শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৪৯, সোমবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০১৫

রাজনীতিতে শেষ কথা বলে কিছু নেই

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
অনলাইন ভার্সন
রাজনীতিতে শেষ কথা বলে কিছু নেই

রাজনীতিতে শেষ কথা বলে কিছু নেই। পশ্চিমবঙ্গে সে কথা আবার প্রমাণিত হলো। তৃণমূলের একদা নম্বর টু, পরে দল এবং নেত্রীর সঙ্গে দূরত্ব বাড়ানো মুকুল রায়ের ফের দলীয় সাংসদদের সঙ্গে দহরম-মহরমে নতুন করে জল ঘোলা শুরু হয়েছে রাজ্য রাজনীতিতে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের একদা বিশ্বস্ত সৈনিক মুকুল সারদা কেলেঙ্কারিতে ফেঁসে যাওয়ার পরই দিদির সঙ্গে দূরত্ব বাড়িয়েছিলেন। সেই দূরত্ব অনেকটাই ঘুচে গিয়ে এখন আবার মমতা-মুকুল কাছাকাছি।

রাজ্যের রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা মনে করছেন, মুকুলের ফের দলনেত্রীর কাছাকাছি আসার পেছনে বেশ কয়েকটা অঙ্ক কাজ করেছে। প্রথমত, আসন্ন বিধানসভা ভোটের আগে বিধায়ক কেনার কাজে তার চেয়ে দড় তৃণমূলে আর কেউ নেই। তাই এখন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দরকার মুকুল রায়কে। এ ছাড়াও দলের জন্য নির্বাচনী তহবিল বাড়ানোর কাজেও মুকুল সিদ্ধহস্ত। তার নিজের কাছেও রয়েছে সারদার মালিক সুদীপ্ত সেনের কাছ থেকে নেওয়া বিপুল অঙ্কের টাকা। তৃণমূলের অন্দরের খবর এই টাকার বখরা নিয়েই দলনেত্রীর সঙ্গে দূরত্ব বেড়েছিল মুকুলের। তৃণমূলের অন্দরেই তাই নিত্যনতুন করে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে তাহলে কি টাকার বখরা নিয়ে মিটমাট হয়ে গেল দুজনের? এতদিন সারদাসহ অন্যান্য চিট ফান্ড থেকে দলের তহবিল সংগ্রহ করতেন মুকুল। ভোটের আগে বিভিন্ন সন্দেহজনক সংগঠক থেকে টাকা তোলার দায়িত্ব কি ফের মুকুলের ওপরই দিতে চাইছেন বঙ্গেশ্বরী?

দ্বিতীয় যে বিষয়টি নিয়ে মুকুল-মমতা ঘনিষ্ঠতা বাড়তে পারে তা হলো দলীয় সংগঠন। সম্প্রতি রাজ্যে চারটি জেলায় (উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, মালদহ ও মুর্শিদাবাদ) দলের সংগঠন শক্তিশালী করার দায়িত্ব দলনেত্রী দিয়েছিলেন পূর্ব মেদিনীপুরের দাপুটে নেতা শুভেন্দু অধিকারীর ওপর। দলে বরাবর মমতাবিরোধী বলে পরিচিত শুভেন্দু অধিকারী এই সুযোগকে কাজে লাগিয়েছেন পুরোপুরিভাবে। এই চারটি জেলায় আস্তে আস্তে সংগঠনের গুরুত্বপূর্ণ পদগুলোতে নিজের পছন্দের লোকদের বসাতে শুরু করেছিলেন। উত্তর ও দক্ষিণবঙ্গে দলের রাশ অধিকারী পরিবারের হাতে চলে যেতে বসেছে বুঝতে পেরেই সম্ভবত মুকুলকে ফেরাতে মরিয়া হয়ে উঠেছেন মমতা। তার নিজের ভাইপো অভিষেক ব্যানার্জির আপত্তিও আপাতত দূরে সরিয়ে রাখছেন তিনি।

কিন্তু কে এই মুকুল? একদা কংগ্রেসের শীর্ষ নেতাদের ছায়াসঙ্গী উত্তর ২৪ পরগনার বীজপুরের মুকুল রায় নির্বিকার চিত্তে করতে পারেন না এমন কোনো কাজ নেই। তৃণমূলের জন্মলগ্ন থেকেই মমতার ছায়াসঙ্গী তিনি। দলটিকে চেনেন হাতের তালুর মতো। তাই গাত্রদাহ হলেও এখন মুকুলকে ঘরে না ফিরিয়ে উপায় নেই মমতার। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা এও মনে করছেন, মমতা-মুকুল বিরোধ পুরোটাই লোক দেখানোও হতে পারে। সারদা কাণ্ডে সিবিআই থেকে বাঁচতে যুদ্ধের নাটক করছিলেন দুজনে।

তৃণমূলের প্রাক্তন মহানায়ক মুকুল রায়ের কথাবার্তা ও গতিবিধি নিয়ে ধোঁয়াশা ক্রমশ বাড়ছে। দিল্লিতে মুকুল জানিয়েছেন, নতুন দলের সঙ্গে আমার কোনো সম্পর্ক নেই। আমি এখনো তৃণমূলের সাংসদ। পদত্যাগ করিনি। উনি (মমতা) তৃণমূল কংগ্রেসের সভানেত্রী। দেখা হলে কথা হতেই পারে। কিন্তু মুখে এ কথা সত্ত্বেও তার অনুগামীদের কাছে মুকুল এখনো যে বার্তা পাঠিয়ে চলেছেন তার মর্মার্থ ভিন্ন। তা হলো যথাসময়ে তিনি তৃণমূলের সঙ্গে যাবতীয় অফিসিয়াল সম্পর্ক চুকিয়ে খোলাখুলিভাবে বেরিয়ে আসবেন, তারপর ঝাঁপিয়ে পড়বেন তার পরবর্তী রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে। সে নতুন দল গড়েই হোক বা অন্য কোনো দলে যোগদানের মাধ্যমেই হোক।

রায় সাহেবের গতিবিধি দেখে ক্রমশ জোরালো হচ্ছে যে প্রশ্নটি, তা হলো— তৃণমূল নেত্রীর কাছাকাছি হতে চলেছেন কি তিনি? আবার কি তিনি তৃণমূলের সাংগঠনিক কর্মকাণ্ডে যুক্ত হতে চলেছেন? এ ব্যাপারে তৃণমূল দলেরই বা কী ভাবনা? কী ভাবনা মুকুল অনুগামীদেরও? আর মুকুলের চিন্তা-ভাবনা নিয়ে সব পক্ষেরই ধোঁয়াশা বাড়ছে। দিল্লিতে এক কথা, এ রাজ্যে এসে অন্য কথা। এক মুখে দুকথা বলার কারণ কী ভেবে পাচ্ছে না যেমন মুকুল অনুগামীরা, তেমনি তৃণমূল কংগ্রেসের একাংশও। অতি সম্প্রতি সংসদ ভবনের সেন্ট্রাল হলে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে মুকুল রায় বলেন, তৃণমূল নেত্রীর সঙ্গে সাক্ষাতের পিছনে অন্য কিছু খোঁজা ঠিক হবে না। আমি তার দলের সাংসদ। উনি নেত্রী। আমায় ডাকলে আবার যাব, এতে জল্পনার কী? মুকুল জানান, দল ভালো মনে করেছিল বলে আমাকে রেলমন্ত্রী করেছিল। খারাপ মনে করায় আবার ব্যাক বেঞ্চে পাঠিয়ে দিয়েছে। আজ বললেন সেন্ট্রাল হলে সবাই সৌজন্য বজায় রাখে। আমিও রেখেছিলাম।

মুকুল নতুন দল গঠনের ব্যাপারে অনেক এগিয়ে গিয়েছিলেন অনুগামীদের কথা মাথায় রেখে। মুকুল বলছেন তিনি তৃণমূলের সাংসদ এখনো।  দল ও পদত্যাগের কথা ঘুণাক্ষরেও বলছেন না। মুকুলের এক মুখে দুকথার বিষয়টি লঘু করতে তৃণমূলের মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায় বলেন, মুকুল তো এখনো আমাদের সাংসদ। তার সঙ্গে সংসদ ভবনের নৈশভোজে গিয়ে আমরা অন্য কিছু ভাবব কেন? শুধু মুকুল কেন, মুকুলের পুত্র শুভ্রাংশুও বলেছেন, তৃণমূল দলের জন্য বাবা তার রক্ত-ঘাম ঝরিয়েছেন। তিনি দলে ফিরলে তো ভালোই।

মুকুল তৃণমূলে যদি ফিরে আসেন তাহলে তার সাংগঠনিক ক্ষমতা কাজে লাগাবে তৃণমূল। গতবার বিধানসভা নির্বাচনে মুকুল তার সাংগঠনিক ক্ষমতার চূড়ান্ত রূপ দেখাতে পেরেছিলেন। তাতে খুশি ছিল তৃণমূল নেতৃত্ব। তৃণমূল রাজ্যে ক্ষমতায় আসার কৃতিত্ব ঠারে ঠুরে নেত্রী বুঝিয়েছিলেন তিনি ও মুকুল এই জয়লাভের প্রধান মুখ।

মুকুল যদি দলে ফিরে আসে তাহলে কি সেই সাংগঠনিক ক্ষমতা দেখাতে পারবেন? এতদিন তৃণমূল দলে থেকেও দলে ছিলেন না মুকুল। নিজেকে গুটিয়ে নিয়েছিলেন। নানাভাবে তার অনুগামীদের চাঙ্গা করার চেষ্টায় নানা পরিকল্পনা নিচ্ছিলেন। নতুন দল গঠনের কথা ভেবেছিলেন। কথা উঠেছিল তৃণমূল দলেই মুকুলের জায়গায় কে আসবেন? অনেকের নাম উঠলেও স্থায়ী হয়ে দাঁড়ায় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম। মুকুল আবার ফিরে আসছে এই সংবাদের আভাসে আর কেউ না হোক মনে মনে ক্ষুব্ধ, বিরক্ত অভিষেক নিজেই। শুধু অভিষেক নয়, গুরুত্বপূর্ণ আরও তিন নেতা ক্ষুব্ধ। কিন্তু মুখ ফুটে তারা কিছু বলছেন না। দলের এক শীর্ষ নেতা ঘনিষ্ঠদের কাছে মন্তব্য করেছেন, নেত্রী ঠিক কী চাইছেন বুঝতে পারছি না। এ নিয়ে আমাদের সঙ্গে কোনো আলোচনা করেননি। তিনি হয়তো ভেবেছেন মুকুলকে ফেরানো দরকার। সেই সিদ্ধান্ত তিনি নিতেই পারেন। কিন্তু তা নিয়ে যে সংশয়, ক্ষোভ দেখা দিয়েছে, মুকুল রায় নতুন দল গঠন নিয়ে যে ধোঁয়াশা কথাবার্তা বলছেন তাতে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে দলের নিচুতলার কর্মীদের ওপর।

এ ছাড়া মুকুল বিভিন্ন রাজনৈতিক দলে যোগ দেবেন বলে তাদের ভরসাও দিয়েছিলেন। কংগ্রেসে যোগ দেবেন বলে অধীর চৌধুরীর সঙ্গে তার কথাবার্তা পাকা হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু সারদা কেলেঙ্কারিতে মুকুলের নাম ওঠায় কংগ্রেস তাকে কাঠগড়ায় তুলেছিল। বিজেপিতেও মুকুল যেতে পারেন এরকম একটা শোরগোল উঠেছিল। সেখানেও ওই সারদা কলঙ্কের জন্য সবাই একমত হতে পারেননি মুকুলকে দলে নিতে। দুর্নীতির প্রশ্নে অভিযুক্ত মুকুলকে সমর্থন করার কোনো প্রশ্ন ওঠেনি বাম দলগুলোর পক্ষ থেকে। অতএব, মুকুল চেষ্টা করে যাচ্ছিলেন নতুন দল গড়তে।

প্রসঙ্গত, মুকুল যে নতুন দল গঠনের আবেদনপত্র দিয়ে দিল্লিতে নির্বাচন কমিশনের অফিসে পাঠিয়েছিলেন দুই প্রতিনিধিকে সে ব্যাপারে নির্বাচন কমিশন ২৩ ডিসেম্বর আরেকটি শুনানির জন্য ডেকেছেন। তাই মুকুল অনুগামীদের মধ্যে নানা প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। মুকুলের গড়া নতুন দলে যোগ দেবেন বলে প্রস্তুত ছিলেন প্রদীপ ঘোষ। এ ব্যাপারে মুকুলের সঙ্গে তার পাকা কথাও হয়ে গেছে। হঠাৎ এখন মুকুল যদি অবস্থান বদল করেন, অন্য অনুগামীদের মতো তার-ই বা কী হবে?

     লেখক : ভারতীয় প্রবীণ সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
তারেক রহমান কেন টার্গেট
তারেক রহমান কেন টার্গেট
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান
স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান
সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা
সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
সর্বশেষ খবর
মোংলায় বিএনপির কাউন্সিল: জোর প্রচারণা চালাচ্ছেন প্রার্থীরা
মোংলায় বিএনপির কাউন্সিল: জোর প্রচারণা চালাচ্ছেন প্রার্থীরা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার বড় পর্দায় শার্লিন-বাসার জুটি
এবার বড় পর্দায় শার্লিন-বাসার জুটি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘নির্বাচন ঠেকানোর জন্য নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে’
‘নির্বাচন ঠেকানোর জন্য নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সেতুর রেলিংয়ে ধাক্কা দিয়ে উল্টে গেল ট্যাংকলরি, চালক নিহত
সেতুর রেলিংয়ে ধাক্কা দিয়ে উল্টে গেল ট্যাংকলরি, চালক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিরোজপুরে নির্মাণ শেষ হওয়ার আগেই ধসে পড়ল সেতু
পিরোজপুরে নির্মাণ শেষ হওয়ার আগেই ধসে পড়ল সেতু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এভারকেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়া
এভারকেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ জুলাই)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে বেগম খালেদা জিয়াকে
এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে বেগম খালেদা জিয়াকে

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মকর্তা–কর্মচারীদের পোশাক নির্ধারণ করল বাংলাদেশ ব্যাংক, ছোট দৈর্ঘ্যের পোশাক বাদ
কর্মকর্তা–কর্মচারীদের পোশাক নির্ধারণ করল বাংলাদেশ ব্যাংক, ছোট দৈর্ঘ্যের পোশাক বাদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
রাজধানীতে ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভোল পাল্টে এসিসি সভায় যোগ দিচ্ছে ভারত
ভোল পাল্টে এসিসি সভায় যোগ দিচ্ছে ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ৫১ বছরের রেকর্ড ভাঙলেন জয়সওয়াল
ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ৫১ বছরের রেকর্ড ভাঙলেন জয়সওয়াল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নরওয়েতে মার্কিন দূতাবাস কর্মীর বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ
নরওয়েতে মার্কিন দূতাবাস কর্মীর বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬৯ কেজি ওজন কমিয়ে নতুন রূপে আজম খান
৬৯ কেজি ওজন কমিয়ে নতুন রূপে আজম খান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান হলেন প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান হলেন প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অতীতের মতো বস্তাপচা নির্বাচন আমরা চাই না : জামায়াত আমির
অতীতের মতো বস্তাপচা নির্বাচন আমরা চাই না : জামায়াত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়
ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা
শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড়পুকুরিয়া খনিতে আউটসোর্সিং কর্মচারীদের স্থায়ী নিয়োগের দাবি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন
বড়পুকুরিয়া খনিতে আউটসোর্সিং কর্মচারীদের স্থায়ী নিয়োগের দাবি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার
বাগেরহাটে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাভাস্কারের পথ ধরে রাহুলের মাইলফলক স্পর্শ
গাভাস্কারের পথ ধরে রাহুলের মাইলফলক স্পর্শ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের ভয়ে নদীতে লাফ দেওয়া কিশোরের লাশ দুই দিন পর উদ্ধার
পুলিশের ভয়ে নদীতে লাফ দেওয়া কিশোরের লাশ দুই দিন পর উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর
এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেই ঢাবি শিক্ষকের স্থায়ী বহিষ্কার ও শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ
সেই ঢাবি শিক্ষকের স্থায়ী বহিষ্কার ও শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমানের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিক্ষোভ
তারেক রহমানের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের সংকটাপন্ন নদীগুলোকে বাঁচাতে হবে: রিজওয়ানা হাসান
দেশের সংকটাপন্ন নদীগুলোকে বাঁচাতে হবে: রিজওয়ানা হাসান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সমালোচিত সেই পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সমালোচিত সেই পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীরের গুলশানের ফ্ল্যাটে ব্যবহৃত জিনিসপত্র তোলা হচ্ছে নিলামে
বেনজীরের গুলশানের ফ্ল্যাটে ব্যবহৃত জিনিসপত্র তোলা হচ্ছে নিলামে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমার হৃদয় ভেঙে গেছে’ শোক বার্তায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী
‘আমার হৃদয় ভেঙে গেছে’ শোক বার্তায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগারদের কাছে পাকিস্তানের হার, যা বললেন রমিজ রাজা
টাইগারদের কাছে পাকিস্তানের হার, যা বললেন রমিজ রাজা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: ঢাকায় সিঙ্গাপুরের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: ঢাকায় সিঙ্গাপুরের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোফাইটার টাইফুন যুদ্ধবিমান কিনতে তুরস্কের চুক্তি
ইউরোফাইটার টাইফুন যুদ্ধবিমান কিনতে তুরস্কের চুক্তি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর
এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রথমবার হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল তুরস্ক
প্রথমবার হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল তুরস্ক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈশ্বিক পাসপোর্ট র‍্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ
বৈশ্বিক পাসপোর্ট র‍্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাকাশে নিজস্ব উপগ্রহ পাঠাচ্ছে ইরান
মহাকাশে নিজস্ব উপগ্রহ পাঠাচ্ছে ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার আমাকে যেতে বললে চলে যাব, পদত্যাগ ইস্যুতে শিক্ষা উপদেষ্টা
সরকার আমাকে যেতে বললে চলে যাব, পদত্যাগ ইস্যুতে শিক্ষা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান কেন টার্গেট
তারেক রহমান কেন টার্গেট

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কোপা আমেরিকা : সেমিফাইনাল নিশ্চিত করল ব্রাজিল
কোপা আমেরিকা : সেমিফাইনাল নিশ্চিত করল ব্রাজিল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপিকে বিব্রত করতে ‘অযৌক্তিক’ সংস্কার প্রস্তাব দিচ্ছে সরকার
বিএনপিকে বিব্রত করতে ‘অযৌক্তিক’ সংস্কার প্রস্তাব দিচ্ছে সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরাজিত শক্তির নানা ষড়যন্ত্রের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে : প্রধান উপদেষ্টা
পরাজিত শক্তির নানা ষড়যন্ত্রের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে : প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোন স্কুলে প্রবেশে কড়াকড়ি
মাইলস্টোন স্কুলে প্রবেশে কড়াকড়ি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান, পারমাণবিক কর্মসূচি চলবে : পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান, পারমাণবিক কর্মসূচি চলবে : পেজেশকিয়ান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেবিচকের ফ্লাইট সেফটি পরিচালক আহসান হাবীবকে প্রত্যাহার
বেবিচকের ফ্লাইট সেফটি পরিচালক আহসান হাবীবকে প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দগ্ধদের চিকিৎসায় সিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসক আনা হয়েছে : শ্রম উপদেষ্টা
দগ্ধদের চিকিৎসায় সিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসক আনা হয়েছে : শ্রম উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসির স্থগিত পরীক্ষার নতুন সূচি প্রকাশ
এইচএসসির স্থগিত পরীক্ষার নতুন সূচি প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা গোপন রাখা অসম্ভব : প্রেস সচিব
বাংলাদেশে হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা গোপন রাখা অসম্ভব : প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা
শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের দুই লাখ টন গম আমদানি হবে শিগগিরই
যুক্তরাষ্ট্রের দুই লাখ টন গম আমদানি হবে শিগগিরই

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টি-টোয়েন্টি র‍্যাংকিংয়ে সেরা দশে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টি র‍্যাংকিংয়ে সেরা দশে মুস্তাফিজ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুনতি অভয়ারণ্যে হাতির পাল দেখে থামল ট্রেন, বগিতে ধাক্কা
চুনতি অভয়ারণ্যে হাতির পাল দেখে থামল ট্রেন, বগিতে ধাক্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা
১০ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি : জনগণকে নগদ অর্থ দেবে মালয়েশিয়া সরকার
জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি : জনগণকে নগদ অর্থ দেবে মালয়েশিয়া সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দরকার হলে ইসরায়েলে আরও কঠোর হামলা হবে: মাসুদ পেজেশকিয়ান
দরকার হলে ইসরায়েলে আরও কঠোর হামলা হবে: মাসুদ পেজেশকিয়ান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্ষায় শীতের আমেজ, কুয়াশার চাদরে ঢাকলো পঞ্চগড়
বর্ষায় শীতের আমেজ, কুয়াশার চাদরে ঢাকলো পঞ্চগড়

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপিতে গ্রিন সিগন্যাল শতাধিক প্রার্থীকে
বিএনপিতে গ্রিন সিগন্যাল শতাধিক প্রার্থীকে

প্রথম পৃষ্ঠা

দীর্ঘ অপেক্ষায় স্বজনরা
দীর্ঘ অপেক্ষায় স্বজনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধন ই-রিকশা
পরিবেশবান্ধন ই-রিকশা

নগর জীবন

চুল পাকে প্রজ্ঞায়, দাড়ি পাকে কাটায়
চুল পাকে প্রজ্ঞায়, দাড়ি পাকে কাটায়

সম্পাদকীয়

দোতলা ভবন যেন বদ্ধখাঁচা
দোতলা ভবন যেন বদ্ধখাঁচা

প্রথম পৃষ্ঠা

এক পরিবারের সাতজনসহ নিহত ৮
এক পরিবারের সাতজনসহ নিহত ৮

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সবজির জমি যেন বিয়েবাড়ি!
সবজির জমি যেন বিয়েবাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচারে ‘এজেন্ট’ প্রথা
অর্থ পাচারে ‘এজেন্ট’ প্রথা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি কেনায় শীর্ষে চায়নিজরা
যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি কেনায় শীর্ষে চায়নিজরা

পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াইটওয়াশের বদলা কি হোয়াইটওয়াশ
হোয়াইটওয়াশের বদলা কি হোয়াইটওয়াশ

মাঠে ময়দানে

শেষযাত্রায়ও বোন নাজিয়ার সঙ্গী নাফি
শেষযাত্রায়ও বোন নাজিয়ার সঙ্গী নাফি

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন দলের ১০ মিনিটের প্রতীকী ওয়াকআউট
তিন দলের ১০ মিনিটের প্রতীকী ওয়াকআউট

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকার বললে চলে যাব
সরকার বললে চলে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশ-সেনা কর্মকর্তাসহ ১১ জনের নামে হত্যা মামলা
পুলিশ-সেনা কর্মকর্তাসহ ১১ জনের নামে হত্যা মামলা

খবর

ছিনতাইয়ের নগরী গাজীপুর!
ছিনতাইয়ের নগরী গাজীপুর!

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন না দিলে দেশে সংকট তৈরি হবে
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন না দিলে দেশে সংকট তৈরি হবে

নগর জীবন

দুই হাসপাতালে ৩৮ কোটি টাকা খরচের পরও অচল
দুই হাসপাতালে ৩৮ কোটি টাকা খরচের পরও অচল

নগর জীবন

শ্রীবর্ধনের ফোয়ারা এখন অচল শ্রীহীন
শ্রীবর্ধনের ফোয়ারা এখন অচল শ্রীহীন

রকমারি নগর পরিক্রমা

বসুন্ধরার সুদমুক্ত ঋণে বদলে যাওয়া হেলেনার গল্প
বসুন্ধরার সুদমুক্ত ঋণে বদলে যাওয়া হেলেনার গল্প

নগর জীবন

বিমান দুর্ঘটনা নিয়ে যত সিনেমা
বিমান দুর্ঘটনা নিয়ে যত সিনেমা

শোবিজ

চিরুনি অভিযান অব্যাহত
চিরুনি অভিযান অব্যাহত

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরণের পথ দ্রুত নির্বাচন
উত্তরণের পথ দ্রুত নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠনে বাছাই কমিটি স্পিকারের নেতৃত্বে
নির্বাচন কমিশন গঠনে বাছাই কমিটি স্পিকারের নেতৃত্বে

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর শোক
মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর শোক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিহতদের তথ্য গোপনের কোনো চেষ্টা হচ্ছে না
নিহতদের তথ্য গোপনের কোনো চেষ্টা হচ্ছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আম্মু তুমি কেন দেরি করলে?
আম্মু তুমি কেন দেরি করলে?

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়
ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়

নগর জীবন

বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আনবে সরকার
বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আনবে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাবি শিক্ষকের বহিষ্কার দাবিতে বিক্ষোভ
ঢাবি শিক্ষকের বহিষ্কার দাবিতে বিক্ষোভ

নগর জীবন