শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩৫, বৃহস্পতিবার, ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৫

মমতা যা বললো আমাকে

তসলিমা নাসরিন
অনলাইন ভার্সন
মমতা যা বললো আমাকে

আমার স্বামী ব্যবসা করে, আর আমি মতিঝিলের একটি ফার্মে প্রাইভেট সেক্রেটারির চাকরি। বেতন ভাল। আমি দেখতেও ভাল। লোকে বলে, তাছাড়া আয়নায় দেখি। এই চাকরিটি দিনে দু’বার ছেড়ে দেবার উপদেশ দেয় আনিস; আনিস আমার স্বামীর নাম। আমি কোনও যুক্তি খুঁজে পাই না, কেন আমি চাকরিটি ছাড়ব। আজকাল পনোরো হাজার টাকা কি চাইলে পাওয়া যায়? আনিস যে খুব বড়সড় কোনও ব্যবসা করে তাও নয়। তারও হঠাৎ হঠাৎ কপর্দকহীন বছর পেরোয়। তখন আমার টাকায় দিব্যি সংসার চলে। আনিসকে এ নিয়ে আমি কখনও অহংকার করে বলি না যে দেখ এই খাতে এত ঢালছি, ওই খাতে অত। আনিসের ব্যবসা মাঝে মাঝেই জমে ওঠে, ঘরে বেশ টাকা আসতে থাকে তখন, বুঝি। আনিস নতুন প্যান্ট-শার্ট বানায়, বড় বড় রুই মাছ থাকে বাজারের থলেয়, রাত করে বাড়ি ফেরে, মুখ থেকে ভুরভুর করে মদের গন্ধ বেরোয়। আর সেই মদ খাওয়া অবস্থায় সে আমাকে ডাকে-‘মমতা, এদিকে এসো।’

আমি যে হাতের কাজ সব সেরে তার কাছে যাব তা সে মানবে না। তক্ষুনি যেতে হবে। গেলে তার প্রথম কথাই হবে ‘তোমার ফার্মের এমডি একটা আস্ত বদমাশ সেটা তুমি জানো?’

এই প্রশ্নের কোনও উত্তর দেওয়া যায় না। প্রথম প্রথম আমি এরকম উত্তর দিতাম যে সে লোক বদমাশ হলে আমার কী। তাতে সে আরও ক্ষেপে গিয়ে বলে ‘তুমি কি বলতে চাও সে লোক তোমাকে নিয়ে বিছানায় যায়নি?’

আমি যদি বলি- ‘না।’ আনিস আমার গালে শক্ত দুটো চড় দিয়ে বলবে- ‘মিথ্যে কথা।’ তার প্রশ্নের উত্তর না দিলেও সে বলবে- ‘এমডি আলমগীর তোমার সঙ্গে শুয়েছে।’ সে এত চিৎকার করে ‘বেশ্যা, ছেনাল, মাগী’ শব্দগুলো উচ্চারণ করে যে লজ্জায়-ঘৃণায় আমার মরে যেতে ইচ্ছে করে। আশেপাশের ফ্ল্যাট থেকে সকলেই আনিসের এই চিত্কার-চেঁচামেচি উপভোগ করে। উপভোগ করে এইজন্য বললাম, কারণ এই সব মারধর চিৎকার করবার পর পরদিন সকালে যখন প্রতিবেশীরা খবর নিতে আসে, জিজ্ঞেস করে কী হয়েছিল ভাই অথবা ভাবী, আগ বাড়িয়ে আনিসই তাদের শোনায় যে এই সংসার তার জন্য নরকের মত। এই সংসারে যে সে কীভাবে টিকে আছে তা সে-ই জানে। প্রতিবেশীরা আনিসের জন্য মায়ায় এবং মমতায় কাতর হয়ে ওঠে। আমাকে যাবার আগে ওরা উপদেশ দিয়ে যায়- ‘স্বামী যেভাবে চায় সেভাবে থাকো, অযথা গণ্ডগোল কর কেন?’

আত্মীয়-স্বজন, পাড়া-প্রতিবেশী সবাইকে আনিস এরকমই বুঝিয়েছে, এই সংসারটি আমার উদাসীনতার কারণেই এমন উচ্ছন্নে যাচ্ছে। ছেলেমেয়ের লেখাপড়া ভাল হচ্ছে না। ঘরের কাজে আমার মন নেই। মন পড়ে থাকে বাইরে। চাকরিটি ছেড়ে দিতে কিছুতেই রাজি নই। কারণ তার সঙ্গে তেরো বছর বিয়ে হয়েছে, তবু আমি নিশ্চিত নই তার সঙ্গে বাকি জীবন আমার থাকা সম্ভব কি না। হতেও তো পারে আমাকে একদিন সে ডিভোর্স করলো, হতেও তো পারে আমাকে সে চাপ দিয়ে রাজি করিয়ে দ্বিতীয় বিয়ে করলো।  আমি কোনও আশঙ্কাকে একেবারেই ঝেড়ে বিদেয় করি না।

চাকরিখানা তাই ছেড়ে দেবার আমি কোনও যুক্তি দেখি না। লোকে বলে, আনিসও বলে, পিএস মানেই এমডি’র পোষা মেয়েমানুষ। পিএস পদটি চাকরি হিসেবে সম্মানজনক নয়, একথা আমার মানতে ইচ্ছে করে না। আমার দশ বছরের চাকরি জীবনে আলমগীর সাহেব প্রয়োজনের বাইরে আমার সঙ্গে একটি কথাও বলেননি। আমার সঙ্গে অশালীন আচরণ তিনি কখনোই করেননি। অথচ আমার এক ডাক্তার বান্ধবীকে তার প্রায়বৃদ্ধ  প্রফেসর রোগী দেখবার নাম করে চেম্বারের দরজা বন্ধ করে উলঙ্গ করে ছাড়তেন। ডাক্তারি তো খুব সম্মানের পেশা লোকে বলে, তবে? আমার এমডির সঙ্গে আনিসের যে পরিচয় নেই তা নয়। আনিস প্রায়ই এসে তাঁর সঙ্গে রাজনীতি, অর্থনীতি, ইন্ডাস্ট্রি ইত্যাদি বিষয়ে কথাবার্তা বলে, লোকটি যে আপাদমস্তক ভদ্রলোক তা জেনেও আনিস বাড়িতে বসে এমডি এবং আমাকে নিয়ে অশোভন সম্পর্কের ইঙ্গিত করে।

আমাদের ছেলেমেয়ে বড় হচ্ছে। দীপ আর দোপাটি। ওরাও আনিসের মদ খাওয়া, আমার সঙ্গে রাত-বিরেতে চিত্কার করা, গালিগালাজ এসব সম্পর্কে সব জানে। একদিন দীপ আমাকে জিজ্ঞেস করেছিল- ‘মা বেশ্যা মানে কি? তুমি কি বেশ্যা?’

-‘কেন একথা বলছ তুমি?’ দীপকে আমি স্কুলের টিফিন বক্সে টিফিন দিতে দিতে অবাক হয়ে প্রশ্ন করলাম।

 দীপ বলল- ‘বাবা যে তোমাকে বেশ্যা বলল সেদিন!’

পাঁচ বছর বয়সের ছেলে, ওরও শব্দের মানে জানবার কৌতূহল জাগে। আমি অনেকক্ষণ চুপ হয়ে রইলাম। কোনও উত্তর দিতে পারিনি দীপকে। কারণ একবাক্যে তার বাবার কথাটি উড়িয়ে দিলে তারও প্রশ্ন জাগবে বাবা কেন তবে মিথ্যে কথা বলে। আমি প্রসঙ্গ পাল্টে বলি- ‘তোমার স্কুল আজ তাড়াতাড়ি ছুটি জানো তো? আজ কিন্তু আমরা শিশু পার্কে যাবো।’ দোপাটির বয়স দশ। ও চুপচাপ মেয়ে। আমাকে কোনও প্রশ্ন করে না কোনও বিষয়ে। তবে আনিসের চেয়েও আমাকে বেশি পছন্দ করে বুঝি। আমি অফিস থেকে ক্লান্ত হয়ে ঘরে ফিরে আবার যখন রান্না ঘরে দৌড়োই, সে বলে- ‘এত কাজ করলে পরে তোমার জ্বর হবে।’

‘কাজ করলে বুঝি জ্বর হয়?’ আমি হেসে বলি।

আসলে এত কাজ করলে তোমার যে কষ্ট হবে এই কথাটির বদলে সে বলে জ্বর হবে। সম্ভবত কষ্টের চেয়ে জ্বরকে তার ভয়ঙ্কর মনে হয় বেশি। তাই ভয়ঙ্করের অধিক্য বুঝিয়ে সে আমাকে নিরস্ত করতে চায় কষ্ট থেকে। কিন্তু আমার কি বসে থাকলে চলে। আমার ভাত-তরকারি রাঁধতে হবে, সকলকে খাওয়াতে হবে। বাড়িতে কাজের মানুষ একেবারেই পাওয়া যায় না। তাই একা হাতেই সব সামলাতে হয়। আনিস আবার জুয়ো খেলার আসর বসায়। ড্রইংরুমে মধ্যরাত অবধি জুয়ো চলে আমি আনিস এবং তার বন্ধুদের জন্য রান্না চড়াই, সকলকে খাইয়ে-টাইয়ে ঘুমাতে যাই। আনিস জুয়োয় বেশির ভাগই হারে। ওর জুয়ো খেলায় আমি কখনও বাধা দিই না, বাধা কেন দেব, তাঁর নিজের যদি ইচ্ছে করে টাকা ওড়াবে, তবে আমার আপত্তি করা উচিত নয়, অন্যের সাধ-আহ্লাদকে নষ্ট করবার অধিকার আমার নেই। আজকাল জুয়ো অনেকেই খেলে, আমারও বেশ ভাল লাগে তাস খেলা। টাকা দিয়ে আমিও ক’দিন খেলেছি, কিন্তু এ এক বিচিত্র নেশা, খেললে কেবল খেলতেই ইচ্ছে করে। তাই একেবারেই দূরে থাকি জুয়োটুয়ো থেকে।

হঠাৎ করে আনিসের হাতে অনেক টাকা এসেছে। আমি জানি এই টাকার উৎস কী। তবে টাকা পেয়ে এবার সে অদ্ভুত একটি কাণ্ড করেছে, বলেছে সে বিয়ে করবে। বিয়ে করবার কারণ সে জানিয়েছে তার জন্য একটি ‘ঘরোয়া মেয়ে’ প্রয়োজন, যে মেয়ে ঘরে থাকবে, চাকরি-বাকরি করবে না, স্বামীর সেবাযত্ন করবে। 

মেয়ে নাকি ঠিকও হয়েছে একটি। শুনে আমি কোন আগ্রহ দেখাই না। যা হয় হবে। নিয়মিত অফিস করি, ছেলে মেয়েদের লেখাপড়া করানো, রান্না করা, ঘর গোছানো সবই আমি নিঃশব্দে করে যাই। আনিস রাতে বাড়ি ফিরে আমাকে শুনিয়ে শুনিয়েই বলে- ‘বিয়ে করব না কেন, নিশ্চয় করব। বিয়ে করবার বয়স তো আমার আর চলে যায়নি।’

হ্যাঁ বিয়ে আনিস ঠিকই করে, তবে বিয়ের আগে আমাকে ডিভোর্স দেয়। ডিভোর্স লেটারে আমার দোষ উল্লেখ করে আমি দুশ্চরিত্র মেয়ে, অফিসের যার-তার সঙ্গে আমি শুই। আমাকে ঘরে রাখা ঠিক নয়।

চমৎকার একটি মেয়ে। একুশ বছর বয়স। মফস্বলের সরল মেয়ে। বোকা বোকা, দেখতে সুন্দর। মেয়েটিকে সত্যি সত্যি আনিস একদিন বিয়েই করে বসে আমার সঙ্গে তের বছরের সম্পর্ক ঘুচিয়ে। আমি মেয়েটিকে দোষ দিই না, আনিসকেও না।

ছোট একটি বাড়ি ভাড়া করি। বাড়িতে দীপ আর দোপাটিসহ উঠি। আর আগের বাড়িতে নতুন বউসহ আনিস থাকে। আমাকে অনেকেই বলেছিল বাপের বাড়ি, ভাইয়ের বাড়ি কারও বাড়ি ওঠ গিয়ে। আমি রাজি হইনি। রাজি হইনি কারণ আমি জানি ওরা সবাই আনিসের ঢং-এ কথা বলবে, বলবে ‘স্বামী যখন চায়নি চাকরিটা তুই কর, তখন ছেড়ে দিলেই পারতিস। এত কেন মোহ চাকরির প্রতি, তবে আনিস যা অভিযোগ করে, ঠিকই করে নিশ্চয়ই।’

আনিস সুখেই আছে খবর পাই। দীপ আর দোপাটিকে নিয়ে যাবার জন্য সে লোক পাঠায়। আমি ওদের দিই না। তাছাড়া ওরা যেতে চায় না। খবর পাঠিয়েছে সে কেইস করবে, কেইসে নিশ্চয় জিতবে কারণ সন্তানের ওপর মায়ের অধিকার তো দুধ খাওয়ানো পর্যন্ত। দুধ ছাড়লেই সন্তান পিতার সম্পদ। এত অমানবিক আইন দেশে বিরাজ করে ভাবতেই আমার গা শিউরে ওঠে। আর তাছাড়া ছেলেমেয়েদের ও নিতেই বা চায় কেন। ওর এখন নতুন ছেলেমেয়ে হবে। ওর এখন ঘরোয়া মেয়ে নিয়ে সুখের সংসার। ওই সংসার আগের ঘরের ছেলেমেয়েরা ধুলো-পায়ে ঢুকবে- এ তো আনিসের পছন্দ হবার কথা নয়। সম্ভবত আমাকে কষ্ট দেওয়াই ওর আসল উদ্দেশ্য।

আমি চাকরিটি করেই যাচ্ছি। বেতনের পয়সায় বাড়িভাড়া এবং বাকি খরচ চলে যায়। দীপকে নিয়ে গেছে আনিস, দোপাটি আমার কাছে। দোপাটি যেহেতু মেয়ে, ওকে নেবার আগ্রহও কম ছিল আনিসের। দোপাটির লেখাপড়ার খরচ জোগাতে আমার কষ্ট হয় খুব। আমি চাচ্ছি না ওকে এখনকার স্কুল ছাড়িয়ে কোনও কম বেতনের স্কুলে ভর্তি করাতে। দোপাটি অবশ্য একদিন নিজেই বলে- ‘মা, আমরা না হয় প্রতিদিন মাছ মাংস না খেলাম, আমি কিন্তু আলু ভর্তা খুব পছন্দ করি।’

ও কেন এ কথা বলে, আমি বুঝি। আলু ভর্তা আর ডাল দিয়ে ভাত খেয়ে ও আমার টাকা বাঁচাতে চায়। আমাকে টাকা পয়সা নিয়ে কোনও দুশ্চিন্তা করতে দিতেও রাজি নয়। আমরা, আমি আর দোপাটি সলাপরামর্শ করে খরচ অনেকটা কমিয়ে আনলাম সংসারের। এমডি’কে একদিন জানালাম আমি যেহেতু একা থাকি এবং আমাকেই সব খরচ জোগাতে হয়, আমার বেতন আরও কিছু বাড়িয়ে দিলে আমার কিছু উপকার হয়।

এমডি চোখ কপালে তুলে বললেন- ‘কেন, একা থাকেন কেন? আনিস সাহেব কোথায়?’

-‘ও তো আমাকে ডিভোর্স দিয়েছে।’

-‘কেন?’

-‘এর মধ্যে আরেকটি বিয়েও করেছে।’

-‘অ্যাবসার্ড। বলছেন কী আপনি! আর আপনি একা থাকবেন কী করে! একা একটি মেয়ে মানুষের পক্ষে কি বেঁচে থাকা সম্ভব?’

এমডি আমাকে অবাক করলেন। তিনি আমার স্বামীহীনতাকে মোটেও ভাল চোখে দেখছেন না। দিন দিন আমার সঙ্গে তাঁর সংঘাত বেড়ে যায়। চোখ কুঁচকে একদিন বললেন- ‘আপনাকে তো ভদ্র মেয়ে বলেই জানতাম। আনিস সাহেব কেন আপনাকে ডিভোর্স দিল? পুরুষ মানুষ কি আর সহজে কাউকে ডিভোর্স দেয়?’

সমাজে সবার মুখে এই একই ধরনের কথা। লাট সাহেব থেকে চাকর পর্যন্ত। আমি যাব কোথায়! অফিসের হেডক্লার্ক মাসুদ সাহেব, যে আমাকে সবসময় খুব সমীহ করে চলত, সে একদিন বলল- ‘আপা কোথায় বাসা নিয়েছেন, একদিন আপনার হাতের রান্না খেতে যাব।’ বলেই হা হা করে হাসতে লাগল। তারপর আমার মনে হল আমার একটু গা ঘেঁষেও যেন সে দাঁড়াল।

আমি নতুন চাকরি খুঁজতে লাগলাম। ভাল একটি চাকরি পেয়েও গেলাম গুলশানের এক বড় অফিসে। এক্সপেরিয়েন্সটা কাজে দিয়েছে। ভাবছি এখানেও যদি ওরকম হয় তবে আর অভিমান করে আবার নতুন চাকরি খুঁজব না। প্রতিবাদ করব। স্বামী ছাড়াও যে বেঁচে থাকা যায় এ কথা আমাকে প্রমাণ করতেই হবে। সঙ্গে স্বামী থাকাই যে ভাল এবং ভদ্রমেয়ের পরিচয় আর স্বামী না থাকা যে খারাপ মেয়ের লক্ষণ তা ঠিক নয়। আমাকে প্রতিবাদ করতে হবে। আর খারাপ ভালর যে বিচার— তাও আমার বড় অদ্ভুত লাগে।

নতুন চাকরিতে বেশ স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করছি। বেতন ভাল। তাছাড়াও বিকেলে একটি হ্যান্ডিক্রাফটের দোকানে সেলসগার্লের কাজ নিয়েছি। দোপাটিকে দু’জন টিচারের কাছে পড়াতে পারছি। আলু ভর্তা সবসময় থাকছে না, মাছ মাংসও পাতে আসছে। মানুষের জীবন আসলে এক উত্তাল সমুদ্র, ঢেউ কোথাও থেমে থাকে না, গতিময় এবং প্রাণময় জীবন মানুষের। একটি যুবকের সঙ্গে এর মধ্যে পরিচয় হয়, নতুন অফিসে আমার সহকর্মী। বয়সে আমার চেয়ে দু’বছরের ছোট। সেই যুবকের সঙ্গে বন্ধুত্ব হতে হতে আমার এমন হয় যে, তার সঙ্গ আমার খুব বেশি ভাল লাগে। বাড়িতেও সে আসে। একদিন সে আমার দু’কাঁধ ধরে ঝাঁকুনি দিয়ে বলল- ‘কী মমতা, আমাকে ভালোবাসো?’

আমি চোখ বুজে উত্তর দিলাম ‘হাঁ।’

তারপর দু’জনই আমরা আমাদের মন আর শরীরের প্রয়োজনে বিছানায় যাই। এই সম্পর্কের জন্য আমার কোনও লজ্জা বা সঙ্কোচ হয় না। যুবকের নাম কায়েস। কায়েস আমাকে ভালোবাসে, আমিও কায়েসকে। কায়েসের বউ বাচ্চা আছে, ওদের প্রতি সে যথেষ্ট আন্তরিক। তার আন্তরিকতা আমাকেও মুগ্ধ করে। কায়েসের  সঙ্গে সম্পর্কের ব্যাপারে দোপাটিকে আমি বলেছি- ‘ও আমার বন্ধু। ওকে আমার স্বামী করব না কখনও। তবে বন্ধুত্বের সম্পর্কটি কতদূর যায় না যায়, সে একেবারেই আমার ব্যক্তিগত।’ দোপাটি মাথা নেড়ে হেসেছে। অর্থাৎ মা, তোমাকে আমি ভালবাসি। তুমি তোমার যা ভাল লাগে, কর।

দীপকে হোস্টেলে দিয়ে দিয়েছে আনিস। নতুন ঘরে তার বাচ্চাকাচ্চা হয়েছে। দোপাটিও বড় হয়েছে। কলেজে পড়ে। আর আমি সব মিলিয়ে ভাল আছি। চাকরি থেকে ফিরে দোপাটির সঙ্গে গল্প করা, গান শোনা, পড়বার জন্য ওকে ভাল ভাল জ্ঞানবিজ্ঞানের বই কিনে দেওয়া এগুলো করি। কায়েস জার্মানি চলে গেছে চাকরি নিয়ে। কায়েস, আনিস ইত্যাদিরা আসে এবং যায়। এদের জন্য নিজের জীবন থামিয়ে রাখলে চলে না। আমার জীবন আমার ছাড়া আর কারওর নয়। জীবনের দীর্ঘ পথ পেরিয়ে এই কথাটি আমি খুব গভীর করে অনুভব করি।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা


বিডি-প্রতিদিন/ ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৫/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সর্বশেষ খবর
‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’
‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ
হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ

৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম
দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!
অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন
‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭
রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

৪৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল

৪৫ মিনিট আগে | শোবিজ

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৪৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা

৪৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর
নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান
বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক
বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি
সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?
ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল
প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ
তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব
৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি
তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩
চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত
সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে