শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:১০, মঙ্গলবার, ১৯ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ১১:২১, মঙ্গলবার, ১৯ আগস্ট, ২০২৫

ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র: নেপথ্যে প্রথম আলো?

বিশেষ প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র: নেপথ্যে প্রথম আলো?

ফ্যাসিবাদ পতনের এক বছর পর গত ১৫ আগস্ট শেখ মুজিবুর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকী পালিত হয়। এবার স্বাভাবিক কারণেই রাষ্ট্রীয় ভাবে কোন শহীদ দিবস পালিত হয়নি। সরকারের জুলাই বিপ্লবের অন্যতম চেতনা ছিলো ফ্যাসিবাদের শেকড় উপড়ে ফেলা। শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন বাংলাদেশে ফ্যাসিবাদের আদর্শিক নেতা। তার হাত দিয়েই বাংলাদেশে ফ্যাসিবাদী দর্শনের সূচনা হয়েছিল। এই কারণেই ছাত্র-জনতার আকাঙ্ক্ষার মুখে শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন পালিত হয়নি। কিন্তু লক্ষণীয় ব্যাপার হলো, এবারের ১৫ আগস্টে শোক দিবসে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠিত ব্যক্তিরা, বিশেষ করে শোবিজের তারকারা শেখ মুজিবুর রহমানের মৃত্যুর দিনকে শ্রদ্ধা জানিয়ে বিভিন্ন রকম পোস্ট দিয়েছিলেন। আর এই সমস্ত পোস্ট গুলো সারা দেশের মানুষের মধ্যে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। যারা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেখ মুজিবুর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকীতে শোক জানিয়েছিলেন তাদের মধ্যে ছিলেন জয়া আহসান, শাকিব খান, কোনাল, ইরফান সাজ্জাদ, খায়রুল বাশারের মতো বড় বড় জনপ্রিয় তারকারা। এই তারকারা কেন হঠাৎ এ ধরনের পোস্ট দিলেন এবং তারা এখান থেকে কি অর্জন করতে চাইলেন? যেখানে বাংলাদেশের একনায়কতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থার প্রবর্তক হিসেবে মনে করা হয় শেখ মুজিবুর রহমানকে। জুলাই বিপ্লবের মূল আকাঙ্খা যেখানে ছিলো একটি বহুমাত্রিক গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাপনা, সেখানে এই ধরনের পোস্ট দেয়ার উদ্দেশ্য কি সেটি নিয়ে মানুষের মধ্যে নানা রকমের প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। এটা কি নিছক আবেগ নাকি এর পিছনে লুকিয়ে আছে ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের গভীর ষড়যন্ত্র?

১৫ আগস্ট শেখ মুজিবুর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বাংলাদেশের শোবিজ অঙ্গনের একাধিক তারকা ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব ‘শ্রদ্ধা’ জানিয়ে যেসব পোস্ট করেছেন, তা নিছক আবেগের বহিঃপ্রকাশ নয় বরং একটি সুপরিকল্পিত ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রসূত প্রচারণার অংশ ছিলো বলে অনেকে মনে করেন। এটা ছিলো একটি পরিকল্পিত মনস্তাত্বিক প্রচারণা। আর এই প্রচারণা হয়েছে প্রথম আলোর প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে। এর মাধ্যমে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে চলমান জনঅসন্তোষ ও বিশেষ করে জুলাইয়ের আন্দোলন ও গণহত্যার ঘটনার প্রেক্ষাপট থেকে সাধারণ মানুষকে মনস্তাত্ত্বিকভাবে সরিয়ে আনার চেষ্টা করা হয়েছে।

লক্ষণীয় ব্যাপার হলো, ১৫ আগস্ট সামাজিক মাধ্যমে শোকপ্রকাশের নামে শেখ মুজিবকে একমাত্রায় গৌরবান্বিত করার চেষ্টা চালানো হয়। যেখানে ১৯৭২ থেকে ১৯৭৫ সালের শাসনামলে ঘটে যাওয়া রক্ষীবাহিনীর দমন-পীড়ন, ১৯৭৪ সালের দুর্ভিক্ষ, এবং একদলীয় শাসনের বাস্তবতা পুরোপুরি উপেক্ষিত ছিলো।

এই শোক জানানোর পাশাপাশি বলা হয়নি, আমরা মুজিবকে সম্মান করি, কিন্তু আওয়ামী লীগের স্বৈরাচার বা গণহত্যাকে সমর্থন করি না। বরং এই পোস্টগুলো ছিল রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ‘শুদ্ধ’ ভাবমূর্তি তৈরির জন্য ব্যবহার করা একটি প্রোপাগান্ডার অংশ।

প্রচারণার শুরু হয় ১৫ আগস্টের প্রথম প্রহরে যেখানে শোবিজ অঙ্গনের পরিচিত মুখ তারিন, তমালিকা কর্মকার, সাজু খাদেম, অরুণা বিশ্বাস এবং শামীমা তুষ্টি প্রাথমিকভাবে পোস্ট দেন। এরপর বাংলা চলচ্চিত্রের সবচেয়ে জনপ্রিয় মেগাস্টার শাকিব খান।

অনুসন্ধানে দেখা যায়, এই পুরো প্রচারণার নেপথ্যে কাজ করেছেন একজন যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী আওয়ামী ঘনিষ্ঠ সাংবাদিক, যিনি বিনোদন জগতেও বিশেষ প্রভাবশালী। তার তত্ত্বাবধানেই ‘অরাজনৈতিক’ ভাবমূর্তির কিছু সেলিব্রেটিদের দিয়ে আওয়ামী লীগের ১৫ আগস্টকে পুঁজি করে সহানুভূতি তৈরির প্রয়াস চালানো হয়। এই সাংবাদিক প্রথম আলোতে দীর্ঘদিন কাজ করেছেন। মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কারের আয়োজক হিসেবেও কাজ করেছেন দীর্ঘদিন। তার স্ত্রী একজন গায়িকা। এই পুরস্কার প্রচারণার আরেকজন উদ্যোক্তা ছিলেন জাহের আলভী। সম্প্রতি প্রথম আলো তার উপর বিশাল প্রতিবেদন প্রকাশ করে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন এ ব্যাপারে অনুসন্ধান করে দেখেছে যে সমস্ত তারকা শিল্পীরা এই ধরনের পোস্ট গুলো দিয়েছেন, তারা প্রত্যেকেই একটি বিশেষ ঘরানার লোক। আমরা সকলেই জানি যে, প্রথম আলো নিয়ন্ত্রিত এবং গৃহপালিত কিছু সাংস্কৃতিক কর্মী রয়েছে। বিশেষ করে মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কারের নামে তারা শিল্পী জগতে একটি সিন্ডিকেট তৈরি করেছে। যে সিন্ডিকেটের কাজ হলো প্রথম প্রথম আলোর প্রতি নিঃশর্ত আনুগত্য প্রকাশ করা। প্রথম আলো যেভাবে নির্দেশ দেবে, সেভাবে কাজ করা এবং প্রথম আলোর স্বার্থ সংরক্ষণ করা। এর মাধ্যমে প্রথম আলো-ডেইলি স্টার গোষ্ঠী একটি সাংস্কৃতিক আগ্রাসন তৈরি করেছে মিডিয়া জগতে। তারাই মেরিল-প্রথম আলো তারকা পুরস্কার পায় যারা প্রথম আলোর একান্ত অনুগত, গৃহপালিত। তারা বিভিন্ন অনুষ্ঠানে তাদেরকে হাজির করায় এবং এভাবে সাংস্কৃতিক জগতে একটি প্রভাব তৈরি করেছে প্রথম আলো। যে সংস্কৃতি বলয়ের প্রধান উদ্দেশ্যেই হলো বাংলাদেশী সংস্কৃতি বিরোধী অবস্থান এবং আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক রাজনীতিকে ঊর্ধ্বে তুলে রাখা। ভারতীয় সংস্কৃতিকে পৃষ্ঠপোষকতা প্রদান। যখন ২০২৪ সালের গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগের পতন হয়। তখন এবারের পতনে শুধু আওয়ামী লীগের পতন হয়নি, আওয়ামী লীগের সংস্কৃতি অঙ্গনেও একটি বড় ধরনের বিপর্যয় নেমে আসছে। কারণ চব্বিশে গণ-অভ্যুত্থানে সাংস্কৃতিক কর্মীরাও রাজপথে নেমেছিলেন। তারা স্লোগান দিয়েছেন, তারা তাদের ফেসবুক প্রোফাইল লাল করে প্রতিবাদ জানিয়েছিলেন। সেই সময় প্রথম আলো ঘরানার শিল্পীরাও এই আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। কিন্তু তাদের এই আওয়ামী, ভারত বিরোধী এবং ফ্যাসিবাদী বিরোধী অবস্থান প্রথম আলো মেনে নিতে পারেনি। একারণেই প্রথম আলো এক বছরের মধ্যে তাদেরকে পুনঃসংগঠিত করেছে। সেক্যুলার সংস্কৃতি নামে আওয়ামী পুনর্বাসনের মিশনে ১৫ আগস্টকে তারা বেছে নেয়। যার কারণে এবারের ১৫ আগস্টে দেখা গেছে সোশ্যাল মিডিয়াতে প্রথম আলো নিয়ন্ত্রিত বুদ্ধিজীবী, শিল্পী-সংস্কৃতিকরা প্রায় একই ধরনের ভাষা ব্যবহার করে বিভিন্ন পোস্ট দিয়েছে। শেখ মুজিবুর রহমানের মৃত্যুর দিনকে শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করেছে। 

মজার ব্যাপার হলো, এই সব পোস্ট গুলো যারা দিয়েছে তারা প্রায় প্রত্যেকেই প্রথম আলোর সুবিধাভোগী এবং প্রথম আলোর কাছ থেকে কোন না কোন পুরস্কার পেয়েছে। যেমন শাকিব খান কোন সময়ই কোন রাজনৈতিক বিষয়ে কোন মতামত দেন না। যেমন গত বছর জুলাই বিপ্লবের সময়ও তার কোন ভূমিকা দেখা যায়নি। তিনি তার কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকেন। রাজনীতির বাইরে শুধু শিল্প চলচ্চিত্র নিয়ে ব্যস্ত থাকা শাকিব খান হঠাৎ করে কেন ১৫ আগস্টে পোস্ট দিলেন? একটু পিছনে ফিরে তাকালে দেখা যাবে যে এবার যখন মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার ঘোষণা করে, তখন তারা শাকিব খানকে উপস্থিত করেছিলেন এবং শাকিব খানকে পুরস্কার দিয়েছিলেন। তাহলে কি শাকিব খান সেই পুরস্কারের প্রতিদান দিলেন? 

জয়া আহসান একেবারেই প্রথম আলোর ঘরের মানুষের মতো। প্রথম আলো প্রতি বছর তাকে কোন না কোনভাবে পুরস্কৃত করবেই। তিনি কাজ করুন আর না করুন। প্রথম আলোর যেকোন অনুষ্ঠানে তাকে সবসময় দেখা যায়। আর একারণেই জয়া আহসানও এবার ১৫ আগস্টে শোক জানিয়ে পোস্ট দিয়েছেন। আমরা দেখেছি যে তারকাদের মধ্যে শাকিব খান, জয়া আহসান, নাজিফা তুষি, আরশ খান, ইরফান সাজ্জাদ, জাহের আলভী, নির্মাতা ও অভিনেতা শরাফ আহমেদ, মডেল পিয়া জান্নাতুল, সংগীতশিল্পী কোনাল, ব্যান্ড আর্টসেলের লিড ভোকালিস্ট লিংকন ডি কস্তা, খায়রুল বাসার সহ তারকারা পোস্ট দিয়েছেন। যাদের প্রত্যেকেই প্রথম আলোর নিয়ন্ত্রণে।

প্রথম আলোর প্রতিষ্ঠাই হয়েছিল আওয়ামী সংস্কৃতি এবং আওয়ামী রাজনীতিকে সমর্থন করার জন্য। প্রথম আলো তার প্রতিষ্ঠার পর থেকে নানা রকম ছলাকলা কৌশলে বাংলাদেশে ফ্যাসিবাদকে লালন করেছে, ফ্যাসিবাদকে পৃষ্ঠপোষকতা প্রদান করেছে। ফ্যাসিবাদের বিস্তারের জন্য যে দার্শনিক ভিত্তি দরকার, সেই দার্শনিক ভিত্তি সব সময় প্রথম আলো দিয়েছে। শুধু তাই নয়, শিল্প, সংস্কৃতি অঙ্গনে প্রথম আলো তার একটা নিজস্ব নেটওয়ার্ক তৈরি করেছে। যে নেটওয়ার্ক আসলে ফ্যাসিবাদকে লালন করে এবং ফ্যাসিবাদের তোষণ করে। 

আমরা যদি দেখি যে, মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার যারা পায় এবং প্রথম আলোর ঘরানায় যারা সাংস্কৃতিক অঙ্গনে বিচরণ করে, তারা প্রত্যেকেই আওয়ামী লীগের সমর্থক, উচ্ছিষ্টভোগী অথবা আওয়ামী লীগের চিন্তাচেতনাকে ধারণ করে। একই ভাবে প্রথম আলো নিয়ন্ত্রিত যে সব সুশীল বুদ্ধিজীবী আছেন, তারা আওয়ামী লীগের কিছু কিছু বিষয়ে সমালোচনা করলেও শেষ পর্যন্ত ফ্যাসিবাদকে লালন করেন। ৫ আগস্টের পর থেকে তারা বর্তমান সরকার, বিএনপি এবং অন্যান্য আন্দোলনে অংশগ্রহণ করে রাজনৈতিক দলগুলোকে সমালোচনায় বিদ্ধ করছে। অথচ গত ১৬ বছর আওয়ামী শাসনামলে তারা এসব নিয়ে কোন কথাই বলেননি। এখান থেকে বোঝা যায় যে, আওয়ামী লীগের পতনের এক বছর পর প্রথম আলো তার নেটওয়ার্ককে সক্রিয় করেছে। তারা আওয়ামী পুনর্বাসনের একটি মিশনে নেমেছে। সেই মিশনের কারণেই তারা কথায় কথায় বিএনপির বিরুদ্ধে নানারকম অভিযোগ উত্থাপন করছে। জামাত সহ অন্যান্য রাজনৈতিক দল গুলো ছোট ছোট ভুল গুলো ফলাও করে প্রকাশ করছে এবং সাংস্কৃতিক অঙ্গনে তথাকথিত মুক্তিযুদ্ধের চেতনার নামে আওয়ামী লীগ তোষণ এবং আওয়ামী বন্দনা নতুন করে শুরু করেছে। এর একটি চূড়ান্ত বহিঃপ্রকাশ ঘটলো গত ১৫ আগস্ট। যেখানে মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার প্রাপ্ত প্রায় সকল শিল্পী বিবৃতি দিয়েছে। প্রথম আলোর লেখক প্রায় সকল বুদ্ধিজীবী সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শোক জানিয়েছে। তাহলে কি প্রথম আলো ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের জন্য আবার নতুন করে তারা মাঠে নামলো? ১৫ আগস্টের পর এই প্রশ্নটি সামনে এসছে।
 

এই বিভাগের আরও খবর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
ঢাকা সেনানিবাসের একটি ভবন সাময়িকভাবে ‌কারাগার ঘোষণা, প্রজ্ঞাপন জারি
ঢাকা সেনানিবাসের একটি ভবন সাময়িকভাবে ‌কারাগার ঘোষণা, প্রজ্ঞাপন জারি
কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ঘোষণা
কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ঘোষণা
নির্বাচনে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করলে বিভাগীয় ব্যবস্থা : ডিএমপি কমিশনার
নির্বাচনে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করলে বিভাগীয় ব্যবস্থা : ডিএমপি কমিশনার
এইচএসসি পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণের তারিখ জানাল শিক্ষা বোর্ড
এইচএসসি পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণের তারিখ জানাল শিক্ষা বোর্ড
মেট্রোরেলে বিজ্ঞাপন স্পেস ভাড়ার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
মেট্রোরেলে বিজ্ঞাপন স্পেস ভাড়ার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রশংসনীয় কাজের পদক পাচ্ছেন পুলিশের ৬ জন
প্রশংসনীয় কাজের পদক পাচ্ছেন পুলিশের ৬ জন
ব্যক্তির নামে থাকা আরও ১৬ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নাম পরিবর্তন
ব্যক্তির নামে থাকা আরও ১৬ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নাম পরিবর্তন
‘হেফাজতে ইসলাম রাজনৈতিক দল নয়, নির্বাচনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়নি’
‘হেফাজতে ইসলাম রাজনৈতিক দল নয়, নির্বাচনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়নি’
‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’
‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’
মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মির্জা আব্বাস-রিজভীসহ ১৬৭ নেতাকর্মী
মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মির্জা আব্বাস-রিজভীসহ ১৬৭ নেতাকর্মী
ক্যান্সার চিকিৎসায় বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক তৈরির আহ্বান স্বাস্থ্য উপদেষ্টার
ক্যান্সার চিকিৎসায় বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক তৈরির আহ্বান স্বাস্থ্য উপদেষ্টার
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

১০ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৮৫৭
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৮৫৭

৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সারের কৃত্রিম সংকট ও মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে লালমনিরহাটে মানববন্ধন
সারের কৃত্রিম সংকট ও মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে লালমনিরহাটে মানববন্ধন

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা সেনানিবাসের একটি ভবন সাময়িকভাবে ‌কারাগার ঘোষণা, প্রজ্ঞাপন জারি
ঢাকা সেনানিবাসের একটি ভবন সাময়িকভাবে ‌কারাগার ঘোষণা, প্রজ্ঞাপন জারি

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ঘোষণা
কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ঘোষণা

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

খালি পেটে চা পানে হতে পারে স্বাস্থ্যঝুঁকি!
খালি পেটে চা পানে হতে পারে স্বাস্থ্যঝুঁকি!

১৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

গোপালগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
গোপালগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজা শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেবেন ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট আব্বাস
গাজা শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেবেন ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট আব্বাস

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করলে বিভাগীয় ব্যবস্থা : ডিএমপি কমিশনার
নির্বাচনে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করলে বিভাগীয় ব্যবস্থা : ডিএমপি কমিশনার

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

আরেক মামলায় গ্রেফতার হাজী সেলিম
আরেক মামলায় গ্রেফতার হাজী সেলিম

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

তিস্তার ইতিহাসে রেকর্ড, চার দফা বিপৎসীমা অতিক্রম করেও ক্ষয়ক্ষতি কম
তিস্তার ইতিহাসে রেকর্ড, চার দফা বিপৎসীমা অতিক্রম করেও ক্ষয়ক্ষতি কম

২৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নাইক্ষ্যংছড়িতে শিশু ধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেপ্তার ১
নাইক্ষ্যংছড়িতে শিশু ধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেপ্তার ১

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিশ্বকাপ ফাইনালে জয় আর্জেন্টিনারই প্রাপ্য ছিল’
‘বিশ্বকাপ ফাইনালে জয় আর্জেন্টিনারই প্রাপ্য ছিল’

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এইচএসসি পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণের তারিখ জানাল শিক্ষা বোর্ড
এইচএসসি পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণের তারিখ জানাল শিক্ষা বোর্ড

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে ১৫ বছরের সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
বাগেরহাটে ১৫ বছরের সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বীরগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় নারী নিহত, আহত মা-ছেলে
বীরগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় নারী নিহত, আহত মা-ছেলে

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেট্রোরেলে বিজ্ঞাপন স্পেস ভাড়ার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
মেট্রোরেলে বিজ্ঞাপন স্পেস ভাড়ার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে মাদকসেবীদের হামলায় আহত ৩, গ্রেপ্তার ২
বাগেরহাটে মাদকসেবীদের হামলায় আহত ৩, গ্রেপ্তার ২

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রশংসনীয় কাজের পদক পাচ্ছেন পুলিশের ৬ জন
প্রশংসনীয় কাজের পদক পাচ্ছেন পুলিশের ৬ জন

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্প ছাড়া অন্য কেউ নোবেল শান্তি পুরস্কারের যোগ্য নয়: ইসরায়েলি পার্লামেন্ট স্পিকার
ট্রাম্প ছাড়া অন্য কেউ নোবেল শান্তি পুরস্কারের যোগ্য নয়: ইসরায়েলি পার্লামেন্ট স্পিকার

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখাউড়ায় আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস উদযাপন
আখাউড়ায় আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষকদের ওপর পুলিশি হামলার প্রতিবাদে রংপুরে কর্মবিরতি
শিক্ষকদের ওপর পুলিশি হামলার প্রতিবাদে রংপুরে কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দলকে জিতিয়ে লুটিয়ে পড়লেন ক্রিজে, মাঠেই মৃত্যু
দলকে জিতিয়ে লুটিয়ে পড়লেন ক্রিজে, মাঠেই মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যক্তির নামে থাকা আরও ১৬ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নাম পরিবর্তন
ব্যক্তির নামে থাকা আরও ১৬ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নাম পরিবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকায় যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে নিহত ৪২
দক্ষিণ আফ্রিকায় যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে নিহত ৪২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবি আদায়ে সড়ক না ছাড়ার ঘোষণা সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের
দাবি আদায়ে সড়ক না ছাড়ার ঘোষণা সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গ্লোবাল স্টার অ্যাওয়ার্ড জিতলেন হানিয়া
গ্লোবাল স্টার অ্যাওয়ার্ড জিতলেন হানিয়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে করা চুক্তি স্থগিত করল ইরান
জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে করা চুক্তি স্থগিত করল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হেফাজতে ইসলাম রাজনৈতিক দল নয়, নির্বাচনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়নি’
‘হেফাজতে ইসলাম রাজনৈতিক দল নয়, নির্বাচনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়নি’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া
রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে ফেলেছেন কিন্তু শিক্ষকের বেলায় টাকা নেই: সামান্তা
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে ফেলেছেন কিন্তু শিক্ষকের বেলায় টাকা নেই: সামান্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি
আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে
কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?
পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি
টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিল্মফেয়ারে ইতিহাস গড়লেন আলিয়া ভাট
ফিল্মফেয়ারে ইতিহাস গড়লেন আলিয়া ভাট

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প
হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত
দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘১৮৫ পোশাক কারখানা বন্ধ, হাজারো শ্রমিক বেকার’
‘১৮৫ পোশাক কারখানা বন্ধ, হাজারো শ্রমিক বেকার’

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প
ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ
ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল
ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু
সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু
প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়ার প্রথম ব্যাটার হিসেবে যে রেকর্ড গড়লেন বাবর
এশিয়ার প্রথম ব্যাটার হিসেবে যে রেকর্ড গড়লেন বাবর

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা
মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ
অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা
ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জার্মানিতে বাতিল হলো তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান
জার্মানিতে বাতিল হলো তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান

২১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গ্যাস ও কোষ্ঠকাঠিন্য কমাবে ৭ সুপারফুড
গ্যাস ও কোষ্ঠকাঠিন্য কমাবে ৭ সুপারফুড

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন
ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ একসঙ্গে ২০ জিম্মিকে মুক্তি দেবে হামাস
আজ একসঙ্গে ২০ জিম্মিকে মুক্তি দেবে হামাস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!

সম্পাদকীয়

কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ
কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়
রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি
সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী
বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই
রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম
লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল

নগর জীবন

কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম
কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ
ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে
আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে

নগর জীবন

রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী
রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব
অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বিনিয়োগে বড় ভয়
নতুন বিনিয়োগে বড় ভয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত
বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত

পেছনের পৃষ্ঠা

আটক যুবকের বাড়িতে আগুন
আটক যুবকের বাড়িতে আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি
সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন
ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন

নগর জীবন

জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ
জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

দফায় দফায় লাঠিচার্জ
দফায় দফায় লাঠিচার্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা
সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা

খবর

থমকে ছিল সিলেট
থমকে ছিল সিলেট

পেছনের পৃষ্ঠা

অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি
অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা
ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা