শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ নভেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০২:০৫, সোমবার, ১৭ নভেম্বর, ২০২৫

ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর

কমিশন কারও হয়ে কাজ করবে না : সিইসি
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর

সুষ্ঠু নির্বাচন করতে হলে নির্বাচন কমিশনকে নিরপেক্ষ ও শক্ত ভূমিকা নেওয়ার তাগিদ দিয়েছেন গণফোরাম, গণফ্রন্টসহ আরও কয়েকটি রাজনৈতিক দলের নেতারা। কোনোভাবে অনিয়ম ও অদৃশ্য শক্তির কাছে নতজানু হওয়া যাবে না বলেও সতর্ক করেছেন তারা। নির্বাচনকে সুষ্ঠু করতে বিভাগওয়ারি ভোট নেওয়া, জামানত কমানো, ভোট কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা রাখার জন্য সংলাপে সুপারিশ করেছে দলগুলো। এ ছাড়া নির্বাচনে কালোটাকার ব্যবহার বন্ধ করা, যৌথ বাহিনীর অভিযান করে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার ও চিহ্নিত সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার করার দাবি জানানো হয়।

গতকাল আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে দ্বিতীয় দিনের সংলাপের প্রথম পর্বে অংশ নিয়ে রাজনৈতিক দলের নেতারা নির্বাচনে ইসির ভূমিকা নিয়ে নিজেদের প্রত্যাশা তুলে ধরেন। আলোচনায় সিইসি ও নির্বাচন কমিশনাররাও বলেছেন, আইন-বিধি প্রয়োগে কঠোর থাকবেন তারা। এক্ষেত্রে সবার সহযোগিতা প্রয়োজন জানিয়ে ইসিও বলেছেন, কোনো চাপের কাছে কমিশন ‘নতজানু হবে না’।

গতকাল সকালে নির্বাচন ভবনের সম্মেলন কক্ষে সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত গণফোরাম, গণফ্রন্ট, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ, ইসলামী ঐক্যজোট, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি-বিএসপি ও বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি আলোচনা সেরেছে ইসির সঙ্গে। অর্ধশতাধিক নিবন্ধিত দলের মধ্যে বৃহস্পতিবার ও শনিবার নিয়ে ২৪টি দলের সংলাপ হয়েছে। দ্বিতীয় দিনের সংলাপে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিনসহ অন্য চার নির্বাচন কমিশনার, ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন।

গণফোরামের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সুব্রত চৌধুরী অতীতের অভিজ্ঞতা তুলে  ধরে বলেন, অনেক আশা ভরসা ছিল, ইসির ওপর সারা জাতির আস্থা থাকে। দুর্ভাগ্যের বিষয় হচ্ছে, অতীতে যারা দায়িত্ব পালন করেছেন দক্ষ ছিলেন হয়তো, তাদেরকে কাছ থেকে নিরপেক্ষতা পাইনি। তাদের সঙ্গে অদৃশ্য শক্তি ছিল। গণফ্রন্টের মহাসচিব আহমদ আলী শেখ বলেন, আজ অবধি ইসি অবিচারের শিকার হয়েছে। অবিচারগ্রস্ত ইসির অধীনে আমরা যারা নির্বাচন কমিশন তাদের অবস্থা শোচনীয়। আগামী নির্বাচন সুষ্ঠু করার জন্য ইসির সক্ষমতা যা দরকার তা সুনিশ্চিত করতে হবে।  বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান এ এন এম সিরাজুল ইসলাম বলেছেন, আগামী নির্বাচন ভালো করার জন্য ইসির আন্তরিকতা রয়েছে। নির্বাচনকে সুষ্ঠু করতে বিভাগওয়ারি ভোট নেওয়া, জামানত কমানো, ভোট কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা রাখার সুপারিশ করেন তিনি।

ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশের চেয়ারম্যান সৈয়দ বাহাদুর শাহ মোজাদ্দেদী ৯টি প্রস্তাব তুলে ধরে বলেন, গত ১৫ বছরে যে তিনটি নির্বাচন হয়, সবই বিতর্কিত। গোটা নির্বাচন ব্যবস্থা সংকটাপন্ন। লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত, সারা দেশে একই দিনে নির্বাচন না করে চার ধাপে আয়োজন করার দাবি রেখেছেন তিনি। বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির প্রতিনিধি সংলাপে অংশ নিয়ে কালোটাকা রোধে ইসির দৃঢ় পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান।

ইসলামী ঐক্যজোটের দুই পক্ষ : শুরুতে ইসির সংলাপে ইসলামী ঐক্যজোটের দুই পক্ষ হাজির হয়। গতকাল সকাল সাড়ে ১০টার দিকে সংলাপ শুরু হয়।

এতে ইসলামী ঐক্যজোটের দুই পক্ষের প্রতিনিধি আসায় কিছুটা হট্টগোল হয়। এ সময় সংলাপে অংশ নিতে আসা যাদের কাছে চিঠি নেই, তাদের সম্মেলন কক্ষ থেকে বেরিয়ে যাওয়ার জন্য বলেন ইসি সচিব।

ইসির তিন বার্তা : নির্বাচন কমিশনার আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেন, যারা পেশি শক্তি দেখাবে, তারাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে- এটাই ইসির বার্তা। এ ব্যাপারে কোনো ব্যত্যয় হবে না। অপপ্রচার ছড়ালে তারাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে, কর্মকর্তারা পক্ষাপাতদুষ্ট হলে সে বা তারা ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এ তিনটি বার্তা ইসির।

পোস্টাল ভোট বিডি অ্যাপ ১৮ নভেম্বর উদ্বোধন করার কথা তুলে ধরে আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ জানান, বৈশ্বিকভাবে এটা সহজ পদ্ধতি নয়। এ অভিজ্ঞতাটা খুব সহজ নয়। সর্বশেষ ভারতে ৪ কোটি প্রবাসীর মধ্যে ১ লাখ ১৯ হাজার নিবন্ধন করেছিল। মালয়েশিয়ায় ১৮ লাখ প্রবাসীর মধ্যে নিবন্ধন করাতে পেরেছিল ৫৫ হাজার। আমাদের ধারণা, আমাদের সমমানের স্ট্যান্ডার্ডের মধ্যে সবাইকে ছাড়িয়ে যাব।

নির্বাচন কমিশনার মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার বলেন, আমরা নতজানু হব না। আমরা সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য যা যা করার দরকার করছি, ভালো নির্বাচন করার বিকল্প রাস্তা নেই। আপনাদের সহযোগিতা চাই। পোলিং এজেন্ট নিয়োগের বিষয়ে দলগুলো যেন আগে থেকেই এক্সারসাইজ করে। পোলিং এজেন্ট নিয়োগের বিষয়ে ভোটের আগের দিন চূড়ান্ত না করে আগেই তালিকা করে দেওয়ার আহ্বান জানান তিনি।

প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেন, আশা করি, দলগুলোর প্রত্যাশিত সহযোগিতা পাব। জাতি হিসেবে আমরা একসঙ্গে কাজ করে কামিয়াব হব। তিনি বলেন, কোনো আসনে একক প্রার্থী থাকলে সেখানেই শুধু ‘না’ ভোট হবে। নির্বাচিত হওয়ার পর হলফনামায় গোঁজামিল থাকলে ব্যবস্থা নেওয়ার বিধান রাখা হয়েছে।

গতকাল বিকালের সংলাপের শুরুতে সিইসি বলেন, এই সংলাপের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে, আচরণবিধি সম্পর্কে রাজনৈতিক দলগুলোকে জানানো। আচরণবিধি প্রতিপালনে দলগুলোর সহযোগিতা দরকার। আগামী নির্বাচনে অপতথ্য, ভুলতথ্য ঠেকানো সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ উল্লেখ করে সিইসি বলেন, এই জিনিসগুলোকে আগের কমিশন ট্যাকেল করতে হয়নি। এটা বড় মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি- বাংলাদেশ ন্যাপের চেয়ারম্যান জেবেল রহমান গানি বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে এই সংলাপ আগে হলে ভালো হতো। তাহলে আরপিও সংশোধনী ও আচরণ বিধির সংশোধনী নিয়ে এত আলোচনা হতো না। কমিশন সব অংশীজনদের কাছ থেকে মতামত নেয়নি।

খেলাফত মজলিসের মহাসচিব জালাল উদ্দিন আহমদ বলেন, বিগত তিন নির্বাচনে জনগণ ভোট দিতে পারেনি। ভোট দিতে মানুষ মুখিয়ে আছে। তবে কমিশনের নিরপেক্ষতা অপরিহার্য। কমিশনের নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন থাকলে জাতীয় নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হবে।

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র প্রেসিডিয়াম মেম্বার সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানি বলেন, গণভোট ও জাতীয় নির্বাচন একই দিনে হলে গণভোটের গুরুত্ব থাকবে না। গণ্ডগোল হলে ভোটসেন্টার বন্ধ থাকবে, তখন গণভোটের কী হবে।

বাংলাদেশ জাসদের সাধারণ নাজমুল হক প্রধান বলেন, একটা দলের একটা অংশ পালিয়েছে। তারা নির্বাচনে অংশ নেবেন না। যারা ইলেকশনে অংশ নেবেন, সৌহার্দপূর্ণ পরিবেশ যেন থাকে তা নির্বাচন কমিশনকে নিশ্চিত করতে হবে। এই পরিবেশ কমিশনকে তৈরি করতে হবে।

জাতীয় পার্টিসহ (জাপা) বামদলগুলোকে ভোটের আয়োজন থেকে বাদ না দিতে নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) সুপারিশ করেছেন বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী। তিনি বলেন, তাদেরকে বাদ দিলে চলবে না। কাদের সিদ্দিকী বলেন, বর্তমান সরকার দেশকে একেবারেই বিভক্ত করে ফেলেছে। নিবন্ধিত দল এখন ৪০-৫০টি। কিন্তু তারা আলোচনা করে দু-তিনটি দলের সঙ্গে বসে। সেটা না নিরপেক্ষ, না সার্বিক।

ইসি কারও হয়ে কাজ করবে না : সিইসি : প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেছেন, নির্বাচন কমিশন কারও পক্ষে কাজ না করে, বিবেক, দেশের প্রচলিত আইন, বিধি ও বিধান অনুযায়ী নির্বাচন আয়োজন করবে। সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের জন্য জাতি ও জনগণের কাছে নির্বাচন কমিশন ‘প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’ বলে জানিয়েছেন তিনি। গতকাল রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে কমিশনের উদ্যোগে আয়োজিত রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে তিনি এসব কথা বলেন। শুরুতে শুভেচ্ছা বক্তব্যে সিইসি বলেন, অনেকে মনে করেন তার পক্ষে কাজ করলে আমরা নিরপেক্ষ। কিন্তু আমরা কারও পক্ষে কাজ করতে পারব না। আমাদের বিবেক দেশের প্রচলিত আইন, বিধিবিধান যা বলে সেটা মেনেই আমরা চলব, ইনশাআল্লাহ। তিনি এ উদ্দেশ্য সাধনে সব রাজনৈতিক নেতার সহযোগিতা কামনা করেন।

সংলাপ আয়োজনের মূল উদ্দেশ্য তুলে ধরে সিইসি বলেন, ‘আপনাদের এখানে আমন্ত্রণ জানানোর মূল পারপাস দুইটা। একটা হলো, আমরা যে একটা আচরণবিধি বানিয়েছি তা পরিপালনে আপনাদের সহযোগিতা চাওয়া। আর হলো, একটা সুন্দর নির্বাচনের কথা আমরা সবাই বলছি এবং আমরা জাতির কাছে ওয়াদাবদ্ধ। এখানে আপনাদের সহযোগিতা চাওয়া আমাদের বড় উদ্দেশ্য।’

সিইসি বলেন, এটা আমাদের কমিটমেন্ট টু দ্য নেশন। আমরা দায়িত্ব গ্রহণের দিন থেকেই এটা বলে আসছি। নতুন কমিশন দায়িত্ব গ্রহণের পর অনেকগুলো বড় ও অতিরিক্ত কাজ করতে হয়েছে বলে তুলে ধরেন সিইসি।

জাতীয় নেতাদের ব্যস্ততা ও ইসির অভ্যন্তরীণ কাজের চাপ মিলিয়ে কিছুটা দেরিতে সংলাপ শুরু হয়েছে মন্তব্য করে সিইসি আশা প্রকাশ করে বলেন, সবার সহযোগিতা নিয়ে কনসালটেশনের কাজ সুষ্ঠুভাবে শেষ করা যাবে।

বর্তমান কমিশনের সামনে থাকা সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে এআই ব্যবহার করে ‘মিথ্যা ও অপতথ্য’ ছড়ানোকে চিহ্নিত করেছেন সিইসি। তিনি বলেন, এই চ্যালেঞ্জ আগের কমিশনদের ফেস করতে হয়নি। এই একটা বড় চ্যালেঞ্জ আমাদের সামনে উপস্থিত হয়েছে। এর মধ্যে অনেক চ্যালেঞ্জ জেনারেট হচ্ছে ফ্রম আউটসাইড দ্য বর্ডার। এগুলো ট্যাকেল করা আমাদের জন্য বড় মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। আপনারা সহযোগিতা করলে আমরা এ চ্যালেঞ্জও উতরে যেতে পারব বলে আমি বিশ্বাস করি।

এই বিভাগের আরও খবর
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
সম্পত্তিও বাজেয়াপ্ত চেয়েছে প্রসিকিউশন
সম্পত্তিও বাজেয়াপ্ত চেয়েছে প্রসিকিউশন
সর্বশেষ খবর
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

৪৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত
রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা

৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ
আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ
চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি
লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

নগর জীবন

গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ
গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ

নগর জীবন

লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ
লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ

দেশগ্রাম

তিন মাসে পাঁচ বার চুরি
তিন মাসে পাঁচ বার চুরি

দেশগ্রাম

সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে
সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে

নগর জীবন

বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবহিতকরণ সভা
অবহিতকরণ সভা

দেশগ্রাম

বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ
বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম
বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম

নগর জীবন

তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা
তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা

দেশগ্রাম

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য কঠোর হচ্ছে যুক্তরাজ্য
আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য কঠোর হচ্ছে যুক্তরাজ্য

পূর্ব-পশ্চিম

চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে
চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে

পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান

পেছনের পৃষ্ঠা