শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০১, রবিবার, ২২ জুন, ২০২৫

স্মার্ট প্রতারণার ফাঁদে করপোরেট জগৎ

মুফতি মুহাম্মদ মর্তুজা
অনলাইন ভার্সন
স্মার্ট প্রতারণার ফাঁদে করপোরেট জগৎ

অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, কর্মসংস্থান সৃষ্টি, প্রযুক্তিগত উন্নয়ন ও দক্ষ মানবসম্পদ তৈরিতে করপোরেট জগতের অবদান অনস্বীকার্য। বড় করপোরেট প্রতিষ্ঠানগুলোর অসিলায় বহু মানুষ হালালভাবে সুশৃঙ্খল পরিবেশে রিজিক অন্বেষণ করার সুযোগ পাচ্ছে। উন্নত জীবন উপভোগ করছে।

এই জগৎ এমন একটা জগৎ, যেখানে মানুষ পরস্পর সহযোগিতা, উদারতা, ভদ্রতা, নৈতিকতা, জবাবদিহিকে প্রাধান্য দেয়। একজন ঈমানদারের মধ্যে ঈমানের পাশাপাশি পেশাগত জীবনে যেসব চারিত্রিক গুণ থাকা আবশ্যক, একজন সত্যিকারের করপোরেট চাকরিজীবীর মধ্যেও তা থাকা জরুরি। কিন্তু কখনো কখনো কিছু অসাধু ও চতুর লোকের কারণে এই অঙ্গনটি কলঙ্কিত হয়। মালিকপক্ষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়, অন্য কর্মচারীদের মধ্যে দুর্নীতির চর্চা ও পা চেটে বড় হওয়ার প্রবণতা তৈরি হয়। গুছিয়ে মিথ্যা বলা, সাবলীল কথার ফাঁদে মালিক/গ্রাহককে বোকা বানানো, প্রমাণ না রেখে কম্পানির সম্পদ হাতিয়ে নেওয়া, কৌশলে অন্যদের দোষারোপ করে নিজের আখের গোছানোকেই মানুষ সফলতার চাবি ভাবতে থাকে।

অথচ এই প্রতিটি কাজই মানুষের ঈমান-আমলকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। নিচে ইসলামের আলোকে করপোরেট জগেক কলুসিতকারী কিছু অভিনব অপরাধ তুলে ধরা হলো—

ভুয়া ভেন্ডর তৈরি ও বিলিং : কঠোর নিয়ম-শৃঙ্খলার কারণে করপোরেট জগৎ থেকে কর্মচারীদের জন্য অর্থ হাতিয়ে নেওয়া কঠিন কাজ। তাই তারা এখান থেকে অর্থ হাতিয়ে নিতে বিভিন্ন অভিনব পদ্ধতি অবলম্বন করে। তার মধ্যে একটি হলো, কর্মকর্তা বা হিসাব বিভাগের কেউ ভুয়া কম্পানি বা ভুয়া ভেন্ডর তৈরি করে নিয়মিত পেমেন্টের বিল জমা দেয়, যা আসলে তার নিজের নিয়ন্ত্রণে থাকা একটি অ্যাকাউন্টে যায়।

এর উদ্দেশ্য হয়, ভুয়া দলিল প্রমাণ তৈরি করে কম্পানির চোখে ধুলা দেওয়া। ইসলামের দৃষ্টিতে এটি প্রতারণার শামিল। ইসলামে অন্যের সম্পদ হাতিয়ে নেওয়ার জন্য প্রতারণার আশ্রয় নেওয়া, ভুয়া প্রমাণপত্র তৈরি করে বিচারকের দারস্থ হওয়া নিষেধ। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ বলেন, ‘তোমরা পরস্পরে একে অন্যের সম্পদ অন্যায়ভাবে ভোগ করো না এবং বিচারকের কাছে সে সম্পর্কে এই উদ্দেশ্যে মামলা রুজু করো না যে, মানুষের সম্পদ থেকে কোনো অংশ জেনে শুনে পাপের পথে গ্রাস করবে।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ১৮৮)

ওভার ইনভয়েসিং : অনেক ক্ষেত্রে অফিসগুলোর প্রয়োজনীয় কেনাকাটায় ক্রয়কৃত পণ্যের আসল মূল্য গোপন করে অতিরিক্ত মূল্যে বিল বানিয়ে দেওয়া হয়। আবার অনেক ক্ষেত্রে বিলে যে পরিমাণ পণ্য উল্লেখ থাকে, বাস্তবে মাপলে তার চেয়ে অনেক কম পাওয়া যায়। মূলত এটি করা হয়, এই কেনাকাটা থেকে কৌশলে অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার জন্য। যে অর্থগুলো কম্পানির অসাধু দায়িত্বশীল কর্মচারীরা নিজেদের মধ্যে গোপনে ভাগ করে নেয়। এখানে পণ্য সরবরাহ করা ব্যবসায়ী ও কম্পানির অসাধু কর্মচারীরা যৌথভাবে সম্পৃক্ত থাকে। ইসলামের দৃষ্টিতে এটিও হারাম। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, দুর্ভোগ তাদের জন্য যারা পরিমাপে কম দেয়। যারা লোকদের কাছ থেকে মেপে নেওয়ার সময় পূর্ণ মাত্রায় গ্রহণ করে, আর যখন তাদের মেপে অথবা ওজন করে দেয়, তখন কম দেয়। (সুরা মুতাফফিফিন, হাদিস : ১-৩)

রাসুল (সা.) বলেছেন, যে প্রতারণা করে, সে আমার দলভুক্ত নয়। (তিরমিজি, হাদিস : ১৩১৫)

ভুয়া খরচ দেখিয়ে অর্থ আত্মসাৎ : অনেক সময় কম্পানির কর্মকর্তারা ভুয়া ভ্রমণ, হোটেল বিল, রেস্টুরেন্ট, ব্যাবসায়িক মিটিংয়ের খরচ দেখিয়ে অর্থ আত্মসাৎ করে থাকেন। ইসলামের দৃষ্টিতে এটিকে ‘খিয়ানত’ বলে। এসব কাজের কারণে তাঁদের ওপর রাখা কম্পানির আমানতগুলো বিনষ্ট হয়। মহান আল্লাহ তাঁর বান্দাদের জন্য আমানতের খিয়ানত করা নিষিদ্ধ করেছেন। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘হে মুমিনগণ! তোমরা জেনে বুঝে আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করো না, আর যে বিষয়ে তোমরা আমানত প্রাপ্ত হয়েছ তাতেও বিশ্বাস ভঙ্গ করো না।’ (সুরা আনফাল, আয়াত : ২৭)

করপোরেট ক্রেডিট কার্ডের অপব্যবহার : করপোরেট কার্ড দিয়ে ব্যক্তিগত খরচ চালিয়ে ব্যাখ্যায় বিভিন্ন অফিশিয়াল খাত দেখিয়ে দেওয়া কিংবা প্রতিষ্ঠানের কাজেই প্রয়োজনের অতিরিক্ত খরচ করে প্রতিষ্ঠানকে ঋণগ্রস্ত করে দেওয়াও খিয়ানতের শামিল, যা ইসলামে নিষিদ্ধ।

নির্মাণ বা সাজসজ্জার অজুহাতে অর্থ লোপাট : করপোরেট অফিসগুলো যেহেতু পরিপাটি রাখা বাধ্যতামূলক, তাই অনেক ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানের জন্য অফিস নির্মাণ বা সাজসজ্জার অজুহাতে কাগজপত্রে বাড়িয়ে বাজেট দেখানো হয় এবং ভুয়া কনট্রাক্টরের মাধ্যমে টাকা আত্মসাৎ করা হয়। মালিক ঠকানোর এই পাপ দুনিয়াতে প্রকাশ না পেলেও কিয়ামতের দিন মহান আল্লাহ প্রকাশ করে দেবেন।

হাদিস শরিফে ইরশাদ হয়েছে, আবদুল্লাহ ইবনে উমার (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, নিশ্চয়ই প্রতারণাকারীর জন্য আল্লাহ তাআলা কিয়ামতের দিন একটি পতাকা উড্ডীন করবেন। তখন বলা হবে, এটি অমুকের ধোঁকাবাজির পতাকা। (মুসলিম, হাদিস : ৪৪২৩)

কৃত্রিম প্রতিবন্ধকতা তৈরি করে অর্থ আদায় : অনেক সময় দেখা যায়, বড় বড় কম্পানির বিপথগ্রস্ত কর্মকর্তারা কৃত্রিম সমস্যা তৈরি করে তা সমাধানের জন্য মালিকপক্ষের থেকে বড় বাজেট পাস করিয়ে নেন। আবার অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় সেবানির্ভর কম্পানিগুলোর কর্মকর্তা-কর্মচারীরা কৃত্রিম সংকট তৈরি করে গ্রাহক থেকে নির্দিষ্ট সেবা ফির বাইরে মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নেন, যাতে কম্পানির সুনাম ক্ষুণ্ন হয়, ব্যবসা ক্ষতিগ্রস্ত হলেও কম্পানির মালিকপক্ষ তা টেরই পায় না। এভাবে মালিক বা গ্রাহককে ঠকানোও চরম খিয়ানত। পবিত্র কোরআনে এ ধরনের সংকট সৃষ্টি নিষিদ্ধ করা হয়েছে। মহান আল্লাহ বলেন, ‘আর লোকদের তাদের প্রাপ্য বস্তু কম দিও না এবং জমিনে ফাসাদ সৃষ্টি করো না।’ (সুরা আশ-শুআরা, আয়াত : ১৮৩)

অ্যাকাউন্টস ও অডিটের লুপহোল ব্যবহার : কোনো কোনো ক্ষেত্রে কর্মকর্তাদের দুর্নীতি ঢাকতে অডিট রিপোর্ট ম্যানিপুলেট করে ভুল তথ্য উপস্থাপন করে নিরীক্ষকদের বিভ্রান্ত করা হয়। এতে সুবিধাভোগী কিছু দুর্নীতিবাজ লাভবান হলেও মালিকপক্ষ প্রতারিত হয়। অথচ এই প্রকারের প্রতারণার মাধ্যমে মালিকপক্ষ কিংবা দুনিয়াকে ধোঁকা দেওয়া গেলেও মহান আল্লাহকে তো ধোঁকা দেওয়া যায় না। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ বলেন, ‘তোমরা সাক্ষ্য গোপন করো না, যে ব্যক্তি তা গোপন করে, তার অন্তর পাপী। তোমরা যা কর আল্লাহ সে সম্পর্কে বিশেষভাবে অবহিত।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ২৮৩)

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
জাদু সাফল্য কেড়ে নেয়
জাদু সাফল্য কেড়ে নেয়
সাগরের গর্জন ও আজানের ধ্বনি যেখানে একাকার হয়ে যায়
সাগরের গর্জন ও আজানের ধ্বনি যেখানে একাকার হয়ে যায়
সৃষ্টির পরতে পরতে স্রষ্টার অস্তিত্বের প্রমাণ
সৃষ্টির পরতে পরতে স্রষ্টার অস্তিত্বের প্রমাণ
তওবার গুরুত্ব
তওবার গুরুত্ব
গাজায় খাবারের জন্য মায়েদের যুদ্ধ
গাজায় খাবারের জন্য মায়েদের যুদ্ধ
জনকল্যাণে ধনী সাহাবি উসমান গনি (রা.)
জনকল্যাণে ধনী সাহাবি উসমান গনি (রা.)
সরকারি সম্পদ আত্মসাৎ মহাপাপ
সরকারি সম্পদ আত্মসাৎ মহাপাপ
৩৩ ব্যাংকে জমা দেওয়া যাবে হজ নিবন্ধন ফি
৩৩ ব্যাংকে জমা দেওয়া যাবে হজ নিবন্ধন ফি
রাত-দিন মহান আল্লাহর বিস্ময়কর নিদর্শন
রাত-দিন মহান আল্লাহর বিস্ময়কর নিদর্শন
জীবন বদলে দেওয়ার অন্যতম আমল তাহাজ্জুদ
জীবন বদলে দেওয়ার অন্যতম আমল তাহাজ্জুদ
সকালের নাস্তায় স্বাস্থ্যকর যেসব খাবার
সকালের নাস্তায় স্বাস্থ্যকর যেসব খাবার
ইসলামী জ্ঞানচর্চায় ইমাম জাহাবির অবদান
ইসলামী জ্ঞানচর্চায় ইমাম জাহাবির অবদান
সর্বশেষ খবর
নারায়ণগঞ্জে প্রতিবন্ধী কিশোরীকে গণধর্ষণের অভিযোগ
নারায়ণগঞ্জে প্রতিবন্ধী কিশোরীকে গণধর্ষণের অভিযোগ

এই মাত্র | নগর জীবন

মিয়ানমারে পাচারকালে ৫০০ বস্তা আলুসহ আটক ১১
মিয়ানমারে পাচারকালে ৫০০ বস্তা আলুসহ আটক ১১

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুতের তারে কাপড় শুকাতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু
বিদ্যুতের তারে কাপড় শুকাতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যার আগে আগ্রাবাদে হকার বসতে দেওয়া হবে না: চসিক মেয়র
সন্ধ্যার আগে আগ্রাবাদে হকার বসতে দেওয়া হবে না: চসিক মেয়র

১২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সম্পর্ক জোরদারে ভারতে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
সম্পর্ক জোরদারে ভারতে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণ গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণ গ্রেফতার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে স্বাস্থ্যখাত সংস্কার আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা
বরিশালে স্বাস্থ্যখাত সংস্কার আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

বেরোবিতে আমরণ অনশনে অসুস্থ পাঁচ শিক্ষার্থী
বেরোবিতে আমরণ অনশনে অসুস্থ পাঁচ শিক্ষার্থী

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

গণতন্ত্রবিরোধী অপশক্তির কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: নবীউল্লাহ নবী
গণতন্ত্রবিরোধী অপশক্তির কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: নবীউল্লাহ নবী

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

এশিয়া কাপের ছিটকে গেলেন ঈশান কিষাণ
এশিয়া কাপের ছিটকে গেলেন ঈশান কিষাণ

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বদলে যাচ্ছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার নাম
বদলে যাচ্ছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার নাম

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আগস্টের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স ১৪২৪ মিলিয়ন ডলার
আগস্টের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স ১৪২৪ মিলিয়ন ডলার

৪০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ডাকসু নির্বাচনে কেন্দ্রীয় ও হলে ১৭৯১ প্রার্থী
ডাকসু নির্বাচনে কেন্দ্রীয় ও হলে ১৭৯১ প্রার্থী

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মৌসুম শুরুর আগেই লুকাকুকে হারাল নাপোলি
মৌসুম শুরুর আগেই লুকাকুকে হারাল নাপোলি

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গোবিন্দগঞ্জে জামায়াত নেতা হত্যার রহস্য উদঘাটন
গোবিন্দগঞ্জে জামায়াত নেতা হত্যার রহস্য উদঘাটন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৮৫ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে পুনর্বহাল, প্রজ্ঞাপন জারি
৮৫ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে পুনর্বহাল, প্রজ্ঞাপন জারি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাক থেকে মার্কিন নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট বিদায় নিচ্ছে?
ইরাক থেকে মার্কিন নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট বিদায় নিচ্ছে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিব হলেন আবু ইউসুফ, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে পদায়ন
সচিব হলেন আবু ইউসুফ, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে পদায়ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদাপাথরকাণ্ড: সিলেটের জেলা প্রশাসক ও ইউএনও বদলি
সাদাপাথরকাণ্ড: সিলেটের জেলা প্রশাসক ও ইউএনও বদলি

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শ্রীপুরে অভিভাবক সমাবেশ
শ্রীপুরে অভিভাবক সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোদিকে ফোনে কী বললেন পুতিন?
মোদিকে ফোনে কী বললেন পুতিন?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৩ বছর কারাভোগ করা দুলালের পাশে জেলা প্রশাসক
২৩ বছর কারাভোগ করা দুলালের পাশে জেলা প্রশাসক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপনে কমিটি গঠন
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপনে কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কি আছে পুতিনের রহস্যময় ফ্লাইং ক্রেমলিনে?
কি আছে পুতিনের রহস্যময় ফ্লাইং ক্রেমলিনে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে তিন দিন ভেসে থাকা ৮ জেলেকে উদ্ধার করল কোস্টগার্ড
সাগরে তিন দিন ভেসে থাকা ৮ জেলেকে উদ্ধার করল কোস্টগার্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে নববধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
নবীনগরে নববধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় নানা আয়োজনে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহের উদ্বোধন
বগুড়ায় নানা আয়োজনে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ফুটপাত ও সড়ক দখলমুক্ত করতে অভিযান
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ফুটপাত ও সড়ক দখলমুক্ত করতে অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল
চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম
সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?

৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার
সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা
পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত
ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু
সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত
গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর
হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের
এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম
স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত
ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন
কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার
যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল
কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার
সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও
আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব
চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী
প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালমান ঘনিষ্ঠ এলভিস যাদবের বাড়িতে গুলি, দায় স্বীকার করল ‘ভাউ গ্যাং’
সালমান ঘনিষ্ঠ এলভিস যাদবের বাড়িতে গুলি, দায় স্বীকার করল ‘ভাউ গ্যাং’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ আগস্ট)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি
যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস

সম্পাদকীয়

আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো
আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার
বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের
পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...
কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...

শোবিজ

ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা
ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে
ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও
মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও

নগর জীবন

জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?
ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী
বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা
জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি
ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি

সম্পাদকীয়

নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি
নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না
খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন পুরুষ পছন্দ পূজার
যেমন পুরুষ পছন্দ পূজার

শোবিজ

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান
হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব
দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমির সতর্কতায় মাইকিং
কুমির সতর্কতায় মাইকিং

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের একটি সঠিক সিদ্ধান্ত
সরকারের একটি সঠিক সিদ্ধান্ত

সম্পাদকীয়

পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ
পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি
নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা