শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪৫, বৃহস্পতিবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০১৫ আপডেট:

গণতন্ত্রের প্রাতিষ্ঠানিক রূপ

অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত
অনলাইন ভার্সন
গণতন্ত্রের প্রাতিষ্ঠানিক রূপ

১৯৬৬ থেকে ১৯৭১ সাল। নবম শ্রেণি থেকে এমবিবিএস প্রথম বর্ষ। পাঁচটি বছর, অনেক রোমাঞ্চকর মুহূর্ত। ১৯৬৮ সাল আইয়ুব শাসনের অবসান, ইয়াহিয়া খানের গণতন্ত্রের এবং নির্বাচনের বয়ান দিয়ে। নতুন সামরিক শাসন। আমরাই এক প্রজন্ম, যারা সামরিক সরকারের স্বাদ-আহ্লাদ পুরোপুরি ভোগ করেছি। অর্থাৎ ১৯৬৮-তে এসএসসি আইয়ুবের মার্শাল লতে, এইচএসসি ইয়াহিয়ার সামরিক শাসনে ১৯৭০ সালে এবং সর্বশেষ ১৯৭৬-এ এমবিবিএস, জিয়ার শাসন অর্থাৎ অবাঞ্ছিত ও অনাকাঙ্ক্ষিত সামরিক শাসনে।

এই পাঁচ বছর ছিল দুঃস্বপ্নের এবং রোমাঞ্চের। ’৭০-এর ১২ নভেম্বরের জলোচ্ছ্বাস, ১৩ নভেম্বর দুঃসংবাদের মতো রেডিও খবরে কানে এসে পৌঁছল। তখনো বুঝতে পারিনি কী ভয়াবহ ধ্বংসলীলা ঘটে গেছে। আস্তে আস্তে সব পরিষ্কার হলো। বয়সের কারণে একটু স্বস্তিতে ছিলাম। মেডিকেল কলেজ এই দুর্যোগের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়। ছুটি পেলাম, বাড়ি যাব, বিশাল আনন্দ। ১৪ তারিখের ‘সংবাদ’ পত্রিকাটি বাবার মারফত বাড়িতে বসে পাই। তার শিরোনাম ‘ভিক্ষা দাও গো পুরোবাসী’ দেখে এবং তার গভীরে গিয়ে বুঝতে পারলাম, কী বিশাল ক্ষতি হয়ে গেল পূর্ব পাকিস্তানের। পরবর্তীতে ওই অঞ্চলগুলোতে নির্বাচন স্থগিত ঘোষণা করা হলো।

বিশাল রোমাঞ্চ অনুভব করলাম, যখন রেডিওতে ’৭০-এর নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা হতে লাগল। হোস্টেলের টেলিভিশনের সামনের সিনিয়র ভাইয়েরা, তাই রেডিও একমাত্র তথ্য পাওয়ার মিডিয়া। বিবিসির মন্তব্য ‘ক্ষমতার কাছাকাছি শেখ মুজিবের আওয়ামী লীগ।’ পাকিস্তানি স্বৈরশাসক গোষ্ঠীর একমাত্র লক্ষ্য শুরু হলো নতুন বছরের শুরু থেকে। কী করে বঙ্গবন্ধু, আওয়ামী লীগকে ক্ষমতার বাইরে রাখা যায়। বঙ্গবন্ধু এবং আওয়ামী লীগ ক্ষমতার বাইরে অর্থাৎ বাঙালি বঞ্চিত। বঙ্গবন্ধুর ডাকে হরতাল। রাষ্ট্র নামে মাত্র পাকিস্তান। পূর্ব বাংলায় সব কিছুই বঙ্গবন্ধুর অঙ্গুলি হেলনে চলছে। রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব, বাঙালি বিহারি সংঘাত, অসহযোগ আন্দোলন, সর্বশেষ রোমাঞ্চে আন্দোলিত ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ। যেই ঐতিহাসিক ভাষণ সম্পর্কে ভারতীয় মাউন্টেইন ব্রিগেডের তৎকালীন ব্রিগে. জেনারেল ওভানের ভাষায়, ‘I have never heard such a historical, political & spiritual speech and such a mighty word like ‘Insallah’.’  

১৯৪৭ সালের পাক ভারত স্বাধীনতার সময়ের প্রাক্কালে দুর্ভিক্ষে ১৫ লাখ থেকে ৪০ লাখ লোকের মৃত্যু হয়েছিল যা ১৯৪৩ সালের। ১৯৭৪ এ যুদ্ধ বিধ্বস্ত এ দেশে কিন্তু ওই তুলনায় কিছুই হয়নি। সরকারি হিসাব অনুযায়ী মৃতের সংখ্যা ২৭ হাজার। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর উদার মনোভাব ও গণতন্ত্রের সুযোগ নিয়ে অনেক বেশি প্রচার পেয়েছিল জাসদের ‘গণকণ্ঠ’ ও মওলানা ভাসানীর ‘হক কথার’ বদৌলতে। তখন ওই সব পত্রিকা হাতে নিলে মনে হতো সারি সারি লাশের জন্য বাংলাদেশের রাস্তায় হাঁটা যাচ্ছে না। ভারতের স্বাধীনতার প্রাক্কালে স্বাধীনতা দিবস উদযাপনকালে ও গণতান্ত্রিক ভারতবর্ষকে স্বাগত জানিয়ে জওহরলাল নেহেরুর উদাত্ত বেতার ভাষণ ভারতের নিয়তির অভিসারের কথা বলে। তার ভাষণে ভবিষ্যতের কাজগুলো ছিল দারিদ্র্যমোচন; অবহেলা, রোগভোগ ও সুযোগের বৈষম্য দূর করা ইত্যাদি। কৃষি অর্থনীতিই ছিল তখন মূল প্রতিপাদ্য। এ ব্যাপারে নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেন বলেন, তারপর অর্ধশতাব্দী অতিক্রান্ত হয়ে গেছে। নিয়তির ‘অভিসার’ থেকে কী পাওয়া গেছে ও সেই সময়কার ভবিষ্যৎ কর্তব্যগুলো কতদূর সাধিত হয়েছে এরকম প্রশ্ন করার জন্য সময়ের এই অন্তরালটি কিছু কম নয়। এর উত্তরটিও খুব সরল নয়। নেহরুর নির্দেশিত পথ অনুসারে এই মূল্যায়নকে আমরা তিনটি প্রশস্ত ক্ষেত্রে ভাগ করতে         পারি : (১) গণতন্ত্রের অনুশীলন, (২) অনগ্রসরতা ও সামাজিক বৈষম্য দূরীকরণ এবং (৩) অর্থনৈতিক প্রগতি ও সমতা অর্জন। এসব ভিন্ন ভিন্ন ক্ষেত্রের সাফল্য ও ব্যর্থতা কীভাবে আন্তঃসম্পর্কযুক্ত সে প্রশ্নটিও আমাদের করতেই হবে।’

প্রথম ক্ষেত্রটিতে সন্তুষ্টির অনেক কারণ আছে। ১৯৬৭ সালে ‘দি টাইমস’-এর সাংবাদিক দৃঢ় নিশ্চয়তার সঙ্গে লিখেছিলেন যে, তিনি ভারতের শেষতম সাধারণ নির্বাচনের সাক্ষী হয়ে থাকলেন। তিনি নিশ্চয়তার সঙ্গে বলেছিলেন ভারতীয় গণতন্ত্র অন্তিমলগ্নে পৌঁছে গেছে। কিন্তু সেই সর্বনাশের ভবিষ্যদ্বাণী সফল হয়নি। ভারতে নিয়ম করেই এবং মোটের ওপর নিরপেক্ষভাবেই নির্বাচন হয়ে আসছে। রাজনৈতিক দলগুলো নির্বাচনে জিতেই ক্ষমতায় এসেছে এবং পরাজিত হলে তাদের ক্ষমতা ছেড়ে দিতে হয়েছে। গণমাধ্যমগুলোর ‘স্বাধীনতা’ও অনেক দূর পর্যন্ত বজায় থেকেছে এবং সংবাদপত্রগুলো স্বাধীনভাবে সংবাদ পরিবেশন, খোঁজখবর ও প্রতিবাদ করে আসছে। নাগরিক অধিকারের বিষয়টি গুরুত্বসহকারে বিবেচনা করা হয়েছে এবং তা বিঘ্নিত হলে বিচার ব্যবস্থা সাধারণভাবে সক্রিয় ভূমিকাই পালন করেছে। সেনাবাহিনী প্রধানত ছাউনির ভিতরেই অবস্থান করে আসছে।

মোটামুটিভাবে এটিই হলো সাফল্যের কাহিনী। কিন্তু তা সত্ত্বেও ভারতীয় গণতন্ত্র এখনো পূর্ণ সাফল্য অর্জন থেকে অনেক দূরে। রাজনৈতিক আন্দোলনগুলো কিছু ত্রুটির ক্ষেত্রে খুবই কার্যকরী ভূমিকা রাখলেও অনেক ত্রুটিই দূর করা যায়নি, এমনকি সেগুলোকে নিয়ে গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করার ব্যাপার আদৌ গুরুত্ব পায়নি। ভারতীয় গণতন্ত্রের টিকে থাকাটাই শেষ কথা নয়, কেননা, এটি স্বতই (নিজ থেকে) কোনো আশীর্বাদ হিসাবে দেখা দেয় না; উদ্দেশ্য সাধনের পথ হিসেবেই এটি সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠতে পারে। তার প্রাপ্য প্রশংসা আমাদের অবশ্যই করতে হবে, কিন্তু ভারতীয় গণতন্ত্রকে, গণমত প্রকাশের ক্ষমতা ও বিস্তৃতি এবং তার প্রকৃত সাফল্য অর্জনের নিরিখে বিচার করতে হবে। পক্ষান্তরে ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি বীরদর্পে মুক্ত স্বাধীন দেশে পা রেখেই বঙ্গবন্ধু আবেগ আপ্লুত হয়ে বলেছিলেন কবিগুরুর সেই বিখ্যাত উক্তি ‘সাত কোটি সন্তানেরে হে মুগ্ধ জননী রেখেছে বাঙালি করে মানুষ করনি’ সেই উক্তিই স্বাধীনতার কবি ও দার্শনিক সমবেত মুক্তিযোদ্ধাসহ সর্বস্তরের জনগণকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে শুনিয়েছিলেন। ২৬ মার্চ হতে ১৬ ডিসেম্বর মাত্র ২৬৫ দিনের ব্যবধানে কী বিশাল প্রাপ্তি ও অর্জন। আনন্দ অশ্রু নিয়ে জাতির জনক বলেছিলেন কবিগুরু দেখ, ‘তোমার বাঙালি মানুষ হয়েছে, স্বাধীন হয়েছে।’ বঙ্গবন্ধুর সামনে তখন প্রথম চ্যালেঞ্জ ছিল, ধ্বংসযজ্ঞ থেকে রাস্তাঘাট, সেতু পুনর্নির্মাণ, বন্দরে পুঁতে রাখা সমুদ্র মাইন অপসারণ করে বন্দরকে কার্যক্ষম করে তোলা। অর্থাৎ সম্পূর্ণ ধ্বংসের ওপর পুনর্নির্মাণ। ট্রেজারি শূন্য। না বৈদেশিক মুদ্রা, না দেশীয় অর্থ। টাকা ছাপানোর মতো নেই টাঁকশাল। চারদিকে পঙ্গু ও আহত মুক্তিযোদ্ধার আর্তচিৎকার, তাদের চিকিৎসার ব্যবস্থা। হাসপাতাল গজ, ব্যান্ডেজ শূন্য। নেই জীবন রক্ষাকারী ওষুধ। দেশ স্বাধীনের অব্যবহিত পরেই প্রথম যেই অ্যান্টিবায়োটিক পেলাম সেটা হলো অনুদান হিসেবে বুলগেরিয়ান পেনিসিলিন ইনজেকশন। সরকারি পর্যায়ে বর্বর পাকিস্তানি সেনাবাহিনী কর্তৃক ধ্বংসস্তূপে পরিণত বাড়িঘর পুনর্নির্মাণের ইচ্ছা আছে, কিন্তু সরকারের নেই সামর্থ্য। তারপরেও অনেক যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাকে সমাজতান্ত্রিক বিশ্বের ভালো ভালো জায়গায় পাঠালেন চিকিৎসার জন্য। কিছু অর্থোপেডিক বিশেষজ্ঞকে পূর্ব বার্লিনে পাঠিয়ে তাদের দক্ষতা বৃদ্ধির প্রশিক্ষণ দিলেন। সোভিয়েত সরকারের সহায়তায় চট্টগ্রাম বন্দরের মাইন অপসারিত হলো। পাকিস্তানি নরপশু কর্তৃক অবৈধ গর্ভধারিণীদের সব রকম সহযোগিতা ও পুনর্বাসন করা হলো। সরকারকে সহযোগিতার পরিবর্তে বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্রের নামে ছাত্রলীগ দ্বিধাবিভক্ত হলো। ছাত্রলীগের একটা মেধাবী অংশ জাসদ হয়ে সিরাজ সিকদারের মতো গুপ্ত হত্যায় মেতে উঠল। স্বাধীন বাংলাদেশের শুরুতে এটা ছিল বঙ্গবন্ধু তথা জাতির ওপর প্রথম আঘাত। তারপরেও রাজনীতির দার্শনিক জাতির জনক ধীরস্থিরভাবে অবিচল থেকে মহানায়কের মতো এগিয়ে চললেন।

’৭৩ এর শেষ এবং ’৭৪ এর মন্দা যখন কাটিয়ে উঠলেন, রাষ্ট্র যখন উন্নতির দিকে এগিয়ে যেতে লাগল তখনই শুরু হলো আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র। বাঙালি এবং বাংলাদেশের প্রতি তার অকৃত্রিম ভালোবাসা এবং দুর্বলতা, তাকে কেউ নৃশংসভাবে খুন করতে পারে, এ বিশ্বাস কখনো জন্মাতে দেয়নি। শুধু মানুষ নয় একজন দার্শনিক মহামানবের বিশ্বাসভঙ্গ কত বড় পাপ তা খুনিরা কখনো বুঝবে না, কিন্তু শাস্তি ভোগ করবে।

৭৫ থেকে ৮১, ৮১ থেকে ৯০ দুই সামরিক শাসকের নির্বাচনী খেলা দেখে আন্তর্জাতিক অনেক পত্র-পত্রিকার মন্তব্য ছিল— বাংলাদেশে গণতন্ত্রের কবর হয়ে গেছে এবং বাংলাদেশ নব্য স্বাধীন দেশ হলেও পাকিস্তানের বরপুত্র হয়ে গেছে। যেমনটি ভারতের ১৯৬৭ সালের নির্বাচনের পরে দি টাইমস এর সাংবাদিক লিখেছেন। ’৮১ থেকে ’৯০ বিভিন্ন আন্দোলনের মাধ্যমে স্বৈরশাসন নির্মূল করে দেশরত্ন শেখ হাসিনা আস্তে আস্তে যেভাবে গণতন্ত্রকে কবর থেকে তুলে এনে জনগণের গণতন্ত্রে রূপ দিলেন, তাতে করে নিঃসন্দেহে বলা যায় বাংলাদেশের গণতন্ত্রের ভবিষ্যৎ অনেক উজ্জ্বল, অস্তমিত হওয়ার সম্ভাবনা ক্ষীণ। জয়তু: গণতন্ত্র।


লেখক : সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা।

 


বিডি-প্রতিদিন/ ১৭ ডিসেম্বর, ২০১৫/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
তারেক রহমান কেন টার্গেট
তারেক রহমান কেন টার্গেট
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান
স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান
সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা
সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
সর্বশেষ খবর
মোংলায় বিএনপির কাউন্সিল: জোর প্রচারণা চালাচ্ছেন প্রার্থীরা
মোংলায় বিএনপির কাউন্সিল: জোর প্রচারণা চালাচ্ছেন প্রার্থীরা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার বড় পর্দায় শার্লিন-বাসার জুটি
এবার বড় পর্দায় শার্লিন-বাসার জুটি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘নির্বাচন ঠেকানোর জন্য নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে’
‘নির্বাচন ঠেকানোর জন্য নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সেতুর রেলিংয়ে ধাক্কা দিয়ে উল্টে গেল ট্যাংকলরি, চালক নিহত
সেতুর রেলিংয়ে ধাক্কা দিয়ে উল্টে গেল ট্যাংকলরি, চালক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিরোজপুরে নির্মাণ শেষ হওয়ার আগেই ধসে পড়ল সেতু
পিরোজপুরে নির্মাণ শেষ হওয়ার আগেই ধসে পড়ল সেতু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এভারকেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়া
এভারকেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ জুলাই)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে বেগম খালেদা জিয়াকে
এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে বেগম খালেদা জিয়াকে

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মকর্তা–কর্মচারীদের পোশাক নির্ধারণ করল বাংলাদেশ ব্যাংক, ছোট দৈর্ঘ্যের পোশাক বাদ
কর্মকর্তা–কর্মচারীদের পোশাক নির্ধারণ করল বাংলাদেশ ব্যাংক, ছোট দৈর্ঘ্যের পোশাক বাদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
রাজধানীতে ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভোল পাল্টে এসিসি সভায় যোগ দিচ্ছে ভারত
ভোল পাল্টে এসিসি সভায় যোগ দিচ্ছে ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ৫১ বছরের রেকর্ড ভাঙলেন জয়সওয়াল
ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ৫১ বছরের রেকর্ড ভাঙলেন জয়সওয়াল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নরওয়েতে মার্কিন দূতাবাস কর্মীর বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ
নরওয়েতে মার্কিন দূতাবাস কর্মীর বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬৯ কেজি ওজন কমিয়ে নতুন রূপে আজম খান
৬৯ কেজি ওজন কমিয়ে নতুন রূপে আজম খান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান হলেন প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান হলেন প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অতীতের মতো বস্তাপচা নির্বাচন আমরা চাই না : জামায়াত আমির
অতীতের মতো বস্তাপচা নির্বাচন আমরা চাই না : জামায়াত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়
ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা
শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড়পুকুরিয়া খনিতে আউটসোর্সিং কর্মচারীদের স্থায়ী নিয়োগের দাবি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন
বড়পুকুরিয়া খনিতে আউটসোর্সিং কর্মচারীদের স্থায়ী নিয়োগের দাবি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার
বাগেরহাটে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাভাস্কারের পথ ধরে রাহুলের মাইলফলক স্পর্শ
গাভাস্কারের পথ ধরে রাহুলের মাইলফলক স্পর্শ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের ভয়ে নদীতে লাফ দেওয়া কিশোরের লাশ দুই দিন পর উদ্ধার
পুলিশের ভয়ে নদীতে লাফ দেওয়া কিশোরের লাশ দুই দিন পর উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর
এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেই ঢাবি শিক্ষকের স্থায়ী বহিষ্কার ও শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ
সেই ঢাবি শিক্ষকের স্থায়ী বহিষ্কার ও শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমানের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিক্ষোভ
তারেক রহমানের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের সংকটাপন্ন নদীগুলোকে বাঁচাতে হবে: রিজওয়ানা হাসান
দেশের সংকটাপন্ন নদীগুলোকে বাঁচাতে হবে: রিজওয়ানা হাসান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সমালোচিত সেই পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সমালোচিত সেই পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীরের গুলশানের ফ্ল্যাটে ব্যবহৃত জিনিসপত্র তোলা হচ্ছে নিলামে
বেনজীরের গুলশানের ফ্ল্যাটে ব্যবহৃত জিনিসপত্র তোলা হচ্ছে নিলামে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমার হৃদয় ভেঙে গেছে’ শোক বার্তায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী
‘আমার হৃদয় ভেঙে গেছে’ শোক বার্তায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগারদের কাছে পাকিস্তানের হার, যা বললেন রমিজ রাজা
টাইগারদের কাছে পাকিস্তানের হার, যা বললেন রমিজ রাজা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: ঢাকায় সিঙ্গাপুরের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: ঢাকায় সিঙ্গাপুরের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোফাইটার টাইফুন যুদ্ধবিমান কিনতে তুরস্কের চুক্তি
ইউরোফাইটার টাইফুন যুদ্ধবিমান কিনতে তুরস্কের চুক্তি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর
এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রথমবার হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল তুরস্ক
প্রথমবার হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল তুরস্ক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈশ্বিক পাসপোর্ট র‍্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ
বৈশ্বিক পাসপোর্ট র‍্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাকাশে নিজস্ব উপগ্রহ পাঠাচ্ছে ইরান
মহাকাশে নিজস্ব উপগ্রহ পাঠাচ্ছে ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার আমাকে যেতে বললে চলে যাব, পদত্যাগ ইস্যুতে শিক্ষা উপদেষ্টা
সরকার আমাকে যেতে বললে চলে যাব, পদত্যাগ ইস্যুতে শিক্ষা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান কেন টার্গেট
তারেক রহমান কেন টার্গেট

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কোপা আমেরিকা : সেমিফাইনাল নিশ্চিত করল ব্রাজিল
কোপা আমেরিকা : সেমিফাইনাল নিশ্চিত করল ব্রাজিল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপিকে বিব্রত করতে ‘অযৌক্তিক’ সংস্কার প্রস্তাব দিচ্ছে সরকার
বিএনপিকে বিব্রত করতে ‘অযৌক্তিক’ সংস্কার প্রস্তাব দিচ্ছে সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরাজিত শক্তির নানা ষড়যন্ত্রের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে : প্রধান উপদেষ্টা
পরাজিত শক্তির নানা ষড়যন্ত্রের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে : প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোন স্কুলে প্রবেশে কড়াকড়ি
মাইলস্টোন স্কুলে প্রবেশে কড়াকড়ি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান, পারমাণবিক কর্মসূচি চলবে : পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান, পারমাণবিক কর্মসূচি চলবে : পেজেশকিয়ান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেবিচকের ফ্লাইট সেফটি পরিচালক আহসান হাবীবকে প্রত্যাহার
বেবিচকের ফ্লাইট সেফটি পরিচালক আহসান হাবীবকে প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দগ্ধদের চিকিৎসায় সিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসক আনা হয়েছে : শ্রম উপদেষ্টা
দগ্ধদের চিকিৎসায় সিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসক আনা হয়েছে : শ্রম উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসির স্থগিত পরীক্ষার নতুন সূচি প্রকাশ
এইচএসসির স্থগিত পরীক্ষার নতুন সূচি প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা গোপন রাখা অসম্ভব : প্রেস সচিব
বাংলাদেশে হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা গোপন রাখা অসম্ভব : প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা
শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের দুই লাখ টন গম আমদানি হবে শিগগিরই
যুক্তরাষ্ট্রের দুই লাখ টন গম আমদানি হবে শিগগিরই

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টি-টোয়েন্টি র‍্যাংকিংয়ে সেরা দশে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টি র‍্যাংকিংয়ে সেরা দশে মুস্তাফিজ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুনতি অভয়ারণ্যে হাতির পাল দেখে থামল ট্রেন, বগিতে ধাক্কা
চুনতি অভয়ারণ্যে হাতির পাল দেখে থামল ট্রেন, বগিতে ধাক্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা
১০ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি : জনগণকে নগদ অর্থ দেবে মালয়েশিয়া সরকার
জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি : জনগণকে নগদ অর্থ দেবে মালয়েশিয়া সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দরকার হলে ইসরায়েলে আরও কঠোর হামলা হবে: মাসুদ পেজেশকিয়ান
দরকার হলে ইসরায়েলে আরও কঠোর হামলা হবে: মাসুদ পেজেশকিয়ান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়
ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপিতে গ্রিন সিগন্যাল শতাধিক প্রার্থীকে
বিএনপিতে গ্রিন সিগন্যাল শতাধিক প্রার্থীকে

প্রথম পৃষ্ঠা

দীর্ঘ অপেক্ষায় স্বজনরা
দীর্ঘ অপেক্ষায় স্বজনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধন ই-রিকশা
পরিবেশবান্ধন ই-রিকশা

নগর জীবন

চুল পাকে প্রজ্ঞায়, দাড়ি পাকে কাটায়
চুল পাকে প্রজ্ঞায়, দাড়ি পাকে কাটায়

সম্পাদকীয়

দোতলা ভবন যেন বদ্ধখাঁচা
দোতলা ভবন যেন বদ্ধখাঁচা

প্রথম পৃষ্ঠা

এক পরিবারের সাতজনসহ নিহত ৮
এক পরিবারের সাতজনসহ নিহত ৮

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সবজির জমি যেন বিয়েবাড়ি!
সবজির জমি যেন বিয়েবাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচারে ‘এজেন্ট’ প্রথা
অর্থ পাচারে ‘এজেন্ট’ প্রথা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি কেনায় শীর্ষে চায়নিজরা
যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি কেনায় শীর্ষে চায়নিজরা

পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াইটওয়াশের বদলা কি হোয়াইটওয়াশ
হোয়াইটওয়াশের বদলা কি হোয়াইটওয়াশ

মাঠে ময়দানে

শেষযাত্রায়ও বোন নাজিয়ার সঙ্গী নাফি
শেষযাত্রায়ও বোন নাজিয়ার সঙ্গী নাফি

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন দলের ১০ মিনিটের প্রতীকী ওয়াকআউট
তিন দলের ১০ মিনিটের প্রতীকী ওয়াকআউট

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকার বললে চলে যাব
সরকার বললে চলে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশ-সেনা কর্মকর্তাসহ ১১ জনের নামে হত্যা মামলা
পুলিশ-সেনা কর্মকর্তাসহ ১১ জনের নামে হত্যা মামলা

খবর

ছিনতাইয়ের নগরী গাজীপুর!
ছিনতাইয়ের নগরী গাজীপুর!

রকমারি নগর পরিক্রমা

দুই হাসপাতালে ৩৮ কোটি টাকা খরচের পরও অচল
দুই হাসপাতালে ৩৮ কোটি টাকা খরচের পরও অচল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন না দিলে দেশে সংকট তৈরি হবে
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন না দিলে দেশে সংকট তৈরি হবে

নগর জীবন

শ্রীবর্ধনের ফোয়ারা এখন অচল শ্রীহীন
শ্রীবর্ধনের ফোয়ারা এখন অচল শ্রীহীন

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিমান দুর্ঘটনা নিয়ে যত সিনেমা
বিমান দুর্ঘটনা নিয়ে যত সিনেমা

শোবিজ

বসুন্ধরার সুদমুক্ত ঋণে বদলে যাওয়া হেলেনার গল্প
বসুন্ধরার সুদমুক্ত ঋণে বদলে যাওয়া হেলেনার গল্প

নগর জীবন

চিরুনি অভিযান অব্যাহত
চিরুনি অভিযান অব্যাহত

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরণের পথ দ্রুত নির্বাচন
উত্তরণের পথ দ্রুত নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠনে বাছাই কমিটি স্পিকারের নেতৃত্বে
নির্বাচন কমিশন গঠনে বাছাই কমিটি স্পিকারের নেতৃত্বে

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর শোক
মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর শোক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিহতদের তথ্য গোপনের কোনো চেষ্টা হচ্ছে না
নিহতদের তথ্য গোপনের কোনো চেষ্টা হচ্ছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আম্মু তুমি কেন দেরি করলে?
আম্মু তুমি কেন দেরি করলে?

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়
ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়

নগর জীবন

বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আনবে সরকার
বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আনবে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাবি শিক্ষকের বহিষ্কার দাবিতে বিক্ষোভ
ঢাবি শিক্ষকের বহিষ্কার দাবিতে বিক্ষোভ

নগর জীবন