শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০২:৩৪, শুক্রবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি

ছাত্রদলসহ পাঁচ প্যানেল ও তিন শিক্ষকের ভোট বর্জন, দিনভর বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি, অমোছনীয় কালি ছাড়াই ভোট চলেছে প্রথম তিন ঘণ্টা এক ঘণ্টা স্থগিত ছিল দুই আবাসিক হলে
শরিফুল ইসলাম সীমান্ত, আবির আবদুল্লাহ ও রুবেল হোসাইন
প্রিন্ট ভার্সন
জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি

চরম অব্যবস্থাপনা ও বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে গতকাল অনুষ্ঠিত হলো জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জাকসু) ও হল সংসদের নির্বাচন। বিশ্ববিদ্যালয়ের ২১টি আবাসিক হলে সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত ভোট গ্রহণ চলে। দীর্ঘ ৩৩ বছর পর অনুষ্ঠিত এ নির্বাচনে মোট ভোট প্রদানের হার প্রায় ৬৭ শতাংশ বলে জাকসু নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গেছে।

আজ সকালে ঘোষণা করা হবে জাকসু ও হল সংসদের ফলাফল। গতকাল সারা দিন ভোট গ্রহণ শেষে রাত সোয়া ১০টায় শুরু হয় ভোট গণনা কার্যক্রম। আনুষ্ঠানিকভাবে কখন ফল ঘোষণা করা হবে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ও নির্বাচন কমিশনের সদস্যসচিব অধ্যাপক রাশিদুল আলম বলেন, আশা করছি কাল (আজ) সকালের মধ্যে ফল প্রকাশ সম্ভব হবে। এদিকে ফলের প্রতীক্ষায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ভবনের ভিতরে ও আশপাশের এলাকায় জমায়েত হয়েছেন শিক্ষার্থীরা। এ ছাড়া ক্যাম্পাসের বিভিন্ন স্থানে মনিটরের মাধ্যমে দেখানো হচ্ছে ভোট গণনা। সেখানেও দেখা গেছে শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত উপস্থিতি।

এদিকে জাকসু নির্বাচন বর্জনের পর গতকাল রাত সোয়া ৯টার দিকে বিক্ষোভ মিছিল করে ছাত্রদল। মিছিলটি ক্যাম্পাসের নতুন কলাভবনের সামনে থেকে শুরু হয়। এরপর জাকসু নির্বাচন কমিশনের কার্যালয়ের সামনের সড়ক হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন চত্বরে গিয়ে শেষ হয়। এ সময় ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা ‘বয়কট বয়কট, জাকসু বয়কট’, ‘প্রহসনের জাকসু, বয়কট বয়কট’ স্লোগান দেন।

জাকসু নির্বাচন ঘিরে যে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থানে রয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে মোতায়েন করা হয়েছে ১ হাজার ৫০০ পুলিশ, সাত প্লাটুন বিজিবি ও পাঁচ প্লাটুন আনসার। ক্যাম্পাস এলাকায় বন্ধ রয়েছে বহিরাগত চলাচল। বিশ্ববিদ্যালয়ের জয় বাংলা গেট ও মীর মশাররফ হোসেন হল সংলগ্ন গেট ছাড়া সবকটি প্রবেশপথ বন্ধ রয়েছে। এই দুটি প্রবেশপথেও কড়া নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। ক্যাম্পাসের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টগুলোতেও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। তবে ক্যাম্পাসে বিভিন্ন প্রবেশপথ ঘুরে দেখা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের গেট সংলগ্ন এলাকায় উৎসুক জনতার ভিড়। নির্বাচনে ভোট কেলেঙ্কারির অভিযোগ তোলেন সাধারণ শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে বিভিন্ন প্যানেলের প্রার্থী এবং শিক্ষকরাও। প্রশাসনের অব্যবস্থাপনা এবং ভোট কারচুপির অভিযোগ তুলে ভোট বর্জন করেছে ছাত্রদলসহ পাঁচটি প্যানেল। ভোট বর্জনকারী অন্য প্যানেলগুলো হলো- বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন ও সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট সমর্থিত প্যানেল- সংশপ্তক পর্ষদ, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন (একাংশ) সমর্থিত প্যানেল- সম্প্রীতির ঐক্য, স্বতন্ত্র অঙ্গীকার পরিষদ ও সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের আংশিক প্যানেল। একই অভিযোগে ভোট বর্জন করেছেন কমিশনে দায়িত্বপ্রাপ্ত বিএনপিপন্থি তিন শিক্ষকও।

পাঁচ প্যানেল তিন শিক্ষকের ভোট বর্জন : নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ এনে বিকাল পৌনে ৪টায় সংবাদ সম্মেলন ডেকে প্রথম ভোট বর্জনের ঘোষণা দেন ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের প্রার্থীরা। ভোট গ্রহণে নয়টি বিষয়ে অসংগতি উল্লেখ করে নির্বাচন কমিশন বরাবর অভিযোগ জানান তারা। অভিযোগ গুলো হলো- যথাসময়ে ভোট কেন্দ্রে পোলিং এজেন্ট ঢুকতে দেওয়া হয়নি; প্রার্থীদের ভোট কেন্দ্র পরিদর্শন করতে দেওয়া হয়নি; ভোট চলাকালে শিবিরের প্যানেলের লিফলেট বিতরণের ফলে নির্বাচনি আচরণবিধি লঙ্ঘন হয়েছে; বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব হলে জাল ভোট ও ভিপি প্রার্থীকে হেনস্তা; কিছু কেন্দ্রে ভোট কারচুপি; কিছু কেন্দ্রের ভোটার অনুপাতে বুথের সংখ্যা কম হওয়ায় ভোটারদের ভোগান্তি; অধিকাংশ ভোট কেন্দ্রে অমোছনীয় কালি ব্যবহার না করায় একই ব্যক্তির একাধিক ভোট প্রদান; ভোটার তালিকায় প্রার্থীদের ছবি না থাকায় একজনের ভোট আরেকজন দিয়েছেন এবং জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম হল সংসদে তিনজন কার্যকরী সদস্যকে ভোট দেওয়ার কথা থাকলেও ব্যালটে একজনের নাম উল্লেখ ছিল।

এরপর বিকাল সাড়ে চারটায় নির্বাচন কমিশন কার্যালয়ের সামনে ভোট বর্জনের ঘোষণা দেন নির্বাচন কমিশনে দায়িত্বপ্রাপ্ত বিএনপিপন্থি তিন শিক্ষক। এ সময় তারা নির্বাচনি দায়িত্ব থেকে অব্যাহতির ঘোষণা দেন। এই শিক্ষকরা হলেন- অধ্যাপক নজরুল ইসলাম, অধ্যাপক শামীমা সুলতানা ও নাহরিন ইসলাম খান। এদের মধ্যে নজরুল ইসলাম কেৃন্দ্রীয়ভাবে জাকসু নির্বাচন মনিটরিংয়ের দায়িত্বে ছিলেন। বাকি দুজন হলের মনিটরিং করছিলেন। সবশেষ সন্ধ্যা ৭টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন চত্বরে ভোট বর্জনের ঘোষণা দেন প্রগতিশীল শিক্ষার্থীদের চার প্যানেল। এ সময় তারা পুনরায় নির্বাচনের দাবি জানান। এসব প্যানেলের মধ্যে রয়েছে সম্প্রীতির ঐক্য, সংশপ্তক পর্ষদ, স্বতন্ত্র অঙ্গীকার পরিষদ ও সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের আংশিক প্যানেল। এ সময় দাবির সঙ্গে একাত্মতা পোষণ করে বেশ কয়েকজন স্বতন্ত্র প্রার্থীও ভোট বর্জনের ঘোষণা দেন।

নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে অভিযোগের পাহাড় : দিনের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত চরম অব্যবস্থাপনার কারণে অভিযোগের পাহাড় তৈরি হয় জাকসুর নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে। শুরুটা হয় পোলিং এজেন্ট নিয়োগ নিয়ে। ভোট গ্রহণ শুরুর আগ মুহূর্তে পোলিং এজেন্ট রাখার সিদ্ধান্ত জানায় কমিশন। শেষ মুহূর্তের এমন সিদ্ধান্তে পোলিং এজেন্ট জোগাড় করা নিয়ে বিড়ম্বনায় পড়েন প্রার্থীরা। এরপরও প্রার্থীরা অভিযোগ করেন কয়েকটি কেন্দ্রে পোলিং এজেন্টদের দায়িত্ব পালনে বাধা দেওয়া হয়েছে। এদিকে, ভোটার তালিকায় শিক্ষার্থীদের ছবি না থাকায় প্রশ্ন ওঠে নির্বাচনের স্বচ্ছতা নিয়ে। ভোটারের তুলনায় ১০ শতাংশ বেশি ব্যালট পেপার ছাপানো নিয়ে চরম বিতর্কের মুখে পড়ে নির্বাচন কমিশন। ফজিলাতুন নেছা হল কেন্দ্রে প্রথম তিন ঘণ্টায় অমোচনীয় কালি ছাড়াই চলে ভোট গ্রহণ। এ ঘটনায় ছাত্রীরা প্রতিবাদ জানালে এক ঘণ্টার জন্য বন্ধ থাকে ভোট গ্রহণ। এ ছাড়া ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের প্রার্থীরা তাজউদ্দীন আহমদ হল কেন্দ্র পরিদর্শনে গেলে উত্তেজনাকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়। ফলে এ কেন্দ্রটিতেও এক ঘণ্টা ভোট গ্রহণ স্থগিত ছিল। এসব অব্যবস্থাপনার ফলে নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা ও স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন বিভিন্ন প্যানেলের প্রার্থীরা। নির্বাচন কমিশনকে দায়ী করার পাশাপাশি একে অপরের বিরুদ্ধে পাল্টাপাল্টি ভোট কারচুপির অভিযোগ করে ছাত্রদল, শিবির ও বাগছাস সমর্থিত প্যানেল। অভিযোগের শুরু করেন ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের প্রার্থীরা। দুপুর সাড়ে ১২টায় মওলানা ভাসানী হলে এক সংবাদ সম্মেলনে প্যানেলের ভিপি প্রার্থী মো. শেখ সাদী হাসান অভিযোগ করেন, ভোট কারচুপির উদ্দেশে ব্যালট পেপার ও ভোট গণনার ওএমআর মেশিন এক জামায়াত নেতার প্রতিষ্ঠান থেকে ক্রয় করা হয়েছে। একই অভিযোগ করেন শিক্ষার্থী ঐক্য ফ্রন্ট প্যানেলের জিএস প্রার্থী আবু তৌহিদ মো. সিয়াম। এ অভিযোগের জবাবে দুপুর আড়াইটায় জাকসুর নির্বাচন কমিশন কার্যালয়ের সামনে এক সংবাদ সম্মেলনে শিবির সমর্থিত প্যানেলের ভিপি প্রার্থী মো. আরিফ উল্লাহ বলেন, ব্যালট পেপার ও ওএমআর শিট জামায়াতঘনিষ্ঠ প্রতিষ্ঠান নয়, বরং বিএনপির একজন সমর্থকের প্রতিষ্ঠান থেকে এসেছে। সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান এইচআরসফট বিডি কোম্পানির প্রধান রনি একজন বিএনপি সমর্থক। তার ফেসবুক প্রোফাইলে খালেদা জিয়া, তারেক রহমান ও অন্যান্য বিএনপি নেতার ছবি আছে।

লাইনে দাঁড়িয়ে ভোট দিচ্ছেন জাবি শিক্ষার্থীরা    -বাংলাদেশ প্রতিদিন
লাইনে দাঁড়িয়ে ভোট দিচ্ছেন জাবি শিক্ষার্থীরা    -বাংলাদেশ প্রতিদিন

ভোট পড়েছে ৬৭ শতাংশ : এবার জাকসুতে মোট ভোটার ছিল ১১ হাজার ৮৯৭ জন। ভোট দিয়েছেন ৭ হাজার ৯৩৪ জন। যা মোট ভোটের প্রায় ৬৭ শতাংশ। সবচেয়ে বেশি ভোট পড়েছে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম হলে ৮২ শতাংশ এবং সর্বনিম্ন ভোট পড়েছে নওয়াব ফয়জুন্নেসা হলে ৪৮ শতাংশ।

ছাত্রীদের ১০টি হলের মধ্যে বেগম খালেদা জিয়া হলে ৪০৯ ভোটারের মধ্যে ভোট দিয়েছেন ২৪৯ জন, যা মোট ভোটের ৬০ শতাংশ। ১৩ নম্বর ছাত্রী হলে ৫১৯ ভোটারের মধ্যে ভোট দিয়েছেন ২৯২জন, ভোটের হার ৫৬ শতাংশ। বেগম সুফিয়া কামাল হলে ৪৫৬ জনের মধ্যে ভোট দিয়েছেন ২৪৬ জন, ভোটের হার ৫৪ শতাংশ। জাহানারা ইমাম হলে ৩৬৭ ভোটারের মধ্যে ভোট দিয়েছেন ২৪৭ জন, ভোটের হার ৬৭ শতাংশ। প্রীতিলতা হলে ৩৯৬ জনের মধ্যে ভোট দিয়েছেন ২৫০ জন, ভোটের হার ৬৩ শতাংশ। নওয়াব ফয়জুন্নেসা হলে ২৮০ ভোটারের মধ্যে ভোট দিয়েছেন ১৩৭ জন, যা মোট ভোটের ৪৮ শতাংশ। ১৫ নম্বর ছাত্রী হলে ৫৭১ জনের মধ্যে ভোট দিয়েছেন ৩৫০ জন, ভোটের হার ৬১ শতাংশ। রোকেয়া হলে ৯৫৫ ভোটারের মধ্যে ভোট দিয়েছেন ৬৭৫ জন, ভোটের হার ৭০ শতাংশ। ফজিলাতুন নেছা হলে ৮০৩ জনের মধ্যে ভোট দিয়েছেন ৪৮৯ জন, ভোটের হার ৬০ শতাংশ। তারামন বিবি হলে ৯৮৫ জনের মধ্যে ভোট দিয়েছেন ৫৯৫ জন, ভোটের হার ৬০ শতাংশ।

অন্যদিকে, ছাত্রদের ১১টি হলের মধ্যে আল বেরুনী হলে ২১১ ভোটের বিপরীতে ভোট পড়েছে ১২৫টি, ভোটের হার ৫৯ শতাংশ। আ ফ ম কামাল উদ্দিন হলে ৩৪১ জনের মধ্যে ভোট দিয়েছেন ২১৬ জন, ভোটের হার ৬৩ শতাংশ। মীর মশাররফ হোসেন হলে ৪৬৪ ভোটের বিপরীতে ৩১০ জন, ভোটের হার ৬৭ শতাংশ। শহীদ সালাম-বরকত হলে ২৯৯ ভোটের বিপরীতে ২২৪, ভোটের হার ৭৫ শতাংশ। মওলানা ভাসানী হলে ৫১৪ ভোটের বিপরীতে ৩৮৪, ভোটের হার ৭৫ শতাংশ। ১০ নম্বর হলে ৫৪১ ভোটের বিপরীতে ৩৮১, ভোটের হার ৭০ শতাংশ। শহীদ রফিক-জব্বার হলে ৬৫৬ ভোটের বিপরীতে ৪৭০, ভোটের হার ৭১ শতাংশ। বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর হলে ৩৫০ ভোটের বিপরীতে ২৬১, ভোটের হার ৭৫ শতাংশ। ২১ নম্বর হলে ৭৩৫ ভোটের বিপরীতে ৫৬৪, ভোটের হার ৭৭ শতাংশ। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম হলে ৯৯১ ভোটের বিপরীতে ৮১০, ভোটের হার ৮২ শতাংশ। শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ হলে ৯৪৭ ভোটের বিপরীতে ৭৫২ ভোট পড়েছে, ভোটের হার ৭৯ শতাংশ।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার পতন থেকে লন্ডন পর্যন্ত অর্থ পাচারের তথ্যচিত্র
হাসিনার পতন থেকে লন্ডন পর্যন্ত অর্থ পাচারের তথ্যচিত্র
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের বিকল্প নেই
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের বিকল্প নেই
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও জোরদার হবে
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও জোরদার হবে
দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ
দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ
স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ
স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ
পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ
পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ
বাস্তবায়নে চার ফর্মুলা
বাস্তবায়নে চার ফর্মুলা
আরও দৃঢ় ঐক্য গড়ে তুলতে হবে
আরও দৃঢ় ঐক্য গড়ে তুলতে হবে
ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক
ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক
পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র
পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র
সর্বশেষ খবর
জুরাইনে দেয়ালচাপায় শিক্ষকের মৃত্যু
জুরাইনে দেয়ালচাপায় শিক্ষকের মৃত্যু

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে মিশুক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে এসআই নিহত
সিরাজগঞ্জে মিশুক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে এসআই নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার দুপুরের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা সম্ভব : জাকসু নির্বাচন কমিশন
শুক্রবার দুপুরের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা সম্ভব : জাকসু নির্বাচন কমিশন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বড় জয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
বড় জয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি ইলিশ বিক্রি ৮ হাজার ৭৫০ টাকায়
একটি ইলিশ বিক্রি ৮ হাজার ৭৫০ টাকায়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুরু হলো রূপায়ণ-বসুন্ধরা প্রপার্টি ফেয়ার-২০২৫
শুরু হলো রূপায়ণ-বসুন্ধরা প্রপার্টি ফেয়ার-২০২৫

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শুরু
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ডাকসু নির্বাচন সফল করায় সবাইকে ধন্যবাদ দিলেন উপাচার্য
ডাকসু নির্বাচন সফল করায় সবাইকে ধন্যবাদ দিলেন উপাচার্য

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হত্যার পর যুবকের লাশ বালুতে চাপা
হত্যার পর যুবকের লাশ বালুতে চাপা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে আজই যাচ্ছে জুলাই সনদের চূড়ান্ত ভাষ্য
রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে আজই যাচ্ছে জুলাই সনদের চূড়ান্ত ভাষ্য

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশপুর সীমান্তে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার
মহেশপুর সীমান্তে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসেই নির্বাচনে অংশীজনের সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি
চলতি মাসেই নির্বাচনে অংশীজনের সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ন্যাপচ্যাটে শিশু-কিশোরদের সামনে মাদক কারবার: গবেষণায় চাঞ্চল্যকর তথ্য
স্ন্যাপচ্যাটে শিশু-কিশোরদের সামনে মাদক কারবার: গবেষণায় চাঞ্চল্যকর তথ্য

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাইবান্ধায় সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার
গাইবান্ধায় সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে মাদক কারবারি গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে মাদক কারবারি গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?
ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে গাঁজার গাছসহ আটক ১
দিনাজপুরে গাঁজার গাছসহ আটক ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ২
নোয়াখালীতে ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রের প্রশ্নে আপসহীন খালেদা জিয়া : এরশাদ উল্লাহ
গণতন্ত্রের প্রশ্নে আপসহীন খালেদা জিয়া : এরশাদ উল্লাহ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জবি ক্যাম্পাস সংলগ্ন অবৈধ দোকানপাট ও বাসস্ট্যান্ড অপসারণের দাবিতে সমাবেশ
জবি ক্যাম্পাস সংলগ্ন অবৈধ দোকানপাট ও বাসস্ট্যান্ড অপসারণের দাবিতে সমাবেশ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত
পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
বগুড়ায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নজরুলের স্মরণে নর্দান ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার
নজরুলের স্মরণে নর্দান ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে দুই ট্রলারের সংঘর্ষে নিহত ১
বরিশালে দুই ট্রলারের সংঘর্ষে নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্ত করে বনজ সম্পদের চাপ কমানো সম্ভব: পরিবেশ উপদেষ্টা
স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্ত করে বনজ সম্পদের চাপ কমানো সম্ভব: পরিবেশ উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানিতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
পানিতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হত্যা মামলায় সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের রিমান্ড
হত্যা মামলায় সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের রিমান্ড

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি
ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!
গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের
কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার
স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি
ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত
কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে
জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু
ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা
ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী
মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’
৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন
কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল
নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?
নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা
অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত
নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন
সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ইঞ্জিনিয়ার ডাকা দুঃখজনক: শাবি উপাচার্য
ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ইঞ্জিনিয়ার ডাকা দুঃখজনক: শাবি উপাচার্য

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রশ্নের মুখে কাতারের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা, জবাব খুঁজছে দোহা
প্রশ্নের মুখে কাতারের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা, জবাব খুঁজছে দোহা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ
ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের তোড়জোড়, সড়কে সেনা টহল
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের তোড়জোড়, সড়কে সেনা টহল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি
জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

পানির নিচে বিমানবন্দর
পানির নিচে বিমানবন্দর

পেছনের পৃষ্ঠা

ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য ছয় প্রার্থী, এককভাবে অন্যরা
ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য ছয় প্রার্থী, এককভাবে অন্যরা

নগর জীবন

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নিয়ে ঐকমত্য হয়নি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নিয়ে ঐকমত্য হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেনাদার থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
দেনাদার থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান  হেভিওয়েট দুই নেতা
বিএনপির মনোনয়ন চান হেভিওয়েট দুই নেতা

নগর জীবন

পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র
পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক
ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

লাখ টাকার ঢাই মাছ
লাখ টাকার ঢাই মাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

চলে না স্পিডবোট তবু মাসে বরাদ্দ ২০০ লিটার তেল
চলে না স্পিডবোট তবু মাসে বরাদ্দ ২০০ লিটার তেল

নগর জীবন

সিলেটে তৃণমূল শক্তিশালী করার মিশনে বিএনপি
সিলেটে তৃণমূল শক্তিশালী করার মিশনে বিএনপি

নগর জীবন

চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে তারেক রহমানের নিন্দা
চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে তারেক রহমানের নিন্দা

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচিত বক্তা তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা
আলোচিত বক্তা তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ
স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫
৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ
দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু কারাগারে
স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু কারাগারে

নগর জীবন

৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে অস্থিরতা দুশ্চিন্তায় ভারত
নেপালে অস্থিরতা দুশ্চিন্তায় ভারত

পূর্ব-পশ্চিম

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

১০ লাখ গাছ লাগিয়ে গ্রিন চট্টগ্রাম
১০ লাখ গাছ লাগিয়ে গ্রিন চট্টগ্রাম

নগর জীবন

সাঁতার শিখতে গিয়ে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের
সাঁতার শিখতে গিয়ে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের

নগর জীবন

সুখের খোঁজে
সুখের খোঁজে

সাহিত্য

পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ
পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
সারা দেশে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান মেলেনি
জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান মেলেনি

নগর জীবন

শরৎ রানী
শরৎ রানী

ডাংগুলি

মিষ্টি তালের পিঠা
মিষ্টি তালের পিঠা

ডাংগুলি