শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪৫, বৃহস্পতিবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০১৫ আপডেট:

গণতন্ত্রের প্রাতিষ্ঠানিক রূপ

অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত
অনলাইন ভার্সন
গণতন্ত্রের প্রাতিষ্ঠানিক রূপ

১৯৬৬ থেকে ১৯৭১ সাল। নবম শ্রেণি থেকে এমবিবিএস প্রথম বর্ষ। পাঁচটি বছর, অনেক রোমাঞ্চকর মুহূর্ত। ১৯৬৮ সাল আইয়ুব শাসনের অবসান, ইয়াহিয়া খানের গণতন্ত্রের এবং নির্বাচনের বয়ান দিয়ে। নতুন সামরিক শাসন। আমরাই এক প্রজন্ম, যারা সামরিক সরকারের স্বাদ-আহ্লাদ পুরোপুরি ভোগ করেছি। অর্থাৎ ১৯৬৮-তে এসএসসি আইয়ুবের মার্শাল লতে, এইচএসসি ইয়াহিয়ার সামরিক শাসনে ১৯৭০ সালে এবং সর্বশেষ ১৯৭৬-এ এমবিবিএস, জিয়ার শাসন অর্থাৎ অবাঞ্ছিত ও অনাকাঙ্ক্ষিত সামরিক শাসনে।

এই পাঁচ বছর ছিল দুঃস্বপ্নের এবং রোমাঞ্চের। ’৭০-এর ১২ নভেম্বরের জলোচ্ছ্বাস, ১৩ নভেম্বর দুঃসংবাদের মতো রেডিও খবরে কানে এসে পৌঁছল। তখনো বুঝতে পারিনি কী ভয়াবহ ধ্বংসলীলা ঘটে গেছে। আস্তে আস্তে সব পরিষ্কার হলো। বয়সের কারণে একটু স্বস্তিতে ছিলাম। মেডিকেল কলেজ এই দুর্যোগের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়। ছুটি পেলাম, বাড়ি যাব, বিশাল আনন্দ। ১৪ তারিখের ‘সংবাদ’ পত্রিকাটি বাবার মারফত বাড়িতে বসে পাই। তার শিরোনাম ‘ভিক্ষা দাও গো পুরোবাসী’ দেখে এবং তার গভীরে গিয়ে বুঝতে পারলাম, কী বিশাল ক্ষতি হয়ে গেল পূর্ব পাকিস্তানের। পরবর্তীতে ওই অঞ্চলগুলোতে নির্বাচন স্থগিত ঘোষণা করা হলো।

বিশাল রোমাঞ্চ অনুভব করলাম, যখন রেডিওতে ’৭০-এর নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা হতে লাগল। হোস্টেলের টেলিভিশনের সামনের সিনিয়র ভাইয়েরা, তাই রেডিও একমাত্র তথ্য পাওয়ার মিডিয়া। বিবিসির মন্তব্য ‘ক্ষমতার কাছাকাছি শেখ মুজিবের আওয়ামী লীগ।’ পাকিস্তানি স্বৈরশাসক গোষ্ঠীর একমাত্র লক্ষ্য শুরু হলো নতুন বছরের শুরু থেকে। কী করে বঙ্গবন্ধু, আওয়ামী লীগকে ক্ষমতার বাইরে রাখা যায়। বঙ্গবন্ধু এবং আওয়ামী লীগ ক্ষমতার বাইরে অর্থাৎ বাঙালি বঞ্চিত। বঙ্গবন্ধুর ডাকে হরতাল। রাষ্ট্র নামে মাত্র পাকিস্তান। পূর্ব বাংলায় সব কিছুই বঙ্গবন্ধুর অঙ্গুলি হেলনে চলছে। রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব, বাঙালি বিহারি সংঘাত, অসহযোগ আন্দোলন, সর্বশেষ রোমাঞ্চে আন্দোলিত ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ। যেই ঐতিহাসিক ভাষণ সম্পর্কে ভারতীয় মাউন্টেইন ব্রিগেডের তৎকালীন ব্রিগে. জেনারেল ওভানের ভাষায়, ‘I have never heard such a historical, political & spiritual speech and such a mighty word like ‘Insallah’.’  

১৯৪৭ সালের পাক ভারত স্বাধীনতার সময়ের প্রাক্কালে দুর্ভিক্ষে ১৫ লাখ থেকে ৪০ লাখ লোকের মৃত্যু হয়েছিল যা ১৯৪৩ সালের। ১৯৭৪ এ যুদ্ধ বিধ্বস্ত এ দেশে কিন্তু ওই তুলনায় কিছুই হয়নি। সরকারি হিসাব অনুযায়ী মৃতের সংখ্যা ২৭ হাজার। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর উদার মনোভাব ও গণতন্ত্রের সুযোগ নিয়ে অনেক বেশি প্রচার পেয়েছিল জাসদের ‘গণকণ্ঠ’ ও মওলানা ভাসানীর ‘হক কথার’ বদৌলতে। তখন ওই সব পত্রিকা হাতে নিলে মনে হতো সারি সারি লাশের জন্য বাংলাদেশের রাস্তায় হাঁটা যাচ্ছে না। ভারতের স্বাধীনতার প্রাক্কালে স্বাধীনতা দিবস উদযাপনকালে ও গণতান্ত্রিক ভারতবর্ষকে স্বাগত জানিয়ে জওহরলাল নেহেরুর উদাত্ত বেতার ভাষণ ভারতের নিয়তির অভিসারের কথা বলে। তার ভাষণে ভবিষ্যতের কাজগুলো ছিল দারিদ্র্যমোচন; অবহেলা, রোগভোগ ও সুযোগের বৈষম্য দূর করা ইত্যাদি। কৃষি অর্থনীতিই ছিল তখন মূল প্রতিপাদ্য। এ ব্যাপারে নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেন বলেন, তারপর অর্ধশতাব্দী অতিক্রান্ত হয়ে গেছে। নিয়তির ‘অভিসার’ থেকে কী পাওয়া গেছে ও সেই সময়কার ভবিষ্যৎ কর্তব্যগুলো কতদূর সাধিত হয়েছে এরকম প্রশ্ন করার জন্য সময়ের এই অন্তরালটি কিছু কম নয়। এর উত্তরটিও খুব সরল নয়। নেহরুর নির্দেশিত পথ অনুসারে এই মূল্যায়নকে আমরা তিনটি প্রশস্ত ক্ষেত্রে ভাগ করতে         পারি : (১) গণতন্ত্রের অনুশীলন, (২) অনগ্রসরতা ও সামাজিক বৈষম্য দূরীকরণ এবং (৩) অর্থনৈতিক প্রগতি ও সমতা অর্জন। এসব ভিন্ন ভিন্ন ক্ষেত্রের সাফল্য ও ব্যর্থতা কীভাবে আন্তঃসম্পর্কযুক্ত সে প্রশ্নটিও আমাদের করতেই হবে।’

প্রথম ক্ষেত্রটিতে সন্তুষ্টির অনেক কারণ আছে। ১৯৬৭ সালে ‘দি টাইমস’-এর সাংবাদিক দৃঢ় নিশ্চয়তার সঙ্গে লিখেছিলেন যে, তিনি ভারতের শেষতম সাধারণ নির্বাচনের সাক্ষী হয়ে থাকলেন। তিনি নিশ্চয়তার সঙ্গে বলেছিলেন ভারতীয় গণতন্ত্র অন্তিমলগ্নে পৌঁছে গেছে। কিন্তু সেই সর্বনাশের ভবিষ্যদ্বাণী সফল হয়নি। ভারতে নিয়ম করেই এবং মোটের ওপর নিরপেক্ষভাবেই নির্বাচন হয়ে আসছে। রাজনৈতিক দলগুলো নির্বাচনে জিতেই ক্ষমতায় এসেছে এবং পরাজিত হলে তাদের ক্ষমতা ছেড়ে দিতে হয়েছে। গণমাধ্যমগুলোর ‘স্বাধীনতা’ও অনেক দূর পর্যন্ত বজায় থেকেছে এবং সংবাদপত্রগুলো স্বাধীনভাবে সংবাদ পরিবেশন, খোঁজখবর ও প্রতিবাদ করে আসছে। নাগরিক অধিকারের বিষয়টি গুরুত্বসহকারে বিবেচনা করা হয়েছে এবং তা বিঘ্নিত হলে বিচার ব্যবস্থা সাধারণভাবে সক্রিয় ভূমিকাই পালন করেছে। সেনাবাহিনী প্রধানত ছাউনির ভিতরেই অবস্থান করে আসছে।

মোটামুটিভাবে এটিই হলো সাফল্যের কাহিনী। কিন্তু তা সত্ত্বেও ভারতীয় গণতন্ত্র এখনো পূর্ণ সাফল্য অর্জন থেকে অনেক দূরে। রাজনৈতিক আন্দোলনগুলো কিছু ত্রুটির ক্ষেত্রে খুবই কার্যকরী ভূমিকা রাখলেও অনেক ত্রুটিই দূর করা যায়নি, এমনকি সেগুলোকে নিয়ে গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করার ব্যাপার আদৌ গুরুত্ব পায়নি। ভারতীয় গণতন্ত্রের টিকে থাকাটাই শেষ কথা নয়, কেননা, এটি স্বতই (নিজ থেকে) কোনো আশীর্বাদ হিসাবে দেখা দেয় না; উদ্দেশ্য সাধনের পথ হিসেবেই এটি সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠতে পারে। তার প্রাপ্য প্রশংসা আমাদের অবশ্যই করতে হবে, কিন্তু ভারতীয় গণতন্ত্রকে, গণমত প্রকাশের ক্ষমতা ও বিস্তৃতি এবং তার প্রকৃত সাফল্য অর্জনের নিরিখে বিচার করতে হবে। পক্ষান্তরে ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি বীরদর্পে মুক্ত স্বাধীন দেশে পা রেখেই বঙ্গবন্ধু আবেগ আপ্লুত হয়ে বলেছিলেন কবিগুরুর সেই বিখ্যাত উক্তি ‘সাত কোটি সন্তানেরে হে মুগ্ধ জননী রেখেছে বাঙালি করে মানুষ করনি’ সেই উক্তিই স্বাধীনতার কবি ও দার্শনিক সমবেত মুক্তিযোদ্ধাসহ সর্বস্তরের জনগণকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে শুনিয়েছিলেন। ২৬ মার্চ হতে ১৬ ডিসেম্বর মাত্র ২৬৫ দিনের ব্যবধানে কী বিশাল প্রাপ্তি ও অর্জন। আনন্দ অশ্রু নিয়ে জাতির জনক বলেছিলেন কবিগুরু দেখ, ‘তোমার বাঙালি মানুষ হয়েছে, স্বাধীন হয়েছে।’ বঙ্গবন্ধুর সামনে তখন প্রথম চ্যালেঞ্জ ছিল, ধ্বংসযজ্ঞ থেকে রাস্তাঘাট, সেতু পুনর্নির্মাণ, বন্দরে পুঁতে রাখা সমুদ্র মাইন অপসারণ করে বন্দরকে কার্যক্ষম করে তোলা। অর্থাৎ সম্পূর্ণ ধ্বংসের ওপর পুনর্নির্মাণ। ট্রেজারি শূন্য। না বৈদেশিক মুদ্রা, না দেশীয় অর্থ। টাকা ছাপানোর মতো নেই টাঁকশাল। চারদিকে পঙ্গু ও আহত মুক্তিযোদ্ধার আর্তচিৎকার, তাদের চিকিৎসার ব্যবস্থা। হাসপাতাল গজ, ব্যান্ডেজ শূন্য। নেই জীবন রক্ষাকারী ওষুধ। দেশ স্বাধীনের অব্যবহিত পরেই প্রথম যেই অ্যান্টিবায়োটিক পেলাম সেটা হলো অনুদান হিসেবে বুলগেরিয়ান পেনিসিলিন ইনজেকশন। সরকারি পর্যায়ে বর্বর পাকিস্তানি সেনাবাহিনী কর্তৃক ধ্বংসস্তূপে পরিণত বাড়িঘর পুনর্নির্মাণের ইচ্ছা আছে, কিন্তু সরকারের নেই সামর্থ্য। তারপরেও অনেক যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাকে সমাজতান্ত্রিক বিশ্বের ভালো ভালো জায়গায় পাঠালেন চিকিৎসার জন্য। কিছু অর্থোপেডিক বিশেষজ্ঞকে পূর্ব বার্লিনে পাঠিয়ে তাদের দক্ষতা বৃদ্ধির প্রশিক্ষণ দিলেন। সোভিয়েত সরকারের সহায়তায় চট্টগ্রাম বন্দরের মাইন অপসারিত হলো। পাকিস্তানি নরপশু কর্তৃক অবৈধ গর্ভধারিণীদের সব রকম সহযোগিতা ও পুনর্বাসন করা হলো। সরকারকে সহযোগিতার পরিবর্তে বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্রের নামে ছাত্রলীগ দ্বিধাবিভক্ত হলো। ছাত্রলীগের একটা মেধাবী অংশ জাসদ হয়ে সিরাজ সিকদারের মতো গুপ্ত হত্যায় মেতে উঠল। স্বাধীন বাংলাদেশের শুরুতে এটা ছিল বঙ্গবন্ধু তথা জাতির ওপর প্রথম আঘাত। তারপরেও রাজনীতির দার্শনিক জাতির জনক ধীরস্থিরভাবে অবিচল থেকে মহানায়কের মতো এগিয়ে চললেন।

’৭৩ এর শেষ এবং ’৭৪ এর মন্দা যখন কাটিয়ে উঠলেন, রাষ্ট্র যখন উন্নতির দিকে এগিয়ে যেতে লাগল তখনই শুরু হলো আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র। বাঙালি এবং বাংলাদেশের প্রতি তার অকৃত্রিম ভালোবাসা এবং দুর্বলতা, তাকে কেউ নৃশংসভাবে খুন করতে পারে, এ বিশ্বাস কখনো জন্মাতে দেয়নি। শুধু মানুষ নয় একজন দার্শনিক মহামানবের বিশ্বাসভঙ্গ কত বড় পাপ তা খুনিরা কখনো বুঝবে না, কিন্তু শাস্তি ভোগ করবে।

৭৫ থেকে ৮১, ৮১ থেকে ৯০ দুই সামরিক শাসকের নির্বাচনী খেলা দেখে আন্তর্জাতিক অনেক পত্র-পত্রিকার মন্তব্য ছিল— বাংলাদেশে গণতন্ত্রের কবর হয়ে গেছে এবং বাংলাদেশ নব্য স্বাধীন দেশ হলেও পাকিস্তানের বরপুত্র হয়ে গেছে। যেমনটি ভারতের ১৯৬৭ সালের নির্বাচনের পরে দি টাইমস এর সাংবাদিক লিখেছেন। ’৮১ থেকে ’৯০ বিভিন্ন আন্দোলনের মাধ্যমে স্বৈরশাসন নির্মূল করে দেশরত্ন শেখ হাসিনা আস্তে আস্তে যেভাবে গণতন্ত্রকে কবর থেকে তুলে এনে জনগণের গণতন্ত্রে রূপ দিলেন, তাতে করে নিঃসন্দেহে বলা যায় বাংলাদেশের গণতন্ত্রের ভবিষ্যৎ অনেক উজ্জ্বল, অস্তমিত হওয়ার সম্ভাবনা ক্ষীণ। জয়তু: গণতন্ত্র।


লেখক : সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা।

 


বিডি-প্রতিদিন/ ১৭ ডিসেম্বর, ২০১৫/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সর্বশেষ খবর
‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’
‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ
হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ

৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম
দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!
অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন
‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭
রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

৪৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল

৪৫ মিনিট আগে | শোবিজ

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৪৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা

৪৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর
নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান
বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক
বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি
সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?
ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল
প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ
তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব
৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি
তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩
চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত
সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে