শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০৯, মঙ্গলবার, ২৯ জুলাই, ২০২৫

বিশেষ সাক্ষাৎকার

রাজনৈতিকভাবে ব্যবহারের চেষ্টা হচ্ছে গণ-অভ্যুত্থানের চেতনা

অনলাইন ভার্সন
রাজনৈতিকভাবে ব্যবহারের চেষ্টা হচ্ছে গণ-অভ্যুত্থানের চেতনা

এক সপ্তাহ পর ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি হতে যাচ্ছে। বিগত এক বছর দেশের রাজনীতির গতি-প্রকৃতিতে নানা পরিবর্তন হয়েছে। এমন প্রেক্ষাপটে রাজনীতির নানা বিষয়ে কথা বলেছেন বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। এই সাক্ষাৎকার নিয়েছেন কালের কণ্ঠের সম্পাদক ও জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি হাসান হাফিজ। তাঁর সঙ্গে ছিলেন কালের কণ্ঠের বিশেষ প্রতিনিধি হাসান শিপলু


প্রশ্ন : অন্তর্বর্তী সরকারকে উত্খাত করার জন্য নানা ষড়যন্ত্র হচ্ছে। এই ষড়যন্ত্র মোকাবেলার জন্য জাতীয় ঐক্য দরকার। কিন্তু দলগুলোর মধ্যে তো বিভক্তি দেখা যাচ্ছে।

উত্তর : গণতান্ত্রিক শক্তিগুলোর মধ্যে বিভক্তি তৈরি করার চেষ্টা চলছে।

এটা সত্য যে, যে, জাতীয় ঐক্য কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তার পরও ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য আমাদের ধরে রাখতে হবে। আমাদের প্ল্যাটফর্ম হবে একটা, এর নাম হবে গণঐক্য। এই গণঐক্য হবে ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য।

এর কোনো বিকল্প জাতির সামনে নেই।


প্রশ্ন : ক্ষমতায় গেলে ঐকমত্যের সরকার গঠনের ঘোষণা দিয়েছে বিএনপি। কিন্তু ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোর মধ্যে যে বিভক্তি তৈরি হয়েছে, তাতে কি এই ধরনের সরকার গঠন সম্ভব?

উত্তর : যাদের সঙ্গে আমরা ফ্যাসিবাদবিরোধী যুগপৎ আন্দোলন করেছিলাম, তাদের সমন্বয়ে জাতীয় ঐকমত্যের সরকার গঠনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছি। রাজনীতির ময়দানে নির্বাচনের আগে রাজনৈতিক দলগুলো বিভিন্ন কৌশল নিয়ে থাকে।

এটাকে গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক শক্তিগুলোর মধ্যে বিভক্তি বলা যাবে না। এটাই হচ্ছে গণতান্ত্রিক সৌন্দর্য। আমরা মাঠে নানা বক্তব্য দেব, কিন্তু গণতন্ত্র, রাষ্ট্রের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের স্বার্থে একমত থাকব। উত্তরার মাইলস্টোন কলেজে বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনা নিয়ে দেশে যে অস্থিতিশীলতা তৈরি করার চেষ্টা হয়েছে, সেখানেও ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য দেখা গেছে। প্রধান উপদেষ্টা সবাইকে ডেকে কথা বলেছেন।

সবাই সরকারকে সহযোগিতা করেছে। এখানে কোনো ধরনের বিভক্তি আছে বলে আমি মনে করি না। যা আছে তা হলো নির্বাচন সামনে রেখে একটা রাজনৈতিক কৌশল।
 
প্রশ্ন : ১৯৫২ সাল থেকে ২০২৪-এর গণ-অভ্যুত্থান পর্যন্ত অনেক ছাত্র আন্দোলন হয়েছে। কিন্তু আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়ে পরবর্তী সরকারের ক্ষমতার অংশীদার হওয়ার নজির শুধু এবারই আছে। এটাকে আপনি কিভাবে মূল্যায়ন করেন?

উত্তর : সরকার পরিচালনায় বিচক্ষণতা, অভিজ্ঞতা ও দূরদর্শিতার পাশাপাশি একটি রাষ্ট্র কিভাবে চলে, সে বিষয়ে বিশদ জ্ঞান থাকা জরুরি। যাঁরা এখনো বিশ্ববিদ্যালয়ের গণ্ডি পার হননি, তাঁদের দিয়ে মন্ত্রণালয় পরিচালনা করাটা বুদ্ধিমানের কাজ মনে করি না। কারণ রাষ্ট্র শিশুদের খেলার মাঠ নয়। 

প্রশ্ন : আপনি নিজেই গুমের স্বীকার হয়েছেন। গুমের বিচারের বিষয়ে আপনি কতটা আশাবাদী?

উত্তর : আমাকে যে পরিস্থিতিতে যেভাবে গুম করে অন্য একটা দেশে পাচার করা হয়েছে, তা সবার কাছে পরিষ্কার। আমি আট বছর সে দেশে মামলা লড়েছি। শিলংয়ের নিম্ন আদালতে খালাস পাওয়ার পর ওখানকার সরকার রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করে। সেই আপিলের বিরুদ্ধে লড়তে হয়েছে আরো চার বছর। তার পরও কেন আমি আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনালে মামলা করতে দেরি করেছি, তা নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে রাজনৈতিক ব্যস্ততা এবং মামলা করার জন্য পর্যাপ্ত প্রমাণাদি সংগ্রহ করতে গিয়ে দেরি হয়েছে। তবে আমি বিশ্বাস করি, সুষ্ঠুভাবে তদন্ত করলে গুমের বিচার সম্ভব।

রাজনৈতিকভাবে ব্যবহারের চেষ্টা হচ্ছে গণ-অভ্যুত্থানের চেতনা

প্রশ্ন : আপনি বললেন, ইতিহাস থেকে রাজনীতিবিদরা শিক্ষা নেননি। তার মানে কি জুলাই গণ-অভ্যুত্থান থেকেও রাজনৈতিক দলগুলো কিছু শেখেনি?

উত্তর : ৫ আগস্টের চেতনা আমাদের হৃদয়ে ধারণ করা উচিত। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার মতো জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের চেতনা নিয়ে ব্যবসা করা উচিত হবে না। কিন্তু কেউ কেউ ছাত্র গণ-অভ্যুত্থানের চেতনাকে রাজনৈতিক কৌশল হিসেবে ব্যবহারের চেষ্টা করছে। সেটা কাম্য হতে পারে না। সে জন্যই বলছি, আমাদের মনে হয় শিক্ষা নেওয়া এখনো বাকি আছে।

প্রশ্ন : ৫ আগস্টের পর ইসলামপন্থী দলগুলোর উত্থানকে কিভাবে দেখছেন?

উত্তর : দেশে ধর্মভিত্তিক দলগুলোর মধ্যে সীমাহীন বিভক্তি আছে। এই দলগুলো আরেকটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জোট করার চেষ্টা করছে। তবে সব ইসলামী দল মিলে একটি জোট হবে, এটা আমি বিশ্বাস করি না। কারণ তাদের মধ্যে আদর্শিক পার্থক্য এত বেশি যে, সবাই একই মঞ্চে বক্তব্য দিলেও কিছুদিন পর আরেকটি মঞ্চ তৈরি হবে। তবে ধর্মভিত্তিক দলগুলো একটা জোট করে নির্বাচন করার যে প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে, তা অস্বাভাবিক নয়। এতে উদ্বেগের কিছু দেখি না। কিন্তু এই ধরনের দল খুব সফলভাবে রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার ঘটনা বিশ্বে খুবই বিরল।

প্রশ্ন : সংসদের নিম্নকক্ষ ও উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতি চায় বেশ কয়েকটি দল। আপনাদের সর্বশেষ দলীয় অবস্থান কী?

উত্তর : সংসদের নিম্নকক্ষে সংখ্যানুপাতিক হারে (পিআর) নির্বাচন পদ্ধতির বিষয়ে কোনো আলোচনা হয়নি। এটা আলোচ্যসূচিতে রাখেনি ঐকমত্য কমিশন। পিআর পদ্ধতির বিষয়টি উচ্চকক্ষের বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। আলোচনার পর্যায়ে পিআর নিয়ে কয়েকটা প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। প্রথমত, বাংলাদেশে উচ্চকক্ষ প্রতিষ্ঠার প্রয়োজন আছে কি না? সেই প্রশ্নে ঐকমত্য কমিশনে দলগুলো দ্বিধাবিভক্ত। বাংলাদেশে তো কোনো রাজ্য নেই। আমরা একক রাষ্ট্র। উচ্চকক্ষের বিধান ফেডারেল সিস্টেমের বাইরে অন্য কোনো দেশে তেমন নেই। বিএনপির ৩১ দফার মধ্যে উচ্চকক্ষের বিষয়ে যে ধারণা দিয়ে বলা হয়েছে, সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষসহ বিশিষ্টজনের অবদান সংসদে থাকলে তা জাতি গঠনে ভালো হবে। সেখানে উচ্চকক্ষে আমরা আইন প্রণয়নের ক্ষমতার প্রস্তাব করিনি। সংবিধান সংশোধনের ক্ষমতা থাকবে, তা-ও বলিনি। এখন যে প্রস্তাব ঐকমত্য কমিশন দিয়েছে, তাতে সবকিছুই আছে। জাতীয় সংসদের সদস্যরা জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে আইন প্রণয়ন ও সংবিধান সংশোধনের ক্ষমতা পেয়েছেন। কিন্তু একটি অনির্বাচিত কক্ষের (উচ্চকক্ষ) একই ক্ষমতা থাকা কতটা সংবিধানসম্মত? আরেকটা বিষয় হচ্ছে, সংবিধান সংশোধনসহ যে বিষয়গুলো উচ্চকক্ষের জন্য কমিশন প্রস্তাব করেছে, সেটি দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতায় কিংবা সাধারণ সংখ্যাগরিষ্ঠতায় যদি পাস হয়, তবু পিআর পদ্ধতিতে পাস করাতে পারবে না। কিন্তু সংবিধান সংশোধন করা যেন খুব কঠিন হয়, সে জন্য উচ্চকক্ষকে এই ক্ষমতা দিতে চায় কমিশন। কিন্তু সেটি তো নিম্নকক্ষেও করা যায়। সে জন্য আরেকটা কক্ষ লাগবে কেন? সার্বিক বিবেচনায় প্রকৃতপক্ষে বাংলাদেশের ভৌগোলিক ও রাজনৈতিক সংস্কৃতি বিবেচনায় এবং জনগণের চাহিদার দিক থেকে উচ্চকক্ষের প্রয়োজন আছে কি না, সেটা একটা প্রশ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ ছাড়া উচ্চকক্ষের দায়িত্ব ও ক্ষমতা নিরূপণ, কত সদস্যের কক্ষ হবে, কিভাবে সেটা গঠিত হবে—এসব নিয়েও অনেক প্রশ্ন আছে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
রোমে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
রোমে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
ছাড়া পেলেন আন্দোলনে আটক শিক্ষকরা
ছাড়া পেলেন আন্দোলনে আটক শিক্ষকরা
ইইউ বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ বাণিজ্য অংশীদার: বাণিজ্য উপদেষ্টা
ইইউ বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ বাণিজ্য অংশীদার: বাণিজ্য উপদেষ্টা
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে ফেলেছেন কিন্তু শিক্ষকের বেলায় টাকা নেই: সামান্তা
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে ফেলেছেন কিন্তু শিক্ষকের বেলায় টাকা নেই: সামান্তা
বৈষম্য থেকে আমাদের সবার 'সেফ এক্সিট' দরকার : ফারুক-ই-আজম
বৈষম্য থেকে আমাদের সবার 'সেফ এক্সিট' দরকার : ফারুক-ই-আজম
আন্তঃবাহিনী অ্যাথলেটিক্স প্রতিযোগিতার উদ্বোধন
আন্তঃবাহিনী অ্যাথলেটিক্স প্রতিযোগিতার উদ্বোধন
গুজব, অপতথ্য ও ডিপফেক রুখে দিতে তথ্য কর্মকর্তাদের কাজ করতে হবে : তথ্য সচিব
গুজব, অপতথ্য ও ডিপফেক রুখে দিতে তথ্য কর্মকর্তাদের কাজ করতে হবে : তথ্য সচিব
সোমবার থেকে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা
সোমবার থেকে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা
'গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে কাজ করতে গেলেই একটি মহল বাজেট নিয়ে প্রশ্ন তোলে'
'গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে কাজ করতে গেলেই একটি মহল বাজেট নিয়ে প্রশ্ন তোলে'
শিক্ষকদের আন্দোলন ছত্রভঙ্গ, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
শিক্ষকদের আন্দোলন ছত্রভঙ্গ, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
ডিসেম্বরের মধ্যে ৩ টার্মিনাল বিদেশিদের হাতে ছেড়ে দেওয়া হবে : নৌ সচিব
ডিসেম্বরের মধ্যে ৩ টার্মিনাল বিদেশিদের হাতে ছেড়ে দেওয়া হবে : নৌ সচিব
'প্রাক-প্রাথমিক থেকে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা নিজ বিদ্যালয়ে টিকা পাবে'
'প্রাক-প্রাথমিক থেকে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা নিজ বিদ্যালয়ে টিকা পাবে'
সর্বশেষ খবর
ঘর থেকে তুলে নিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, যুবক গ্রেফতার
ঘর থেকে তুলে নিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, যুবক গ্রেফতার

৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নড়াইলে ট্রেনের ধাক্কায় যুবক নিহত
নড়াইলে ট্রেনের ধাক্কায় যুবক নিহত

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মধ্যরাতে শেষ হচ্ছে হজ নিবন্ধনের সময়
মধ্যরাতে শেষ হচ্ছে হজ নিবন্ধনের সময়

৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

বাবরের আউট নিয়ে ধারাভাষ্যে রমিজ রাজার তির্যক মন্তব্য
বাবরের আউট নিয়ে ধারাভাষ্যে রমিজ রাজার তির্যক মন্তব্য

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টাইফয়েড টিকা সম্পর্কে গুজব প্রতিরোধে গণমাধ্যমকর্মীদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ
টাইফয়েড টিকা সম্পর্কে গুজব প্রতিরোধে গণমাধ্যমকর্মীদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্বজনদের বলে দেবে ভয়ে হত্যা, অভিযুক্তের স্বীকারোক্তি
স্বজনদের বলে দেবে ভয়ে হত্যা, অভিযুক্তের স্বীকারোক্তি

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন উদ্বোধন
কুড়িগ্রামে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন উদ্বোধন

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রোমে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
রোমে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

যুবককে খুঁটিতে বেঁধে মারধর, হত্যাচেষ্টার অভিযোগ
যুবককে খুঁটিতে বেঁধে মারধর, হত্যাচেষ্টার অভিযোগ

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুমারখালীতে পেঁয়াজ সংরক্ষণে আলোচনা সভা
কুমারখালীতে পেঁয়াজ সংরক্ষণে আলোচনা সভা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছাড়া পেলেন আন্দোলনে আটক শিক্ষকরা
ছাড়া পেলেন আন্দোলনে আটক শিক্ষকরা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বাসের ধাক্কায় স্কুলছাত্রীর মৃত্যু, সড়ক অবরোধ
বাসের ধাক্কায় স্কুলছাত্রীর মৃত্যু, সড়ক অবরোধ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্দ্বীপে সাপের কামড়ে গৃহিণীর মৃত্যু
সন্দ্বীপে সাপের কামড়ে গৃহিণীর মৃত্যু

৪৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলি জিমন্যাস্টদের ভিসা না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ইন্দোনেশিয়ার
ইসরায়েলি জিমন্যাস্টদের ভিসা না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ইন্দোনেশিয়ার

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার
রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পটুয়াখালীতে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ৮
পটুয়াখালীতে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ৮

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ইউপি সদস্যসহ দুইজনের যাবজ্জীবন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ইউপি সদস্যসহ দুইজনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক ঘণ্টার জন্য থমকে ছিল সিলেট
এক ঘণ্টার জন্য থমকে ছিল সিলেট

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২ জানুয়ারি
চবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২ জানুয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এস্তোনিয়াকে হারিয়ে বিশ্বকাপের আশা জিইয়ে রাখল ইতালি
এস্তোনিয়াকে হারিয়ে বিশ্বকাপের আশা জিইয়ে রাখল ইতালি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জার্মানিতে বাতিল হলো তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান
জার্মানিতে বাতিল হলো তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিবি পুলিশ পরিচয়ে বিয়েবাড়িতে ডাকাতি
ডিবি পুলিশ পরিচয়ে বিয়েবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইইউ বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ বাণিজ্য অংশীদার: বাণিজ্য উপদেষ্টা
ইইউ বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ বাণিজ্য অংশীদার: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে নিখোঁজের দুইদিন পর প্রবাস ফেরত যুবকের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে নিখোঁজের দুইদিন পর প্রবাস ফেরত যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিলেটে ফ্রি চক্ষুসেবা ক্যাম্পের ঘোষণা এম এ মালিকের
সিলেটে ফ্রি চক্ষুসেবা ক্যাম্পের ঘোষণা এম এ মালিকের

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘ভাষা সৈনিক আফসার আহমেদ সারাজীবন রাজনীতি করেছেন দেশ ও মানুষের জন্য’
‘ভাষা সৈনিক আফসার আহমেদ সারাজীবন রাজনীতি করেছেন দেশ ও মানুষের জন্য’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে শব্দ দূষণকারী ৫ যানবাহনকে জরিমানা
নারায়ণগঞ্জে শব্দ দূষণকারী ৫ যানবাহনকে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ভারী অস্ত্রসহ পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে ব্যাপক সংঘর্ষ
ভারী অস্ত্রসহ পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে ব্যাপক সংঘর্ষ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাকে ক্রসফায়ার করবে বলেই জানতাম: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আমাকে ক্রসফায়ার করবে বলেই জানতাম: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!
ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের
৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা
ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানের ১৯ সীমান্ত পোস্ট দখলের দাবি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানের ১৯ সীমান্ত পোস্ট দখলের দাবি পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই

৬ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক
জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ
পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মন্ত্রণালয়ের তিন সচিবকে বদলি
তিন মন্ত্রণালয়ের তিন সচিবকে বদলি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা
কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ
সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতায় হেরেছে বাংলাদেশ: মিরাজ
ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতায় হেরেছে বাংলাদেশ: মিরাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘থ্যাংক ইউ ট্রাম্প’ স্লোগানে মুখরিত তেলআবিব সমাবেশ
‘থ্যাংক ইউ ট্রাম্প’ স্লোগানে মুখরিত তেলআবিব সমাবেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস
লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান
বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত
গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিতে লাগছে পুরো এক দিন: ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে নরকযাত্রা
পাঁচ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিতে লাগছে পুরো এক দিন: ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে নরকযাত্রা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা সফর করলেন মার্কিন শীর্ষ সামরিক কমান্ডার
গাজা সফর করলেন মার্কিন শীর্ষ সামরিক কমান্ডার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে নামিবিয়ার ইতিহাস গড়া জয়
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে নামিবিয়ার ইতিহাস গড়া জয়

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওমানকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন টিকিয়ে রাখলো আরব আমিরাত
ওমানকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন টিকিয়ে রাখলো আরব আমিরাত

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মরণযাত্রায় অবৈধভাবে ইউরোপে প্রবেশের শীর্ষে বাংলাদেশ
মরণযাত্রায় অবৈধভাবে ইউরোপে প্রবেশের শীর্ষে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবার থেকে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা
সোমবার থেকে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে ফেলেছেন কিন্তু শিক্ষকের বেলায় টাকা নেই: সামান্তা
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে ফেলেছেন কিন্তু শিক্ষকের বেলায় টাকা নেই: সামান্তা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে হাসিনার মামলা সম্প্রচারকালে ফেসবুক পেজে সাইবার হামলা : তাজুল ইসলাম
ট্রাইব্যুনালে হাসিনার মামলা সম্প্রচারকালে ফেসবুক পেজে সাইবার হামলা : তাজুল ইসলাম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অষ্টম মেয়াদে ক্ষমতায় ফেরার লড়াইয়ে বিশ্বের প্রবীণতম রাষ্ট্রপ্রধান
অষ্টম মেয়াদে ক্ষমতায় ফেরার লড়াইয়ে বিশ্বের প্রবীণতম রাষ্ট্রপ্রধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে স্বজনদের খোঁজে গাজায় ফিরছে ফিলিস্তিনিরা
যুদ্ধবিরতিতে স্বজনদের খোঁজে গাজায় ফিরছে ফিলিস্তিনিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
হেফাজতে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
হেফাজতে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসই শেষ ভরসা
ড. ইউনূসই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

মরণযাত্রায় শীর্ষে বাংলাদেশ
মরণযাত্রায় শীর্ষে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে ‘সাদা সোনা’ লুট
প্রকাশ্যে ‘সাদা সোনা’ লুট

খবর

১০ লেন হচ্ছে না ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক
১০ লেন হচ্ছে না ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় পর্বে কেমন খেলবেন জামালরা
দ্বিতীয় পর্বে কেমন খেলবেন জামালরা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে প্রতিপক্ষ করার নতুন এজেন্ডা রুখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে প্রতিপক্ষ করার নতুন এজেন্ডা রুখতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জোনায়েদ সাকিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
জোনায়েদ সাকিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

নগর জীবন

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পদ্মায় চলছে ইলিশ নিধন
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পদ্মায় চলছে ইলিশ নিধন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি এনসিপি জামায়াত প্রার্থীর জমজমাট প্রচার
বিএনপি এনসিপি জামায়াত প্রার্থীর জমজমাট প্রচার

নগর জীবন

একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র
একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ৯ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপির ৯ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

একই ওড়নায় ঝুলছিল দম্পতির লাশ
একই ওড়নায় ঝুলছিল দম্পতির লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে
কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ যমুনার ভয়াবহ ভাঙন
হঠাৎ যমুনার ভয়াবহ ভাঙন

খবর

খুলনায় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ঢাকায় আনার পথে মৃত্যু
খুলনায় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ঢাকায় আনার পথে মৃত্যু

খবর

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেড চেয়ারম্যানের
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেড চেয়ারম্যানের

নগর জীবন

ভোট ওএমআর পদ্ধতিতে, থাকবে সর্বোচ্চ ন্যায্যতা
ভোট ওএমআর পদ্ধতিতে, থাকবে সর্বোচ্চ ন্যায্যতা

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্দরের ট্যারিফ বৃদ্ধিতে উদ্বিগ্ন ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ বৃদ্ধিতে উদ্বিগ্ন ব্যবসায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন ইস্যু তৈরি করে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা চলছে
নতুন ইস্যু তৈরি করে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা চলছে

নগর জীবন

তিন কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করবে বিএনপি
তিন কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করবে বিএনপি

নগর জীবন

যেনতেনভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে দায়মুক্তি সম্ভব নয়
যেনতেনভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে দায়মুক্তি সম্ভব নয়

খবর

আশুলিয়ায় সেপটিক ট্যাংক বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ৫
আশুলিয়ায় সেপটিক ট্যাংক বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ৫

খবর

উচ্চমাধ্যমিকে ইসলাম শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি
উচ্চমাধ্যমিকে ইসলাম শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি

খবর

ভেদাভেদ ভুলে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করতে হবে
ভেদাভেদ ভুলে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করতে হবে

নগর জীবন

গুমের ডকুমেন্টরি শুটিংয়ে সিলেটে সালাহউদ্দিন
গুমের ডকুমেন্টরি শুটিংয়ে সিলেটে সালাহউদ্দিন

নগর জীবন

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দিতে ষড়যন্ত্র চলছে : মাসুম
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দিতে ষড়যন্ত্র চলছে : মাসুম

খবর

নারীর সর্বোচ্চ ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান
নারীর সর্বোচ্চ ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান

নগর জীবন

সংগীত ও নাটক পরিবেশন
সংগীত ও নাটক পরিবেশন

নগর জীবন