শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৩৫, বুধবার, ৩০ মার্চ, ২০১৬

বিএনপির রাজনীতি : গণতন্ত্র না পরিবারতন্ত্র

হায়দার আকবর খান রনো
অনলাইন ভার্সন
বিএনপির রাজনীতি : গণতন্ত্র না পরিবারতন্ত্র

বাংলাদেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি— দুটি বড় দল। এরশাদ সামরিক শাসনের পতনের পর থেকে কয়েক টার্ম দুটি বড় দল পালাক্রমে ক্ষমতায় এসেছিল। হয়তো এখনো পর্যন্ত এ ধারাবাহিকতা চলে আসত যদি না ২০০৬ সালে বিএনপি বিভিন্ন ধরনের কূটকৌশলের মাধ্যমে পরের নির্বাচনকে প্রভাবিত করার এবং নিজের জিতে আসার ব্যবস্থাকে পাকাপোক্ত করার চেষ্টা না করত। তাদের কূটকৌশল কাজে লাগেনি।  বরং এসেছিল এক-এগারোর সেনাসমর্থিত সেই অদ্ভুত ধরনের সরকার। তারপর থেকে ধারাবাহিকতাই কেবল নষ্ট হয়নি। গণতন্ত্রও হারিয়ে গেল। ২০০৬ সালে বিএনপি যদি সহজভাবে নির্বাচন দিত এবং জনগণের ভোটে পরাজয়কে মেনে নিত, তাহলে হয়তো সম্ভাবনা থাকত পরবর্তী নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার। শক্তিশালী বাম দল বা কোনো দেশপ্রেমিক উদারনৈতিক শক্তির অনুপস্থিতিতে এ দুটি বড় দল যেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বা ব্রিটেনের মতো দুই পার্টি সিস্টেমের মধ্যে দেশকে পাঠিয়ে দিয়েছিল। বেশি চালাকি করে খেলতে গিয়ে ২০০৬-২০০৭ সালে বিএনপি খেলায় হেরে গেল এবং সেই যে ক্ষমতার কেন্দ্র থেকে ছিটকে পড়ল এখনো তার ফিরে আসার সম্ভাবনা বেশ কম।

দুই পার্টি সিস্টেমের বদলে এলো দুই পার্টিকেই বাদ দেওয়ার জাতীয় ও আন্তর্জাতিক উদ্যোগ এবং ষড়যন্ত্র। কিন্তু সেটা টিকল না। ২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ বিপুলভাবে বিজয়ী হলো। তবু বিএনপির অস্তিত্ব এমন সংকটের মুখে পড়েনি যা আজকে পড়েছে।

২০১৪ সালের নির্বাচন ছিল সব হিসাবেই প্রশ্নবিদ্ধ। হঠাৎ করে সংবিধানে ১৫তম সংশোধনী এনে হাসিনা সরকার এমন পরিস্থিতি তৈরি করল যে, একমাত্র আওয়ামী লীগ ও তার জোটভুক্ত দলগুলো বাদে আর কেউই এতে অংশ নেয়নি। বাম, ডান, মধ্যপন্থি কেউই নির্বাচনে অংশ নেয়নি। এমনকি যে সিপিবির রাজনীতি বিএনপির ঠিক বিপরীতে সেই সিপিবিও নির্বাচন বয়কট করেছিল।

আওয়ামী সরকার কিন্তু তখনো বেশ দুর্বল অবস্থায় ছিল। তারা বেশ কিছু ছাড় দিতেও প্রস্তুত ছিল। সেই অবস্থায় বিএনপি শর্তসাপেক্ষে নির্বাচনে গেলে কী হতো, তা বলা মুশকিল। বস্তুত আওয়ামী লীগও চেয়েছিল বিএনপি নির্বাচনের বাইরে থাকুক। বিএনপি সেই ফাঁদে পা দিয়ে কৌশলের খেলায় হেরে গেল।

আমার মতে, এটা ভুল ছিল। তবে তুলনামূলক কম ভুল। বড় ভুল করল যখন তারা ২০১৪ এবং ২০১৫ সালে গণতন্ত্র আদায়ের নামে জামায়াতকে সঙ্গে নিয়ে চরম দক্ষিণপন্থি অবস্থান থেকে সন্ত্রাসী পথ গ্রহণ করেছিল। এর ফলে দলের নেতা-কর্মীরা দলে দলে জেলে গেল। শত শত মামলায় জড়িয়ে তারা একেবারে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছিল।

তাদের আন্দোলন চরমভাবে ব্যর্থ হয়েছিল। এ কথা ঠিক যে, শাসক আওয়ামী লীগ গণতন্ত্রের পথে হাঁটছে না। নির্বাচনকে তারা প্রহসনে পরিণত করেছেন। মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে পদে পদে। বিচারবহির্ভূত হত্যা বেড়ে গেছে দারুণভাবে। গুম, খুন, সন্ত্রাস এখন নিত্যদিনের ঘটনা। মানুষ পরিত্রাণ চায়। কিন্তু সে জন্য বিএনপির পেছনে সমবেত হয়ে জানবাজি রেখে রাস্তায় নামবে না। কারণ বিএনপিকে তারা দেখেছে। দুর্নীতি এখনো আছে। বিএনপি আমলেও ছিল। ক্রসফায়ার ও ক্লিনহার্ট অপারেশনের নামে নিরীহ মানুষকে নির্যাতন করা ও এমনকি হত্যা করা হয়েছে। সেই সময় খালেদা জিয়া পার্লামেন্টে আইন পাস করিয়ে নির্যাতনকারী ও হত্যাকারীদের দায়মুক্তি দিয়েছিলেন। সেই খালেদা জিয়া যখন গণতন্ত্রের কথা বলেন, তখন তা বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জন করতে পারে না।

এ সরকারের আমলে খালেদা জিয়া নিজেও নির্যাতিত হয়েছিলেন। তাকে ঘরের মধ্যে আটকে রাখা হয়েছিল। বালুর ট্রাক দিয়ে অফিসের দরজা আটকে রাখা হয়েছিল। জনৈক মন্ত্রী আবার বলেছিলেন, বাড়ি মেরামত করার জন্য নাকি আনা হয়েছিল বালুর ট্রাক। রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে এমন মিথ্যাচার আমাদের বিক্ষুব্ধ করলেও আমরা খালেদা জিয়ার পাশে দাঁড়াতে পারিনি। কারণ তার রাজনীতি ছিল গণবিরোধী এবং জামায়াতের ওপর নির্ভরশীল। তিনি গণজাগরণ মঞ্চকে নাস্তিক বলে গালি দিয়েছিলেন। সেই গালি তো আমার গায়েও এসে লাগে। তিনি ঘোর প্রতিক্রিয়াশীল ও নারীবিদ্বেষী হেফাজতকে দিয়ে সরকারবিরোধী আন্দোলনের চেষ্টা চালিয়েছিলেন, যে হেফাজত নারীকে ক্লাস ফাইভের বেশি লেখাপড়ার বিরুদ্ধে এবং যে হেফাজত সিপিবি অফিসে আগুন লাগিয়েছিল। খালেদা জিয়ার অফিস ঘরে যখন বিষাক্ত স্প্রে নিক্ষেপ করা হয় এবং তার বিদ্যুৎ ও পানি সরবরাহের লাইন কেটে দেওয়া হয়, তখন প্রগতিশীল ও গণতান্ত্রিক মহল ক্ষুব্ধ হলেও তার পক্ষে দাঁড়াতে পারেনি। কারণ খালেদা জিয়ার রাজনীতি ছিল অনেকটা পাকিস্তানের মুসলিম লীগের মতো।

ঠিক একই কারণে জনগণও তার ডাকে সাড়া দিয়ে জানবাজি রেখে রাস্তায় নামেনি। কারণ তার কর্মসূচিতে জনগণের পক্ষে একটা দাবিও ছিল না। শ্রমিকের মজুরি, কৃষকের দাবি, মধ্যবিত্তের অর্থনৈতিক দাবি নিয়ে তিনি একটাও হরতাল, সমাবেশ বা মানববন্ধনের ডাক দেননি। তাহলে শুধু তাকে ক্ষমতায় বসানোর জন্য জনগণ কেন রাস্তায় নেমে আসবে?

এবার বিএনপির জাতীয় কাউন্সিলের সময় দেখলাম, খালেদা জিয়া ভিশন-২০৩০ তুলে ধরেছেন। এর আগে আওয়ামী লীগও ডিজিটাল ভিশন দেখিয়েছে। কিন্তু উভয় ক্ষেত্রেই কোনো সুনির্দিষ্ট কর্মসূচি নেই, কোনো ব্যাখ্যা নেই, স্বপ্ন বাস্তবায়নের কোনো আর্থ-সামাজিক পরিকল্পনা নেই। তাই ভিশন শুনে দরিদ্র মধ্যবিত্ত জনগণের মন গলবে না।

সম্প্রতি বিএনপির যে কাউন্সিল হয়ে গেল, সেখানে আর্থ-সামাজিক কর্মসূচি নিয়ে আলোচনা হয়নি। এমনকি কোনো রাজনৈতিক রিপোর্টও ছিল না। গ্রাম ও মফস্বল শহর থেকে যে তিন হাজার ডেলিগেট এসেছিলেন, তাদেরও নেত্রীর বক্তৃতার পরে হাততালি দেওয়া ও নেতানেত্রী, বিশেষ করে মা ও পুত্রের নামে স্লোগান দেওয়া ছাড়া অন্য কোনো কাজও ছিল না। এ নেতৃত্ব মনে করেন, কর্মীরা যেন তাদের দাসানুদাস এবং জনগণকেও তারা নির্বোধ মনে করেন। কিন্তু জনগণ অনেক সজাগ হয়েছে। তারা বর্তমান সরকারের আমলে গণতন্ত্রহীনতা, লুটপাট ও দুর্নীতির কারণে খুবই ক্ষুব্ধ। কিন্তু তাই বলে তার বদলে বিএনপির পক্ষে দাঁড়িয়ে রাস্তায় সংগ্রাম করবেন না।

যে কোনো পার্টির জাতীয় কাউন্সিলের আরেকটি বড় কাজ হলো নেতৃত্ব নির্বাচন। খালেদা জিয়া ও বিএনপি নেতৃত্ব ডেলিগেটদের সেই ভোটদানের ক্ষমতাটুকুও কেড়ে নিয়েছেন। পার্টির সর্বোচ্চ দুই পদে চেয়ারপারসন ও সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান পদে মা ও ছেলে আগেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষিত হয়েছেন। কাউন্সিলে অন্তত সাধারণ সম্পাদকের পদে নির্বাচন হতে পারত। তাও হয়নি। হায়! এর নাম গণতন্ত্র।

বিএনপির ভাগ্য যে তারা মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের মতো একজন প্রাজ্ঞ, অভিজ্ঞ ও সৎ নিষ্ঠাবান নেতা পেয়েছেন। তিনি আচরণে ভদ্র, কথায় বুদ্ধিদীপ্ত এবং রাজনৈতিক অভিজ্ঞতায় সমৃদ্ধ। কিন্তু তাকে সাধারণ সম্পাদকের পূর্ণ দায়িত্ব এখনো দেওয়া হলো না। বছরের পর বছর তিনি ভারপ্রাপ্তই রয়ে গেলেন।

অন্যদিকে সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট নামে একটি বিশেষ পদ সৃষ্টি করা হলো খালেদা জিয়ার পুত্রকে দ্বিতীয় নম্বরের নেতা বানানোর জন্য। যাতে ভবিষ্যতে খালেদার অবর্তমানে তার ছেলে দলের প্রধান বা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন (যদি কখনো তেমন সম্ভাবনা আসে)। অথচ আমরা দেখছি পুত্র তারেক জিয়া এখনো অর্বাচীন। তার চেয়ে উপযুক্ত, দক্ষ ও অভিজ্ঞ অনেক নেতা বিএনপিতে আছেন। কিন্তু তাদের সবাইকে ডিঙিয়ে তারেক জিয়াকেই দুই নম্বর পদে রাখা হলো। একে নিকৃষ্ট পরিবারতন্ত্র ছাড়া আর কী বলা যাবে?

খালেদা জিয়া তার বক্তৃতায় সংবিধানে সংশোধনীর প্রস্তাব করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর একচ্ছত্র ক্ষমতা হ্রাস করে অন্যদের সঙ্গে ভারসাম্য তৈরির কথা বলেছেন। কিন্তু প্রস্তাবটি এখনো অস্পষ্ট। মোটকথা তিনি দেশের সর্বময় ক্ষমতা কোনো একক ব্যক্তির হাতে না রাখার পক্ষে। বস্তুত বাংলাদেশের সংবিধানে যা আছে তা হলো, প্রধানমন্ত্রীর একনায়কতন্ত্র। এটা বদলাতে চান। খুব ভালো কথা।

কিন্তু সেটা তো অনেক ভবিষ্যতের কথা। এখনো তার নাগালের মধ্যে যেটা আছে, সেখানে কি তিনি গণতান্ত্রিক রীতি চালু করবেন? এখন দলের ক্ষমতা কেন্দ্রীভূত আছে চেয়ারপারসন ও সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যানের হাতে।  কোথাও নির্বাচনের ব্যবস্থা নেই। অন্য কোনো পদে অধিষ্ঠিত ব্যক্তিদের কোনো সত্যিকারের ক্ষমতা নেই। দলের মধ্যে কি তিনি ভারসাম্য আনবেন?

তাই যদি না পারেন, তাহলে কী করে আশা করব যে তিনি রাষ্ট্রের ক্ষমতায় গেলে সেখানে গণতন্ত্রায়নের প্রক্রিয়া শুরু করবেন।  যে দলের মধ্যেই গণতন্ত্র নেই সেই দল কি দেশকে গণতন্ত্র উপহার দিতে পারবে?


লেখক : রাজনীতিক।

 

বিডি-প্রতিদিন/ ৩০ মার্চ, ২০১৬/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সর্বশেষ খবর
‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’
‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ
হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ

৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম
দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!
অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন
‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭
রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

৪৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল

৪৫ মিনিট আগে | শোবিজ

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৪৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা

৪৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর
নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান
বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক
বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি
সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?
ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল
প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ
তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব
৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি
তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩
চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত
সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে