শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০৯, মঙ্গলবার, ২৯ জুলাই, ২০২৫

বিশেষ সাক্ষাৎকার

রাজনৈতিকভাবে ব্যবহারের চেষ্টা হচ্ছে গণ-অভ্যুত্থানের চেতনা

অনলাইন ভার্সন
রাজনৈতিকভাবে ব্যবহারের চেষ্টা হচ্ছে গণ-অভ্যুত্থানের চেতনা

এক সপ্তাহ পর ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি হতে যাচ্ছে। বিগত এক বছর দেশের রাজনীতির গতি-প্রকৃতিতে নানা পরিবর্তন হয়েছে। এমন প্রেক্ষাপটে রাজনীতির নানা বিষয়ে কথা বলেছেন বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। এই সাক্ষাৎকার নিয়েছেন কালের কণ্ঠের সম্পাদক ও জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি হাসান হাফিজ। তাঁর সঙ্গে ছিলেন কালের কণ্ঠের বিশেষ প্রতিনিধি হাসান শিপলু


প্রশ্ন : অন্তর্বর্তী সরকারকে উত্খাত করার জন্য নানা ষড়যন্ত্র হচ্ছে। এই ষড়যন্ত্র মোকাবেলার জন্য জাতীয় ঐক্য দরকার। কিন্তু দলগুলোর মধ্যে তো বিভক্তি দেখা যাচ্ছে।

উত্তর : গণতান্ত্রিক শক্তিগুলোর মধ্যে বিভক্তি তৈরি করার চেষ্টা চলছে।

এটা সত্য যে, যে, জাতীয় ঐক্য কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তার পরও ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য আমাদের ধরে রাখতে হবে। আমাদের প্ল্যাটফর্ম হবে একটা, এর নাম হবে গণঐক্য। এই গণঐক্য হবে ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য।

এর কোনো বিকল্প জাতির সামনে নেই।


প্রশ্ন : ক্ষমতায় গেলে ঐকমত্যের সরকার গঠনের ঘোষণা দিয়েছে বিএনপি। কিন্তু ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোর মধ্যে যে বিভক্তি তৈরি হয়েছে, তাতে কি এই ধরনের সরকার গঠন সম্ভব?

উত্তর : যাদের সঙ্গে আমরা ফ্যাসিবাদবিরোধী যুগপৎ আন্দোলন করেছিলাম, তাদের সমন্বয়ে জাতীয় ঐকমত্যের সরকার গঠনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছি। রাজনীতির ময়দানে নির্বাচনের আগে রাজনৈতিক দলগুলো বিভিন্ন কৌশল নিয়ে থাকে।

এটাকে গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক শক্তিগুলোর মধ্যে বিভক্তি বলা যাবে না। এটাই হচ্ছে গণতান্ত্রিক সৌন্দর্য। আমরা মাঠে নানা বক্তব্য দেব, কিন্তু গণতন্ত্র, রাষ্ট্রের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের স্বার্থে একমত থাকব। উত্তরার মাইলস্টোন কলেজে বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনা নিয়ে দেশে যে অস্থিতিশীলতা তৈরি করার চেষ্টা হয়েছে, সেখানেও ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য দেখা গেছে। প্রধান উপদেষ্টা সবাইকে ডেকে কথা বলেছেন।

সবাই সরকারকে সহযোগিতা করেছে। এখানে কোনো ধরনের বিভক্তি আছে বলে আমি মনে করি না। যা আছে তা হলো নির্বাচন সামনে রেখে একটা রাজনৈতিক কৌশল।
 
প্রশ্ন : ১৯৫২ সাল থেকে ২০২৪-এর গণ-অভ্যুত্থান পর্যন্ত অনেক ছাত্র আন্দোলন হয়েছে। কিন্তু আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়ে পরবর্তী সরকারের ক্ষমতার অংশীদার হওয়ার নজির শুধু এবারই আছে। এটাকে আপনি কিভাবে মূল্যায়ন করেন?

উত্তর : সরকার পরিচালনায় বিচক্ষণতা, অভিজ্ঞতা ও দূরদর্শিতার পাশাপাশি একটি রাষ্ট্র কিভাবে চলে, সে বিষয়ে বিশদ জ্ঞান থাকা জরুরি। যাঁরা এখনো বিশ্ববিদ্যালয়ের গণ্ডি পার হননি, তাঁদের দিয়ে মন্ত্রণালয় পরিচালনা করাটা বুদ্ধিমানের কাজ মনে করি না। কারণ রাষ্ট্র শিশুদের খেলার মাঠ নয়। 

প্রশ্ন : আপনি নিজেই গুমের স্বীকার হয়েছেন। গুমের বিচারের বিষয়ে আপনি কতটা আশাবাদী?

উত্তর : আমাকে যে পরিস্থিতিতে যেভাবে গুম করে অন্য একটা দেশে পাচার করা হয়েছে, তা সবার কাছে পরিষ্কার। আমি আট বছর সে দেশে মামলা লড়েছি। শিলংয়ের নিম্ন আদালতে খালাস পাওয়ার পর ওখানকার সরকার রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করে। সেই আপিলের বিরুদ্ধে লড়তে হয়েছে আরো চার বছর। তার পরও কেন আমি আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনালে মামলা করতে দেরি করেছি, তা নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে রাজনৈতিক ব্যস্ততা এবং মামলা করার জন্য পর্যাপ্ত প্রমাণাদি সংগ্রহ করতে গিয়ে দেরি হয়েছে। তবে আমি বিশ্বাস করি, সুষ্ঠুভাবে তদন্ত করলে গুমের বিচার সম্ভব।

রাজনৈতিকভাবে ব্যবহারের চেষ্টা হচ্ছে গণ-অভ্যুত্থানের চেতনা

প্রশ্ন : আপনি বললেন, ইতিহাস থেকে রাজনীতিবিদরা শিক্ষা নেননি। তার মানে কি জুলাই গণ-অভ্যুত্থান থেকেও রাজনৈতিক দলগুলো কিছু শেখেনি?

উত্তর : ৫ আগস্টের চেতনা আমাদের হৃদয়ে ধারণ করা উচিত। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার মতো জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের চেতনা নিয়ে ব্যবসা করা উচিত হবে না। কিন্তু কেউ কেউ ছাত্র গণ-অভ্যুত্থানের চেতনাকে রাজনৈতিক কৌশল হিসেবে ব্যবহারের চেষ্টা করছে। সেটা কাম্য হতে পারে না। সে জন্যই বলছি, আমাদের মনে হয় শিক্ষা নেওয়া এখনো বাকি আছে।

প্রশ্ন : ৫ আগস্টের পর ইসলামপন্থী দলগুলোর উত্থানকে কিভাবে দেখছেন?

উত্তর : দেশে ধর্মভিত্তিক দলগুলোর মধ্যে সীমাহীন বিভক্তি আছে। এই দলগুলো আরেকটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জোট করার চেষ্টা করছে। তবে সব ইসলামী দল মিলে একটি জোট হবে, এটা আমি বিশ্বাস করি না। কারণ তাদের মধ্যে আদর্শিক পার্থক্য এত বেশি যে, সবাই একই মঞ্চে বক্তব্য দিলেও কিছুদিন পর আরেকটি মঞ্চ তৈরি হবে। তবে ধর্মভিত্তিক দলগুলো একটা জোট করে নির্বাচন করার যে প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে, তা অস্বাভাবিক নয়। এতে উদ্বেগের কিছু দেখি না। কিন্তু এই ধরনের দল খুব সফলভাবে রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার ঘটনা বিশ্বে খুবই বিরল।

প্রশ্ন : সংসদের নিম্নকক্ষ ও উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতি চায় বেশ কয়েকটি দল। আপনাদের সর্বশেষ দলীয় অবস্থান কী?

উত্তর : সংসদের নিম্নকক্ষে সংখ্যানুপাতিক হারে (পিআর) নির্বাচন পদ্ধতির বিষয়ে কোনো আলোচনা হয়নি। এটা আলোচ্যসূচিতে রাখেনি ঐকমত্য কমিশন। পিআর পদ্ধতির বিষয়টি উচ্চকক্ষের বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। আলোচনার পর্যায়ে পিআর নিয়ে কয়েকটা প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। প্রথমত, বাংলাদেশে উচ্চকক্ষ প্রতিষ্ঠার প্রয়োজন আছে কি না? সেই প্রশ্নে ঐকমত্য কমিশনে দলগুলো দ্বিধাবিভক্ত। বাংলাদেশে তো কোনো রাজ্য নেই। আমরা একক রাষ্ট্র। উচ্চকক্ষের বিধান ফেডারেল সিস্টেমের বাইরে অন্য কোনো দেশে তেমন নেই। বিএনপির ৩১ দফার মধ্যে উচ্চকক্ষের বিষয়ে যে ধারণা দিয়ে বলা হয়েছে, সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষসহ বিশিষ্টজনের অবদান সংসদে থাকলে তা জাতি গঠনে ভালো হবে। সেখানে উচ্চকক্ষে আমরা আইন প্রণয়নের ক্ষমতার প্রস্তাব করিনি। সংবিধান সংশোধনের ক্ষমতা থাকবে, তা-ও বলিনি। এখন যে প্রস্তাব ঐকমত্য কমিশন দিয়েছে, তাতে সবকিছুই আছে। জাতীয় সংসদের সদস্যরা জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে আইন প্রণয়ন ও সংবিধান সংশোধনের ক্ষমতা পেয়েছেন। কিন্তু একটি অনির্বাচিত কক্ষের (উচ্চকক্ষ) একই ক্ষমতা থাকা কতটা সংবিধানসম্মত? আরেকটা বিষয় হচ্ছে, সংবিধান সংশোধনসহ যে বিষয়গুলো উচ্চকক্ষের জন্য কমিশন প্রস্তাব করেছে, সেটি দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতায় কিংবা সাধারণ সংখ্যাগরিষ্ঠতায় যদি পাস হয়, তবু পিআর পদ্ধতিতে পাস করাতে পারবে না। কিন্তু সংবিধান সংশোধন করা যেন খুব কঠিন হয়, সে জন্য উচ্চকক্ষকে এই ক্ষমতা দিতে চায় কমিশন। কিন্তু সেটি তো নিম্নকক্ষেও করা যায়। সে জন্য আরেকটা কক্ষ লাগবে কেন? সার্বিক বিবেচনায় প্রকৃতপক্ষে বাংলাদেশের ভৌগোলিক ও রাজনৈতিক সংস্কৃতি বিবেচনায় এবং জনগণের চাহিদার দিক থেকে উচ্চকক্ষের প্রয়োজন আছে কি না, সেটা একটা প্রশ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ ছাড়া উচ্চকক্ষের দায়িত্ব ও ক্ষমতা নিরূপণ, কত সদস্যের কক্ষ হবে, কিভাবে সেটা গঠিত হবে—এসব নিয়েও অনেক প্রশ্ন আছে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশে ২৫০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে হংকং ভিত্তিক কোম্পানি হানডা
বাংলাদেশে ২৫০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে হংকং ভিত্তিক কোম্পানি হানডা
বাংলাদেশের লক্ষ্য পুষ্টি সংবেদনশীল খাদ্য ব্যবস্থা গড়ে তোলা : খাদ্য উপদেষ্টা
বাংলাদেশের লক্ষ্য পুষ্টি সংবেদনশীল খাদ্য ব্যবস্থা গড়ে তোলা : খাদ্য উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্রের আলোচিত যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস বরখাস্ত
স্বরাষ্ট্রের আলোচিত যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস বরখাস্ত
মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বিচার নিশ্চিতে আমরা বদ্ধপরিকর : প্রধান উপদেষ্টা
মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বিচার নিশ্চিতে আমরা বদ্ধপরিকর : প্রধান উপদেষ্টা
ফিলিস্তিন সংকট নিয়ে ঢাকা-ইসলামাবাদের গভীর উদ্বেগ প্রকাশ
ফিলিস্তিন সংকট নিয়ে ঢাকা-ইসলামাবাদের গভীর উদ্বেগ প্রকাশ
আইজিপির সঙ্গে জাতিসংঘের মানবাধিকার পরিষদের র‍্যাপোর্টিয়ারের সাক্ষাৎ
আইজিপির সঙ্গে জাতিসংঘের মানবাধিকার পরিষদের র‍্যাপোর্টিয়ারের সাক্ষাৎ
একুশে পদকের জন্য মনোনয়ন প্রস্তাব আহ্বান
একুশে পদকের জন্য মনোনয়ন প্রস্তাব আহ্বান
সাবেক সচিব মিহির কান্তিসহ ১৩ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাবেক সচিব মিহির কান্তিসহ ১৩ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
এনবিআর সাবেক চেয়ারম্যান নজিবুরের ছেলের ফ্ল্যাট জব্দ, ব্যাংক-বিও একাউন্ট অবরুদ্ধ
এনবিআর সাবেক চেয়ারম্যান নজিবুরের ছেলের ফ্ল্যাট জব্দ, ব্যাংক-বিও একাউন্ট অবরুদ্ধ
ভিসাধারীদের সতর্ক করলো ঢাকার মার্কিন দূতাবাসের
ভিসাধারীদের সতর্ক করলো ঢাকার মার্কিন দূতাবাসের
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকের ৩৪ হাজার শূন্য পদে দ্রুত নিয়োগের উদ্যোগ
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকের ৩৪ হাজার শূন্য পদে দ্রুত নিয়োগের উদ্যোগ
আসাদুজ্জামান নূরের বিরুদ্ধে মামলার অনুমোদন দুদকের
আসাদুজ্জামান নূরের বিরুদ্ধে মামলার অনুমোদন দুদকের
সর্বশেষ খবর
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই শহীদ স্মৃতি শিক্ষাবৃত্তি’র আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই শহীদ স্মৃতি শিক্ষাবৃত্তি’র আবেদন শুরু

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টেস্ট নেতৃত্বে অভিষেকের অপেক্ষায় স্যান্টনার
টেস্ট নেতৃত্বে অভিষেকের অপেক্ষায় স্যান্টনার

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফ্যাসিস্ট সরকার জনসংখ্যা ও মাথাপিছু আয় নিয়ে প্রতারণা করেছে : আমীর খসরু
ফ্যাসিস্ট সরকার জনসংখ্যা ও মাথাপিছু আয় নিয়ে প্রতারণা করেছে : আমীর খসরু

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

৬ষ্ঠ বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক স্কোয়াশ ওপেনের সমাপনী অনুষ্ঠিত
৬ষ্ঠ বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক স্কোয়াশ ওপেনের সমাপনী অনুষ্ঠিত

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশে ২৫০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে হংকং ভিত্তিক কোম্পানি হানডা
বাংলাদেশে ২৫০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে হংকং ভিত্তিক কোম্পানি হানডা

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবিতে ১৮ অভিবাসীর মৃত্যু, নিখোঁজ ৫০
লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবিতে ১৮ অভিবাসীর মৃত্যু, নিখোঁজ ৫০

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের লক্ষ্য পুষ্টি সংবেদনশীল খাদ্য ব্যবস্থা গড়ে তোলা : খাদ্য উপদেষ্টা
বাংলাদেশের লক্ষ্য পুষ্টি সংবেদনশীল খাদ্য ব্যবস্থা গড়ে তোলা : খাদ্য উপদেষ্টা

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

অষ্টগ্রামে প্রতিপক্ষের হামলায় আহত ৫
অষ্টগ্রামে প্রতিপক্ষের হামলায় আহত ৫

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্গাপূজার আগে ইলিশ চেয়ে বাংলাদেশকে পশ্চিমবঙ্গের মাছ ব্যবসায়ীদের চিঠি
দুর্গাপূজার আগে ইলিশ চেয়ে বাংলাদেশকে পশ্চিমবঙ্গের মাছ ব্যবসায়ীদের চিঠি

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বরাষ্ট্রের আলোচিত যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস বরখাস্ত
স্বরাষ্ট্রের আলোচিত যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস বরখাস্ত

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আইপিএল ব্যর্থতায় দায়িত্ব হারালেন কেকেআর কোচ
আইপিএল ব্যর্থতায় দায়িত্ব হারালেন কেকেআর কোচ

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হত্যা মামলায় বিএনপি নেতা গ্রেফতার, পরিবারের দাবি হয়রানি
হত্যা মামলায় বিএনপি নেতা গ্রেফতার, পরিবারের দাবি হয়রানি

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘প্রলয়’ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল ভারত
‘প্রলয়’ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল ভারত

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পেশাদারিত্ব-স্বচ্ছতার সঙ্গে এসআইদের দায়িত্ব পালন করতে হবে’
‘পেশাদারিত্ব-স্বচ্ছতার সঙ্গে এসআইদের দায়িত্ব পালন করতে হবে’

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ছোট ভাইকে হত্যার দায়ে বড় ভাইয়ের যাবজ্জীবন
ছোট ভাইকে হত্যার দায়ে বড় ভাইয়ের যাবজ্জীবন

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মান্ধানাকে টপকে শীর্ষে ফিরলেন সিভার-ব্রান্ট
মান্ধানাকে টপকে শীর্ষে ফিরলেন সিভার-ব্রান্ট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন জাতিকে বিএনপিই আগে দেখিয়েছে : প্রিন্স
নতুন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন জাতিকে বিএনপিই আগে দেখিয়েছে : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিংড়ায় জুলাই শহিদদের স্মরণে দিনব্যাপী নানা কর্মসূচি
সিংড়ায় জুলাই শহিদদের স্মরণে দিনব্যাপী নানা কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি বিলুপ্ত
চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি বিলুপ্ত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চরাঞ্চলের অসহায় নারীর পাশে দাঁড়ালেন ইউএনও
চরাঞ্চলের অসহায় নারীর পাশে দাঁড়ালেন ইউএনও

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় চাকরি মেলা অনুষ্ঠিত
গাইবান্ধায় চাকরি মেলা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে বিশ্ব বাঘ দিবস পালিত
বাগেরহাটে বিশ্ব বাঘ দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিস্তার পানি বিপৎসীমার ওপরে, লালমনিরহাটে ১১০ টি চরে বন্যা আতঙ্ক
তিস্তার পানি বিপৎসীমার ওপরে, লালমনিরহাটে ১১০ টি চরে বন্যা আতঙ্ক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওভালে কিউরেটরের সঙ্গে তর্কে জড়ালেন গম্ভীর
ওভালে কিউরেটরের সঙ্গে তর্কে জড়ালেন গম্ভীর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২ হাজার শিক্ষার্থীকে বৃত্তি দেবে ডিএনসিসি
২ হাজার শিক্ষার্থীকে বৃত্তি দেবে ডিএনসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঝ-আকাশে হঠাৎ বন্ধ বোয়িং বিমানের ইঞ্জিন, মে ডে কল পাইলটের
মাঝ-আকাশে হঠাৎ বন্ধ বোয়িং বিমানের ইঞ্জিন, মে ডে কল পাইলটের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জলাবদ্ধতা নিরসনে সেবা সংস্থাগুলোর সমন্বয়ের বিকল্প নেই: চসিক মেয়র
জলাবদ্ধতা নিরসনে সেবা সংস্থাগুলোর সমন্বয়ের বিকল্প নেই: চসিক মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশে ২৫ কোটি ডলার বিনিয়োগ করবে হংকংভিত্তিক হান্ডা
বাংলাদেশে ২৫ কোটি ডলার বিনিয়োগ করবে হংকংভিত্তিক হান্ডা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিজারিয়ানে সন্তান প্রসব কমাবে ইনডাকশন প্রদ্ধতি
সিজারিয়ানে সন্তান প্রসব কমাবে ইনডাকশন প্রদ্ধতি

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
ডিসেম্বরের মধ্যে প্রাথমিকে সাড়ে ১৫ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগ
ডিসেম্বরের মধ্যে প্রাথমিকে সাড়ে ১৫ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ১১ দিন নৈরাজ্যের আশঙ্কা এসবির, সারাদেশে ‘বিশেষ সতর্কতা’ জারি
আগামী ১১ দিন নৈরাজ্যের আশঙ্কা এসবির, সারাদেশে ‘বিশেষ সতর্কতা’ জারি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যানহোলে পড়ে নিখোঁজ জ্যোতির লাশ ৩৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার
ম্যানহোলে পড়ে নিখোঁজ জ্যোতির লাশ ৩৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সমন্বয়ক হয়ে বদলে গেছে রানার জীবন
সমন্বয়ক হয়ে বদলে গেছে রানার জীবন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির কাছে নীলার প্রশ্ন- এতদিন আমাকে কিসের ভিত্তিতে ব্যবহার করেছেন?
এনসিপির কাছে নীলার প্রশ্ন- এতদিন আমাকে কিসের ভিত্তিতে ব্যবহার করেছেন?

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে অবতরণের পরপরই ভারতীয় বংশোদ্ভূত পাইলট আটক
যুক্তরাষ্ট্রে অবতরণের পরপরই ভারতীয় বংশোদ্ভূত পাইলট আটক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবচেয়ে শক্তিশালী অ-পারমাণবিক বোমা উন্মোচন করল তুরস্ক
সবচেয়ে শক্তিশালী অ-পারমাণবিক বোমা উন্মোচন করল তুরস্ক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কী আছে জুলাই সনদে
কী আছে জুলাই সনদে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘প্রমাণ ছাড়া পাকিস্তানকে দোষ দেবেন না’, বললেন ভারতের সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
‘প্রমাণ ছাড়া পাকিস্তানকে দোষ দেবেন না’, বললেন ভারতের সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্তান কোলে নিয়েই পার্লামেন্টে প্রথম ভাষণ অস্ট্রেলিয়ার নারী এমপির
সন্তান কোলে নিয়েই পার্লামেন্টে প্রথম ভাষণ অস্ট্রেলিয়ার নারী এমপির

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রশিক্ষণের নামে সাড়ে ৭ কোটি টাকা লোপাট
প্রশিক্ষণের নামে সাড়ে ৭ কোটি টাকা লোপাট

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি ৬ কলেজে নতুন অধ্যক্ষ-উপাধ্যক্ষ
সরকারি ৬ কলেজে নতুন অধ্যক্ষ-উপাধ্যক্ষ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেঘনা আলমের ল্যাপটপ-মোবাইলে রাষ্ট্রবিরোধী কিছু আছে কি না তদন্তের নির্দেশ
মেঘনা আলমের ল্যাপটপ-মোবাইলে রাষ্ট্রবিরোধী কিছু আছে কি না তদন্তের নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার অডিওগুলো শুনলে দেখবেন এখনও সে প্রতিশোধপরায়ণ: আসিফ নজরুল
হাসিনার অডিওগুলো শুনলে দেখবেন এখনও সে প্রতিশোধপরায়ণ: আসিফ নজরুল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উগান্ডায় মামদানির রাজকীয় বিয়ে, নিরাপত্তাও তাক লাগানিয়া!
উগান্ডায় মামদানির রাজকীয় বিয়ে, নিরাপত্তাও তাক লাগানিয়া!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপের যে দেশে সবচেয়ে বেশি মোবাইল চুরি হয়?
ইউরোপের যে দেশে সবচেয়ে বেশি মোবাইল চুরি হয়?

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নিউইয়র্কে বন্দুক হামলায় বাংলাদেশিসহ নিহত ৪
নিউইয়র্কে বন্দুক হামলায় বাংলাদেশিসহ নিহত ৪

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দশ মাসে বন্ধ ৪১ কারখানা, ধস নেমেছে ক্ষুদ্র ব্যবসা ও বাসা ভাড়ায়
দশ মাসে বন্ধ ৪১ কারখানা, ধস নেমেছে ক্ষুদ্র ব্যবসা ও বাসা ভাড়ায়

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শ্রীলঙ্কায় নৌবাহিনীর সাবেক প্রধান গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কায় নৌবাহিনীর সাবেক প্রধান গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভক্তের দেওয়া ৭২ কোটি রুপির সম্পত্তি ফিরিয়ে দিলেন সঞ্জয় দত্ত
ভক্তের দেওয়া ৭২ কোটি রুপির সম্পত্তি ফিরিয়ে দিলেন সঞ্জয় দত্ত

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রিমান্ড শেষে আবুল বারকাত কারাগারে
রিমান্ড শেষে আবুল বারকাত কারাগারে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল : রাষ্ট্রদূত
আগে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল : রাষ্ট্রদূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ৭ জরুরি নির্দেশনা
সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ৭ জরুরি নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচন ৯ সেপ্টেম্বর
ডাকসু নির্বাচন ৯ সেপ্টেম্বর

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এআই ভিডিও দিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার বিরুদ্ধে অপপ্রচার শনাক্ত : বাংলাফ্যাক্ট
এআই ভিডিও দিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার বিরুদ্ধে অপপ্রচার শনাক্ত : বাংলাফ্যাক্ট

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশ ভ্রমণের  জিওতে থাকতে হবে পাসপোর্ট নম্বর
বিদেশ ভ্রমণের  জিওতে থাকতে হবে পাসপোর্ট নম্বর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কবে মাঠে ফিরছেন জানালেন তামিম ইকবাল
কবে মাঠে ফিরছেন জানালেন তামিম ইকবাল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ জুলাই)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় বাসা থেকে মা-মেয়ের মরদেহ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
কুমিল্লায় বাসা থেকে মা-মেয়ের মরদেহ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হুইসেল বাজিয়ে সিলেট-ছাতক রেলপথে আবারো ছুটবে ট্রেন!
হুইসেল বাজিয়ে সিলেট-ছাতক রেলপথে আবারো ছুটবে ট্রেন!

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
উৎস নেই, তবু সাড়ে ১২ কোটি টাকা রাদওয়ানের ব্যাংকে
উৎস নেই, তবু সাড়ে ১২ কোটি টাকা রাদওয়ানের ব্যাংকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুপ্রিম কোর্টের চাবি ছিল তাপসের হাতে
সুপ্রিম কোর্টের চাবি ছিল তাপসের হাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টানা ১৮ ঘণ্টা অভিযানেও সন্ধান মেলেনি জ্যোতির
টানা ১৮ ঘণ্টা অভিযানেও সন্ধান মেলেনি জ্যোতির

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢেউয়ে লন্ডভন্ড সেন্ট মার্টিন
ঢেউয়ে লন্ডভন্ড সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসপাতাল থেকে ফিরলেও কাটেনি আতঙ্ক
হাসপাতাল থেকে ফিরলেও কাটেনি আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশে চিকিৎসা নিয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি
বিদেশে চিকিৎসা নিয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়কদের চেয়ে সাধারণ মানুষ বেশি করেছে আন্দোলনে
সমন্বয়কদের চেয়ে সাধারণ মানুষ বেশি করেছে আন্দোলনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের স্বাস্থ্য ব্যবসায় ভয়াবহ ধস
ভারতের স্বাস্থ্য ব্যবসায় ভয়াবহ ধস

প্রথম পৃষ্ঠা

আগেও শহর ডুবত এখনো ডোবে
আগেও শহর ডুবত এখনো ডোবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংসে কিউবা মিচেল
বসুন্ধরা কিংসে কিউবা মিচেল

মাঠে ময়দানে

অরক্ষিত সচিবালয়! নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা
অরক্ষিত সচিবালয়! নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

তাসকিন আহমেদের বিরুদ্ধে থানায় জিডি
তাসকিন আহমেদের বিরুদ্ধে থানায় জিডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ব বাঘ দিবস আজ
বিশ্ব বাঘ দিবস আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাধ্যতামূলক অবসর চার ডিআইজিকে
বাধ্যতামূলক অবসর চার ডিআইজিকে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা থেকে সরবে না বিমানঘাঁটি
ঢাকা থেকে সরবে না বিমানঘাঁটি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ব দাবার নতুন রানি দিব্যা
বিশ্ব দাবার নতুন রানি দিব্যা

মাঠে ময়দানে

কী আছে জুলাই সনদে
কী আছে জুলাই সনদে

প্রথম পৃষ্ঠা

অদক্ষদের হাতে স্বাস্থ্যসেবা
অদক্ষদের হাতে স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

নতুন কমিটি নিয়ে মঠবাড়িয়া বিএনপিতে ক্ষোভ
নতুন কমিটি নিয়ে মঠবাড়িয়া বিএনপিতে ক্ষোভ

নগর জীবন

বাসের নিচে চাপা পড়ে ব্যাংক কর্মকর্তা নিহত
বাসের নিচে চাপা পড়ে ব্যাংক কর্মকর্তা নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌয়ালরা পেশায় আগ্রহ হারাচ্ছেন
মৌয়ালরা পেশায় আগ্রহ হারাচ্ছেন

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় বোন পালিয়ে বিয়ে করায় চার বছর ঘরবন্দি
বড় বোন পালিয়ে বিয়ে করায় চার বছর ঘরবন্দি

দেশগ্রাম

পাকিস্তানের সঙ্গে খেলার পক্ষে সৌরভ
পাকিস্তানের সঙ্গে খেলার পক্ষে সৌরভ

মাঠে ময়দানে

সংস্কার শেষে পিআর পদ্ধতিতেই ভোট
সংস্কার শেষে পিআর পদ্ধতিতেই ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

আবরার-আবদুল্লাহর ব্যাটে যুবাদের জয়
আবরার-আবদুল্লাহর ব্যাটে যুবাদের জয়

মাঠে ময়দানে

ঘরোয়া ফুটবলে কমছে পারিশ্রমিক!
ঘরোয়া ফুটবলে কমছে পারিশ্রমিক!

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের প্রস্তুতি সরকারের
নির্বাচনের প্রস্তুতি সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পেনকে হারিয়ে আবার ইউরোপসেরা ইংল্যান্ড
স্পেনকে হারিয়ে আবার ইউরোপসেরা ইংল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

ওয়াশিংটনে চ্যাম্পিয়ন লেইলাহ ফার্নান্দেজ
ওয়াশিংটনে চ্যাম্পিয়ন লেইলাহ ফার্নান্দেজ

মাঠে ময়দানে

আলোচনা ছাড়া মিশন নিয়ে সিদ্ধান্ত ঠিক হয়নি
আলোচনা ছাড়া মিশন নিয়ে সিদ্ধান্ত ঠিক হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা