সংরক্ষণের অভাবে প্রতিবছর উৎপাদিত পেঁয়াজের প্রায় ২৫ থেকে ৩০ ভাগ পঁচে যায় বা নষ্ট হচ্ছে। এতে কৃষকের পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে দেশের অর্থনীতি। তবে আধুনিক পদ্ধতি এয়ার ফ্লো মেশিনের মাধ্যমে পেঁয়াজ সংরক্ষণ করলে প্রায় ২০ ভাগ পর্যন্ত পেঁয়াজের পঁচন রোধ করা সম্ভব বলে মনে করছেন কৃষি কর্মকর্তারা। সেজন্য কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে আধুনিক পদ্ধতিতে পেঁয়াজ সংরক্ষণে কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করতে আলোচনা সভা অনু্ষ্ঠিত হয়েছে।
দুপুরে কুমারখালীর পান্টি বাজার এলাকায় উপজেলা কৃষি সম্প্রাসারণ অধিদপ্তরের আয়োজিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা সম্প্রাসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো. শওকত হোসেন ভূঁইয়া। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. রাইসুল ইসলামের সভাপতিত্বে এসময় উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা, কৃষক ও এয়ার ফ্লো মেশিন তৈরির উদ্যোক্তারা উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপপরিচালক মো. শওকত হোসেন ভূঁইয়া বলেন, সংরক্ষণের অভাবে প্রতিবছর উৎপাদিত পেঁয়াজের প্রায় ২৫ থেকে ৩০ ভাগ পঁচে যায় বা নষ্ট হচ্ছে। এতে কৃষকের পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে দেশের অর্থনীতি। তবে আধুনিক পদ্ধতি এয়ার ফ্লো মেশিনের মাধ্যমে পেঁয়াজ সংরক্ষণ করলে প্রায় ২০ ভাগ পর্যন্ত পেঁয়াজের পঁচন রোধ করা সম্ভব। কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করতে সরকারিভাবে প্রণোদনা দেওয়া হচ্ছে। ব্যক্তিগত উদ্যোগেও মেশিনটি ব্যবহার বৃদ্ধির আহবান তার।
বিডি প্রতিদিন/এএম