শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:০২, সোমবার, ২৩ জুন, ২০২৫

জীবনজুড়ে স্রষ্টার করুণার ছায়া

মাও. হাফেজ আল আমিন সরকার
অনলাইন ভার্সন
জীবনজুড়ে স্রষ্টার করুণার ছায়া

মানবজীবনের মহাকাব্য যেন রচিত হয়েছে এক পরম সত্তার করুণার অক্ষরে। আমাদের জীবনের প্রতিটি স্পন্দন, প্রতিটি নিঃশ্বাস, এমনকি নিঃশব্দ অনুভবেও অনুরণিত হয় তাঁরই অসীম দয়ার প্রতিধ্বনি। এ চিরন্তন সত্যটি পবিত্র কোরআনে এক মহান বাণী হয়ে প্রকাশিত হয়েছে- ‘তোমরা যদি আল্লাহর নেয়ামত গুনতে চাও তবে গুনে শেষ করতে পারবে না।’ (সুরা ইবরাহিম, আয়াত ৩৪)। একটি মাত্র আয়াতই আমাদের চেতনায় এক গভীর আলোড়ন তোলে। যেন মনে হয়, আমাদের অস্তিত্ব কেবল এক জৈবিক বাস্তবতা নয়, বরং স্রষ্টার অনুগ্রহে আবৃত এক চলমান বিস্ময়। ভেবে দেখলে আশ্চর্য লাগে, এক ফোঁটা পানি থেকে গঠিত দেহের প্রতিটি অঙ্গপ্রত্যঙ্গ, প্রতিটি কোষ কত নিপুণ শিল্পে গড়া! সেই অবয়বে তিনি দান করেছেন বুদ্ধি, বোধ, অনুভব। মানুষকে দিয়েছেন সম্মান ও শ্রেষ্ঠত্বের মুকুট। এ দেহ এক জীবন্ত রাজপ্রাসাদ, যার জানালা দিয়ে দেখা যায় জগতের নানা রং, কর্ণে ধ্বনিত হয় জীবনের অনন্য সংগীত আর হৃদয়ের ধুপধাপ ধ্বনি যেন এক অব্যক্ত স্তবগান। এসবই আসলে স্রষ্টার প্রতি প্রেম ও কৃতজ্ঞতার প্রকাশ। আমরা বুঝি না, উপলব্ধি করি না, যতক্ষণ না শরীরের কোনো একটি অংশ থেমে যায় বা কষ্ট দেয়। তখনই টের পাই, সুস্থতা কত বড় এক নেয়ামত!

এ দেহ চালাতে ও টিকিয়ে রাখতে প্রকৃতি যেন হয়ে উঠেছে এক নিঃশব্দ কারিগর। অবারিত রিজিকের ভান্ডার সাজিয়ে রেখেছেন তিনি। ভোরের সোনালি আলো, দুপুরের শস্য-গন্ধ, রাতের নক্ষত্রবিহার কিংবা বৃষ্টির ফোঁটা-সবই তাঁর অফুরন্ত দয়ার প্রতিচ্ছবি। এ নিখুঁত ব্যবস্থা আমাদের মনে করিয়ে দেয় আমরা একা নই, আমাদের প্রতিটি প্রয়োজন তিনি জানেন এবং অপূর্ব প্রজ্ঞায় তা পূরণ করে চলেছেন। এমনকি এমন অনেক নেয়ামত আমাদের জীবনে এসেছে যা আমরা চাইওনি, বুঝতেও পারিনি, তবু তিনি দিয়েছেন, কারণ তিনি জানেন কখন কী প্রয়োজন। তবে আমাদের জীবনের প্রয়োজন শুধু দেহগত নয়, আত্মারও এক তীব্র পিপাসা রয়েছে। সেই আত্মিক চাহিদা পূরণের জন্যই তিনি পাঠিয়েছেন পথ প্রদর্শক নবীদের, সর্বশেষ রসুল হজরত মুহাম্মদ (সা.)-কে এবং দিয়েছেন পবিত্র কোরআন, যা মানবতার জন্য চূড়ান্ত দিকনির্দেশনা। এই এক অনন্য আলো যা বিভ্রান্তির আঁধারে দিক দেখায়, ক্লান্ত অন্তরকে দেয় প্রশান্তি ও শক্তি। রসুল (সা.)-এর জীবনযাপন ছিল সেই আলোরই জীবন্ত প্রতিচ্ছবি-সততা, দয়া, ক্ষমা ও আত্মত্যাগের এক অপূর্ব দৃষ্টান্ত।

মানুষ হিসেবে আমরা ভুল করি, ভ্রষ্ট হই; কিন্তু কী আশ্চর্য, সেই ভুলের পরও তিনি রেখে দিয়েছেন প্রত্যাবর্তনের রাজপথ-তওবা। তাঁর দরজা কখনো বন্ধ হয় না। বরং বান্দার এক ফোঁটা অনুতাপে তিনি বর্ষণ করেন করুণার বৃষ্টি। তাঁর দয়ার বিস্তৃতি এতটাই ব্যাপক যে তা বান্দার সব অপরাধকে ছাপিয়ে যায়। এ ক্ষমা-নিবৃত্তি আমাদের শেখায় হতাশা নয়-আশাই মুমিনের সত্যিকার শক্তি। এমনকি আমাদের গোপনতম ব্যথাও তিনি জানেন এবং কখনো কখনো চোখের জলের মধ্য দিয়েই আমাদের অন্তরের বোঝা হালকা করে দেন। আমাদের জীবনকে তিনি করেছেন আরও অর্থবহ, পরিবার বন্ধন ও ভালোবাসা দিয়ে। ভালোবাসার এ সুতোয় গাঁথা সম্পর্কগুলোই আমাদের হৃদয়কে নরম রাখে, মানুষ রাখে, জীবনের ক্যানভাসে আঁকে উষ্ণতার রং। কখনো জীবনে আসে ঝড়, রোগ, শোক কিংবা বিপদ-তখনো তা নিছক শাস্তি নয়; বরং আত্মাকে পরিশুদ্ধ করার এক আধ্যাত্মিক অনুশীলন। ধৈর্য, দৃঢ়তা ও স্রষ্টার ওপর নির্ভরতার পরীক্ষায় তিনি আমাদের তুলে আনেন নতুন উচ্চতায়। আমাদের ব্যর্থতা কখনো কখনো হয়ে ওঠে সফলতার প্রস্তুতিমঞ্চ আর প্রতিটি বিপর্যয় আমাদের শেখায় বিনয় ও নির্ভরতার প্রকৃত অর্থ। এ মহাযাত্রার শেষ প্রান্তে রয়েছে চূড়ান্ত পুরস্কার জান্নাত, যেখানে দুঃখ নেই, কষ্ট নেই; শুধু শান্তি, আনন্দ আর তাঁর সান্নিধ্য। আমাদের ক্ষুদ্র আমল এবং সীমিত সাধনার বিনিময়ে এমন এক অনন্ত পুরস্কার এটা একমাত্র সম্ভব তাঁর সীমাহীন ভালোবাসার ফলেই।

বস্তুত আমরা প্রতিনিয়ত এক রহমতের চাদরে আবৃত। তাই কৃতজ্ঞতা যেন শুধু মুখের বুলি না হয়ে ওঠে; বরং তা হোক হৃদয়ের গভীর থেকে উৎসারিত অনুভব, যা প্রতিফলিত হবে আমাদের প্রতিটি কাজে, সেজদায় ও মানুষের সঙ্গে আচরণে। কারণ একমাত্র কৃতজ্ঞ হৃদয়ই পারে স্রষ্টার ভালোবাসার অসীম আকাশে ডানা মেলতে এবং তাঁর আরও সান্নিধ্য লাভ করতে। প্রতিদিনের ছোট ছোট নিয়ামতের স্বীকৃতি, একটি সৎকাজ, একটি বিনম্র দোয়া সবই হতে পারে তাঁর সস্তুষ্টির দিকে এক দৃপ্ত পদক্ষেপ।

এ কৃতজ্ঞতার ভাষা শুধু হৃদয়ের গভীরে সীমাবদ্ধ থাকলেই চলবে না, তা যেন ছড়িয়ে পড়ে আমাদের জীবনাচরণে-পরিবারে, সমাজে, কর্মস্থলে এবং সবার ওপরে স্রষ্টার প্রতি আনুগত্যে। যে ব্যক্তি জীবনের প্রতিটি পরিপূর্ণতা, সীমাবদ্ধতা এবং দুঃখকেও স্রষ্টার পক্ষ থেকে এক নেয়ামত হিসেবে দেখে সে কখনোই খালি হাতে থাকে না, তার হৃদয় থাকে পরিপূর্ণ, আত্মা থাকে প্রশান্ত। কারণ কৃতজ্ঞতা মানেই আশীর্বাদকে স্বীকৃতি দেওয়া, আর সেই স্বীকৃতি নিজেই নতুন নতুন আশীর্বাদের দরজা খুলে দেয়।

লেখক : প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক, চরপাথালিয়া সালমান ফারসি (রা.) মাদরাসা, গজারিয়া, মুন্সিগঞ্জ

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
সাগরের গর্জন ও আজানের ধ্বনি যেখানে একাকার হয়ে যায়
সাগরের গর্জন ও আজানের ধ্বনি যেখানে একাকার হয়ে যায়
সৃষ্টির পরতে পরতে স্রষ্টার অস্তিত্বের প্রমাণ
সৃষ্টির পরতে পরতে স্রষ্টার অস্তিত্বের প্রমাণ
তওবার গুরুত্ব
তওবার গুরুত্ব
গাজায় খাবারের জন্য মায়েদের যুদ্ধ
গাজায় খাবারের জন্য মায়েদের যুদ্ধ
জনকল্যাণে ধনী সাহাবি উসমান গনি (রা.)
জনকল্যাণে ধনী সাহাবি উসমান গনি (রা.)
সরকারি সম্পদ আত্মসাৎ মহাপাপ
সরকারি সম্পদ আত্মসাৎ মহাপাপ
৩৩ ব্যাংকে জমা দেওয়া যাবে হজ নিবন্ধন ফি
৩৩ ব্যাংকে জমা দেওয়া যাবে হজ নিবন্ধন ফি
রাত-দিন মহান আল্লাহর বিস্ময়কর নিদর্শন
রাত-দিন মহান আল্লাহর বিস্ময়কর নিদর্শন
জীবন বদলে দেওয়ার অন্যতম আমল তাহাজ্জুদ
জীবন বদলে দেওয়ার অন্যতম আমল তাহাজ্জুদ
সকালের নাস্তায় স্বাস্থ্যকর যেসব খাবার
সকালের নাস্তায় স্বাস্থ্যকর যেসব খাবার
ইসলামী জ্ঞানচর্চায় ইমাম জাহাবির অবদান
ইসলামী জ্ঞানচর্চায় ইমাম জাহাবির অবদান
কিবলার দিক নির্ণয়ের নীতি ও পদ্ধতি
কিবলার দিক নির্ণয়ের নীতি ও পদ্ধতি
সর্বশেষ খবর
টেকনাফে দেড় কোটি টাকার ইয়াবাসহ কারবারি গ্রেপ্তার
টেকনাফে দেড় কোটি টাকার ইয়াবাসহ কারবারি গ্রেপ্তার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিপুল পরিমাণে অবৈধ ভারতীয় পণ্য জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিপুল পরিমাণে অবৈধ ভারতীয় পণ্য জব্দ

৩০ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে ভর্ৎসনা হাঙ্গেরির
ইউক্রেনকে ভর্ৎসনা হাঙ্গেরির

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজাহারভুক্ত সব পুলিশ কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করতে লিগ্যাল নোটিশ
এজাহারভুক্ত সব পুলিশ কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করতে লিগ্যাল নোটিশ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঝাড়ফুঁকে কাজ না করায় হাসপাতালে নেওয়ার দেরি, সাপে কাটা রোগীর মৃত্যু
ঝাড়ফুঁকে কাজ না করায় হাসপাতালে নেওয়ার দেরি, সাপে কাটা রোগীর মৃত্যু

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্ভোগ কমাতে প্রশাসনের নৌকা প্রদান
দুর্ভোগ কমাতে প্রশাসনের নৌকা প্রদান

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের বিভিন্ন এলাকায় এখনো মব জাস্টিস চলছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
দেশের বিভিন্ন এলাকায় এখনো মব জাস্টিস চলছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৩৮০
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৩৮০

১৭ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

তিন দাবিতে জবির প্রশাসনিক ভবনের সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
তিন দাবিতে জবির প্রশাসনিক ভবনের সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে ধরা পড়ল বিরল প্রজাতির ‘পাফারফিশ’
বঙ্গোপসাগরে ধরা পড়ল বিরল প্রজাতির ‘পাফারফিশ’

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
কুড়িগ্রামে মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে নতুন প্রস্তাব পেয়েছে হামাস: ফিলিস্তিনি কর্মকর্তা
গাজায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে নতুন প্রস্তাব পেয়েছে হামাস: ফিলিস্তিনি কর্মকর্তা

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দ্য হান্ড্রেডে ইংলিশ পেসারের দুর্দান্ত হ্যাটট্রিক
দ্য হান্ড্রেডে ইংলিশ পেসারের দুর্দান্ত হ্যাটট্রিক

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে জাহাজ থেকে পা পিছলে নিখোঁজ ১
চট্টগ্রামে জাহাজ থেকে পা পিছলে নিখোঁজ ১

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নড়াইলে সড়ক দুর্ঘটনায় নারী নিহত
নড়াইলে সড়ক দুর্ঘটনায় নারী নিহত

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আড়াইহাজারে সড়কে ৪ জন নিহতের ঘটনায় ট্রাকচালক গ্রেপ্তার
আড়াইহাজারে সড়কে ৪ জন নিহতের ঘটনায় ট্রাকচালক গ্রেপ্তার

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে চালককে ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা ছিনতাই, গ্রেফতার ৩
চট্টগ্রামে চালককে ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা ছিনতাই, গ্রেফতার ৩

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কলাপাড়ায় জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উদযাপন
কলাপাড়ায় জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উদযাপন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশির ব্যক্তিগত সহকারী গ্রেফতার
সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশির ব্যক্তিগত সহকারী গ্রেফতার

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে নানা আয়োজনে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উদযাপিত
নারায়ণগঞ্জে নানা আয়োজনে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উদযাপিত

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাকিস্তান নাম প্রত্যাহার করায় এশিয়া কাপ হকিতে বাংলাদেশ
পাকিস্তান নাম প্রত্যাহার করায় এশিয়া কাপ হকিতে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ময়লার স্তুপ থেকে বন্দুক উদ্ধার
সিলেটে ময়লার স্তুপ থেকে বন্দুক উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

এশিয়ায় আঞ্চলিক উত্তেজনা ‘বাড়ানোয়’ জার্মানিকে দায়ী করেছে চীন
এশিয়ায় আঞ্চলিক উত্তেজনা ‘বাড়ানোয়’ জার্মানিকে দায়ী করেছে চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে গৃহবধূ হত্যা মামলায় কথিত স্বামীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
নারায়ণগঞ্জে গৃহবধূ হত্যা মামলায় কথিত স্বামীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে কমতে শুরু করেছে পদ্মার পানি
চাঁপাইনবাবগঞ্জে কমতে শুরু করেছে পদ্মার পানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ভারি বৃষ্টির সম্ভাবনা
সিলেটে ভারি বৃষ্টির সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘চেন্নাইকে দোষী প্রমাণ করতে চাইনি, আমাকে ভুল বোঝা হচ্ছে’
‘চেন্নাইকে দোষী প্রমাণ করতে চাইনি, আমাকে ভুল বোঝা হচ্ছে’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন ফরম্যাটেই এক অধিনায়ক চান গম্ভীর
তিন ফরম্যাটেই এক অধিনায়ক চান গম্ভীর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল
চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি
কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?

৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার
সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা
পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম
সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত
ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’
‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর
হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত
গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম
স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু
সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন
কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত
ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প
যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি: সুপারিশ পাচ্ছেন ৪১ হাজারের বেশি প্রার্থী
ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি: সুপারিশ পাচ্ছেন ৪১ হাজারের বেশি প্রার্থী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার
সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের
এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল
কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও
আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাখালীর ফিলিং স্টেশনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
মহাখালীর ফিলিং স্টেশনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার
যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি
যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস

সম্পাদকীয়

আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো
আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার
বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের
পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...
কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...

শোবিজ

ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা
ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে
ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও
মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও

নগর জীবন

জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?
ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী
বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা
জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি
ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি

সম্পাদকীয়

নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি
নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না
খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন পুরুষ পছন্দ পূজার
যেমন পুরুষ পছন্দ পূজার

শোবিজ

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান
হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব
দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমির সতর্কতায় মাইকিং
কুমির সতর্কতায় মাইকিং

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ
পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি
নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল
ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল

প্রথম পৃষ্ঠা