শিরোনাম
প্রকাশ: ০৬:১৮, রবিবার, ১৭ আগস্ট, ২০২৫

জনকল্যাণে ধনী সাহাবি উসমান গনি (রা.)

মুফতি মুহাম্মদ মর্তুজা
অনলাইন ভার্সন
জনকল্যাণে ধনী সাহাবি উসমান গনি (রা.)

ইসলামের তৃতীয় খলিফা ছিলেন নবীজি (সা.)-এর অন্যতম বিশিষ্ট সাহাবি উসমান ইবনে আফফান (রা.)। শুধু তা-ই নয়, সময়ের ব্যবধানে তিনি একে একে নবীজি (সা.)-এর দুই কন্যা রুকাইয়া (রা.) ও উম্মে কুলসুম (রা.)-এর স্বামী হওয়ার সৌভাগ্য অর্জন করেন। যার কারণে তাঁকে যিন্নুরাইন বলা হতো। তিনি ছিলেন জান্নাতের সুসংবাদপ্রাপ্ত ১০ সাহাবির একজন।

ওহির লেখক ও ইসলামের প্রথম দুই খলিফার উপদেষ্টা। (তারিখুল খুলাফা, ১/১১৯; আল-ইসাবাহ, ৪/৩৭৭, ৫৪৬৪)

তাঁর অন্যতম একটি উপাধি ছিল ‘গনি’। ‘গনি’ শব্দের অর্থ হলো ধনী। তিনি ছিলেন আরবের নামকরা ধনী ব্যক্তি।

তবে অঢেল সম্পদের মালিক হওয়া সত্ত্বেও জাহেলি যুগেও তিনি কখনো কোনো অনৈতিক কাজে লিপ্ত হননি। ইসলামের সংকটময় সময়ে তিনি বিপুল অর্থ ব্যয় করে ইসলামের উপকার সাধন করেন, যার নজির আর কোনো সাহাবির নেই।
(আসহাবে রাসুলের জীবনকথা, ১/৩৯-৪০, ৪৬)

তাবুক যুদ্ধের প্রস্তুতিকালে মুসলিম বাহিনীর বিপুল অর্থ-সম্পদের প্রয়োজন দেখা যায়। সে সময় উসমান বিন আফফান শাম অঞ্চলের উদ্দেশে এমন একটি বাণিজ্য কাফেলা প্রস্তুত করছিলেন, যার মধ্যে ছিল পালান ও গদিসহ ২০০ উট এবং ২০০ উকিয়া রৌপ্য (যার ওজন ছিল প্রায় ২৯ কেজি)।

এর সব কিছুই তিনি সদকা করে দেন যুদ্ধের জন্য। এরপর তিনি হাওদাসহ আরো ১০০ উট দান করেন। এর পরও পুনরায় তিনি এক হাজার (আনুমানিক সাড়ে পাঁচ কেজি ওজনের) স্বর্ণমুদ্রা নিয়ে এসে নবী কারীম (সা.)-এর কোলের ওপর ঢেলে দেন। রাসুল (সা.) স্বর্ণমুদ্রাগুলো উল্টিয়ে-পাল্টিয়ে দেখতে দেখতে বললেন, ‘আজকের পর উসমান যা কিছু করবে তাতে তার কোনোই ক্ষতি হবে না। এর পরও উসমান আবার দান করেন এবং আরো সদকা করেন। (আর রাহিকুল মাখতুম)

মদিনায় হিজরতের পর মুসলমানদের মধ্যে পানিসংকট দেখা দেয়, তখন মুসলমানরা রুমা নামক এক ইহুদির কাছ থেকে উচ্চমূল্যে পানি কিনতে বাধ্য হয়। সেই কূপটির নাম ছিল রুমা কূপ। উসমান (রা.) ইহুদির কাছ থেকে রুমা কূপটি ৩৫ হাজার দিরহামের বিনিময়ে কিনে কিয়ামত পর্যন্ত সব মুসলমানের জন্য ওয়াকফ করে দেন। তার কেনা সেই কূপ ও কূপের পাশে গড়ে ওঠা খেজুরবাগান আজও অক্ষত আছে।

সৌদি আরব প্রতিষ্ঠার পরে কূপ ও এ বাগান কৃষি মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হচ্ছে। প্রতিবছর বাগান থেকে উৎপাদিত খেজুর বিক্রি করে যে অর্থ উপার্জিত হয়, তার অর্ধেক এতিম-গরিবদের দান করা হয়। অর্ধেক হজরত উসমান (রা.)-এর নামে একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্টে জমা হতে থাকে। অ্যাকাউন্টটি পরিচালনা করে ধর্ম মন্ত্রণালয়।

এ ছাড়া তিনি নবীজি (সা.)-এর জীবদ্দশায় মসজিদে নববীদের সম্প্রসারণের জন্য জমি কিনে দেন। (তিরমিজি, হাদিস : ৩৭০৩)

ঐতিহাসিকদের মতে, খলিফা আবু বকর সিদ্দিক (রা.)-এর যুগে মানুষের ওপর তীব্র খরা ও দুর্ভিক্ষ নেমে এসেছিল। পরিস্থিতি এতটাই সংকটাপন্ন হয়েছিল যে লোকজন খলিফা আবু বকর (রা.)-এর কাছে গিয়ে বলল, ‘হে আল্লাহর রাসুলের খলিফা! আকাশ থেকে বৃষ্টি নামছে না, জমিন কোনো ফসল উৎপন্ন করছে না, মানুষ ধ্বংসের মুখে পড়েছে। আমরা কী করব?’

আবু বকর (রা.) বললেন, ‘তোমরা ফিরে যাও এবং ধৈর্য ধরো। আমি আশা করি, সন্ধ্যা হওয়ার আগেই আল্লাহ তোমাদের জন্য স্বস্তির পথ খুলে দেবেন।’

দিনের শেষ ভাগে খবর এলো যে উসমান ইবনে আফফান (রা.)-এর এক কাফেলা শাম থেকে মদিনায় এসে পৌঁছেছে। যখন কাফেলাটি এলো, লোকজন তাকে স্বাগত জানাতে বের হয়ে গেল। দেখা গেল এটি এক হাজার উট, যেগুলো বোঝাই করা ছিল ঘি, তেল ও ময়দা দিয়ে। কাফেলাটি এসে উসমান (রা.)-এর দরজার সামনে থামল। পণ্যগুলো তাঁর বাড়িতে নামানোর পর শহরের ব্যবসায়ীরা সেখানে উপস্থিত হলো।

উসমান (রা.) তাদের বলেন, ‘তোমরা কী চাও?’ ব্যবসায়ীরা বলল, ‘আপনি তো জানেন আমরা কী চাই। আপনি আমাদের এ পণ্য বিক্রি করুন, কারণ আপনি জানেন মানুষ চরম খাদ্যসংকটে আছে।’

উসমান (রা.) বলেন, ‘আমি যে দামে এগুলো কিনেছি, তার ওপর তোমরা আমাকে কত লাভ দেবে?’ তারা বলল, ‘এক দিরহামের বিনিময়ে দুই দিরহাম।’ উসমান (রা.) বললেন, ‘এর চেয়ে বেশি আমাকে অন্য কেউ দিয়েছে।’ তারা বলল, ‘চার দিরহাম!’ উসমান (রা.) বললেন, ‘এর চেয়ে বেশি দিয়েছে।’ ব্যবসায়ীরা বলল, ‘আমরা (এক দিরহামের বিপরীতে) তোমাকে পাঁচ দিরহাম লাভ দেব।’ উসমান (রা.) বললেন, ‘আমাকে অন্য কেউ এর চেয়েও বেশি দিয়েছে।’ তারা অবাক হয়ে বলল, ‘মদিনায় আমরা ছাড়া আর কোনো ব্যবসায়ী এখানে আসেনি। তবে আপনাকে আমাদের চেয়ে বেশি কে দিল?’

উসমান (রা.) বললেন, ‘আল্লাহ আমাকে প্রতিটি দিরহামের বিপরীতে ১০ দিরহাম দিয়েছেন, একটি সওয়াবের বিনিময়ে ১০টি সওয়াব। তোমাদের কি এর চেয়ে বেশি কিছু আছে?’ তারা বলল, ‘না।’ উসমান (রা.) বলেন, ‘আমি আল্লাহকে সাক্ষী রেখে ঘোষণা করছি—এই উটগুলো যা নিয়ে এসেছে (উটে বোঝাই করা সমস্ত মালপত্র), সব আমি মুসলিমদের দরিদ্র ও অভাবগ্রস্তদের জন্য সদকা করে দিলাম।’ এরপর উসমান ইবনে আফফান (রা.) পণ্যগুলো বিতরণ করতে লাগলেন। মদিনার কোনো দরিদ্র লোক অবশিষ্ট রইল না যে তার এবং তার পরিবারের জন্য পর্যাপ্ত খাবার পায়নি। (ফিকহুত তাজেরিল মুসলিম, পৃ. ৩১)

এই বিভাগের আরও খবর
হজযাত্রীর জন্য ৫ অক্টোবরের মধ্যে লিড এজেন্সি নির্ধারণের নির্দেশ
হজযাত্রীর জন্য ৫ অক্টোবরের মধ্যে লিড এজেন্সি নির্ধারণের নির্দেশ
প্রত্যেকেই তার দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে
প্রত্যেকেই তার দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে
মসজিদে যেসব কাজ করা নিষেধ
মসজিদে যেসব কাজ করা নিষেধ
ইসলাম সহজ সরল এক জীবন বিধান
ইসলাম সহজ সরল এক জীবন বিধান
ইসলামে অমুসলিমদের সঙ্গে আচরণ ও ধর্ম পালনের স্বাধীনতা
ইসলামে অমুসলিমদের সঙ্গে আচরণ ও ধর্ম পালনের স্বাধীনতা
নেকির ভাণ্ডার ধ্বংসকারী নীরব ঘাতক গিবত
নেকির ভাণ্ডার ধ্বংসকারী নীরব ঘাতক গিবত
আলেমদের কঠিন পরীক্ষা
আলেমদের কঠিন পরীক্ষা
বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজ প্যাকেজ ঘোষণা
বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজ প্যাকেজ ঘোষণা
সালামে থাকে শান্তি ও সৌহার্দ্যের বার্তা
সালামে থাকে শান্তি ও সৌহার্দ্যের বার্তা
ভবিষ্যতের ইসলামী শিক্ষায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রভাব
ভবিষ্যতের ইসলামী শিক্ষায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রভাব
লিবিয়ায় বিশ্ব কুরআন প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের হাফেজ আনাছ তৃতীয়
লিবিয়ায় বিশ্ব কুরআন প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের হাফেজ আনাছ তৃতীয়
ইসলামী নেতৃত্বের দর্শন, ঐক্য ও ধারাবাহিকতা
ইসলামী নেতৃত্বের দর্শন, ঐক্য ও ধারাবাহিকতা
সর্বশেষ খবর
এল ক্যাপিটান জয় করতে গিয়ে প্রাণ গেল তরুণ পর্বতারোহীর
এল ক্যাপিটান জয় করতে গিয়ে প্রাণ গেল তরুণ পর্বতারোহীর

১ সেকেন্ড আগে | পাঁচফোড়ন

'জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ছাড়া জাতির সংকট নিরসন সম্ভব নয়'
'জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ছাড়া জাতির সংকট নিরসন সম্ভব নয়'

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

হজযাত্রীর জন্য ৫ অক্টোবরের মধ্যে লিড এজেন্সি নির্ধারণের নির্দেশ
হজযাত্রীর জন্য ৫ অক্টোবরের মধ্যে লিড এজেন্সি নির্ধারণের নির্দেশ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতিসংঘ সভাপতির পদ থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারে বাংলাদেশকে কৃতজ্ঞতা ফিলিস্তিনের
জাতিসংঘ সভাপতির পদ থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারে বাংলাদেশকে কৃতজ্ঞতা ফিলিস্তিনের

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ইঁদুরমুক্ত হয়ে আগের রূপে ফিরল প্রশান্ত মহাসাগরের দুটি দ্বীপ
ইঁদুরমুক্ত হয়ে আগের রূপে ফিরল প্রশান্ত মহাসাগরের দুটি দ্বীপ

২২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

দিনাজপুর বাসস্ট্যান্ড এলাকা চড়ুই পাখির অভয়ারণ্য
দিনাজপুর বাসস্ট্যান্ড এলাকা চড়ুই পাখির অভয়ারণ্য

৩৫ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সুন্দরবনে দস্যু জাহাঙ্গীরের আস্তানা থেকে ৪ জেলে উদ্ধার
সুন্দরবনে দস্যু জাহাঙ্গীরের আস্তানা থেকে ৪ জেলে উদ্ধার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অ্যাপলের স্টোর থেকে সরিয়ে দেওয়া হলো যে অ্যাপ
অ্যাপলের স্টোর থেকে সরিয়ে দেওয়া হলো যে অ্যাপ

৪৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রতিমা প্রদর্শনী ও সিঁদুর দান অনুষ্ঠানে দর্শনার্থীদের ভিড়
প্রতিমা প্রদর্শনী ও সিঁদুর দান অনুষ্ঠানে দর্শনার্থীদের ভিড়

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘শিগগিরই আসনভিত্তিক একক প্রার্থীকে ‘গ্রিন সিগন্যাল’ দেবে বিএনপি’
‘শিগগিরই আসনভিত্তিক একক প্রার্থীকে ‘গ্রিন সিগন্যাল’ দেবে বিএনপি’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আখাউড়ায় তিতাস লাইনচ্যুত, যাত্রা বাতিল
আখাউড়ায় তিতাস লাইনচ্যুত, যাত্রা বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে অপহরণের শিকার ৩৯ জন উদ্ধার, ২ পাচারকারী আটক
টেকনাফে অপহরণের শিকার ৩৯ জন উদ্ধার, ২ পাচারকারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আখাউড়ায় ভারতীয় পণ্য জব্দ
আখাউড়ায় ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্ক সিটি স্কুল বাস-ব্যবস্থাপনা কমিশনের চেয়ার হলেন বাংলাদেশি শামসুল হক
নিউইয়র্ক সিটি স্কুল বাস-ব্যবস্থাপনা কমিশনের চেয়ার হলেন বাংলাদেশি শামসুল হক

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সমঝোতা হলে ১০০ আসন ছাড়তে পারে জামায়াত: গোলাম পরওয়ার
সমঝোতা হলে ১০০ আসন ছাড়তে পারে জামায়াত: গোলাম পরওয়ার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'জুলাই সনদ চূড়ান্তকরণে গণঅভ্যুত্থানের পক্ষের সব দলের মতামত নেওয়া উচিত'
'জুলাই সনদ চূড়ান্তকরণে গণঅভ্যুত্থানের পক্ষের সব দলের মতামত নেওয়া উচিত'

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইবিতে ‘মার্চ ফর গাজা’ পদযাত্রা
ইবিতে ‘মার্চ ফর গাজা’ পদযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১০০ বছরের পুরোনো চিকিৎসা পদ্ধতিতে নতুন আশার আলো
১০০ বছরের পুরোনো চিকিৎসা পদ্ধতিতে নতুন আশার আলো

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

জামাইয়ের বিরুদ্ধে চাচা শ্বশুরকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ
জামাইয়ের বিরুদ্ধে চাচা শ্বশুরকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উইকিপিডিয়ার আদলে ‘গ্রকিপিডিয়া’ আনছেন মাস্ক
উইকিপিডিয়ার আদলে ‘গ্রকিপিডিয়া’ আনছেন মাস্ক

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চট্টগ্রামে বাসের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
চট্টগ্রামে বাসের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিভাগের দাবিতে নোয়াখালীতে সড়ক অবরোধ ও বিক্ষোভ
বিভাগের দাবিতে নোয়াখালীতে সড়ক অবরোধ ও বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রামীণ ক্রীড়া উন্নয়নে আমাদের অনেক কাজ বাকি আছে : তাবিথ আওয়াল
গ্রামীণ ক্রীড়া উন্নয়নে আমাদের অনেক কাজ বাকি আছে : তাবিথ আওয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় নারীর ভাসমান লাশ উদ্ধার
গাইবান্ধায় নারীর ভাসমান লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আহমদ রফিকের মরদেহ শনিবার শহীদ মিনারে নেওয়া হবে
আহমদ রফিকের মরদেহ শনিবার শহীদ মিনারে নেওয়া হবে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তাপ কমছে না বগুড়া সবজির বাজারে, বিপাকে নিম্ন আয়ের মানুষ
উত্তাপ কমছে না বগুড়া সবজির বাজারে, বিপাকে নিম্ন আয়ের মানুষ

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সন্ধ্যার মধ্যে ১০ জেলায় ঝড়-বৃষ্টির আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে ১০ জেলায় ঝড়-বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হজযাত্রীর জন্য ৫ অক্টোবরের মধ্যে লিড এজেন্সি নির্ধারণের নির্দেশ
হজযাত্রীর জন্য ৫ অক্টোবরের মধ্যে লিড এজেন্সি নির্ধারণের নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়
ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান
সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ
নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা
ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প
মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের
পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা
তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতালি থেকে গাজায় রওনা হয়েছে ১০০ ত্রাণকর্মীর নতুন নৌবহর
ইতালি থেকে গাজায় রওনা হয়েছে ১০০ ত্রাণকর্মীর নতুন নৌবহর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে
কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান
পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দশমীতে সিঁদুর খেলায় মাতলেন অভিনেত্রী শুভশ্রী, কোয়েল, কাজল, ঋতুপর্ণা
দশমীতে সিঁদুর খেলায় মাতলেন অভিনেত্রী শুভশ্রী, কোয়েল, কাজল, ঋতুপর্ণা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’
৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন
বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে যাত্রী নামিয়ে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
মিরপুরে যাত্রী নামিয়ে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াইয়ে কঠিন পরীক্ষায় জার্মানি
বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াইয়ে কঠিন পরীক্ষায় জার্মানি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমঝোতা হলে ১০০ আসন ছাড়তে পারে জামায়াত: গোলাম পরওয়ার
সমঝোতা হলে ১০০ আসন ছাড়তে পারে জামায়াত: গোলাম পরওয়ার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্কুবা ডাইভিংয়ে নয়, মৃত্যুসনদে জুবিন গার্গের মৃত্যুর কারণ ভিন্ন
স্কুবা ডাইভিংয়ে নয়, মৃত্যুসনদে জুবিন গার্গের মৃত্যুর কারণ ভিন্ন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘যারা ইমামদের মাইনাসের চেষ্টা করেছে, আল্লাহ তাদের মাইনাস করেছেন’
‘যারা ইমামদের মাইনাসের চেষ্টা করেছে, আল্লাহ তাদের মাইনাস করেছেন’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় বন্দী বাংলাদেশির পরিচয় জানতে হাইকমিশনের বিজ্ঞপ্তি
মালয়েশিয়ায় বন্দী বাংলাদেশির পরিচয় জানতে হাইকমিশনের বিজ্ঞপ্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ন্যাটো দেশই এখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছে : পুতিন
সব ন্যাটো দেশই এখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছে : পুতিন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মসজিদে যেসব কাজ করা নিষেধ
মসজিদে যেসব কাজ করা নিষেধ

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ
হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪৯তম বিসিএস পরীক্ষা ১০ অক্টোবর, কেন্দ্র শুধু ঢাকায়
৪৯তম বিসিএস পরীক্ষা ১০ অক্টোবর, কেন্দ্র শুধু ঢাকায়

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের আক্রমণ ক্ষমতা ১০ গুণ বেড়েছে : জেনারেল নেজাত
ইরানের আক্রমণ ক্ষমতা ১০ গুণ বেড়েছে : জেনারেল নেজাত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভেনেজুয়েলার উপকূলের কাছে ৫ মার্কিন যুদ্ধবিমানের উপস্থিতি
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভেনেজুয়েলার উপকূলের কাছে ৫ মার্কিন যুদ্ধবিমানের উপস্থিতি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাষাসৈনিক আহমদ রফিক আর নেই
ভাষাসৈনিক আহমদ রফিক আর নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত
১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে গেল মানবতার বহর
আটকে গেল মানবতার বহর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা

নগর জীবন

যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের
যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের

মাঠে ময়দানে

মরিচের কেজি ৩০০ ছাড়াল
মরিচের কেজি ৩০০ ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসমান জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে ফারহান-কেয়া
ভাসমান জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে ফারহান-কেয়া

শোবিজ

এক পর্দা, দশ প্রজন্ম
এক পর্দা, দশ প্রজন্ম

শোবিজ

মনোনয়ন পেতে বিএনপির ছয় নেতা ময়দানে : অন্য দলে একক
মনোনয়ন পেতে বিএনপির ছয় নেতা ময়দানে : অন্য দলে একক

নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় চিকিৎসা কেন্দ্রে কম অভিজ্ঞ চিকিৎসক
বড় চিকিৎসা কেন্দ্রে কম অভিজ্ঞ চিকিৎসক

নগর জীবন

বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন
বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে বিরল মানসিক রোগ
বাড়ছে বিরল মানসিক রোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬
ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬

নগর জীবন

নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ
নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫

প্রথম পৃষ্ঠা

সুনেরাহর গল্প
সুনেরাহর গল্প

শোবিজ

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু
ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু

নগর জীবন

ঝিলিকে বাংলাদেশের ঝলক
ঝিলিকে বাংলাদেশের ঝলক

মাঠে ময়দানে

রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে

সম্পাদকীয়

বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে
বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে

নগর জীবন

ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত
ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত

দেশগ্রাম

গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা
গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা

প্রথম পৃষ্ঠা

জলাবদ্ধতা
জলাবদ্ধতা

সম্পাদকীয়

সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং
সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং

মাঠে ময়দানে