শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:৫৯, শনিবার, ১৬ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ১৯:৫৯, শনিবার, ১৬ আগস্ট, ২০২৫

সরকারি সম্পদ আত্মসাৎ মহাপাপ

মুফতি রফিকুল ইসলাম আল মাদানি
অনলাইন ভার্সন
সরকারি সম্পদ আত্মসাৎ মহাপাপ

‘সরকারি মাল দরিয়া মে ঢাল’। বর্তমান বিশ্বের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়েছে এ স্লোগানের বাস্তবতা। বাংলাদেশ এর অজানা দৃশ্যপট ও অপ্রত্যাশিত রঙ্গমঞ্চে পরিণত হয়েছে। ধনী-গরিব, ছোট-বড়, উচ্চ-নিম্ন এবং সরকারি-বেসরকারি প্রত্যেক স্তরের কতিপয় অসাধু ব্যক্তি, গোষ্ঠী সরকারি সম্পদ আত্মসাৎ, জবরদখল ও লুটপাটের প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হয়েছে। ভাই, ভাইয়ের সম্পদ আত্মসাৎ করছে। ক্ষমতাধররা আত্মসাৎ করছে জনগণের অধিকার, নেতা-নেত্রীরা হরণ করছে সরকারি সম্পদ। চতুর্দিকে চলছে ছিনতাই, লুণ্ঠন, দস্যুতা ও দুর্নীতি। সবাই হুমড়ি খেয়ে নামছে এ অপকর্মের প্রতিযোগিতায়। আজ ভোলাগঞ্জে পাথর লুট, কাল কক্সবাজারে বালু হরণ, চাঁদপুরে ইলিশ গায়েব, অস্ত্রাগারের গোলাবারুদ ও আইসিটি বিভাগের বাজেটে দুর্নীতি, সরকারি জমি দখল, শেয়ার কেলেঙ্কারি হাজারও লুটপাটে সবাই বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। বাংলাদেশে এ পরিস্থিতি অব্যাহত থাকলে ভবিষ্যৎ পরিণাম কোথায় দাঁড়াবে একমাত্র আল্লাহ ছাড়া কেউ জানে না। রাষ্ট্রীয় সম্পদ রক্ষা প্রত্যেক মুমিনের ইমানি দায়িত্ব। এ সম্পদ জনগণের পবিত্র আমানত। রাষ্ট্রীয় সম্পদ কম হোক বা বেশি, দামি হোক বা নগণ্য, এতে সব মানুষের মালিকানা সংশ্লিষ্ট। রসুলুল্লাহ (সা.)-এর পর ইসলামি রাষ্ট্রের দ্বিতীয় রাষ্ট্র প্রধান, অর্ধ পৃথিবীর শাসক ওমর (রা.) শপথ করে বলেন, নিশ্চয় এ রাষ্ট্রীয় সম্পদে কেউ কারও চেয়ে বেশি অধিকারী নয়। আমিও কারও চেয়ে বেশি অধিকারী নই। (আল ফাতহর রাব্বানি-৮৭)। ব্যক্তিগত কারও সম্পদ হরণ করা এবং সরকারি মাল গ্রাস করা ইসলামের দৃষ্টিতে সমান মহাপাপ। বিভিন্ন ক্ষেত্রে সরকারি সম্পদ আত্মসাতের ভয়াবহতা আরও মারাত্মক। ব্যক্তিগত সম্পদের ক্ষেত্রে মালিক যেহেতু নির্দিষ্ট, তাই তার কাছ থেকে ক্ষমা চেয়ে নেওয়া সহজ। সরকারি সম্পদের মালিক দেশের সব মানুষ। তাই দেশের সব মানুষের কাছ  থেকে ক্ষমা চেয়ে নেওয়া কতটা কঠিন তা বলার অপেক্ষা রাখে না। ১৯৮০ দশকের কথা, আমি তখন হরষপুর দারুল উলুম মাদরাসা হবিগঞ্জের ছাত্র। খোদাভীরু মহান সাধক, আল্লামা সিরাজুল ইসলাম খান ছাত্রদের উপদেশ প্রদান করেছিলেন। মাদরাসাটি রেলওয়ে স্টেশনসংলগ্ন। তিনি উপদেশ দিয়ে বলেছিলেন, টিকিট ছাড়া কেউ রেলে ভ্রমণ করবে না। রেল সরকারি সম্পদ। টিকিট না করার ফলে সরকারি টাকা আত্মসাৎ হিসেবে গণ্য হবে। এ টাকা সরকারি কোষাগারে ফেরত দিতে হবে অথবা অন্য সময়ে এ পরিমাণ টাকার টিকিট সংগ্রহ করার মাধ্যমে তা ফেরত দিতে হবে। অন্যথায় গোটা দেশের মানুষের কাছে থেকে ক্ষমা প্রার্থনা করতে হবে। তা করা না হলে পরকালে দায়মুক্তির পরিণাম অনেক কঠিন হবে। সৃষ্টি হবে জাহান্নামে নিক্ষিপ্ত হওয়ার প্রেক্ষাপট।

হজরত আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, আমরা একবার রসুলুল্লাহ (সা.) এর সঙ্গে খায়বর যুদ্ধে গমন করি। সে যুদ্ধে আমরা কোনো রৌপ্য বা স্বর্ণ লাভ করতে পারিনি। তবে বিভিন্ন মালামাল, খাদ্যসামগ্রী ও পোশাকপরিচ্ছদ লাভ করি। এরপর আমরা এক উপত্যকায় চলে যাই। সেখানে রসুলুল্লাহ (সা.)-এর সঙ্গে তাঁর একটি গোলাম ছিল। এমন সময় একটি তির এসে গোলামের শরীরে নিক্ষিপ্ত হয় এবং তাতে তাঁর মৃত্যু হয়। আমরা বলতে লাগলাম, ইয়া রসুলুল্লাহ কী সৌভাগ্য তাঁর! সে শাহাদাতের পরম মর্যাদা লাভ করল। রসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, কখনো না। যে সত্তার হাতে আমার প্রাণ, তাঁর শপথ করে বলছি, নিশ্চয় সেই লম্বা চাদরটি আগুন হয়ে তাঁর দেহ দগ্ধ করেছে, যেটি সে খায়বর দিবসে গনিমতের মাল বণ্টনের আগে তুলে নিয়েছিল। বর্ণনাকারী বলেন, সাহাবিগণ এ ঘটনায় ভীষণ ভীত হয়ে পড়েন এবং যাঁর কাছে একটা বা দুটো জুতার ফিতা পর্যন্ত ছিল, তা-ও এনে জমা দেন। তখন রসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘একটি জুতার ফিতা আগুনের অংশ, দুটি জুতার ফিতাও আগুনের অংশ।’ (সহিহ বুখারি)। 

ইসলামের নির্দেশনা অনুযায়ী সরকারি কর্মকর্তা, সাধারণ কর্মচারী বা যেকোনো দায়িত্ববান ব্যক্তি জাতীয় সম্পদের ক্ষেত্রে জবাবদিহির আওতায় থাকবেন। রসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘প্রত্যেকেই একজন রাখাল এবং প্রত্যেকেই তার দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে।’ (সহিহ বুখারি)।

আল্লাহতায়ালা সরকারি সম্পদ আত্মসাতের ভয়াবহতা বোঝানোর লক্ষ্যে রসুলুল্লাহ (সা.)-কে সম্বোধন করে বলেন, ‘কোনো বস্তু আত্মসাৎ করা নবীর পক্ষে অসম্ভব। আর কেউ গোপনে কিছু আত্মসাৎ করলে, সে কেয়ামত দিবসে আত্মসাৎকৃত বস্তু নিয়ে আসবে। অতঃপর প্রত্যেককে পরিপূর্ণভাবে দেওয়া হবে যা সে অর্জন করেছে। (সুরা আলে ইমরান-১৬১)। মহান আল্লাহতায়ালা কোরআনে কারিমে ঘোষণা করেন, ‘হে ইমানদারগণ! তোমরা একে অপরের সম্পদ অন্যায়ভাবে গ্রাস করো না।’ (সুরা নিসা-২৯)। শরিয়তের দৃষ্টিতে চুরি, ডাকাতি, প্রতারণা, সুদ, ঘুষ, জুয়া এবং সরকারি-বেসরকারি ও কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের সম্পদ আত্মসাৎ ইত্যাদি সবই অন্যায়ভাবে গ্রাস করার নামান্তর।

লেখক : গবেষক, ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার, বসুন্ধরা, ঢাকা

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
৩৩ ব্যাংকে জমা দেওয়া যাবে হজ নিবন্ধন ফি
৩৩ ব্যাংকে জমা দেওয়া যাবে হজ নিবন্ধন ফি
রাত-দিন মহান আল্লাহর বিস্ময়কর নিদর্শন
রাত-দিন মহান আল্লাহর বিস্ময়কর নিদর্শন
জীবন বদলে দেওয়ার অন্যতম আমল তাহাজ্জুদ
জীবন বদলে দেওয়ার অন্যতম আমল তাহাজ্জুদ
সকালের নাস্তায় স্বাস্থ্যকর যেসব খাবার
সকালের নাস্তায় স্বাস্থ্যকর যেসব খাবার
ইসলামী জ্ঞানচর্চায় ইমাম জাহাবির অবদান
ইসলামী জ্ঞানচর্চায় ইমাম জাহাবির অবদান
কিবলার দিক নির্ণয়ের নীতি ও পদ্ধতি
কিবলার দিক নির্ণয়ের নীতি ও পদ্ধতি
মহানবী (সা.) যেসব কথা বলতে নিষেধ করেছেন
মহানবী (সা.) যেসব কথা বলতে নিষেধ করেছেন
ইসলাম ভ্রাতৃত্ববোধের প্রতি গুরুত্ব দেয়
ইসলাম ভ্রাতৃত্ববোধের প্রতি গুরুত্ব দেয়
হজ ও ওমরাহ মেলা শুরু আজ
হজ ও ওমরাহ মেলা শুরু আজ
ইসলামের দৃষ্টিতে সমাজ সংস্কার
ইসলামের দৃষ্টিতে সমাজ সংস্কার
যেসব কাজ কল্যাণ ও অকল্যাণের উৎস
যেসব কাজ কল্যাণ ও অকল্যাণের উৎস
অবৈধভাবে উপার্জনকারীর ঘরে দাওয়াত খাওয়া যাবে কি
অবৈধভাবে উপার্জনকারীর ঘরে দাওয়াত খাওয়া যাবে কি
সর্বশেষ খবর
হাতিরঝিলে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত, আহত চালক
হাতিরঝিলে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত, আহত চালক

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘জনকল্যাণে কাজ করে বিএনপি জনগণের দলে পরিণত হয়েছে’
‘জনকল্যাণে কাজ করে বিএনপি জনগণের দলে পরিণত হয়েছে’

১০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুষ্টিয়ায় মাদক ও অস্ত্রসহ আটক ২
কুষ্টিয়ায় মাদক ও অস্ত্রসহ আটক ২

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গ্রেফতার লামা আওয়ামী লীগ নেতা জসিম উদ্দিন ও তার পুত্র
গ্রেফতার লামা আওয়ামী লীগ নেতা জসিম উদ্দিন ও তার পুত্র

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসনাত-সারজিস-জারাসহ এনসিপির ৫ নেতার শোকজ প্রত্যাহার
হাসনাত-সারজিস-জারাসহ এনসিপির ৫ নেতার শোকজ প্রত্যাহার

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জ নয়, দেশের প্রথম ভ্যাকসিন প্লান্ট হবে মুন্সীগঞ্জে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
গোপালগঞ্জ নয়, দেশের প্রথম ভ্যাকসিন প্লান্ট হবে মুন্সীগঞ্জে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে বজ্রপাতে এক যুবকের মৃত্যু
খাগড়াছড়িতে বজ্রপাতে এক যুবকের মৃত্যু

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাগেশ্বরীতে সাবেক সাব রেজিস্ট্রারের লাশ উদ্ধার
নাগেশ্বরীতে সাবেক সাব রেজিস্ট্রারের লাশ উদ্ধার

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার জৈন্তাপুর থেকেও উদ্ধার লুট করা সাদাপাথর
এবার জৈন্তাপুর থেকেও উদ্ধার লুট করা সাদাপাথর

৩১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইসি সংস্কার’সহ জনআকাঙ্খার দেশ গঠনের দাবি ইনসাফ পার্টির
ইসি সংস্কার’সহ জনআকাঙ্খার দেশ গঠনের দাবি ইনসাফ পার্টির

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

লোকালয় থেকে অজগর উদ্ধার
লোকালয় থেকে অজগর উদ্ধার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে অভিযানে এক আসামি গ্রেফতার
রংপুরে অভিযানে এক আসামি গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের কাজ করা সেই শিক্ষক গয়ানাথ সরকারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
শ্রমিকের কাজ করা সেই শিক্ষক গয়ানাথ সরকারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বাংলাদেশি তমাল স্বপ্ন ছুঁতে হাঁটবেন মানাসলুর পথে
বাংলাদেশি তমাল স্বপ্ন ছুঁতে হাঁটবেন মানাসলুর পথে

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

আগামী নির্বাচনে ধানের শীষকে বিজয়ী করতে আলমডাঙ্গায় জনসভা অনুষ্ঠিত
আগামী নির্বাচনে ধানের শীষকে বিজয়ী করতে আলমডাঙ্গায় জনসভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেলার উন্মোচন ঘিরে বিতর্ক, ক্ষোভে ফুঁসছেন দেবলীনা
ট্রেলার উন্মোচন ঘিরে বিতর্ক, ক্ষোভে ফুঁসছেন দেবলীনা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র বিএনপি মানবে না : সেলিমা রহমান
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র বিএনপি মানবে না : সেলিমা রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেমন বাংলাদেশ চাই
কেমন বাংলাদেশ চাই

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ঝালকাঠিতে হেলে পড়েছে পাঁচতলা ভবন, আতঙ্কে আশপাশের বাসিন্দারা
ঝালকাঠিতে হেলে পড়েছে পাঁচতলা ভবন, আতঙ্কে আশপাশের বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি কোন বিভাজনের রাজনীতি করে না’
‘বিএনপি কোন বিভাজনের রাজনীতি করে না’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেবাচিম হাসপাতালে সচল হলো ৯৫টি অচল যন্ত্র
শেবাচিম হাসপাতালে সচল হলো ৯৫টি অচল যন্ত্র

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামীর বাংলাদেশ হবে ইসলামের বাংলাদেশ: মামুনুল হক
আগামীর বাংলাদেশ হবে ইসলামের বাংলাদেশ: মামুনুল হক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজের সূচি ঘোষণা আফগানিস্তানের
বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজের সূচি ঘোষণা আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আখাউড়ায় আমন ধান চাষে ব্যস্ত কৃষক
আখাউড়ায় আমন ধান চাষে ব্যস্ত কৃষক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি আটক
বাগেরহাটে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির যৌথ সভা
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির যৌথ সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেলের জালে ২২ কেজির কোরাল
জেলের জালে ২২ কেজির কোরাল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগের রাজনীতির চেতনা ছিল মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিক্রি করা’
‘আওয়ামী লীগের রাজনীতির চেতনা ছিল মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিক্রি করা’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সামনে নির্বাচনে আপনারা শাঁখা-সিঁদুর পরে ভোট দিতে যাবেন: স্বরাষ্ট্র সচিব
সামনে নির্বাচনে আপনারা শাঁখা-সিঁদুর পরে ভোট দিতে যাবেন: স্বরাষ্ট্র সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুক বার্তায় ফিরল ১১ বছর আগের হারানো মানিব্যাগ
ফেসবুক বার্তায় ফিরল ১১ বছর আগের হারানো মানিব্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
আলাস্কায় পুতিনের মাথার ওপর উড়ল বি-২ বোমারু বিমান (ভিডিও)
আলাস্কায় পুতিনের মাথার ওপর উড়ল বি-২ বোমারু বিমান (ভিডিও)

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে গ্রেফতার করা সম্ভব নয় পুতিনকে’
‘যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে গ্রেফতার করা সম্ভব নয় পুতিনকে’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে ৯৮ বাংলাদেশিকে আটকে দিলো মালয়েশিয়া
বিমানবন্দরে ৯৮ বাংলাদেশিকে আটকে দিলো মালয়েশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের পর ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা জানাল জর্ডান
কাতারের পর ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা জানাল জর্ডান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বৃহত্তর ইসরায়েল’ পরিকল্পনার নিন্দা জানাল বাংলাদেশসহ ৩১ দেশ
‘বৃহত্তর ইসরায়েল’ পরিকল্পনার নিন্দা জানাল বাংলাদেশসহ ৩১ দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০৪৭ সালের মধ্যে পারমাণবিক শক্তি ১০ গুণেরও বেশি বৃদ্ধির আশ্বাস মোদির
২০৪৭ সালের মধ্যে পারমাণবিক শক্তি ১০ গুণেরও বেশি বৃদ্ধির আশ্বাস মোদির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মের নামে নতুন এক চেতনার উত্থান হয়েছে: রিজভী
ধর্মের নামে নতুন এক চেতনার উত্থান হয়েছে: রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প বললেন, ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে আসিনি
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প বললেন, ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে আসিনি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে বৈঠক, ‘১০–এ ১০’ দিলেন ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে বৈঠক, ‘১০–এ ১০’ দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে চাঁদাবাজ-দখলবাজদের ঠাঁই নেই : শামা ওবায়েদ
বিএনপিতে চাঁদাবাজ-দখলবাজদের ঠাঁই নেই : শামা ওবায়েদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পকে নোবেল পুরস্কারের মনোনয়নে যে শর্ত দেন হিলারি
ট্রাম্পকে নোবেল পুরস্কারের মনোনয়নে যে শর্ত দেন হিলারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই হাতিকে চিকিৎসা দিতে গিয়ে বনকর্মী-চিকিৎসকসহ আহত ১৫
সেই হাতিকে চিকিৎসা দিতে গিয়ে বনকর্মী-চিকিৎসকসহ আহত ১৫

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের সঙ্গে কেন চুক্তি হয়নি, জানালেন ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে কেন চুক্তি হয়নি, জানালেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান সীমান্তবর্তী এলাকায় ব্যাপক গুলিবিনিময়, ইরানি পুলিশ অফিসার নিহত
পাকিস্তান সীমান্তবর্তী এলাকায় ব্যাপক গুলিবিনিময়, ইরানি পুলিশ অফিসার নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার তেল কেনার জন্য চীনকে শাস্তি দেওয়ার পরিকল্পনা নেই: ট্রাম্প
রাশিয়ার তেল কেনার জন্য চীনকে শাস্তি দেওয়ার পরিকল্পনা নেই: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘ বৈঠকের পর ইউক্রেন ইস্যুতে যা বললেন ট্রাম্প ও পুতিন
দীর্ঘ বৈঠকের পর ইউক্রেন ইস্যুতে যা বললেন ট্রাম্প ও পুতিন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত জনসংখ্যায় ভেঙে পড়ে এক সমাজ, ইঁদুর নিয়ে পরীক্ষায় ভয়ঙ্কর ইঙ্গিত
অতিরিক্ত জনসংখ্যায় ভেঙে পড়ে এক সমাজ, ইঁদুর নিয়ে পরীক্ষায় ভয়ঙ্কর ইঙ্গিত

২৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

১০ মোটরসাইকেল নিয়ে রেস, প্রাণ গেল দুই বন্ধুর
১০ মোটরসাইকেল নিয়ে রেস, প্রাণ গেল দুই বন্ধুর

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'ফেব্রুয়ারিতে উৎসবমুখর নির্বাচন আয়োজনে সরকারের প্রস্তুতি রয়েছে'
'ফেব্রুয়ারিতে উৎসবমুখর নির্বাচন আয়োজনে সরকারের প্রস্তুতি রয়েছে'

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে মাদ্রাসায় আবাসিক দুই ছাত্রীর রহস্যজনক মৃত্যু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে মাদ্রাসায় আবাসিক দুই ছাত্রীর রহস্যজনক মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভ্রাতৃত্বের বন্ধন অটুট রাখতে দৃঢ় অঙ্গীকারবদ্ধ বিএনপি : তারেক রহমান
ভ্রাতৃত্বের বন্ধন অটুট রাখতে দৃঢ় অঙ্গীকারবদ্ধ বিএনপি : তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের সঙ্গে বৈঠক ‘অত্যন্ত ফলপ্রসূ’ হয়েছে: ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে বৈঠক ‘অত্যন্ত ফলপ্রসূ’ হয়েছে: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনার রূপসায় কৃষি ব্যাংকের ভল্ট ভেঙে ১৬ লাখ টাকা লুট
খুলনার রূপসায় কৃষি ব্যাংকের ভল্ট ভেঙে ১৬ লাখ টাকা লুট

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুনামগঞ্জে ফুটবলা খেলায় গোল নিয়ে বিতর্ক, ছুরিকাঘাতে নিহত ২
সুনামগঞ্জে ফুটবলা খেলায় গোল নিয়ে বিতর্ক, ছুরিকাঘাতে নিহত ২

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন
জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আমি প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন চীন তাইওয়ান আক্রমণ করবে না : ট্রাম্প
আমি প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন চীন তাইওয়ান আক্রমণ করবে না : ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মমতাজের পিএসসহ মানিকগঞ্জে গ্রেফতার ৬
সাবেক এমপি মমতাজের পিএসসহ মানিকগঞ্জে গ্রেফতার ৬

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তর সাইপ্রাস সফরের জেরে তুরস্কে নিযুক্ত ব্রিটিশ বাণিজ্য দূতের পদত্যাগ
উত্তর সাইপ্রাস সফরের জেরে তুরস্কে নিযুক্ত ব্রিটিশ বাণিজ্য দূতের পদত্যাগ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিবাদের জায়গায় গণতন্ত্রের সূচনা করবেন তারেক রহমান’
‘ফ্যাসিবাদের জায়গায় গণতন্ত্রের সূচনা করবেন তারেক রহমান’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জীবন বদলে দেওয়ার অন্যতম আমল তাহাজ্জুদ
জীবন বদলে দেওয়ার অন্যতম আমল তাহাজ্জুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফাঁদে পা দেবে না বিএনপি
ফাঁদে পা দেবে না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

অফার লেটারের বন্যা, এক শিক্ষার্থীর সাফল্যের গল্প
অফার লেটারের বন্যা, এক শিক্ষার্থীর সাফল্যের গল্প

শনিবারের সকাল

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক শেষ হাসি কার?
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক শেষ হাসি কার?

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অংশ নেব না, সংস্কারই অগ্রাধিকার
নির্বাচনে অংশ নেব না, সংস্কারই অগ্রাধিকার

প্রথম পৃষ্ঠা

মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে
মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিল্ডিং কোড অনুসরণে উলটো পথে দেশ
বিল্ডিং কোড অনুসরণে উলটো পথে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকরির বাজারে হাহাকার
চাকরির বাজারে হাহাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

লাগামহীন ডিম-পিঁয়াজের বাজার
লাগামহীন ডিম-পিঁয়াজের বাজার

নগর জীবন

প্রার্থিতার দৌড়ে বিএনপি থেকে ছয় নেতা মাঠে
প্রার্থিতার দৌড়ে বিএনপি থেকে ছয় নেতা মাঠে

নগর জীবন

বিএনপির চার মনোনয়নপ্রত্যাশী এককে নির্ভার জামায়াত
বিএনপির চার মনোনয়নপ্রত্যাশী এককে নির্ভার জামায়াত

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশি জাতের মুরগি পালনে ভাগ্যবদল
দেশি জাতের মুরগি পালনে ভাগ্যবদল

শনিবারের সকাল

বন্যার প্রভাব বাজারে
বন্যার প্রভাব বাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

যে সড়কে প্রতিদিনই যুদ্ধ
যে সড়কে প্রতিদিনই যুদ্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়া কাপের চূড়ান্ত প্রস্তুতি টাইগারদের
এশিয়া কাপের চূড়ান্ত প্রস্তুতি টাইগারদের

মাঠে ময়দানে

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথরের খনি বালু ও মাটির নিচে
সাদাপাথরের খনি বালু ও মাটির নিচে

প্রথম পৃষ্ঠা

অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখল চক্র, নবজাতকের মৃত্যু
অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখল চক্র, নবজাতকের মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার ৯ কেজি চিতল ২০ হাজারে বিক্রি
পদ্মার ৯ কেজি চিতল ২০ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

মুজিববাদ মানেই গুম হত্যা ধর্ষণ
মুজিববাদ মানেই গুম হত্যা ধর্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত করতে শেষ মুহূর্তের কাটাছেঁড়া
চূড়ান্ত করতে শেষ মুহূর্তের কাটাছেঁড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্ভোগে নদীপাড়ের মানুষ
দুর্ভোগে নদীপাড়ের মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভ জন্মাষ্টমী আজ
শুভ জন্মাষ্টমী আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

চিহ্নিত শীর্ষ সন্ত্রাসীসহ গ্রেপ্তার ১৯৯১
চিহ্নিত শীর্ষ সন্ত্রাসীসহ গ্রেপ্তার ১৯৯১

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘোষিত সময়ে নির্বাচনে দেশ ও জাতির মঙ্গল
ঘোষিত সময়ে নির্বাচনে দেশ ও জাতির মঙ্গল

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশির বিচার শুরু
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশির বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনে নিঃস্ব পাঁচ পরিবারের পাশে তারেক রহমান
আগুনে নিঃস্ব পাঁচ পরিবারের পাশে তারেক রহমান

নগর জীবন

রনি-কাফিসহ ৪২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের
রনি-কাফিসহ ৪২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের

খবর

জমজমাট পোশাকশিল্পের প্রদর্শনী
জমজমাট পোশাকশিল্পের প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা