা
বিএনপির মনোনয়ন চান নবীন-প্রবীণ চার নেতা

নগর জীবন

ভোট ঘিরে তৎপর পশ্চিমারা
ভোট ঘিরে তৎপর পশ্চিমারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই লামিয়ার বাবার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
সেই লামিয়ার বাবার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা
দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা

শোবিজ

গবেষণা নেই বিশ্ববিদ্যালয়ে
গবেষণা নেই বিশ্ববিদ্যালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা, অন্যদের একক
প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

বিশ্বকে নির্বাচনের প্রস্তুতি জানাবেন ড. ইউনূস
বিশ্বকে নির্বাচনের প্রস্তুতি জানাবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে শীতের আগমনি বার্তা
লালমনিরহাটে শীতের আগমনি বার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন ও সাধনার জীবন
স্বপ্ন ও সাধনার জীবন

বিশেষ আয়োজন

হেলিকপ্টার থেকে ছত্রীসেনা নামাচ্ছি
হেলিকপ্টার থেকে ছত্রীসেনা নামাচ্ছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি ৪১.৩ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতবে
বিএনপি ৪১.৩ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ ব্যাংকের প্রশাসক হচ্ছেন কারা
পাঁচ ব্যাংকের প্রশাসক হচ্ছেন কারা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার দুর্নীতি মামলার রায় নভেম্বরে
হাসিনার দুর্নীতি মামলার রায় নভেম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার মিথ্যা ও মনগড়া : বিএনপি
মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার মিথ্যা ও মনগড়া : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধ নিয়ে উত্তপ্ত জাতিসংঘ
যুদ্ধ নিয়ে উত্তপ্ত জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

মারা গেলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদাও
মারা গেলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদাও

প্রথম পৃষ্ঠা

অধিগ্রহণ জমির সঠিক মূল্য দাবি
অধিগ্রহণ জমির সঠিক মূল্য দাবি

দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-পাকিস্তান অলিখিত সেমিফাইনাল
বাংলাদেশ-পাকিস্তান অলিখিত সেমিফাইনাল

মাঠে ময়দানে

রাজনৈতিক সংস্কৃতি না পাল্টালে স্বাধীন দুদক সম্ভব নয়
রাজনৈতিক সংস্কৃতি না পাল্টালে স্বাধীন দুদক সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘ সম্মেলন এলাকা থেকে বিপুল সিমকার্ড ও সার্ভার জব্দ
জাতিসংঘ সম্মেলন এলাকা থেকে বিপুল সিমকার্ড ও সার্ভার জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্য থাকলে নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না
ঐক্য থাকলে নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হচ্ছে মামলা ও তদন্ত
হচ্ছে মামলা ও তদন্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসী ভোট
পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসী ভোট

পেছনের পৃষ্ঠা