শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৯ অক্টোবর, ২০২৫

গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা

মবের কারণে ভীত সবাই

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
মবের কারণে ভীত সবাই

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেও নানাভাবে মানবাধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে বলে দাবি করেছেন বাংলাদেশের মানবাধিকার মানবাধিকার কর্মীরা। তাঁরা বলছেন, মবের কারণে সবাই ভীত, এমনকি আদালত ও মানবাধিকারকর্মীরাও। এমন পরিস্থিতিতে দ্রুত সুষ্ঠু নির্বাচনের মধ্য দিয়ে জনগণের প্রতিনিধি বা রাজনৈতিক দলের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরের দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।

গতকাল রাজধানীর বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রে জুলাই অভ্যুত্থান-পরবর্তী মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে আয়োজিত এক গোলটেবিল বৈঠকে আলোচকরা এসব কথা বলেন। ‘হিউম্যান রাইটস ইন ট্রানজিশন’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকটির আয়োজন করে সপ্রাণ।

বৈঠকে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সপ্রাণের গবেষক অপ্সরা ইসলাম তন্দ্রা। প্রবন্ধে বলা হয়, ২০২৪ সালের আগস্ট থেকে চলতি বছরের জুলাই পর্যন্ত দেশে সাংবাদিকদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে ৪৯৬টি। এ সময় দেশে খুনের ঘটনা ঘটে ২ হাজার ৮৭৮টি, মব-সন্ত্রাসের ঘটনা ১৯৫টি, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর ওপর হামলার ঘটনা ৩৫টি, শিশুর ওপর নির্যাতনের ঘটনা ৬৪০টি ও বিচারবহির্ভূত হত্যাকান্ডের ঘটনা ৩৫টি। এ ছাড়া শ্রমিক অধিকার লঙ্ঘনের ঘটনায় ৪৫ নিহত ও ৩০০ জন আহত হয়। সীমান্তে ৩ হত্যাকা এবং ভারত থেকে ২ হাজারের বেশি পুশ ইনের ঘটনা ঘটেছে। প্রবন্ধ উপস্থাপনায় জানানো হয়, মূলধারার গণমাধ্যমগুলো থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়েছে। তবে বৈঠকে বাংলাদেশে মানবাধিকার নিয়ে কাজ করা প্রতিষ্ঠানগুলোর তথ্য কতটা ত্রুটিমুক্ত, সে বিষয়ে সন্দেহ প্রকাশ করে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, মানবাধিকার প্রতিবেদনগুলো তৈরি করা হয় বাংলাদেশের গণমাধ্যমের তথ্যের ভিত্তিতে। বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যমগুলোতে অনেক ক্ষেত্রেই সময়, সম্পদ ও নির্ভুলতার অভাব রয়েছে বলে জানান তিনি।

প্রেস সচিব বলেন, ‘মানবাধিকার বিষয়ে আমি সাংবাদিকতা করেছি ২০ বছরের মতো। একটা বড় সমস্যা মানবাধিকার নিয়ে যাঁরা রিপোর্ট করেন, আপনি নির্ভর করেন প্রধান সংবাদপত্রগুলোর ওপর। ওরা কি আদৌ প্রধান সংবাদপত্র। আপনি যার ভিত্তিতে রিপোর্টটা করলেন, সেই রিপোর্টটা কি সত্যিই আসল? রিপোর্ট কি আপনি বিশ্বাস করতে পারবেন? ঢাকা ট্রিবিউনের কি ওই রিসোর্সটা আছে একটা ভালো রিপোর্ট করার?’ শফিকুল আলম বলেন, বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি অস্থিতিশীল। সংবাদ মাধ্যমগুলোতে আসা চিত্রের তুলনায় পরিস্থিতি অনেক বেশি ভালো। অনেক চ্যালেঞ্জ থাকা সত্ত্বেও অন্তর্বর্তী সরকার খুবই ভালো কাজ করেছে।

সংখ্যালঘুদের ওপর সহিংসতার একটা বড় কারণ ফেসবুক উল্লেখ করে প্রেস সচিব বলেন, ‘রামু, নাসিরনগর, ভোলা, কুমিল্লা, সুনামগঞ্জের মতো জায়গায় সংখ্যালঘুদের ওপর বড় সহিংসতাগুলোর সূত্রপাত ফেসবুকে। ফেসবুকের বিরুদ্ধে আমাদের সোচ্চার হওয়া উচিত। সহিংসতা ছড়ানো কন্টেন্টের বিরুদ্ধে ফেসবুক কোনো দায়িত্ব নিতে চায় না। ফেসবুকের কারণে আমাদের আজ ১০ লাখ রোহিঙ্গার বোঝা টানতে হচ্ছে। রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে সহিংসতা ও বিদ্বেষ ছড়ানো হয়েছে ফেসবুকে। অন্তর্বর্তী সরকারের গুম কমিশনের সদস্য এবং মানবাধিকারকর্মী নূর খান বলেন, ‘যে অভিযোগটা তিনি (প্রেস সচিব) দিয়ে গেলেন, যে আমরা সব পরিসংখ্যান নিই পত্রিকা থেকে।

সরকারের প্রশাসন যে রিপোর্ট করে সেটি সত্যি, আর মানবাধিকারকর্মী এবং সাংবাদিকরা যে রিপোর্ট করেন, সেটার সত্যতা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে- এটিই তো উনি মূল কথা বলেছেন। এটা দুর্ভাগ্যজনক যে আজ অন্তর্বর্তী সরকারের একজন প্রতিনিধির কাছ থেকে এ ধরনের বয়ান আমাদের শুনতে হলো এবং তিনি বয়ানের উত্তরগুলো না নিয়ে চলে গেলেন।’

গণপিটুনি বা মব ভায়োলেন্সকে স্বাভাবিকভাবে না নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে নূর খান বলেন, ‘আমার চোখে জামায়াত-বিএনপি যখন নির্যাতিত হয়েছে, আমি তাদের যেভাবে সামনে নিয়ে আসার চেষ্টা করেছি, প্রতিবাদ করার চেষ্টা করেছি, রিপোর্ট করার চেষ্টা করেছি। আজ যদি ছাত্রলীগ, আওয়ামী লীগ বা অন্য কোনো সংগঠন ওই নির্যাতনের শিকার হয়, তাহলে সেটা নিয়ে আমি কথা বলব। এখনকার পরিস্থিতিতে মবের কারণে আমরা সবাই ভীত, এমনকি আদালতও। আপনি সাম্প্রতিক জিনিসগুলো খেয়াল করেন, আদালতে ডিম মবের কারণে কিন্তু সবাই আমরা ভীত, এমনকি আদালতও। মোড়া, লাথি মারা- সবই হয়েছে। আদালতে ম্যাজিস্ট্রেট বা জজ সাহেবের রুমে ঢোকা হয়েছে মন।

নূর খান বলেন, যেখানে পোস্টমর্টেম রিপোর্ট বা ডাক্তারি রিপোর্ট আমরা পাই না কখনো, পাহাড়ের ঘটনায় সেখানে কি ধর্ষণ হয়নি- এই রিপোর্টটা চলে আসছে বিভিন্নজনের হাতে। কারা দিল। আমরা মানবাধিকারকর্মীরা এই জায়গায় কেন যেন একটু শঙ্কিত, ভয়-ভীতি এখনো কাজ করছে। আগে জড়ো হয়ে আমাকে না ফ্যাসিবাদ বলে দেওয়া করত- র?্যাব উঠিয়ে নেয় কি না, এখন হচ্ছে রাস্তায় কিছু মানুষ জড়ো হয়ে আমাকে না ফ্যাসিবাদ বলে দেয়।

সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবি জানিয়ে নূর খান বলেন, ‘আনি চাই খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে একটা সুষ্ঠু নির্বাচনের মধ্য দিয়ে রাজনৈতিক দল যারা জনগণের প্রতিনিধি হয়ে আসবে, তাদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করে এ ধরনের সরকারের বিদায় নেওয়া উচিত। সবশেষে আবার একটা কথা বলব, সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে ভবিষ্যতে মানবাধিকার রক্ষার আন্দোলনে নামতে হবে।’

গবেষণা করায় সপ্রাণকে ধন্যবাদ জানিয়ে সারা হোসেন বলেন, ২০২৪ সালের আগস্টের পরের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে ‘এক বছর ধরে অধিকাংশ মানবাধিকারবিষয়ক আলোচনায় আমরা গত (২০২৪ সাল) আগস্টের ৫ তারিখের আগের অবস্থা নিয়ে আলোচনা করেছি। ৫ আগস্টের পরের অবস্থা নিয়ে খুব বেশি আলোচনা এখন পর্যন্ত হচ্ছে না।’

মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা ও প্রতিষ্ঠানের অবক্ষয় শুধু বিগত সরকারের আমলে নয়, সব সরকারের সম্যাই হয়েছে বলেও মন্তব্য করেন সারা হোসেন। তিনি বলেন, ‘যেগুলো নিয়ে আমরা আগে কথা বলতে পারতাম, সেগুলো ছিল আর্থ-সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অধিকার। এগুলো নিয়ে কথা বলতে খুব একটা অসুবিধা হতো না গত আগস্টের আগে। এখন স্বাভাবিক যে, আমরা রাজনৈতিক ও নাগরিক অধিকার নিয়ে কথা বলছি, যেহেতু এগুলো নিয়ে কথা বলা যেত না আগে।’

সারা হোসেন বলেন, ‘এখানে জেলের ভিতরে এখন পর্যন্ত আমরা দেখছি কেউ কেউ মারা যাচ্ছেন। বাংলাদেশের নাগরিক বম জনগোষ্ঠীর বেশ কয়েকজন মারা গেছেন। কোনো তদন্ত হয়েছে কি না আমি জানি না। আওয়ামী লীগের কয়েকজন কর্মী জেল-হাজতে মারা গেছেন। আমরা বিষয়টা নিয়ে চিন্তিত নই এবং এটাকে পাত্তাই দিচ্ছি না।’

মানবাধিকারকর্মী রেজাউর রহমান লেনিন বলেন, মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার আমরা করছি না বা করতে পারছি না এবং যারা এই অপরাধে অভিযুক্ত, সেই সব বাহিনী দ্বারা আমরা নিজেদের নিশ্চিদ্র নিরাপত্তা রক্ষা করতে চাচ্ছি, এটা কিন্তু মানবতাবিরোধী অপরাধের ধারাবাহিকতা রক্ষা করার মতো। বিচারবহির্ভূত হত্যা হচ্ছে, কোনো বিচার দিতে পারছেন না। রিসোর্স নেই এবং একই সঙ্গে এতগুলো কমিশন বানানো হয়েছে। কমিশন দিয়ে বাংলাদেশে কোনো দিন কোনো কিছুর সমাধান হয়নি। এখন যে কাজটা করা দরকার, তা একটা জাতীয় নির্বাচনের জন্য যে প্রস্তুতি নেওয়া।

 

এই বিভাগের আরও খবর
সোনার দাম ফের বেড়ে প্রতি ভরি ২ লাখ ৯১০১ টাকা
সোনার দাম ফের বেড়ে প্রতি ভরি ২ লাখ ৯১০১ টাকা
আলাউদ্দিন খাঁ-তে মূর্ত লালবাগ কেল্লা
আলাউদ্দিন খাঁ-তে মূর্ত লালবাগ কেল্লা
স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ তোফায়েল আহমেদ মারা গেছেন
স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ তোফায়েল আহমেদ মারা গেছেন
জিয়ার মাজার জিয়ারত করলেন খালেদা জিয়া
জিয়ার মাজার জিয়ারত করলেন খালেদা জিয়া
ফুটওভার ব্রিজ থাকলেও ঝুঁকি নিয়ে রাস্তা পার
ফুটওভার ব্রিজ থাকলেও ঝুঁকি নিয়ে রাস্তা পার
ক্যাম্পের বাইরে রোহিঙ্গারা, অভিযানে আটক ২২১
ক্যাম্পের বাইরে রোহিঙ্গারা, অভিযানে আটক ২২১
দাম বাড়ল জেট ফুয়েলের
দাম বাড়ল জেট ফুয়েলের
ভোট গ্রহণ কর্মকর্তাদের মনিটরিংয়ে থাকবে বিশেষ টিম
ভোট গ্রহণ কর্মকর্তাদের মনিটরিংয়ে থাকবে বিশেষ টিম
রিজার্ভ আছে পাঁচ মাসের আমদানি ব্যয়ের
রিজার্ভ আছে পাঁচ মাসের আমদানি ব্যয়ের
শিক্ষার্থীদের দুই পক্ষের মারামারি
শিক্ষার্থীদের দুই পক্ষের মারামারি
ঢাবি ছাত্রীকে নির্যাতন, হোস্টেল পরিচালিকা আটক
ঢাবি ছাত্রীকে নির্যাতন, হোস্টেল পরিচালিকা আটক
সড়ক দুর্ঘটনায় হেফাজত নেতার মৃত্যু, অবরোধ
সড়ক দুর্ঘটনায় হেফাজত নেতার মৃত্যু, অবরোধ
সর্বশেষ খবর
সিদ্ধিরগঞ্জে ছাত্রকে বলাৎকারের অভিযোগে শিক্ষককে গণপিটুনি
সিদ্ধিরগঞ্জে ছাত্রকে বলাৎকারের অভিযোগে শিক্ষককে গণপিটুনি

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ অক্টোবর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুনাহমুক্ত জীবন গঠনের সহজ কৌশল
গুনাহমুক্ত জীবন গঠনের সহজ কৌশল

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হার দিয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু করল বাংলাদেশ
হার দিয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু করল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ আর নেই
স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ আর নেই

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মৃত্যুপুরী’ রাউজান : ফিল্মি স্টাইলে ১৩ মাসে ১৫ খুন
‘মৃত্যুপুরী’ রাউজান : ফিল্মি স্টাইলে ১৩ মাসে ১৫ খুন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এখন গণভোট আয়োজন জাতীয় নির্বাচনকে পেছানোর প্রয়াস: সালাহউদ্দিন আহমদ
এখন গণভোট আয়োজন জাতীয় নির্বাচনকে পেছানোর প্রয়াস: সালাহউদ্দিন আহমদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফার্মগেটে হলিক্রস কলেজের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
ফার্মগেটে হলিক্রস কলেজের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জিয়াউর রহমানের সমাধিতে কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়া করলেন খালেদা জিয়া
জিয়াউর রহমানের সমাধিতে কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়া করলেন খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত
ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সুন্দর বাংলাদেশ গড়তে যুবকদের এগিয়ে আসতে হবে’
‘সুন্দর বাংলাদেশ গড়তে যুবকদের এগিয়ে আসতে হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

উখিয়ায় ইয়াবাসহ যুবক আটক
উখিয়ায় ইয়াবাসহ যুবক আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুল সময়ে চা-কফি পান, হতে পারে স্বাস্থ্যঝুঁকি
ভুল সময়ে চা-কফি পান, হতে পারে স্বাস্থ্যঝুঁকি

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

২২১ রানে থামল বাংলাদেশ
২২১ রানে থামল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পানিতে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমবাজার সম্প্রসারণে ভিসা জটিলতা দূর করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
শ্রমবাজার সম্প্রসারণে ভিসা জটিলতা দূর করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোনালদোর কাছে আবারও হারলেন মেসি!
রোনালদোর কাছে আবারও হারলেন মেসি!

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি কারাগারে বিনাবিচারে ফিলিস্তিনির মৃত্যু
ইসরায়েলি কারাগারে বিনাবিচারে ফিলিস্তিনির মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে টাওয়ার হ্যামলেটসের মেয়রের সাথে বাসস চেয়ারম্যানের মতবিনিময়
লন্ডনে টাওয়ার হ্যামলেটসের মেয়রের সাথে বাসস চেয়ারম্যানের মতবিনিময়

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

‘ওয়ার ২’-এর ব্যর্থতা নিয়ে মুখ খুললেন হৃত্বিক
‘ওয়ার ২’-এর ব্যর্থতা নিয়ে মুখ খুললেন হৃত্বিক

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে লাশ উদ্ধারের ঘটনায় গ্রেফতার ৭
নারায়ণগঞ্জে লাশ উদ্ধারের ঘটনায় গ্রেফতার ৭

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা
স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সোনারগাঁয়ে কৃষক দলের পরিচিতি সভা
সোনারগাঁয়ে কৃষক দলের পরিচিতি সভা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধবিরতি ইস্যু, বৈঠকে যোগ দিতে মিসরে উইটকফ-কুশনার
গাজা যুদ্ধবিরতি ইস্যু, বৈঠকে যোগ দিতে মিসরে উইটকফ-কুশনার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাকৃবিতে সামুদ্রিক মাছ নিয়ে কর্মশালা
গাকৃবিতে সামুদ্রিক মাছ নিয়ে কর্মশালা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের নির্দেশে ইলিনয় পৌঁছেছে ২০০ সৈন্য
ট্রাম্পের নির্দেশে ইলিনয় পৌঁছেছে ২০০ সৈন্য

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে বিপুল পরিমাণ চোলাই মদ জব্দ
গাজীপুরে বিপুল পরিমাণ চোলাই মদ জব্দ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
লাখ ডলারের স্কলারশিপ পেয়েও মার্কিন ভিসা বাতিল
লাখ ডলারের স্কলারশিপ পেয়েও মার্কিন ভিসা বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালি প্রধানমন্ত্রী মেলোনির বিরুদ্ধে গাজায় গণহত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগ
ইতালি প্রধানমন্ত্রী মেলোনির বিরুদ্ধে গাজায় গণহত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রসায়নে নোবেল বিজয়ী কে এই ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত ওমর?
রসায়নে নোবেল বিজয়ী কে এই ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত ওমর?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলে যাচ্ছে ইইউভুক্ত দেশে প্রবেশ পদ্ধতি, রবিবার থেকে কার্যকর
বদলে যাচ্ছে ইইউভুক্ত দেশে প্রবেশ পদ্ধতি, রবিবার থেকে কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা সেফ এক্সিট চায়- নাহিদকে স্পষ্ট করার আহ্বান উপদেষ্টা রিজওয়ানার
কারা সেফ এক্সিট চায়- নাহিদকে স্পষ্ট করার আহ্বান উপদেষ্টা রিজওয়ানার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে বিক্রম মিশ্রির মন্তব্য অপ্রত্যাশিত’
‘বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে বিক্রম মিশ্রির মন্তব্য অপ্রত্যাশিত’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজেকে নোবেলের যোগ্য বলছেন ট্রাম্প, বিশেষজ্ঞরা বলছেন উল্টোটা
নিজেকে নোবেলের যোগ্য বলছেন ট্রাম্প, বিশেষজ্ঞরা বলছেন উল্টোটা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুমকি ইসরায়েলের
গাজায় হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুমকি ইসরায়েলের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানে গলায় খাবার আটকে যাত্রীর মৃত্যু, কাতার এয়ারওয়েজের বিরুদ্ধে মামলা
বিমানে গলায় খাবার আটকে যাত্রীর মৃত্যু, কাতার এয়ারওয়েজের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কুড়িগ্রামে ‘লাল চন্দন’ ভেবে বিক্রি হচ্ছে নদীতে ভেসে আসা গাছের গুঁড়ি
কুড়িগ্রামে ‘লাল চন্দন’ ভেবে বিক্রি হচ্ছে নদীতে ভেসে আসা গাছের গুঁড়ি

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা
স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রক্তে প্লাটিলেট বাড়ায় যেসব ফল
রক্তে প্লাটিলেট বাড়ায় যেসব ফল

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফিফার কমিটিতে বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল
ফিফার কমিটিতে বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সবাই গ্রহণযোগ্য ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায় : আমীর খসরু
সবাই গ্রহণযোগ্য ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায় : আমীর খসরু

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাউজানে গুলিতে নিহত ব্যক্তি বিএনপির কেউ নয়: রিজভী
রাউজানে গুলিতে নিহত ব্যক্তি বিএনপির কেউ নয়: রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রুশ বাহিনীর দখলে ইউক্রেনের আরও ৫ হাজার বর্গকিলোমিটার জমি
রুশ বাহিনীর দখলে ইউক্রেনের আরও ৫ হাজার বর্গকিলোমিটার জমি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কার হলে শ্রম খাতের ব্যাপক পরিবর্তন আসবে: শ্রম উপদেষ্টা
সংস্কার হলে শ্রম খাতের ব্যাপক পরিবর্তন আসবে: শ্রম উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদত্যাগে বাধ্য করানো এমপিও শিক্ষকদের বেতন ভাতা চালুর নির্দেশ
পদত্যাগে বাধ্য করানো এমপিও শিক্ষকদের বেতন ভাতা চালুর নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোনালদোর কাছে আবারও হারলেন মেসি!
রোনালদোর কাছে আবারও হারলেন মেসি!

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রতিবেশী একটি দেশ বাংলাদেশের গণতন্ত্র ধ্বংসে সহযোগিতা করেছে : দুদু
প্রতিবেশী একটি দেশ বাংলাদেশের গণতন্ত্র ধ্বংসে সহযোগিতা করেছে : দুদু

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৫-১৬ অক্টোবর দলগুলোকে জুলাই সনদে সই করাতে চায় কমিশন
১৫-১৬ অক্টোবর দলগুলোকে জুলাই সনদে সই করাতে চায় কমিশন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ট্রলারসহ ২৬ জেলে জীবিত উদ্ধার
বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ট্রলারসহ ২৬ জেলে জীবিত উদ্ধার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে তিন বন্ধুর ধারাবাহিক নাটক ‘ঘুরিতেছে পাঙ্খা’
আসছে তিন বন্ধুর ধারাবাহিক নাটক ‘ঘুরিতেছে পাঙ্খা’

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্ত্রী-ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী রুহুল হকের ৫৬ ব্যাংক হিসাব জব্দ
স্ত্রী-ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী রুহুল হকের ৫৬ ব্যাংক হিসাব জব্দ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রসায়নবিজ্ঞানে নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী
রসায়নবিজ্ঞানে নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে গাজায় ২৩০ বার বিমান হামলা, নিহত ১১৮
শনিবার থেকে গাজায় ২৩০ বার বিমান হামলা, নিহত ১১৮

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চকক্ষেই পিআর চাই, নিম্নকক্ষে নয়: সারজিস আলম
উচ্চকক্ষেই পিআর চাই, নিম্নকক্ষে নয়: সারজিস আলম

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শনির উপগ্রহে প্রাণের উপাদান থাকার সম্ভাবনা মিলল গবেষণায়
শনির উপগ্রহে প্রাণের উপাদান থাকার সম্ভাবনা মিলল গবেষণায়

২১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

মায়ের পরকীয়া জেনে যাওয়ায় ছেলেকে হত্যা!
মায়ের পরকীয়া জেনে যাওয়ায় ছেলেকে হত্যা!

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য নতুন নির্দেশনা এনটিআরসিএ’র
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য নতুন নির্দেশনা এনটিআরসিএ’র

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গণভোটের দিনক্ষণ নিয়ে ঐক্য হয়নি
গণভোটের দিনক্ষণ নিয়ে ঐক্য হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে এক ক্যাবিনেটেই ১১ অধ্যাদেশ
ভোটের আগে এক ক্যাবিনেটেই ১১ অধ্যাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ববিদ্যালয়ে বনের বানর আক্রান্ত শতাধিক ছাত্রী
বিশ্ববিদ্যালয়ে বনের বানর আক্রান্ত শতাধিক ছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা
দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা

সম্পাদকীয়

রেললাইনে পাথরের সঙ্গে ইটের খোয়া
রেললাইনে পাথরের সঙ্গে ইটের খোয়া

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী দুই হেভিওয়েট নেতা
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী দুই হেভিওয়েট নেতা

নগর জীবন

হামজাদের উত্তাপ ছড়ানো ম্যাচ
হামজাদের উত্তাপ ছড়ানো ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

থাকেন ইউরোপ-আমেরিকায় চাকরি সিলেটে
থাকেন ইউরোপ-আমেরিকায় চাকরি সিলেটে

নগর জীবন

বিআরটিএর সহকারী পরিচালকের সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ
বিআরটিএর সহকারী পরিচালকের সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

কাজী মামুনুর রশীদের মুক্তি দাবি জাপার
কাজী মামুনুর রশীদের মুক্তি দাবি জাপার

নগর জীবন

রোহিঙ্গাদের জন্য ২০ হাজার টন চাল পাঠিয়েছে দ. কোরিয়া
রোহিঙ্গাদের জন্য ২০ হাজার টন চাল পাঠিয়েছে দ. কোরিয়া

নগর জীবন

সব দলকে সুযোগ করে দিতে হবে
সব দলকে সুযোগ করে দিতে হবে

নগর জীবন

ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল

সম্পাদকীয়

বন্যার পানিতে ভেসে আসে মৃত গন্ডার
বন্যার পানিতে ভেসে আসে মৃত গন্ডার

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে মার্কিন নৌজাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে মার্কিন নৌজাহাজ

নগর জীবন

লন্ডনে টাওয়ার হ্যামলেটসের মেয়রের সঙ্গে বাসস চেয়ারম্যানের মতবিনিময়
লন্ডনে টাওয়ার হ্যামলেটসের মেয়রের সঙ্গে বাসস চেয়ারম্যানের মতবিনিময়

নগর জীবন

গৃহবধূ ও যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গৃহবধূ ও যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

পিয়ার বার্তা
পিয়ার বার্তা

শোবিজ

পিআর নিয়ে কিছু গোষ্ঠী গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ব্যাহত করছে
পিআর নিয়ে কিছু গোষ্ঠী গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ব্যাহত করছে

নগর জীবন

দুদকের মামলায় বদির বিরুদ্ধে আরও দুজনের সাক্ষ্য
দুদকের মামলায় বদির বিরুদ্ধে আরও দুজনের সাক্ষ্য

নগর জীবন

সরকার সফল হোক
সরকার সফল হোক

সম্পাদকীয়

নৌকাবাইচে দর্শকের ঢল
নৌকাবাইচে দর্শকের ঢল

দেশগ্রাম

নিরাপত্তার দাবিতে কর্মবিরতি
নিরাপত্তার দাবিতে কর্মবিরতি

নগর জীবন

পানি বাড়ছে পদ্মায়
পানি বাড়ছে পদ্মায়

দেশগ্রাম

ট্রেন উদ্ধার শেষে ফেরার পথে প্রাণ গেল সড়কে
ট্রেন উদ্ধার শেষে ফেরার পথে প্রাণ গেল সড়কে

দেশগ্রাম

জোর করে পদত্যাগ করানো শিক্ষকদের বেতন-ভাতা চালুর নির্দেশ
জোর করে পদত্যাগ করানো শিক্ষকদের বেতন-ভাতা চালুর নির্দেশ

খবর

তলানির দিকে অর্থনীতি
তলানির দিকে অর্থনীতি

সম্পাদকীয়

ইসিতে ব্যাংক হিসাব নম্বর ও গঠনতন্ত্র জমা দিল জামায়াত
ইসিতে ব্যাংক হিসাব নম্বর ও গঠনতন্ত্র জমা দিল জামায়াত

নগর জীবন

হারিয়ে যাচ্ছে ফুলমাথা টিয়া
হারিয়ে যাচ্ছে ফুলমাথা টিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা